বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের তিন প্রধান কেন্দ্রের একটি ছিল লন্ডন। অন্য দুই কেন্দ্র হলো কলকাতা ও আগরতলা। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর গণহত্যা ও নির্যাতন-নিপীড়নের মুখে বাংলাদেশের ১ কোটি মানুষ ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। প্রতিবেশী ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরা রাজ্যের মানুষ বাংলাদেশের বিপদাপন্ন ভাইদের শুধু আশ্রয় দেওয়া নয়, মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে যেভাবে একাত্মতা ঘোষণা করে তা ছিল নজিরবিহীন। পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতা হয়ে ওঠে মুক্তিযুদ্ধের পশ্চাৎভূমি। ভারতের বাঙালি অধ্যুষিত রাজ্য ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলার অবস্থানও ছিল অভিন্ন। ভারতের এই দুই রাজ্যের মানুষ বাংলাভাষী হওয়ায় বাঙালির জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে অবদান রাখাকে নিজেদের কর্তব্য বলে ভেবেছে। কলকাতায় সে সময় আশ্রয় নিয়েছিল অন্তত ১৫ লাখ বাংলাদেশি। আগরতলায় আশ্রয় নেওয়া বাংলাদেশির সংখ্যা ছিল অন্তত আড়াই লাখ। সে সময় আগরতলার জনসংখ্যার পাঁচ গুণ ছিল বাংলাদেশি শরণার্থী। ত্রিপুরা রাজ্যের মোট জনসংখ্যার চেয়ে বাংলাদেশ থেকে আশ্রয় নেওয়া লোকজনের সংখ্যা ছিল বেশি।
শিরোনাম
- নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
- রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
- আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
- তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
- রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
- রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার
- কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
- ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
- লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
- ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
- ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
- জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
- চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
- মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
- সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
- বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
- নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
- র্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
- রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির
- প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর