শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ মে, ২০২১

করোনা ভ্যাকসিন : অবিশ্বাসের গ্রাফ তুঙ্গে উঠল

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা ভ্যাকসিন : অবিশ্বাসের গ্রাফ তুঙ্গে উঠল

প্রতি ১০০ বছর পরপর দুনিয়ার ওপর যে কোনো একটা মহামারী আসে। ১৯১৮-১৯২০ এ দুই বছর দুনিয়াটা স্প্যানিশ ফ্লুর দখলে ছিল। স্প্যানিশ ফ্লু রোগটিকে ইনফ্লুয়েঞ্জা প্যানডেমিক নামেও ডাকা হয়। রোগের নাম স্প্যানিশ ফ্লু হলেও রোগের জন্ম স্পেনে হয়নি। এর উৎপত্তিস্থল ছিল আমেরিকার কেনসাস। ওখান থেকে রোগটি সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে গেলে স্পেনের রাজা আলফনসো এতে আক্রান্ত হয়ে রোগে ভুগে বেঁচে গিয়েছিলেন। রাজা আলফনসো এ রোগে ভুগেছিলেন বলে একে স্প্যানিশ ফ্লু নামে ডাকা হয়। দুই বছর ধরে চলা রোগ স্প্যানিশ ফ্লু পৃথিবীর তিন ভাগের এক ভাগ মানুষকে আক্রান্ত করেছিল। স্প্যানিশ ফ্লু রোগে দুনিয়াজুড়ে ৫ কোটি মানুষ মারা গিয়েছিল বলে বলা হয়। তবে মৃতের সংখ্যা এর অনেক বেশিও হতে পারে কারণ সে সময় পৃথিবীর সব দেশে মৃত্যুর তথ্য-উপাত্ত সংরক্ষণ করা হয়নি। ১০০ বছর পার হতে একেবারে ঘড়ির কাঁটা ধরে ২০১৯ সালে দুনিয়ার ওপর করোনা প্যানডেমিক শুরু হয়ে গেল। করোনার আগমনের ধরন দেখে মনে হচ্ছে এ যেন কোনো নির্জন দ্বীপে কিংবা কোনো পাহাড়ের গুহায় লুকিয়ে বসে ক্যালেন্ডারের দিকে চেয়ে দুনিয়ার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য ক্ষণ গুনছিল। ক্যালেন্ডারের পাতা ১০০ বছরের ঘর ছুঁয়ে দিতে করোনা তার নিজস্ব পরিকল্পনামাফিক দুনিয়ার বুকে খেল দেখাতে শুরু করেছে। করোনার কারণে পৃথিবীর ধনী-গরিব সব দেশ নাস্তানাবুদ। গণমাধ্যম কিংবা ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় সর্বত্র এখন করোনার রাজত্ব। ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় একজন জীববিজ্ঞানীর কাছে আমি প্যানডেমিকের কারণ জানতে চেয়েছিলাম। জবাবে তিনি যা বললেন তা আমাদের অনেকের মনঃপূত হবে না। জীববিজ্ঞানী ভদ্রলোক বললেন, প্রকৃতি তার নিজের নিয়মে নিজের ব্যালান্স রক্ষা করে। ১০০ বছর পরপর দুনিয়ার ওপর একটা প্যানডেমিকের ঝড় এলে তাতে মানুষ প্রজাতির বাড়বাড়ন্ত একটু ধাক্কা খায়। আমার করুণ মুখভঙ্গি দেখে জীববিজ্ঞানীর মনে বোধহয় দয়া হয়েছিল। সেজন্য তিনি শান্ত গলায় বললেন, আসলে প্যানডেমিকের কারণ সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা আজও কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেননি। তবে আমার মনে হয়, মানুষ ভুলে যায় যে তারাও প্রকৃতির অমোঘ অংশ। উন্নত জীবন-জীবিকার জন্য মানুষ সৃষ্টির আদি থেকেই চেষ্টা করে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও তা করবে। কিন্তু দাও দাও খাই খাই রব তুলে সবকিছুর ওপর হামলে পড়ে ধ্বংসলীলায় মেতে ওঠা মোটেও ভালো নয়। ওতে প্রকৃতির নিজস্ব নিয়মরীতি বাধাগ্রস্ত হয়। তবে এটা মনে রেখ, এ প্যানডেমিক পৃথিবীর সব মানুষকে কষ্টে ফেলে দেবে কিন্তু এ বিপর্যয় থেকে মানুষ কিছুই শিখবে না। মানুষ যেমন ইতিহাস থেকে কিছু শেখে না তেমন মানুষের নিয়ম হচ্ছে তারা প্যানডেমিক থেকে কোনো কিছু শেখে না। মানুষ যদি ১৯১৮-২০ সালের স্প্যানিশ ফ্লু থেকে কিছু শিখত তাহলে ২০২০-২১ সালে করোনা পৃথিবীকে এমন অপ্রস্তুত অবস্থায় নাজেহাল করতে পারত না। স্প্যানিশ ফ্লুর শিক্ষা মাথায় থাকলে উন্নত দেশগুলো এবং হামবড়ামি করে যারা নিজেদের উন্নত বলে দাবি করে তাদের দুর্দশা এমন চরম সীমায় পৌঁছাতে পারত না। দুনিয়ার উন্নত দেশগুলো তাদের জনস্বাস্থ্যকে কতখানি হেলা করেছে করোনা তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে যাচ্ছে।

আমরা গরিব দেশে জন্মেছি। আমরা রোগে ভুগে বিনা চিকিৎসায় মরতে অভ্যস্ত। কিন্তু দুনিয়ার ওপর যারা মোড়লগিরি করে সেসব দেশের মানুষ করোনার ধাক্কায় এখন ডাঙায় তোলা মাছের মতো একটু শ্বাস নেওয়ার জন্য তড়পে মরছে এটা আমাদের চোখে বিস্ময়কর। এ বিস্ময় ছাপিয়ে বিস্মিত চোখে আমরা করোনা রাজনীতির একটি কুৎসিত রূপ দেখছি। বড় দেশগুলোর স্বার্থপর আচরণ দেখে বলতে বাধ্য হচ্ছি, স্বভাব যায় না মলে, ইল্লত যায় না ধুলে। দুনিয়ার মোড়লি নেওয়ার জন্য যারা মুখিয়ে থাকে তারা করোনা বিপদের গন্ধ পেয়ে গরিব দেশগুলোর স্বার্থ মাথায় পা দিয়ে ডুবিয়ে দিচ্ছে। করোনার ওষুধ, করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে বড় দেশগুলো যে পর্যায়ের নীচতার প্রমাণ দিচ্ছে তা সত্যি দুঃখজনক। মোড়ল দেশগুলোর রাজনীতিকদের কায়কারবার দেখে মনে হচ্ছে, প্রকৃতি চাইলে আমাদের সবার ফুসফুস অকেজো করে দিয়ে আমাদের প্রাণবায়ু কেড়ে নিতে পারে কিন্তু প্রকৃতি কি মানুষ নামের দোপেয়ে প্রাণীর মন-মগজের বিকৃতি ধুয়ে মুছে সাফ করে তাকে মানবিক করে তুলতে পারবে? করোনা এ কঠিন কাজটি করতে পারবে না তবে প্রকৃতি মোড়ল দেশগুলোর ভয়ংকর স্বার্থপরতার চেহারা দুনিয়াকে দেখিয়ে দিয়ে গেল। অনেক দিন ধরে দুনিয়ার রাজনীতি অবিশ্বাস ও কুটিলতার পাঁকে ডুবে আছে। দেশগুলোর ভিতর জমে ওঠা কুটিলতা একসময় প্রাকৃতিক নিয়মে দূর হয়ে গেলে সবাই সহজ পথে ফিরে আসবে এমন বিশ্বাস বাস্তবসম্মত ছিল না। তবু মানুষ মনের মধ্যে ইতিবাচক স্বপ্ন ধরে রেখেছিল। মানুষ ভাবত, দেশগুলোর ভিতর চলতে থাকা বিবাদ-বিসম্বাদ মিটে গিয়ে একসময় পৃথিবী শান্তির মুখ দেখবে। তবে এবারের প্যানডেমিকের সময় দেশে দেশে রাজনীতিবিদদের স্বার্থপরতার প্রতিযোগিতা দেখে মানুষের মনের ইতিবাচক স্বপ্ন হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে। করোনা চিকিৎসার ওষুধ, করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে পৃথিবীর বড় দেশগুলোর বেহায়া স্বার্থপরতা দেখে কি মনে হচ্ছে দুই দিন আগেও সারা দুনিয়ার মানুষের কল্যাণের জন্য, প্রতিবেশী দেশগুলোর ভালোর জন্য বড় দেশের নেতারা চোখের পানিতে বুক ভাসাচ্ছিলেন। দুনিয়ার স্বঘোষিত মোড়ল আমেরিকার কথা ধরুন। মাত্র কদিন আগে ও দেশে যখন নির্বাচন হলো তখন জো বাইডেনের কথা শুনে আমাদের মনে শান্তির সুবাতাস বয়ে যাচ্ছিল। মনে হচ্ছিল আমেরিকাবাসী যদি এমন মানবতাবাদী মানুষটিকে ক্ষমতায় না আনে তাহলে আমরাই গিয়ে তাঁর হাত ধরে হোয়াইট হাউসে ঢুকিয়ে রেখে আসব। এখন জো বাইডেন হোয়াইট হাউসে বসে যা করছেন তাতে হিটলারের আত্মাও লজ্জা পাবে। ভ্যাকসিন আবিষ্কার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দুনিয়ার সব ভ্যাকসিন তিনি একা কুক্ষিগত করে ফেললেন। গরিব দেশের কথা বাদ দিলাম আমেরিকার একান্ত অনুগত বন্ধু ইউরোপের কথাও তিনি ভাবতে রাজি নন। সব ভ্যাকসিন আমেরিকার দখলে চলে যাওয়ায় ইউরোপ এখনো ভ্যাকসিনের জন্য হাহাকার করে ফিরছে। আমেরিকার প্রাণবন্ধু ইসরায়েল তার সব নাগরিককে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে সে দেশে করোনায় মৃত্যু শূন্যের কোঠায় নামিয়ে এনেছে। এ সপ্তাহে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মানবতার খোলসের তলে লুকিয়ে রাখা বিষাক্ত থাবা বের করে দুনিয়াকে দেখিয়ে দিয়ে প্রমাণ করলেন আমেরিকা মানবতার ভেক ধরতে পারে তাই বলে আমেরিকার কাছে মানবিক কোনো আচরণ আশা করা যায় না। বিভিন্ন কোম্পানির উৎপাদিত ভ্যাকসিন জো বাইডেন পৃথিবীর কোনো দেশকে অবাধে নিতে দিচ্ছেন না। জবরদস্তি খাটিয়ে সব ভ্যাকসিন তিনি তাঁর দেশের মানুষের জন্য ঝেড়ে পুঁছে নিয়ে যাচ্ছেন। বিকল্প পথ হিসেবে পৃথিবীর অন্য দেশগুলো যে যার সামর্থ্যমাফিক ভ্যাকসিন উৎপাদন করে বাঁচতে চাইলে আমেরিকা তাতেও বাগড়া দিয়ে বসছে। ভ্যাকসিন তৈরির কাঁচামালের জন্য পৃথিবীর বহু দেশ আমেরিকার ওপর নির্ভরশীল। বাইডেন প্রশাসন আমেরিকায় উৎপাদিত ভ্যাকসিন তৈরির কাঁচামাল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ভ্যাকসিন তৈরির কাঁচামালের ওপর রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে তিনি নির্লজ্জের মতো তাঁর পূর্ববর্তী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভাষায় বললেন, ভ্যাকসিনের কাঁচামালের ব্যাপারে আমেরিকার নীতি ‘আমেরিকা ফার্স্ট’। গত বছর নভেম্বরে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় জো বাইডেন তাঁর প্রতিদ্ব›দ্বী ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ স্লোগানের কত সমালোচনা করলেন। এখন দেখুন হোয়াইট হাউসে ঢুকে আরাম করে বসে তিনি নিজেই আমেরিকা ফার্স্ট নীতি অনুসরণ করছেন এবং গর্বভরে স্লোগান উচ্চারণ করতে তিনি এতটুকু লজ্জা বোধ করছেন না।

এদিকে আমাদের পাশের একটি দেশের কোম্পানি সেরাম ইনস্টিটিউট আমাদের ভ্যাকসিন দেবে বলে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের সঙ্গে চুক্তি করে দাম অগ্রিম নিয়ে নিয়েছে। এখন ওই কোম্পানিটি আমাদের চরম সংকটে ফেলে দিয়ে নির্বিকার চিত্তে চোখ উল্টে দিয়ে বসে আছে। সেরাম ইনস্টিটিউট আমাদের ঠিকঠাক ভ্যাকসিন সরবরাহ করবে এমন বিশ্বাস আমাদের দেশের মানুষের ছিল না। আমরা যেসব সাধারণ পণ্য প্রতিবেশী দেশটি থেকে আমদানি করি বাজারে সেসব পণ্যের অভাব দেখা দেওয়া মাত্র তারা আমাদের দেশে সেসব পণ্য রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। কয়েক বছর আগে দুনিয়াব্যাপী তুলা সংকটের কথা স্মরণ করে দেখুন। দুনিয়াজুড়ে তুলার দাম বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সে বছর প্রতিবেশী দেশটি ধাই করে আমাদের দেশে তুলা রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। পরপর কয়েক বছর দেশটি পিঁয়াজ নিয়ে আমাদের সঙ্গে কেমন খেলা খেলল তা আমাদের টাটকা স্মৃতি। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ সফরে এসে নিজ মুখে আমাদের আশ্বাসের বাণী শুনিয়ে গিয়েছেন। বন্ধু দেশকে বিশ্বাস করে আমরা ভ্যাকসিনের মূল্য বাবদ আমাদের কষ্টার্জিত অনেক ডলার সেরাম ইনস্টিটিউটকে দিয়ে বসে আছি অথচ এখন তারা বলছে তাদের দেশবাসীর টিকা নেওয়া শেষ হলে সেরাম আমাদের টিকা সাপ্লাই করবে। তুলা ও পিঁয়াজের তিক্ত অভিজ্ঞতা স্মরণ করে দেশের অভিজ্ঞজনেরা করোনার টিকার জন্য সঠিক সূত্রের মুখাপেক্ষী হতে পরামর্শ দিয়েছিলেন। তাঁরা বলেছিলেন, করোনার দ্বিতীয় ডোজের টিকা হাতে রেখে ভ্যাকসিনেশন পরিকল্পনা সাজানো উচিত। তা না হলে যে কোনো সময়  বিপদ দেখা দিতে পারে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে অভিজ্ঞজনদের আশঙ্কা সত্যে পরিণত হলো। বিকল্প উৎস খুঁজে বের করে মানুষের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ। সরকার এ কাজটি কত দিন সময় নিয়ে কীভাবে সম্পন্ন করবে তো দেখার জন্য আমরা অপেক্ষায় রইলাম।

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী
গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ