শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

সিলেটের ধর্ষকদের ফাঁসি চাই, বাবলাদের রাজনীতি চাই

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সিলেটের ধর্ষকদের ফাঁসি চাই, বাবলাদের রাজনীতি চাই

কি ভয়ঙ্কর পাশবিক গণধর্ষণের রোমহর্ষক ঘটনা ঘটে গেছে সিলেটের এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে। এমনিতেই মন ভালো নেই। সাত মাস টকশোতে যাই না। বিষাদগ্রস্ত হৃদয়ে লিখতেও ভালো লাগে না আর। লিখে কী হয়, অর্থও বুঝি না। সিলেটকে বলা হয় ৩৬০ আউলিয়ার পুণ্যভূমি খ্যাত আধ্যাত্মিক রাজধানী। সেই পবিত্র ভূমিতে শুয়ে আছেন ধর্মপ্রচারক হজরত শাহজাহাল (রহ.) ও শাহ পরান (রহ.)-এর মতো আল্লাহর অলি। আর পাশবিক ধর্ষণের ঘটনা যেখানে ঘটেছে সেটি অবিভক্ত ভারতের ঐতিহ্যবাহী সিলেট মুরারি চাঁদ কলেজের ছাত্রাবাসে। সিলেটের টিলা, গাছপালা শোভিত সবুজের নৈসর্গিক সৌন্দর্যের এমসি কলেজের পাশ দিয়ে গেলেই মন জুড়িয়ে যায়। খুনির বুকেও প্রেমের কবিতা উচ্চারিত হওয়ার কথা। সেখানে আজ জন্ম নেওয়া বখাটে ছিনতাইকারী ধর্ষকদের হাতে নববধূর সম্ভ্রম লুট হয়েছে। ছাত্রলীগের নামধারী কতিপয় জঘন্য দানব স্বামীর কাছ থেকে ছিনতাই করে নিয়ে নববধূটিকে গণধর্ষণ করেছে। তারা স্বামীর হাত-পা বেঁধে তার নববিবাহিতা প্রিয়তমা স্ত্রীকে যেভাবে গণধর্ষণ করেছে সেখানে নারীটির করুণ আকুতি তাদের কলিজা স্পর্শ করেনি। ধর্ষক ও যৌন নিপীড়কদের বাড়িতে মা বোন স্ত্রী রয়েছে- এমন অনুভূতি কখনো থাকে না। কেবল বিকৃত যৌন লালসাই তাদের মধ্যে কাজ করে। সমাজের সর্বস্তরে এ ধরনের বিকৃত পুরুষরা বাস করে। কখনোসখনো এ ধরনের বর্বরতা ঘটিয়ে আতঙ্কগ্রস্ত করে তোলে গোটা সমাজকে। ওদের কোনো লাজলজ্জা গ্লানি বলতে কিছু নেই। নেই বলেই দানবের মতো উল্লাস করে অসহায় নারীকে এভাবে গণধর্ষণ করে। ’৭১-এর হানাদার বাহিনীও তো আমাদের মা-বোনদের এভাবে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ করেছিল। তাদের সেই গণহত্যা আর গণধর্ষণের পাপকে আমরা কখনো ক্ষমা করিনি। প্রজন্মের পর প্রজন্ম এ অপরাধ কখনো ক্ষমা করবে না। সিলেটের ধর্ষকদেরসহ কোনো ধর্ষকেরই ক্ষমা নেই।

এমসি কলেজ টিলাগড় এলাকায় ছাত্রলীগের ক্যাডার রাজনীতি করা এক গডফাদার অঘোষিত গৌড় গোবিন্দের রাজত্ব কায়েম করেছে। তার সেনারাই ধর্ষণ ঘটিয়েছে। ধর্ষিতার স্বামীর কান্না দেখে কারণ জানতে চান জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক বাবলা নামে সবার কাছে পরিচিত মিহিত গুহ চৌধুরী। তিনি ধর্ষিতার পাশে ভাইয়ের মতো প্রতিবাদী রুদ্রমূর্তি নিয়ে দাঁড়ান। বলেন, এ অন্যায়ের বিচার হতে হবে। শাহ পরান থানায় ফোন করে পুলিশ আনেন। ধর্ষকদের বড়ভাইয়েরা এসে টাকা-পয়সায় সমঝোতা চান। বাবলা আপসহীন। এর মধ্যে ধর্ষক পালিয়ে যায়। বাবলারাই আদর্শিক ছাত্রলীগের উত্তরাধিকার। রাজনীতিতে তার পদোন্নতি হবে কিনা জানি না। তবে এ পাশবিকতার বিরুদ্ধে সে-ই নায়ক। ছাত্রলীগের অহংকার। সে-ই ধর্ষকদের চিনিয়ে দিয়েছে। রাজনীতি বাবলারাই করবে। ধর্ষকদের আইন সংশোধন করে ফাঁসিতে ঝোলাতে হবে।

সৌদি প্রবাসী প্রেমিক স্বামীটি সদ্যবিবাহিতা প্রেমিকা স্ত্রীর একান্ত সান্নিধ্যে রোমান্টিক জীবন কাটাতে এসেছিল। সুন্দর সুখময় রোমান্টিক জীবন কাটছিল তাদের। শরতের বৃষ্টিভেজা বিকালে দুজন বেরিয়েছিল শহরটা ঘুরে আসতে। সিলেটে যারাই বেড়াতে যান, তারাই এমসি কলেজের নৈসর্গিক রূপ দর্শনে মুগ্ধ হতে একবার হলেও পাশ দিয়ে ঘুরে আসেন। সিলেট শহরের মানুষেরা নিয়ত যাচ্ছেন। সিলেট বেড়াতে যাবেন আর এমসি কলেজ দেখে আসবেন না, তা কি হয়? বিষয়টা সবার জন্য এ রকমই। প্রকৃতির কোলে মাথা তুলে দাঁড়ানো এমসি কলেজ কি কেবল প্রকৃতির রূপসী কন্যা? না, এ কলেজ অসংখ্য জাতীয় বীরের জন্ম দিয়েছে। কত কত জাতীয় নেতা এখানে লেখাপড়া করেছেন। জাতির কৃতী সন্তানরা এ কলেজে পাঠ নিয়েছেন। যে কলেজ একদিন জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের জন্ম দিয়েছে, ছাত্ররাজনীতির গৌরবের ইতিহাস লিখেছে, কালের বিবর্তনে আজ সেখান থেকে কিছুসংখ্যক চাঁদাবাজ, দখলবাজ, ছিনতাইকারী এমনকি ধর্ষকও বেরিয়ে আসছে। আদর্শহীন রাজনীতি ও মূল্যবোধহীন অবক্ষয়ে পতিত নষ্ট সমাজের অসুস্থ সংস্কৃতির এ দুর্গন্ধ নিয়েই দেশের অন্যান্য এলাকার মতো সিলেটের মানুষেরাও বেঁচে আছেন।

সেই শরতের বিকালে নবদম্পতি খুব বেশি রোমান্টিক মুডে বেরিয়েছিল। এমসি কলেজ এলাকায় গিয়েছিলেন যুগলেরা চিত্তের সুখ আহরণে। কিন্তু তারা কখনো ভাবেনইনি কি ভয়ঙ্কর পাশবিক দানবেরা ওত পেতে বসে আছে তাদের জীবনটাকেই জাহান্নাম বানিয়ে দিতে। তারা জানেন না, সেই এলাকা এখন আর মানবিক মানুষের নিয়ন্ত্রণে নেই। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্তৃত্ব সেখানে চলে না। সেখানে নষ্ট রাজনীতির দানবদের চেইন দখল করে আছে গোটা এমসি কলেজ এলাকা। সেই দানবদের ক্যাডার পশুরা প্রথমেই তাদের সবকিছু ছিনতাই করে নেয়। এক পর্যায়ে সুন্দরী গৃহবধূর দিকে তাকিয়ে তাদের পাশবিক লালসার ফণা তোলে। তারা জোর করে এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে নবদম্পতিকে ধরে নিয়ে যায়। স্বামীটিকে বেঁধে রেখে বধূটির সব আকুতি-মিনতি ও ক্রন্দন অবজ্ঞা করে উন্মত্ত উল্লাসে জানোয়ারেরা একে একে নয়জন তাকে ধর্ষণ করে। এসব ধর্ষক ও যৌন নিপীড়ক কখনো কোনোকালেই প্রেমিক হতে পারেনি। ভাই ও পিতা হতে পারেনি। ঘরে মা বোন স্ত্রী কন্যা রয়েছে- এই বিবেকবোধের মৃত্যু ঘটানোর মধ্য দিয়েই একজন বিকৃত পাশবিক ধর্ষকের জন্ম হয় সমাজে। এদের শক্তির উৎস হয় নষ্ট রাজনীতির বড় ভাইয়েরা। এমসি কলেজ এলাকায় এ রকম একজন বড় ভাই রয়েছেন তার কোনো বৈধ পেশা নেই। কিন্তু আয়ের কোনো ঘাটতি নেই। সন্ত্রাস চাঁদাবাজি মাদক দখলবাজি আর নষ্ট তরুণদের ক্যাডার বানিয়ে নিজের শক্তির মহড়া দিয়ে থাকেন। তার সঙ্গে তারই সৃষ্টি অনেকেই যুক্ত হয়েছেন। তিনি আবার এমপিও হতে চান।

২০১২ সালে ঐতিহ্যবাহী এমসি কলেজের ছাত্রাবাসের ৪২টি কক্ষ এ বখাটে নষ্ট রাজনীতির দুর্গন্ধ ছড়ানো সশস্ত্র ক্যাডাররা আগুনে পুড়িয়ে ছারখার করেছিল। সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ অসহায়ের মতো কেঁদেছিলেন। সেদিন তাদের বিচার হয়নি। ছাত্রাবাস নির্মাণ ও সংস্কার হয়েছে। এলাকার কর্তৃত্ব যাদের দখলে ছিল মাঝখানে তারা আরও বেপরোয়া হয়েছে। এদের প্রতিরোধে রাজনৈতিক শক্তি, প্রশাসনিক শক্তি এমনকি সামাজিক শক্তিও সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। সিলেটের মানুষের আত্মমর্যাদা ও বিবেকবোধের এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের যে ঐতিহ্য রয়েছে, সেটিও দিনে দিনে নিভতে বসেছে। আর এরই ধারাবাহিকতায় সিলেটের এমসি কলেজের ছাত্রাবাসে এ রকম গণধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ইতিমধ্যে এজাহারভুক্ত ছয়জনসহ আটজনকে গ্রেফতার করেছে। সন্দেহভাজন আরও দুজনকে আটক করা হয়েছে। এ মামলার এজাহারে ছয়জনের নাম উল্লেখ করলেও অজ্ঞাত আরও তিনজন রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সন্ত্রাস, মাদককারবারি, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছেন। ধর্ষণের বিরুদ্ধেও তাৎক্ষণিক অ্যাকশনে তাঁর প্রশাসন যাচ্ছে। একই সময়ে পাহাড়ে ও সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালেও ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। চকলেটের লোভ দেখিয়ে ছয় বছরের শিশুকেও ধর্ষণ করা হয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় শিশু-নারী ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। একসময় দিল্লির ধর্ষণের ঘটনায় ঢাকায় ঝড় উঠত। পশ্চিমা দুনিয়ায়ও ধর্ষণ এমনকি সিরিয়াল কিলার পর্যন্ত ধরা পড়ে। এ ধরনের অপরাধ পৃথিবীর দেশে দেশে ঘটছে। বাংলাদেশেও একসময় ঘটলেও বা এখনো অনেকে লোকলজ্জা বা সমাজের ভয়ে মুখ খোলেন না। বিশেষ করে যৌন নিপীড়কদের বিরুদ্ধে তো নয়ই। তবে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কারণে এবং মানুষ সচেতন ও সাহসী হওয়ায় এখন আর তাকে লোকলজ্জার ভয় থামাতে পারে না। অনেকেই মুখ খুলছেন। প্রতিবাদ করছেন। এমনকি আইনের আশ্রয় নিচ্ছেন। সিলেটের ধর্ষিতা তরুণী আদালতে তার ওপর সংঘটিত মধ্যযুগীয় বর্বর ধর্ষণের হৃদয়স্পর্শী বর্ণনা দিয়েছেন। আমরা কি একবার চিন্তা করছি, ধর্ষকরা নানা প্রভাবে আইনের ফাঁকফোকর গলে কিছুদিন জেল খেটে বেরিয়ে গিয়ে সব লাজলজ্জা হারিয়ে সমাজে বহাল তবিয়তে হাঁটে। পরিবার তার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে না। সমাজও তাদের ঘেন্নার সঙ্গে বয়কট করে না। উল্টো ধর্ষিতার ওপর ঘটে যাওয়া বর্বরতায় তার দিকে বাঁকা চোখে তাকায়। অথচ একজন ধর্ষিতা তার ওপর সংঘটিত পাশবিকতার বিচার পেলেও আমৃত্যু সেই ধর্ষণের দগদগে ক্ষত হৃদয়ে বহন করে যায়। শরীরের প্রতি এক ধরনের ঘেন্না কাজ করে। পুরুষ দেখলেই আতঙ্কগ্রস্ত হয়। দেশে অনেক সময় যৌন নিপীড়নের শিকার ও ধর্ষিতা আত্মহত্যাও করেছে। এ ধর্ষণ নিয়ে রাজনীতি করার সুযোগ নেই। এখন বিএনপি সিলেটের ধর্ষণের জন্য সরকারের দিকে অভিযোগের তীর ছুড়ছে। কিন্তু ভুলে যাচ্ছে, তাদের ’৯১ শাসনামলে দিনাজপুরে পুলিশের হাতে ধর্ষিতা ইয়াসমিন হত্যার প্রতিবাদে কি প্রবল ঝড়ো হাওয়া বইছিল। ধর্ষকের পরিচয় কোনো পেশা বা রাজনীতিতে হয় না। ধর্ষককে তাই প্রশ্রয়ও দেওয়া যায় না। ধর্ষকের পরিচয় একটাই- সে একজন ধর্ষকমাত্র। ধর্ষকের বিরুদ্ধে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কতটা ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণ করল, কতটা দ্রুত বিচারে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করল সেটি দেখার বিষয়।

আমাদের দেশে যখনই ধর্ষণ বা গণধর্ষণের বিরুদ্ধে তুমুল প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে তখন অনেকেই ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড চেয়েছেন। কিন্তু আইন এখনো সংশোধন হয়নি। ধর্ষকের জন্য যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও ধর্ষণ করে হত্যা করলে মৃত্যুদন্ডের বিধান রয়েছে। এখানে ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড ও মামলা চলাকালে তার আগাম জামিন নিষিদ্ধ করা সময়ের দাবি। ফেনীর নুসরাতকে যৌন নিপীড়ন করে পুড়িয়ে মারার বিচার দ্রুত সম্পন্ন হচ্ছে। মানুষ সন্তুষ্ট হয়েছে। ন্যায়বিচার লাভ মানুষের অধিকার। আর ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের হয়ে সরকারের দায়িত্ব। সরকার সে দায়িত্ব পালন করছে। এটা কেবল সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একক দায়িত্ব নয়, সমাজও দায় এড়াতে পারে না। রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তির ধর্ষক ও যৌন নিপীড়কদের ঘৃণাভরে বর্জন ও প্রতিরোধ করার সময় এসেছে। ধর্ষিতা আজ একজনের স্ত্রী, আরেকজনের কন্যা আরেকজনের বোন। কাল আমার আপনার কারও পরিবারের ওপর এ অপরাধ সংঘটিত হবে না, তার গ্যারান্টি কোথায়? আমার অপরাধী আপনার বন্ধু হতে পারে না। আপনার অপরাধী আমার নয়। এরা সমাজের শত্রু। সিলেটের ধর্ষণের ঘটনায় প্রতিবাদ উঠেছে। শাসকদল আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের নেতারাও প্রতিবাদ করছেন। ছাত্রাবাস পুড়িয়ে দেওয়ার পর আপনারা কী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন? জেলা ও মহানগর ছাত্রলীগের কমিটি নেই কেন? এমসি কলেজ ছাত্রলীগের কমিটি কত বছর হয় না? আদর্শহীন ছাত্ররাজনীতি ছাড়া এসব অপরাধী দলীয় পরিচয় নিয়ে অপরাধ করার সুযোগ পায়। এটাকে নিয়ে রাজনীতি না করে সিলেটের পবিত্রতা ও ঐতিহ্য রক্ষায় এবং মানুষের নিরাপত্তাবিধানে সব রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন এবং প্রশাসন বসে এই ধর্ষকদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতাদের খোলা মনে আলোচনা করে চিহ্নিত করে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে কাল আরেকটি ঘটনা ঘটবে না তার গ্যারান্টি কোথায়? একজন আদর্শিক শিক্ষক অধ্যক্ষ সালেহ আহমেদ কতটা অসহায়। কতটা জিম্মি! কলেজ প্রশাসনকে কাদের ভয়ে তটস্থ থাকতে হয়, সেটিও বিবেচনায় আনতে হবে। সিলেটের মেয়র নিরাপদ নগরীর জন্য এতদিন কী করেছেন? সিলেটে ধর্ষকদের পক্ষে আইনজীবীরা দাঁড়াননি। না দাঁড়াতে সামাজিক মাধ্যমেও অনেকে সোচ্চার। খুশিতে আছেন। আবেগ আদালতে চলে না। গোলাম আযমের নাগরিকত্ব মামলা কভার করতে গিয়েছিলাম। শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হকের ভাই অকালপ্রয়াত অ্যাটর্নি জেনারেল আমিনুল হক লড়ছিলেন গোলাম আযম যেন নাগরিকত্ব না পান। আমাদেরও তুমুল আবেগ-উত্তেজনা। একপর্যায়ে যুক্তিতর্কে কেঁদে ফেললেন। বিচারকের আসনে বসা বিচারপতি মোস্তফা কামাল বলেছিলেন, তিনি তো এ দেশেই কোথাও জন্মেছেন। এখানে তথ্য চাই, আবেগ নয়।

বিখ্যাত আইনজীবী সিরাজুল হক ’৯০-এর গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সেনাশাসক এরশাদের আইনজীবী হয়েছিলেন দেশবাসীকে চমকে দিয়ে। আমাকে বলেছিলেন, ‘কালো গাউনের ধর্মই হলো আসামিকে আইনি সহায়তা দেওয়া। আর দলের প্রেসিডিয়াম থেকে পদত্যাগ করেছিলেন দলকে বিব্রত না করতে।’ তিনি তার দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনাকেও পদত্যাগপত্র গ্রহণের অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, তিনি চান না তার নেত্রী বিব্রত হন। আইনজীবীরা অবশ্যই দাঁড়াবেন যদি ধর্ষকদের এনকাউন্টার না দেওয়া হয়। দেশে দেশে অপরাধ দমনে আইনের দীর্ঘসূত্রতা ও সাক্ষীসাবুদের জন্য দুর্ধর্ষ ধর্ষক-খুনি যাতে বের হয়ে না যায় সেজন্য পুলিশ এনকাউন্টারও করে। এর অপব্যবহার না হলেই হয়। আর বিচারে পুলিশি তদন্ত সাক্ষীসাবুদ তথ্য-উপাত্ত, আসামিদের স্বীকৃতি, আইনি লড়াইয়েই সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। না হয় রাষ্ট্র তাদের আইনজীবী দেবে। কাজেই এ মামলার মেরিট ধর্ষকদের বিরুদ্ধে। জেতা সহজ।

জাতীয়ভাবে পশুহত্যার প্রতিবাদী নর-নারীরা আজ ধর্ষিতার আর্তনাদে বর্বর ধর্ষকদের বিরুদ্ধে নীরব! যৌন নিপীড়ক ও মানুষ খুনিদের বিষয়েও থাকেন সুনসান। চরিত্র নাই এমন কাউকে চরিত্রহীন বললে যারা সরব তারাও নীরব। মানবাধিকার, নারীবাদী, লেখক, রাজনীতিবিদ, সুশীলের কণ্ঠে কথা নেই! মিডিয়াও থেমে যাবে একদিন। অপরাধপ্রবণ বিকৃত সমাজে সব ঘৃণ্য অপরাধীই আজ দাপটে বহাল। কিন্তু সাময়িক আবেগে ভাসলে হবে না। এ নিরন্তর লড়াই। অপরাধমুক্ত নিরাপদ সমাজের লড়াই। আমাদের দেশেও কঠোর আইন, সামাজিক মূল্যবোধ, আদর্শিক রাজনীতি ও ন্যায়বিচার ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধ কমাতে পারে। আজ তাই হৃদয় থেকে বলতে চাই, ধর্ষকদের ফাঁসি চাই। সামাজিক প্রতিরোধ বয়কট চাই। প্রশ্রয়দাতাদেরও বিচার চাই।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে