শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

মানুষের নীতি-নৈতিকতার এ ধস!

খায়রুল কবীর খোকন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের নীতি-নৈতিকতার এ ধস!

একবিংশ শতাব্দীর এই বিশে^ মানবসভ্যতা শিক্ষা-দীক্ষা, জ্ঞানবিজ্ঞান চর্চায়, নব নব আবিষ্কারে-উদ্ভাবনে যে বিশাল অগ্রগতি সাধন করেছে তা তো আমরা সবাই জানি। কিন্তু শিক্ষিতজনের মধ্যে জীবনাচারে নীতি-নৈতিকতার, মূল্যবোধের যে দুঃসহ ধস নেমেছে এবং সে ধস যে ক্রমবর্ধমান তা কোনো অগ্রগতি দিয়েই তো ঠেকানো যাচ্ছে না।

আমার বড় ভাইয়ের চার দশকের বন্ধু মুরাদ মিরধা (ছদ্মনাম)। এ দেশের প্রথম দুই দশকের এক নম্বর বাংলা দৈনিকের দক্ষ রিপোর্টার মুরাদ মিরধা জীবিকার তাগিদে এখন বাংলাবাজারের একটি বিখ্যাত প্রকাশনা সংস্থার প্রকাশিতব্য বইয়ের ‘অখ্যাত সম্পাদনা’র কাজ করতে বাধ্য হন। পাঁচ দশকের লেখক সহজে কাবু হন না। কিন্তু তিনি কাবু হয়ে পড়েছেন একটি বইয়ের প্রæফ সংশোধনের কাজ করতে করতে। খ্যাতিমান লেখক-বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক-ইতিহাসবিদের একটি বই। বিষয়বস্তু হচ্ছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের পাঠ্যবইয়ে ‘মিথ্যাচার’ (ইতিহাস-বিকৃতি) ইত্যাদি। অনাচারগুলো করেছেন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতনামা শিক্ষকরা আর শিক্ষক-নামধারী টেক্সট বুক বোর্ড কর্মকর্তারা। শিশু ও কিশোর পাঠ্যবইগুলোয় তারা যে মিথ্যাচার করেছেন তার নজির বিশে^র অন্য কোথাও আছে কি না সন্দেহ। এ বই পড়তে পড়তে যখন সম্পাদনার কাজ করতে হয় তখন রীতিমতো অসুস্থ বোধ করেন মুরাদ মিরধা, কাজে এগোতে নিদারুণ কষ্ট হয় তাঁর। (তিনি নিজেই এ ঘটনার কথা আমাকে বলেছেন এবং তার মধ্যে মিথ্যাচারের রোগটা নেই বললে চলে)। ভাবী, অত্যন্ত বেদনাহত চিত্তে- এ দেশে সাধারণ নাগরিকের মধ্যে শিক্ষা-দীক্ষায় পিছিয়ে থাকা মানুষের কথা বাদই দিলাম, যারা রাষ্ট্রের অর্থে শিক্ষিত, উচ্চশিক্ষিত হয়েছেন, সেসব সুবিধাভোগী মানুষের মধ্যে মূল্যবোধের এই যে ধস, এই যে নরক অবক্ষয় এসব কীভাবে ঠেকাব আমরা? বিশ্বসেরা একটি মুক্তিযুদ্ধে লড়েছে আমাদের পূর্ববর্তী প্রজন্ম, পাকিস্তানি বর্বর উপনিবেশবাদী শাসক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে, তারও আগে প্রায় আড়াই দশক ধরে সংগ্রাম করতে হয়েছে ওই নিষ্ঠুর শোষক গোষ্ঠীর বিপক্ষে মুখোমুখি হয়ে। আবার তারও আগে ২০০ বছর লড়তে হয়েছে ব্রিটিশ উপনিবেশবাদী শাসক-শোষক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে। একটা গণতন্ত্রের, সুশাসনের, সামাজিক ন্যায়বিচারের, সত্যনিষ্ঠ ও মানবিক রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েমের লক্ষ্যেই তো এত বড় রক্তক্ষয়ী একটা স্বাধীনতার-সশস্ত্র যুদ্ধ আমাদের পূর্বপুরুষদের লড়তে হয়েছিল। যদি মিথ্যচারের সমাজই কায়েম করতে হবে তাহলে এত আত্মত্যাগ কীসের জন্য?

আমাদের দেশে কি সাধারণ নাগরিকের মধ্যে ব্যক্তিগত সততার বিষয়টি একেবারেই ম্লান থেকে ম্লানতর হতে হতে এখন তলানির শেষ পর্যায়ে? শিল্পকারখানা প্রতিষ্ঠা করে তাতে আগুন-নিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থাই না রেখে, উল্টো খাবার ও পানীয় তৈরির কারখানায় অবৈধভাবে কেমিক্যাল এবং নানারকম দাহ্যবস্তুর গুদাম বানিয়ে রেখেছিলেন রূপগঞ্জের হাসেম ফুডস কারখানার মালিক। শিশু-কিশোর শ্রমিক (যা এ দেশের আইনে নিষিদ্ধ) নিয়োগ করা হয়েছে প্রচুরসংখ্যক। তার সঙ্গে অনেক বয়স্ক শ্রমজীবী কাজে ঢুকিয়েছেন- সবাই কম বেতনের কর্মজীবী। তারপর সবাইকে কারখানার তালাবদ্ধ ফ্লোরে কাজ করতে বাধ্য করা হলো। এবং তাতেই এই ৫২ পোড়া-কঙ্কাল তৈরি হলো। (৮ জুলাই বিকালে অগ্নিকান্ড শুরু হয়ে চলে প্রায় ২৭ ঘণ্টাব্যাপী)। করল কে? হাসেম মিয়া আর তার ম্যানেজারেরা। এটা কোন নীতি-নৈতিকতার মধ্যে পড়ে? এ তো পুরোদস্তুর হত্যাকান্ড। সাধারণ সততার কথা বাদ দিলেও মানুষের মধ্যে যে কতটা নিষ্ঠুরতা কাজ করে, কতটা নির্মমতার বিকৃত আচরণ তা এই হাসেম গংদের দেখলেই বোঝা যায়। এমনকি আগুন লাগার পরেও ফ্যাক্টরি ভবনের চার তলার সিঁড়ির গেটের তালা খুলে দিয়ে শ্রমিকদের বেরোনোর ব্যবস্থা করেনি, তারা আগুন নেভানোর সময়েও দমকল বাহিনীকে জানায়নি, ছয় তলা ভবনটির চার তলায় শ্রমিকরা আছে আটকা পড়ে- তাদের উদ্ধার করতে হবে। কত বড় বর্বর এসব মানুষ নামধারী শিল্পকারখানার মালিক? হাসেম ফুডস মালিকপক্ষ ও তাদের ম্যানেজারদের মধ্যে কি সামান্যতম সততারও লেশমাত্র নেই? যে কোনো শিল্পকারখানা গড়ে তোলার সময়েই দমকল বাহিনী, শিল্পকারখানা পরিদর্শন অধিদফতর, বিস্ফোরক অধিদফতর, পরিবেশ অধিদফতর প্রভৃতি থেকে ‘ফিটনেস’ অনুমোদনপত্র বা সার্টিফিকেট নিতে হয়। তা ছাড়া স্থানীয় উপজেলা প্রশাসন, জেলা প্রশাসন, পৌরসভা বা স্থানীয় সরকার বিভাগ ও পুলিশ প্রশাসনের তদারকি থাকে। সেই তদারকি ও উপরোক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহের অনুমোদন বছর বছর নবায়নও দরকার পড়ে। এসব অফিস এ অগ্নিকান্ডের দায়দায়িত্ব এড়াতে পারে না, কোনোভাবেই না। প্রতিটি অফিসের কর্মকর্তাদের নীতি-নৈতিকতায় ধস নেমেছে বলেই এ রকম মানবসৃষ্ট অগ্নিদুর্ঘটনা সম্ভব হয়েছে। তাদের প্রত্যেককেই বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিদান অপরিহার্য।

এবং সারা দেশে শিল্পকারখানা মালিকদের মধ্যে খোঁজ নিলে এ রকম হাসেম গং পাওয়া যাবে শত শত, না শত শত নয়, হাজার হাজার। সারা দেশে যে ৩০ হাজার শিল্পকারখানা আছে নানা আকারের, তার মধ্যে তো ২৯ হাজারের কারখানা হিসেবে বিশ্বমানের স্ট্যান্ডার্ডে কোনো অনুমোদন লাভের ন্যূনতম যোগ্যতাই নেই। বড়জোর হাজারখানেক কারখানা শ্রমিকের সার্বিক নিরাপত্তা বিধানের সুবিধা দিয়ে সেসব প্রতিষ্ঠা করেছে। মানে শতকরা সাড়ে ৩ শতাংশ কারখানার ফিটনেস আছে হয়তো বলা যাবে। মানে সাড়ে ৯৬ শতাংশই কারখানা নামের অযোগ্য। প্রতিটি এক একটি মৃত্যুকূপ। স্মরণ করা যেতে পারে, ২০১৩ সালে সাভারের রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির ঘটনায় প্রায় বারো শ শ্রমিক নিহত হন ভবন মালিক ও কারখানা মালিকদের স্বেচ্ছাচারিতায়। আহত ও পঙ্গু হন শত শত শ্রমিক। সেই মামলার বিচার কিন্তু এখনো পাননি নিহত ও আহত ব্যক্তি ও তাদের অসহায় স্বজনরা। এর পরে তাজরীন গার্মেন্টের মালিকের গাফিলতিতে অগ্নিকান্ডে নিহত হন ১৩০ জন শ্রমিক, আহত হন অনেকে। কিন্তু তাজরীনের মালিককে আইনের কাঠগড়ায় নিয়ে সুবিচার লাভ করা যায়নি এখনো। আরও অনেক কারখানায় আগুন লেগে শ্রমিক নিহত হয়েছেন মালিকপক্ষ ও তাদের ম্যানেজারদের দোষে। কিন্তু কোনো বিচারই পাননি, নিহত ও আহত শ্রমিক ও তাদের স্বজনরা। এসবই রাষ্ট্রের ভিতরকার অসাধু নেতৃত্বের ক্ষমার অযোগ্য দায়িত্বজ্ঞানহীনতায় ঘটেছে এবং ঘটে চলেছে। ব্যক্তির অসততা নিয়ে আমরা আলোচনা শুরু করেছিলাম। ব্যক্তিগত পর্যায়ে মানুষ সৎ হতে পারেন যদি সেই ব্যক্তির থাকে প্রচন্ড আত্মসংযম। এবং সেই সংযম আসবে তার শিক্ষা-দীক্ষা থেকে অর্জিত চেতনা থেকে। রাষ্ট্র যদি সৎ নেতাদের দ্বারা পরিচালিত হয় তাহলে সেই সমাজে উপযুক্ত শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টি হবে গণমানুষের জন্য এবং তাতে ব্যক্তিমানুষের মাঝে সততার চেতনা বেশি সহজে পাকাপোক্ত হতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশের মতো রাষ্ট্রের সমাজে যেখানে সৎ নেতৃত্ব কায়েমের আশাই প্রায় দুরাশা, সেখানে দেশ মানুষের বড় অংশকে ভালো শিক্ষিত মানুষে রূপান্তরের মাধ্যমে তাদের সততার চেতনা সৃষ্টির বিষয়টি একেবারেই সুদূরপরাহত।

তাহলে উপায়? উপায় তো খুঁজে বের করতেই হবে। উপায় হচ্ছে, তারুণ্যের ভিতরে গণজাগরণ সৃষ্টি। যে তারুণ্য ঊনসত্তর গণঅভ্যুত্থান ঘটায়, যে তারুণ্য একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ করে। যে তারুণ্য আশির দশকের হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মতো দানব-স্বৈরাচারকে রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে বিদায় করে নব্বইয়ের শেষ প্রান্তে। যে তারুণ্য ২০১৩ সালের শাহবাগ গণজাগরণ ঘটায় এবং একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের উপযুক্ত শাস্তি বাস্তবায়নে মূলশক্তির ভূমিকা পালন করে। সে তারুণ্যকেই জেগে উঠতে হবে। তাদের জাগাতেই হবে। শুধু ব্যক্তির আত্মসংযম দিয়ে জনে জনে যে সততা তা অর্জনের প্রচেষ্টা কোনো সুফল দেবে না, যতক্ষণ না রাষ্ট্র তার তারুণ্যকে জাগিয়ে দেবে- সুশিক্ষা লাভের একটা বিশাল কর্মযজ্ঞে, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথে, সুশাসন কায়েমের লক্ষ্যে, সমৃদ্ধ রাষ্ট্র সুপ্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা