শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

আমার জীবনের সর্বনাশা ১৫ আগস্ট

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
আমার জীবনের সর্বনাশা ১৫ আগস্ট

লিখছি ১৫ আগস্ট রবিবার, ছাপা হবে ১৭ আগস্ট মঙ্গলবার। ২০/৩০ বাবর রোডের যে ঘরে বসে লিখছি ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট শুক্রবার সে ঘর থেকেই এক কাপড়ে বেরিয়ে ছিলাম। বৃহস্পতিবার রাত প্রায় ২টায় মোহাম্মদপুরের বাড়ি ফিরেছিলাম। কারণ ১৪ আগস্ট ১টা ৪০ মিনিটে পিতার সঙ্গে কথা বলে ধানমন্ডি থেকে বেরিয়ে এসেছিলাম। দেখতে দেখতে কত দিন হয়ে গেল। বাবর রোডের বাড়ি ফিরেছি ঠিকই, কিন্তু কোনো দিক থেকেই পিতার বর্তমানে সবল সন্তানের যে অবস্থান তার তিরোধানে এতিম সন্তান সেখানে আর ফিরতে পারেনি। সময় তো শেষ আর ফিরতে পারব তাই-বা বলি কী করে, আর তেমন আশাও করি না। যে কদিন বেঁচে আছি কাউকে না ঠকিয়ে সততার সঙ্গে বেঁচে থাকতে পারলেই হলো।

আজ দেড় বছর ঘরে বসা। তাই শরীর অনেকটা নষ্ট হতে চলেছে। মাটিতে বসে নামাজ পড়তে পারি না সেও প্রায় তিন-চার মাস হয়ে গেল। ধীরে ধীরে আরও কত কী হবে তা যিনি সৃষ্টি করেছেন তিনিই জানেন। করোনায় সাধারণ মানুষ সর্বস্বান্ত, দিশাহারা। গাড়ি-ঘোড়া বন্ধে মানুষ কী যে কষ্ট করেছে আর তাতে সরকার কতটা যে অপ্রিয় হয়েছে তা বোঝানোর শক্তি এখন অনেকের নেই। হয়তো যখন সময় হবে তখন বুঝেও কোনো কাজ হবে না। দেখুন কী মজার ব্যাপার! কঠোর লকডাউনে মৃত্যু সংখ্যা উঠেছিল ২৬৪। লকডাউন তুলে নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা প্রথমে ২১৫, তারপর ১৯৭। ১৫ আগস্ট পর্যন্ত ১৭৮। তাহলে তো লকডাউনের চেয়ে মুক্ত থাকাই ভালো। আসল কথা লকডাউন করোনার কোনো প্রতিকার নয়। করোনার প্রতিকার স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা, সর্বোপরি আল্লাহর ওপর ভরসা রাখা। কতই তো উথাল-পাথাল হলো খোঁজ নিয়ে দেখুন বস্তির কজন আক্রান্ত হয়েছে, কজন শ্রমিক আক্রান্ত হয়েছে, গার্মেন্টে কে আক্রান্ত হয়েছে? কেউ না। পরিশ্রমী, রোদে পোড়া, বৃষ্টিতে ভেজা মানুষ করোনাকে জয় করেছে। যারা শুয়ে-বসে খায়, শরীরে মেদ জমেছে তাদের বেশিসংখ্যক করোনায় আক্রান্ত। সারা বিশ্বে করোনার টিকা আবিষ্কৃত হয়েছে। বড় বড় কথা না বলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সবাইকে টিকা দেওয়া দরকার। এ কার্যক্রম যথাযথ করলে বিপদ অনেকটা কমে যাবে। তাই মহাপ-িতদের বেশি প-িতি না করতে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি। আল্লাহর ওপর ভরসা রাখুন।

দেশে এখন চলচ্চিত্রশিল্পী পরীমণিকে নিয়ে চরম আলোচনা। একজন নারী, একজন মহিলাকে নিয়ে প্রচারমাধ্যমের এতটা ঝাঁপিয়ে পড়া অনেকের কাছেই মনঃপূত নয়। হাজার হলেও পরীমণি একজন নারী। সবারই বাবা-মা আছে, ভাইবোন আছে, সন্তান-সন্ততি আছে। পরীমণিও তো তাদের একজন হতে পারত। তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে মাদকের মামলায়। তাহলে কে তার বাড়ি গেল, কার বাড়ি সে গেল এগুলো তো মামলার বিষয় নয়। তার বাড়িতে মদ পাওয়া গেছে, মারাত্মক নেশাবস্তু পাওয়া গেছে। ভালো কথা। কিন্তু সেগুলো কি তার কাছ থেকে পাওয়া গেছে? তার বাড়িতে পাওয়া গেছে। বাড়িতে তো আরও লোক থাকে। আর যখন তাকে গ্রেফতার করা হয় বাইরের নিরপেক্ষ লোক নিয়ে কি তল্লাশি করা হয়েছে? নাকি যারা পরীমণিকে গ্রেফতার করেছে তারাই ওসব সাজিয়ে তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছেন? পরীমণির কথা কি মিথ্যা, তার মামলায় পেছন থেকে কেউ কেউ কলকাঠি নাড়াচ্ছে। মাদক মামলার আসামিকে কি বেল দেওয়া হয়নি? পরীমণির কি কখনো জামিন হবে না? জামিনও হবে, মামলা থেকে খালাসও পাবে। কারণ মামলাটি দুর্বলভাবে সাজানো আর এমনিতেই মিথ্যার একটা দুর্বলতা থাকে। হত্যা মামলার আসামিরা আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে দেখা করতে পারে। তবে কেন পরীমণির শত বছরের নানা দেখা করতে পারলেন না?

যাক, এসব নিয়ে পরে কখনো লিখব। ১৫ আগস্ট আমার জীবনের সর্বস্ব হারানোর দিন। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট যেভাবেই গিয়ে থাকুক ’৭৬-এর ১৫ আগস্ট ছিলাম প্রতিরোধযুদ্ধে মেঘালয়ের পাদদেশে চান্দভূই ক্যাম্পে। ১৫ আগস্ট সকালে যখন সহযোদ্ধাদের সামনে দাঁড়াতে চেষ্টা করেছিলাম দাঁড়িয়ে থাকতে পারিনি, বসে থাকতেও পারিনি। আমার চোখে অশ্রুর সাগর বইছিল। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী তখন চান্দভূই ক্যাম্পে ছিলেন। সন্তানের মতো ধরে রেখেছিলেন। অফিসঘরে বসে থাকতে না পারায় পাশেই সাধারণ যোদ্ধাদের মাটির বিছানায় শুইয়ে দিয়েছিলেন। নিচে ছিল ধান-চালের বস্তা কাটা চট, ওপরে একটা চাদর। তাতেই শুয়ে ছিলাম সারা দিন। এক ফোঁটা পানি পর্যন্ত পান করিনি। শরীরকে কষ্ট দিতাম। আত্মা তো কষ্ট পাচ্ছিল অহর্নিশ। ’৯০-এ দেশে ফিরে ১৫ আগস্ট দুপুর ১২টা পর্যন্ত দানাপানি গ্রহণ করতাম না, ঘরের দরজা খুলতাম না। ২০০০ সালের পর থেকে দানাপানি গ্রহণ করি, ঘুম থেকে উঠে দরজাও খুলি। আজকেও যেমন ফজরের নামাজ আদায় করে চোখের পানি ফেলে দরজা খুলে লিখতে বসেছি। এখন আর নিজে হাতে লিখতে পারি না। বছরখানেক যাবৎ হাত কাঁপে, শরীরও একটু একটু কাঁপে। অন্যের দ্বারা লেখা তৈরি করতে হয়। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী একবার কলম নিয়ে ৩০ পৃষ্ঠা লিখে গেলেও তাঁর কলম তুলতে হতো না। আমার আগাগোড়াই এক পৃষ্ঠা লিখতে তিনবার কলম তুলতে হতো। এখন লেখা তৈরি করে দু-তিন বার দেখি। তাই দুর্বলতা অনেক। গতকাল ছিল (১৪ আগস্ট) আমার স্ত্রী নাসরীন কোরায়েশীর মনে হয় ৬৮তম জন্মদিন। নাসরীন এখন সিদ্দিকী। তাঁর সঙ্গে বিয়ে হবে, বিয়ের আগে কোনো দিন কল্পনাও করিনি। মেয়েটি খুব ভোলাভালা সাদামাটা। গতকাল তিনি তাঁর জন্মদিনও ভুলে গিয়েছিলেন। আমিই সকালে টাঙ্গাইল থেকে টেলিফোনে জন্মদিনের কথা মনে করিয়ে দিয়েছি। টাঙ্গাইল গিয়েছিলাম ৯ আগস্ট কঠোর লকডাউনের মধ্যে। আবার ১৪ আগস্ট টাঙ্গাইল থেকে ফিরেছি। সকালে ঘুম থেকে উঠেছিলাম বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ শুনে। এখন হয়তো অনেকেই জানেন না, ষাটের দশকে সিরাজউদ্দৌলার একটা প্লে সব সময় মাইক্রোফোনে বাজানো হতো। কোথাও সিরাজউদ্দৌলার প্লে শুনলেই দাঁড়িয়ে যেতাম, বসে যেতাম, শরীরের লোম খাড়া হয়ে যেত। সে রকম বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ একসময় ছিল আমাদের উদ্দীপনা, আমাদের জন্য প্রেরণা। মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীন বাংলা বেতার অথবা আকাশবাণী কিংবা বিবিসি থেকে যখন শুনতাম দেহমনে শিহরণ জাগত। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর সে ভাষণ নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এখন সারা বিশ্বে কয়েকটি ভাষণের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ একটি। তার একটা জাতীয় মর্যাদা থাকা উচিত। যত্রতত্র যেখানে সেখানে যেভাবে সেভাবে ভাষণটি বাজানো অবমাননাকর। অথচ প্রতিনিয়ত সে অবমাননাই করা হচ্ছে। টাঙ্গাইল জেলা তথ্য বিভাগ ওষুধের ক্যানভাসারের মতো বঙ্গবন্ধুর খন্ড খন্ড ভাষণ বাজায় আবার শোক দিবসের প্রচার করে। এ যেন কোনো সার্কাস! ১৪ আগস্ট টাঙ্গাইল থেকে ঢাকার পথে ১০-১২ জায়গায় ৭ মার্চের ভাষণ শুনেছি। কেন যেন বারবার মনে হয়েছে, হায়রে কপাল! তাঁর মরেও মুক্তি নেই। সভা-সমিতিতে লোক জড়ো করতে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, ১৫ আগস্ট শোকের দিনেও তাঁর ভাষণ। কবে যেন বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ শুনে এক অতি সাধারণ অসহায় বৃদ্ধ বলেছিলেন, ‘হায়রে হায়, মানুষটারে একটু পানি খাবারও দেয় না।’ কথাটা শুনে আমার কলিজার বোঁটা ছিঁড়ে গিয়েছিল। বলেছি, অনেকবার। কিন্তু কেউ শোনে না, কেউ উপলব্ধি করে না। কারণ বিচার-বিবেচনাবোধ কেমন যেন নষ্ট হতে চলেছে। সঠিক বিচারবোধ অনেকের মধ্যেই খুঁজে পাওয়া যায় না। ১৪ আগস্ট শনিবার সৈয়দ বোরহান কবীরের অসাধারণ চমৎকার এক লেখা পড়লাম। সেখানে ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার পর্বে একমাত্র কর্নেল জামিলকে বাহবা দিয়েছেন, গাজী সালাউদ্দিনের চেয়ে বড় করে দেখিয়েছেন, ক্ষুদিরামের চেয়ে বড় বঙ্গবন্ধু-প্রেমিক হিসেবে তুলে ধরেছেন। আমিও মানি, একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে অথবা সাধারণ নাই-বা হলো তিনি যদি বঙ্গবন্ধুকে বাঁচাতে এসে নিহত হতেন তাহলে তাকে মাথায় তুলে রাখতাম। কর্নেল জামিল ছিলেন ডিজিএফআইর প্রধান। ছিলেন রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তাপ্রধান, গোয়েন্দাপ্রধান। রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তার জন্য এক ব্রিগেড মানে ৩ হাজার সেনা তাকে আলাদাভাবে দেওয়া হয়েছিল। সেই সঙ্গে দুটি সামরিক হেলিকপ্টার যার একটি গণভবনে ছিল। ১৪ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং পুরান ঢাকায় বোমা ফাটানো হয়েছিল। পুরো প্রশাসন তোলপাড়, ট্যাংক রেজিমেন্টকে তিনটি ট্যাংক নিয়ে মহড়া দিতে বলা হয়েছিল। জাতির পিতার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়া নিয়ে যখন সবাই বিনিদ্র রজনী কাটিয়েছেন তখন নাকে সরিষার তেল দিয়ে কর্নেল জামিল ঘুমিয়ে ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর টেলিফোনে তিনি ঘুম থেকে জেগে হাফশার্ট গায়ে ছুটে এসেছিলেন। কলাবাগানে বিপথগামীদের হাতে গুলি খেয়ে নিহত হন। তিনি হিরো বনে গেলেন! তিনি যখন ছুটে আসছিলেন তার স্ত্রী বলেছিলেন, ‘তুমি একা গিয়ে কী করবে? রিভলবারও তো নিলে না?’ গুলি খেয়ে মরে তিনি হিরো হয়ে গেলেন। কেউ জিজ্ঞাসা করল না বা করে না বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তার ষোলোআনা দায়িত্ব ছিল কর্নেল জামিলের। তিনি তো একটা ব্যাটালিয়ান নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েননি, ব্যাটালিয়ান থাক একটা কোম্পানি নিয়েও প্রতিরোধ করেননি, ১০ জন সেনা নিয়েও বাধা দিতে পারেননি। তিনি হলেন হিরো আর আমরা জীবন পাত করে হলাম জিরো। সৈয়দ বোরহান কবীরের মতো একজন চৌকশ সাংবাদিক আমার ছোট ভাই সন্তানের মতো প্রিয়। সে অনেক অসাধারণ লেখা লেখে। তার মাথায়ও এক মুহূর্তের জন্য এলো না যে কর্নেল জামিল যে-সে মানুষ ছিলেন না। তার ওপর নিরাপত্তার পুরো দায়িত্ব ছিল। আমার ওপর অমন দায়িত্ব থাকলে আর আমি ব্যর্থ হলে আমাকে কি কেউ ক্ষমা করত? শুধু বোরহান কবীরকে বলব কেন, আমার বোনেরাও ব্যাপারটি সেভাবে বিবেচনা করেন না। না হলে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের ১৬ জনের মধ্যে কর্নেল জামিলের ছবি থাকে কী করে? গত ১৫-২০ বছর তিনি বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদকারী হিসেবে একবারও আমার নাম নেননি। কিন্তু কর্নেল জামিলের নাম নিয়েছেন অনেকবার। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভদ্রলোক পাকিস্তানে ছিলেন। যেদিন তাকে ব্রিগেডিয়ার পদে উন্নীত করা হয় সেদিন গণভবনে আমিও ছিলাম। পাকিস্তান-ফেরত বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তায় ব্যর্থ জামিল হয়ে গেলেন শহীদ। আর সর্বস্ব খুইয়ে আমি এবং আমরা হলাম রাজাকার। সবাই যখন বিহ্বল, মন্ত্রিসভায় সব বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রী। অনেকে তো মনে করেছিলেন আওয়ামী লীগের সরকারই প্রতিষ্ঠিত। তাই যা করার সরকারই করবে। ঘোর কাটতেই অনেকের সময় লেগে যায়। আমার এবং আমাদের তেমন লাগেনি। এক কাপড়ে ঘর থেকে বেরিয়েছিলাম। প্রতিবাদ করেছিলাম, প্রতিরোধ দুর্গ গড়ে তুলেছিলাম। এখন কষ্ট হয় মোশতাক-জিয়া-এরশাদ এমনকি বেগম খালেদা জিয়ার আমলেও প্রতিরোধ যোদ্ধা জাতীয় মুক্তিবাহিনীর সদস্যরা ছিলেন রাষ্ট্রের কাছে দুষ্কৃতকারী। ১০৪ জন প্রতিরোধ যোদ্ধা শহীদ হয়েছেন। তাদের জন্য কম করে সাতবার সংসদে শোকপ্রস্তাব আনার চেষ্টা করেছি। সংসদ নেত্রীর অনুমতি ছাড়া আনতে পারিনি। অনেকেই অনেক কিছু বলেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর দলের সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরও প্রতিরোধ যোদ্ধারা দুষ্কৃতকারী এটা ইতিহাসের পাতায় থেকে গেলে নেত্রী শেখ হাসিনার ওপরও যে দায়ভার আসবে না তা নয়। ভাবীকাল অনেক কঠিন কঠিন প্রশ্ন তুলতে পারে। তাই ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি আশু প্রয়োজন।

প্রতিরোধযুদ্ধের সময়গুলো কষ্টের ছিল, ক্লান্তির ছিল। কিন্তু আনন্দও যে খুব একটা ছিল না তা নয়। বোন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নেত্রী শেখ হাসিনা তখন দিল্লির ডি ওও ১৬ পান্ডারা রোডের বাড়িতে থাকতেন। সেখান থেকে ’৭৬-এর সেপ্টেম্বরে লিখেছেন,

‘ভাই,

আপনার চিঠি পেয়েছি। উত্তর দিতে দেরি হয়ে গেল। কি লিখব বলেন? আপনাদের মুখ চেয়েই বসে আছি। অনেক দিন থেকেই যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু সম্ভব হয় নাই। চিঠি পেয়ে যে কেমন লেগেছে বলতে পারব না। আপনারাই আমাদের ভরসা।

কি অন্যায় করেছিলাম যে আজ বাবা-মার কবরটা পর্যন্ত দেখতে পারব না। বাবার এত বড় ভালোবাসার মূল্য বাঙালি এভাবেই প্রতিদান দিল? তবে সবাই যে বিশ্বাসঘাতক না আপনারা তা প্রমাণ করেছেন। আমাদের সংগ্রামী অভিনন্দন রইল আপনাদের জন্য। বিশ্বাসঘাতকদের কোনোমতেই ক্ষমা করবেন না। দ্বিতীয় বিপ্লবকে সফল করতেই হবে এবং সেটাই হবে আপনাদের ও আমাদের ত্যাগের একমাত্র সার্থকতা।

ভাই, অনেক কথা লিখতে ইচ্ছে করে কিন্তু লেখার মতো মন ও ভাষা নেই। আমরা বেঁচে আছি দুটো অপদার্থ। দোয়া করবেন। আপনাদের পাশে আছি। দোয়া করবেন। চিঠির ব্যাপার সম্পূর্ণ গোপন রাখবেন।

খোদা হাফেজ

জয় বাংলা

ইতি আপনার বোনেরা।’

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনা তখন আমাকে আপনি বলে সম্বোধন করতেন। তিনি আমাকে তুমি এবং বজ্র বলে সম্বোধন শুরু করেন ’৭৮ সালের শেষ অথবা ’৭৯ সালের প্রথম সপ্তায়।

এবার বেগম নাসরীন সিদ্দিকীর পরামর্শে ধানমন্ডির বাড়িতে গেলাম না। মাঝে ৩২-এর বাড়ির গেট থেকে ফিরে আসায় আমার স্ত্রীর কথা, ‘ধৈর্য ধর। যখন সময় হবে আমরা যাব। তার চেয়ে বরং সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে সপরিবারে টুঙ্গিপাড়ায় গিয়ে পিতার কবরে ফাতিহা পাঠ করে আসি।’ পরামর্শটা মন্দ লাগেনি। তাই যাওয়া হলো না।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রিয় বোন আইয়ুব-ইয়াহিয়ার শত নির্যাতনে মা-বাবা, ভাই-বোন, আত্মীয়স্বজন নিয়ে ছায়ায়-মায়ায় মাখামাখি করেছিলাম। আমার ছোট তিনটে বোন সন্তানের মতো। অভাব ছিল বড় বোনের। তা-ও আপনি পূরণ করেছিলেন। আপনাকে সব সময় মায়ের মতোই দেখে এসেছি। আর আপনি ভালো করেই জানেন যে আমি মায়ের জন্য কী করতে পারি। বয়স হয়ে গেল, শরীর তেমন ভালো না। মানুষ সবাই ভুল করে, ছোটখাটো অন্যায়ও করে। তাই আমি কোনো ভুল করে থাকলে ক্ষমা করবেন। কখন কী হয় বলা যায় না। কখন আছি কখন নেই তাই যদি চলে যাই দয়া করে ক্ষমা করবেন। আল্লাহ বঙ্গবন্ধুকে তাঁর পরিবার-পরিজনসহ বেহেশতবাসী করুন।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
মীরজুমলা
মীরজুমলা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
উচ্চহারের ঋণ
উচ্চহারের ঋণ
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
অবৈধ গ্যাস ব্যবহারে জিরো টলারেন্স গ্রহণ পেট্রোবাংলার
অবৈধ গ্যাস ব্যবহারে জিরো টলারেন্স গ্রহণ পেট্রোবাংলার

এই মাত্র | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত চোলাই মদ পান করে ৬ জনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত চোলাই মদ পান করে ৬ জনের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় সংঘর্ষে ফিলিস্তিনি সাংবাদিক নিহত
গাজায় সংঘর্ষে ফিলিস্তিনি সাংবাদিক নিহত

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়াগ করে নিল ঘানা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়াগ করে নিল ঘানা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে উইন্ডিজ পেসারের শাস্তি
আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে উইন্ডিজ পেসারের শাস্তি

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষা ভবন অভিমুখে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের পদযাত্রা আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের পদযাত্রা আজ

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৪
মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, নিহত অন্তত ৪৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ একসঙ্গে ২০ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
আজ একসঙ্গে ২০ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কী?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কী?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন অবাধ করতে জার্মানির সার্বিক সহায়তা কামনা
নির্বাচন অবাধ করতে জার্মানির সার্বিক সহায়তা কামনা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইংল্যান্ড সিরিজেও নেই উইলিয়ামসন
ইংল্যান্ড সিরিজেও নেই উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলি গ্রেনেড হামলায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী আহত
লেবাননে ইসরায়েলি গ্রেনেড হামলায় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী আহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তায় বাড়ছে ছিনতাই, চাকু-ব্লেডে জিম্মি জনজীবন
রাস্তায় বাড়ছে ছিনতাই, চাকু-ব্লেডে জিম্মি জনজীবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে ১১ জেলে আটক, ৮ জনের কারাদণ্ড
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে ১১ জেলে আটক, ৮ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় চতুর্থ
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় চতুর্থ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাম্পালার উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
কাম্পালার উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা
কোরআন তিলাওয়াতকারীর বিশেষ ১০ মর্যাদা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর পৃথক দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ, ছাত্রলীগকর্মী আটক
রাজধানীর পৃথক দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ, ছাত্রলীগকর্মী আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল
চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ
সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?
হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন
সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম
চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার
বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা
এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা
এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫

নগর জীবন

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা