শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

সাবেক ডাকসু ভিপির নাটাইটা কার হাতে?

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সাবেক ডাকসু ভিপির নাটাইটা কার হাতে?

এবার বাংলা নববর্ষ বাঙালির সবচেয়ে বড় আনন্দ উৎসবের দিন ছিল শোকে মুহ্যমান। কোথাও কোনো আনন্দ নেই, উৎসব নেই। গান নেই, খাওয়া নেই, র‌্যালি নেই, মেলা নেই, নেই পোশাকে রঙিন জীবনের ছন্দ। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের মহাপ্রলয় সব কেড়ে নিয়েছে। বিষাদ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে মানুষকে শুনতে হয়েছে, দেখতে হয়েছে বাংলা একাডেমির সভাপতি শামসুজ্জামান খানের জীবন করোনায় কেড়ে নেওয়ার মর্মান্তিক সংবাদ। একজন পন্ডিত গুণীজনের মৃত্যুশোক দেশের মানুষ কাটিয়ে উঠতে পারেনি, হঠাৎ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ল আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য, সাবেক আইনমন্ত্রী ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু আর নেই। অজাতশত্রু রাজনীতির পরিচ্ছন্ন মানুষটির মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ হয়েছে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন। দেশের মানুষ শোকস্তব্ধ হয়েছে দুটি মর্মান্তিক মৃত্যুসংবাদে। স্বজন হারানোর বেদনায় বাকরুদ্ধ হয়েছে, আবেগে সজলনয়নে শেষ বিদায় জানাতে সবাই ছুটেও যেতে পারেনি। করোনার মৃত্যু শুরু থেকেই এমন আপন-পর কাউকে কাছে যেতে দেয় না। একটি জীবন একসঙ্গে কাটিয়ে মরণে পাশে মেলে না। জানাজা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধির কারণে শোকার্ত মানুষের আবেগ-অনুভূতিতে হয় না। দুজন মানুষের মৃত্যু লোকসাহিত্য ইতিহাস ও রাজনীতিতে অপূরণীয় ক্ষতি এনে দিল। শুরু থেকেই করোনার ছোবলে একেকটি মৃত্যু একেকটি পরিবার থেকে সমাজ ও দেশের সর্বনাশ করে দিয়েছে। এমন কোনো পেশা নেই যেখানে শোকের মিছিলে, লাশের যাত্রায় শরিক হননি শেষ নিঃশ্বাস ছেড়ে।

করোনার প্রথম আঘাতে পশ্চিমে যখন মৃত্যুর ধ্বংসলীলা আমরা তখন অনেকটাই সামলেছিলাম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরাসরি নজরদারি, দিকনির্দেশনায় আমাদের সে ধ্বংসস্তূপ দেখতে হয়নি। কিন্তু নিয়ন্ত্রণে আসতেই আমরা সব খেয়াল ছেড়ে দিয়েছিলাম। আমরা সব সতর্কতা, স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘন করে জীবন-জীবিকার যুদ্ধের পাশাপাশি স্বাভাবিক করে তুলেছিলাম জীবনযাত্রাকে। আমরা আড্ডাবাজি করেছি, হাটবাজারে গিজগিজ করেছি, শপিং, বাজার, ঘোরাঘুরি, পর্যটন এলাকায় বেহুঁশের মতো লোকে লোকারণ্য করেছি। আমরা রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ, মিছিল, জানাজায় জনস্রোত নামিয়েছি। ভুলেই গিয়েছিলাম করোনার কিয়ামত মাথার ওপর থেকে বিদায় নেয়নি। আমরা আমাদের টিকাদান কর্মসূচি এগিয়ে নিলেও মাস্ক ব্যবহার, হাত-মুখ ধুয়ে পরিচ্ছন্ন থাকার কথা বেমালুম ভুলে যাই। এমনকি টিকা নিয়েও নষ্ট রাজনীতিরি কুৎসিত বিতর্ক করেছি। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন থেকেই আবদুল মতিন খসরু করোনায় আক্রান্ত হন। এত সচেতন পেশাজীবীদের সংগঠনের এ নির্বাচন কি এতটাই অনিবার্য ছিল যে করোনাকালে করতেই হবে? তাও সভা, মিছিল বিজয়ীকে গিজগিজ করে গভীর রাত পর্যন্ত ফুলের তোড়া উপহার দিতে হবে।

পৃথিবীর জনপথ আজ শোক-বিষাদগ্রস্ত। দেশ আজ করোনায় আক্রান্ত। চারদিকে রোজ চেনাজানা-অচেনা মানুষের মৃত্যু সংবাদ। যে পরিবারে বাবার মৃত্যু সে পরিবারে আকাশ ভেঙে পড়ছে। যে পরিবারে করোনা কেড়ে নিচ্ছে মাকে সেখানে অসীম শূন্যতা। কোথাও বা মা-বাবা দুজনই চিরনিদ্রা নিচ্ছেন। কোথাও বা সন্তান লাশ হয়ে বিদায় নিচ্ছে মা-বাবার বুক ভেঙে দিয়ে। এমন শোকার্ত খবরও এসেছে মা-বাবা ছোট ছোট সন্তান রেখে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। কী বীভৎস ভয়াবহ মর্মান্তিক করোনার মৃত্যু উপত্যকা। বাংলাদেশে এখন রোজ শতাধিক মানুষ মরছে। এরই মধ্যে বাংলা চলচ্চিত্রের তুমুল জনপ্রিয় অভিনেত্রী মিষ্টি মেয়ে কবরীও করোনার আঘাতে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গেছেন। একজন মুক্তিযোদ্ধা, রাজনীতিবিদ সারাহ বেগম কবরী আজন্ম ছিলেন জনপ্রিয়তায় তুঙ্গে। কিন্তু এমন নিঃসঙ্গ মৃত্যু যে করোনাকালে তাঁর ভক্ত-সমর্থকরা এত বছর যে আবেগ-অনুভূতি তাঁর জন্য বহন করতেন, শেষ বিদায়ে তা উজাড় করেও দিতে পারেননি। কবরী চলে গেছেন চাওয়া-পাওয়ার সব লেনদেন চুকিয়ে। কিন্তু তাঁর ভক্তকুলের আক্ষেপ আজীবন থাকবে। বলে গেছেন গহিন বেদনার কথা, ভালো স্বামী ভালো বন্ধু পাইনি, একলা আমি; একলাই চলে গেলেন কবরী। পরদিনই নানান অসুখে আক্রান্ত একসময়ের ফ্যান্টাসি ছবির নায়ক ওয়াসিম চলে গেলেন। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন আছেন নায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা এমপি ফারুক।

করোনার এবারের তান্ডবে পাশের দেশ ভারত একেবারে বিধ্বস্ত। দিল্লিতে রাতে কার্ফু চলছে। প্রতিদিন পৌনে ৩ লাখ আক্রান্ত হচ্ছেন। শবযাত্রার মিছিলও দীর্ঘ হচ্ছে। আমাদের সরকার সর্বাত্মক লকডাউনে গেছে। পুলিশ বাহিনী সাফল্যের সঙ্গে লকডাউন করছে। তবে মাঝেমধ্যে চিকিৎসকসহ বিভিন্ন পেশার ব্যক্তিদের সঙ্গে যেসব ঘটনা ঘটছে তা এড়িয়ে যাওয়া উচিত। সবাইকে সহনশীল হতে হবে। অহম দেখানোর সময় এখন কারও নেই। ইয়া নফসি, ইয়া নফসি করছে মানুষ। সর্বশক্তিমান আল্লাহ আমাদের রহম করুন। হেফাজত করুন। লকডাউনে পণ্য পরিবহনে অসুবিধা। রোজার মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দামও বেড়েছে। ব্যবসায়ীদেরও মানবিক হতে হবে। প্রধানমন্ত্রী ৩৬ লাখ পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন। বোরো ফসল কৃষকের ঘরে তুলে দিতে এখনই সতর্ক পদক্ষেপ নিয়েছেন। ধানকাটার শ্রমিক হাওর এলাকায় কৃষকের পাশে দাঁড়াবে। কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক করোনার প্রথম ঢেউয়ের সময় সারা দেশ ছুটেছেন। কৃষিতে সরকারের যে বিপ্লব তা উচ্ছ্বসিত প্রশংসার। কৃষকের ধান যাতে নিরাপদে কালবোশেখীর তান্ডব, অকালবন্যার আঘাতের আগেই উঠে যায় সেটিই এখন চাওয়া। অকালবন্যায় যাতে কৃষকের ফসল তলিয়ে না যায় শেখ হাসিনার সরকার সেজন্য কয়েক বছর ধরে হাওরে ফসল রক্ষা বাঁধের বরাদ্দ আগের চেয়ে কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন। পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম কয়েক দফা এসব বাঁধ তদারকি করেছেন সরেজমিনে। আজ মানুষ করোনার এ ভয়াবহ আঘাতে হাসপাতালে হাপসপাতালে ছুটছে রোগী নিয়ে। স্বজন নিয়ে। আইসিইউ আজ সোনার হরিণ। টাকা দিয়েও আইসিইউ বেড মিলছে না, অক্সিজেন মিলছে না। আজ দোষারোপ করতে ভালো লাগছে না। করোনার বীভৎস চেহারা, লাশের দীর্ঘ মিছিল, আক্রান্তদের বাঁচার আকুতি, অন্যদিকে নিজের শারীরিক ও মানসিক চাপ, বন্দীজীবনের বিষাদগ্রস্ত নিঃসঙ্গতা, অস্থিরতা, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা মিলিয়ে কিছুই ভালো লাগে না সময়ের মুখোমুখি। আমরা কেউ জানি না কাল কার কী হবে। কী পরিণতি অপেক্ষা করছে আমাদের জীবনে। দয়াময় আল্লাহ পৃথিবীকে করোনার অভিশাপ থেকে মুক্ত করুন। একটি বছর ধরে চলমান মহাপ্রলয়ে মানুষের জীবন-জীবিকা ল-ভ-। স্বাভাবিক জীবন বলতে কিছু নেই। পৃথিবী এলোমেলো, মানুষের জীবন এলেমেলো। মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে মানুষ দেখছে তার সভ্যতার বিপর্যয়। অর্থনীতি কীভাবে মুখ থুবড়ে পড়ছে।

করোনার প্রথম ঢেউয়ের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেসব নির্দেশনা দিয়েছিলেন তার অন্যতম ছিল জেলায় জেলায় আইসিইউ ইউনিট স্থাপন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সরকারের দায়িত্বশীলরা কী জবাব দেবেন এ বিষয়ে? জেলায় জেলায় ২৫০ শয্যার হাসপাতাল আছে। কিন্তু এক বছরে আইসিইউ ইউনিট করা গেল না কেন? ঢাকায় যে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল সেখান থেকে সরে আসা হলো কেন? ডিএনসিসির আইসোলেশন সেন্টারকে ১ হাজার শয্যার কভিড হাসপাতাল দ্রুত তৈরির জন্য সরকারকে সাধুবাদ দিতেই হয়। এখানে ১০০ শয্যার আইসিইউ ইউনিট রয়েছে।

বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত মানুষ যারা করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন তাদের অনেকেই আর ফিরে আসছেন না। অন্যদিকে গ্রামগঞ্জের খেটে খাওয়া মানুষ রোদে পোড়া, নগরীর ঘিঞ্জি বস্তির শ্রমজীবী মানুষ আক্রান্ত হলেও কোনো উপসর্গ পান না। এদের বেশির ভাগ টেস্ট করান না। মাস্ক পরেন না, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেন না। এখন আমাদের অক্সিজেন উৎপাদনে জোর দিতে হবে। আইসিইউ জেলা পর্যায়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। মানুষের টেস্ট বাড়াতে হবে। ভ্যাকসিনের আওতা বিস্তৃত করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বাধ্য করতে হবে।

সর্বাত্মক লকডাউনে আমাদের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়বে। যদিও বলি আগে জীবন পরে জীবিকা। তবু জানি ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়। মানুষ খাবার চাইবেই। জীবনধারণের লড়াই করবেই। অর্থনীতি বাঁচাতে প্রথম ঢেউয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিল্পপতি থেকে মাঝারি ছোট ব্যবসায়ীদের জন্য সহযোগিতার যে হাত বাড়িয়েছিলেন তা এখন আবার আরও শক্তভাবে বাড়াতে হবে। করোনাকে পরাজিত করা না গেলে বা মোকাবিলা করা না গেলে মানব জাতির বড় পরাজয় হবে। একযোগে পৃথিবীতে এক বছর ধরে এমন মহাপ্রলয় আর কখনো আসেনি। আমরা জানি না এর শেষ কোথায়, থামবে কোথায়?

২. হেফাজতের উগ্রপন্থি নেতা বহুল বিতর্কিত জঙ্গি মামুনুল হকসহ অনেকেই গ্রেফতার হয়েছেন। মামুনুল হক দেশবাসীর সামনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় ভাসিয়ে দেওয়ার মতো ঔদ্ধত্যপূর্ণ সীমালঙ্ঘন করা উসকানিমূলক বক্তব্যে চরম ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন। এই মামুনুল সুনামগঞ্জের শাল্লায় উগ্র বক্তৃতায় উসকানিতে গরিব হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলা চালাতে সাম্প্রদায়িক শক্তিকে উৎসাহিত করেছেন। মামুনুলরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সফরের বিরোধিতার নামে সহিংস কর্মসূচি দিয়ে বায়তুল মোকাররম, হাটহাজারী, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রণক্ষেত্র ঘটিয়েছেন। লাশের রাজনীতি করেছেন। লাশের ওপর দিয়ে সোনারগাঁয়ে রিসোর্টে আরেক লোকের বউকে নিয়ে আমোদ-ফুর্তি করতে গিয়ে ধরা খেয়েছেন। দৃশ্যমান অপরাধ অনেক। রাষ্ট্রের মূল আদর্শবিরোধিতাসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানো রয়েছে। তাকে এমন মামলায় আইনের শাস্তির আওতায় যদি না নেওয়া হয় তা হবে রাজনীতি ও আইনের চোখে হাস্যকর। মামুনুলকে গ্রেফতার করা হলে সারা দেশে আগুন জ্বলবে যারা বলেছিলেন, তারা দেখেছেন। সরকারের ও মানুষের খেয়ে-পরে দিনযাপন করা এসব তালেবানি চিন্তার স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির কোনো গণভিত্তি নেই। মাদরাসার অনাথ ছাত্র ও উগ্র হঠকারী উসকানিমূলক বক্তৃতাই তাদের শক্তি। ধর্মব্যবসায়ী বা ধর্মের বাজিকর এরা। এরা মিথ্যার পক্ষে ফতোয়া দিতেও কার্পণ্য করে না। এ উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তির সঙ্গে কোনো আপস নেই। আইনের ঊর্ধ্বে তারা যেতে পারে না। যেতে দেওয়া যায় না। লাখ লাখ শহীদের রক্তে ভেজা বাংলাদেশে এ সাম্প্রদায়িক উগ্র শক্তিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে রুখতে হচ্ছে। রাষ্ট্র এখানে নীরব নিথর হয়ে থাকতে পারে না। আমরা অবাক হয়ে দেখি এক যুগ যারা আওয়ামী লীগ সরকারের খেয়ে-পরে বিষধর ফণা তুলেছে তবু আওয়ামী লীগের মন্ত্রী, এমপি, নেতারা তাদের বিরুদ্ধে জনগণকে নিয়ে এলাকাভিত্তিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা দূরে থাক, বক্তৃতা বিবৃতিতেও সরগরম নন। এর কারণ কী? ভোটের আশা? সমর্থনের আশা? জীবনেও এরা মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের নৌকায় ভোট দেবে না। এরা সরকারকে হটাতে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রাজনীতিতে নেমেছে। হেফাজতের আমির জুনায়েদ বাবুনগরী যতই বলুন তারা ক্ষমতায় যেতে চান না, তা তার মনের কথা নয়। তারা এখানে তালেবানি অন্ধকার শাসন কায়েম করার স্বপ্ন দেখেন। জামায়াতের টাকা খান। ’৭১-এর পরাজিত শক্তির গোয়েন্দা সংস্থার পুতুল হয়ে নাচেন। বিএনপি ভোট ও আওয়ামী লীগবিরোধী শক্তি হিসেবে আদর্শিক জায়গা থেকে এদের পক্ষে কথা বলেন। এরা আইনের ঊর্ধ্বে নন। যেমন ছিল না জঙ্গি বাংলা ভাইয়েরা। মাদরাসা শিক্ষাকে অবশ্যই মূলধারার শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত করে সরকারের নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। এভাবে বিচ্ছিন্ন রেখে উগ্র তালেবানি শক্তির জন্ম দেওয়া যায় না। হেফাজতের তান্ডবে যারাই সক্রিয় ছিল সারা দেশে সবাইকে আইনের আওতায় আনা এখন সময়ের দাবি। এদের শাস্তি প্রাপ্য। দুধ-কলা দিয়ে সাপ পুষতে হয় না। ২০১৩ সালের পর আজ এসে সবার এ শিক্ষা ভালোভাবে হয়েছে।

৩. একসময় ডাকসুসহ সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচন করার জন্য নিয়মিত লিখতাম। টকশোয় অনড় অবস্থান থেকে বলতাম। কিন্তু ২৮ বছর পর অনুষ্ঠিত সর্বশেষ ডাকসু নির্বাচনের ফলাফলে যে নেতৃত্ব বেরিয়ে আসে এবং তাদের কথাবার্তা, কর্মকান্ড দেখে আর সে দাবি করি না। আদর্শিক গণমুখী রাজনীতি ও আদর্শিক ছাত্ররাজনীতির পুনর্জাগরণ না ঘটলে ডাকসু নির্বাচন হাস্যকর নেতৃত্ব উপহার দেবে। যা অতীতের গৌরব ধুলোয় মিশে যাবে। ডাকসুর সাবেক ভিপি ছাত্র অধিকার পরিষদের নুরুল হক নূরের ওপর যখন তখন মারধর, লাঞ্ছিত করা নিয়ে অবাক যেমন হতাম তেমনি বিস্মিত হয়েছি তার তৎপরতা নিয়ে। কথাবার্তা নিয়ে। ডাকসুর সাবেক ভিপি নূর আসলে কার? কেউ বলত একসময় ছাত্রলীগ করেছে। প্রধানমন্ত্রীকে মা-ও ডেকেছে। কেউ বলত সে আসলে জামায়াত। তার রাজনীতির শিকড় আমি কখনো ধরতে পারি না। তবে দেখি যখন তখন যে কোনো ইস্যুতে যে কারও সঙ্গে রাজপথে, যে কারও সঙ্গে মঞ্চে, কখনো বা একাই মাঠে গড়াগড়ি খাচ্ছে। তবে তার নাটাইটা কার হাতে? এ প্রশ্নের উত্তর মেলে না। কখনো বিভ্রান্ত কখনো বা রহস্যময় মনে হতো। তবে এবার তার চরিত্রটা অনেকটা উন্মোচিত হয়েছে। সে হেফাজতের পক্ষে জোরালোভাবে কথা বলেছে, হেফাজতের পক্ষেই পথে নেমেছে। ভারতবিরোধিতার উগ্র জিকিরেও সে পিছিয়ে নেই। জামায়াতের হাতেও তার নাটাই থাকলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। কথা বেশি বললে বাড়ে কথা। বেশি কথা বললে বিপদটাও আসে না, মনের ভিতরের জমানো বিশ্বাস ও বিদ্বেষ বেরিয়ে আসে। নুরুল হক নূর এবার লাইভে আওয়ামী লীগবিদ্বেষী কথা বলতে বলতে একেবারে এমন ভয়ংকর কথা বলেছে যা কখনো আওয়ামী লীগের চরম শত্রুও বলেনি। নিজের গুরুত্ব নূর যত পেয়েছে সরকার ততই তাকে আমলে নেয়নি। মামলার বাইরে রেখেছে। কিন্তু নূর বলেছে, ‘প্রকৃত মুসলমান আওয়ামী লীগ করতে পারে না।’ এমন উন্মাদের প্রলাপ ভয়ংকর অসত্য কথার সঙ্গে ওলামারা ও কোনো সজ্জন মানুষ একমত হতে পারবেন না। সবাই জানেন, শেখ হাসিনার দিন শুরু হয় তাহাজ্জুদ, কোরআন তিলাওয়াত দিয়ে। তিনি আল্লাহভীরু ধর্মপ্রাণ। আওয়ামী লীগেই নামাজির সংখ্যা বেশি। তারা ধর্মপ্রাণ, আল্লাহভীরু কিন্তু অসাম্প্রদায়িক। কিছু সাম্প্রদায়িক একযোগে ক্ষমতার লোভে দলে প্রবেশ করেছে এমন অভিযোগ আছে। নূর ডিজিটাল আইনে মামলা খেয়ে ক্ষমাও পেয়েছে। এমন অথর্ব বিতর্কিত আনইমপ্রেসিড ডাকসু ভিপি ইতিহাসে আসেনি। নূর এসে বিভ্রান্তির চোরাবালিতে ডুবছে। তবে তার নাটাইটা কার হাতে জানতে হবে। জামায়াত নাকি অন্য কোথাও? তার রাজনীতির অর্থায়ন করে কারা? আইনের ঊর্ধ্বে তাকেও যেতে দেওয়া যায় না।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
অবৈধ গ্যাস সংযোগ
অবৈধ গ্যাস সংযোগ
সড়ক কেন মারণফাঁদ
সড়ক কেন মারণফাঁদ
পল্লিসমাজের পুনর্গঠন
পল্লিসমাজের পুনর্গঠন
মায়ের মর্যাদা
মায়ের মর্যাদা
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
এখনো মব জাস্টিস
এখনো মব জাস্টিস
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
সর্বশেষ খবর
নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ
নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত
ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পঞ্চগড়ে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১
সুদানে হাসপাতালে হামলায় নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা
অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, ঢাকা বেকারিকে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি
বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডস সিরিজে থাকছেন জেসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কক্সবাজারে গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম
আইনি জটিলতায় ওয়াসিম আকরাম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’
‘নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা প্রতিহত করবে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মৃতিকাতর হাবিব...
স্মৃতিকাতর হাবিব...

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়
মানুষ এখন পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়

নগর জীবন