শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৩

গণতন্ত্র রক্ষা কীভাবে

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র রক্ষা কীভাবে

১. বাংলাদেশ আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বহুমাত্রিক জটিলতা ও চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। জনজীবন বিপর্যস্ত। তারপরও সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সবার কাছেই কাক্সিক্ষত। কিন্তু মূল প্রশ্ন হলো- সেই নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ কীভাবে হবে? অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পর্কে সম্প্রতি প্রধান নির্বাচন কমিশন কী বলেছেন, তার মর্মার্থ কী, পরিণতি কেমন হবে- এ বিষয়টি সচেতন জনগণকে ভাবিত করেছে। গেল ৪ অক্টোবর প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেছেন, ‘নির্বাচনে যদি ১ শতাংশ ভোট পড়ে এবং ৯৯ শতাংশ ভোট না পড়লেও তা আইনগতভাবে সঠিক আছে।’ এর ব্যাখ্যায় আরও উক্তি করেছেন, ‘সেক্ষেত্রে লেজিটিমেসির  (বৈধতা) ব্যাপারটি ভিন্ন হতে পারে। কিন্তু আইনত নির্বাচন সঠিক হবে। আমরা লেজিটিমেসি নিয়ে মাথা ঘামাব না।’ আরও এক ধাপ এগিয়ে গিয়ে বলেছেন, ‘নির্বাচনে লেজিটিমেসির বিষয়টি নিয়ে রাজনৈতিক সমাজ ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব ফাইট করবে। নির্বাচনে কে এলো বা এলো না সেটা নিয়ে আমরা মাথা ঘামাব না। ব্যাপকসংখ্যক ভোটার যদি ভোটদান করেন, তাহলে সেটাকে আমরা অংশগ্রহণমূলক বলতে পারি।’ প্রধান নির্বাচন কমিশনার উপর্যুক্ত যে বক্তব্য দিয়েছেন তা গণতন্ত্রকামী মানুষের প্রত্যাশাকে নিরাশ করেছে। এসবই সরকারি ভাষ্য। নতুন কিছু নয়। তবুও বিশ্লেষণ করা যাক।

ক. ১ শতাংশ ভোট পড়লে কি আইনগতভাবে বৈধ হবে? হবে না। কারণ সংসদ নির্বাচনসংক্রান্ত বিধিতে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে- কমপক্ষে ৮ শতাংশের নিচে কোনো প্রার্থী ভোট পেলে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। সেক্ষেত্রে ১ শতাংশ ভোটপ্রাপ্ত প্রার্থী কীভাবে আইনগতভাবে বৈধ হবে?

খ. নির্বাচন কমিশন স্বাধীন। লেজিটিমেসি পাওয়ার জন্য কোন কোন ক্ষেত্রে বাধা আছে। সংবিধানে ১১৯ (১) অনুচ্ছেদে বলা আছে- নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা নির্বাহী কর্তৃপক্ষকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। প্রশাসন, পুলিশ, প্রিসাইডিং অফিসার, ম্যাজিস্ট্রেটসহ সবকিছুকেই তার নিয়ন্ত্রণে নিতে পারেন। কেউ এদিক-ওদিক করলে তার বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে পারেন। সাংবিধানিক শর্তে নির্বাহী কর্তৃপক্ষ নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা দিতে বাধ্য থাকবেন। কথাটা হলো ‘বাধ্য’। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তিনি যে যে বিষয় কমিশনের নিয়ন্ত্রণে নিতে চান তা প্রকাশ্যে ঘোষণা দিন। সরকার তা পূরণ না করলে তিনি সাংবিধানিকভাবে উচ্চ আদালতের মতামত নিতে পারেন। গণভোটে যেতে পারেন। তা না করে তিনি পূর্বেকার বিতর্কিতদের হাতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে নানা বয়ান দিয়ে যাচ্ছেন। আশা করছেন তারা সুষ্ঠু নির্বাচন ‘উপহার’ দেবেন।

গ. কমিশনের বার্তায় প্রতীয়মান হয়, অতীত বিশ্লেষণ করা হয়নি এবং বর্তমান পরিস্থিতিকেও আমলে নেওয়া হয়নি। যেন ভিন্ন গ্রহের আগন্তুক বাসিন্দা। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কমিশনের বক্তব্য উ™£ান্ত অথবা উদ্দেশমূলক, যা সুষ্ঠু, অবাধ, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিপন্থি। নির্বাচন কমিশন আয়োজিত বিগত মাসে অর্থাৎ সেপ্টেম্বরে ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন : প্রত্যাশা বাস্তবতা’ শীর্ষক কর্মশালায় সিভিল সমাজ ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ বলেছেন, ‘একটি বড় দল যদি নির্বাচনে না আসে, অন্য ৩০০ দলও যদি আসে, তাহলেও নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য করা যাবে না।’ তাহলে নির্বাচন কমিশন কীভাবে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করবে? বিগত সংসদ উপনির্বাচনে প্রত্যক্ষদর্শীদের বক্তব্যে শতকরা ৫ ভাগ ভোট পড়েনি। ভবিষ্যৎ হবে আরও সংঘাতময়। সে ক্ষেত্রে ভোটাররা স্বেচ্ছায় ভোট দিতে আসবেন?

২. কমিশনের সাংবিধানিক দায়িত্ব হলো অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন। বিদ্যমান অবস্থায় এক্ষেত্রে কমিশন কী কী পদক্ষেপ নেবেন বা নিচ্ছেন তা জানা নেই। একজন কমিশনার বলেছেন, ‘নির্বাচন আদৌ হবে কি না এখনই বলতে পারব না।’ অর্থাৎ নির্বাচন নিয়ে কমিশন যেখানে নিশ্চিত নন-জনগণ তাহলে নির্বাচন সম্পর্কে ইতিবাচক বার্তা পাচ্ছে না। বাংলাদেশে আগত নির্বাচন নিয়ে শুধু দেশবাসী ভাবছে না-বিদেশিরাও ভাবছেন। তারা বারবার বলে চলেছেন অবাধ, সুষ্ঠু ও ক্রেডিবল নির্বাচন না হলে বাংলাদেশে যে বিশৃঙ্খলা, অরাজকতা, বিপর্যয় সৃষ্টি হবে তার ফলশ্রুতিতে তারাও ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। কারণ এ দেশে তাদের বড় ধরনের বিনিয়োগ রয়েছে। বিশ্বব্যাংক, এডিবি, জাইকা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বহু দেশ চিন্তিত। তাদের পুঁজি ও তৎসংশ্লিষ্ট স্বার্থরক্ষার জন্য তারা নিশ্চুপ থাকবে? থাকেনি। সে জন্য দফায় দফায় তারা আসছেন। যাচ্ছেন। স্যাংশন দিচ্ছেন। অন্যান্য বিধিনিষেধ দেওয়ার সক্রিয়তায় রয়েছেন।

৩. ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, সংবিধান থেকে একচুলও নড়বেন না। অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রী থাকবেন। সংসদ থাকবে। ’১৮ সালে সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকন্যা অবাধ, শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু ভোট দিতে ঐক্যফ্রন্ট নেতাদের কাছে ওয়াদা করেছিলেন। তিনি নির্বাচন কমিশনকে সার্বিক সহায়তা দিয়ে সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের অনন্য উদাহরণ সৃষ্টি করতে পারতেন। নির্বাচনের পদ্ধতির একটা স্থায়ী ব্যবস্থা করতে পারতেন। যে সুযোগ তিনি পেয়েছিলেন তা তিনি বাস্তবায়ন করতে পারেননি বলেই আজ চরম অবিশ্বাস ও আস্থাহীনতার জন্ম দিয়েছে। দেশ চরম সংঘাতের দিকে ধাবিত হচ্ছে।

৪. এ পটভূমিতে আমরা কেমন নির্বাচন চাই, সে নির্বাচন কীভাবে হবে, তার জন্য সংলাপ ছাড়াও আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিদ্যমান। রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা বলেছেন, বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনের জন্য রাজনৈতিক ও আইনি সংস্কার দরকার। কিন্তু শুধু আইনি সংস্কার করেই সমস্যার সমাধান হবে না, বড় দুই দলের মধ্যে এমন একটি বোঝাপড়া হতে পারে যে যারা ক্ষমতায় যাবে, তারা বিরোধীদের প্রতি বৈরী আচরণ করবে না। প্রতিশোধের রাজনীতি বর্জনের অঙ্গীকার করবে। এমন পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে, যার ফলে পরস্পর সৌহার্দ্যপূর্ণ অবস্থা বিরাজ করবে। এর সঙ্গে যুক্ত করে এ কথাও বলা যায়, সংবিধান মানুষের জন্য। বাংলাদেশের সংবিধান রিজিড নয়, ফ্লেক্সিবল। সংশোধন করা সম্ভব।

৫. চলতি ১৪ অক্টোবর আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘যেভাবেই হোক দেশে নির্বাচন হবে।’ এ কথাটি ইতিবাচক ও নেতিবাচক ধারায় ব্যাখ্যা করা যায়। আমি ইতিবাচকভাবে প্রধানমন্ত্রীর এ বক্তব্যকে দেখতে চাই। তিনি সম্ভবত বলতে চেয়েছেন, নির্বাচনে ভোটাররা নির্বিঘ্নে, শান্তিপূর্ণভাবে, অবাধে ও নিঃসংকোচচিত্তে ভোট দিতে পারবেন। অর্থাৎ কারচুপি, ব্যালট ছিনতাই, অবৈধ উপায়ে ব্যালট বাক্স ভরে ফেলা, মাস্তানি, গুন্ডামি ও নিশিরাতের ভোটের যেসব কায়দা কৌশল অতীতে হয়েছে তা বরদাশত করবেন না। এর অর্থ হলো- প্রশাসন, পুলিশ, আমলা সর্বস্তরের ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তা তারা নিরপেক্ষ থাকবেন। কথাটি এখানে শেষ করে দিলেই ভালো হতো। কিন্তু ওয়াদা ভঙ্গের ইতিহাস বাংলাদেশে চিরায়ত। ’১৮ সালের নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে আমার ব্যক্তিগত যে অভিজ্ঞতা তা লিখতে গেলে এক বিরাট ফিরিস্তি হয়ে যাবে। শুধু বলতে চাই, আমার দুটো গাড়ি প্রকাশ্য দিবালোকে পুলিশের সামনে ক্ষমতাসীন দলের সন্ত্রাসীরা ভাঙচুর করে। কমপক্ষে আঠারোবার আমার ওপর আক্রমণ চলে। অবৈধ অস্ত্রের গুলিবর্ষণ, লাঠি, রামদা, হাঁসিয়া এবং বোমা দিয়ে আক্রমণের তিক্ত অভিজ্ঞতা নির্বাচনি এলাকার ভোটাররা ভুলে যাননি। প্রশাসন পুলিশ ব্যবস্থা গ্রহণে অপারগ। এবার জনগণ স্পষ্ট বলে দিয়েছে, ক্ষমতাসীন দলের অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা থেকে তারা বিরত থাকবে। ওই নির্বাচনে এখনো পাবনা-১ নির্বাচনি এলাকার কয়েক শ নেতা-কর্মী-সমর্থক মামলায় জড়িত। বিভিন্ন অজুহাতে এখনো হয়রানি ও গ্রেফতার করা হচ্ছে। 

৬. গত কয়েক মাস ধরে সাঁথিয়া থানার নাগডেমরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবদুল হাফিজ ও তার কয়েক শ সমর্থককে ক্ষমতাসীন দলের সন্ত্রাসী বাহিনী সোনাতলা গ্রাম থেকে কথিত পুলিশি সহায়তায় প্রকাশ্য দিবালোকে গ্রামছাড়া করেছে। চলতি মাসের ১৩ ও ১৪ তারিখে কী ঘটেছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনে বিজয়ী চেয়ারম্যান আবদুল হাফিজের ভাষ্যে বিবৃত হয়েছে। তিনি লিখেছেন- ‘সাবেক চেয়ারম্যান হারুন ও তার গুন্ডাপান্ডা দেশীয় অস্ত্রসহ আমার বাড়িঘর ভাঙচুর করে ও আমার মা-বাবা, বড় ভাইকে মারধর করে। অতর্কিত হামলা চালায়।’ চেয়ারম্যান মহোদয় আরও লিখেছেন- ‘তিনি  প্রশাসন ও স্থানীয় এমপি (ডেপুটি স্পিকার) মহোদয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। নির্বাচিত চেয়ারম্যান হিসেবে আমার যদি এরকম হয় তাহলে সাধারণ জনগণের অবস্থা কেমন হবে এটা একবার ভাবুন।’

৭. এটা শুধু একটি গ্রামের বা এলাকার চিত্র নয়, স্বার্থ যেখানে প্রবল সেখানে দেশপ্রেম, আদর্শ, মানবিকতা পালিয়ে যায়। বর্বরতা যেখানে রাষ্ট্রীয় আনুকূল্য পায় দুর্বলরা সেখানে নিশ্চুপ। আমজনতা ভীত এবং নিরাপত্তাহীনতায় আক্রান্ত। বর্তমানে সরকার ভালো নির্বাচন করতে চাইলেও এখন কি তা সম্ভব? রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বত্র দলীয়করণ। এ অবস্থায় নির্বাচন কমিশন একটি অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠান কীভাবে করবেন? প্রতীয়মান হয়, চতুরপাশের চক্র গণআকাক্সক্ষা বাস্তবায়নের অলঙ্ঘনীয় বাধা।

৮. ২০১৪ ও ২০১৮-এর নির্বাচনে ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দলের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে বিরাট আস্থাহীনতার জন্ম দিয়েছে তার দাওয়াই দৃশ্যমান নয়। কীভাবে এবার এ সংকটময় মুহূর্তে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে? হতে পারে সরকার প্রদত্ত বিভিন্ন ভাতা গ্রহণকারী ও সুবিধাভোগীদের ‘ভাতা বন্ধের হুমকি’ দিয়ে ভোট কেন্দ্রে আনতে পারেন। এর জন্য পুলিশ-প্রশাসন, ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভার মেম্বার-কাউন্সিলরদের কাজে লাগাবেন। এতেও কাজ হবে না। এটা মানবতা ও মৌলিক অধিকার পরিপন্থি। নির্বাচন দেশে-বিদেশে গ্রহণযোগ্যতা পাবে না।

৯. এবারের নির্বাচন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পরীক্ষা। কথাটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। পরীক্ষার অর্থ হলো পাস বা ফেলের বিষয়। পরীক্ষায় পাস করতে হলে সংবিধান সংশোধন করতে হবে। নাকি অন্য কোনো উপায়ে? সেটা সরকারপ্রধানই ভালো জানেন। বাংলাদেশে এ জটিল ও কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে যেখানে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকট চরম আকারে ধারণ করেছে এবং রিজার্ভ কমে আসছে সেক্ষেত্রে অর্থ পাচার রোধ এবং পাচারকৃত অর্থ ফিরিয়ে আনা আশু কর্তব্য। সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে ফেল করলে দেশের অবস্থা আরও ভয়াবহ হবে এটা নিশ্চিত বলা যায়। কোনো দেশপ্রেমিক নাগরিক তা চান না।

১০. বর্তমানে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সৌহার্দ্য, আস্থা ও বিশ্বাস শূন্যের কোঠায়। ১৮ অক্টোবর আন্দোলনরত দলগুলো পরস্পরের প্রতি শেষ বার্তা দিয়েছেন। যে বার্তা নতুন নয়- তবে ক্ষমতাসীনদের পক্ষ থেকে শান্তি উন্নয়ন ও গণতন্ত্র অব্যাহত রাখার জন্য একটি নতুন মাত্রা যোগ করেছেন। আড়াই হাত লাঠি নিয়ে শান্তি সমাবেশে উপস্থিত হওয়ার আহ্বানে প্রতীয়মান হয় সরকারি দল নিজের হাতে আইনি কার্যক্রম তুলে নিতে চায়। অতীতের রক্তাক্ত লগি-বৈঠার ঘটনাবলি কি সামনে চলে আসছে?

 

লেখক : ’৭২-এর খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য ও সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে
শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে

১ মিনিট আগে | শোবিজ

সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

২ মিনিট আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

৩৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ
স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা
দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি
তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে