শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

সিলেটের ধর্ষকদের ফাঁসি চাই, বাবলাদের রাজনীতি চাই

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সিলেটের ধর্ষকদের ফাঁসি চাই, বাবলাদের রাজনীতি চাই

কি ভয়ঙ্কর পাশবিক গণধর্ষণের রোমহর্ষক ঘটনা ঘটে গেছে সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে। এমনিতেই মন ভালো নেই। সাত মাস টকশোতে যাই না। বিষাদগ্রস্ত হৃদয়ে লিখতেও ভালো লাগে না আর। লিখে কী হয়, অর্থও বুঝি না। সিলেটকে বলা হয় ৩৬০ আউলিয়ার পুণ্যভূমি খ্যাত আধ্যাত্মিক রাজধানী। সেই পবিত্র ভূমিতে শুয়ে আছেন ধর্মপ্রচারক হজরত শাহজাহাল (রহ.) ও শাহ পরান (রহ.)-এর মতো আল্লাহর অলি। আর পাশবিক ধর্ষণের ঘটনা যেখানে ঘটেছে সেটি অবিভক্ত ভারতের ঐতিহ্যবাহী সিলেট মুরারি চাঁদ কলেজের ছাত্রাবাসে। সিলেটের টিলা, গাছপালা শোভিত সবুজের নৈসর্গিক সৌন্দর্যের এমসি কলেজের পাশ দিয়ে গেলেই মন জুড়িয়ে যায়। খুনির বুকেও প্রেমের কবিতা উচ্চারিত হওয়ার কথা। সেখানে আজ জন্ম নেওয়া বখাটে ছিনতাইকারী ধর্ষকদের হাতে নববধূর সম্ভ্রম লুট হয়েছে। ছাত্রলীগের নামধারী কতিপয় জঘন্য দানব স্বামীর কাছ থেকে ছিনতাই করে নিয়ে নববধূটিকে গণধর্ষণ করেছে। তারা স্বামীর হাত-পা বেঁধে তার নববিবাহিতা প্রিয়তমা স্ত্রীকে যেভাবে গণধর্ষণ করেছে সেখানে নারীটির করুণ আকুতি তাদের কলিজা স্পর্শ করেনি। ধর্ষক ও যৌন নিপীড়কদের বাড়িতে মা বোন স্ত্রী রয়েছে- এমন অনুভূতি কখনো থাকে না। কেবল বিকৃত যৌন লালসাই তাদের মধ্যে কাজ করে। সমাজের সর্বস্তরে এ ধরনের বিকৃত পুরুষরা বাস করে। কখনোসখনো এ ধরনের বর্বরতা ঘটিয়ে আতঙ্কগ্রস্ত করে তোলে গোটা সমাজকে। ওদের কোনো লাজলজ্জা গ্লানি বলতে কিছু নেই। নেই বলেই দানবের মতো উল্লাস করে অসহায় নারীকে এভাবে গণধর্ষণ করে। ’৭১-এর হানাদার বাহিনীও তো আমাদের মা-বোনদের এভাবে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ করেছিল। তাদের সেই গণহত্যা আর গণধর্ষণের পাপকে আমরা কখনো ক্ষমা করিনি। প্রজন্মের পর প্রজন্ম এ অপরাধ কখনো ক্ষমা করবে না। সিলেটের ধর্ষকদেরসহ কোনো ধর্ষকেরই ক্ষমা নেই।

এমসি কলেজ টিলাগড় এলাকায় ছাত্রলীগের ক্যাডার রাজনীতি করা এক গডফাদার অঘোষিত গৌড় গোবিন্দের রাজত্ব কায়েম করেছে। তার সেনারাই ধর্ষণ ঘটিয়েছে। ধর্ষিতার স্বামীর কান্না দেখে কারণ জানতে চান জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক বাবলা নামে সবার কাছে পরিচিত মিহিত গুহ চৌধুরী। তিনি ধর্ষিতার পাশে ভাইয়ের মতো প্রতিবাদী রুদ্রমূর্তি নিয়ে দাঁড়ান। বলেন, এ অন্যায়ের বিচার হতে হবে। শাহ পরান থানায় ফোন করে পুলিশ আনেন। ধর্ষকদের বড়ভাইয়েরা এসে টাকা-পয়সায় সমঝোতা চান। বাবলা আপসহীন। এর মধ্যে ধর্ষক পালিয়ে যায়। বাবলারাই আদর্শিক ছাত্রলীগের উত্তরাধিকার। রাজনীতিতে তার পদোন্নতি হবে কিনা জানি না। তবে এ পাশবিকতার বিরুদ্ধে সে-ই নায়ক। ছাত্রলীগের অহংকার। সে-ই ধর্ষকদের চিনিয়ে দিয়েছে। রাজনীতি বাবলারাই করবে। ধর্ষকদের আইন সংশোধন করে ফাঁসিতে ঝোলাতে হবে।

সৌদি প্রবাসী প্রেমিক স্বামীটি সদ্যবিবাহিতা প্রেমিকা স্ত্রীর একান্ত সান্নিধ্যে রোমান্টিক জীবন কাটাতে এসেছিল। সুন্দর সুখময় রোমান্টিক জীবন কাটছিল তাদের। শরতের বৃষ্টিভেজা বিকালে দুজন বেরিয়েছিল শহরটা ঘুরে আসতে। সিলেটে যারাই বেড়াতে যান, তারাই এমসি কলেজের নৈসর্গিক রূপ দর্শনে মুগ্ধ হতে একবার হলেও পাশ দিয়ে ঘুরে আসেন। সিলেট শহরের মানুষেরা নিয়ত যাচ্ছেন। সিলেট বেড়াতে যাবেন আর এমসি কলেজ দেখে আসবেন না, তা কি হয়? বিষয়টা সবার জন্য এ রকমই। প্রকৃতির কোলে মাথা তুলে দাঁড়ানো এমসি কলেজ কি কেবল প্রকৃতির রূপসী কন্যা? না, এ কলেজ অসংখ্য জাতীয় বীরের জন্ম দিয়েছে। কত কত জাতীয় নেতা এখানে লেখাপড়া করেছেন। জাতির কৃতী সন্তানরা এ কলেজে পাঠ নিয়েছেন। যে কলেজ একদিন জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের জন্ম দিয়েছে, ছাত্ররাজনীতির গৌরবের ইতিহাস লিখেছে, কালের বিবর্তনে আজ সেখান থেকে কিছুসংখ্যক চাঁদাবাজ, দখলবাজ, ছিনতাইকারী এমনকি ধর্ষকও বেরিয়ে আসছে। আদর্শহীন রাজনীতি ও মূল্যবোধহীন অবক্ষয়ে পতিত নষ্ট সমাজের অসুস্থ সংস্কৃতির এ দুর্গন্ধ নিয়েই দেশের অন্যান্য এলাকার মতো সিলেটের মানুষেরাও বেঁচে আছেন।

সেই শরতের বিকালে নবদম্পতি খুব বেশি রোমান্টিক মুডে বেরিয়েছিল। এমসি কলেজ এলাকায় গিয়েছিলেন যুগলেরা চিত্তের সুখ আহরণে। কিন্তু তারা কখনো ভাবেনইনি কি ভয়ঙ্কর পাশবিক দানবেরা ওত পেতে বসে আছে তাদের জীবনটাকেই জাহান্নাম বানিয়ে দিতে। তারা জানেন না, সেই এলাকা এখন আর মানবিক মানুষের নিয়ন্ত্রণে নেই। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্তৃত্ব সেখানে চলে না। সেখানে নষ্ট রাজনীতির দানবদের চেইন দখল করে আছে গোটা এমসি কলেজ এলাকা। সেই দানবদের ক্যাডার পশুরা প্রথমেই তাদের সবকিছু ছিনতাই করে নেয়। এক পর্যায়ে সুন্দরী গৃহবধূর দিকে তাকিয়ে তাদের পাশবিক লালসার ফণা তোলে। তারা জোর করে এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে নবদম্পতিকে ধরে নিয়ে যায়। স্বামীটিকে বেঁধে রেখে বধূটির সব আকুতি-মিনতি ও ক্রন্দন অবজ্ঞা করে উন্মত্ত উল্লাসে জানোয়ারেরা একে একে নয়জন তাকে ধর্ষণ করে। এসব ধর্ষক ও যৌন নিপীড়ক কখনো কোনোকালেই প্রেমিক হতে পারেনি। ভাই ও পিতা হতে পারেনি। ঘরে মা বোন স্ত্রী কন্যা রয়েছে- এই বিবেকবোধের মৃত্যু ঘটানোর মধ্য দিয়েই একজন বিকৃত পাশবিক ধর্ষকের জন্ম হয় সমাজে। এদের শক্তির উৎস হয় নষ্ট রাজনীতির বড় ভাইয়েরা। এমসি কলেজ এলাকায় এ রকম একজন বড় ভাই রয়েছেন তার কোনো বৈধ পেশা নেই। কিন্তু আয়ের কোনো ঘাটতি নেই। সন্ত্রাস চাঁদাবাজি মাদক দখলবাজি আর নষ্ট তরুণদের ক্যাডার বানিয়ে নিজের শক্তির মহড়া দিয়ে থাকেন। তার সঙ্গে তারই সৃষ্টি অনেকেই যুক্ত হয়েছেন। তিনি আবার এমপিও হতে চান।

২০১২ সালে ঐতিহ্যবাহী এমসি কলেজের ছাত্রাবাসের ৪২টি কক্ষ এ বখাটে নষ্ট রাজনীতির দুর্গন্ধ ছড়ানো সশস্ত্র ক্যাডাররা আগুনে পুড়িয়ে ছারখার করেছিল। সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ অসহায়ের মতো কেঁদেছিলেন। সেদিন তাদের বিচার হয়নি। ছাত্রাবাস নির্মাণ ও সংস্কার হয়েছে। এলাকার কর্তৃত্ব যাদের দখলে ছিল মাঝখানে তারা আরও বেপরোয়া হয়েছে। এদের প্রতিরোধে রাজনৈতিক শক্তি, প্রশাসনিক শক্তি এমনকি সামাজিক শক্তিও সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। সিলেটের মানুষের আত্মমর্যাদা ও বিবেকবোধের এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের যে ঐতিহ্য রয়েছে, সেটিও দিনে দিনে নিভতে বসেছে। আর এরই ধারাবাহিকতায় সিলেটের এমসি কলেজের ছাত্রাবাসে এ রকম গণধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ইতিমধ্যে এজাহারভুক্ত ছয়জনসহ আটজনকে গ্রেফতার করেছে। সন্দেহভাজন আরও দুজনকে আটক করা হয়েছে। এ মামলার এজাহারে ছয়জনের নাম উল্লেখ করলেও অজ্ঞাত আরও তিনজন রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সন্ত্রাস, মাদককারবারি, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছেন। ধর্ষণের বিরুদ্ধেও তাৎক্ষণিক অ্যাকশনে তাঁর প্রশাসন যাচ্ছে। একই সময়ে পাহাড়ে ও সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালেও ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। চকলেটের লোভ দেখিয়ে ছয় বছরের শিশুকেও ধর্ষণ করা হয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় শিশু-নারী ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। একসময় দিল্লির ধর্ষণের ঘটনায় ঢাকায় ঝড় উঠত। পশ্চিমা দুনিয়ায়ও ধর্ষণ এমনকি সিরিয়াল কিলার পর্যন্ত ধরা পড়ে। এ ধরনের অপরাধ পৃথিবীর দেশে দেশে ঘটছে। বাংলাদেশেও একসময় ঘটলেও বা এখনো অনেকে লোকলজ্জা বা সমাজের ভয়ে মুখ খোলেন না। বিশেষ করে যৌন নিপীড়কদের বিরুদ্ধে তো নয়ই। তবে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কারণে এবং মানুষ সচেতন ও সাহসী হওয়ায় এখন আর তাকে লোকলজ্জার ভয় থামাতে পারে না। অনেকেই মুখ খুলছেন। প্রতিবাদ করছেন। এমনকি আইনের আশ্রয় নিচ্ছেন। সিলেটের ধর্ষিতা তরুণী আদালতে তার ওপর সংঘটিত মধ্যযুগীয় বর্বর ধর্ষণের হৃদয়স্পর্শী বর্ণনা দিয়েছেন। আমরা কি একবার চিন্তা করছি, ধর্ষকরা নানা প্রভাবে আইনের ফাঁকফোকর গলে কিছুদিন জেল খেটে বেরিয়ে গিয়ে সব লাজলজ্জা হারিয়ে সমাজে বহাল তবিয়তে হাঁটে। পরিবার তার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে না। সমাজও তাদের ঘেন্নার সঙ্গে বয়কট করে না। উল্টো ধর্ষিতার ওপর ঘটে যাওয়া বর্বরতায় তার দিকে বাঁকা চোখে তাকায়। অথচ একজন ধর্ষিতা তার ওপর সংঘটিত পাশবিকতার বিচার পেলেও আমৃত্যু সেই ধর্ষণের দগদগে ক্ষত হৃদয়ে বহন করে যায়। শরীরের প্রতি এক ধরনের ঘেন্না কাজ করে। পুরুষ দেখলেই আতঙ্কগ্রস্ত হয়। দেশে অনেক সময় যৌন নিপীড়নের শিকার ও ধর্ষিতা আত্মহত্যাও করেছে। এ ধর্ষণ নিয়ে রাজনীতি করার সুযোগ নেই। এখন বিএনপি সিলেটের ধর্ষণের জন্য সরকারের দিকে অভিযোগের তীর ছুড়ছে। কিন্তু ভুলে যাচ্ছে, তাদের ’৯১ শাসনামলে দিনাজপুরে পুলিশের হাতে ধর্ষিতা ইয়াসমিন হত্যার প্রতিবাদে কি প্রবল ঝড়ো হাওয়া বইছিল। ধর্ষকের পরিচয় কোনো পেশা বা রাজনীতিতে হয় না। ধর্ষককে তাই প্রশ্রয়ও দেওয়া যায় না। ধর্ষকের পরিচয় একটাই- সে একজন ধর্ষকমাত্র। ধর্ষকের বিরুদ্ধে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কতটা ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণ করল, কতটা দ্রুত বিচারে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করল সেটি দেখার বিষয়।

আমাদের দেশে যখনই ধর্ষণ বা গণধর্ষণের বিরুদ্ধে তুমুল প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে তখন অনেকেই ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড চেয়েছেন। কিন্তু আইন এখনো সংশোধন হয়নি। ধর্ষকের জন্য যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও ধর্ষণ করে হত্যা করলে মৃত্যুদন্ডের বিধান রয়েছে। এখানে ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড ও মামলা চলাকালে তার আগাম জামিন নিষিদ্ধ করা সময়ের দাবি। ফেনীর নুসরাতকে যৌন নিপীড়ন করে পুড়িয়ে মারার বিচার দ্রুত সম্পন্ন হচ্ছে। মানুষ সন্তুষ্ট হয়েছে। ন্যায়বিচার লাভ মানুষের অধিকার। আর ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের হয়ে সরকারের দায়িত্ব। সরকার সে দায়িত্ব পালন করছে। এটা কেবল সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একক দায়িত্ব নয়, সমাজও দায় এড়াতে পারে না। রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির ধর্ষক ও যৌন নিপীড়কদের ঘৃণাভরে বর্জন ও প্রতিরোধ করার সময় এসেছে। ধর্ষিতা আজ একজনের স্ত্রী, আরেকজনের কন্যা আরেকজনের বোন। কাল আমার আপনার কারও পরিবারের ওপর এ অপরাধ সংঘটিত হবে না, তার গ্যারান্টি কোথায়? আমার অপরাধী আপনার বন্ধু হতে পারে না। আপনার অপরাধী আমার নয়। এরা সমাজের শত্রু। সিলেটের ধর্ষণের ঘটনায় প্রতিবাদ উঠেছে। শাসকদল আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের নেতারাও প্রতিবাদ করছেন। ছাত্রাবাস পুড়িয়ে দেওয়ার পর আপনারা কী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন? জেলা ও মহানগর ছাত্রলীগের কমিটি নেই কেন? এমসি কলেজ ছাত্রলীগের কমিটি কত বছর হয় না? আদর্শহীন ছাত্ররাজনীতি ছাড়া এসব অপরাধী দলীয় পরিচয় নিয়ে অপরাধ করার সুযোগ পায়। এটাকে নিয়ে রাজনীতি না করে সিলেটের পবিত্রতা ও ঐতিহ্য রক্ষায় এবং মানুষের নিরাপত্তাবিধানে সব রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন এবং প্রশাসন বসে এই ধর্ষকদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতাদের খোলা মনে আলোচনা করে চিহ্নিত করে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে কাল আরেকটি ঘটনা ঘটবে না তার গ্যারান্টি কোথায়? একজন আদর্শিক শিক্ষক অধ্যক্ষ সালেহ আহমেদ কতটা অসহায়। কতটা জিম্মি! কলেজ প্রশাসনকে কাদের ভয়ে তটস্থ থাকতে হয়, সেটিও বিবেচনায় আনতে হবে। সিলেটের মেয়র নিরাপদ নগরীর জন্য এতদিন কী করেছেন? সিলেটে ধর্ষকদের পক্ষে আইনজীবীরা দাঁড়াননি। না দাঁড়াতে সামাজিক মাধ্যমেও অনেকে সোচ্চার। খুশিতে আছেন। আবেগ আদালতে চলে না। গোলাম আযমের নাগরিকত্ব মামলা কভার করতে গিয়েছিলাম। শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হকের ভাই অকালপ্রয়াত অ্যাটর্নি জেনারেল আমিনুল হক লড়ছিলেন গোলাম আযম যেন নাগরিকত্ব না পান। আমাদেরও তুমুল আবেগ-উত্তেজনা। একপর্যায়ে যুক্তিতর্কে কেঁদে ফেললেন। বিচারকের আসনে বসা বিচারপতি মোস্তফা কামাল বলেছিলেন, তিনি তো এ দেশেই কোথাও জন্মেছেন। এখানে তথ্য চাই, আবেগ নয়।

বিখ্যাত আইনজীবী সিরাজুল হক ’৯০-এর গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সেনাশাসক এরশাদের আইনজীবী হয়েছিলেন দেশবাসীকে চমকে দিয়ে। আমাকে বলেছিলেন, ‘কালো গাউনের ধর্মই হলো আসামিকে আইনি সহায়তা দেওয়া। আর দলের প্রেসিডিয়াম থেকে পদত্যাগ করেছিলেন দলকে বিব্রত না করতে।’ তিনি তার দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনাকেও পদত্যাগপত্র গ্রহণের অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, তিনি চান না তার নেত্রী বিব্রত হন। আইনজীবীরা অবশ্যই দাঁড়াবেন যদি ধর্ষকদের এনকাউন্টার না দেওয়া হয়। দেশে দেশে অপরাধ দমনে আইনের দীর্ঘসূত্রতা ও সাক্ষীসাবুদের জন্য দুর্ধর্ষ ধর্ষক-খুনি যাতে বের হয়ে না যায় সেজন্য পুলিশ এনকাউন্টারও করে। এর অপব্যবহার না হলেই হয়। আর বিচারে পুলিশি তদন্ত সাক্ষীসাবুদ তথ্য-উপাত্ত, আসামিদের স্বীকৃতি, আইনি লড়াইয়েই সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। না হয় রাষ্ট্র তাদের আইনজীবী দেবে। কাজেই এ মামলার মেরিট ধর্ষকদের বিরুদ্ধে। জেতা সহজ।

জাতীয়ভাবে পশুহত্যার প্রতিবাদী নর-নারীরা আজ ধর্ষিতার আর্তনাদে বর্বর ধর্ষকদের বিরুদ্ধে নীরব! যৌন নিপীড়ক ও মানুষ খুনিদের বিষয়েও থাকেন সুনসান। চরিত্র নাই এমন কাউকে চরিত্রহীন বললে যারা সরব তারাও নীরব। মানবাধিকার, নারীবাদী, লেখক, রাজনীতিবিদ, সুশীলের কণ্ঠে কথা নেই! মিডিয়াও থেমে যাবে একদিন। অপরাধপ্রবণ বিকৃত সমাজে সব ঘৃণ্য অপরাধীই আজ দাপটে বহাল। কিন্তু সাময়িক আবেগে ভাসলে হবে না। এ নিরন্তর লড়াই। অপরাধমুক্ত নিরাপদ সমাজের লড়াই। আমাদের দেশেও কঠোর আইন, সামাজিক মূল্যবোধ, আদর্শিক রাজনীতি ও ন্যায়বিচার ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধ কমাতে পারে। আজ তাই হৃদয় থেকে বলতে চাই, ধর্ষকদের ফাঁসি চাই। সামাজিক প্রতিরোধ বয়কট চাই। প্রশ্রয়দাতাদেরও বিচার চাই।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা