শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

সাবেক ডাকসু ভিপির নাটাইটা কার হাতে?

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সাবেক ডাকসু ভিপির নাটাইটা কার হাতে?

এবার বাংলা নববর্ষ বাঙালির সবচেয়ে বড় আনন্দ উৎসবের দিন ছিল শোকে মুহ্যমান। কোথাও কোনো আনন্দ নেই, উৎসব নেই। গান নেই, খাওয়া নেই, র‌্যালি নেই, মেলা নেই, নেই পোশাকে রঙিন জীবনের ছন্দ। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের মহাপ্রলয় সব কেড়ে নিয়েছে। বিষাদ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে মানুষকে শুনতে হয়েছে, দেখতে হয়েছে বাংলা একাডেমির সভাপতি শামসুজ্জামান খানের জীবন করোনায় কেড়ে নেওয়ার মর্মান্তিক সংবাদ। একজন পন্ডিত গুণীজনের মৃত্যুশোক দেশের মানুষ কাটিয়ে উঠতে পারেনি, হঠাৎ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ল আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য, সাবেক আইনমন্ত্রী ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু আর নেই। অজাতশত্রু রাজনীতির পরিচ্ছন্ন মানুষটির মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ হয়েছে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন। দেশের মানুষ শোকস্তব্ধ হয়েছে দুটি মর্মান্তিক মৃত্যুসংবাদে। স্বজন হারানোর বেদনায় বাকরুদ্ধ হয়েছে, আবেগে সজলনয়নে শেষ বিদায় জানাতে সবাই ছুটেও যেতে পারেনি। করোনার মৃত্যু শুরু থেকেই এমন আপন-পর কাউকে কাছে যেতে দেয় না। একটি জীবন একসঙ্গে কাটিয়ে মরণে পাশে মেলে না। জানাজা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধির কারণে শোকার্ত মানুষের আবেগ-অনুভূতিতে হয় না। দুজন মানুষের মৃত্যু লোকসাহিত্য ইতিহাস ও রাজনীতিতে অপূরণীয় ক্ষতি এনে দিল। শুরু থেকেই করোনার ছোবলে একেকটি মৃত্যু একেকটি পরিবার থেকে সমাজ ও দেশের সর্বনাশ করে দিয়েছে। এমন কোনো পেশা নেই যেখানে শোকের মিছিলে, লাশের যাত্রায় শরিক হননি শেষ নিঃশ্বাস ছেড়ে।

করোনার প্রথম আঘাতে পশ্চিমে যখন মৃত্যুর ধ্বংসলীলা আমরা তখন অনেকটাই সামলেছিলাম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরাসরি নজরদারি, দিকনির্দেশনায় আমাদের সে ধ্বংসস্তূপ দেখতে হয়নি। কিন্তু নিয়ন্ত্রণে আসতেই আমরা সব খেয়াল ছেড়ে দিয়েছিলাম। আমরা সব সতর্কতা, স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘন করে জীবন-জীবিকার যুদ্ধের পাশাপাশি স্বাভাবিক করে তুলেছিলাম জীবনযাত্রাকে। আমরা আড্ডাবাজি করেছি, হাটবাজারে গিজগিজ করেছি, শপিং, বাজার, ঘোরাঘুরি, পর্যটন এলাকায় বেহুঁশের মতো লোকে লোকারণ্য করেছি। আমরা রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ, মিছিল, জানাজায় জনস্রোত নামিয়েছি। ভুলেই গিয়েছিলাম করোনার কিয়ামত মাথার ওপর থেকে বিদায় নেয়নি। আমরা আমাদের টিকাদান কর্মসূচি এগিয়ে নিলেও মাস্ক ব্যবহার, হাত-মুখ ধুয়ে পরিচ্ছন্ন থাকার কথা বেমালুম ভুলে যাই। এমনকি টিকা নিয়েও নষ্ট রাজনীতিরি কুৎসিত বিতর্ক করেছি। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন থেকেই আবদুল মতিন খসরু করোনায় আক্রান্ত হন। এত সচেতন পেশাজীবীদের সংগঠনের এ নির্বাচন কি এতটাই অনিবার্য ছিল যে করোনাকালে করতেই হবে? তাও সভা, মিছিল বিজয়ীকে গিজগিজ করে গভীর রাত পর্যন্ত ফুলের তোড়া উপহার দিতে হবে।

পৃথিবীর জনপথ আজ শোক-বিষাদগ্রস্ত। দেশ আজ করোনায় আক্রান্ত। চারদিকে রোজ চেনাজানা-অচেনা মানুষের মৃত্যু সংবাদ। যে পরিবারে বাবার মৃত্যু সে পরিবারে আকাশ ভেঙে পড়ছে। যে পরিবারে করোনা কেড়ে নিচ্ছে মাকে সেখানে অসীম শূন্যতা। কোথাও বা মা-বাবা দুজনই চিরনিদ্রা নিচ্ছেন। কোথাও বা সন্তান লাশ হয়ে বিদায় নিচ্ছে মা-বাবার বুক ভেঙে দিয়ে। এমন শোকার্ত খবরও এসেছে মা-বাবা ছোট ছোট সন্তান রেখে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। কী বীভৎস ভয়াবহ মর্মান্তিক করোনার মৃত্যু উপত্যকা। বাংলাদেশে এখন রোজ শতাধিক মানুষ মরছে। এরই মধ্যে বাংলা চলচ্চিত্রের তুমুল জনপ্রিয় অভিনেত্রী মিষ্টি মেয়ে কবরীও করোনার আঘাতে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গেছেন। একজন মুক্তিযোদ্ধা, রাজনীতিবিদ সারাহ বেগম কবরী আজন্ম ছিলেন জনপ্রিয়তায় তুঙ্গে। কিন্তু এমন নিঃসঙ্গ মৃত্যু যে করোনাকালে তাঁর ভক্ত-সমর্থকরা এত বছর যে আবেগ-অনুভূতি তাঁর জন্য বহন করতেন, শেষ বিদায়ে তা উজাড় করেও দিতে পারেননি। কবরী চলে গেছেন চাওয়া-পাওয়ার সব লেনদেন চুকিয়ে। কিন্তু তাঁর ভক্তকুলের আক্ষেপ আজীবন থাকবে। বলে গেছেন গহিন বেদনার কথা, ভালো স্বামী ভালো বন্ধু পাইনি, একলা আমি; একলাই চলে গেলেন কবরী। পরদিনই নানান অসুখে আক্রান্ত একসময়ের ফ্যান্টাসি ছবির নায়ক ওয়াসিম চলে গেলেন। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন আছেন নায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা এমপি ফারুক।

করোনার এবারের তান্ডবে পাশের দেশ ভারত একেবারে বিধ্বস্ত। দিল্লিতে রাতে কার্ফু চলছে। প্রতিদিন পৌনে ৩ লাখ আক্রান্ত হচ্ছেন। শবযাত্রার মিছিলও দীর্ঘ হচ্ছে। আমাদের সরকার সর্বাত্মক লকডাউনে গেছে। পুলিশ বাহিনী সাফল্যের সঙ্গে লকডাউন করছে। তবে মাঝেমধ্যে চিকিৎসকসহ বিভিন্ন পেশার ব্যক্তিদের সঙ্গে যেসব ঘটনা ঘটছে তা এড়িয়ে যাওয়া উচিত। সবাইকে সহনশীল হতে হবে। অহম দেখানোর সময় এখন কারও নেই। ইয়া নফসি, ইয়া নফসি করছে মানুষ। সর্বশক্তিমান আল্লাহ আমাদের রহম করুন। হেফাজত করুন। লকডাউনে পণ্য পরিবহনে অসুবিধা। রোজার মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দামও বেড়েছে। ব্যবসায়ীদেরও মানবিক হতে হবে। প্রধানমন্ত্রী ৩৬ লাখ পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন। বোরো ফসল কৃষকের ঘরে তুলে দিতে এখনই সতর্ক পদক্ষেপ নিয়েছেন। ধানকাটার শ্রমিক হাওর এলাকায় কৃষকের পাশে দাঁড়াবে। কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক করোনার প্রথম ঢেউয়ের সময় সারা দেশ ছুটেছেন। কৃষিতে সরকারের যে বিপ্লব তা উচ্ছ্বসিত প্রশংসার। কৃষকের ধান যাতে নিরাপদে কালবোশেখীর তান্ডব, অকালবন্যার আঘাতের আগেই উঠে যায় সেটিই এখন চাওয়া। অকালবন্যায় যাতে কৃষকের ফসল তলিয়ে না যায় শেখ হাসিনার সরকার সেজন্য কয়েক বছর ধরে হাওরে ফসল রক্ষা বাঁধের বরাদ্দ আগের চেয়ে কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন। পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম কয়েক দফা এসব বাঁধ তদারকি করেছেন সরেজমিনে। আজ মানুষ করোনার এ ভয়াবহ আঘাতে হাসপাতালে হাপসপাতালে ছুটছে রোগী নিয়ে। স্বজন নিয়ে। আইসিইউ আজ সোনার হরিণ। টাকা দিয়েও আইসিইউ বেড মিলছে না, অক্সিজেন মিলছে না। আজ দোষারোপ করতে ভালো লাগছে না। করোনার বীভৎস চেহারা, লাশের দীর্ঘ মিছিল, আক্রান্তদের বাঁচার আকুতি, অন্যদিকে নিজের শারীরিক ও মানসিক চাপ, বন্দীজীবনের বিষাদগ্রস্ত নিঃসঙ্গতা, অস্থিরতা, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা মিলিয়ে কিছুই ভালো লাগে না সময়ের মুখোমুখি। আমরা কেউ জানি না কাল কার কী হবে। কী পরিণতি অপেক্ষা করছে আমাদের জীবনে। দয়াময় আল্লাহ পৃথিবীকে করোনার অভিশাপ থেকে মুক্ত করুন। একটি বছর ধরে চলমান মহাপ্রলয়ে মানুষের জীবন-জীবিকা ল-ভ-। স্বাভাবিক জীবন বলতে কিছু নেই। পৃথিবী এলোমেলো, মানুষের জীবন এলেমেলো। মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে মানুষ দেখছে তার সভ্যতার বিপর্যয়। অর্থনীতি কীভাবে মুখ থুবড়ে পড়ছে।

করোনার প্রথম ঢেউয়ের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেসব নির্দেশনা দিয়েছিলেন তার অন্যতম ছিল জেলায় জেলায় আইসিইউ ইউনিট স্থাপন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সরকারের দায়িত্বশীলরা কী জবাব দেবেন এ বিষয়ে? জেলায় জেলায় ২৫০ শয্যার হাসপাতাল আছে। কিন্তু এক বছরে আইসিইউ ইউনিট করা গেল না কেন? ঢাকায় যে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল সেখান থেকে সরে আসা হলো কেন? ডিএনসিসির আইসোলেশন সেন্টারকে ১ হাজার শয্যার কভিড হাসপাতাল দ্রুত তৈরির জন্য সরকারকে সাধুবাদ দিতেই হয়। এখানে ১০০ শয্যার আইসিইউ ইউনিট রয়েছে।

বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত মানুষ যারা করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন তাদের অনেকেই আর ফিরে আসছেন না। অন্যদিকে গ্রামগঞ্জের খেটে খাওয়া মানুষ রোদে পোড়া, নগরীর ঘিঞ্জি বস্তির শ্রমজীবী মানুষ আক্রান্ত হলেও কোনো উপসর্গ পান না। এদের বেশির ভাগ টেস্ট করান না। মাস্ক পরেন না, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেন না। এখন আমাদের অক্সিজেন উৎপাদনে জোর দিতে হবে। আইসিইউ জেলা পর্যায়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। মানুষের টেস্ট বাড়াতে হবে। ভ্যাকসিনের আওতা বিস্তৃত করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বাধ্য করতে হবে।

সর্বাত্মক লকডাউনে আমাদের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়বে। যদিও বলি আগে জীবন পরে জীবিকা। তবু জানি ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়। মানুষ খাবার চাইবেই। জীবনধারণের লড়াই করবেই। অর্থনীতি বাঁচাতে প্রথম ঢেউয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিল্পপতি থেকে মাঝারি ছোট ব্যবসায়ীদের জন্য সহযোগিতার যে হাত বাড়িয়েছিলেন তা এখন আবার আরও শক্তভাবে বাড়াতে হবে। করোনাকে পরাজিত করা না গেলে বা মোকাবিলা করা না গেলে মানব জাতির বড় পরাজয় হবে। একযোগে পৃথিবীতে এক বছর ধরে এমন মহাপ্রলয় আর কখনো আসেনি। আমরা জানি না এর শেষ কোথায়, থামবে কোথায়?

২. হেফাজতের উগ্রপন্থি নেতা বহুল বিতর্কিত জঙ্গি মামুনুল হকসহ অনেকেই গ্রেফতার হয়েছেন। মামুনুল হক দেশবাসীর সামনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় ভাসিয়ে দেওয়ার মতো ঔদ্ধত্যপূর্ণ সীমালঙ্ঘন করা উসকানিমূলক বক্তব্যে চরম ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন। এই মামুনুল সুনামগঞ্জের শাল্লায় উগ্র বক্তৃতায় উসকানিতে গরিব হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলা চালাতে সাম্প্রদায়িক শক্তিকে উৎসাহিত করেছেন। মামুনুলরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সফরের বিরোধিতার নামে সহিংস কর্মসূচি দিয়ে বায়তুল মোকাররম, হাটহাজারী, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রণক্ষেত্র ঘটিয়েছেন। লাশের রাজনীতি করেছেন। লাশের ওপর দিয়ে সোনারগাঁয়ে রিসোর্টে আরেক লোকের বউকে নিয়ে আমোদ-ফুর্তি করতে গিয়ে ধরা খেয়েছেন। দৃশ্যমান অপরাধ অনেক। রাষ্ট্রের মূল আদর্শবিরোধিতাসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানো রয়েছে। তাকে এমন মামলায় আইনের শাস্তির আওতায় যদি না নেওয়া হয় তা হবে রাজনীতি ও আইনের চোখে হাস্যকর। মামুনুলকে গ্রেফতার করা হলে সারা দেশে আগুন জ্বলবে যারা বলেছিলেন, তারা দেখেছেন। সরকারের ও মানুষের খেয়ে-পরে দিনযাপন করা এসব তালেবানি চিন্তার স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির কোনো গণভিত্তি নেই। মাদরাসার অনাথ ছাত্র ও উগ্র হঠকারী উসকানিমূলক বক্তৃতাই তাদের শক্তি। ধর্মব্যবসায়ী বা ধর্মের বাজিকর এরা। এরা মিথ্যার পক্ষে ফতোয়া দিতেও কার্পণ্য করে না। এ উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তির সঙ্গে কোনো আপস নেই। আইনের ঊর্ধ্বে তারা যেতে পারে না। যেতে দেওয়া যায় না। লাখ লাখ শহীদের রক্তে ভেজা বাংলাদেশে এ সাম্প্রদায়িক উগ্র শক্তিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে রুখতে হচ্ছে। রাষ্ট্র এখানে নীরব নিথর হয়ে থাকতে পারে না। আমরা অবাক হয়ে দেখি এক যুগ যারা আওয়ামী লীগ সরকারের খেয়ে-পরে বিষধর ফণা তুলেছে তবু আওয়ামী লীগের মন্ত্রী, এমপি, নেতারা তাদের বিরুদ্ধে জনগণকে নিয়ে এলাকাভিত্তিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা দূরে থাক, বক্তৃতা বিবৃতিতেও সরগরম নন। এর কারণ কী? ভোটের আশা? সমর্থনের আশা? জীবনেও এরা মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের নৌকায় ভোট দেবে না। এরা সরকারকে হটাতে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রাজনীতিতে নেমেছে। হেফাজতের আমির জুনায়েদ বাবুনগরী যতই বলুন তারা ক্ষমতায় যেতে চান না, তা তার মনের কথা নয়। তারা এখানে তালেবানি অন্ধকার শাসন কায়েম করার স্বপ্ন দেখেন। জামায়াতের টাকা খান। ’৭১-এর পরাজিত শক্তির গোয়েন্দা সংস্থার পুতুল হয়ে নাচেন। বিএনপি ভোট ও আওয়ামী লীগবিরোধী শক্তি হিসেবে আদর্শিক জায়গা থেকে এদের পক্ষে কথা বলেন। এরা আইনের ঊর্ধ্বে নন। যেমন ছিল না জঙ্গি বাংলা ভাইয়েরা। মাদরাসা শিক্ষাকে অবশ্যই মূলধারার শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত করে সরকারের নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। এভাবে বিচ্ছিন্ন রেখে উগ্র তালেবানি শক্তির জন্ম দেওয়া যায় না। হেফাজতের তান্ডবে যারাই সক্রিয় ছিল সারা দেশে সবাইকে আইনের আওতায় আনা এখন সময়ের দাবি। এদের শাস্তি প্রাপ্য। দুধ-কলা দিয়ে সাপ পুষতে হয় না। ২০১৩ সালের পর আজ এসে সবার এ শিক্ষা ভালোভাবে হয়েছে।

৩. একসময় ডাকসুসহ সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচন করার জন্য নিয়মিত লিখতাম। টকশোয় অনড় অবস্থান থেকে বলতাম। কিন্তু ২৮ বছর পর অনুষ্ঠিত সর্বশেষ ডাকসু নির্বাচনের ফলাফলে যে নেতৃত্ব বেরিয়ে আসে এবং তাদের কথাবার্তা, কর্মকান্ড দেখে আর সে দাবি করি না। আদর্শিক গণমুখী রাজনীতি ও আদর্শিক ছাত্ররাজনীতির পুনর্জাগরণ না ঘটলে ডাকসু নির্বাচন হাস্যকর নেতৃত্ব উপহার দেবে। যা অতীতের গৌরব ধুলোয় মিশে যাবে। ডাকসুর সাবেক ভিপি ছাত্র অধিকার পরিষদের নুরুল হক নূরের ওপর যখন তখন মারধর, লাঞ্ছিত করা নিয়ে অবাক যেমন হতাম তেমনি বিস্মিত হয়েছি তার তৎপরতা নিয়ে। কথাবার্তা নিয়ে। ডাকসুর সাবেক ভিপি নূর আসলে কার? কেউ বলত একসময় ছাত্রলীগ করেছে। প্রধানমন্ত্রীকে মা-ও ডেকেছে। কেউ বলত সে আসলে জামায়াত। তার রাজনীতির শিকড় আমি কখনো ধরতে পারি না। তবে দেখি যখন তখন যে কোনো ইস্যুতে যে কারও সঙ্গে রাজপথে, যে কারও সঙ্গে মঞ্চে, কখনো বা একাই মাঠে গড়াগড়ি খাচ্ছে। তবে তার নাটাইটা কার হাতে? এ প্রশ্নের উত্তর মেলে না। কখনো বিভ্রান্ত কখনো বা রহস্যময় মনে হতো। তবে এবার তার চরিত্রটা অনেকটা উন্মোচিত হয়েছে। সে হেফাজতের পক্ষে জোরালোভাবে কথা বলেছে, হেফাজতের পক্ষেই পথে নেমেছে। ভারতবিরোধিতার উগ্র জিকিরেও সে পিছিয়ে নেই। জামায়াতের হাতেও তার নাটাই থাকলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। কথা বেশি বললে বাড়ে কথা। বেশি কথা বললে বিপদটাও আসে না, মনের ভিতরের জমানো বিশ্বাস ও বিদ্বেষ বেরিয়ে আসে। নুরুল হক নূর এবার লাইভে আওয়ামী লীগবিদ্বেষী কথা বলতে বলতে একেবারে এমন ভয়ংকর কথা বলেছে যা কখনো আওয়ামী লীগের চরম শত্রুও বলেনি। নিজের গুরুত্ব নূর যত পেয়েছে সরকার ততই তাকে আমলে নেয়নি। মামলার বাইরে রেখেছে। কিন্তু নূর বলেছে, ‘প্রকৃত মুসলমান আওয়ামী লীগ করতে পারে না।’ এমন উন্মাদের প্রলাপ ভয়ংকর অসত্য কথার সঙ্গে ওলামারা ও কোনো সজ্জন মানুষ একমত হতে পারবেন না। সবাই জানেন, শেখ হাসিনার দিন শুরু হয় তাহাজ্জুদ, কোরআন তিলাওয়াত দিয়ে। তিনি আল্লাহভীরু ধর্মপ্রাণ। আওয়ামী লীগেই নামাজির সংখ্যা বেশি। তারা ধর্মপ্রাণ, আল্লাহভীরু কিন্তু অসাম্প্রদায়িক। কিছু সাম্প্রদায়িক একযোগে ক্ষমতার লোভে দলে প্রবেশ করেছে এমন অভিযোগ আছে। নূর ডিজিটাল আইনে মামলা খেয়ে ক্ষমাও পেয়েছে। এমন অথর্ব বিতর্কিত আনইমপ্রেসিড ডাকসু ভিপি ইতিহাসে আসেনি। নূর এসে বিভ্রান্তির চোরাবালিতে ডুবছে। তবে তার নাটাইটা কার হাতে জানতে হবে। জামায়াত নাকি অন্য কোথাও? তার রাজনীতির অর্থায়ন করে কারা? আইনের ঊর্ধ্বে তাকেও যেতে দেওয়া যায় না।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক