শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ মে, ২০২১

করোনা ভ্যাকসিন : অবিশ্বাসের গ্রাফ তুঙ্গে উঠল

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা ভ্যাকসিন : অবিশ্বাসের গ্রাফ তুঙ্গে উঠল

প্রতি ১০০ বছর পরপর দুনিয়ার ওপর যে কোনো একটা মহামারী আসে। ১৯১৮-১৯২০ এ দুই বছর দুনিয়াটা স্প্যানিশ ফ্লুর দখলে ছিল। স্প্যানিশ ফ্লু রোগটিকে ইনফ্লুয়েঞ্জা প্যানডেমিক নামেও ডাকা হয়। রোগের নাম স্প্যানিশ ফ্লু হলেও রোগের জন্ম স্পেনে হয়নি। এর উৎপত্তিস্থল ছিল আমেরিকার কেনসাস। ওখান থেকে রোগটি সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে গেলে স্পেনের রাজা আলফনসো এতে আক্রান্ত হয়ে রোগে ভুগে বেঁচে গিয়েছিলেন। রাজা আলফনসো এ রোগে ভুগেছিলেন বলে একে স্প্যানিশ ফ্লু নামে ডাকা হয়। দুই বছর ধরে চলা রোগ স্প্যানিশ ফ্লু পৃথিবীর তিন ভাগের এক ভাগ মানুষকে আক্রান্ত করেছিল। স্প্যানিশ ফ্লু রোগে দুনিয়াজুড়ে ৫ কোটি মানুষ মারা গিয়েছিল বলে বলা হয়। তবে মৃতের সংখ্যা এর অনেক বেশিও হতে পারে কারণ সে সময় পৃথিবীর সব দেশে মৃত্যুর তথ্য-উপাত্ত সংরক্ষণ করা হয়নি। ১০০ বছর পার হতে একেবারে ঘড়ির কাঁটা ধরে ২০১৯ সালে দুনিয়ার ওপর করোনা প্যানডেমিক শুরু হয়ে গেল। করোনার আগমনের ধরন দেখে মনে হচ্ছে এ যেন কোনো নির্জন দ্বীপে কিংবা কোনো পাহাড়ের গুহায় লুকিয়ে বসে ক্যালেন্ডারের দিকে চেয়ে দুনিয়ার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য ক্ষণ গুনছিল। ক্যালেন্ডারের পাতা ১০০ বছরের ঘর ছুঁয়ে দিতে করোনা তার নিজস্ব পরিকল্পনামাফিক দুনিয়ার বুকে খেল দেখাতে শুরু করেছে। করোনার কারণে পৃথিবীর ধনী-গরিব সব দেশ নাস্তানাবুদ। গণমাধ্যম কিংবা ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় সর্বত্র এখন করোনার রাজত্ব। ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় একজন জীববিজ্ঞানীর কাছে আমি প্যানডেমিকের কারণ জানতে চেয়েছিলাম। জবাবে তিনি যা বললেন তা আমাদের অনেকের মনঃপূত হবে না। জীববিজ্ঞানী ভদ্রলোক বললেন, প্রকৃতি তার নিজের নিয়মে নিজের ব্যালান্স রক্ষা করে। ১০০ বছর পরপর দুনিয়ার ওপর একটা প্যানডেমিকের ঝড় এলে তাতে মানুষ প্রজাতির বাড়বাড়ন্ত একটু ধাক্কা খায়। আমার করুণ মুখভঙ্গি দেখে জীববিজ্ঞানীর মনে বোধহয় দয়া হয়েছিল। সেজন্য তিনি শান্ত গলায় বললেন, আসলে প্যানডেমিকের কারণ সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা আজও কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেননি। তবে আমার মনে হয়, মানুষ ভুলে যায় যে তারাও প্রকৃতির অমোঘ অংশ। উন্নত জীবন-জীবিকার জন্য মানুষ সৃষ্টির আদি থেকেই চেষ্টা করে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও তা করবে। কিন্তু দাও দাও খাই খাই রব তুলে সবকিছুর ওপর হামলে পড়ে ধ্বংসলীলায় মেতে ওঠা মোটেও ভালো নয়। ওতে প্রকৃতির নিজস্ব নিয়মরীতি বাধাগ্রস্ত হয়। তবে এটা মনে রেখ, এ প্যানডেমিক পৃথিবীর সব মানুষকে কষ্টে ফেলে দেবে কিন্তু এ বিপর্যয় থেকে মানুষ কিছুই শিখবে না। মানুষ যেমন ইতিহাস থেকে কিছু শেখে না তেমন মানুষের নিয়ম হচ্ছে তারা প্যানডেমিক থেকে কোনো কিছু শেখে না। মানুষ যদি ১৯১৮-২০ সালের স্প্যানিশ ফ্লু থেকে কিছু শিখত তাহলে ২০২০-২১ সালে করোনা পৃথিবীকে এমন অপ্রস্তুত অবস্থায় নাজেহাল করতে পারত না। স্প্যানিশ ফ্লুর শিক্ষা মাথায় থাকলে উন্নত দেশগুলো এবং হামবড়ামি করে যারা নিজেদের উন্নত বলে দাবি করে তাদের দুর্দশা এমন চরম সীমায় পৌঁছাতে পারত না। দুনিয়ার উন্নত দেশগুলো তাদের জনস্বাস্থ্যকে কতখানি হেলা করেছে করোনা তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে যাচ্ছে।

আমরা গরিব দেশে জন্মেছি। আমরা রোগে ভুগে বিনা চিকিৎসায় মরতে অভ্যস্ত। কিন্তু দুনিয়ার ওপর যারা মোড়লগিরি করে সেসব দেশের মানুষ করোনার ধাক্কায় এখন ডাঙায় তোলা মাছের মতো একটু শ্বাস নেওয়ার জন্য তড়পে মরছে এটা আমাদের চোখে বিস্ময়কর। এ বিস্ময় ছাপিয়ে বিস্মিত চোখে আমরা করোনা রাজনীতির একটি কুৎসিত রূপ দেখছি। বড় দেশগুলোর স্বার্থপর আচরণ দেখে বলতে বাধ্য হচ্ছি, স্বভাব যায় না মলে, ইল্লত যায় না ধুলে। দুনিয়ার মোড়লি নেওয়ার জন্য যারা মুখিয়ে থাকে তারা করোনা বিপদের গন্ধ পেয়ে গরিব দেশগুলোর স্বার্থ মাথায় পা দিয়ে ডুবিয়ে দিচ্ছে। করোনার ওষুধ, করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে বড় দেশগুলো যে পর্যায়ের নীচতার প্রমাণ দিচ্ছে তা সত্যি দুঃখজনক। মোড়ল দেশগুলোর রাজনীতিকদের কায়কারবার দেখে মনে হচ্ছে, প্রকৃতি চাইলে আমাদের সবার ফুসফুস অকেজো করে দিয়ে আমাদের প্রাণবায়ু কেড়ে নিতে পারে কিন্তু প্রকৃতি কি মানুষ নামের দোপেয়ে প্রাণীর মন-মগজের বিকৃতি ধুয়ে মুছে সাফ করে তাকে মানবিক করে তুলতে পারবে? করোনা এ কঠিন কাজটি করতে পারবে না তবে প্রকৃতি মোড়ল দেশগুলোর ভয়ংকর স্বার্থপরতার চেহারা দুনিয়াকে দেখিয়ে দিয়ে গেল। অনেক দিন ধরে দুনিয়ার রাজনীতি অবিশ্বাস ও কুটিলতার পাঁকে ডুবে আছে। দেশগুলোর ভিতর জমে ওঠা কুটিলতা একসময় প্রাকৃতিক নিয়মে দূর হয়ে গেলে সবাই সহজ পথে ফিরে আসবে এমন বিশ্বাস বাস্তবসম্মত ছিল না। তবু মানুষ মনের মধ্যে ইতিবাচক স্বপ্ন ধরে রেখেছিল। মানুষ ভাবত, দেশগুলোর ভিতর চলতে থাকা বিবাদ-বিসম্বাদ মিটে গিয়ে একসময় পৃথিবী শান্তির মুখ দেখবে। তবে এবারের প্যানডেমিকের সময় দেশে দেশে রাজনীতিবিদদের স্বার্থপরতার প্রতিযোগিতা দেখে মানুষের মনের ইতিবাচক স্বপ্ন হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে। করোনা চিকিৎসার ওষুধ, করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে পৃথিবীর বড় দেশগুলোর বেহায়া স্বার্থপরতা দেখে কি মনে হচ্ছে দুই দিন আগেও সারা দুনিয়ার মানুষের কল্যাণের জন্য, প্রতিবেশী দেশগুলোর ভালোর জন্য বড় দেশের নেতারা চোখের পানিতে বুক ভাসাচ্ছিলেন। দুনিয়ার স্বঘোষিত মোড়ল আমেরিকার কথা ধরুন। মাত্র কদিন আগে ও দেশে যখন নির্বাচন হলো তখন জো বাইডেনের কথা শুনে আমাদের মনে শান্তির সুবাতাস বয়ে যাচ্ছিল। মনে হচ্ছিল আমেরিকাবাসী যদি এমন মানবতাবাদী মানুষটিকে ক্ষমতায় না আনে তাহলে আমরাই গিয়ে তাঁর হাত ধরে হোয়াইট হাউসে ঢুকিয়ে রেখে আসব। এখন জো বাইডেন হোয়াইট হাউসে বসে যা করছেন তাতে হিটলারের আত্মাও লজ্জা পাবে। ভ্যাকসিন আবিষ্কার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দুনিয়ার সব ভ্যাকসিন তিনি একা কুক্ষিগত করে ফেললেন। গরিব দেশের কথা বাদ দিলাম আমেরিকার একান্ত অনুগত বন্ধু ইউরোপের কথাও তিনি ভাবতে রাজি নন। সব ভ্যাকসিন আমেরিকার দখলে চলে যাওয়ায় ইউরোপ এখনো ভ্যাকসিনের জন্য হাহাকার করে ফিরছে। আমেরিকার প্রাণবন্ধু ইসরায়েল তার সব নাগরিককে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে সে দেশে করোনায় মৃত্যু শূন্যের কোঠায় নামিয়ে এনেছে। এ সপ্তাহে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মানবতার খোলসের তলে লুকিয়ে রাখা বিষাক্ত থাবা বের করে দুনিয়াকে দেখিয়ে দিয়ে প্রমাণ করলেন আমেরিকা মানবতার ভেক ধরতে পারে তাই বলে আমেরিকার কাছে মানবিক কোনো আচরণ আশা করা যায় না। বিভিন্ন কোম্পানির উৎপাদিত ভ্যাকসিন জো বাইডেন পৃথিবীর কোনো দেশকে অবাধে নিতে দিচ্ছেন না। জবরদস্তি খাটিয়ে সব ভ্যাকসিন তিনি তাঁর দেশের মানুষের জন্য ঝেড়ে পুঁছে নিয়ে যাচ্ছেন। বিকল্প পথ হিসেবে পৃথিবীর অন্য দেশগুলো যে যার সামর্থ্যমাফিক ভ্যাকসিন উৎপাদন করে বাঁচতে চাইলে আমেরিকা তাতেও বাগড়া দিয়ে বসছে। ভ্যাকসিন তৈরির কাঁচামালের জন্য পৃথিবীর বহু দেশ আমেরিকার ওপর নির্ভরশীল। বাইডেন প্রশাসন আমেরিকায় উৎপাদিত ভ্যাকসিন তৈরির কাঁচামাল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ভ্যাকসিন তৈরির কাঁচামালের ওপর রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে তিনি নির্লজ্জের মতো তাঁর পূর্ববর্তী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভাষায় বললেন, ভ্যাকসিনের কাঁচামালের ব্যাপারে আমেরিকার নীতি ‘আমেরিকা ফার্স্ট’। গত বছর নভেম্বরে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় জো বাইডেন তাঁর প্রতিদ্ব›দ্বী ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ স্লোগানের কত সমালোচনা করলেন। এখন দেখুন হোয়াইট হাউসে ঢুকে আরাম করে বসে তিনি নিজেই আমেরিকা ফার্স্ট নীতি অনুসরণ করছেন এবং গর্বভরে স্লোগান উচ্চারণ করতে তিনি এতটুকু লজ্জা বোধ করছেন না।

এদিকে আমাদের পাশের একটি দেশের কোম্পানি সেরাম ইনস্টিটিউট আমাদের ভ্যাকসিন দেবে বলে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের সঙ্গে চুক্তি করে দাম অগ্রিম নিয়ে নিয়েছে। এখন ওই কোম্পানিটি আমাদের চরম সংকটে ফেলে দিয়ে নির্বিকার চিত্তে চোখ উল্টে দিয়ে বসে আছে। সেরাম ইনস্টিটিউট আমাদের ঠিকঠাক ভ্যাকসিন সরবরাহ করবে এমন বিশ্বাস আমাদের দেশের মানুষের ছিল না। আমরা যেসব সাধারণ পণ্য প্রতিবেশী দেশটি থেকে আমদানি করি বাজারে সেসব পণ্যের অভাব দেখা দেওয়া মাত্র তারা আমাদের দেশে সেসব পণ্য রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। কয়েক বছর আগে দুনিয়াব্যাপী তুলা সংকটের কথা স্মরণ করে দেখুন। দুনিয়াজুড়ে তুলার দাম বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সে বছর প্রতিবেশী দেশটি ধাই করে আমাদের দেশে তুলা রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। পরপর কয়েক বছর দেশটি পিঁয়াজ নিয়ে আমাদের সঙ্গে কেমন খেলা খেলল তা আমাদের টাটকা স্মৃতি। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ সফরে এসে নিজ মুখে আমাদের আশ্বাসের বাণী শুনিয়ে গিয়েছেন। বন্ধু দেশকে বিশ্বাস করে আমরা ভ্যাকসিনের মূল্য বাবদ আমাদের কষ্টার্জিত অনেক ডলার সেরাম ইনস্টিটিউটকে দিয়ে বসে আছি অথচ এখন তারা বলছে তাদের দেশবাসীর টিকা নেওয়া শেষ হলে সেরাম আমাদের টিকা সাপ্লাই করবে। তুলা ও পিঁয়াজের তিক্ত অভিজ্ঞতা স্মরণ করে দেশের অভিজ্ঞজনেরা করোনার টিকার জন্য সঠিক সূত্রের মুখাপেক্ষী হতে পরামর্শ দিয়েছিলেন। তাঁরা বলেছিলেন, করোনার দ্বিতীয় ডোজের টিকা হাতে রেখে ভ্যাকসিনেশন পরিকল্পনা সাজানো উচিত। তা না হলে যে কোনো সময়  বিপদ দেখা দিতে পারে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে অভিজ্ঞজনদের আশঙ্কা সত্যে পরিণত হলো। বিকল্প উৎস খুঁজে বের করে মানুষের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ। সরকার এ কাজটি কত দিন সময় নিয়ে কীভাবে সম্পন্ন করবে তো দেখার জন্য আমরা অপেক্ষায় রইলাম।

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে