শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

মানুষের নীতি-নৈতিকতার এ ধস!

খায়রুল কবীর খোকন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের নীতি-নৈতিকতার এ ধস!

একবিংশ শতাব্দীর এই বিশে^ মানবসভ্যতা শিক্ষা-দীক্ষা, জ্ঞানবিজ্ঞান চর্চায়, নব নব আবিষ্কারে-উদ্ভাবনে যে বিশাল অগ্রগতি সাধন করেছে তা তো আমরা সবাই জানি। কিন্তু শিক্ষিতজনের মধ্যে জীবনাচারে নীতি-নৈতিকতার, মূল্যবোধের যে দুঃসহ ধস নেমেছে এবং সে ধস যে ক্রমবর্ধমান তা কোনো অগ্রগতি দিয়েই তো ঠেকানো যাচ্ছে না।

আমার বড় ভাইয়ের চার দশকের বন্ধু মুরাদ মিরধা (ছদ্মনাম)। এ দেশের প্রথম দুই দশকের এক নম্বর বাংলা দৈনিকের দক্ষ রিপোর্টার মুরাদ মিরধা জীবিকার তাগিদে এখন বাংলাবাজারের একটি বিখ্যাত প্রকাশনা সংস্থার প্রকাশিতব্য বইয়ের ‘অখ্যাত সম্পাদনা’র কাজ করতে বাধ্য হন। পাঁচ দশকের লেখক সহজে কাবু হন না। কিন্তু তিনি কাবু হয়ে পড়েছেন একটি বইয়ের প্রæফ সংশোধনের কাজ করতে করতে। খ্যাতিমান লেখক-বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক-ইতিহাসবিদের একটি বই। বিষয়বস্তু হচ্ছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের পাঠ্যবইয়ে ‘মিথ্যাচার’ (ইতিহাস-বিকৃতি) ইত্যাদি। অনাচারগুলো করেছেন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতনামা শিক্ষকরা আর শিক্ষক-নামধারী টেক্সট বুক বোর্ড কর্মকর্তারা। শিশু ও কিশোর পাঠ্যবইগুলোয় তারা যে মিথ্যাচার করেছেন তার নজির বিশে^র অন্য কোথাও আছে কি না সন্দেহ। এ বই পড়তে পড়তে যখন সম্পাদনার কাজ করতে হয় তখন রীতিমতো অসুস্থ বোধ করেন মুরাদ মিরধা, কাজে এগোতে নিদারুণ কষ্ট হয় তাঁর। (তিনি নিজেই এ ঘটনার কথা আমাকে বলেছেন এবং তার মধ্যে মিথ্যাচারের রোগটা নেই বললে চলে)। ভাবী, অত্যন্ত বেদনাহত চিত্তে- এ দেশে সাধারণ নাগরিকের মধ্যে শিক্ষা-দীক্ষায় পিছিয়ে থাকা মানুষের কথা বাদই দিলাম, যারা রাষ্ট্রের অর্থে শিক্ষিত, উচ্চশিক্ষিত হয়েছেন, সেসব সুবিধাভোগী মানুষের মধ্যে মূল্যবোধের এই যে ধস, এই যে নরক অবক্ষয় এসব কীভাবে ঠেকাব আমরা? বিশ্বসেরা একটি মুক্তিযুদ্ধে লড়েছে আমাদের পূর্ববর্তী প্রজন্ম, পাকিস্তানি বর্বর উপনিবেশবাদী শাসক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে, তারও আগে প্রায় আড়াই দশক ধরে সংগ্রাম করতে হয়েছে ওই নিষ্ঠুর শোষক গোষ্ঠীর বিপক্ষে মুখোমুখি হয়ে। আবার তারও আগে ২০০ বছর লড়তে হয়েছে ব্রিটিশ উপনিবেশবাদী শাসক-শোষক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে। একটা গণতন্ত্রের, সুশাসনের, সামাজিক ন্যায়বিচারের, সত্যনিষ্ঠ ও মানবিক রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েমের লক্ষ্যেই তো এত বড় রক্তক্ষয়ী একটা স্বাধীনতার-সশস্ত্র যুদ্ধ আমাদের পূর্বপুরুষদের লড়তে হয়েছিল। যদি মিথ্যচারের সমাজই কায়েম করতে হবে তাহলে এত আত্মত্যাগ কীসের জন্য?

আমাদের দেশে কি সাধারণ নাগরিকের মধ্যে ব্যক্তিগত সততার বিষয়টি একেবারেই ম্লান থেকে ম্লানতর হতে হতে এখন তলানির শেষ পর্যায়ে? শিল্পকারখানা প্রতিষ্ঠা করে তাতে আগুন-নিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থাই না রেখে, উল্টো খাবার ও পানীয় তৈরির কারখানায় অবৈধভাবে কেমিক্যাল এবং নানারকম দাহ্যবস্তুর গুদাম বানিয়ে রেখেছিলেন রূপগঞ্জের হাসেম ফুডস কারখানার মালিক। শিশু-কিশোর শ্রমিক (যা এ দেশের আইনে নিষিদ্ধ) নিয়োগ করা হয়েছে প্রচুরসংখ্যক। তার সঙ্গে অনেক বয়স্ক শ্রমজীবী কাজে ঢুকিয়েছেন- সবাই কম বেতনের কর্মজীবী। তারপর সবাইকে কারখানার তালাবদ্ধ ফ্লোরে কাজ করতে বাধ্য করা হলো। এবং তাতেই এই ৫২ পোড়া-কঙ্কাল তৈরি হলো। (৮ জুলাই বিকালে অগ্নিকান্ড শুরু হয়ে চলে প্রায় ২৭ ঘণ্টাব্যাপী)। করল কে? হাসেম মিয়া আর তার ম্যানেজারেরা। এটা কোন নীতি-নৈতিকতার মধ্যে পড়ে? এ তো পুরোদস্তুর হত্যাকান্ড। সাধারণ সততার কথা বাদ দিলেও মানুষের মধ্যে যে কতটা নিষ্ঠুরতা কাজ করে, কতটা নির্মমতার বিকৃত আচরণ তা এই হাসেম গংদের দেখলেই বোঝা যায়। এমনকি আগুন লাগার পরেও ফ্যাক্টরি ভবনের চার তলার সিঁড়ির গেটের তালা খুলে দিয়ে শ্রমিকদের বেরোনোর ব্যবস্থা করেনি, তারা আগুন নেভানোর সময়েও দমকল বাহিনীকে জানায়নি, ছয় তলা ভবনটির চার তলায় শ্রমিকরা আছে আটকা পড়ে- তাদের উদ্ধার করতে হবে। কত বড় বর্বর এসব মানুষ নামধারী শিল্পকারখানার মালিক? হাসেম ফুডস মালিকপক্ষ ও তাদের ম্যানেজারদের মধ্যে কি সামান্যতম সততারও লেশমাত্র নেই? যে কোনো শিল্পকারখানা গড়ে তোলার সময়েই দমকল বাহিনী, শিল্পকারখানা পরিদর্শন অধিদফতর, বিস্ফোরক অধিদফতর, পরিবেশ অধিদফতর প্রভৃতি থেকে ‘ফিটনেস’ অনুমোদনপত্র বা সার্টিফিকেট নিতে হয়। তা ছাড়া স্থানীয় উপজেলা প্রশাসন, জেলা প্রশাসন, পৌরসভা বা স্থানীয় সরকার বিভাগ ও পুলিশ প্রশাসনের তদারকি থাকে। সেই তদারকি ও উপরোক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহের অনুমোদন বছর বছর নবায়নও দরকার পড়ে। এসব অফিস এ অগ্নিকান্ডের দায়দায়িত্ব এড়াতে পারে না, কোনোভাবেই না। প্রতিটি অফিসের কর্মকর্তাদের নীতি-নৈতিকতায় ধস নেমেছে বলেই এ রকম মানবসৃষ্ট অগ্নিদুর্ঘটনা সম্ভব হয়েছে। তাদের প্রত্যেককেই বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিদান অপরিহার্য।

এবং সারা দেশে শিল্পকারখানা মালিকদের মধ্যে খোঁজ নিলে এ রকম হাসেম গং পাওয়া যাবে শত শত, না শত শত নয়, হাজার হাজার। সারা দেশে যে ৩০ হাজার শিল্পকারখানা আছে নানা আকারের, তার মধ্যে তো ২৯ হাজারের কারখানা হিসেবে বিশ্বমানের স্ট্যান্ডার্ডে কোনো অনুমোদন লাভের ন্যূনতম যোগ্যতাই নেই। বড়জোর হাজারখানেক কারখানা শ্রমিকের সার্বিক নিরাপত্তা বিধানের সুবিধা দিয়ে সেসব প্রতিষ্ঠা করেছে। মানে শতকরা সাড়ে ৩ শতাংশ কারখানার ফিটনেস আছে হয়তো বলা যাবে। মানে সাড়ে ৯৬ শতাংশই কারখানা নামের অযোগ্য। প্রতিটি এক একটি মৃত্যুকূপ। স্মরণ করা যেতে পারে, ২০১৩ সালে সাভারের রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির ঘটনায় প্রায় বারো শ শ্রমিক নিহত হন ভবন মালিক ও কারখানা মালিকদের স্বেচ্ছাচারিতায়। আহত ও পঙ্গু হন শত শত শ্রমিক। সেই মামলার বিচার কিন্তু এখনো পাননি নিহত ও আহত ব্যক্তি ও তাদের অসহায় স্বজনরা। এর পরে তাজরীন গার্মেন্টের মালিকের গাফিলতিতে অগ্নিকান্ডে নিহত হন ১৩০ জন শ্রমিক, আহত হন অনেকে। কিন্তু তাজরীনের মালিককে আইনের কাঠগড়ায় নিয়ে সুবিচার লাভ করা যায়নি এখনো। আরও অনেক কারখানায় আগুন লেগে শ্রমিক নিহত হয়েছেন মালিকপক্ষ ও তাদের ম্যানেজারদের দোষে। কিন্তু কোনো বিচারই পাননি, নিহত ও আহত শ্রমিক ও তাদের স্বজনরা। এসবই রাষ্ট্রের ভিতরকার অসাধু নেতৃত্বের ক্ষমার অযোগ্য দায়িত্বজ্ঞানহীনতায় ঘটেছে এবং ঘটে চলেছে। ব্যক্তির অসততা নিয়ে আমরা আলোচনা শুরু করেছিলাম। ব্যক্তিগত পর্যায়ে মানুষ সৎ হতে পারেন যদি সেই ব্যক্তির থাকে প্রচন্ড আত্মসংযম। এবং সেই সংযম আসবে তার শিক্ষা-দীক্ষা থেকে অর্জিত চেতনা থেকে। রাষ্ট্র যদি সৎ নেতাদের দ্বারা পরিচালিত হয় তাহলে সেই সমাজে উপযুক্ত শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টি হবে গণমানুষের জন্য এবং তাতে ব্যক্তিমানুষের মাঝে সততার চেতনা বেশি সহজে পাকাপোক্ত হতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশের মতো রাষ্ট্রের সমাজে যেখানে সৎ নেতৃত্ব কায়েমের আশাই প্রায় দুরাশা, সেখানে দেশ মানুষের বড় অংশকে ভালো শিক্ষিত মানুষে রূপান্তরের মাধ্যমে তাদের সততার চেতনা সৃষ্টির বিষয়টি একেবারেই সুদূরপরাহত।

তাহলে উপায়? উপায় তো খুঁজে বের করতেই হবে। উপায় হচ্ছে, তারুণ্যের ভিতরে গণজাগরণ সৃষ্টি। যে তারুণ্য ঊনসত্তর গণঅভ্যুত্থান ঘটায়, যে তারুণ্য একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ করে। যে তারুণ্য আশির দশকের হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মতো দানব-স্বৈরাচারকে রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে বিদায় করে নব্বইয়ের শেষ প্রান্তে। যে তারুণ্য ২০১৩ সালের শাহবাগ গণজাগরণ ঘটায় এবং একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের উপযুক্ত শাস্তি বাস্তবায়নে মূলশক্তির ভূমিকা পালন করে। সে তারুণ্যকেই জেগে উঠতে হবে। তাদের জাগাতেই হবে। শুধু ব্যক্তির আত্মসংযম দিয়ে জনে জনে যে সততা তা অর্জনের প্রচেষ্টা কোনো সুফল দেবে না, যতক্ষণ না রাষ্ট্র তার তারুণ্যকে জাগিয়ে দেবে- সুশিক্ষা লাভের একটা বিশাল কর্মযজ্ঞে, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথে, সুশাসন কায়েমের লক্ষ্যে, সমৃদ্ধ রাষ্ট্র সুপ্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা