শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

সিলেটের ধর্ষকদের ফাঁসি চাই, বাবলাদের রাজনীতি চাই

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সিলেটের ধর্ষকদের ফাঁসি চাই, বাবলাদের রাজনীতি চাই

কি ভয়ঙ্কর পাশবিক গণধর্ষণের রোমহর্ষক ঘটনা ঘটে গেছে সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে। এমনিতেই মন ভালো নেই। সাত মাস টকশোতে যাই না। বিষাদগ্রস্ত হৃদয়ে লিখতেও ভালো লাগে না আর। লিখে কী হয়, অর্থও বুঝি না। সিলেটকে বলা হয় ৩৬০ আউলিয়ার পুণ্যভূমি খ্যাত আধ্যাত্মিক রাজধানী। সেই পবিত্র ভূমিতে শুয়ে আছেন ধর্মপ্রচারক হজরত শাহজাহাল (রহ.) ও শাহ পরান (রহ.)-এর মতো আল্লাহর অলি। আর পাশবিক ধর্ষণের ঘটনা যেখানে ঘটেছে সেটি অবিভক্ত ভারতের ঐতিহ্যবাহী সিলেট মুরারি চাঁদ কলেজের ছাত্রাবাসে। সিলেটের টিলা, গাছপালা শোভিত সবুজের নৈসর্গিক সৌন্দর্যের এমসি কলেজের পাশ দিয়ে গেলেই মন জুড়িয়ে যায়। খুনির বুকেও প্রেমের কবিতা উচ্চারিত হওয়ার কথা। সেখানে আজ জন্ম নেওয়া বখাটে ছিনতাইকারী ধর্ষকদের হাতে নববধূর সম্ভ্রম লুট হয়েছে। ছাত্রলীগের নামধারী কতিপয় জঘন্য দানব স্বামীর কাছ থেকে ছিনতাই করে নিয়ে নববধূটিকে গণধর্ষণ করেছে। তারা স্বামীর হাত-পা বেঁধে তার নববিবাহিতা প্রিয়তমা স্ত্রীকে যেভাবে গণধর্ষণ করেছে সেখানে নারীটির করুণ আকুতি তাদের কলিজা স্পর্শ করেনি। ধর্ষক ও যৌন নিপীড়কদের বাড়িতে মা বোন স্ত্রী রয়েছে- এমন অনুভূতি কখনো থাকে না। কেবল বিকৃত যৌন লালসাই তাদের মধ্যে কাজ করে। সমাজের সর্বস্তরে এ ধরনের বিকৃত পুরুষরা বাস করে। কখনোসখনো এ ধরনের বর্বরতা ঘটিয়ে আতঙ্কগ্রস্ত করে তোলে গোটা সমাজকে। ওদের কোনো লাজলজ্জা গ্লানি বলতে কিছু নেই। নেই বলেই দানবের মতো উল্লাস করে অসহায় নারীকে এভাবে গণধর্ষণ করে। ’৭১-এর হানাদার বাহিনীও তো আমাদের মা-বোনদের এভাবে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ করেছিল। তাদের সেই গণহত্যা আর গণধর্ষণের পাপকে আমরা কখনো ক্ষমা করিনি। প্রজন্মের পর প্রজন্ম এ অপরাধ কখনো ক্ষমা করবে না। সিলেটের ধর্ষকদেরসহ কোনো ধর্ষকেরই ক্ষমা নেই।

এমসি কলেজ টিলাগড় এলাকায় ছাত্রলীগের ক্যাডার রাজনীতি করা এক গডফাদার অঘোষিত গৌড় গোবিন্দের রাজত্ব কায়েম করেছে। তার সেনারাই ধর্ষণ ঘটিয়েছে। ধর্ষিতার স্বামীর কান্না দেখে কারণ জানতে চান জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক বাবলা নামে সবার কাছে পরিচিত মিহিত গুহ চৌধুরী। তিনি ধর্ষিতার পাশে ভাইয়ের মতো প্রতিবাদী রুদ্রমূর্তি নিয়ে দাঁড়ান। বলেন, এ অন্যায়ের বিচার হতে হবে। শাহ পরান থানায় ফোন করে পুলিশ আনেন। ধর্ষকদের বড়ভাইয়েরা এসে টাকা-পয়সায় সমঝোতা চান। বাবলা আপসহীন। এর মধ্যে ধর্ষক পালিয়ে যায়। বাবলারাই আদর্শিক ছাত্রলীগের উত্তরাধিকার। রাজনীতিতে তার পদোন্নতি হবে কিনা জানি না। তবে এ পাশবিকতার বিরুদ্ধে সে-ই নায়ক। ছাত্রলীগের অহংকার। সে-ই ধর্ষকদের চিনিয়ে দিয়েছে। রাজনীতি বাবলারাই করবে। ধর্ষকদের আইন সংশোধন করে ফাঁসিতে ঝোলাতে হবে।

সৌদি প্রবাসী প্রেমিক স্বামীটি সদ্যবিবাহিতা প্রেমিকা স্ত্রীর একান্ত সান্নিধ্যে রোমান্টিক জীবন কাটাতে এসেছিল। সুন্দর সুখময় রোমান্টিক জীবন কাটছিল তাদের। শরতের বৃষ্টিভেজা বিকালে দুজন বেরিয়েছিল শহরটা ঘুরে আসতে। সিলেটে যারাই বেড়াতে যান, তারাই এমসি কলেজের নৈসর্গিক রূপ দর্শনে মুগ্ধ হতে একবার হলেও পাশ দিয়ে ঘুরে আসেন। সিলেট শহরের মানুষেরা নিয়ত যাচ্ছেন। সিলেট বেড়াতে যাবেন আর এমসি কলেজ দেখে আসবেন না, তা কি হয়? বিষয়টা সবার জন্য এ রকমই। প্রকৃতির কোলে মাথা তুলে দাঁড়ানো এমসি কলেজ কি কেবল প্রকৃতির রূপসী কন্যা? না, এ কলেজ অসংখ্য জাতীয় বীরের জন্ম দিয়েছে। কত কত জাতীয় নেতা এখানে লেখাপড়া করেছেন। জাতির কৃতী সন্তানরা এ কলেজে পাঠ নিয়েছেন। যে কলেজ একদিন জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের জন্ম দিয়েছে, ছাত্ররাজনীতির গৌরবের ইতিহাস লিখেছে, কালের বিবর্তনে আজ সেখান থেকে কিছুসংখ্যক চাঁদাবাজ, দখলবাজ, ছিনতাইকারী এমনকি ধর্ষকও বেরিয়ে আসছে। আদর্শহীন রাজনীতি ও মূল্যবোধহীন অবক্ষয়ে পতিত নষ্ট সমাজের অসুস্থ সংস্কৃতির এ দুর্গন্ধ নিয়েই দেশের অন্যান্য এলাকার মতো সিলেটের মানুষেরাও বেঁচে আছেন।

সেই শরতের বিকালে নবদম্পতি খুব বেশি রোমান্টিক মুডে বেরিয়েছিল। এমসি কলেজ এলাকায় গিয়েছিলেন যুগলেরা চিত্তের সুখ আহরণে। কিন্তু তারা কখনো ভাবেনইনি কি ভয়ঙ্কর পাশবিক দানবেরা ওত পেতে বসে আছে তাদের জীবনটাকেই জাহান্নাম বানিয়ে দিতে। তারা জানেন না, সেই এলাকা এখন আর মানবিক মানুষের নিয়ন্ত্রণে নেই। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্তৃত্ব সেখানে চলে না। সেখানে নষ্ট রাজনীতির দানবদের চেইন দখল করে আছে গোটা এমসি কলেজ এলাকা। সেই দানবদের ক্যাডার পশুরা প্রথমেই তাদের সবকিছু ছিনতাই করে নেয়। এক পর্যায়ে সুন্দরী গৃহবধূর দিকে তাকিয়ে তাদের পাশবিক লালসার ফণা তোলে। তারা জোর করে এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে নবদম্পতিকে ধরে নিয়ে যায়। স্বামীটিকে বেঁধে রেখে বধূটির সব আকুতি-মিনতি ও ক্রন্দন অবজ্ঞা করে উন্মত্ত উল্লাসে জানোয়ারেরা একে একে নয়জন তাকে ধর্ষণ করে। এসব ধর্ষক ও যৌন নিপীড়ক কখনো কোনোকালেই প্রেমিক হতে পারেনি। ভাই ও পিতা হতে পারেনি। ঘরে মা বোন স্ত্রী কন্যা রয়েছে- এই বিবেকবোধের মৃত্যু ঘটানোর মধ্য দিয়েই একজন বিকৃত পাশবিক ধর্ষকের জন্ম হয় সমাজে। এদের শক্তির উৎস হয় নষ্ট রাজনীতির বড় ভাইয়েরা। এমসি কলেজ এলাকায় এ রকম একজন বড় ভাই রয়েছেন তার কোনো বৈধ পেশা নেই। কিন্তু আয়ের কোনো ঘাটতি নেই। সন্ত্রাস চাঁদাবাজি মাদক দখলবাজি আর নষ্ট তরুণদের ক্যাডার বানিয়ে নিজের শক্তির মহড়া দিয়ে থাকেন। তার সঙ্গে তারই সৃষ্টি অনেকেই যুক্ত হয়েছেন। তিনি আবার এমপিও হতে চান।

২০১২ সালে ঐতিহ্যবাহী এমসি কলেজের ছাত্রাবাসের ৪২টি কক্ষ এ বখাটে নষ্ট রাজনীতির দুর্গন্ধ ছড়ানো সশস্ত্র ক্যাডাররা আগুনে পুড়িয়ে ছারখার করেছিল। সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ অসহায়ের মতো কেঁদেছিলেন। সেদিন তাদের বিচার হয়নি। ছাত্রাবাস নির্মাণ ও সংস্কার হয়েছে। এলাকার কর্তৃত্ব যাদের দখলে ছিল মাঝখানে তারা আরও বেপরোয়া হয়েছে। এদের প্রতিরোধে রাজনৈতিক শক্তি, প্রশাসনিক শক্তি এমনকি সামাজিক শক্তিও সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। সিলেটের মানুষের আত্মমর্যাদা ও বিবেকবোধের এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের যে ঐতিহ্য রয়েছে, সেটিও দিনে দিনে নিভতে বসেছে। আর এরই ধারাবাহিকতায় সিলেটের এমসি কলেজের ছাত্রাবাসে এ রকম গণধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ইতিমধ্যে এজাহারভুক্ত ছয়জনসহ আটজনকে গ্রেফতার করেছে। সন্দেহভাজন আরও দুজনকে আটক করা হয়েছে। এ মামলার এজাহারে ছয়জনের নাম উল্লেখ করলেও অজ্ঞাত আরও তিনজন রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সন্ত্রাস, মাদককারবারি, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছেন। ধর্ষণের বিরুদ্ধেও তাৎক্ষণিক অ্যাকশনে তাঁর প্রশাসন যাচ্ছে। একই সময়ে পাহাড়ে ও সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালেও ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। চকলেটের লোভ দেখিয়ে ছয় বছরের শিশুকেও ধর্ষণ করা হয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় শিশু-নারী ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। একসময় দিল্লির ধর্ষণের ঘটনায় ঢাকায় ঝড় উঠত। পশ্চিমা দুনিয়ায়ও ধর্ষণ এমনকি সিরিয়াল কিলার পর্যন্ত ধরা পড়ে। এ ধরনের অপরাধ পৃথিবীর দেশে দেশে ঘটছে। বাংলাদেশেও একসময় ঘটলেও বা এখনো অনেকে লোকলজ্জা বা সমাজের ভয়ে মুখ খোলেন না। বিশেষ করে যৌন নিপীড়কদের বিরুদ্ধে তো নয়ই। তবে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কারণে এবং মানুষ সচেতন ও সাহসী হওয়ায় এখন আর তাকে লোকলজ্জার ভয় থামাতে পারে না। অনেকেই মুখ খুলছেন। প্রতিবাদ করছেন। এমনকি আইনের আশ্রয় নিচ্ছেন। সিলেটের ধর্ষিতা তরুণী আদালতে তার ওপর সংঘটিত মধ্যযুগীয় বর্বর ধর্ষণের হৃদয়স্পর্শী বর্ণনা দিয়েছেন। আমরা কি একবার চিন্তা করছি, ধর্ষকরা নানা প্রভাবে আইনের ফাঁকফোকর গলে কিছুদিন জেল খেটে বেরিয়ে গিয়ে সব লাজলজ্জা হারিয়ে সমাজে বহাল তবিয়তে হাঁটে। পরিবার তার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে না। সমাজও তাদের ঘেন্নার সঙ্গে বয়কট করে না। উল্টো ধর্ষিতার ওপর ঘটে যাওয়া বর্বরতায় তার দিকে বাঁকা চোখে তাকায়। অথচ একজন ধর্ষিতা তার ওপর সংঘটিত পাশবিকতার বিচার পেলেও আমৃত্যু সেই ধর্ষণের দগদগে ক্ষত হৃদয়ে বহন করে যায়। শরীরের প্রতি এক ধরনের ঘেন্না কাজ করে। পুরুষ দেখলেই আতঙ্কগ্রস্ত হয়। দেশে অনেক সময় যৌন নিপীড়নের শিকার ও ধর্ষিতা আত্মহত্যাও করেছে। এ ধর্ষণ নিয়ে রাজনীতি করার সুযোগ নেই। এখন বিএনপি সিলেটের ধর্ষণের জন্য সরকারের দিকে অভিযোগের তীর ছুড়ছে। কিন্তু ভুলে যাচ্ছে, তাদের ’৯১ শাসনামলে দিনাজপুরে পুলিশের হাতে ধর্ষিতা ইয়াসমিন হত্যার প্রতিবাদে কি প্রবল ঝড়ো হাওয়া বইছিল। ধর্ষকের পরিচয় কোনো পেশা বা রাজনীতিতে হয় না। ধর্ষককে তাই প্রশ্রয়ও দেওয়া যায় না। ধর্ষকের পরিচয় একটাই- সে একজন ধর্ষকমাত্র। ধর্ষকের বিরুদ্ধে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কতটা ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণ করল, কতটা দ্রুত বিচারে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করল সেটি দেখার বিষয়।

আমাদের দেশে যখনই ধর্ষণ বা গণধর্ষণের বিরুদ্ধে তুমুল প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে তখন অনেকেই ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড চেয়েছেন। কিন্তু আইন এখনো সংশোধন হয়নি। ধর্ষকের জন্য যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও ধর্ষণ করে হত্যা করলে মৃত্যুদন্ডের বিধান রয়েছে। এখানে ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড ও মামলা চলাকালে তার আগাম জামিন নিষিদ্ধ করা সময়ের দাবি। ফেনীর নুসরাতকে যৌন নিপীড়ন করে পুড়িয়ে মারার বিচার দ্রুত সম্পন্ন হচ্ছে। মানুষ সন্তুষ্ট হয়েছে। ন্যায়বিচার লাভ মানুষের অধিকার। আর ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের হয়ে সরকারের দায়িত্ব। সরকার সে দায়িত্ব পালন করছে। এটা কেবল সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একক দায়িত্ব নয়, সমাজও দায় এড়াতে পারে না। রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির ধর্ষক ও যৌন নিপীড়কদের ঘৃণাভরে বর্জন ও প্রতিরোধ করার সময় এসেছে। ধর্ষিতা আজ একজনের স্ত্রী, আরেকজনের কন্যা আরেকজনের বোন। কাল আমার আপনার কারও পরিবারের ওপর এ অপরাধ সংঘটিত হবে না, তার গ্যারান্টি কোথায়? আমার অপরাধী আপনার বন্ধু হতে পারে না। আপনার অপরাধী আমার নয়। এরা সমাজের শত্রু। সিলেটের ধর্ষণের ঘটনায় প্রতিবাদ উঠেছে। শাসকদল আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের নেতারাও প্রতিবাদ করছেন। ছাত্রাবাস পুড়িয়ে দেওয়ার পর আপনারা কী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন? জেলা ও মহানগর ছাত্রলীগের কমিটি নেই কেন? এমসি কলেজ ছাত্রলীগের কমিটি কত বছর হয় না? আদর্শহীন ছাত্ররাজনীতি ছাড়া এসব অপরাধী দলীয় পরিচয় নিয়ে অপরাধ করার সুযোগ পায়। এটাকে নিয়ে রাজনীতি না করে সিলেটের পবিত্রতা ও ঐতিহ্য রক্ষায় এবং মানুষের নিরাপত্তাবিধানে সব রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন এবং প্রশাসন বসে এই ধর্ষকদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতাদের খোলা মনে আলোচনা করে চিহ্নিত করে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে কাল আরেকটি ঘটনা ঘটবে না তার গ্যারান্টি কোথায়? একজন আদর্শিক শিক্ষক অধ্যক্ষ সালেহ আহমেদ কতটা অসহায়। কতটা জিম্মি! কলেজ প্রশাসনকে কাদের ভয়ে তটস্থ থাকতে হয়, সেটিও বিবেচনায় আনতে হবে। সিলেটের মেয়র নিরাপদ নগরীর জন্য এতদিন কী করেছেন? সিলেটে ধর্ষকদের পক্ষে আইনজীবীরা দাঁড়াননি। না দাঁড়াতে সামাজিক মাধ্যমেও অনেকে সোচ্চার। খুশিতে আছেন। আবেগ আদালতে চলে না। গোলাম আযমের নাগরিকত্ব মামলা কভার করতে গিয়েছিলাম। শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হকের ভাই অকালপ্রয়াত অ্যাটর্নি জেনারেল আমিনুল হক লড়ছিলেন গোলাম আযম যেন নাগরিকত্ব না পান। আমাদেরও তুমুল আবেগ-উত্তেজনা। একপর্যায়ে যুক্তিতর্কে কেঁদে ফেললেন। বিচারকের আসনে বসা বিচারপতি মোস্তফা কামাল বলেছিলেন, তিনি তো এ দেশেই কোথাও জন্মেছেন। এখানে তথ্য চাই, আবেগ নয়।

বিখ্যাত আইনজীবী সিরাজুল হক ’৯০-এর গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সেনাশাসক এরশাদের আইনজীবী হয়েছিলেন দেশবাসীকে চমকে দিয়ে। আমাকে বলেছিলেন, ‘কালো গাউনের ধর্মই হলো আসামিকে আইনি সহায়তা দেওয়া। আর দলের প্রেসিডিয়াম থেকে পদত্যাগ করেছিলেন দলকে বিব্রত না করতে।’ তিনি তার দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনাকেও পদত্যাগপত্র গ্রহণের অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, তিনি চান না তার নেত্রী বিব্রত হন। আইনজীবীরা অবশ্যই দাঁড়াবেন যদি ধর্ষকদের এনকাউন্টার না দেওয়া হয়। দেশে দেশে অপরাধ দমনে আইনের দীর্ঘসূত্রতা ও সাক্ষীসাবুদের জন্য দুর্ধর্ষ ধর্ষক-খুনি যাতে বের হয়ে না যায় সেজন্য পুলিশ এনকাউন্টারও করে। এর অপব্যবহার না হলেই হয়। আর বিচারে পুলিশি তদন্ত সাক্ষীসাবুদ তথ্য-উপাত্ত, আসামিদের স্বীকৃতি, আইনি লড়াইয়েই সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। না হয় রাষ্ট্র তাদের আইনজীবী দেবে। কাজেই এ মামলার মেরিট ধর্ষকদের বিরুদ্ধে। জেতা সহজ।

জাতীয়ভাবে পশুহত্যার প্রতিবাদী নর-নারীরা আজ ধর্ষিতার আর্তনাদে বর্বর ধর্ষকদের বিরুদ্ধে নীরব! যৌন নিপীড়ক ও মানুষ খুনিদের বিষয়েও থাকেন সুনসান। চরিত্র নাই এমন কাউকে চরিত্রহীন বললে যারা সরব তারাও নীরব। মানবাধিকার, নারীবাদী, লেখক, রাজনীতিবিদ, সুশীলের কণ্ঠে কথা নেই! মিডিয়াও থেমে যাবে একদিন। অপরাধপ্রবণ বিকৃত সমাজে সব ঘৃণ্য অপরাধীই আজ দাপটে বহাল। কিন্তু সাময়িক আবেগে ভাসলে হবে না। এ নিরন্তর লড়াই। অপরাধমুক্ত নিরাপদ সমাজের লড়াই। আমাদের দেশেও কঠোর আইন, সামাজিক মূল্যবোধ, আদর্শিক রাজনীতি ও ন্যায়বিচার ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধ কমাতে পারে। আজ তাই হৃদয় থেকে বলতে চাই, ধর্ষকদের ফাঁসি চাই। সামাজিক প্রতিরোধ বয়কট চাই। প্রশ্রয়দাতাদেরও বিচার চাই।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর