বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের তিন প্রধান কেন্দ্রের একটি ছিল লন্ডন। অন্য দুই কেন্দ্র হলো কলকাতা ও আগরতলা। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর গণহত্যা ও নির্যাতন-নিপীড়নের মুখে বাংলাদেশের ১ কোটি মানুষ ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। প্রতিবেশী ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা রাজ্যের মানুষ বাংলাদেশের বিপদাপন্ন ভাইদের শুধু আশ্রয় দেওয়া নয়, মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে যেভাবে একাত্মতা ঘোষণা করে তা ছিল নজিরবিহীন। পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতা হয়ে ওঠে মুক্তিযুদ্ধের পশ্চাৎভূমি। ভারতের বাঙালি অধ্যুষিত রাজ্য ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলার অবস্থানও ছিল অভিন্ন। ভারতের এই দুই রাজ্যের মানুষ বাংলাভাষী হওয়ায় বাঙালির জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে অবদান রাখাকে নিজেদের কর্তব্য বলে ভেবেছে। কলকাতায় সে সময় আশ্রয় নিয়েছিল অন্তত ১৫ লাখ বাংলাদেশি। আগরতলায় আশ্রয় নেওয়া বাংলাদেশির সংখ্যা ছিল অন্তত আড়াই লাখ। সে সময় আগরতলার জনসংখ্যার পাঁচ গুণ ছিল বাংলাদেশি শরণার্থী। ত্রিপুরা রাজ্যের মোট জনসংখ্যার চেয়ে বাংলাদেশ থেকে আশ্রয় নেওয়া লোকজনের সংখ্যা ছিল বেশি।
শিরোনাম
- মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
- লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
- ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
- পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
- ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
- মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
- রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
- দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
- সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
- সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
- সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
- ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
- বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
- জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
- বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
- লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ বাংলাদেশি
- আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
- বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
- ১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
- শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর