শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

হেফাজতের আত্মসমর্পণ

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
হেফাজতের আত্মসমর্পণ

বাঙালির জীবন, সংস্কৃতি, প্রকৃতি ও প্রেমের জন্য বারবার রবীন্দ্রনাথের কাছে যেতে হয়। বিশ্বকবির ঐশ্বর্যভান্ডার থেকে আমাদের প্রতিনিয়ত ঋণ করতে হয়। তেমনি বাঙালির রাজনীতি, মানবতা এবং অধিকারের জন্য বারবার আমাদের বঙ্গবন্ধুর দ্বারস্থ হতে হয়। মানুষের আবেগ, রাজনৈতিক চিন্তা, দর্শন সম্পর্কে বঙ্গবন্ধুর যে প্রাচুর্যে ভরা অভিজ্ঞতা তা আমাদের যে কোনো রাজনৈতিক প্রশ্নের উত্তর সহজ করে দেয়। সাম্প্রতিক সময়ে হেফাজত নিয়ে দেশের রাজনীতির অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনা। এ আলোচনায় সবচেয়ে বড় প্রশ্ন- হেফাজতের কী হলো? তাদের সব শীর্ষ নেতাকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গ্রেফতার করছে। হেফাজতের অন্য নেতারা তার প্রতিবাদ তো দূরের কথা, টুঁশব্দটি পর্যন্ত করছেন না। অথচ ২৬ ও ২৭ মার্চ হেফাজতের তান্ডবের পর অনেকেই বলেছিলেন, ‘হেফাজত এখন দানবে পরিণত হয়েছে। এদের নিবৃত্ত করা এত সহজ নয়।’ হেফাজতের নেতারাও হুমকি দিয়ে বলেছিলেন, ‘হেফাজতের কোনো নেতা-কর্মীকে গ্রেফতারের চেষ্টা করা হলে সারা দেশে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’ কেউ কেউ আরেক ধাপ বেশি হুঙ্কার দিয়ে বলেছিলেন, ‘সারা দেশে দাউ দাউ করে আগুন জ¦লবে।’ কিন্তু হেফাজতের দুই ডজন কেন্দ্রীয় নেতা এবং শতাধিক বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা গ্রেফতারের পর ‘বাঘ’ ‘বিড়ালে’ রূপান্তরিত হলো। এ সময় হেফাজতের আত্মসমর্পণের রাজনৈতিক বিশ্লেষণ খুঁজতে বঙ্গবন্ধুর দ্বারস্থ হলাম। ১৯৭৪ সালের ১৮ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনে জাতির পিতা আন্দোলন সম্পর্কে কিছু অমূল্য বক্তব্য দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু সেখানে প্রদত্ত ভাষণে বলেছিলেন, ‘জনগণকে ছাড়া, জনগণকে সংঘবদ্ধ না করে, জনগণকে আন্দোলনমুখী না করে এবং পরিষ্কার আদর্শ সামনে না রেখে কোনোরকম গণআন্দোলন হতে পারে না।’ ওই ভাষণে বঙ্গবন্ধু আরও বলেছিলেন, ‘আন্দোলন গাছের ফল নয়। আন্দোলন মুখ দিয়ে বললেই করা যায় না। আন্দোলনের জন্য জনমত সৃষ্টি করতে হয়। আন্দোলনের জন্য আদর্শ থাকতে হয়।’ সে সময় জাসদের সন্ত্রাস, নৈরাজ্য এবং হঠকারিতার প্রেক্ষাপটে বঙ্গবন্ধু সম্ভবত এ রকম মন্তব্য করেছিলেন। ওই ভাষণে বঙ্গবন্ধু সন্ত্রাস, নৈরাজ্য সৃষ্টি করে, মানুষকে ভয় দেখিয়ে যে আন্দোলন হয় না তা দ্বিধাহীনভাবে উচ্চারণ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু তাঁর ভাষণে বলেছিলেন, ‘যারা মনে করেন রাতের অন্ধকারে গুলি করে কিংবা একটা রেললাইন তুলে দিয়ে টেররিজম করে বিপ্লব হয়, তারা কোথায় আছেন তারা জানেন না। এ পন্থা বহু পুরনো পন্থা। এ পন্থা দুনিয়ায় কোনো দিন কাজে লাগেনি। এ পন্থা দিয়ে দেশের মানুষের কোনো মঙ্গল করা যায় না। একটা রাস্তা ভেঙে দিয়ে ও একজন লোককে অন্ধকারে হত্যা করে শুধু মানুষকে কষ্ট দেওয়া যায়।’ জাসদ সে সময় সে কাজগুলোই করত যা ২৬ ও ২৭ মার্চে এবং ২০১৩-তে হেফাজত করেছে। জাসদ ও হেফাজতের লক্ষ্য এক, অভিন্ন। জাসদ সে সময় চেয়েছিল সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব ঘটিয়ে বঙ্গবন্ধু সরকারকে উৎখাত করতে। আর এ সময়ের হেফাজত ভেবেছিল শেখ হাসিনা সরকারকে উৎখাত করে ‘ইসলামী বিপ্লব’ ঘটাবে। ’৭৪-এ জাসদ যেমন ব্যর্থ হয়ে এখন আওয়ামী লীগের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছে, হেফাজতও তেমনি আত্মসমর্পণে মরিয়া হয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়ির চারপাশে ঘুরঘুর করেছে। হেফাজত কেন পারল না? এর উত্তর বঙ্গবন্ধুর ভাষণেই আমাদের খুঁজতে হবে। বঙ্গবন্ধু আন্দোলনের জন্য জনগণকে গুরুত্ব দিয়েছিলেন সবচেয়ে বেশি। আন্দোলনের জন্য সবচেয়ে বেশি দরকার ‘জনগণ’। কিন্তু হেফাজতের আন্দোলনে ‘জনগণ’ ছিল না। জনগণকে ভয় দেখিয়ে ত্রাসের রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করে হেফাজত ক্ষমতাবান হতে চেয়েছিল। ২০১৩ এবং ২০২১ সালে একই কায়দায় হেফাজত তান্ডব চালিয়েছে জনগণকে ছাড়া। হেফাজত জনগণকে সংঘবদ্ধ করেনি, তাদের চিন্তা ও মত দেশের সিংহভাগ মানুষের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। হেফাজত যতগুলো আন্দোলন করেছে তার সবই ইস্যুভিত্তিক। তাদের আত্মপ্রকাশ নারীনীতির বিরোধিতা করে। ২০১৩-এর ৫ মে তারা ঢাকায় তান্ডব চালাল গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে। ২০২০ সালে তারা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের বিরোধিতা করল। ২০২১ সালে তারা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বিরোধিতা করল। হেফাজতের অবস্থা হলো পাড়ার মস্তানদের মতো, যারা বিভিন্ন উপলক্ষে এলাকার লোকজনের কাছে এসে চাঁদা নেয়। এদের উত্থান হলে এরা হয়তো বড় মাফিয়া হবে। কিন্তু রাষ্ট্র ও দেশ চালাতে পারবে হেফাজত- এটা সম্ভবত হেফাজতের নেতারাও বিশ্বাস করেন না। হেফাজতের বিভিন্ন দাবি-দাওয়ার মূল ভিত্তি হলো ইসলাম। তাদের কোনো কোনো নেতা বলার চেষ্টা করেছেন, হেফাজত ইসলামের আদর্শ ও নীতি বিরোধী কিছু করতে দেবে না। মানুষ এখন এ কথায় মুখ টিপে হাসে। কারণ ইসলামের নীতি এবং আদর্শ সত্য যদি হেফাজত প্রতিষ্ঠা করতে চাইত তাহলে তো ঘুষ-দুর্নীতি নিয়ে হেফাজতের সবার আগে সবচেয়ে বেশি সোচ্চার হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু হেফাজতের অধিকাংশ নেতাই এসব দুর্নীতিবাজের আর্থিক সহায়তায় চলেন। হেফাজত যদি ইসলামের নীতির জন্য লড়াই করত তাহলে তো মিথ্যাকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিত না। কিন্তু হেফাজতের নেতাদের তো মিথ্যার সঙ্গে বসবাস। হেফাজতের এক নেতা নিজের বউ নিয়ে কতবার কত রকমের মিথ্যা বলেছেন, গুনে দেখুন। এমনকি স্ত্রীর কাছে সীমিত পরিসরে সত্য গোপন করা যায় এমন ফতোয়া দিয়েছেন ওই হেফাজত নেতা। এ নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করা অপ্রয়োজনীয়। যারা স্ত্রী নিয়ে মিথ্যাচার করে তাদের হাতে ইসলাম নিরাপদ নয়।

হেফাজত আসলে কী? হেফাজতের নেতারাই বলেন তারা কোনো রাজনৈতিক সংগঠন নন। এটাকে বলা হয় কওমি মাদরাসাভিত্তিক সংগঠন। বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে জনখরা চলছে। পিপাসার্ত মানুষ যেমন মরীচিকাকে পানি ভেবে ছুটে যায়, তেমনি এ দেশের রাজনৈতিক দলগুলো হেফাজতকে জনগণের আড়ত মনে করেছিল। হেফাজত কওমি মাদরাসার শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে ক্রীতদাসের মতো। এ মাদরাসার শিক্ষার্থীদের অনেকেই হেফাজত নেতাদের দ্বারা প্রতিনিয়ত শারীরিক এবং মানসিকভাবে লাঞ্ছিত হয়। যৌন হয়রানির অভিযোগ পাওয়া যায় হামেশাই। একজন মাদরাসা শিক্ষার্থী দুস্থ। সে জানে এ মাদরাসা থেকে বের হয়ে গেলে তার ভবিষ্যৎ অন্ধকার। এজন্য শিক্ষকদের ন্যায়-অন্যায় সব নির্দেশ অকপটে মানে তারা। এ সুযোগটি নিয়েছেন হেফাজতের নেতারা। মাদরাসার শিক্ষার্থীরাই তাদের শক্তি। হেফাজত এ শক্তি ব্যবহার করে বাজারে তাদের চাহিদা বাড়ায়। বিএনপি ভাবে এতগুলো মানুষ যদি একসঙ্গে রাস্তায় নামে তা হলেই তো সরকারের পতন নিশ্চিত। বিএনপি তাই হেফাজতের পায়ের কাছে একান্ত অনুগতের মতো বসে থাকে। আওয়ামী লীগ মনে করে এ বিরাট মিলিট্যান্ট যদি রাস্তায় নামে তাহলে তো সরকারের জন্য বিপজ্জনক। তাই আওয়ামী লীগও দুধ-কলা দিয়ে হেফাজত পোষার নীতি নেয়। হেফাজতও দুর্বিনীত মস্তান হয়ে যায়। ব্যাপারটা অনেকটা এ রকম দাঁড়ায়- ‘টাকা যার হেফাজত তার’। দুষ্ট লোকেরা বলে, আদর্শ কিছু না। আহমদ শফীর মৃত্যুর পর হেফাজতের নতুন নেতাদের লোভাতুর চোখ চারদিকে যায়। এ সময় হেফাজতকে নিলামে তোলে। বিভিন্ন কাজের জন্য যেমন ‘কামলা’ ভাড়া পাওয়া যায়, তেমনি হেফাজতকে ভাড়া করতে মরিয়া হয় দীর্ঘদিন বিরোধী দলে থাকা কেউ কেউ। তারাই হেফাজতকে সরকারের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেয়। হেফাজত হয়ে ওঠে ভাড়াটে সন্ত্রাসী। ২৬ ও ২৭ মার্চে ঢাকা-চট্টগ্রাম এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সন্ত্রাস চালিয়ে তারা আরেকবার তাদের শক্তি জানান দিয়েছিল। হেফাজত এসব তান্ডবের মাধ্যমে এক ঢিলে দুই পাখি শিকার করতে চেয়েছিল। প্রথমত, বিশেষ মহলের ভাড়াটে হিসেবে তাদের কাছ থেকে প্রণোদনা পেয়ে হেফাজত একটি বিশেষ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। হেফাজতকে যারা ব্যবহার করেছিল তারা ভেবেছিল যে সরকারকে একটু নড়বড়ে করে তারা চূড়ান্ত আঘাত হানবে। হেফাজতের দ্বিতীয় হিসাব ছিল এ রকম- তান্ডবের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের পতন না হলেও তাদের ক্ষতি নেই। এ তান্ডবে সরকার ভয় পাবে। এ ভয়ের ফলে তারা হেফাজতের আরও অনুগত হিসেবে কাজ করবে। ২০১৩-তে ভয় দেখিয়ে যেমন সরকারের কাছ থেকে অনেক কিছু হাসিল করেছিল, তেমনি এবার হেফাজত তার রেটটা বাড়িয়ে নেবে। এটা ছিল তাদের পরিকল্পনার দ্বিতীয় অংশ।

২৬ ও ২৭ মার্চ হেফাজতের তান্ডবের পর আওয়ামী লীগ এবং ক্ষমতাসীন সরকারের বিরুদ্ধে বয়ে যাচ্ছিল সমালোচনার টর্নেডো। সরকার কেন হেফাজতের সঙ্গে সমঝোতা করল, হেফাজতকে প্রশ্রয় দিয়ে সরকার ভুল করেছে। ইত্যাদি নানা সমালোচনায় আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাই লাজবাব। অবশ্য গত কিছু বছর হলো সরকার ও দল পরিচালনায় একজন মানুষের ওপরই সবকিছু নির্ভরশীল। তাঁর দক্ষতা, বিচক্ষণতা এবং দূরদর্শিতায় বাংলাদেশ যেমন এগিয়ে যাচ্ছে নানা সংকট পেরিয়ে, তেমনি আওয়ামী লীগও অনেক সংকট, দুর্বলতা এবং সীমাবদ্ধতার মধ্যেও টানা এক যুগের বেশি সময় ক্ষমতায় আছে। তাঁর নাম শেখ হাসিনা। এ কথা তাঁর সমালোচকরাও স্বীকার করেন, রাজনৈতিক চিন্তা এবং কৌশলে তিনি সবার থেকে এগিয়ে। প্রায় একক মেধা ও কৌশলে তিনি সরকার ও দেশ চালাচ্ছেন।

সমস্যা হলো, সরকার এবং আওয়ামী লীগের কেউ জানে না শেখ হাসিনা কী করবেন, কী কৌশল তাঁর। এর কারণ হলো, আওয়ামী লীগ এবং সরকারে আদর্শচর্চা হয় না। তোষামোদকারী, চাটুকাররা শুধু সুযোগের অপেক্ষা করে। তারা কিছু করেও না, শেখ হাসিনা কী করছেন তা জানারও চেষ্টা করে না। শেখ হাসিনাও তাদের ওপর খুব একটা ভরসা করেন বলে মনে হয় না। এদের অযোগ্যতা তাঁর চেয়ে কে বেশি জানে। এ কারণে তিনি সব কাজ করেন নিজে।

শেখ হাসিনা অবশ্য সিদ্ধান্ত নেন বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথে। আওয়ামী লীগ বা সরকারের আর কেউ না জানলেও শেখ হাসিনা ঠিকই জানেন ‘আন্দোলন গাছের ফল নয়’। কিছু ভাঙচুর করলেই সরকার পতন হয় না। শেখ হাসিনা খুব ভালো করেই জানেন দেশের জনগণ হেফাজতের সঙ্গে নেই। এ কারণেই তিনি অপেক্ষা করেছেন। ধীরেসুস্থে আইনের প্রয়োগ করেছেন। মূলত শেখ হাসিনার কৌশলের কাছেই হেফাজত পরাজিত হয়েছে। এমন একসময় হেফাজতের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালিত হচ্ছে যখন বার্ষিক পরীক্ষার পর কওমি মাদরাসার রমজানের ছুটি। চাইলেও হেফাজত তার সংঘবদ্ধ ক্যাডারদের মাঠে নামাতে পারছে না। করোনা সংক্রমণের কারণে দেশে যৌক্তিক লকডাউন চলছে।

২৬ ও ২৭ মার্চের ঘটনার পর কিছু কিছু ঘটনা লক্ষণীয়। এর মধ্যে হেফাজত নেতা মামুনুল হকের নারী কেলেঙ্কারি অন্যতম। এ ঘটনা সারা দেশের মানুষের কাছে হেফাজতের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। হেফাজতের মধ্যে যারা সত্যিকার আলেমওলামা তারা হেফাজত থেকে পদত্যাগ করেছেন অথবা নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছেন। কওমি মাদরাসার শিক্ষার্থীদের মধ্যে হেফাজত নেতাদের সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হয়েছে। তারা হেফাজতের কথায় সবকিছু করতে আগের মতো আগ্রহী নয়। এ রকম একটি পরিস্থিতির মধ্যে যখন সুনির্দিষ্ট অপরাধে হেফাজতের পরিচয়ধারী দুর্বৃত্তদের ধরা হচ্ছে তখন কোনো প্রতিবাদ নেই কোথাও। হেফাজতের মধ্যে প্রতারক, মতলববাজ মিথ্যাবাদীরা যে ভালোমতো জায়গা দখল করছে তার প্রমাণ পাওয়া গেল হেফাজতের নেতাদের গ্রেফতারের পর। অতীতের মিছিল ফটোশপে এডিট করে, সমাবেশের ছবি কাট অ্যান্ড পেস্ট করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো হচ্ছে। বলা হচ্ছে হেফাজতের নেতাদের মুক্তি দাবি করে নাকি মিছিল হচ্ছে। কোথায়? এগুলো হেফাজতের অসহায়ত্বের উন্মোচন করছে। সাধারণ মানুষ সব বোঝে এবং জানে। তাই মানুষ এসব দেখে হেফাজতকে নিয়ে কৌতুক এবং করুণা দুই-ই অনুভব করছে। যে হেফাজত কদিন আগেও ‘দুর্বার আন্দোলন’ করে সরকারকে ফেলে দেওয়ার হুঙ্কার দিয়েছিল, তারাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে থাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। এটা অসহায় আত্মসমর্পণ। হেফাজত এখন লেজ গুটিয়ে পালানোর পথ খুঁজছে। হেফাজতের হুঙ্কার এখন অসহায় আকুতিতে রূপান্তরিত হয়েছে।

হেফাজতের তান্ডবের পর যারা আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার হটানোর স্বপ্ন দেখছিলেন তাদের আশা ভঙ্গ হলো। দলহীন নেতারা দাঁত-মুখ চিবিয়ে যেভাবে সরকারকে বিদায় করে দেওয়ার ঘোষণা দিচ্ছিলেন, তাদের হৃদয় বেদনাসিক্ত হলো। তবে হেফাজতের এ পরিণতি আন্দোলনে আগ্রহী ডান, বাম, হঠকারী সব দলের জন্যই একটি বড় শিক্ষা। আন্দোলন করতে হয় জনগণকে নিয়ে, জনগণকে উদ্দীপ্ত করে। যেটি বঙ্গবন্ধু শিখিয়েছেন। দূরদেশে বসে কলকাঠি নেড়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তান্ডব করা যায় সরকার পতন করা যায় না। ষড়যন্ত্র করে অস্থিরতা করা যায় কিন্তু জনগণের আস্থা অর্জন করা যায় না। হেফাজতের অসহায় আত্মসমর্পণ আমাদের আবার বঙ্গবন্ধুর মুখোমুখি দাঁড় করায়। ‘আন্দোলন গাছের ফল নয়’।

 

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক শিক্ষা
প্রাথমিক শিক্ষা
ব্যাংক লুটপাট
ব্যাংক লুটপাট
কৃষিপণ্যের বিপণন ব্যবস্থাপনা
কৃষিপণ্যের বিপণন ব্যবস্থাপনা
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
আড়ি পাতা
আড়ি পাতা
দারিদ্র্য বাড়ছেই
দারিদ্র্য বাড়ছেই
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
সর্বশেষ খবর
আইভরি কোস্টে প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে চান ৬০ জন
আইভরি কোস্টে প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে চান ৬০ জন

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক
আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাইব্রেকারে হেরে কারাবাও কাপ থেকে ছিটকে গেল ম্যানইউ
টাইব্রেকারে হেরে কারাবাও কাপ থেকে ছিটকে গেল ম্যানইউ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুরে ডিএমপির বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২০
মোহাম্মদপুরে ডিএমপির বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২০

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না
বৈষম্য থাকলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয় না

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা
নগদ লেনদেনে বছরে ক্ষতি ২০০৮ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ যাত্রী ও বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে নভোএয়ার
ওমরাহ যাত্রী ও বিদেশগামী শিক্ষার্থীদের বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে নভোএয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা
দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে ভারতীয় বিভিন্ন মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে ভারতীয় বিভিন্ন মালামাল জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসের জন্য মাঠের বাইরে কিউই ফাস্ট বোলার ও’রুর্ক
তিন মাসের জন্য মাঠের বাইরে কিউই ফাস্ট বোলার ও’রুর্ক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩
জাহাজে লুকিয়ে বিদেশ যাত্রার চেষ্টা ও চুরির পরিকল্পনা, বন্দরে আটক ৩

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ২৫
আফগানিস্তানে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ দেশের ৬ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের হামলার প্রতিবাদ বুয়েটের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার
ইয়াবাসহ কাভার্ডভ্যানের চালক-হেলপার গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
নির্বাচন চাইলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করুন : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষিকা নিহত
নীলফামারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষিকা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স
ব্যক্তিগত বক্তব্যের দায় দল নেবে না : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের লুট হওয়া পিস্তল উদ্ধার, আটক ১
পুলিশের লুট হওয়া পিস্তল উদ্ধার, আটক ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে বজ্রসহ ভারি বৃষ্টির আভাস
৬ বিভাগে বজ্রসহ ভারি বৃষ্টির আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে কিশোরী হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ৩
বাউফলে কিশোরী হত্যার অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিস্ট হাসিনার নৃশংসতার প্রতিবাদে জেগে ওঠে ছাত্র-জনতা : মাহফুজ আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা
হাসনাতকে নিয়ে মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল
‘ভূতের মুখে রাম নাম’, হাসিনাও এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার চান : অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে
যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় যে পরিবর্তন আসছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ
অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং
রাজধানীর সব বাস চলবে একক ব্যবস্থায়: প্রেস উইং

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমানের নতুন চেয়ারম্যান উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?
ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকর, কী করবেন মোদি?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে
ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব
কুমিল্লা কারাগারে হত্যা মামলার আসামির সন্তান প্রসব

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট মুনাফা সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার
হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ
যমুনা অভিমুখে প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা: টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী
ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ঢুকে পড়েছে রুশ বাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প
যুদ্ধোত্তর গাজা নিয়ে ‘বড় বৈঠকের’ আয়োজন করছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি
আবারও ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে হুথি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর
টাকা ছাপানো ও বিতরণে বছরে ব্যয় ২০ হাজার কোটি টাকা: গভর্নর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে
গুগল সার্চে এআই মোড চালু: ব্যবহার করবেন যেভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী
আপনার প্রতি কেউ একজন তেমন খুশি নন, মোদিকে ফিজির প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া
লোকগীতি গেয়ে দেশসেরা বগুড়ার অনসূয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের
আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ
নির্বাচনের রোডম্যাপ অনুমোদন, প্রকাশ শিগগিরই : ইসি মাছউদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা
মহাকাশ থেকে পৃথিবী কেমন দেখায় জানালেন নভোচারীরা

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত
৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ডিবিপ্রধান হলেন শফিকুল ইসলাম
নতুন ডিবিপ্রধান হলেন শফিকুল ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মান্নাত’কে টপকে যাবে রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ি!
‘মান্নাত’কে টপকে যাবে রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী থালাপতি বিজয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী থালাপতি বিজয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

সম্পাদকীয়

সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট
সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস
শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে
ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে

নগর জীবন

মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প
মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা
প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা

নগর জীবন

পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো
শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি
হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি

পেছনের পৃষ্ঠা

জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন
জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভেদের বরফ গলছে না
বিভেদের বরফ গলছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক
লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক

নগর জীবন

ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ
ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন
৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ
ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা
নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট
বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়
আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়

পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও
উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প
ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধ খুলে দিল ভারত
বাঁধ খুলে দিল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

নড়বড়ে সাঁকোই ভরসা দুই জেলাবাসীর
নড়বড়ে সাঁকোই ভরসা দুই জেলাবাসীর

দেশগ্রাম

মানবদেহে শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন
মানবদেহে শূকরের ফুসফুস প্রতিস্থাপন

পূর্ব-পশ্চিম

আত্মহত্যায় সহায়তার অভিযোগে চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা
আত্মহত্যায় সহায়তার অভিযোগে চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে মামলা

পূর্ব-পশ্চিম