শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ মে, ২০২১ আপডেট:

নন্দিত মতিহারের নিন্দিত এক উপাচার্য

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নন্দিত মতিহারের নিন্দিত এক উপাচার্য

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদায়ী উপাচার্য অধ্যাপক আবদুস সোবহান তাঁর মেয়াদের শেষ দিন নির্লজ্জ স্বেচ্ছাচারীভাবে সব নিয়মনীতি চোখের পর্দা বিবেক বোধকে কবর দিয়ে ১৪১ জনকে নিয়োগ দিয়ে দেশজুড়ে এখন সমালোচিত, নিন্দিত। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশই তিনি অমান্য করেননি, এমন নিয়োগ বাণিজ্যের বাজিকর বিশ্ববিদ্যালয়ে এভাবে ১৪১ জনকে নিয়োগদান পত্রে সই করতে অস্বীকার করায় রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আবদুস সালামকে অব্যাহতি দিয়ে একজন সহকারী রেজিস্ট্রারকে দায়িত্ব দেন। অধ্যাপক আবদুস সোবহান তাঁর এ ক্ষমতার অপব্যবহার করতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ, ১৯৭৩-এর ক্ষমতাকেই সামনে এনেছেন এবং এজন্য তাঁর বাসভবনে হামলা, শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিয়োগ স্থগিত এবং তদন্ত কমিটি গঠন করলেও গায়ে মাখেননি। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ই নয়, তাবৎ বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন নিয়োগ বাণিজ্যের বিতর্ক অতীতে কখনো হয়নি। আজকাল অনেক বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য এবং প্রশাসন নিয়ে নানা অভিযোগ, অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারী কর্মকান্ডসহ ব্যর্থতার কাহিনি বারবার উঠে এলেও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদায়ী ভিসি অধ্যাপক আবদুস সোবহানের মতো জঘন্য কাজ কোথাও ঘটেনি। দায়িত্ব পালনের শেষ দিনই নয়, এর আগেও তিনি সিন্ডিকেটকে ঠুঁটো জগন্নাথ বানিয়ে তাঁর ছেলে, মেয়ে এবং মেয়েজামাইকেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বানিয়েছেন। অধ্যাপক আবদুস সোবহানের বিতর্কিত কর্মকান্ড দীর্ঘদিন থেকে তাঁকে সমালোচনার নরকের দরজায় নিয়ে গেলেও তিনি কখনো গায়ে মাখেননি। এখন রীতিমতো নরকের আগুনের তাপেও তাঁর মধ্যে কোনো অনুতাপ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক বলতেই সমাজের সবার শ্রদ্ধা-সম্মানের আলোয় বাস করা আদর্শ মানুষ বোঝায়। কিন্তু গত কয়েক দশক ধরে সেখানে যে ক্যান্সার বাসা বেঁধেছে তা ছড়িয়েছে আজ সবখানে। বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য বলতে একজন প্রখর ব্যক্তিত্বশীল দক্ষ আদর্শ শিক্ষক নেতাকে বোঝায়। যিনি সব নিয়ম-নীতি অনুসরণ করে একটি বিশ্ববিদ্যালয় সততার সঙ্গে পরিচালনার নজির স্থাপন করেন। কিন্তু আজকে চারদিকে তাকালে দেখা যায় চরম দলবাজিতে ডুবন্ত শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে উঠে আসেন আর ক্যাম্পাসের ভাবমূর্তি ধুলোয় মিশিয়ে দিতে ভূমিকা রাখেন। মনে হয় একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কি একজন নীতিমান আদর্শিক প্রখর ব্যক্তিত্বের শিক্ষক নেই যে, তাঁকে উপাচার্যের দায়িত্ব দিলে তিনি মেধা যোগ্যতা দক্ষতার সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করবেন সুনামের সঙ্গে? তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের মেধা মননশীলতার বিকাশই ঘটাবেন না অনন্যসাধারণ ভূমিকা রাখবেন গবেষণায়? সব নিয়ম-নীতি অনুসরণ করে মেধাবী শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগে রাখবেন ভূমিকা? আছেন। অবশ্যই প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আছেন জ্ঞানের আলোয় নেতৃত্বের গুণাবলি ও প্রশাসন নিয়ন্ত্রণে দক্ষ শিক্ষক। কিন্তু তাঁরা দুয়ারে দুয়ারে উপাচার্য পদের জন্য ভিখিরির মতো ঘোরেন না। কত বড় দলবাজ- এ অন্ধ আনুগত্য প্রমাণে মরিয়া হন না। তাঁরা আসলে থাকেন, তাঁদের খুঁজে আনার উদ্যোগ নেওয়া হয় না। অধ্যাপক আবদুস সোবহানকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ দেওয়ার আগে যদি বিবেচনা করা হতো তাহলে আজ দেশের সর্বোচ্চ দ্বিতীয় বিদ্যাপীঠ একজন ভিসির জন্য কলঙ্কিত হতো না। শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে একরকম বিব্রতকর বিতর্কে পড়তে হতো না। এমনকি করোনাকালেও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের তদন্ত কর্মকর্তাকে ছুটে যেতে হতো না। যাদের নিয়োগ দিতে গিয়ে একটা অস্থিরতা, বিতর্ক এবং যাদের নিয়োগ আজ স্থগিত হয়েছে তাদেরও লজ্জায় পড়তে হতো না। ভিসি অধ্যাপক আবদুস সোবহান ’৭৩-এর অধ্যাদেশেপ্রাপ্ত তাঁর ক্ষমতা দেখাচ্ছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বায়ত্তশাসন দিয়েছিলেন গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও চেতনাকে অনুসরণ করতে। রাবি ভিসি তা লঙ্ঘন করেছেন দলবাজির মুখোশে নিজের নির্লজ্জ নিয়োগ বাণিজ্যের মুনাফা লুটতে। ভিসি আবদুস সোবহান হেফাজত নেতা মামুনুল হকের নারী কেলেঙ্কারি থেকে শিক্ষা নিয়েছেন মানবিকতার। কতটা লাজলজ্জা না থাকলে বলেন, ‘মানবিক কারণে ছাত্রলীগ নেতাদের চাকরি দিয়েছি। তারা আওয়ামী পরিবারের সন্তান।’ আসলে তিনি ছাত্রলীগ রাজনীতি করে আসা ২৫ জনকে চাকরি দিয়েছেন। আড়ালে তাঁর ঘনিষ্ঠ নাপিত ও ব্যক্তিগত ফার্নিচার তৈরির মিস্ত্রিকেও নিয়োগ দিয়েছেন। একজন উপাচার্য নামতে নামতে কতটা নিচে নামতে পারেন তার তাজা টাটকা উদাহরণ অধ্যাপক আবদুস সোবহান। টানা দুই বছর ক্যাম্পাসে তাঁর অনিয়ম নিয়োগ বাণিজ্যের বিরুদ্ধে দুর্নীতিবিরোধী শিক্ষকরা আন্দোলন করে এলেও তিনি গায়ে মাখেননি। এমন চামড়া মোটা ভিসি রাবিতে অতীতে এসেছেন কি না জানা নেই।

শান্তিনিকেতনের আদলে গাছগাছালি-ফুলের বাগান সবুজের সমারোহে নান্দনিক স্থাপত্যশৈলীতে গড়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহার ক্যাম্পাসের কথা মনে পড়লে এখনো আমরা নস্টালজিক হই। আমাদের প্রেমের, দ্রোহের, তারুণ্যের উচ্ছল সময় সেখানে জমা হয়ে আছে। কাজলা গেট দিয়ে প্রবেশ করে শিক্ষকদের আবাসিক এলাকা বাঁয়ে রেখে ডানে জুবেরী ভবন দেখে প্যারিস রোড ধরে হাঁটতে হাঁটতে বাঁয়ে মমতাজ উদ্দিন ও শহীদুল্লাহ কলাভবন ফেলে সিনেট ভবন ডানে রেখে ’৬৯-এর শহীদ ড. জোহার কবর ও প্রশাসনিক ভবন ঠেলে এগোলেই শহীদমিনার, শহীদস্মৃতি সংগ্রহশালা ও ক্যাফেটেরিয়া। বাঁয়ে কী সুন্দর মসজিদ! চারদিকে হল আঁকাবাঁকা পথ, রেল স্টেশন আমাদের সময় গভীর রাত পর্যন্ত চায়ের আড্ডায় ছিল সরগরম। রাকসু ভবন থেকে বের হয়েই বাবলাতলা, আবুর ক্যান্টিনের আবু ইন্তেকাল করেছেন। স্টেডিয়ামের সিলসিলার আনোয়ারও নেই। আমতলার ছাত্রসভা। চারদিকে তখন সব ছাত্র সংগঠনের বসত জায়গা। আমাদের সোনালি যৌবনের সাতটি বছর গেছে সেনাশাসক এরশাদবিরোধী আন্দোলনে, জামায়াত-শিবির প্রতিরোধে। আমরা যখন ’৮০-এর দশকের সামরিক জমানার শুরুতে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করি তখন অধ্যাপক মকবুলার রহমান সরকার বিদায় নিয়েছেন। উপাচার্য তখন অধ্যাপক এম এ রকিব। কী প্রখর ব্যক্তিত্ব। কী অভিভাবকত্ব। কত শক্তিশালী কার্যকর তখন সিনেট, সিন্ডিকেট। কী চমৎকার রুচিতে সাজানো মতিহার। কথায় কথায় এরশাদ ভ্যাকেশন, মানে হঠাৎ আন্দোলনে বা সংঘর্ষের মুখে বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ। তারপর হল ছাড়ার নির্দেশ। কী কঠিন সময় তাঁরা দায়িত্ব পালন করেছেন নির্মোহভাবে। ছাত্র-শিক্ষকদের শ্রদ্ধা ভালোবাসা কুড়িয়েছেন। অন্যদিকে ক্যাম্পাসে তখন কবিতা গান নাটকে মুখরিত। সাংস্কৃতিক জাগরণ, ছাত্র রাজনীতির উত্তাল সময়। ভিসি রকিবের পর আসেন অধ্যাপক মোহাম্মদ আমানুল্লাহ, উপ-উপাচার্য এবার করোনায় কেড়ে নেওয়া অধ্যাপক আতফুল হাই শিবলি। কোষাধ্যক্ষ দাপুটে শিক্ষক ও পরে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক আবদুল কাদির ভূইয়া। এবার করোনায় চলে যাওয়া। বিতর্ক দূরে থাক ইমেজ নিয়ে গেছেন। দুটি রাকসু নির্বাচন তাঁরা সম্পন্ন করেছেন সব ছাত্র সংগঠনকে আস্থায় নিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে। নির্মাণ করেছেন শাবাশ বাংলাদেশ ভাস্কর্য যার অর্থও সংগ্রহ করেছেন। শেখ হাসিনার আগের শাসনামলেও প্রফেসর আবদুল খালেক, প্রফেসর সাইদুর রহমান উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন গৌরবের সঙ্গে। একালে কীভাবে কোথা থেকে আসেন আবদুস সোবহান আর কলিম উল্লাহরা হিসাব মেলে না। শেখ হাসিনার শাসনামলে শিক্ষাঙ্গনে অস্ত্রবাজি নেই, ছাত্র সংঘর্ষ নেই কিন্তু একদল ভিসি একেকটি ক্যাম্পাসকে বিতর্কিতই করছেন না, অনিয়ম-দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করে হামেশাই বিতর্কের জন্ম দিচ্ছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি শেষ করে দিচ্ছেন। অধ্যাপক হাবিবুর রহমান শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ছিলেন, কই শত্রুরাও তো অনিয়মের অভিযোগ তুলতে পারেনি। অধ্যাপক মুহাম্মদ কায়েস উদ্দিন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ছিলেন। দক্ষতা পবিত্রতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। সম্প্রতি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে টানা দুই টার্ম উপাচার্যের দায়িত্ব পালন শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে গেছেন ড. মীজানুর রহমান। তিনিও তো আওয়ামী লীগের আদর্শে বিশ্বাসী। কই তাঁর দায়িত্ব পালনে তো দলবাজির নগ্নতা বা ব্যক্তিগত লোভ-লালসার চিহ্ন কেউ দেখাতে পারেননি।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন অধ্যাপক আবদুল মান্নান। মুক্তিযুদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাতি হয়ে জ্বলেছেন। কত হুমকির মুখে পড়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হিসেবে ন্যায়নীতির সঙ্গে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনে তো ভুল করেননি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনপির আদর্শ ও দল সম্পৃক্ত অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ ভিসি ছিলেন। কিন্তু দায়িত্বের জায়গায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষরাও তো অভিযোগ আনেনি কখনো? আওয়ামী লীগের আদর্শের অনুসারী অধ্যাপক এ কে আজাদ চৌধুরীর ব্যক্তিত্ব দাপট নীতির কাছে উঠে আসেনি কোনো অভিযোগ। আসেনি ড. আরেফিন সিদ্দিকীর বিরুদ্ধেও। ভালোকে ভালো বলতে সমাজ কার্পণ্য করে না। সাদাকে সাদা, কালোকে কালোই বলে।

অন্যান্য সময়ের উপাচার্যদের কথা বাদই দিলাম। বাদই দিলাম ভিসি না হয়েও ছাত্র-শিক্ষকদের মাঝে ক্যাম্পাসে আলোকিত আদর্শ শিক্ষক হিসেবে হেঁটে চলা কত কত শিক্ষকের কথা। কিন্তু আজ চারদিকে এসব কী শুনি? এসব কথা আজ যা গোটা শিক্ষাব্যবস্থাকেই নাড়িয়ে দেয়? বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনা অবশ্যই থাকবে। কিন্তু তাদের বড় গৌরবের পরিচয়টাই হলো তিনি শিক্ষক। দলকানা, দলদাস বা কোনো সরকারের উচ্ছিষ্টভোগী নন। বড় দায়িত্ব কাঁধে পড়লে তা ইবাদতের মতো প্রার্থনার মতো দায়িত্ব পালন করে ক্যাম্পাসকে আলোকিত করবেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদায়ী উপাচার্য আবদুস সোবহান ইতিহাসে নন্দিত মতিহার ক্যাম্পাসের নির্লজ্জ নীতিহীন ব্যর্থ কলঙ্কিত ভিসি হিসেবে ইতিহাসে নিন্দিত হবেন। এখন তাঁকে সামনে রেখে সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে সোবহান, কলিম উল্লাহদের হাতে বিশ্ববিদ্যালয় তুলে দিয়ে সর্বনাশটা করবেন নাকি একজন একজন করে আদর্শ দক্ষ-নীতিমান ভিসি খুঁজে নেবেন? আর যাঁরা ভিসি হিসেবে দায়িত্ব পাবেন তাঁরা একজন সোবহান-কলিম উল্লাহ হবেন নাকি ইতিহাসে ক্যাম্পাস জয় করে নন্দিত হবেন।

এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ড. আহমদ শরীফ, হুমায়ুন আজাদরা জন্ম নেন না। ছাত্রদের নিয়ে জ্ঞানের আড্ডা হয় না। হাসান আজিজুল হক, সনৎ কুমার সাহা, জুলফিকার মতিনদের দেখা মেলে না! আহমদ ছফা নেই, ছাত্র-শিক্ষকদের সমন্বয়ে আড্ডাও নেই। সলিমুল্লাহ খানরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিচরণ করেন  না। তাঁদের নিয়ে জ্ঞানপিপাসু ছাত্র-শিক্ষকদের আসরও বসে না। কেবল দলবাজি, কেবল স্বার্থ আর মতলবে শিক্ষকদের প্রতিনিধিত্বশীল অংশ!

বিশ্ববিদ্যালয়ে কেবল একজন উপাচার্যই বড় কথা নয়। শক্তিশালী সিনেট ও সিন্ডিকেট থাকা জরুরি। যোগ্য আদর্শিক নেতৃত্বের শিক্ষক সমিতির দায়িত্বশীল ভূমিকা জরুরি। সব প্রতিষ্ঠান ও কমিটির আলোকে নীতিমালা অনুযায়ী শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ মেধার ভিত্তিতে হওয়া জরুরি। আর নিয়োগ বাণিজ্যের মতো লজ্জাজনক, অপমানজনক ঘটনা বন্ধ হওয়া উচিত। একেকটি বিশ্ববিদ্যালয় কত ঐতিহ্য সংগ্রাম মেধা মননশীলতা গবেষণার গৌরব নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। একেকটি বিশ্ববিদ্যালয় জাতিকে কত দেশপ্রেমিক মেধাবী সন্তান উপহার দিয়েছে। রাজনীতি প্রশাসন সাহিত্য সংস্কৃতি কত জায়গায় তাঁদের বিচরণ। একেকজন উপাচার্যের খামখেয়ালিপনা লোভ পক্ষপাতিত্ব স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি একদল শিক্ষকের প্রতি দলবাজির জন্য সেই মহান ঐতিহ্য গৌরবের বুকে আঁচড় খেতে পারে না। একেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেজ শেষ তলানিতে যেতে পারে না।

অধ্যাপক আবদুস সোবহান ছাত্রলীগের কাঁধে বন্দুক রেখে তাঁর জঘন্য নিয়োগ বাণিজ্যের কাজটি শেষ করতে চেয়েছেন। আপত্তির মুখে বহিরাগত তরুণী, সাংবাদিকদেরও তিনি ছাত্রলীগের ২৫ জনের তালিকায় যুক্ত করেছিলেন। ১৪১ জনের নিয়োগে কয়েকজন শিক্ষক, কর্মকর্তা নেওয়া হলেও সেখানে ছাত্রলীগ ছিল না। একটি সিন্ডিকেট দীর্ঘদিনে এ নিয়োগ বাণিজ্যের লজ্জাজনক প্লট তৈরি করেছিল। দেশের সব শিক্ষকের সামনে প্রশ্ন রাখতেই পারি, এমন জঘন্য ঘটনায় তাঁদের অনুভূতি কী? শিক্ষক যে সবার সম্মান ও শ্রদ্ধার আসনে থাকেন এমন ঘটনায় সেটি আর থাকে কী? প্রতিটি ক্যাম্পাসে আজ প্রত্যেক শিক্ষককে যেমন ব্যক্তিগত স্বার্থ পরিহার করে পেশাগত মর্যাদা ও সম্মান রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করা জরুরি তেমনি ছাত্রসমাজ, সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক কর্মীদেরও সোচ্চার হওয়া উচিত। প্রতিবাদী হওয়া উচিত। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে সজাগ সতর্ক থাকা জরুরি। রাবির অনিয়মের নিয়োগ বাণিজ্যের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ দিতেই হয়। শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস হতে দেওয়া যায় না ব্যক্তির বা গোষ্ঠীর অনৈতিক কর্মকান্ডে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে