শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ মে, ২০২১

করোনা ভ্যাকসিন : অবিশ্বাসের গ্রাফ তুঙ্গে উঠল

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা ভ্যাকসিন : অবিশ্বাসের গ্রাফ তুঙ্গে উঠল

প্রতি ১০০ বছর পরপর দুনিয়ার ওপর যে কোনো একটা মহামারী আসে। ১৯১৮-১৯২০ এ দুই বছর দুনিয়াটা স্প্যানিশ ফ্লুর দখলে ছিল। স্প্যানিশ ফ্লু রোগটিকে ইনফ্লুয়েঞ্জা প্যানডেমিক নামেও ডাকা হয়। রোগের নাম স্প্যানিশ ফ্লু হলেও রোগের জন্ম স্পেনে হয়নি। এর উৎপত্তিস্থল ছিল আমেরিকার কেনসাস। ওখান থেকে রোগটি সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে গেলে স্পেনের রাজা আলফনসো এতে আক্রান্ত হয়ে রোগে ভুগে বেঁচে গিয়েছিলেন। রাজা আলফনসো এ রোগে ভুগেছিলেন বলে একে স্প্যানিশ ফ্লু নামে ডাকা হয়। দুই বছর ধরে চলা রোগ স্প্যানিশ ফ্লু পৃথিবীর তিন ভাগের এক ভাগ মানুষকে আক্রান্ত করেছিল। স্প্যানিশ ফ্লু রোগে দুনিয়াজুড়ে ৫ কোটি মানুষ মারা গিয়েছিল বলে বলা হয়। তবে মৃতের সংখ্যা এর অনেক বেশিও হতে পারে কারণ সে সময় পৃথিবীর সব দেশে মৃত্যুর তথ্য-উপাত্ত সংরক্ষণ করা হয়নি। ১০০ বছর পার হতে একেবারে ঘড়ির কাঁটা ধরে ২০১৯ সালে দুনিয়ার ওপর করোনা প্যানডেমিক শুরু হয়ে গেল। করোনার আগমনের ধরন দেখে মনে হচ্ছে এ যেন কোনো নির্জন দ্বীপে কিংবা কোনো পাহাড়ের গুহায় লুকিয়ে বসে ক্যালেন্ডারের দিকে চেয়ে দুনিয়ার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য ক্ষণ গুনছিল। ক্যালেন্ডারের পাতা ১০০ বছরের ঘর ছুঁয়ে দিতে করোনা তার নিজস্ব পরিকল্পনামাফিক দুনিয়ার বুকে খেল দেখাতে শুরু করেছে। করোনার কারণে পৃথিবীর ধনী-গরিব সব দেশ নাস্তানাবুদ। গণমাধ্যম কিংবা ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় সর্বত্র এখন করোনার রাজত্ব। ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় একজন জীববিজ্ঞানীর কাছে আমি প্যানডেমিকের কারণ জানতে চেয়েছিলাম। জবাবে তিনি যা বললেন তা আমাদের অনেকের মনঃপূত হবে না। জীববিজ্ঞানী ভদ্রলোক বললেন, প্রকৃতি তার নিজের নিয়মে নিজের ব্যালান্স রক্ষা করে। ১০০ বছর পরপর দুনিয়ার ওপর একটা প্যানডেমিকের ঝড় এলে তাতে মানুষ প্রজাতির বাড়বাড়ন্ত একটু ধাক্কা খায়। আমার করুণ মুখভঙ্গি দেখে জীববিজ্ঞানীর মনে বোধহয় দয়া হয়েছিল। সেজন্য তিনি শান্ত গলায় বললেন, আসলে প্যানডেমিকের কারণ সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা আজও কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেননি। তবে আমার মনে হয়, মানুষ ভুলে যায় যে তারাও প্রকৃতির অমোঘ অংশ। উন্নত জীবন-জীবিকার জন্য মানুষ সৃষ্টির আদি থেকেই চেষ্টা করে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও তা করবে। কিন্তু দাও দাও খাই খাই রব তুলে সবকিছুর ওপর হামলে পড়ে ধ্বংসলীলায় মেতে ওঠা মোটেও ভালো নয়। ওতে প্রকৃতির নিজস্ব নিয়মরীতি বাধাগ্রস্ত হয়। তবে এটা মনে রেখ, এ প্যানডেমিক পৃথিবীর সব মানুষকে কষ্টে ফেলে দেবে কিন্তু এ বিপর্যয় থেকে মানুষ কিছুই শিখবে না। মানুষ যেমন ইতিহাস থেকে কিছু শেখে না তেমন মানুষের নিয়ম হচ্ছে তারা প্যানডেমিক থেকে কোনো কিছু শেখে না। মানুষ যদি ১৯১৮-২০ সালের স্প্যানিশ ফ্লু থেকে কিছু শিখত তাহলে ২০২০-২১ সালে করোনা পৃথিবীকে এমন অপ্রস্তুত অবস্থায় নাজেহাল করতে পারত না। স্প্যানিশ ফ্লুর শিক্ষা মাথায় থাকলে উন্নত দেশগুলো এবং হামবড়ামি করে যারা নিজেদের উন্নত বলে দাবি করে তাদের দুর্দশা এমন চরম সীমায় পৌঁছাতে পারত না। দুনিয়ার উন্নত দেশগুলো তাদের জনস্বাস্থ্যকে কতখানি হেলা করেছে করোনা তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে যাচ্ছে।

আমরা গরিব দেশে জন্মেছি। আমরা রোগে ভুগে বিনা চিকিৎসায় মরতে অভ্যস্ত। কিন্তু দুনিয়ার ওপর যারা মোড়লগিরি করে সেসব দেশের মানুষ করোনার ধাক্কায় এখন ডাঙায় তোলা মাছের মতো একটু শ্বাস নেওয়ার জন্য তড়পে মরছে এটা আমাদের চোখে বিস্ময়কর। এ বিস্ময় ছাপিয়ে বিস্মিত চোখে আমরা করোনা রাজনীতির একটি কুৎসিত রূপ দেখছি। বড় দেশগুলোর স্বার্থপর আচরণ দেখে বলতে বাধ্য হচ্ছি, স্বভাব যায় না মলে, ইল্লত যায় না ধুলে। দুনিয়ার মোড়লি নেওয়ার জন্য যারা মুখিয়ে থাকে তারা করোনা বিপদের গন্ধ পেয়ে গরিব দেশগুলোর স্বার্থ মাথায় পা দিয়ে ডুবিয়ে দিচ্ছে। করোনার ওষুধ, করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে বড় দেশগুলো যে পর্যায়ের নীচতার প্রমাণ দিচ্ছে তা সত্যি দুঃখজনক। মোড়ল দেশগুলোর রাজনীতিকদের কায়কারবার দেখে মনে হচ্ছে, প্রকৃতি চাইলে আমাদের সবার ফুসফুস অকেজো করে দিয়ে আমাদের প্রাণবায়ু কেড়ে নিতে পারে কিন্তু প্রকৃতি কি মানুষ নামের দোপেয়ে প্রাণীর মন-মগজের বিকৃতি ধুয়ে মুছে সাফ করে তাকে মানবিক করে তুলতে পারবে? করোনা এ কঠিন কাজটি করতে পারবে না তবে প্রকৃতি মোড়ল দেশগুলোর ভয়ংকর স্বার্থপরতার চেহারা দুনিয়াকে দেখিয়ে দিয়ে গেল। অনেক দিন ধরে দুনিয়ার রাজনীতি অবিশ্বাস ও কুটিলতার পাঁকে ডুবে আছে। দেশগুলোর ভিতর জমে ওঠা কুটিলতা একসময় প্রাকৃতিক নিয়মে দূর হয়ে গেলে সবাই সহজ পথে ফিরে আসবে এমন বিশ্বাস বাস্তবসম্মত ছিল না। তবু মানুষ মনের মধ্যে ইতিবাচক স্বপ্ন ধরে রেখেছিল। মানুষ ভাবত, দেশগুলোর ভিতর চলতে থাকা বিবাদ-বিসম্বাদ মিটে গিয়ে একসময় পৃথিবী শান্তির মুখ দেখবে। তবে এবারের প্যানডেমিকের সময় দেশে দেশে রাজনীতিবিদদের স্বার্থপরতার প্রতিযোগিতা দেখে মানুষের মনের ইতিবাচক স্বপ্ন হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে। করোনা চিকিৎসার ওষুধ, করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে পৃথিবীর বড় দেশগুলোর বেহায়া স্বার্থপরতা দেখে কি মনে হচ্ছে দুই দিন আগেও সারা দুনিয়ার মানুষের কল্যাণের জন্য, প্রতিবেশী দেশগুলোর ভালোর জন্য বড় দেশের নেতারা চোখের পানিতে বুক ভাসাচ্ছিলেন। দুনিয়ার স্বঘোষিত মোড়ল আমেরিকার কথা ধরুন। মাত্র কদিন আগে ও দেশে যখন নির্বাচন হলো তখন জো বাইডেনের কথা শুনে আমাদের মনে শান্তির সুবাতাস বয়ে যাচ্ছিল। মনে হচ্ছিল আমেরিকাবাসী যদি এমন মানবতাবাদী মানুষটিকে ক্ষমতায় না আনে তাহলে আমরাই গিয়ে তাঁর হাত ধরে হোয়াইট হাউসে ঢুকিয়ে রেখে আসব। এখন জো বাইডেন হোয়াইট হাউসে বসে যা করছেন তাতে হিটলারের আত্মাও লজ্জা পাবে। ভ্যাকসিন আবিষ্কার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দুনিয়ার সব ভ্যাকসিন তিনি একা কুক্ষিগত করে ফেললেন। গরিব দেশের কথা বাদ দিলাম আমেরিকার একান্ত অনুগত বন্ধু ইউরোপের কথাও তিনি ভাবতে রাজি নন। সব ভ্যাকসিন আমেরিকার দখলে চলে যাওয়ায় ইউরোপ এখনো ভ্যাকসিনের জন্য হাহাকার করে ফিরছে। আমেরিকার প্রাণবন্ধু ইসরায়েল তার সব নাগরিককে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে সে দেশে করোনায় মৃত্যু শূন্যের কোঠায় নামিয়ে এনেছে। এ সপ্তাহে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মানবতার খোলসের তলে লুকিয়ে রাখা বিষাক্ত থাবা বের করে দুনিয়াকে দেখিয়ে দিয়ে প্রমাণ করলেন আমেরিকা মানবতার ভেক ধরতে পারে তাই বলে আমেরিকার কাছে মানবিক কোনো আচরণ আশা করা যায় না। বিভিন্ন কোম্পানির উৎপাদিত ভ্যাকসিন জো বাইডেন পৃথিবীর কোনো দেশকে অবাধে নিতে দিচ্ছেন না। জবরদস্তি খাটিয়ে সব ভ্যাকসিন তিনি তাঁর দেশের মানুষের জন্য ঝেড়ে পুঁছে নিয়ে যাচ্ছেন। বিকল্প পথ হিসেবে পৃথিবীর অন্য দেশগুলো যে যার সামর্থ্যমাফিক ভ্যাকসিন উৎপাদন করে বাঁচতে চাইলে আমেরিকা তাতেও বাগড়া দিয়ে বসছে। ভ্যাকসিন তৈরির কাঁচামালের জন্য পৃথিবীর বহু দেশ আমেরিকার ওপর নির্ভরশীল। বাইডেন প্রশাসন আমেরিকায় উৎপাদিত ভ্যাকসিন তৈরির কাঁচামাল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ভ্যাকসিন তৈরির কাঁচামালের ওপর রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে তিনি নির্লজ্জের মতো তাঁর পূর্ববর্তী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভাষায় বললেন, ভ্যাকসিনের কাঁচামালের ব্যাপারে আমেরিকার নীতি ‘আমেরিকা ফার্স্ট’। গত বছর নভেম্বরে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় জো বাইডেন তাঁর প্রতিদ্ব›দ্বী ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ স্লোগানের কত সমালোচনা করলেন। এখন দেখুন হোয়াইট হাউসে ঢুকে আরাম করে বসে তিনি নিজেই আমেরিকা ফার্স্ট নীতি অনুসরণ করছেন এবং গর্বভরে স্লোগান উচ্চারণ করতে তিনি এতটুকু লজ্জা বোধ করছেন না।

এদিকে আমাদের পাশের একটি দেশের কোম্পানি সেরাম ইনস্টিটিউট আমাদের ভ্যাকসিন দেবে বলে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের সঙ্গে চুক্তি করে দাম অগ্রিম নিয়ে নিয়েছে। এখন ওই কোম্পানিটি আমাদের চরম সংকটে ফেলে দিয়ে নির্বিকার চিত্তে চোখ উল্টে দিয়ে বসে আছে। সেরাম ইনস্টিটিউট আমাদের ঠিকঠাক ভ্যাকসিন সরবরাহ করবে এমন বিশ্বাস আমাদের দেশের মানুষের ছিল না। আমরা যেসব সাধারণ পণ্য প্রতিবেশী দেশটি থেকে আমদানি করি বাজারে সেসব পণ্যের অভাব দেখা দেওয়া মাত্র তারা আমাদের দেশে সেসব পণ্য রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। কয়েক বছর আগে দুনিয়াব্যাপী তুলা সংকটের কথা স্মরণ করে দেখুন। দুনিয়াজুড়ে তুলার দাম বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সে বছর প্রতিবেশী দেশটি ধাই করে আমাদের দেশে তুলা রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। পরপর কয়েক বছর দেশটি পিঁয়াজ নিয়ে আমাদের সঙ্গে কেমন খেলা খেলল তা আমাদের টাটকা স্মৃতি। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ সফরে এসে নিজ মুখে আমাদের আশ্বাসের বাণী শুনিয়ে গিয়েছেন। বন্ধু দেশকে বিশ্বাস করে আমরা ভ্যাকসিনের মূল্য বাবদ আমাদের কষ্টার্জিত অনেক ডলার সেরাম ইনস্টিটিউটকে দিয়ে বসে আছি অথচ এখন তারা বলছে তাদের দেশবাসীর টিকা নেওয়া শেষ হলে সেরাম আমাদের টিকা সাপ্লাই করবে। তুলা ও পিঁয়াজের তিক্ত অভিজ্ঞতা স্মরণ করে দেশের অভিজ্ঞজনেরা করোনার টিকার জন্য সঠিক সূত্রের মুখাপেক্ষী হতে পরামর্শ দিয়েছিলেন। তাঁরা বলেছিলেন, করোনার দ্বিতীয় ডোজের টিকা হাতে রেখে ভ্যাকসিনেশন পরিকল্পনা সাজানো উচিত। তা না হলে যে কোনো সময়  বিপদ দেখা দিতে পারে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে অভিজ্ঞজনদের আশঙ্কা সত্যে পরিণত হলো। বিকল্প উৎস খুঁজে বের করে মানুষের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ। সরকার এ কাজটি কত দিন সময় নিয়ে কীভাবে সম্পন্ন করবে তো দেখার জন্য আমরা অপেক্ষায় রইলাম।

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা