শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

সাবেক ডাকসু ভিপির নাটাইটা কার হাতে?

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সাবেক ডাকসু ভিপির নাটাইটা কার হাতে?

এবার বাংলা নববর্ষ বাঙালির সবচেয়ে বড় আনন্দ উৎসবের দিন ছিল শোকে মুহ্যমান। কোথাও কোনো আনন্দ নেই, উৎসব নেই। গান নেই, খাওয়া নেই, র‌্যালি নেই, মেলা নেই, নেই পোশাকে রঙিন জীবনের ছন্দ। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের মহাপ্রলয় সব কেড়ে নিয়েছে। বিষাদ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে মানুষকে শুনতে হয়েছে, দেখতে হয়েছে বাংলা একাডেমির সভাপতি শামসুজ্জামান খানের জীবন করোনায় কেড়ে নেওয়ার মর্মান্তিক সংবাদ। একজন পন্ডিত গুণীজনের মৃত্যুশোক দেশের মানুষ কাটিয়ে উঠতে পারেনি, হঠাৎ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ল আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য, সাবেক আইনমন্ত্রী ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু আর নেই। অজাতশত্রু রাজনীতির পরিচ্ছন্ন মানুষটির মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ হয়েছে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন। দেশের মানুষ শোকস্তব্ধ হয়েছে দুটি মর্মান্তিক মৃত্যুসংবাদে। স্বজন হারানোর বেদনায় বাকরুদ্ধ হয়েছে, আবেগে সজলনয়নে শেষ বিদায় জানাতে সবাই ছুটেও যেতে পারেনি। করোনার মৃত্যু শুরু থেকেই এমন আপন-পর কাউকে কাছে যেতে দেয় না। একটি জীবন একসঙ্গে কাটিয়ে মরণে পাশে মেলে না। জানাজা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধির কারণে শোকার্ত মানুষের আবেগ-অনুভূতিতে হয় না। দুজন মানুষের মৃত্যু লোকসাহিত্য ইতিহাস ও রাজনীতিতে অপূরণীয় ক্ষতি এনে দিল। শুরু থেকেই করোনার ছোবলে একেকটি মৃত্যু একেকটি পরিবার থেকে সমাজ ও দেশের সর্বনাশ করে দিয়েছে। এমন কোনো পেশা নেই যেখানে শোকের মিছিলে, লাশের যাত্রায় শরিক হননি শেষ নিঃশ্বাস ছেড়ে।

করোনার প্রথম আঘাতে পশ্চিমে যখন মৃত্যুর ধ্বংসলীলা আমরা তখন অনেকটাই সামলেছিলাম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরাসরি নজরদারি, দিকনির্দেশনায় আমাদের সে ধ্বংসস্তূপ দেখতে হয়নি। কিন্তু নিয়ন্ত্রণে আসতেই আমরা সব খেয়াল ছেড়ে দিয়েছিলাম। আমরা সব সতর্কতা, স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘন করে জীবন-জীবিকার যুদ্ধের পাশাপাশি স্বাভাবিক করে তুলেছিলাম জীবনযাত্রাকে। আমরা আড্ডাবাজি করেছি, হাটবাজারে গিজগিজ করেছি, শপিং, বাজার, ঘোরাঘুরি, পর্যটন এলাকায় বেহুঁশের মতো লোকে লোকারণ্য করেছি। আমরা রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ, মিছিল, জানাজায় জনস্রোত নামিয়েছি। ভুলেই গিয়েছিলাম করোনার কিয়ামত মাথার ওপর থেকে বিদায় নেয়নি। আমরা আমাদের টিকাদান কর্মসূচি এগিয়ে নিলেও মাস্ক ব্যবহার, হাত-মুখ ধুয়ে পরিচ্ছন্ন থাকার কথা বেমালুম ভুলে যাই। এমনকি টিকা নিয়েও নষ্ট রাজনীতিরি কুৎসিত বিতর্ক করেছি। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন থেকেই আবদুল মতিন খসরু করোনায় আক্রান্ত হন। এত সচেতন পেশাজীবীদের সংগঠনের এ নির্বাচন কি এতটাই অনিবার্য ছিল যে করোনাকালে করতেই হবে? তাও সভা, মিছিল বিজয়ীকে গিজগিজ করে গভীর রাত পর্যন্ত ফুলের তোড়া উপহার দিতে হবে।

পৃথিবীর জনপথ আজ শোক-বিষাদগ্রস্ত। দেশ আজ করোনায় আক্রান্ত। চারদিকে রোজ চেনাজানা-অচেনা মানুষের মৃত্যু সংবাদ। যে পরিবারে বাবার মৃত্যু সে পরিবারে আকাশ ভেঙে পড়ছে। যে পরিবারে করোনা কেড়ে নিচ্ছে মাকে সেখানে অসীম শূন্যতা। কোথাও বা মা-বাবা দুজনই চিরনিদ্রা নিচ্ছেন। কোথাও বা সন্তান লাশ হয়ে বিদায় নিচ্ছে মা-বাবার বুক ভেঙে দিয়ে। এমন শোকার্ত খবরও এসেছে মা-বাবা ছোট ছোট সন্তান রেখে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। কী বীভৎস ভয়াবহ মর্মান্তিক করোনার মৃত্যু উপত্যকা। বাংলাদেশে এখন রোজ শতাধিক মানুষ মরছে। এরই মধ্যে বাংলা চলচ্চিত্রের তুমুল জনপ্রিয় অভিনেত্রী মিষ্টি মেয়ে কবরীও করোনার আঘাতে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গেছেন। একজন মুক্তিযোদ্ধা, রাজনীতিবিদ সারাহ বেগম কবরী আজন্ম ছিলেন জনপ্রিয়তায় তুঙ্গে। কিন্তু এমন নিঃসঙ্গ মৃত্যু যে করোনাকালে তাঁর ভক্ত-সমর্থকরা এত বছর যে আবেগ-অনুভূতি তাঁর জন্য বহন করতেন, শেষ বিদায়ে তা উজাড় করেও দিতে পারেননি। কবরী চলে গেছেন চাওয়া-পাওয়ার সব লেনদেন চুকিয়ে। কিন্তু তাঁর ভক্তকুলের আক্ষেপ আজীবন থাকবে। বলে গেছেন গহিন বেদনার কথা, ভালো স্বামী ভালো বন্ধু পাইনি, একলা আমি; একলাই চলে গেলেন কবরী। পরদিনই নানান অসুখে আক্রান্ত একসময়ের ফ্যান্টাসি ছবির নায়ক ওয়াসিম চলে গেলেন। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন আছেন নায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা এমপি ফারুক।

করোনার এবারের তান্ডবে পাশের দেশ ভারত একেবারে বিধ্বস্ত। দিল্লিতে রাতে কার্ফু চলছে। প্রতিদিন পৌনে ৩ লাখ আক্রান্ত হচ্ছেন। শবযাত্রার মিছিলও দীর্ঘ হচ্ছে। আমাদের সরকার সর্বাত্মক লকডাউনে গেছে। পুলিশ বাহিনী সাফল্যের সঙ্গে লকডাউন করছে। তবে মাঝেমধ্যে চিকিৎসকসহ বিভিন্ন পেশার ব্যক্তিদের সঙ্গে যেসব ঘটনা ঘটছে তা এড়িয়ে যাওয়া উচিত। সবাইকে সহনশীল হতে হবে। অহম দেখানোর সময় এখন কারও নেই। ইয়া নফসি, ইয়া নফসি করছে মানুষ। সর্বশক্তিমান আল্লাহ আমাদের রহম করুন। হেফাজত করুন। লকডাউনে পণ্য পরিবহনে অসুবিধা। রোজার মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দামও বেড়েছে। ব্যবসায়ীদেরও মানবিক হতে হবে। প্রধানমন্ত্রী ৩৬ লাখ পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন। বোরো ফসল কৃষকের ঘরে তুলে দিতে এখনই সতর্ক পদক্ষেপ নিয়েছেন। ধানকাটার শ্রমিক হাওর এলাকায় কৃষকের পাশে দাঁড়াবে। কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক করোনার প্রথম ঢেউয়ের সময় সারা দেশ ছুটেছেন। কৃষিতে সরকারের যে বিপ্লব তা উচ্ছ্বসিত প্রশংসার। কৃষকের ধান যাতে নিরাপদে কালবোশেখীর তান্ডব, অকালবন্যার আঘাতের আগেই উঠে যায় সেটিই এখন চাওয়া। অকালবন্যায় যাতে কৃষকের ফসল তলিয়ে না যায় শেখ হাসিনার সরকার সেজন্য কয়েক বছর ধরে হাওরে ফসল রক্ষা বাঁধের বরাদ্দ আগের চেয়ে কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন। পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম কয়েক দফা এসব বাঁধ তদারকি করেছেন সরেজমিনে। আজ মানুষ করোনার এ ভয়াবহ আঘাতে হাসপাতালে হাপসপাতালে ছুটছে রোগী নিয়ে। স্বজন নিয়ে। আইসিইউ আজ সোনার হরিণ। টাকা দিয়েও আইসিইউ বেড মিলছে না, অক্সিজেন মিলছে না। আজ দোষারোপ করতে ভালো লাগছে না। করোনার বীভৎস চেহারা, লাশের দীর্ঘ মিছিল, আক্রান্তদের বাঁচার আকুতি, অন্যদিকে নিজের শারীরিক ও মানসিক চাপ, বন্দীজীবনের বিষাদগ্রস্ত নিঃসঙ্গতা, অস্থিরতা, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা মিলিয়ে কিছুই ভালো লাগে না সময়ের মুখোমুখি। আমরা কেউ জানি না কাল কার কী হবে। কী পরিণতি অপেক্ষা করছে আমাদের জীবনে। দয়াময় আল্লাহ পৃথিবীকে করোনার অভিশাপ থেকে মুক্ত করুন। একটি বছর ধরে চলমান মহাপ্রলয়ে মানুষের জীবন-জীবিকা ল-ভ-। স্বাভাবিক জীবন বলতে কিছু নেই। পৃথিবী এলোমেলো, মানুষের জীবন এলেমেলো। মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে মানুষ দেখছে তার সভ্যতার বিপর্যয়। অর্থনীতি কীভাবে মুখ থুবড়ে পড়ছে।

করোনার প্রথম ঢেউয়ের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেসব নির্দেশনা দিয়েছিলেন তার অন্যতম ছিল জেলায় জেলায় আইসিইউ ইউনিট স্থাপন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সরকারের দায়িত্বশীলরা কী জবাব দেবেন এ বিষয়ে? জেলায় জেলায় ২৫০ শয্যার হাসপাতাল আছে। কিন্তু এক বছরে আইসিইউ ইউনিট করা গেল না কেন? ঢাকায় যে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল সেখান থেকে সরে আসা হলো কেন? ডিএনসিসির আইসোলেশন সেন্টারকে ১ হাজার শয্যার কভিড হাসপাতাল দ্রুত তৈরির জন্য সরকারকে সাধুবাদ দিতেই হয়। এখানে ১০০ শয্যার আইসিইউ ইউনিট রয়েছে।

বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত মানুষ যারা করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন তাদের অনেকেই আর ফিরে আসছেন না। অন্যদিকে গ্রামগঞ্জের খেটে খাওয়া মানুষ রোদে পোড়া, নগরীর ঘিঞ্জি বস্তির শ্রমজীবী মানুষ আক্রান্ত হলেও কোনো উপসর্গ পান না। এদের বেশির ভাগ টেস্ট করান না। মাস্ক পরেন না, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেন না। এখন আমাদের অক্সিজেন উৎপাদনে জোর দিতে হবে। আইসিইউ জেলা পর্যায়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। মানুষের টেস্ট বাড়াতে হবে। ভ্যাকসিনের আওতা বিস্তৃত করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বাধ্য করতে হবে।

সর্বাত্মক লকডাউনে আমাদের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়বে। যদিও বলি আগে জীবন পরে জীবিকা। তবু জানি ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়। মানুষ খাবার চাইবেই। জীবনধারণের লড়াই করবেই। অর্থনীতি বাঁচাতে প্রথম ঢেউয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিল্পপতি থেকে মাঝারি ছোট ব্যবসায়ীদের জন্য সহযোগিতার যে হাত বাড়িয়েছিলেন তা এখন আবার আরও শক্তভাবে বাড়াতে হবে। করোনাকে পরাজিত করা না গেলে বা মোকাবিলা করা না গেলে মানব জাতির বড় পরাজয় হবে। একযোগে পৃথিবীতে এক বছর ধরে এমন মহাপ্রলয় আর কখনো আসেনি। আমরা জানি না এর শেষ কোথায়, থামবে কোথায়?

২. হেফাজতের উগ্রপন্থি নেতা বহুল বিতর্কিত জঙ্গি মামুনুল হকসহ অনেকেই গ্রেফতার হয়েছেন। মামুনুল হক দেশবাসীর সামনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় ভাসিয়ে দেওয়ার মতো ঔদ্ধত্যপূর্ণ সীমালঙ্ঘন করা উসকানিমূলক বক্তব্যে চরম ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন। এই মামুনুল সুনামগঞ্জের শাল্লায় উগ্র বক্তৃতায় উসকানিতে গরিব হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলা চালাতে সাম্প্রদায়িক শক্তিকে উৎসাহিত করেছেন। মামুনুলরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সফরের বিরোধিতার নামে সহিংস কর্মসূচি দিয়ে বায়তুল মোকাররম, হাটহাজারী, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রণক্ষেত্র ঘটিয়েছেন। লাশের রাজনীতি করেছেন। লাশের ওপর দিয়ে সোনারগাঁয়ে রিসোর্টে আরেক লোকের বউকে নিয়ে আমোদ-ফুর্তি করতে গিয়ে ধরা খেয়েছেন। দৃশ্যমান অপরাধ অনেক। রাষ্ট্রের মূল আদর্শবিরোধিতাসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানো রয়েছে। তাকে এমন মামলায় আইনের শাস্তির আওতায় যদি না নেওয়া হয় তা হবে রাজনীতি ও আইনের চোখে হাস্যকর। মামুনুলকে গ্রেফতার করা হলে সারা দেশে আগুন জ্বলবে যারা বলেছিলেন, তারা দেখেছেন। সরকারের ও মানুষের খেয়ে-পরে দিনযাপন করা এসব তালেবানি চিন্তার স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির কোনো গণভিত্তি নেই। মাদরাসার অনাথ ছাত্র ও উগ্র হঠকারী উসকানিমূলক বক্তৃতাই তাদের শক্তি। ধর্মব্যবসায়ী বা ধর্মের বাজিকর এরা। এরা মিথ্যার পক্ষে ফতোয়া দিতেও কার্পণ্য করে না। এ উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তির সঙ্গে কোনো আপস নেই। আইনের ঊর্ধ্বে তারা যেতে পারে না। যেতে দেওয়া যায় না। লাখ লাখ শহীদের রক্তে ভেজা বাংলাদেশে এ সাম্প্রদায়িক উগ্র শক্তিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে রুখতে হচ্ছে। রাষ্ট্র এখানে নীরব নিথর হয়ে থাকতে পারে না। আমরা অবাক হয়ে দেখি এক যুগ যারা আওয়ামী লীগ সরকারের খেয়ে-পরে বিষধর ফণা তুলেছে তবু আওয়ামী লীগের মন্ত্রী, এমপি, নেতারা তাদের বিরুদ্ধে জনগণকে নিয়ে এলাকাভিত্তিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা দূরে থাক, বক্তৃতা বিবৃতিতেও সরগরম নন। এর কারণ কী? ভোটের আশা? সমর্থনের আশা? জীবনেও এরা মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের নৌকায় ভোট দেবে না। এরা সরকারকে হটাতে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রাজনীতিতে নেমেছে। হেফাজতের আমির জুনায়েদ বাবুনগরী যতই বলুন তারা ক্ষমতায় যেতে চান না, তা তার মনের কথা নয়। তারা এখানে তালেবানি অন্ধকার শাসন কায়েম করার স্বপ্ন দেখেন। জামায়াতের টাকা খান। ’৭১-এর পরাজিত শক্তির গোয়েন্দা সংস্থার পুতুল হয়ে নাচেন। বিএনপি ভোট ও আওয়ামী লীগবিরোধী শক্তি হিসেবে আদর্শিক জায়গা থেকে এদের পক্ষে কথা বলেন। এরা আইনের ঊর্ধ্বে নন। যেমন ছিল না জঙ্গি বাংলা ভাইয়েরা। মাদরাসা শিক্ষাকে অবশ্যই মূলধারার শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত করে সরকারের নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। এভাবে বিচ্ছিন্ন রেখে উগ্র তালেবানি শক্তির জন্ম দেওয়া যায় না। হেফাজতের তান্ডবে যারাই সক্রিয় ছিল সারা দেশে সবাইকে আইনের আওতায় আনা এখন সময়ের দাবি। এদের শাস্তি প্রাপ্য। দুধ-কলা দিয়ে সাপ পুষতে হয় না। ২০১৩ সালের পর আজ এসে সবার এ শিক্ষা ভালোভাবে হয়েছে।

৩. একসময় ডাকসুসহ সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচন করার জন্য নিয়মিত লিখতাম। টকশোয় অনড় অবস্থান থেকে বলতাম। কিন্তু ২৮ বছর পর অনুষ্ঠিত সর্বশেষ ডাকসু নির্বাচনের ফলাফলে যে নেতৃত্ব বেরিয়ে আসে এবং তাদের কথাবার্তা, কর্মকান্ড দেখে আর সে দাবি করি না। আদর্শিক গণমুখী রাজনীতি ও আদর্শিক ছাত্ররাজনীতির পুনর্জাগরণ না ঘটলে ডাকসু নির্বাচন হাস্যকর নেতৃত্ব উপহার দেবে। যা অতীতের গৌরব ধুলোয় মিশে যাবে। ডাকসুর সাবেক ভিপি ছাত্র অধিকার পরিষদের নুরুল হক নূরের ওপর যখন তখন মারধর, লাঞ্ছিত করা নিয়ে অবাক যেমন হতাম তেমনি বিস্মিত হয়েছি তার তৎপরতা নিয়ে। কথাবার্তা নিয়ে। ডাকসুর সাবেক ভিপি নূর আসলে কার? কেউ বলত একসময় ছাত্রলীগ করেছে। প্রধানমন্ত্রীকে মা-ও ডেকেছে। কেউ বলত সে আসলে জামায়াত। তার রাজনীতির শিকড় আমি কখনো ধরতে পারি না। তবে দেখি যখন তখন যে কোনো ইস্যুতে যে কারও সঙ্গে রাজপথে, যে কারও সঙ্গে মঞ্চে, কখনো বা একাই মাঠে গড়াগড়ি খাচ্ছে। তবে তার নাটাইটা কার হাতে? এ প্রশ্নের উত্তর মেলে না। কখনো বিভ্রান্ত কখনো বা রহস্যময় মনে হতো। তবে এবার তার চরিত্রটা অনেকটা উন্মোচিত হয়েছে। সে হেফাজতের পক্ষে জোরালোভাবে কথা বলেছে, হেফাজতের পক্ষেই পথে নেমেছে। ভারতবিরোধিতার উগ্র জিকিরেও সে পিছিয়ে নেই। জামায়াতের হাতেও তার নাটাই থাকলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। কথা বেশি বললে বাড়ে কথা। বেশি কথা বললে বিপদটাও আসে না, মনের ভিতরের জমানো বিশ্বাস ও বিদ্বেষ বেরিয়ে আসে। নুরুল হক নূর এবার লাইভে আওয়ামী লীগবিদ্বেষী কথা বলতে বলতে একেবারে এমন ভয়ংকর কথা বলেছে যা কখনো আওয়ামী লীগের চরম শত্রুও বলেনি। নিজের গুরুত্ব নূর যত পেয়েছে সরকার ততই তাকে আমলে নেয়নি। মামলার বাইরে রেখেছে। কিন্তু নূর বলেছে, ‘প্রকৃত মুসলমান আওয়ামী লীগ করতে পারে না।’ এমন উন্মাদের প্রলাপ ভয়ংকর অসত্য কথার সঙ্গে ওলামারা ও কোনো সজ্জন মানুষ একমত হতে পারবেন না। সবাই জানেন, শেখ হাসিনার দিন শুরু হয় তাহাজ্জুদ, কোরআন তিলাওয়াত দিয়ে। তিনি আল্লাহভীরু ধর্মপ্রাণ। আওয়ামী লীগেই নামাজির সংখ্যা বেশি। তারা ধর্মপ্রাণ, আল্লাহভীরু কিন্তু অসাম্প্রদায়িক। কিছু সাম্প্রদায়িক একযোগে ক্ষমতার লোভে দলে প্রবেশ করেছে এমন অভিযোগ আছে। নূর ডিজিটাল আইনে মামলা খেয়ে ক্ষমাও পেয়েছে। এমন অথর্ব বিতর্কিত আনইমপ্রেসিড ডাকসু ভিপি ইতিহাসে আসেনি। নূর এসে বিভ্রান্তির চোরাবালিতে ডুবছে। তবে তার নাটাইটা কার হাতে জানতে হবে। জামায়াত নাকি অন্য কোথাও? তার রাজনীতির অর্থায়ন করে কারা? আইনের ঊর্ধ্বে তাকেও যেতে দেওয়া যায় না।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক
৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক

দেশগ্রাম

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত
খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত

নগর জীবন

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে

নগর জীবন

ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে

সম্পাদকীয়

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন