শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ মে, ২০২১

করোনা ভ্যাকসিন : অবিশ্বাসের গ্রাফ তুঙ্গে উঠল

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা ভ্যাকসিন : অবিশ্বাসের গ্রাফ তুঙ্গে উঠল

প্রতি ১০০ বছর পরপর দুনিয়ার ওপর যে কোনো একটা মহামারী আসে। ১৯১৮-১৯২০ এ দুই বছর দুনিয়াটা স্প্যানিশ ফ্লুর দখলে ছিল। স্প্যানিশ ফ্লু রোগটিকে ইনফ্লুয়েঞ্জা প্যানডেমিক নামেও ডাকা হয়। রোগের নাম স্প্যানিশ ফ্লু হলেও রোগের জন্ম স্পেনে হয়নি। এর উৎপত্তিস্থল ছিল আমেরিকার কেনসাস। ওখান থেকে রোগটি সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে গেলে স্পেনের রাজা আলফনসো এতে আক্রান্ত হয়ে রোগে ভুগে বেঁচে গিয়েছিলেন। রাজা আলফনসো এ রোগে ভুগেছিলেন বলে একে স্প্যানিশ ফ্লু নামে ডাকা হয়। দুই বছর ধরে চলা রোগ স্প্যানিশ ফ্লু পৃথিবীর তিন ভাগের এক ভাগ মানুষকে আক্রান্ত করেছিল। স্প্যানিশ ফ্লু রোগে দুনিয়াজুড়ে ৫ কোটি মানুষ মারা গিয়েছিল বলে বলা হয়। তবে মৃতের সংখ্যা এর অনেক বেশিও হতে পারে কারণ সে সময় পৃথিবীর সব দেশে মৃত্যুর তথ্য-উপাত্ত সংরক্ষণ করা হয়নি। ১০০ বছর পার হতে একেবারে ঘড়ির কাঁটা ধরে ২০১৯ সালে দুনিয়ার ওপর করোনা প্যানডেমিক শুরু হয়ে গেল। করোনার আগমনের ধরন দেখে মনে হচ্ছে এ যেন কোনো নির্জন দ্বীপে কিংবা কোনো পাহাড়ের গুহায় লুকিয়ে বসে ক্যালেন্ডারের দিকে চেয়ে দুনিয়ার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য ক্ষণ গুনছিল। ক্যালেন্ডারের পাতা ১০০ বছরের ঘর ছুঁয়ে দিতে করোনা তার নিজস্ব পরিকল্পনামাফিক দুনিয়ার বুকে খেল দেখাতে শুরু করেছে। করোনার কারণে পৃথিবীর ধনী-গরিব সব দেশ নাস্তানাবুদ। গণমাধ্যম কিংবা ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় সর্বত্র এখন করোনার রাজত্ব। ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় একজন জীববিজ্ঞানীর কাছে আমি প্যানডেমিকের কারণ জানতে চেয়েছিলাম। জবাবে তিনি যা বললেন তা আমাদের অনেকের মনঃপূত হবে না। জীববিজ্ঞানী ভদ্রলোক বললেন, প্রকৃতি তার নিজের নিয়মে নিজের ব্যালান্স রক্ষা করে। ১০০ বছর পরপর দুনিয়ার ওপর একটা প্যানডেমিকের ঝড় এলে তাতে মানুষ প্রজাতির বাড়বাড়ন্ত একটু ধাক্কা খায়। আমার করুণ মুখভঙ্গি দেখে জীববিজ্ঞানীর মনে বোধহয় দয়া হয়েছিল। সেজন্য তিনি শান্ত গলায় বললেন, আসলে প্যানডেমিকের কারণ সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা আজও কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেননি। তবে আমার মনে হয়, মানুষ ভুলে যায় যে তারাও প্রকৃতির অমোঘ অংশ। উন্নত জীবন-জীবিকার জন্য মানুষ সৃষ্টির আদি থেকেই চেষ্টা করে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও তা করবে। কিন্তু দাও দাও খাই খাই রব তুলে সবকিছুর ওপর হামলে পড়ে ধ্বংসলীলায় মেতে ওঠা মোটেও ভালো নয়। ওতে প্রকৃতির নিজস্ব নিয়মরীতি বাধাগ্রস্ত হয়। তবে এটা মনে রেখ, এ প্যানডেমিক পৃথিবীর সব মানুষকে কষ্টে ফেলে দেবে কিন্তু এ বিপর্যয় থেকে মানুষ কিছুই শিখবে না। মানুষ যেমন ইতিহাস থেকে কিছু শেখে না তেমন মানুষের নিয়ম হচ্ছে তারা প্যানডেমিক থেকে কোনো কিছু শেখে না। মানুষ যদি ১৯১৮-২০ সালের স্প্যানিশ ফ্লু থেকে কিছু শিখত তাহলে ২০২০-২১ সালে করোনা পৃথিবীকে এমন অপ্রস্তুত অবস্থায় নাজেহাল করতে পারত না। স্প্যানিশ ফ্লুর শিক্ষা মাথায় থাকলে উন্নত দেশগুলো এবং হামবড়ামি করে যারা নিজেদের উন্নত বলে দাবি করে তাদের দুর্দশা এমন চরম সীমায় পৌঁছাতে পারত না। দুনিয়ার উন্নত দেশগুলো তাদের জনস্বাস্থ্যকে কতখানি হেলা করেছে করোনা তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে যাচ্ছে।

আমরা গরিব দেশে জন্মেছি। আমরা রোগে ভুগে বিনা চিকিৎসায় মরতে অভ্যস্ত। কিন্তু দুনিয়ার ওপর যারা মোড়লগিরি করে সেসব দেশের মানুষ করোনার ধাক্কায় এখন ডাঙায় তোলা মাছের মতো একটু শ্বাস নেওয়ার জন্য তড়পে মরছে এটা আমাদের চোখে বিস্ময়কর। এ বিস্ময় ছাপিয়ে বিস্মিত চোখে আমরা করোনা রাজনীতির একটি কুৎসিত রূপ দেখছি। বড় দেশগুলোর স্বার্থপর আচরণ দেখে বলতে বাধ্য হচ্ছি, স্বভাব যায় না মলে, ইল্লত যায় না ধুলে। দুনিয়ার মোড়লি নেওয়ার জন্য যারা মুখিয়ে থাকে তারা করোনা বিপদের গন্ধ পেয়ে গরিব দেশগুলোর স্বার্থ মাথায় পা দিয়ে ডুবিয়ে দিচ্ছে। করোনার ওষুধ, করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে বড় দেশগুলো যে পর্যায়ের নীচতার প্রমাণ দিচ্ছে তা সত্যি দুঃখজনক। মোড়ল দেশগুলোর রাজনীতিকদের কায়কারবার দেখে মনে হচ্ছে, প্রকৃতি চাইলে আমাদের সবার ফুসফুস অকেজো করে দিয়ে আমাদের প্রাণবায়ু কেড়ে নিতে পারে কিন্তু প্রকৃতি কি মানুষ নামের দোপেয়ে প্রাণীর মন-মগজের বিকৃতি ধুয়ে মুছে সাফ করে তাকে মানবিক করে তুলতে পারবে? করোনা এ কঠিন কাজটি করতে পারবে না তবে প্রকৃতি মোড়ল দেশগুলোর ভয়ংকর স্বার্থপরতার চেহারা দুনিয়াকে দেখিয়ে দিয়ে গেল। অনেক দিন ধরে দুনিয়ার রাজনীতি অবিশ্বাস ও কুটিলতার পাঁকে ডুবে আছে। দেশগুলোর ভিতর জমে ওঠা কুটিলতা একসময় প্রাকৃতিক নিয়মে দূর হয়ে গেলে সবাই সহজ পথে ফিরে আসবে এমন বিশ্বাস বাস্তবসম্মত ছিল না। তবু মানুষ মনের মধ্যে ইতিবাচক স্বপ্ন ধরে রেখেছিল। মানুষ ভাবত, দেশগুলোর ভিতর চলতে থাকা বিবাদ-বিসম্বাদ মিটে গিয়ে একসময় পৃথিবী শান্তির মুখ দেখবে। তবে এবারের প্যানডেমিকের সময় দেশে দেশে রাজনীতিবিদদের স্বার্থপরতার প্রতিযোগিতা দেখে মানুষের মনের ইতিবাচক স্বপ্ন হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে। করোনা চিকিৎসার ওষুধ, করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে পৃথিবীর বড় দেশগুলোর বেহায়া স্বার্থপরতা দেখে কি মনে হচ্ছে দুই দিন আগেও সারা দুনিয়ার মানুষের কল্যাণের জন্য, প্রতিবেশী দেশগুলোর ভালোর জন্য বড় দেশের নেতারা চোখের পানিতে বুক ভাসাচ্ছিলেন। দুনিয়ার স্বঘোষিত মোড়ল আমেরিকার কথা ধরুন। মাত্র কদিন আগে ও দেশে যখন নির্বাচন হলো তখন জো বাইডেনের কথা শুনে আমাদের মনে শান্তির সুবাতাস বয়ে যাচ্ছিল। মনে হচ্ছিল আমেরিকাবাসী যদি এমন মানবতাবাদী মানুষটিকে ক্ষমতায় না আনে তাহলে আমরাই গিয়ে তাঁর হাত ধরে হোয়াইট হাউসে ঢুকিয়ে রেখে আসব। এখন জো বাইডেন হোয়াইট হাউসে বসে যা করছেন তাতে হিটলারের আত্মাও লজ্জা পাবে। ভ্যাকসিন আবিষ্কার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দুনিয়ার সব ভ্যাকসিন তিনি একা কুক্ষিগত করে ফেললেন। গরিব দেশের কথা বাদ দিলাম আমেরিকার একান্ত অনুগত বন্ধু ইউরোপের কথাও তিনি ভাবতে রাজি নন। সব ভ্যাকসিন আমেরিকার দখলে চলে যাওয়ায় ইউরোপ এখনো ভ্যাকসিনের জন্য হাহাকার করে ফিরছে। আমেরিকার প্রাণবন্ধু ইসরায়েল তার সব নাগরিককে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে সে দেশে করোনায় মৃত্যু শূন্যের কোঠায় নামিয়ে এনেছে। এ সপ্তাহে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মানবতার খোলসের তলে লুকিয়ে রাখা বিষাক্ত থাবা বের করে দুনিয়াকে দেখিয়ে দিয়ে প্রমাণ করলেন আমেরিকা মানবতার ভেক ধরতে পারে তাই বলে আমেরিকার কাছে মানবিক কোনো আচরণ আশা করা যায় না। বিভিন্ন কোম্পানির উৎপাদিত ভ্যাকসিন জো বাইডেন পৃথিবীর কোনো দেশকে অবাধে নিতে দিচ্ছেন না। জবরদস্তি খাটিয়ে সব ভ্যাকসিন তিনি তাঁর দেশের মানুষের জন্য ঝেড়ে পুঁছে নিয়ে যাচ্ছেন। বিকল্প পথ হিসেবে পৃথিবীর অন্য দেশগুলো যে যার সামর্থ্যমাফিক ভ্যাকসিন উৎপাদন করে বাঁচতে চাইলে আমেরিকা তাতেও বাগড়া দিয়ে বসছে। ভ্যাকসিন তৈরির কাঁচামালের জন্য পৃথিবীর বহু দেশ আমেরিকার ওপর নির্ভরশীল। বাইডেন প্রশাসন আমেরিকায় উৎপাদিত ভ্যাকসিন তৈরির কাঁচামাল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ভ্যাকসিন তৈরির কাঁচামালের ওপর রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে তিনি নির্লজ্জের মতো তাঁর পূর্ববর্তী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভাষায় বললেন, ভ্যাকসিনের কাঁচামালের ব্যাপারে আমেরিকার নীতি ‘আমেরিকা ফার্স্ট’। গত বছর নভেম্বরে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় জো বাইডেন তাঁর প্রতিদ্ব›দ্বী ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ স্লোগানের কত সমালোচনা করলেন। এখন দেখুন হোয়াইট হাউসে ঢুকে আরাম করে বসে তিনি নিজেই আমেরিকা ফার্স্ট নীতি অনুসরণ করছেন এবং গর্বভরে স্লোগান উচ্চারণ করতে তিনি এতটুকু লজ্জা বোধ করছেন না।

এদিকে আমাদের পাশের একটি দেশের কোম্পানি সেরাম ইনস্টিটিউট আমাদের ভ্যাকসিন দেবে বলে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের সঙ্গে চুক্তি করে দাম অগ্রিম নিয়ে নিয়েছে। এখন ওই কোম্পানিটি আমাদের চরম সংকটে ফেলে দিয়ে নির্বিকার চিত্তে চোখ উল্টে দিয়ে বসে আছে। সেরাম ইনস্টিটিউট আমাদের ঠিকঠাক ভ্যাকসিন সরবরাহ করবে এমন বিশ্বাস আমাদের দেশের মানুষের ছিল না। আমরা যেসব সাধারণ পণ্য প্রতিবেশী দেশটি থেকে আমদানি করি বাজারে সেসব পণ্যের অভাব দেখা দেওয়া মাত্র তারা আমাদের দেশে সেসব পণ্য রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। কয়েক বছর আগে দুনিয়াব্যাপী তুলা সংকটের কথা স্মরণ করে দেখুন। দুনিয়াজুড়ে তুলার দাম বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সে বছর প্রতিবেশী দেশটি ধাই করে আমাদের দেশে তুলা রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। পরপর কয়েক বছর দেশটি পিঁয়াজ নিয়ে আমাদের সঙ্গে কেমন খেলা খেলল তা আমাদের টাটকা স্মৃতি। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ সফরে এসে নিজ মুখে আমাদের আশ্বাসের বাণী শুনিয়ে গিয়েছেন। বন্ধু দেশকে বিশ্বাস করে আমরা ভ্যাকসিনের মূল্য বাবদ আমাদের কষ্টার্জিত অনেক ডলার সেরাম ইনস্টিটিউটকে দিয়ে বসে আছি অথচ এখন তারা বলছে তাদের দেশবাসীর টিকা নেওয়া শেষ হলে সেরাম আমাদের টিকা সাপ্লাই করবে। তুলা ও পিঁয়াজের তিক্ত অভিজ্ঞতা স্মরণ করে দেশের অভিজ্ঞজনেরা করোনার টিকার জন্য সঠিক সূত্রের মুখাপেক্ষী হতে পরামর্শ দিয়েছিলেন। তাঁরা বলেছিলেন, করোনার দ্বিতীয় ডোজের টিকা হাতে রেখে ভ্যাকসিনেশন পরিকল্পনা সাজানো উচিত। তা না হলে যে কোনো সময়  বিপদ দেখা দিতে পারে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে অভিজ্ঞজনদের আশঙ্কা সত্যে পরিণত হলো। বিকল্প উৎস খুঁজে বের করে মানুষের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ। সরকার এ কাজটি কত দিন সময় নিয়ে কীভাবে সম্পন্ন করবে তো দেখার জন্য আমরা অপেক্ষায় রইলাম।

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ
মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি
৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব
বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

৩৬ মিনিট আগে | পরবাস

চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস
চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস

৪২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল
চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুয়াদের সুরে কনার গান
ফুয়াদের সুরে কনার গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের
অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন
চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ
নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা