শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

দুর্নীতি লুটপাট মানুষই করে জিনভূতেরা নয়

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতি লুটপাট মানুষই করে জিনভূতেরা নয়

‘সিন্ধুপারে চলছে হোথায় উলট-পালট কান্ড,

হাড় গুঁড়িয়ে বানিয়ে দিলে নতুন কী ব্রহ্মা-!

সত্য সেথায় দারুণ সত্য, মিথ্যে ভীষণ মিথ্যে,

ভালোয় মন্দে সুরাসুরের ধাক্কা লাগায় চিত্তে।’

-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

এই ক্লান্তিকর সময়ে জীবনের তাগিদে মানুষ বেছে নিয়েছে আপন ঠিকানা। মৃত্যুকে পাশ কাটিয়ে বেঁচে থাকার তাগিদে নেমেছে নতুন লড়াইয়ে। কাটিয়ে উঠছে করোনার ভয়। শুক্রবার গ্রামে গিয়েছিলাম। মসজিদে নামাজে গিয়ে দেখলাম কারও মুখে মাস্ক নেই। হাটবাজারে একই চিত্র। বিকালে গেলাম এক সামাজিক অনুষ্ঠানে। ভিড় আগের মতোই। ভাবখানা এমন- করোনা নামের কোনো কিছু নেই এ বিশ্বে। কোনো দিন ছিল না। মানুষ কোলাকুলি করছে। হাত মেলাচ্ছে। কাজ করছে যে যার মতো। সবকিছু স্বাভাবিক করার এক নতুন লড়াই। সবাই বুঝতে পারছে দুনিয়া থেকে একদল মানুষ নীরবে বিদায় নেবে। মৃত্যুর হিমশীতল পরশ স্পর্শ করবে। বিদায় বেলায় শেষ কথাগুলো বলা হয়তো হবে না। আরেক দল মানুষ বেঁচে থাকবে কঠিন ইমিউনিটি নিয়ে। এ এক কঠিন নিয়তি। একদিকে শব আরেক দিকে আনন্দযাত্রা। কিন্তু শুধু একটি খবরে মুহূর্তের আনন্দেও নেমে আসতে পারে বিষাদের ছায়া। স্বপ্নরা যেতে পারে চিরতরে হারিয়ে। বিষণœতার কালো মেঘের ডানা পেখম মেলবে। বিস্মিত প্রশ্নবিদ্ধ পৃথিবীর আগামী দিনগুলো আরও খারাপ যাবে বলেই মনে হয় আমার। কারণ করোনাকালে মানুষের নেতিবাচক কর্মকান্ড আগের চেয়ে বেড়েছে। হতাশা-বঞ্চনার পরিধিও কমেনি। চলার পথে যা চাই না তা এসে সামনে দাঁড়াচ্ছে। ঈর্ষার অনল, হিংসার দাবদাহ জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে ছারখার করছে অনেক কিছু। বেড়েছে অনেকের ভন্ডামি, নোংরামি। ভয়ঙ্কর আগুনে কেউ কেউ ঢালছে ঘি। কিন্তু ভাবখানা সাধুসন্ন্যাসের মতো। কিছু মানুষ কথা বলে পুরোহিতের মতো। আচরণে দেখায় যিশুখ্রিস্টের আপন ভাই। বেশভূষায় ভাব প্রকাশে মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিন। কিন্তু বাস্তবে তাদের কাজকর্ম সম্পূর্ণ বিপরীত। তারাই বাড়িয়েছে চারদিকে হানাহানি, সন্ত্রাস, নিষ্ঠুরতা, অন্যায়-অসংগতি। কঠিনতম সত্য- জগতের স্বাভাবিকতা উধাও হচ্ছে। বাড়ছে অস্বাভাবিকতা। চারদিকে অন্ধকারের হাতছানি। অপকর্ম, ঘুষ, দুর্নীতি, লুটপাট মানুষই করছে। জিনভূতেরা আসমান থেকে নেমে কিছু করে না। দুনিয়ার অন্যায়গুলো এ গ্রহের মানুষই করে।

কবিগুরু বলেছেন, ‘দিন চলে যায় গুনগুনিয়ে ঘুম পাড়ানির ছড়া; শান-বাঁধানো ঘাটের ধারে নামছে কাঁখের ঘড়া।’ সেদিন দেখলাম খিচুড়ি প্রশিক্ষণে বিদেশ যাওয়া নিয়ে এক প্রতিমন্ত্রী সাহেব দারুণ চটেছেন। এক হাত নিলেন সাংবাদিকদের। সাংবাদিকদের যা খুশি বলা যায়। সমস্যা নেই। এ নিয়ে কথা বলার কেউ নেই। প্রতিবাদও কেউ করে না। বরং দলীয় বিভাজনে বিভক্তরা সমালোচনাকারী ক্ষমতাবানদের পক্ষেই অবস্থান নেয়। নিজের পেশার মর্যাদা নিয়ে ভাবনা নেই কারও। ক্ষমতাবানরা ব্যস্ত মেইনস্ট্রিম মিডিয়াকে নিয়ে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রল আর ইউটিউবের লাইভ তাদের চোখে পড়ে না। পড়বে কী করে, অনেক মাননীয় ঢাকা শহরে নতুন। তাই বলছি, মাননীয়রা! ঢাকা শহরটা চিনুন। সবকিছু জানুন। মানুষের মনের চিন্তাকে গুরুত্ব দিন। কাজে লাগবে। সব সহজ হয়ে উঠবে। দাম্ভিকতা সংকটের সমাধান করে না। সর্বনাশ ডেকে আনে। প্রতিষ্ঠান চালাতে কাজটা বুঝতে হয়। একটা ভুল টেনে আনে আরেকটাকে। আর একবার ভুল দিয়ে শুরু হলে তা চলতেই থাকে। বাস্তবতাকে সাময়িক আড়াল করা যায়। দীর্ঘ মেয়াদে নয়। সময় ও পরিস্থিতির মূল্যায়ন করতে হয় সবকিছু দেখে-শুনে। জবাবদিহি না থাকলে অদক্ষরা সর্বনাশ ডেকে আনে। একটা পর্যায়ে সর্বনাশা খেলায় সব তছনছ হয়ে যায়। বাস্তবতা কোনোভাবে এড়ানো যায় না। সমস্যা একটি প্রতিষ্ঠানের নয়। সবখানে একই চিত্র। সতর্ক করাটা খারাপ কিছু নয়। সত্যিকারের বন্ধুরাই সতর্ক করে। অসৎরা করে চাটুকারিতা। আর চাটুকাররা সর্বনাশ ডেকে আনে। জওহরলাল নেহরু আত্মজীবনীতে লিখেছেন, ‘যা জানার তা জানা হয়েছে, যা কিছু করার ছিল তাও করা হয়ে গেছে- এই প্রাচীন ধারণার মতো ভয়ঙ্কর নির্বুদ্ধিতা আর কিছু নেই।’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘আমাদেরকে বুঝতে হবে, উনবিংশ শতাব্দীর ব্যবস্থার দিন চলে গেছে, বর্তমান প্রয়োজন পূরণে তার কোনো সার্থকতা নেই। এক নজির থেকে অন্য নজিরে উপনীত হওয়ার যে আইনজীবীসুলভ মনোবৃত্তি বিদ্যমান, যেখানে অতীতের কোনো নজির নেই, সেখানে তা কোনোই কাজে লাগবে না। লৌহবর্ত্মের ওপর গরুর গাড়ি চাপিয়ে দিয়ে তাকে আমরা রেলগাড়ি বলতে পারি না। বর্তমান যুগে তা অচল বলে বাতিল করতেই হবে।’

নেহরু সময়ের বাস্তবতার কথাই বলেছেন। আগের যুগের রাজনীতিবিদরা কাজ করতেন মানুষের জন্য। চিন্তা-চেতনায় থাকত মানুষ। জনপ্রতিনিধি হতেন জনকল্যাণে কাজ করার জন্য। ব্যবসা-বাণিজ্য করার জন্য নয়। ডান-বাম ধারার চিন্তা-চেতনায় ফারাক ছিল। কিন্তু সবারই সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকত। মানুষের জন্য কাজ করে কেউ সুবিধা নেওয়ার কথা ভুলেও চিন্তা করতেন না। রাজনীতিকে সেবা মনে করতেন। দিনরাত ২৪ ঘণ্টা হৃদয়ে লালন করতেন মানুষকে। রাজনীতিতে প্রতিযোগিতা ছিল। কিন্তু কেউ কাউকে ধ্বংসের পরিকল্পনা নিতেন না। উন্নয়নের নামে কমিশন ভাগাভাগির লড়াইটা ছিল না। দেশসেবার ব্রত নিয়ে ভালো পরিবারের সন্তানরা রাজনীতিতে আসতেন। রাজনীতি ব্যবসা হতে পারে কস্মিনকালে কেউ তা কল্পনাও করেনি। এখন ঘাটে ঘাটে শুধুই ব্যবসায়ী। রাজনীতিবিদ কোথায়? মণি সিংহ নিজের পূর্বপুরুষদের জমিদারির অর্থবিত্ত ব্যয় করেছেন রাজনীতির জন্য। নিজের বাড়ি দান করেছেন পার্টিকে। প্রয়াত অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ কাকরাইলে থাকতেন। মাঝেমধ্যে যেতাম। বলতেন আদর্শিক রাজনীতির কথা। ধর্ম-কর্ম-সমাজতন্ত্রের থিউরি ছিল তাঁর। বঙ্গবন্ধু গণমানুষের চেতনাকে জাগিয়ে ধীরে ধীরে দেশটা স্বাধীন করেছেন। হঠাৎ করে সব করেছেন মনে করার কারণ নেই। বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীর প্রতিটি লাইন থেকে শেখার আছে। জানার আছে। কেন রাজনীতি করতেন সে ব্যাখ্যাও তিনি দিয়েছেন কারাগারে থাকতে। একবার খুলনা জেল পরিদর্শনে এসে সিভিল সার্জন মোহাম্মদ হোসেন বঙ্গবন্ধুর কথা জানলেন। তারপর তাঁর অফিসে নিয়ে যেতে বললেন বঙ্গবন্ধুকে। এ ব্যাপারে আত্মজীবনীতে বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, ‘আমি যেয়ে দেখি তিনি বসে আছেন। আমাকে বসতে বললেন তার কাছে। আমি বসবার সাথে সাথে জিজ্ঞাসা করলেন, আপনি কেন জেল খাটছেন? আমিও উত্তর দিলাম, ক্ষমতা দখল করার জন্য। তিনি আমার মুখের দিকে অনেকক্ষণ চেয়ে রইলেন। তারপর বললেন, ক্ষমতা দখল করে কী করবেন? বললাম, যদি পারি দেশের জনগণের জন্য কিছু করব। ক্ষমতায় না যেয়ে কি তা করা যায়? তিনি আমাকে বললেন, বহুদিন জেলের সাথে আমার সম্পর্ক রয়েছে। অনেক রাজবন্দীর সাথে আমার সাক্ষাৎ হয়েছে। অনেকের সাথে আলাপ হয়েছে, এভাবে কেউ আমাকে উত্তর দেয় নাই, যেভাবে আপনি উত্তর দিলেন। সকলের ঐ একই কথা, জনগণের উপকারের জন্য জেল খাটছি। দেশের খেদমত করছি, অত্যাচার সহ্য করতে পারছি না বলে প্রতিবাদ করেছি, তাই জেলে এসেছি। কিন্তু আপনি সোজা কথা বললেন, তাই আপনাকে ধন্যবাদ দিলাম।’

রাজনীতিতে সোজা কথা বলার যুগ শেষ হয়ে গেছে। মানুষের জন্য কিছু করার ক্ষমতার আদর্শ এখন আর নেই। এখন কেউ সমালোচনাও সহ্য করতে পারে না। সব দলে সব মতে একই চিত্র। বাংলাদেশ নিয়ে বলে কী হবে, দুনিয়াটাই যেন বদলে গেছে চোখের সামনে। ভাবতে পারেন আমেরিকানরা ২০০ বছর আগে সংবিধানে বলে গেছে, সংবাদপত্র বন্ধ করা যাবে না। মতপ্রকাশের অবাধ সুযোগ থাকবে। এখন সেই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট কী বলছেন তা নাই বললাম। কাজ করতে গেলে অনেক ঝামেলাই পোহাতে হয়। অনেক সময় ভালো কাজ কারও চোখে পড়ে না। এ ব্যাপারে আমেরিকার একটি স্টেটের বাস্তব একটি ঘটনা আছে। ১৮৬৭ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ছিলেন অ্যান্ড্রু জনসন। তাঁর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন উইলিয়াম এইচ সেওয়ার্ড। তখন আলাস্কা রাজ্যের মালিক রাশিয়া। কিন্তু বরফে ঢাকা এ এলাকায় মানুষ বাস করতে চাইত না। সরকারের জন্য পুরোটাই এক ধরনের লায়বেলেটিস। আর বিশাল দেশ শাসন করায়ও ঝামেলার শেষ ছিল না। রাশিয়ার সার্বিক অর্থনীতিও ভালো ছিল না। ইউরোপ পাত্তা দিত না রাশিয়াকে। এমনকি স্বীকারও করত না রাশিয়া ইউরোপের অংশ। ভাবখানা এমন- গরিবের প্রতি সবারই অবজ্ঞা। সে পরিস্থিতি সামাল দিয়ে দেশ চালাতে গিয়ে রাশিয়া সিদ্ধান্ত নিল আলাস্কা রাজ্যটি বিক্রি করে দেবে। কিন্তু ক্রেতা কে? পাশের দেশ কানাডা তখন ব্রিটিশ কলোনি। ব্রিটিশরা তাদের শাসন ক্ষমতার সুবিধার্থে কানাডার পাশের এ রাজ্য কিনতে আগ্রহ ব্যক্ত করে। আলাস্কা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে এলে কয়েকটি দেশে সরাসরি যেতে সুবিধা ব্রিটিশদের। কিন্তু রাশিয়া ব্রিটিশদের কাছে বিক্রি করতে নারাজ। এর মাঝে এগিয়ে আসেন আমেরিকান পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম এইচ সেওয়ার্ড। তিনি জানান আমেরিকার আগ্রহের কথা। রাশিয়া দাম হাঁকল ১০ মিলিয়ন ডলার। ব্রিটিশরাও একটা দাম নিয়ে ঘোরাঘুরি করতে থাকে। আমেরিকা ৭ মিলিয়ন প্রস্তাব দেয়। শেষ পর্যন্ত এ দামে রাজি হলো রাশিয়া। আর আমেরিকা কিনল আলাস্কা। আর এ কেনার পেছনে বড় ভূমিকা পালনকারী মানুষটির নাম পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম এইচ সেওয়ার্ড। কিন্তু আলাস্কা কেনায় খুশি হলেন না আমেরিকানদের বড় অংশ। মুহূর্তে আমেরিকাজুড়ে সেওয়ার্ডের ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। ভাগ্যিস সে সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ছিল না। তাই রক্ষা। তার পরও সমালোচনা থামল না। অনেকেই বললেন, সেওয়ার্ড বরফ কিনতে অর্থ ব্যয় করেছেন। কেউ কেউ আলাস্কার নাম দিল ‘সিওয়ার্ড আইসবক্স’। দলের রাজনীতিবিদরাও ছাড়লেন না। আমেরিকান মিডিয়া রাজনীতিবিদদের সঙ্গে সুর মিলিয়ে বলল, দেশের অর্থ এভাবে পানিতে ব্যয় না করলেই ভালো হতো। সমালোচনার বানে সেওয়ার্ড হতভম্ব। কিন্তু প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড্রু জনসন তাঁর পক্ষে অবস্থান নেন। তিনি বললেন, একদিন আমেরিকা স্মরণ করবে সেওয়ার্ডকে। আজ সত্যি তাই হচ্ছে। আমেরিকার কাছে আলাস্কা একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য। আমেরিকার ৪৯তম স্টেট। কারণ ১৯৫৯ সালে আলাস্কা স্টেটের মর্যাদা পায়। মানুষও বসবাস করে। তেল, গ্যাস খনির জন্য এ রাজ্যটি এখন আমেরিকার কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

দুনিয়ার সব দেশে সবখানে কাজ করা মানুষের জীবনের পথপরিক্রমায় নানামুখী কষ্ট থাকে। বাধাবিপত্তি থাকে। হিসাব-নিকাশের খাতাও হয় ভিন্ন। তবু তাদের এগিয়ে যেতে হয়। বাস্তব জীবনে সময় ক্ষণ কাকে কখন কোথায় রাখবে, কী মূল্যায়ন করবে কেউ জানে না। এ জগৎ-সংসারের অনেক রূপ-রহস্য আছে। কিছু মানুষ নিজের প্রয়োজনে দ্রুত বদলায়। ক্ষণে ক্ষণে নিজের স্বার্থে নেয় নতুন রং-রূপ। সরকারি দল, বিরোধী দলের মূল্যায়নেও পরিবর্তন আসে ক্ষণে ক্ষণে। বিরোধী দলের প্রয়োজনীয় মানুষ সরকারি দলে হারিয়ে যায়। শেষ বেলায় অনেক সত্য মিলিয়ে যায় হাওয়ায়। সুবিধাবাদী, মিথ্যুক আর চাটুকাররা দাপুটে হয়। সত্য আড়ালকারীরা হয় সুবিধাভোগী। মিথ্যার বেসাতির জয় হয়। যে যত মিথ্যা বলতে পারে তার অবস্থান তত পোক্ত হয়। বাটপাড়দের হয় জয়জয়কার। নীরবে কষ্ট পেতে হয় খারাপ সময়ের কর্মীদের। এ কষ্ট সামলাতে না পেরে অনেকে নীরবে সবকিছু ছেড়ে চলে যায়। আবার অনেকে ভিতরের অনল নিয়ে কাটিয়ে দেয় একটা জীবন। চাওয়া-পাওয়ার হিসাব আর মেলায় না। অনেকটা বাড়ির পোড় খাওয়া অভিমানী ছেলেটির মতো। হয়তো ভাবনায় থাকে ঘড়ির কাঁটায় বেলা শেষ হয়ে যাবে। পথের ক্লান্তি শেষে ঘুমপাড়ানি চলে আসবে।  সবকিছু অনেকটা লতার সেই গানের মতো।  অসাধারণ দরদি গলায় লতা গেয়েছেন, ‘চলে যেতে যেতে দিন বলে যায়, আঁধারের শেষে ভোর হবে, হয়তো পাখির গানে গানে, তবু কেন মন উদাস হলো... হয়তোবা সব আলো মুছে যাবে, হয়তোবা থাকবে না সাথে কেউ, হয়তো মাঝপথে পথটাও ফুরিয়ে যাবে... চোখের জলের কথা শুনবে না কেউ, ভোরের আলোর কথা ভেবে, স্বপ্ন দিয়ে সাজাতে সাজাতে রাত পার হয়ে যাবে, হয়তোবা কান্নারও শেষ আছে...।’

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা