শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

মানুষের নীতি-নৈতিকতার এ ধস!

খায়রুল কবীর খোকন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের নীতি-নৈতিকতার এ ধস!

একবিংশ শতাব্দীর এই বিশে^ মানবসভ্যতা শিক্ষা-দীক্ষা, জ্ঞানবিজ্ঞান চর্চায়, নব নব আবিষ্কারে-উদ্ভাবনে যে বিশাল অগ্রগতি সাধন করেছে তা তো আমরা সবাই জানি। কিন্তু শিক্ষিতজনের মধ্যে জীবনাচারে নীতি-নৈতিকতার, মূল্যবোধের যে দুঃসহ ধস নেমেছে এবং সে ধস যে ক্রমবর্ধমান তা কোনো অগ্রগতি দিয়েই তো ঠেকানো যাচ্ছে না।

আমার বড় ভাইয়ের চার দশকের বন্ধু মুরাদ মিরধা (ছদ্মনাম)। এ দেশের প্রথম দুই দশকের এক নম্বর বাংলা দৈনিকের দক্ষ রিপোর্টার মুরাদ মিরধা জীবিকার তাগিদে এখন বাংলাবাজারের একটি বিখ্যাত প্রকাশনা সংস্থার প্রকাশিতব্য বইয়ের ‘অখ্যাত সম্পাদনা’র কাজ করতে বাধ্য হন। পাঁচ দশকের লেখক সহজে কাবু হন না। কিন্তু তিনি কাবু হয়ে পড়েছেন একটি বইয়ের প্রæফ সংশোধনের কাজ করতে করতে। খ্যাতিমান লেখক-বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক-ইতিহাসবিদের একটি বই। বিষয়বস্তু হচ্ছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের পাঠ্যবইয়ে ‘মিথ্যাচার’ (ইতিহাস-বিকৃতি) ইত্যাদি। অনাচারগুলো করেছেন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতনামা শিক্ষকরা আর শিক্ষক-নামধারী টেক্সট বুক বোর্ড কর্মকর্তারা। শিশু ও কিশোর পাঠ্যবইগুলোয় তারা যে মিথ্যাচার করেছেন তার নজির বিশে^র অন্য কোথাও আছে কি না সন্দেহ। এ বই পড়তে পড়তে যখন সম্পাদনার কাজ করতে হয় তখন রীতিমতো অসুস্থ বোধ করেন মুরাদ মিরধা, কাজে এগোতে নিদারুণ কষ্ট হয় তাঁর। (তিনি নিজেই এ ঘটনার কথা আমাকে বলেছেন এবং তার মধ্যে মিথ্যাচারের রোগটা নেই বললে চলে)। ভাবী, অত্যন্ত বেদনাহত চিত্তে- এ দেশে সাধারণ নাগরিকের মধ্যে শিক্ষা-দীক্ষায় পিছিয়ে থাকা মানুষের কথা বাদই দিলাম, যারা রাষ্ট্রের অর্থে শিক্ষিত, উচ্চশিক্ষিত হয়েছেন, সেসব সুবিধাভোগী মানুষের মধ্যে মূল্যবোধের এই যে ধস, এই যে নরক অবক্ষয় এসব কীভাবে ঠেকাব আমরা? বিশ্বসেরা একটি মুক্তিযুদ্ধে লড়েছে আমাদের পূর্ববর্তী প্রজন্ম, পাকিস্তানি বর্বর উপনিবেশবাদী শাসক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে, তারও আগে প্রায় আড়াই দশক ধরে সংগ্রাম করতে হয়েছে ওই নিষ্ঠুর শোষক গোষ্ঠীর বিপক্ষে মুখোমুখি হয়ে। আবার তারও আগে ২০০ বছর লড়তে হয়েছে ব্রিটিশ উপনিবেশবাদী শাসক-শোষক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে। একটা গণতন্ত্রের, সুশাসনের, সামাজিক ন্যায়বিচারের, সত্যনিষ্ঠ ও মানবিক রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েমের লক্ষ্যেই তো এত বড় রক্তক্ষয়ী একটা স্বাধীনতার-সশস্ত্র যুদ্ধ আমাদের পূর্বপুরুষদের লড়তে হয়েছিল। যদি মিথ্যচারের সমাজই কায়েম করতে হবে তাহলে এত আত্মত্যাগ কীসের জন্য?

আমাদের দেশে কি সাধারণ নাগরিকের মধ্যে ব্যক্তিগত সততার বিষয়টি একেবারেই ম্লান থেকে ম্লানতর হতে হতে এখন তলানির শেষ পর্যায়ে? শিল্পকারখানা প্রতিষ্ঠা করে তাতে আগুন-নিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থাই না রেখে, উল্টো খাবার ও পানীয় তৈরির কারখানায় অবৈধভাবে কেমিক্যাল এবং নানারকম দাহ্যবস্তুর গুদাম বানিয়ে রেখেছিলেন রূপগঞ্জের হাসেম ফুডস কারখানার মালিক। শিশু-কিশোর শ্রমিক (যা এ দেশের আইনে নিষিদ্ধ) নিয়োগ করা হয়েছে প্রচুরসংখ্যক। তার সঙ্গে অনেক বয়স্ক শ্রমজীবী কাজে ঢুকিয়েছেন- সবাই কম বেতনের কর্মজীবী। তারপর সবাইকে কারখানার তালাবদ্ধ ফ্লোরে কাজ করতে বাধ্য করা হলো। এবং তাতেই এই ৫২ পোড়া-কঙ্কাল তৈরি হলো। (৮ জুলাই বিকালে অগ্নিকান্ড শুরু হয়ে চলে প্রায় ২৭ ঘণ্টাব্যাপী)। করল কে? হাসেম মিয়া আর তার ম্যানেজারেরা। এটা কোন নীতি-নৈতিকতার মধ্যে পড়ে? এ তো পুরোদস্তুর হত্যাকান্ড। সাধারণ সততার কথা বাদ দিলেও মানুষের মধ্যে যে কতটা নিষ্ঠুরতা কাজ করে, কতটা নির্মমতার বিকৃত আচরণ তা এই হাসেম গংদের দেখলেই বোঝা যায়। এমনকি আগুন লাগার পরেও ফ্যাক্টরি ভবনের চার তলার সিঁড়ির গেটের তালা খুলে দিয়ে শ্রমিকদের বেরোনোর ব্যবস্থা করেনি, তারা আগুন নেভানোর সময়েও দমকল বাহিনীকে জানায়নি, ছয় তলা ভবনটির চার তলায় শ্রমিকরা আছে আটকা পড়ে- তাদের উদ্ধার করতে হবে। কত বড় বর্বর এসব মানুষ নামধারী শিল্পকারখানার মালিক? হাসেম ফুডস মালিকপক্ষ ও তাদের ম্যানেজারদের মধ্যে কি সামান্যতম সততারও লেশমাত্র নেই? যে কোনো শিল্পকারখানা গড়ে তোলার সময়েই দমকল বাহিনী, শিল্পকারখানা পরিদর্শন অধিদফতর, বিস্ফোরক অধিদফতর, পরিবেশ অধিদফতর প্রভৃতি থেকে ‘ফিটনেস’ অনুমোদনপত্র বা সার্টিফিকেট নিতে হয়। তা ছাড়া স্থানীয় উপজেলা প্রশাসন, জেলা প্রশাসন, পৌরসভা বা স্থানীয় সরকার বিভাগ ও পুলিশ প্রশাসনের তদারকি থাকে। সেই তদারকি ও উপরোক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহের অনুমোদন বছর বছর নবায়নও দরকার পড়ে। এসব অফিস এ অগ্নিকান্ডের দায়দায়িত্ব এড়াতে পারে না, কোনোভাবেই না। প্রতিটি অফিসের কর্মকর্তাদের নীতি-নৈতিকতায় ধস নেমেছে বলেই এ রকম মানবসৃষ্ট অগ্নিদুর্ঘটনা সম্ভব হয়েছে। তাদের প্রত্যেককেই বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিদান অপরিহার্য।

এবং সারা দেশে শিল্পকারখানা মালিকদের মধ্যে খোঁজ নিলে এ রকম হাসেম গং পাওয়া যাবে শত শত, না শত শত নয়, হাজার হাজার। সারা দেশে যে ৩০ হাজার শিল্পকারখানা আছে নানা আকারের, তার মধ্যে তো ২৯ হাজারের কারখানা হিসেবে বিশ্বমানের স্ট্যান্ডার্ডে কোনো অনুমোদন লাভের ন্যূনতম যোগ্যতাই নেই। বড়জোর হাজারখানেক কারখানা শ্রমিকের সার্বিক নিরাপত্তা বিধানের সুবিধা দিয়ে সেসব প্রতিষ্ঠা করেছে। মানে শতকরা সাড়ে ৩ শতাংশ কারখানার ফিটনেস আছে হয়তো বলা যাবে। মানে সাড়ে ৯৬ শতাংশই কারখানা নামের অযোগ্য। প্রতিটি এক একটি মৃত্যুকূপ। স্মরণ করা যেতে পারে, ২০১৩ সালে সাভারের রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির ঘটনায় প্রায় বারো শ শ্রমিক নিহত হন ভবন মালিক ও কারখানা মালিকদের স্বেচ্ছাচারিতায়। আহত ও পঙ্গু হন শত শত শ্রমিক। সেই মামলার বিচার কিন্তু এখনো পাননি নিহত ও আহত ব্যক্তি ও তাদের অসহায় স্বজনরা। এর পরে তাজরীন গার্মেন্টের মালিকের গাফিলতিতে অগ্নিকান্ডে নিহত হন ১৩০ জন শ্রমিক, আহত হন অনেকে। কিন্তু তাজরীনের মালিককে আইনের কাঠগড়ায় নিয়ে সুবিচার লাভ করা যায়নি এখনো। আরও অনেক কারখানায় আগুন লেগে শ্রমিক নিহত হয়েছেন মালিকপক্ষ ও তাদের ম্যানেজারদের দোষে। কিন্তু কোনো বিচারই পাননি, নিহত ও আহত শ্রমিক ও তাদের স্বজনরা। এসবই রাষ্ট্রের ভিতরকার অসাধু নেতৃত্বের ক্ষমার অযোগ্য দায়িত্বজ্ঞানহীনতায় ঘটেছে এবং ঘটে চলেছে। ব্যক্তির অসততা নিয়ে আমরা আলোচনা শুরু করেছিলাম। ব্যক্তিগত পর্যায়ে মানুষ সৎ হতে পারেন যদি সেই ব্যক্তির থাকে প্রচন্ড আত্মসংযম। এবং সেই সংযম আসবে তার শিক্ষা-দীক্ষা থেকে অর্জিত চেতনা থেকে। রাষ্ট্র যদি সৎ নেতাদের দ্বারা পরিচালিত হয় তাহলে সেই সমাজে উপযুক্ত শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টি হবে গণমানুষের জন্য এবং তাতে ব্যক্তিমানুষের মাঝে সততার চেতনা বেশি সহজে পাকাপোক্ত হতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশের মতো রাষ্ট্রের সমাজে যেখানে সৎ নেতৃত্ব কায়েমের আশাই প্রায় দুরাশা, সেখানে দেশ মানুষের বড় অংশকে ভালো শিক্ষিত মানুষে রূপান্তরের মাধ্যমে তাদের সততার চেতনা সৃষ্টির বিষয়টি একেবারেই সুদূরপরাহত।

তাহলে উপায়? উপায় তো খুঁজে বের করতেই হবে। উপায় হচ্ছে, তারুণ্যের ভিতরে গণজাগরণ সৃষ্টি। যে তারুণ্য ঊনসত্তর গণঅভ্যুত্থান ঘটায়, যে তারুণ্য একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ করে। যে তারুণ্য আশির দশকের হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মতো দানব-স্বৈরাচারকে রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে বিদায় করে নব্বইয়ের শেষ প্রান্তে। যে তারুণ্য ২০১৩ সালের শাহবাগ গণজাগরণ ঘটায় এবং একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের উপযুক্ত শাস্তি বাস্তবায়নে মূলশক্তির ভূমিকা পালন করে। সে তারুণ্যকেই জেগে উঠতে হবে। তাদের জাগাতেই হবে। শুধু ব্যক্তির আত্মসংযম দিয়ে জনে জনে যে সততা তা অর্জনের প্রচেষ্টা কোনো সুফল দেবে না, যতক্ষণ না রাষ্ট্র তার তারুণ্যকে জাগিয়ে দেবে- সুশিক্ষা লাভের একটা বিশাল কর্মযজ্ঞে, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথে, সুশাসন কায়েমের লক্ষ্যে, সমৃদ্ধ রাষ্ট্র সুপ্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

এই মাত্র | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৪৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা