শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

মানুষের নীতি-নৈতিকতার এ ধস!

খায়রুল কবীর খোকন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের নীতি-নৈতিকতার এ ধস!

একবিংশ শতাব্দীর এই বিশে^ মানবসভ্যতা শিক্ষা-দীক্ষা, জ্ঞানবিজ্ঞান চর্চায়, নব নব আবিষ্কারে-উদ্ভাবনে যে বিশাল অগ্রগতি সাধন করেছে তা তো আমরা সবাই জানি। কিন্তু শিক্ষিতজনের মধ্যে জীবনাচারে নীতি-নৈতিকতার, মূল্যবোধের যে দুঃসহ ধস নেমেছে এবং সে ধস যে ক্রমবর্ধমান তা কোনো অগ্রগতি দিয়েই তো ঠেকানো যাচ্ছে না।

আমার বড় ভাইয়ের চার দশকের বন্ধু মুরাদ মিরধা (ছদ্মনাম)। এ দেশের প্রথম দুই দশকের এক নম্বর বাংলা দৈনিকের দক্ষ রিপোর্টার মুরাদ মিরধা জীবিকার তাগিদে এখন বাংলাবাজারের একটি বিখ্যাত প্রকাশনা সংস্থার প্রকাশিতব্য বইয়ের ‘অখ্যাত সম্পাদনা’র কাজ করতে বাধ্য হন। পাঁচ দশকের লেখক সহজে কাবু হন না। কিন্তু তিনি কাবু হয়ে পড়েছেন একটি বইয়ের প্রæফ সংশোধনের কাজ করতে করতে। খ্যাতিমান লেখক-বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক-ইতিহাসবিদের একটি বই। বিষয়বস্তু হচ্ছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের পাঠ্যবইয়ে ‘মিথ্যাচার’ (ইতিহাস-বিকৃতি) ইত্যাদি। অনাচারগুলো করেছেন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতনামা শিক্ষকরা আর শিক্ষক-নামধারী টেক্সট বুক বোর্ড কর্মকর্তারা। শিশু ও কিশোর পাঠ্যবইগুলোয় তারা যে মিথ্যাচার করেছেন তার নজির বিশে^র অন্য কোথাও আছে কি না সন্দেহ। এ বই পড়তে পড়তে যখন সম্পাদনার কাজ করতে হয় তখন রীতিমতো অসুস্থ বোধ করেন মুরাদ মিরধা, কাজে এগোতে নিদারুণ কষ্ট হয় তাঁর। (তিনি নিজেই এ ঘটনার কথা আমাকে বলেছেন এবং তার মধ্যে মিথ্যাচারের রোগটা নেই বললে চলে)। ভাবী, অত্যন্ত বেদনাহত চিত্তে- এ দেশে সাধারণ নাগরিকের মধ্যে শিক্ষা-দীক্ষায় পিছিয়ে থাকা মানুষের কথা বাদই দিলাম, যারা রাষ্ট্রের অর্থে শিক্ষিত, উচ্চশিক্ষিত হয়েছেন, সেসব সুবিধাভোগী মানুষের মধ্যে মূল্যবোধের এই যে ধস, এই যে নরক অবক্ষয় এসব কীভাবে ঠেকাব আমরা? বিশ্বসেরা একটি মুক্তিযুদ্ধে লড়েছে আমাদের পূর্ববর্তী প্রজন্ম, পাকিস্তানি বর্বর উপনিবেশবাদী শাসক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে, তারও আগে প্রায় আড়াই দশক ধরে সংগ্রাম করতে হয়েছে ওই নিষ্ঠুর শোষক গোষ্ঠীর বিপক্ষে মুখোমুখি হয়ে। আবার তারও আগে ২০০ বছর লড়তে হয়েছে ব্রিটিশ উপনিবেশবাদী শাসক-শোষক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে। একটা গণতন্ত্রের, সুশাসনের, সামাজিক ন্যায়বিচারের, সত্যনিষ্ঠ ও মানবিক রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েমের লক্ষ্যেই তো এত বড় রক্তক্ষয়ী একটা স্বাধীনতার-সশস্ত্র যুদ্ধ আমাদের পূর্বপুরুষদের লড়তে হয়েছিল। যদি মিথ্যচারের সমাজই কায়েম করতে হবে তাহলে এত আত্মত্যাগ কীসের জন্য?

আমাদের দেশে কি সাধারণ নাগরিকের মধ্যে ব্যক্তিগত সততার বিষয়টি একেবারেই ম্লান থেকে ম্লানতর হতে হতে এখন তলানির শেষ পর্যায়ে? শিল্পকারখানা প্রতিষ্ঠা করে তাতে আগুন-নিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থাই না রেখে, উল্টো খাবার ও পানীয় তৈরির কারখানায় অবৈধভাবে কেমিক্যাল এবং নানারকম দাহ্যবস্তুর গুদাম বানিয়ে রেখেছিলেন রূপগঞ্জের হাসেম ফুডস কারখানার মালিক। শিশু-কিশোর শ্রমিক (যা এ দেশের আইনে নিষিদ্ধ) নিয়োগ করা হয়েছে প্রচুরসংখ্যক। তার সঙ্গে অনেক বয়স্ক শ্রমজীবী কাজে ঢুকিয়েছেন- সবাই কম বেতনের কর্মজীবী। তারপর সবাইকে কারখানার তালাবদ্ধ ফ্লোরে কাজ করতে বাধ্য করা হলো। এবং তাতেই এই ৫২ পোড়া-কঙ্কাল তৈরি হলো। (৮ জুলাই বিকালে অগ্নিকান্ড শুরু হয়ে চলে প্রায় ২৭ ঘণ্টাব্যাপী)। করল কে? হাসেম মিয়া আর তার ম্যানেজারেরা। এটা কোন নীতি-নৈতিকতার মধ্যে পড়ে? এ তো পুরোদস্তুর হত্যাকান্ড। সাধারণ সততার কথা বাদ দিলেও মানুষের মধ্যে যে কতটা নিষ্ঠুরতা কাজ করে, কতটা নির্মমতার বিকৃত আচরণ তা এই হাসেম গংদের দেখলেই বোঝা যায়। এমনকি আগুন লাগার পরেও ফ্যাক্টরি ভবনের চার তলার সিঁড়ির গেটের তালা খুলে দিয়ে শ্রমিকদের বেরোনোর ব্যবস্থা করেনি, তারা আগুন নেভানোর সময়েও দমকল বাহিনীকে জানায়নি, ছয় তলা ভবনটির চার তলায় শ্রমিকরা আছে আটকা পড়ে- তাদের উদ্ধার করতে হবে। কত বড় বর্বর এসব মানুষ নামধারী শিল্পকারখানার মালিক? হাসেম ফুডস মালিকপক্ষ ও তাদের ম্যানেজারদের মধ্যে কি সামান্যতম সততারও লেশমাত্র নেই? যে কোনো শিল্পকারখানা গড়ে তোলার সময়েই দমকল বাহিনী, শিল্পকারখানা পরিদর্শন অধিদফতর, বিস্ফোরক অধিদফতর, পরিবেশ অধিদফতর প্রভৃতি থেকে ‘ফিটনেস’ অনুমোদনপত্র বা সার্টিফিকেট নিতে হয়। তা ছাড়া স্থানীয় উপজেলা প্রশাসন, জেলা প্রশাসন, পৌরসভা বা স্থানীয় সরকার বিভাগ ও পুলিশ প্রশাসনের তদারকি থাকে। সেই তদারকি ও উপরোক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহের অনুমোদন বছর বছর নবায়নও দরকার পড়ে। এসব অফিস এ অগ্নিকান্ডের দায়দায়িত্ব এড়াতে পারে না, কোনোভাবেই না। প্রতিটি অফিসের কর্মকর্তাদের নীতি-নৈতিকতায় ধস নেমেছে বলেই এ রকম মানবসৃষ্ট অগ্নিদুর্ঘটনা সম্ভব হয়েছে। তাদের প্রত্যেককেই বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিদান অপরিহার্য।

এবং সারা দেশে শিল্পকারখানা মালিকদের মধ্যে খোঁজ নিলে এ রকম হাসেম গং পাওয়া যাবে শত শত, না শত শত নয়, হাজার হাজার। সারা দেশে যে ৩০ হাজার শিল্পকারখানা আছে নানা আকারের, তার মধ্যে তো ২৯ হাজারের কারখানা হিসেবে বিশ্বমানের স্ট্যান্ডার্ডে কোনো অনুমোদন লাভের ন্যূনতম যোগ্যতাই নেই। বড়জোর হাজারখানেক কারখানা শ্রমিকের সার্বিক নিরাপত্তা বিধানের সুবিধা দিয়ে সেসব প্রতিষ্ঠা করেছে। মানে শতকরা সাড়ে ৩ শতাংশ কারখানার ফিটনেস আছে হয়তো বলা যাবে। মানে সাড়ে ৯৬ শতাংশই কারখানা নামের অযোগ্য। প্রতিটি এক একটি মৃত্যুকূপ। স্মরণ করা যেতে পারে, ২০১৩ সালে সাভারের রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির ঘটনায় প্রায় বারো শ শ্রমিক নিহত হন ভবন মালিক ও কারখানা মালিকদের স্বেচ্ছাচারিতায়। আহত ও পঙ্গু হন শত শত শ্রমিক। সেই মামলার বিচার কিন্তু এখনো পাননি নিহত ও আহত ব্যক্তি ও তাদের অসহায় স্বজনরা। এর পরে তাজরীন গার্মেন্টের মালিকের গাফিলতিতে অগ্নিকান্ডে নিহত হন ১৩০ জন শ্রমিক, আহত হন অনেকে। কিন্তু তাজরীনের মালিককে আইনের কাঠগড়ায় নিয়ে সুবিচার লাভ করা যায়নি এখনো। আরও অনেক কারখানায় আগুন লেগে শ্রমিক নিহত হয়েছেন মালিকপক্ষ ও তাদের ম্যানেজারদের দোষে। কিন্তু কোনো বিচারই পাননি, নিহত ও আহত শ্রমিক ও তাদের স্বজনরা। এসবই রাষ্ট্রের ভিতরকার অসাধু নেতৃত্বের ক্ষমার অযোগ্য দায়িত্বজ্ঞানহীনতায় ঘটেছে এবং ঘটে চলেছে। ব্যক্তির অসততা নিয়ে আমরা আলোচনা শুরু করেছিলাম। ব্যক্তিগত পর্যায়ে মানুষ সৎ হতে পারেন যদি সেই ব্যক্তির থাকে প্রচন্ড আত্মসংযম। এবং সেই সংযম আসবে তার শিক্ষা-দীক্ষা থেকে অর্জিত চেতনা থেকে। রাষ্ট্র যদি সৎ নেতাদের দ্বারা পরিচালিত হয় তাহলে সেই সমাজে উপযুক্ত শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টি হবে গণমানুষের জন্য এবং তাতে ব্যক্তিমানুষের মাঝে সততার চেতনা বেশি সহজে পাকাপোক্ত হতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশের মতো রাষ্ট্রের সমাজে যেখানে সৎ নেতৃত্ব কায়েমের আশাই প্রায় দুরাশা, সেখানে দেশ মানুষের বড় অংশকে ভালো শিক্ষিত মানুষে রূপান্তরের মাধ্যমে তাদের সততার চেতনা সৃষ্টির বিষয়টি একেবারেই সুদূরপরাহত।

তাহলে উপায়? উপায় তো খুঁজে বের করতেই হবে। উপায় হচ্ছে, তারুণ্যের ভিতরে গণজাগরণ সৃষ্টি। যে তারুণ্য ঊনসত্তর গণঅভ্যুত্থান ঘটায়, যে তারুণ্য একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ করে। যে তারুণ্য আশির দশকের হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মতো দানব-স্বৈরাচারকে রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে বিদায় করে নব্বইয়ের শেষ প্রান্তে। যে তারুণ্য ২০১৩ সালের শাহবাগ গণজাগরণ ঘটায় এবং একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের উপযুক্ত শাস্তি বাস্তবায়নে মূলশক্তির ভূমিকা পালন করে। সে তারুণ্যকেই জেগে উঠতে হবে। তাদের জাগাতেই হবে। শুধু ব্যক্তির আত্মসংযম দিয়ে জনে জনে যে সততা তা অর্জনের প্রচেষ্টা কোনো সুফল দেবে না, যতক্ষণ না রাষ্ট্র তার তারুণ্যকে জাগিয়ে দেবে- সুশিক্ষা লাভের একটা বিশাল কর্মযজ্ঞে, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথে, সুশাসন কায়েমের লক্ষ্যে, সমৃদ্ধ রাষ্ট্র সুপ্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

৪৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন