শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ মে, ২০২১ আপডেট:

নন্দিত মতিহারের নিন্দিত এক উপাচার্য

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নন্দিত মতিহারের নিন্দিত এক উপাচার্য

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদায়ী উপাচার্য অধ্যাপক আবদুস সোবহান তাঁর মেয়াদের শেষ দিন নির্লজ্জ স্বেচ্ছাচারীভাবে সব নিয়মনীতি চোখের পর্দা বিবেক বোধকে কবর দিয়ে ১৪১ জনকে নিয়োগ দিয়ে দেশজুড়ে এখন সমালোচিত, নিন্দিত। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশই তিনি অমান্য করেননি, এমন নিয়োগ বাণিজ্যের বাজিকর বিশ্ববিদ্যালয়ে এভাবে ১৪১ জনকে নিয়োগদান পত্রে সই করতে অস্বীকার করায় রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আবদুস সালামকে অব্যাহতি দিয়ে একজন সহকারী রেজিস্ট্রারকে দায়িত্ব দেন। অধ্যাপক আবদুস সোবহান তাঁর এ ক্ষমতার অপব্যবহার করতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ, ১৯৭৩-এর ক্ষমতাকেই সামনে এনেছেন এবং এজন্য তাঁর বাসভবনে হামলা, শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিয়োগ স্থগিত এবং তদন্ত কমিটি গঠন করলেও গায়ে মাখেননি। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ই নয়, তাবৎ বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন নিয়োগ বাণিজ্যের বিতর্ক অতীতে কখনো হয়নি। আজকাল অনেক বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য এবং প্রশাসন নিয়ে নানা অভিযোগ, অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারী কর্মকান্ডসহ ব্যর্থতার কাহিনি বারবার উঠে এলেও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদায়ী ভিসি অধ্যাপক আবদুস সোবহানের মতো জঘন্য কাজ কোথাও ঘটেনি। দায়িত্ব পালনের শেষ দিনই নয়, এর আগেও তিনি সিন্ডিকেটকে ঠুঁটো জগন্নাথ বানিয়ে তাঁর ছেলে, মেয়ে এবং মেয়েজামাইকেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বানিয়েছেন। অধ্যাপক আবদুস সোবহানের বিতর্কিত কর্মকান্ড দীর্ঘদিন থেকে তাঁকে সমালোচনার নরকের দরজায় নিয়ে গেলেও তিনি কখনো গায়ে মাখেননি। এখন রীতিমতো নরকের আগুনের তাপেও তাঁর মধ্যে কোনো অনুতাপ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক বলতেই সমাজের সবার শ্রদ্ধা-সম্মানের আলোয় বাস করা আদর্শ মানুষ বোঝায়। কিন্তু গত কয়েক দশক ধরে সেখানে যে ক্যান্সার বাসা বেঁধেছে তা ছড়িয়েছে আজ সবখানে। বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য বলতে একজন প্রখর ব্যক্তিত্বশীল দক্ষ আদর্শ শিক্ষক নেতাকে বোঝায়। যিনি সব নিয়ম-নীতি অনুসরণ করে একটি বিশ্ববিদ্যালয় সততার সঙ্গে পরিচালনার নজির স্থাপন করেন। কিন্তু আজকে চারদিকে তাকালে দেখা যায় চরম দলবাজিতে ডুবন্ত শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে উঠে আসেন আর ক্যাম্পাসের ভাবমূর্তি ধুলোয় মিশিয়ে দিতে ভূমিকা রাখেন। মনে হয় একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কি একজন নীতিমান আদর্শিক প্রখর ব্যক্তিত্বের শিক্ষক নেই যে, তাঁকে উপাচার্যের দায়িত্ব দিলে তিনি মেধা যোগ্যতা দক্ষতার সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করবেন সুনামের সঙ্গে? তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের মেধা মননশীলতার বিকাশই ঘটাবেন না অনন্যসাধারণ ভূমিকা রাখবেন গবেষণায়? সব নিয়ম-নীতি অনুসরণ করে মেধাবী শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগে রাখবেন ভূমিকা? আছেন। অবশ্যই প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আছেন জ্ঞানের আলোয় নেতৃত্বের গুণাবলি ও প্রশাসন নিয়ন্ত্রণে দক্ষ শিক্ষক। কিন্তু তাঁরা দুয়ারে দুয়ারে উপাচার্য পদের জন্য ভিখিরির মতো ঘোরেন না। কত বড় দলবাজ- এ অন্ধ আনুগত্য প্রমাণে মরিয়া হন না। তাঁরা আসলে থাকেন, তাঁদের খুঁজে আনার উদ্যোগ নেওয়া হয় না। অধ্যাপক আবদুস সোবহানকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ দেওয়ার আগে যদি বিবেচনা করা হতো তাহলে আজ দেশের সর্বোচ্চ দ্বিতীয় বিদ্যাপীঠ একজন ভিসির জন্য কলঙ্কিত হতো না। শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে একরকম বিব্রতকর বিতর্কে পড়তে হতো না। এমনকি করোনাকালেও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের তদন্ত কর্মকর্তাকে ছুটে যেতে হতো না। যাদের নিয়োগ দিতে গিয়ে একটা অস্থিরতা, বিতর্ক এবং যাদের নিয়োগ আজ স্থগিত হয়েছে তাদেরও লজ্জায় পড়তে হতো না। ভিসি অধ্যাপক আবদুস সোবহান ’৭৩-এর অধ্যাদেশেপ্রাপ্ত তাঁর ক্ষমতা দেখাচ্ছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বায়ত্তশাসন দিয়েছিলেন গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও চেতনাকে অনুসরণ করতে। রাবি ভিসি তা লঙ্ঘন করেছেন দলবাজির মুখোশে নিজের নির্লজ্জ নিয়োগ বাণিজ্যের মুনাফা লুটতে। ভিসি আবদুস সোবহান হেফাজত নেতা মামুনুল হকের নারী কেলেঙ্কারি থেকে শিক্ষা নিয়েছেন মানবিকতার। কতটা লাজলজ্জা না থাকলে বলেন, ‘মানবিক কারণে ছাত্রলীগ নেতাদের চাকরি দিয়েছি। তারা আওয়ামী পরিবারের সন্তান।’ আসলে তিনি ছাত্রলীগ রাজনীতি করে আসা ২৫ জনকে চাকরি দিয়েছেন। আড়ালে তাঁর ঘনিষ্ঠ নাপিত ও ব্যক্তিগত ফার্নিচার তৈরির মিস্ত্রিকেও নিয়োগ দিয়েছেন। একজন উপাচার্য নামতে নামতে কতটা নিচে নামতে পারেন তার তাজা টাটকা উদাহরণ অধ্যাপক আবদুস সোবহান। টানা দুই বছর ক্যাম্পাসে তাঁর অনিয়ম নিয়োগ বাণিজ্যের বিরুদ্ধে দুর্নীতিবিরোধী শিক্ষকরা আন্দোলন করে এলেও তিনি গায়ে মাখেননি। এমন চামড়া মোটা ভিসি রাবিতে অতীতে এসেছেন কি না জানা নেই।

শান্তিনিকেতনের আদলে গাছগাছালি-ফুলের বাগান সবুজের সমারোহে নান্দনিক স্থাপত্যশৈলীতে গড়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহার ক্যাম্পাসের কথা মনে পড়লে এখনো আমরা নস্টালজিক হই। আমাদের প্রেমের, দ্রোহের, তারুণ্যের উচ্ছল সময় সেখানে জমা হয়ে আছে। কাজলা গেট দিয়ে প্রবেশ করে শিক্ষকদের আবাসিক এলাকা বাঁয়ে রেখে ডানে জুবেরী ভবন দেখে প্যারিস রোড ধরে হাঁটতে হাঁটতে বাঁয়ে মমতাজ উদ্দিন ও শহীদুল্লাহ কলাভবন ফেলে সিনেট ভবন ডানে রেখে ’৬৯-এর শহীদ ড. জোহার কবর ও প্রশাসনিক ভবন ঠেলে এগোলেই শহীদমিনার, শহীদস্মৃতি সংগ্রহশালা ও ক্যাফেটেরিয়া। বাঁয়ে কী সুন্দর মসজিদ! চারদিকে হল আঁকাবাঁকা পথ, রেল স্টেশন আমাদের সময় গভীর রাত পর্যন্ত চায়ের আড্ডায় ছিল সরগরম। রাকসু ভবন থেকে বের হয়েই বাবলাতলা, আবুর ক্যান্টিনের আবু ইন্তেকাল করেছেন। স্টেডিয়ামের সিলসিলার আনোয়ারও নেই। আমতলার ছাত্রসভা। চারদিকে তখন সব ছাত্র সংগঠনের বসত জায়গা। আমাদের সোনালি যৌবনের সাতটি বছর গেছে সেনাশাসক এরশাদবিরোধী আন্দোলনে, জামায়াত-শিবির প্রতিরোধে। আমরা যখন ’৮০-এর দশকের সামরিক জমানার শুরুতে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করি তখন অধ্যাপক মকবুলার রহমান সরকার বিদায় নিয়েছেন। উপাচার্য তখন অধ্যাপক এম এ রকিব। কী প্রখর ব্যক্তিত্ব। কী অভিভাবকত্ব। কত শক্তিশালী কার্যকর তখন সিনেট, সিন্ডিকেট। কী চমৎকার রুচিতে সাজানো মতিহার। কথায় কথায় এরশাদ ভ্যাকেশন, মানে হঠাৎ আন্দোলনে বা সংঘর্ষের মুখে বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ। তারপর হল ছাড়ার নির্দেশ। কী কঠিন সময় তাঁরা দায়িত্ব পালন করেছেন নির্মোহভাবে। ছাত্র-শিক্ষকদের শ্রদ্ধা ভালোবাসা কুড়িয়েছেন। অন্যদিকে ক্যাম্পাসে তখন কবিতা গান নাটকে মুখরিত। সাংস্কৃতিক জাগরণ, ছাত্র রাজনীতির উত্তাল সময়। ভিসি রকিবের পর আসেন অধ্যাপক মোহাম্মদ আমানুল্লাহ, উপ-উপাচার্য এবার করোনায় কেড়ে নেওয়া অধ্যাপক আতফুল হাই শিবলি। কোষাধ্যক্ষ দাপুটে শিক্ষক ও পরে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক আবদুল কাদির ভূইয়া। এবার করোনায় চলে যাওয়া। বিতর্ক দূরে থাক ইমেজ নিয়ে গেছেন। দুটি রাকসু নির্বাচন তাঁরা সম্পন্ন করেছেন সব ছাত্র সংগঠনকে আস্থায় নিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে। নির্মাণ করেছেন শাবাশ বাংলাদেশ ভাস্কর্য যার অর্থও সংগ্রহ করেছেন। শেখ হাসিনার আগের শাসনামলেও প্রফেসর আবদুল খালেক, প্রফেসর সাইদুর রহমান উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন গৌরবের সঙ্গে। একালে কীভাবে কোথা থেকে আসেন আবদুস সোবহান আর কলিম উল্লাহরা হিসাব মেলে না। শেখ হাসিনার শাসনামলে শিক্ষাঙ্গনে অস্ত্রবাজি নেই, ছাত্র সংঘর্ষ নেই কিন্তু একদল ভিসি একেকটি ক্যাম্পাসকে বিতর্কিতই করছেন না, অনিয়ম-দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করে হামেশাই বিতর্কের জন্ম দিচ্ছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি শেষ করে দিচ্ছেন। অধ্যাপক হাবিবুর রহমান শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ছিলেন, কই শত্রুরাও তো অনিয়মের অভিযোগ তুলতে পারেনি। অধ্যাপক মুহাম্মদ কায়েস উদ্দিন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ছিলেন। দক্ষতা পবিত্রতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। সম্প্রতি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে টানা দুই টার্ম উপাচার্যের দায়িত্ব পালন শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে গেছেন ড. মীজানুর রহমান। তিনিও তো আওয়ামী লীগের আদর্শে বিশ্বাসী। কই তাঁর দায়িত্ব পালনে তো দলবাজির নগ্নতা বা ব্যক্তিগত লোভ-লালসার চিহ্ন কেউ দেখাতে পারেননি।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন অধ্যাপক আবদুল মান্নান। মুক্তিযুদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাতি হয়ে জ্বলেছেন। কত হুমকির মুখে পড়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হিসেবে ন্যায়নীতির সঙ্গে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনে তো ভুল করেননি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনপির আদর্শ ও দল সম্পৃক্ত অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ ভিসি ছিলেন। কিন্তু দায়িত্বের জায়গায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষরাও তো অভিযোগ আনেনি কখনো? আওয়ামী লীগের আদর্শের অনুসারী অধ্যাপক এ কে আজাদ চৌধুরীর ব্যক্তিত্ব দাপট নীতির কাছে উঠে আসেনি কোনো অভিযোগ। আসেনি ড. আরেফিন সিদ্দিকীর বিরুদ্ধেও। ভালোকে ভালো বলতে সমাজ কার্পণ্য করে না। সাদাকে সাদা, কালোকে কালোই বলে।

অন্যান্য সময়ের উপাচার্যদের কথা বাদই দিলাম। বাদই দিলাম ভিসি না হয়েও ছাত্র-শিক্ষকদের মাঝে ক্যাম্পাসে আলোকিত আদর্শ শিক্ষক হিসেবে হেঁটে চলা কত কত শিক্ষকের কথা। কিন্তু আজ চারদিকে এসব কী শুনি? এসব কথা আজ যা গোটা শিক্ষাব্যবস্থাকেই নাড়িয়ে দেয়? বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনা অবশ্যই থাকবে। কিন্তু তাদের বড় গৌরবের পরিচয়টাই হলো তিনি শিক্ষক। দলকানা, দলদাস বা কোনো সরকারের উচ্ছিষ্টভোগী নন। বড় দায়িত্ব কাঁধে পড়লে তা ইবাদতের মতো প্রার্থনার মতো দায়িত্ব পালন করে ক্যাম্পাসকে আলোকিত করবেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদায়ী উপাচার্য আবদুস সোবহান ইতিহাসে নন্দিত মতিহার ক্যাম্পাসের নির্লজ্জ নীতিহীন ব্যর্থ কলঙ্কিত ভিসি হিসেবে ইতিহাসে নিন্দিত হবেন। এখন তাঁকে সামনে রেখে সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে সোবহান, কলিম উল্লাহদের হাতে বিশ্ববিদ্যালয় তুলে দিয়ে সর্বনাশটা করবেন নাকি একজন একজন করে আদর্শ দক্ষ-নীতিমান ভিসি খুঁজে নেবেন? আর যাঁরা ভিসি হিসেবে দায়িত্ব পাবেন তাঁরা একজন সোবহান-কলিম উল্লাহ হবেন নাকি ইতিহাসে ক্যাম্পাস জয় করে নন্দিত হবেন।

এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ড. আহমদ শরীফ, হুমায়ুন আজাদরা জন্ম নেন না। ছাত্রদের নিয়ে জ্ঞানের আড্ডা হয় না। হাসান আজিজুল হক, সনৎ কুমার সাহা, জুলফিকার মতিনদের দেখা মেলে না! আহমদ ছফা নেই, ছাত্র-শিক্ষকদের সমন্বয়ে আড্ডাও নেই। সলিমুল্লাহ খানরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিচরণ করেন  না। তাঁদের নিয়ে জ্ঞানপিপাসু ছাত্র-শিক্ষকদের আসরও বসে না। কেবল দলবাজি, কেবল স্বার্থ আর মতলবে শিক্ষকদের প্রতিনিধিত্বশীল অংশ!

বিশ্ববিদ্যালয়ে কেবল একজন উপাচার্যই বড় কথা নয়। শক্তিশালী সিনেট ও সিন্ডিকেট থাকা জরুরি। যোগ্য আদর্শিক নেতৃত্বের শিক্ষক সমিতির দায়িত্বশীল ভূমিকা জরুরি। সব প্রতিষ্ঠান ও কমিটির আলোকে নীতিমালা অনুযায়ী শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ মেধার ভিত্তিতে হওয়া জরুরি। আর নিয়োগ বাণিজ্যের মতো লজ্জাজনক, অপমানজনক ঘটনা বন্ধ হওয়া উচিত। একেকটি বিশ্ববিদ্যালয় কত ঐতিহ্য সংগ্রাম মেধা মননশীলতা গবেষণার গৌরব নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। একেকটি বিশ্ববিদ্যালয় জাতিকে কত দেশপ্রেমিক মেধাবী সন্তান উপহার দিয়েছে। রাজনীতি প্রশাসন সাহিত্য সংস্কৃতি কত জায়গায় তাঁদের বিচরণ। একেকজন উপাচার্যের খামখেয়ালিপনা লোভ পক্ষপাতিত্ব স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি একদল শিক্ষকের প্রতি দলবাজির জন্য সেই মহান ঐতিহ্য গৌরবের বুকে আঁচড় খেতে পারে না। একেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেজ শেষ তলানিতে যেতে পারে না।

অধ্যাপক আবদুস সোবহান ছাত্রলীগের কাঁধে বন্দুক রেখে তাঁর জঘন্য নিয়োগ বাণিজ্যের কাজটি শেষ করতে চেয়েছেন। আপত্তির মুখে বহিরাগত তরুণী, সাংবাদিকদেরও তিনি ছাত্রলীগের ২৫ জনের তালিকায় যুক্ত করেছিলেন। ১৪১ জনের নিয়োগে কয়েকজন শিক্ষক, কর্মকর্তা নেওয়া হলেও সেখানে ছাত্রলীগ ছিল না। একটি সিন্ডিকেট দীর্ঘদিনে এ নিয়োগ বাণিজ্যের লজ্জাজনক প্লট তৈরি করেছিল। দেশের সব শিক্ষকের সামনে প্রশ্ন রাখতেই পারি, এমন জঘন্য ঘটনায় তাঁদের অনুভূতি কী? শিক্ষক যে সবার সম্মান ও শ্রদ্ধার আসনে থাকেন এমন ঘটনায় সেটি আর থাকে কী? প্রতিটি ক্যাম্পাসে আজ প্রত্যেক শিক্ষককে যেমন ব্যক্তিগত স্বার্থ পরিহার করে পেশাগত মর্যাদা ও সম্মান রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করা জরুরি তেমনি ছাত্রসমাজ, সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক কর্মীদেরও সোচ্চার হওয়া উচিত। প্রতিবাদী হওয়া উচিত। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে সজাগ সতর্ক থাকা জরুরি। রাবির অনিয়মের নিয়োগ বাণিজ্যের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ দিতেই হয়। শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস হতে দেওয়া যায় না ব্যক্তির বা গোষ্ঠীর অনৈতিক কর্মকান্ডে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

এই মাত্র | রাজনীতি

সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম