শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ মে, ২০২১ আপডেট:

নন্দিত মতিহারের নিন্দিত এক উপাচার্য

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নন্দিত মতিহারের নিন্দিত এক উপাচার্য

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদায়ী উপাচার্য অধ্যাপক আবদুস সোবহান তাঁর মেয়াদের শেষ দিন নির্লজ্জ স্বেচ্ছাচারীভাবে সব নিয়মনীতি চোখের পর্দা বিবেক বোধকে কবর দিয়ে ১৪১ জনকে নিয়োগ দিয়ে দেশজুড়ে এখন সমালোচিত, নিন্দিত। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশই তিনি অমান্য করেননি, এমন নিয়োগ বাণিজ্যের বাজিকর বিশ্ববিদ্যালয়ে এভাবে ১৪১ জনকে নিয়োগদান পত্রে সই করতে অস্বীকার করায় রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আবদুস সালামকে অব্যাহতি দিয়ে একজন সহকারী রেজিস্ট্রারকে দায়িত্ব দেন। অধ্যাপক আবদুস সোবহান তাঁর এ ক্ষমতার অপব্যবহার করতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ, ১৯৭৩-এর ক্ষমতাকেই সামনে এনেছেন এবং এজন্য তাঁর বাসভবনে হামলা, শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিয়োগ স্থগিত এবং তদন্ত কমিটি গঠন করলেও গায়ে মাখেননি। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ই নয়, তাবৎ বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন নিয়োগ বাণিজ্যের বিতর্ক অতীতে কখনো হয়নি। আজকাল অনেক বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য এবং প্রশাসন নিয়ে নানা অভিযোগ, অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারী কর্মকান্ডসহ ব্যর্থতার কাহিনি বারবার উঠে এলেও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদায়ী ভিসি অধ্যাপক আবদুস সোবহানের মতো জঘন্য কাজ কোথাও ঘটেনি। দায়িত্ব পালনের শেষ দিনই নয়, এর আগেও তিনি সিন্ডিকেটকে ঠুঁটো জগন্নাথ বানিয়ে তাঁর ছেলে, মেয়ে এবং মেয়েজামাইকেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বানিয়েছেন। অধ্যাপক আবদুস সোবহানের বিতর্কিত কর্মকান্ড দীর্ঘদিন থেকে তাঁকে সমালোচনার নরকের দরজায় নিয়ে গেলেও তিনি কখনো গায়ে মাখেননি। এখন রীতিমতো নরকের আগুনের তাপেও তাঁর মধ্যে কোনো অনুতাপ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক বলতেই সমাজের সবার শ্রদ্ধা-সম্মানের আলোয় বাস করা আদর্শ মানুষ বোঝায়। কিন্তু গত কয়েক দশক ধরে সেখানে যে ক্যান্সার বাসা বেঁধেছে তা ছড়িয়েছে আজ সবখানে। বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য বলতে একজন প্রখর ব্যক্তিত্বশীল দক্ষ আদর্শ শিক্ষক নেতাকে বোঝায়। যিনি সব নিয়ম-নীতি অনুসরণ করে একটি বিশ্ববিদ্যালয় সততার সঙ্গে পরিচালনার নজির স্থাপন করেন। কিন্তু আজকে চারদিকে তাকালে দেখা যায় চরম দলবাজিতে ডুবন্ত শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে উঠে আসেন আর ক্যাম্পাসের ভাবমূর্তি ধুলোয় মিশিয়ে দিতে ভূমিকা রাখেন। মনে হয় একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কি একজন নীতিমান আদর্শিক প্রখর ব্যক্তিত্বের শিক্ষক নেই যে, তাঁকে উপাচার্যের দায়িত্ব দিলে তিনি মেধা যোগ্যতা দক্ষতার সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করবেন সুনামের সঙ্গে? তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের মেধা মননশীলতার বিকাশই ঘটাবেন না অনন্যসাধারণ ভূমিকা রাখবেন গবেষণায়? সব নিয়ম-নীতি অনুসরণ করে মেধাবী শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগে রাখবেন ভূমিকা? আছেন। অবশ্যই প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আছেন জ্ঞানের আলোয় নেতৃত্বের গুণাবলি ও প্রশাসন নিয়ন্ত্রণে দক্ষ শিক্ষক। কিন্তু তাঁরা দুয়ারে দুয়ারে উপাচার্য পদের জন্য ভিখিরির মতো ঘোরেন না। কত বড় দলবাজ- এ অন্ধ আনুগত্য প্রমাণে মরিয়া হন না। তাঁরা আসলে থাকেন, তাঁদের খুঁজে আনার উদ্যোগ নেওয়া হয় না। অধ্যাপক আবদুস সোবহানকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ দেওয়ার আগে যদি বিবেচনা করা হতো তাহলে আজ দেশের সর্বোচ্চ দ্বিতীয় বিদ্যাপীঠ একজন ভিসির জন্য কলঙ্কিত হতো না। শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে একরকম বিব্রতকর বিতর্কে পড়তে হতো না। এমনকি করোনাকালেও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের তদন্ত কর্মকর্তাকে ছুটে যেতে হতো না। যাদের নিয়োগ দিতে গিয়ে একটা অস্থিরতা, বিতর্ক এবং যাদের নিয়োগ আজ স্থগিত হয়েছে তাদেরও লজ্জায় পড়তে হতো না। ভিসি অধ্যাপক আবদুস সোবহান ’৭৩-এর অধ্যাদেশেপ্রাপ্ত তাঁর ক্ষমতা দেখাচ্ছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বায়ত্তশাসন দিয়েছিলেন গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও চেতনাকে অনুসরণ করতে। রাবি ভিসি তা লঙ্ঘন করেছেন দলবাজির মুখোশে নিজের নির্লজ্জ নিয়োগ বাণিজ্যের মুনাফা লুটতে। ভিসি আবদুস সোবহান হেফাজত নেতা মামুনুল হকের নারী কেলেঙ্কারি থেকে শিক্ষা নিয়েছেন মানবিকতার। কতটা লাজলজ্জা না থাকলে বলেন, ‘মানবিক কারণে ছাত্রলীগ নেতাদের চাকরি দিয়েছি। তারা আওয়ামী পরিবারের সন্তান।’ আসলে তিনি ছাত্রলীগ রাজনীতি করে আসা ২৫ জনকে চাকরি দিয়েছেন। আড়ালে তাঁর ঘনিষ্ঠ নাপিত ও ব্যক্তিগত ফার্নিচার তৈরির মিস্ত্রিকেও নিয়োগ দিয়েছেন। একজন উপাচার্য নামতে নামতে কতটা নিচে নামতে পারেন তার তাজা টাটকা উদাহরণ অধ্যাপক আবদুস সোবহান। টানা দুই বছর ক্যাম্পাসে তাঁর অনিয়ম নিয়োগ বাণিজ্যের বিরুদ্ধে দুর্নীতিবিরোধী শিক্ষকরা আন্দোলন করে এলেও তিনি গায়ে মাখেননি। এমন চামড়া মোটা ভিসি রাবিতে অতীতে এসেছেন কি না জানা নেই।

শান্তিনিকেতনের আদলে গাছগাছালি-ফুলের বাগান সবুজের সমারোহে নান্দনিক স্থাপত্যশৈলীতে গড়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহার ক্যাম্পাসের কথা মনে পড়লে এখনো আমরা নস্টালজিক হই। আমাদের প্রেমের, দ্রোহের, তারুণ্যের উচ্ছল সময় সেখানে জমা হয়ে আছে। কাজলা গেট দিয়ে প্রবেশ করে শিক্ষকদের আবাসিক এলাকা বাঁয়ে রেখে ডানে জুবেরী ভবন দেখে প্যারিস রোড ধরে হাঁটতে হাঁটতে বাঁয়ে মমতাজ উদ্দিন ও শহীদুল্লাহ কলাভবন ফেলে সিনেট ভবন ডানে রেখে ’৬৯-এর শহীদ ড. জোহার কবর ও প্রশাসনিক ভবন ঠেলে এগোলেই শহীদমিনার, শহীদস্মৃতি সংগ্রহশালা ও ক্যাফেটেরিয়া। বাঁয়ে কী সুন্দর মসজিদ! চারদিকে হল আঁকাবাঁকা পথ, রেল স্টেশন আমাদের সময় গভীর রাত পর্যন্ত চায়ের আড্ডায় ছিল সরগরম। রাকসু ভবন থেকে বের হয়েই বাবলাতলা, আবুর ক্যান্টিনের আবু ইন্তেকাল করেছেন। স্টেডিয়ামের সিলসিলার আনোয়ারও নেই। আমতলার ছাত্রসভা। চারদিকে তখন সব ছাত্র সংগঠনের বসত জায়গা। আমাদের সোনালি যৌবনের সাতটি বছর গেছে সেনাশাসক এরশাদবিরোধী আন্দোলনে, জামায়াত-শিবির প্রতিরোধে। আমরা যখন ’৮০-এর দশকের সামরিক জমানার শুরুতে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করি তখন অধ্যাপক মকবুলার রহমান সরকার বিদায় নিয়েছেন। উপাচার্য তখন অধ্যাপক এম এ রকিব। কী প্রখর ব্যক্তিত্ব। কী অভিভাবকত্ব। কত শক্তিশালী কার্যকর তখন সিনেট, সিন্ডিকেট। কী চমৎকার রুচিতে সাজানো মতিহার। কথায় কথায় এরশাদ ভ্যাকেশন, মানে হঠাৎ আন্দোলনে বা সংঘর্ষের মুখে বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ। তারপর হল ছাড়ার নির্দেশ। কী কঠিন সময় তাঁরা দায়িত্ব পালন করেছেন নির্মোহভাবে। ছাত্র-শিক্ষকদের শ্রদ্ধা ভালোবাসা কুড়িয়েছেন। অন্যদিকে ক্যাম্পাসে তখন কবিতা গান নাটকে মুখরিত। সাংস্কৃতিক জাগরণ, ছাত্র রাজনীতির উত্তাল সময়। ভিসি রকিবের পর আসেন অধ্যাপক মোহাম্মদ আমানুল্লাহ, উপ-উপাচার্য এবার করোনায় কেড়ে নেওয়া অধ্যাপক আতফুল হাই শিবলি। কোষাধ্যক্ষ দাপুটে শিক্ষক ও পরে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক আবদুল কাদির ভূইয়া। এবার করোনায় চলে যাওয়া। বিতর্ক দূরে থাক ইমেজ নিয়ে গেছেন। দুটি রাকসু নির্বাচন তাঁরা সম্পন্ন করেছেন সব ছাত্র সংগঠনকে আস্থায় নিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে। নির্মাণ করেছেন শাবাশ বাংলাদেশ ভাস্কর্য যার অর্থও সংগ্রহ করেছেন। শেখ হাসিনার আগের শাসনামলেও প্রফেসর আবদুল খালেক, প্রফেসর সাইদুর রহমান উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন গৌরবের সঙ্গে। একালে কীভাবে কোথা থেকে আসেন আবদুস সোবহান আর কলিম উল্লাহরা হিসাব মেলে না। শেখ হাসিনার শাসনামলে শিক্ষাঙ্গনে অস্ত্রবাজি নেই, ছাত্র সংঘর্ষ নেই কিন্তু একদল ভিসি একেকটি ক্যাম্পাসকে বিতর্কিতই করছেন না, অনিয়ম-দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করে হামেশাই বিতর্কের জন্ম দিচ্ছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি শেষ করে দিচ্ছেন। অধ্যাপক হাবিবুর রহমান শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ছিলেন, কই শত্রুরাও তো অনিয়মের অভিযোগ তুলতে পারেনি। অধ্যাপক মুহাম্মদ কায়েস উদ্দিন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ছিলেন। দক্ষতা পবিত্রতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। সম্প্রতি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে টানা দুই টার্ম উপাচার্যের দায়িত্ব পালন শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে গেছেন ড. মীজানুর রহমান। তিনিও তো আওয়ামী লীগের আদর্শে বিশ্বাসী। কই তাঁর দায়িত্ব পালনে তো দলবাজির নগ্নতা বা ব্যক্তিগত লোভ-লালসার চিহ্ন কেউ দেখাতে পারেননি।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন অধ্যাপক আবদুল মান্নান। মুক্তিযুদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাতি হয়ে জ্বলেছেন। কত হুমকির মুখে পড়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হিসেবে ন্যায়নীতির সঙ্গে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনে তো ভুল করেননি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনপির আদর্শ ও দল সম্পৃক্ত অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ ভিসি ছিলেন। কিন্তু দায়িত্বের জায়গায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষরাও তো অভিযোগ আনেনি কখনো? আওয়ামী লীগের আদর্শের অনুসারী অধ্যাপক এ কে আজাদ চৌধুরীর ব্যক্তিত্ব দাপট নীতির কাছে উঠে আসেনি কোনো অভিযোগ। আসেনি ড. আরেফিন সিদ্দিকীর বিরুদ্ধেও। ভালোকে ভালো বলতে সমাজ কার্পণ্য করে না। সাদাকে সাদা, কালোকে কালোই বলে।

অন্যান্য সময়ের উপাচার্যদের কথা বাদই দিলাম। বাদই দিলাম ভিসি না হয়েও ছাত্র-শিক্ষকদের মাঝে ক্যাম্পাসে আলোকিত আদর্শ শিক্ষক হিসেবে হেঁটে চলা কত কত শিক্ষকের কথা। কিন্তু আজ চারদিকে এসব কী শুনি? এসব কথা আজ যা গোটা শিক্ষাব্যবস্থাকেই নাড়িয়ে দেয়? বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনা অবশ্যই থাকবে। কিন্তু তাদের বড় গৌরবের পরিচয়টাই হলো তিনি শিক্ষক। দলকানা, দলদাস বা কোনো সরকারের উচ্ছিষ্টভোগী নন। বড় দায়িত্ব কাঁধে পড়লে তা ইবাদতের মতো প্রার্থনার মতো দায়িত্ব পালন করে ক্যাম্পাসকে আলোকিত করবেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদায়ী উপাচার্য আবদুস সোবহান ইতিহাসে নন্দিত মতিহার ক্যাম্পাসের নির্লজ্জ নীতিহীন ব্যর্থ কলঙ্কিত ভিসি হিসেবে ইতিহাসে নিন্দিত হবেন। এখন তাঁকে সামনে রেখে সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে সোবহান, কলিম উল্লাহদের হাতে বিশ্ববিদ্যালয় তুলে দিয়ে সর্বনাশটা করবেন নাকি একজন একজন করে আদর্শ দক্ষ-নীতিমান ভিসি খুঁজে নেবেন? আর যাঁরা ভিসি হিসেবে দায়িত্ব পাবেন তাঁরা একজন সোবহান-কলিম উল্লাহ হবেন নাকি ইতিহাসে ক্যাম্পাস জয় করে নন্দিত হবেন।

এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ড. আহমদ শরীফ, হুমায়ুন আজাদরা জন্ম নেন না। ছাত্রদের নিয়ে জ্ঞানের আড্ডা হয় না। হাসান আজিজুল হক, সনৎ কুমার সাহা, জুলফিকার মতিনদের দেখা মেলে না! আহমদ ছফা নেই, ছাত্র-শিক্ষকদের সমন্বয়ে আড্ডাও নেই। সলিমুল্লাহ খানরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিচরণ করেন  না। তাঁদের নিয়ে জ্ঞানপিপাসু ছাত্র-শিক্ষকদের আসরও বসে না। কেবল দলবাজি, কেবল স্বার্থ আর মতলবে শিক্ষকদের প্রতিনিধিত্বশীল অংশ!

বিশ্ববিদ্যালয়ে কেবল একজন উপাচার্যই বড় কথা নয়। শক্তিশালী সিনেট ও সিন্ডিকেট থাকা জরুরি। যোগ্য আদর্শিক নেতৃত্বের শিক্ষক সমিতির দায়িত্বশীল ভূমিকা জরুরি। সব প্রতিষ্ঠান ও কমিটির আলোকে নীতিমালা অনুযায়ী শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ মেধার ভিত্তিতে হওয়া জরুরি। আর নিয়োগ বাণিজ্যের মতো লজ্জাজনক, অপমানজনক ঘটনা বন্ধ হওয়া উচিত। একেকটি বিশ্ববিদ্যালয় কত ঐতিহ্য সংগ্রাম মেধা মননশীলতা গবেষণার গৌরব নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। একেকটি বিশ্ববিদ্যালয় জাতিকে কত দেশপ্রেমিক মেধাবী সন্তান উপহার দিয়েছে। রাজনীতি প্রশাসন সাহিত্য সংস্কৃতি কত জায়গায় তাঁদের বিচরণ। একেকজন উপাচার্যের খামখেয়ালিপনা লোভ পক্ষপাতিত্ব স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি একদল শিক্ষকের প্রতি দলবাজির জন্য সেই মহান ঐতিহ্য গৌরবের বুকে আঁচড় খেতে পারে না। একেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেজ শেষ তলানিতে যেতে পারে না।

অধ্যাপক আবদুস সোবহান ছাত্রলীগের কাঁধে বন্দুক রেখে তাঁর জঘন্য নিয়োগ বাণিজ্যের কাজটি শেষ করতে চেয়েছেন। আপত্তির মুখে বহিরাগত তরুণী, সাংবাদিকদেরও তিনি ছাত্রলীগের ২৫ জনের তালিকায় যুক্ত করেছিলেন। ১৪১ জনের নিয়োগে কয়েকজন শিক্ষক, কর্মকর্তা নেওয়া হলেও সেখানে ছাত্রলীগ ছিল না। একটি সিন্ডিকেট দীর্ঘদিনে এ নিয়োগ বাণিজ্যের লজ্জাজনক প্লট তৈরি করেছিল। দেশের সব শিক্ষকের সামনে প্রশ্ন রাখতেই পারি, এমন জঘন্য ঘটনায় তাঁদের অনুভূতি কী? শিক্ষক যে সবার সম্মান ও শ্রদ্ধার আসনে থাকেন এমন ঘটনায় সেটি আর থাকে কী? প্রতিটি ক্যাম্পাসে আজ প্রত্যেক শিক্ষককে যেমন ব্যক্তিগত স্বার্থ পরিহার করে পেশাগত মর্যাদা ও সম্মান রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করা জরুরি তেমনি ছাত্রসমাজ, সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক কর্মীদেরও সোচ্চার হওয়া উচিত। প্রতিবাদী হওয়া উচিত। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে সজাগ সতর্ক থাকা জরুরি। রাবির অনিয়মের নিয়োগ বাণিজ্যের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ দিতেই হয়। শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস হতে দেওয়া যায় না ব্যক্তির বা গোষ্ঠীর অনৈতিক কর্মকান্ডে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য