শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ মে, ২০২১ আপডেট:

নন্দিত মতিহারের নিন্দিত এক উপাচার্য

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নন্দিত মতিহারের নিন্দিত এক উপাচার্য

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদায়ী উপাচার্য অধ্যাপক আবদুস সোবহান তাঁর মেয়াদের শেষ দিন নির্লজ্জ স্বেচ্ছাচারীভাবে সব নিয়মনীতি চোখের পর্দা বিবেক বোধকে কবর দিয়ে ১৪১ জনকে নিয়োগ দিয়ে দেশজুড়ে এখন সমালোচিত, নিন্দিত। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশই তিনি অমান্য করেননি, এমন নিয়োগ বাণিজ্যের বাজিকর বিশ্ববিদ্যালয়ে এভাবে ১৪১ জনকে নিয়োগদান পত্রে সই করতে অস্বীকার করায় রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আবদুস সালামকে অব্যাহতি দিয়ে একজন সহকারী রেজিস্ট্রারকে দায়িত্ব দেন। অধ্যাপক আবদুস সোবহান তাঁর এ ক্ষমতার অপব্যবহার করতে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ, ১৯৭৩-এর ক্ষমতাকেই সামনে এনেছেন এবং এজন্য তাঁর বাসভবনে হামলা, শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিয়োগ স্থগিত এবং তদন্ত কমিটি গঠন করলেও গায়ে মাখেননি। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ই নয়, তাবৎ বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন নিয়োগ বাণিজ্যের বিতর্ক অতীতে কখনো হয়নি। আজকাল অনেক বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য এবং প্রশাসন নিয়ে নানা অভিযোগ, অনিয়ম, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারী কর্মকান্ডসহ ব্যর্থতার কাহিনি বারবার উঠে এলেও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদায়ী ভিসি অধ্যাপক আবদুস সোবহানের মতো জঘন্য কাজ কোথাও ঘটেনি। দায়িত্ব পালনের শেষ দিনই নয়, এর আগেও তিনি সিন্ডিকেটকে ঠুঁটো জগন্নাথ বানিয়ে তাঁর ছেলে, মেয়ে এবং মেয়েজামাইকেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বানিয়েছেন। অধ্যাপক আবদুস সোবহানের বিতর্কিত কর্মকান্ড দীর্ঘদিন থেকে তাঁকে সমালোচনার নরকের দরজায় নিয়ে গেলেও তিনি কখনো গায়ে মাখেননি। এখন রীতিমতো নরকের আগুনের তাপেও তাঁর মধ্যে কোনো অনুতাপ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক বলতেই সমাজের সবার শ্রদ্ধা-সম্মানের আলোয় বাস করা আদর্শ মানুষ বোঝায়। কিন্তু গত কয়েক দশক ধরে সেখানে যে ক্যান্সার বাসা বেঁধেছে তা ছড়িয়েছে আজ সবখানে। বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য বলতে একজন প্রখর ব্যক্তিত্বশীল দক্ষ আদর্শ শিক্ষক নেতাকে বোঝায়। যিনি সব নিয়ম-নীতি অনুসরণ করে একটি বিশ্ববিদ্যালয় সততার সঙ্গে পরিচালনার নজির স্থাপন করেন। কিন্তু আজকে চারদিকে তাকালে দেখা যায় চরম দলবাজিতে ডুবন্ত শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে উঠে আসেন আর ক্যাম্পাসের ভাবমূর্তি ধুলোয় মিশিয়ে দিতে ভূমিকা রাখেন। মনে হয় একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কি একজন নীতিমান আদর্শিক প্রখর ব্যক্তিত্বের শিক্ষক নেই যে, তাঁকে উপাচার্যের দায়িত্ব দিলে তিনি মেধা যোগ্যতা দক্ষতার সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করবেন সুনামের সঙ্গে? তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের মেধা মননশীলতার বিকাশই ঘটাবেন না অনন্যসাধারণ ভূমিকা রাখবেন গবেষণায়? সব নিয়ম-নীতি অনুসরণ করে মেধাবী শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগে রাখবেন ভূমিকা? আছেন। অবশ্যই প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আছেন জ্ঞানের আলোয় নেতৃত্বের গুণাবলি ও প্রশাসন নিয়ন্ত্রণে দক্ষ শিক্ষক। কিন্তু তাঁরা দুয়ারে দুয়ারে উপাচার্য পদের জন্য ভিখিরির মতো ঘোরেন না। কত বড় দলবাজ- এ অন্ধ আনুগত্য প্রমাণে মরিয়া হন না। তাঁরা আসলে থাকেন, তাঁদের খুঁজে আনার উদ্যোগ নেওয়া হয় না। অধ্যাপক আবদুস সোবহানকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ দেওয়ার আগে যদি বিবেচনা করা হতো তাহলে আজ দেশের সর্বোচ্চ দ্বিতীয় বিদ্যাপীঠ একজন ভিসির জন্য কলঙ্কিত হতো না। শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে একরকম বিব্রতকর বিতর্কে পড়তে হতো না। এমনকি করোনাকালেও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের তদন্ত কর্মকর্তাকে ছুটে যেতে হতো না। যাদের নিয়োগ দিতে গিয়ে একটা অস্থিরতা, বিতর্ক এবং যাদের নিয়োগ আজ স্থগিত হয়েছে তাদেরও লজ্জায় পড়তে হতো না। ভিসি অধ্যাপক আবদুস সোবহান ’৭৩-এর অধ্যাদেশেপ্রাপ্ত তাঁর ক্ষমতা দেখাচ্ছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বায়ত্তশাসন দিয়েছিলেন গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও চেতনাকে অনুসরণ করতে। রাবি ভিসি তা লঙ্ঘন করেছেন দলবাজির মুখোশে নিজের নির্লজ্জ নিয়োগ বাণিজ্যের মুনাফা লুটতে। ভিসি আবদুস সোবহান হেফাজত নেতা মামুনুল হকের নারী কেলেঙ্কারি থেকে শিক্ষা নিয়েছেন মানবিকতার। কতটা লাজলজ্জা না থাকলে বলেন, ‘মানবিক কারণে ছাত্রলীগ নেতাদের চাকরি দিয়েছি। তারা আওয়ামী পরিবারের সন্তান।’ আসলে তিনি ছাত্রলীগ রাজনীতি করে আসা ২৫ জনকে চাকরি দিয়েছেন। আড়ালে তাঁর ঘনিষ্ঠ নাপিত ও ব্যক্তিগত ফার্নিচার তৈরির মিস্ত্রিকেও নিয়োগ দিয়েছেন। একজন উপাচার্য নামতে নামতে কতটা নিচে নামতে পারেন তার তাজা টাটকা উদাহরণ অধ্যাপক আবদুস সোবহান। টানা দুই বছর ক্যাম্পাসে তাঁর অনিয়ম নিয়োগ বাণিজ্যের বিরুদ্ধে দুর্নীতিবিরোধী শিক্ষকরা আন্দোলন করে এলেও তিনি গায়ে মাখেননি। এমন চামড়া মোটা ভিসি রাবিতে অতীতে এসেছেন কি না জানা নেই।

শান্তিনিকেতনের আদলে গাছগাছালি-ফুলের বাগান সবুজের সমারোহে নান্দনিক স্থাপত্যশৈলীতে গড়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহার ক্যাম্পাসের কথা মনে পড়লে এখনো আমরা নস্টালজিক হই। আমাদের প্রেমের, দ্রোহের, তারুণ্যের উচ্ছল সময় সেখানে জমা হয়ে আছে। কাজলা গেট দিয়ে প্রবেশ করে শিক্ষকদের আবাসিক এলাকা বাঁয়ে রেখে ডানে জুবেরী ভবন দেখে প্যারিস রোড ধরে হাঁটতে হাঁটতে বাঁয়ে মমতাজ উদ্দিন ও শহীদুল্লাহ কলাভবন ফেলে সিনেট ভবন ডানে রেখে ’৬৯-এর শহীদ ড. জোহার কবর ও প্রশাসনিক ভবন ঠেলে এগোলেই শহীদমিনার, শহীদস্মৃতি সংগ্রহশালা ও ক্যাফেটেরিয়া। বাঁয়ে কী সুন্দর মসজিদ! চারদিকে হল আঁকাবাঁকা পথ, রেল স্টেশন আমাদের সময় গভীর রাত পর্যন্ত চায়ের আড্ডায় ছিল সরগরম। রাকসু ভবন থেকে বের হয়েই বাবলাতলা, আবুর ক্যান্টিনের আবু ইন্তেকাল করেছেন। স্টেডিয়ামের সিলসিলার আনোয়ারও নেই। আমতলার ছাত্রসভা। চারদিকে তখন সব ছাত্র সংগঠনের বসত জায়গা। আমাদের সোনালি যৌবনের সাতটি বছর গেছে সেনাশাসক এরশাদবিরোধী আন্দোলনে, জামায়াত-শিবির প্রতিরোধে। আমরা যখন ’৮০-এর দশকের সামরিক জমানার শুরুতে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করি তখন অধ্যাপক মকবুলার রহমান সরকার বিদায় নিয়েছেন। উপাচার্য তখন অধ্যাপক এম এ রকিব। কী প্রখর ব্যক্তিত্ব। কী অভিভাবকত্ব। কত শক্তিশালী কার্যকর তখন সিনেট, সিন্ডিকেট। কী চমৎকার রুচিতে সাজানো মতিহার। কথায় কথায় এরশাদ ভ্যাকেশন, মানে হঠাৎ আন্দোলনে বা সংঘর্ষের মুখে বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ। তারপর হল ছাড়ার নির্দেশ। কী কঠিন সময় তাঁরা দায়িত্ব পালন করেছেন নির্মোহভাবে। ছাত্র-শিক্ষকদের শ্রদ্ধা ভালোবাসা কুড়িয়েছেন। অন্যদিকে ক্যাম্পাসে তখন কবিতা গান নাটকে মুখরিত। সাংস্কৃতিক জাগরণ, ছাত্র রাজনীতির উত্তাল সময়। ভিসি রকিবের পর আসেন অধ্যাপক মোহাম্মদ আমানুল্লাহ, উপ-উপাচার্য এবার করোনায় কেড়ে নেওয়া অধ্যাপক আতফুল হাই শিবলি। কোষাধ্যক্ষ দাপুটে শিক্ষক ও পরে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক আবদুল কাদির ভূইয়া। এবার করোনায় চলে যাওয়া। বিতর্ক দূরে থাক ইমেজ নিয়ে গেছেন। দুটি রাকসু নির্বাচন তাঁরা সম্পন্ন করেছেন সব ছাত্র সংগঠনকে আস্থায় নিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে। নির্মাণ করেছেন শাবাশ বাংলাদেশ ভাস্কর্য যার অর্থও সংগ্রহ করেছেন। শেখ হাসিনার আগের শাসনামলেও প্রফেসর আবদুল খালেক, প্রফেসর সাইদুর রহমান উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন গৌরবের সঙ্গে। একালে কীভাবে কোথা থেকে আসেন আবদুস সোবহান আর কলিম উল্লাহরা হিসাব মেলে না। শেখ হাসিনার শাসনামলে শিক্ষাঙ্গনে অস্ত্রবাজি নেই, ছাত্র সংঘর্ষ নেই কিন্তু একদল ভিসি একেকটি ক্যাম্পাসকে বিতর্কিতই করছেন না, অনিয়ম-দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করে হামেশাই বিতর্কের জন্ম দিচ্ছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি শেষ করে দিচ্ছেন। অধ্যাপক হাবিবুর রহমান শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ছিলেন, কই শত্রুরাও তো অনিয়মের অভিযোগ তুলতে পারেনি। অধ্যাপক মুহাম্মদ কায়েস উদ্দিন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ছিলেন। দক্ষতা পবিত্রতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। সম্প্রতি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে টানা দুই টার্ম উপাচার্যের দায়িত্ব পালন শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে গেছেন ড. মীজানুর রহমান। তিনিও তো আওয়ামী লীগের আদর্শে বিশ্বাসী। কই তাঁর দায়িত্ব পালনে তো দলবাজির নগ্নতা বা ব্যক্তিগত লোভ-লালসার চিহ্ন কেউ দেখাতে পারেননি।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন অধ্যাপক আবদুল মান্নান। মুক্তিযুদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাতি হয়ে জ্বলেছেন। কত হুমকির মুখে পড়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হিসেবে ন্যায়নীতির সঙ্গে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনে তো ভুল করেননি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনপির আদর্শ ও দল সম্পৃক্ত অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ ভিসি ছিলেন। কিন্তু দায়িত্বের জায়গায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষরাও তো অভিযোগ আনেনি কখনো? আওয়ামী লীগের আদর্শের অনুসারী অধ্যাপক এ কে আজাদ চৌধুরীর ব্যক্তিত্ব দাপট নীতির কাছে উঠে আসেনি কোনো অভিযোগ। আসেনি ড. আরেফিন সিদ্দিকীর বিরুদ্ধেও। ভালোকে ভালো বলতে সমাজ কার্পণ্য করে না। সাদাকে সাদা, কালোকে কালোই বলে।

অন্যান্য সময়ের উপাচার্যদের কথা বাদই দিলাম। বাদই দিলাম ভিসি না হয়েও ছাত্র-শিক্ষকদের মাঝে ক্যাম্পাসে আলোকিত আদর্শ শিক্ষক হিসেবে হেঁটে চলা কত কত শিক্ষকের কথা। কিন্তু আজ চারদিকে এসব কী শুনি? এসব কথা আজ যা গোটা শিক্ষাব্যবস্থাকেই নাড়িয়ে দেয়? বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনা অবশ্যই থাকবে। কিন্তু তাদের বড় গৌরবের পরিচয়টাই হলো তিনি শিক্ষক। দলকানা, দলদাস বা কোনো সরকারের উচ্ছিষ্টভোগী নন। বড় দায়িত্ব কাঁধে পড়লে তা ইবাদতের মতো প্রার্থনার মতো দায়িত্ব পালন করে ক্যাম্পাসকে আলোকিত করবেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদায়ী উপাচার্য আবদুস সোবহান ইতিহাসে নন্দিত মতিহার ক্যাম্পাসের নির্লজ্জ নীতিহীন ব্যর্থ কলঙ্কিত ভিসি হিসেবে ইতিহাসে নিন্দিত হবেন। এখন তাঁকে সামনে রেখে সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে সোবহান, কলিম উল্লাহদের হাতে বিশ্ববিদ্যালয় তুলে দিয়ে সর্বনাশটা করবেন নাকি একজন একজন করে আদর্শ দক্ষ-নীতিমান ভিসি খুঁজে নেবেন? আর যাঁরা ভিসি হিসেবে দায়িত্ব পাবেন তাঁরা একজন সোবহান-কলিম উল্লাহ হবেন নাকি ইতিহাসে ক্যাম্পাস জয় করে নন্দিত হবেন।

এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, ড. আহমদ শরীফ, হুমায়ুন আজাদরা জন্ম নেন না। ছাত্রদের নিয়ে জ্ঞানের আড্ডা হয় না। হাসান আজিজুল হক, সনৎ কুমার সাহা, জুলফিকার মতিনদের দেখা মেলে না! আহমদ ছফা নেই, ছাত্র-শিক্ষকদের সমন্বয়ে আড্ডাও নেই। সলিমুল্লাহ খানরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিচরণ করেন  না। তাঁদের নিয়ে জ্ঞানপিপাসু ছাত্র-শিক্ষকদের আসরও বসে না। কেবল দলবাজি, কেবল স্বার্থ আর মতলবে শিক্ষকদের প্রতিনিধিত্বশীল অংশ!

বিশ্ববিদ্যালয়ে কেবল একজন উপাচার্যই বড় কথা নয়। শক্তিশালী সিনেট ও সিন্ডিকেট থাকা জরুরি। যোগ্য আদর্শিক নেতৃত্বের শিক্ষক সমিতির দায়িত্বশীল ভূমিকা জরুরি। সব প্রতিষ্ঠান ও কমিটির আলোকে নীতিমালা অনুযায়ী শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ মেধার ভিত্তিতে হওয়া জরুরি। আর নিয়োগ বাণিজ্যের মতো লজ্জাজনক, অপমানজনক ঘটনা বন্ধ হওয়া উচিত। একেকটি বিশ্ববিদ্যালয় কত ঐতিহ্য সংগ্রাম মেধা মননশীলতা গবেষণার গৌরব নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। একেকটি বিশ্ববিদ্যালয় জাতিকে কত দেশপ্রেমিক মেধাবী সন্তান উপহার দিয়েছে। রাজনীতি প্রশাসন সাহিত্য সংস্কৃতি কত জায়গায় তাঁদের বিচরণ। একেকজন উপাচার্যের খামখেয়ালিপনা লোভ পক্ষপাতিত্ব স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি একদল শিক্ষকের প্রতি দলবাজির জন্য সেই মহান ঐতিহ্য গৌরবের বুকে আঁচড় খেতে পারে না। একেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেজ শেষ তলানিতে যেতে পারে না।

অধ্যাপক আবদুস সোবহান ছাত্রলীগের কাঁধে বন্দুক রেখে তাঁর জঘন্য নিয়োগ বাণিজ্যের কাজটি শেষ করতে চেয়েছেন। আপত্তির মুখে বহিরাগত তরুণী, সাংবাদিকদেরও তিনি ছাত্রলীগের ২৫ জনের তালিকায় যুক্ত করেছিলেন। ১৪১ জনের নিয়োগে কয়েকজন শিক্ষক, কর্মকর্তা নেওয়া হলেও সেখানে ছাত্রলীগ ছিল না। একটি সিন্ডিকেট দীর্ঘদিনে এ নিয়োগ বাণিজ্যের লজ্জাজনক প্লট তৈরি করেছিল। দেশের সব শিক্ষকের সামনে প্রশ্ন রাখতেই পারি, এমন জঘন্য ঘটনায় তাঁদের অনুভূতি কী? শিক্ষক যে সবার সম্মান ও শ্রদ্ধার আসনে থাকেন এমন ঘটনায় সেটি আর থাকে কী? প্রতিটি ক্যাম্পাসে আজ প্রত্যেক শিক্ষককে যেমন ব্যক্তিগত স্বার্থ পরিহার করে পেশাগত মর্যাদা ও সম্মান রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করা জরুরি তেমনি ছাত্রসমাজ, সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক কর্মীদেরও সোচ্চার হওয়া উচিত। প্রতিবাদী হওয়া উচিত। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে সজাগ সতর্ক থাকা জরুরি। রাবির অনিয়মের নিয়োগ বাণিজ্যের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ দিতেই হয়। শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস হতে দেওয়া যায় না ব্যক্তির বা গোষ্ঠীর অনৈতিক কর্মকান্ডে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম