শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

সাবেক ডাকসু ভিপির নাটাইটা কার হাতে?

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সাবেক ডাকসু ভিপির নাটাইটা কার হাতে?

এবার বাংলা নববর্ষ বাঙালির সবচেয়ে বড় আনন্দ উৎসবের দিন ছিল শোকে মুহ্যমান। কোথাও কোনো আনন্দ নেই, উৎসব নেই। গান নেই, খাওয়া নেই, র‌্যালি নেই, মেলা নেই, নেই পোশাকে রঙিন জীবনের ছন্দ। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের মহাপ্রলয় সব কেড়ে নিয়েছে। বিষাদ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে মানুষকে শুনতে হয়েছে, দেখতে হয়েছে বাংলা একাডেমির সভাপতি শামসুজ্জামান খানের জীবন করোনায় কেড়ে নেওয়ার মর্মান্তিক সংবাদ। একজন পন্ডিত গুণীজনের মৃত্যুশোক দেশের মানুষ কাটিয়ে উঠতে পারেনি, হঠাৎ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ল আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য, সাবেক আইনমন্ত্রী ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু আর নেই। অজাতশত্রু রাজনীতির পরিচ্ছন্ন মানুষটির মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ হয়েছে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন। দেশের মানুষ শোকস্তব্ধ হয়েছে দুটি মর্মান্তিক মৃত্যুসংবাদে। স্বজন হারানোর বেদনায় বাকরুদ্ধ হয়েছে, আবেগে সজলনয়নে শেষ বিদায় জানাতে সবাই ছুটেও যেতে পারেনি। করোনার মৃত্যু শুরু থেকেই এমন আপন-পর কাউকে কাছে যেতে দেয় না। একটি জীবন একসঙ্গে কাটিয়ে মরণে পাশে মেলে না। জানাজা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধির কারণে শোকার্ত মানুষের আবেগ-অনুভূতিতে হয় না। দুজন মানুষের মৃত্যু লোকসাহিত্য ইতিহাস ও রাজনীতিতে অপূরণীয় ক্ষতি এনে দিল। শুরু থেকেই করোনার ছোবলে একেকটি মৃত্যু একেকটি পরিবার থেকে সমাজ ও দেশের সর্বনাশ করে দিয়েছে। এমন কোনো পেশা নেই যেখানে শোকের মিছিলে, লাশের যাত্রায় শরিক হননি শেষ নিঃশ্বাস ছেড়ে।

করোনার প্রথম আঘাতে পশ্চিমে যখন মৃত্যুর ধ্বংসলীলা আমরা তখন অনেকটাই সামলেছিলাম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরাসরি নজরদারি, দিকনির্দেশনায় আমাদের সে ধ্বংসস্তূপ দেখতে হয়নি। কিন্তু নিয়ন্ত্রণে আসতেই আমরা সব খেয়াল ছেড়ে দিয়েছিলাম। আমরা সব সতর্কতা, স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘন করে জীবন-জীবিকার যুদ্ধের পাশাপাশি স্বাভাবিক করে তুলেছিলাম জীবনযাত্রাকে। আমরা আড্ডাবাজি করেছি, হাটবাজারে গিজগিজ করেছি, শপিং, বাজার, ঘোরাঘুরি, পর্যটন এলাকায় বেহুঁশের মতো লোকে লোকারণ্য করেছি। আমরা রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ, মিছিল, জানাজায় জনস্রোত নামিয়েছি। ভুলেই গিয়েছিলাম করোনার কিয়ামত মাথার ওপর থেকে বিদায় নেয়নি। আমরা আমাদের টিকাদান কর্মসূচি এগিয়ে নিলেও মাস্ক ব্যবহার, হাত-মুখ ধুয়ে পরিচ্ছন্ন থাকার কথা বেমালুম ভুলে যাই। এমনকি টিকা নিয়েও নষ্ট রাজনীতিরি কুৎসিত বিতর্ক করেছি। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন থেকেই আবদুল মতিন খসরু করোনায় আক্রান্ত হন। এত সচেতন পেশাজীবীদের সংগঠনের এ নির্বাচন কি এতটাই অনিবার্য ছিল যে করোনাকালে করতেই হবে? তাও সভা, মিছিল বিজয়ীকে গিজগিজ করে গভীর রাত পর্যন্ত ফুলের তোড়া উপহার দিতে হবে।

পৃথিবীর জনপথ আজ শোক-বিষাদগ্রস্ত। দেশ আজ করোনায় আক্রান্ত। চারদিকে রোজ চেনাজানা-অচেনা মানুষের মৃত্যু সংবাদ। যে পরিবারে বাবার মৃত্যু সে পরিবারে আকাশ ভেঙে পড়ছে। যে পরিবারে করোনা কেড়ে নিচ্ছে মাকে সেখানে অসীম শূন্যতা। কোথাও বা মা-বাবা দুজনই চিরনিদ্রা নিচ্ছেন। কোথাও বা সন্তান লাশ হয়ে বিদায় নিচ্ছে মা-বাবার বুক ভেঙে দিয়ে। এমন শোকার্ত খবরও এসেছে মা-বাবা ছোট ছোট সন্তান রেখে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। কী বীভৎস ভয়াবহ মর্মান্তিক করোনার মৃত্যু উপত্যকা। বাংলাদেশে এখন রোজ শতাধিক মানুষ মরছে। এরই মধ্যে বাংলা চলচ্চিত্রের তুমুল জনপ্রিয় অভিনেত্রী মিষ্টি মেয়ে কবরীও করোনার আঘাতে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গেছেন। একজন মুক্তিযোদ্ধা, রাজনীতিবিদ সারাহ বেগম কবরী আজন্ম ছিলেন জনপ্রিয়তায় তুঙ্গে। কিন্তু এমন নিঃসঙ্গ মৃত্যু যে করোনাকালে তাঁর ভক্ত-সমর্থকরা এত বছর যে আবেগ-অনুভূতি তাঁর জন্য বহন করতেন, শেষ বিদায়ে তা উজাড় করেও দিতে পারেননি। কবরী চলে গেছেন চাওয়া-পাওয়ার সব লেনদেন চুকিয়ে। কিন্তু তাঁর ভক্তকুলের আক্ষেপ আজীবন থাকবে। বলে গেছেন গহিন বেদনার কথা, ভালো স্বামী ভালো বন্ধু পাইনি, একলা আমি; একলাই চলে গেলেন কবরী। পরদিনই নানান অসুখে আক্রান্ত একসময়ের ফ্যান্টাসি ছবির নায়ক ওয়াসিম চলে গেলেন। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন আছেন নায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা এমপি ফারুক।

করোনার এবারের তান্ডবে পাশের দেশ ভারত একেবারে বিধ্বস্ত। দিল্লিতে রাতে কার্ফু চলছে। প্রতিদিন পৌনে ৩ লাখ আক্রান্ত হচ্ছেন। শবযাত্রার মিছিলও দীর্ঘ হচ্ছে। আমাদের সরকার সর্বাত্মক লকডাউনে গেছে। পুলিশ বাহিনী সাফল্যের সঙ্গে লকডাউন করছে। তবে মাঝেমধ্যে চিকিৎসকসহ বিভিন্ন পেশার ব্যক্তিদের সঙ্গে যেসব ঘটনা ঘটছে তা এড়িয়ে যাওয়া উচিত। সবাইকে সহনশীল হতে হবে। অহম দেখানোর সময় এখন কারও নেই। ইয়া নফসি, ইয়া নফসি করছে মানুষ। সর্বশক্তিমান আল্লাহ আমাদের রহম করুন। হেফাজত করুন। লকডাউনে পণ্য পরিবহনে অসুবিধা। রোজার মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দামও বেড়েছে। ব্যবসায়ীদেরও মানবিক হতে হবে। প্রধানমন্ত্রী ৩৬ লাখ পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন। বোরো ফসল কৃষকের ঘরে তুলে দিতে এখনই সতর্ক পদক্ষেপ নিয়েছেন। ধানকাটার শ্রমিক হাওর এলাকায় কৃষকের পাশে দাঁড়াবে। কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক করোনার প্রথম ঢেউয়ের সময় সারা দেশ ছুটেছেন। কৃষিতে সরকারের যে বিপ্লব তা উচ্ছ্বসিত প্রশংসার। কৃষকের ধান যাতে নিরাপদে কালবোশেখীর তান্ডব, অকালবন্যার আঘাতের আগেই উঠে যায় সেটিই এখন চাওয়া। অকালবন্যায় যাতে কৃষকের ফসল তলিয়ে না যায় শেখ হাসিনার সরকার সেজন্য কয়েক বছর ধরে হাওরে ফসল রক্ষা বাঁধের বরাদ্দ আগের চেয়ে কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন। পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম কয়েক দফা এসব বাঁধ তদারকি করেছেন সরেজমিনে। আজ মানুষ করোনার এ ভয়াবহ আঘাতে হাসপাতালে হাপসপাতালে ছুটছে রোগী নিয়ে। স্বজন নিয়ে। আইসিইউ আজ সোনার হরিণ। টাকা দিয়েও আইসিইউ বেড মিলছে না, অক্সিজেন মিলছে না। আজ দোষারোপ করতে ভালো লাগছে না। করোনার বীভৎস চেহারা, লাশের দীর্ঘ মিছিল, আক্রান্তদের বাঁচার আকুতি, অন্যদিকে নিজের শারীরিক ও মানসিক চাপ, বন্দীজীবনের বিষাদগ্রস্ত নিঃসঙ্গতা, অস্থিরতা, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা মিলিয়ে কিছুই ভালো লাগে না সময়ের মুখোমুখি। আমরা কেউ জানি না কাল কার কী হবে। কী পরিণতি অপেক্ষা করছে আমাদের জীবনে। দয়াময় আল্লাহ পৃথিবীকে করোনার অভিশাপ থেকে মুক্ত করুন। একটি বছর ধরে চলমান মহাপ্রলয়ে মানুষের জীবন-জীবিকা ল-ভ-। স্বাভাবিক জীবন বলতে কিছু নেই। পৃথিবী এলোমেলো, মানুষের জীবন এলেমেলো। মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে মানুষ দেখছে তার সভ্যতার বিপর্যয়। অর্থনীতি কীভাবে মুখ থুবড়ে পড়ছে।

করোনার প্রথম ঢেউয়ের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেসব নির্দেশনা দিয়েছিলেন তার অন্যতম ছিল জেলায় জেলায় আইসিইউ ইউনিট স্থাপন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সরকারের দায়িত্বশীলরা কী জবাব দেবেন এ বিষয়ে? জেলায় জেলায় ২৫০ শয্যার হাসপাতাল আছে। কিন্তু এক বছরে আইসিইউ ইউনিট করা গেল না কেন? ঢাকায় যে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল সেখান থেকে সরে আসা হলো কেন? ডিএনসিসির আইসোলেশন সেন্টারকে ১ হাজার শয্যার কভিড হাসপাতাল দ্রুত তৈরির জন্য সরকারকে সাধুবাদ দিতেই হয়। এখানে ১০০ শয্যার আইসিইউ ইউনিট রয়েছে।

বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত মানুষ যারা করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন তাদের অনেকেই আর ফিরে আসছেন না। অন্যদিকে গ্রামগঞ্জের খেটে খাওয়া মানুষ রোদে পোড়া, নগরীর ঘিঞ্জি বস্তির শ্রমজীবী মানুষ আক্রান্ত হলেও কোনো উপসর্গ পান না। এদের বেশির ভাগ টেস্ট করান না। মাস্ক পরেন না, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেন না। এখন আমাদের অক্সিজেন উৎপাদনে জোর দিতে হবে। আইসিইউ জেলা পর্যায়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। মানুষের টেস্ট বাড়াতে হবে। ভ্যাকসিনের আওতা বিস্তৃত করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বাধ্য করতে হবে।

সর্বাত্মক লকডাউনে আমাদের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়বে। যদিও বলি আগে জীবন পরে জীবিকা। তবু জানি ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়। মানুষ খাবার চাইবেই। জীবনধারণের লড়াই করবেই। অর্থনীতি বাঁচাতে প্রথম ঢেউয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিল্পপতি থেকে মাঝারি ছোট ব্যবসায়ীদের জন্য সহযোগিতার যে হাত বাড়িয়েছিলেন তা এখন আবার আরও শক্তভাবে বাড়াতে হবে। করোনাকে পরাজিত করা না গেলে বা মোকাবিলা করা না গেলে মানব জাতির বড় পরাজয় হবে। একযোগে পৃথিবীতে এক বছর ধরে এমন মহাপ্রলয় আর কখনো আসেনি। আমরা জানি না এর শেষ কোথায়, থামবে কোথায়?

২. হেফাজতের উগ্রপন্থি নেতা বহুল বিতর্কিত জঙ্গি মামুনুল হকসহ অনেকেই গ্রেফতার হয়েছেন। মামুনুল হক দেশবাসীর সামনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় ভাসিয়ে দেওয়ার মতো ঔদ্ধত্যপূর্ণ সীমালঙ্ঘন করা উসকানিমূলক বক্তব্যে চরম ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন। এই মামুনুল সুনামগঞ্জের শাল্লায় উগ্র বক্তৃতায় উসকানিতে গরিব হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলা চালাতে সাম্প্রদায়িক শক্তিকে উৎসাহিত করেছেন। মামুনুলরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সফরের বিরোধিতার নামে সহিংস কর্মসূচি দিয়ে বায়তুল মোকাররম, হাটহাজারী, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রণক্ষেত্র ঘটিয়েছেন। লাশের রাজনীতি করেছেন। লাশের ওপর দিয়ে সোনারগাঁয়ে রিসোর্টে আরেক লোকের বউকে নিয়ে আমোদ-ফুর্তি করতে গিয়ে ধরা খেয়েছেন। দৃশ্যমান অপরাধ অনেক। রাষ্ট্রের মূল আদর্শবিরোধিতাসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানো রয়েছে। তাকে এমন মামলায় আইনের শাস্তির আওতায় যদি না নেওয়া হয় তা হবে রাজনীতি ও আইনের চোখে হাস্যকর। মামুনুলকে গ্রেফতার করা হলে সারা দেশে আগুন জ্বলবে যারা বলেছিলেন, তারা দেখেছেন। সরকারের ও মানুষের খেয়ে-পরে দিনযাপন করা এসব তালেবানি চিন্তার স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির কোনো গণভিত্তি নেই। মাদরাসার অনাথ ছাত্র ও উগ্র হঠকারী উসকানিমূলক বক্তৃতাই তাদের শক্তি। ধর্মব্যবসায়ী বা ধর্মের বাজিকর এরা। এরা মিথ্যার পক্ষে ফতোয়া দিতেও কার্পণ্য করে না। এ উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তির সঙ্গে কোনো আপস নেই। আইনের ঊর্ধ্বে তারা যেতে পারে না। যেতে দেওয়া যায় না। লাখ লাখ শহীদের রক্তে ভেজা বাংলাদেশে এ সাম্প্রদায়িক উগ্র শক্তিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে রুখতে হচ্ছে। রাষ্ট্র এখানে নীরব নিথর হয়ে থাকতে পারে না। আমরা অবাক হয়ে দেখি এক যুগ যারা আওয়ামী লীগ সরকারের খেয়ে-পরে বিষধর ফণা তুলেছে তবু আওয়ামী লীগের মন্ত্রী, এমপি, নেতারা তাদের বিরুদ্ধে জনগণকে নিয়ে এলাকাভিত্তিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা দূরে থাক, বক্তৃতা বিবৃতিতেও সরগরম নন। এর কারণ কী? ভোটের আশা? সমর্থনের আশা? জীবনেও এরা মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের নৌকায় ভোট দেবে না। এরা সরকারকে হটাতে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রাজনীতিতে নেমেছে। হেফাজতের আমির জুনায়েদ বাবুনগরী যতই বলুন তারা ক্ষমতায় যেতে চান না, তা তার মনের কথা নয়। তারা এখানে তালেবানি অন্ধকার শাসন কায়েম করার স্বপ্ন দেখেন। জামায়াতের টাকা খান। ’৭১-এর পরাজিত শক্তির গোয়েন্দা সংস্থার পুতুল হয়ে নাচেন। বিএনপি ভোট ও আওয়ামী লীগবিরোধী শক্তি হিসেবে আদর্শিক জায়গা থেকে এদের পক্ষে কথা বলেন। এরা আইনের ঊর্ধ্বে নন। যেমন ছিল না জঙ্গি বাংলা ভাইয়েরা। মাদরাসা শিক্ষাকে অবশ্যই মূলধারার শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত করে সরকারের নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। এভাবে বিচ্ছিন্ন রেখে উগ্র তালেবানি শক্তির জন্ম দেওয়া যায় না। হেফাজতের তান্ডবে যারাই সক্রিয় ছিল সারা দেশে সবাইকে আইনের আওতায় আনা এখন সময়ের দাবি। এদের শাস্তি প্রাপ্য। দুধ-কলা দিয়ে সাপ পুষতে হয় না। ২০১৩ সালের পর আজ এসে সবার এ শিক্ষা ভালোভাবে হয়েছে।

৩. একসময় ডাকসুসহ সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচন করার জন্য নিয়মিত লিখতাম। টকশোয় অনড় অবস্থান থেকে বলতাম। কিন্তু ২৮ বছর পর অনুষ্ঠিত সর্বশেষ ডাকসু নির্বাচনের ফলাফলে যে নেতৃত্ব বেরিয়ে আসে এবং তাদের কথাবার্তা, কর্মকান্ড দেখে আর সে দাবি করি না। আদর্শিক গণমুখী রাজনীতি ও আদর্শিক ছাত্ররাজনীতির পুনর্জাগরণ না ঘটলে ডাকসু নির্বাচন হাস্যকর নেতৃত্ব উপহার দেবে। যা অতীতের গৌরব ধুলোয় মিশে যাবে। ডাকসুর সাবেক ভিপি ছাত্র অধিকার পরিষদের নুরুল হক নূরের ওপর যখন তখন মারধর, লাঞ্ছিত করা নিয়ে অবাক যেমন হতাম তেমনি বিস্মিত হয়েছি তার তৎপরতা নিয়ে। কথাবার্তা নিয়ে। ডাকসুর সাবেক ভিপি নূর আসলে কার? কেউ বলত একসময় ছাত্রলীগ করেছে। প্রধানমন্ত্রীকে মা-ও ডেকেছে। কেউ বলত সে আসলে জামায়াত। তার রাজনীতির শিকড় আমি কখনো ধরতে পারি না। তবে দেখি যখন তখন যে কোনো ইস্যুতে যে কারও সঙ্গে রাজপথে, যে কারও সঙ্গে মঞ্চে, কখনো বা একাই মাঠে গড়াগড়ি খাচ্ছে। তবে তার নাটাইটা কার হাতে? এ প্রশ্নের উত্তর মেলে না। কখনো বিভ্রান্ত কখনো বা রহস্যময় মনে হতো। তবে এবার তার চরিত্রটা অনেকটা উন্মোচিত হয়েছে। সে হেফাজতের পক্ষে জোরালোভাবে কথা বলেছে, হেফাজতের পক্ষেই পথে নেমেছে। ভারতবিরোধিতার উগ্র জিকিরেও সে পিছিয়ে নেই। জামায়াতের হাতেও তার নাটাই থাকলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। কথা বেশি বললে বাড়ে কথা। বেশি কথা বললে বিপদটাও আসে না, মনের ভিতরের জমানো বিশ্বাস ও বিদ্বেষ বেরিয়ে আসে। নুরুল হক নূর এবার লাইভে আওয়ামী লীগবিদ্বেষী কথা বলতে বলতে একেবারে এমন ভয়ংকর কথা বলেছে যা কখনো আওয়ামী লীগের চরম শত্রুও বলেনি। নিজের গুরুত্ব নূর যত পেয়েছে সরকার ততই তাকে আমলে নেয়নি। মামলার বাইরে রেখেছে। কিন্তু নূর বলেছে, ‘প্রকৃত মুসলমান আওয়ামী লীগ করতে পারে না।’ এমন উন্মাদের প্রলাপ ভয়ংকর অসত্য কথার সঙ্গে ওলামারা ও কোনো সজ্জন মানুষ একমত হতে পারবেন না। সবাই জানেন, শেখ হাসিনার দিন শুরু হয় তাহাজ্জুদ, কোরআন তিলাওয়াত দিয়ে। তিনি আল্লাহভীরু ধর্মপ্রাণ। আওয়ামী লীগেই নামাজির সংখ্যা বেশি। তারা ধর্মপ্রাণ, আল্লাহভীরু কিন্তু অসাম্প্রদায়িক। কিছু সাম্প্রদায়িক একযোগে ক্ষমতার লোভে দলে প্রবেশ করেছে এমন অভিযোগ আছে। নূর ডিজিটাল আইনে মামলা খেয়ে ক্ষমাও পেয়েছে। এমন অথর্ব বিতর্কিত আনইমপ্রেসিড ডাকসু ভিপি ইতিহাসে আসেনি। নূর এসে বিভ্রান্তির চোরাবালিতে ডুবছে। তবে তার নাটাইটা কার হাতে জানতে হবে। জামায়াত নাকি অন্য কোথাও? তার রাজনীতির অর্থায়ন করে কারা? আইনের ঊর্ধ্বে তাকেও যেতে দেওয়া যায় না।

 

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২৮ মিনিট আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা