শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

মানুষ কবে মানুষ হবে!

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষ কবে মানুষ হবে!

এক. এমন একটা লেখা পেলাম ‘আপনি যাকে আপনার পৃথিবী বানিয়ে রেখেছেন তার পৃথিবীর কোথাও হয়তো আপনি নেই!’ লেখাটা মনকে খুব আহত করল, মনে হলো কী যেন একটা না বলা কষ্টের কথা লেখাটার মধ্যে আছে, ক্ষতবিক্ষত ক্লান্ত দেহে অদেখাকে দেখার তীব্র ব্যাকুলতা আছে। এটা পরখ করতে যে মানুষটা নিজেকে অন্ধকার ঘরে ছুড়ে ফেলে ভাবছে, এক টুকরো আলো নিয়ে সেই মানুষগুলো হয়তো তাকে  পথ দেখাতে আসবে, এক দিন যাদের সে অন্ধকার থেকে তুলে নিয়ে এসে পথ দেখিয়েছিল। তাদের জন্য সে নিজের মাথাসমেত দেহটাকে নুয়ে সিঁড়ি বানিয়েছিল, বুটের পর বুটের আঘাতে মেরুদন্ডটাতে চির ধরিয়েছিল, তারপরও তাদের পৃথিবীর মাথা বানিয়ে মনে মনে আত্মতৃপ্তিতে ভোগে স্বপ্নের জাল বুনেছিল,  আমি হয়তো পৃথিবী হতে পারেনি, কিন্তু তারা আমার পৃথিবী হয়েছে। হয়তো তাদের মনের স্পেসের কোনো না কোনো ছোট একটা জায়গায় আমি আছি। কিন্তু এ বাণিজ্যিক পৃথিবীতে, যেখানে প্রতিদিন বাজারে মানুষ মনকে বিক্রি করে দিয়ে মুখোশ পরেই আনন্দে ডুবছে, সেখানে এত সহজ সরল ভাবনার মূল্য কি আর আছে। ইমোশনের মতো ফালতু একটা জিনিস নিয়ে মানুষ এখন মুখ চেপে চেপে হাসে, ইমোশনের ভিতরের পুঞ্জীভূত কান্নাগুলো দেখার যে সময় আর কারও নেই। স্বার্থ এমন একটা বিষয়, যেখানে মাথা আর মনটা দেহের অংশ হিসেবে থাকে না, বরং এ দুটোর মৃত্যু হয়, অসার দেহটা থাকে, সেটাই ক্রীতদাসের হাসি হাসতে হাসতে যারা টেনে নিয়ে যায় তাদের মানুষ বলে পরিচয়টা হয়তো থাকে, অথচ মানুষ নামের মানুষটাই তাদের ভিতরে থাকে না।

পৃথিবীটা খুব অদ্ভুত, যাদের আমরা পৃথিবী ভাবি, তারা ততক্ষণ আমাদের বোঝানোর চেষ্টা করে, তাদের পৃথিবীতে আমাদের একটা জায়গা আছে, যতক্ষণ আমরা তাদের স্বার্থ পূরণের মতো লোভনীয় একটা বস্তু হিসেবে থাকি অথচ এটা হিপোক্রেসি হিপোক্রেসি খেলার মতো। অনেকটা হাওয়াই মিঠাইয়ের মতো, মুখে দিলে মিষ্টি মিষ্টি মুখ, সেটা বোঝার আগেই মিষ্টির ভিতরে তলিয়ে যায়। অনেকটা জোঁকের মতো, খুব গোপনে শরীরের রক্তগুলো শোষকের মতো চুষে নেয় অথচ বুঝতে দেয় না। সেটা যখন পিঁপড়া হয় তখন মিষ্টির রসে ডুবে এতটাই মিষ্টি খেয়ে ফেলে যে, তখন সেটাই তাদের মৃত্যুর কারণ হয়। ভোগবাদিতা ঠিক এমনই, পৃথিবীর সব সম্পদ পকেটে ভরতে ভরতে এতটাই মানুষ ডুবে যায় যে, ভুলে যায় এ সম্পদ তার নয়, ওই আমজনতার যাদের প্রতিদিনের ঘাম ঝরানো রক্তক্ষরণে এগুলো জন্ম নেয়, ভাগ্য বড় অদ্ভুত, সাধারণ মানুষের ভাগ্যে সেই সম্পদের বিন্দুমাত্র জোটে না অথচ সেটা চলে যায় লোভীদের হাতে। তবে এর ফলাফল কখনো ভালোও হয় না। চোখের সামনে মানুষ বিচার করে, চোখের বাইরে প্রকৃতি বিচার করে, সেটা কেউ বোঝে, কেউ বোঝে না।

আমি একটু অন্যভাবেই বিষয়টাকে ভাবি, আমি অনেক ছোট, অনেক বোকা, অনেক বড় হাস্যরসের চরিত্র, আমি মাটিতে পা রেখেই চলি, হাওয়ায় উড়ি না, কারণ মাটিতে বাস্তবতা থাকে, মুখ থুবড়ে মাটিতে পড়ে গিয়ে কাদামাটিকে শরীরে জড়িয়ে একটা অন্যরকম সুখ থাকে, হাওয়ায় শূন্যতা থাকে, যেখানে বাস্তবতার বদলে ভ্রান্তি বিলাস থাকে, যে বিলাসে কাপুরুষদের মুখ থাকে। মুখ লুকানোর মুখোশ থাকে। কারও পৃথিবীতে আমি থাকলেও কি, না থাকলেও কি?

সেটা নিয়ে ভাবি না। আমার মনটাই আমার পৃথিবী, সেটা আমার মতো করেই ভাবতে পারে। আমি একটা উপমা, আমার মধ্যে আপনি আছেন, আপনারা আছেন, যদিও একেকজনের পৃথিবীটা একেকরকম, একেক রঙের। অদ্ভুত মনে হলেও এটাই সত্য, আপনি যাদের আপনার পৃথিবী বানিয়ে রেখেছেন তাদের হয়তো নিজের কোনো পৃথিবীই নেই, তারা রাজপ্রাসাদে বাস করে, রাজার মতো চলে কিন্তু তাতে কী লাভ, চোখে ঘুম নেই, মনে শান্তি নেই, ঝাড়বাতির আলোর নিচে তাদের শরীরটা আছে, তারা নিজেরাই নেই। অথচ তাদের কাছে অবাঞ্ছিত, মূল্যহীন, ছাপোষা একটা মানুষ হয়েও আপনার নিজের একটা জৌলুসবিহীন পৃথিবী আছে, সেটা কোনো রাজপ্রাসাদ না, ঝাড়বাতির কৃত্রিম আলোর ঝলকানি সেখানে নেই, সেখানে অভাব আছে বলেই সুখ আছে, মনে প্রশান্তি আছে, চোখে প্রাণজুড়ানো ঘুম আছে। ওরা আপনাকে মনে রাখেনি, আপনি ওদের কখনো ভুলে যাননি। আপনার পৃথিবীতে তারা আগেও ছিল, এখনো আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। আপনি আপনার নিজের মতো, তাদের মতো না। তারা আছে, তাদের মেরুদন্ড নেই। হামাগুড়ি দিয়ে তারা নিজেদের হারানো মেরুদন্ড খোঁজে, তারা একজন-দুজন না, অনেক অনেকজন। চার দেয়ালে বন্দি সেই মানুষগুলো উদ্ভিদ থেকে প্রাণভরে অক্সিজেন নিতে না পারলেও আইসিইউর কৃত্রিম অক্সিজেন নিয়ে বেঁচে আছে, ইনকিউবিটরের ভিতরে বেঁচে থাকার অভিনয় করে যাচ্ছে অবিরত! সেটা মানুষের জীবন না, মাকড়সার জীবন। ঠিক মাকড়সার জীবন না, ছারপোকার মতো কাপুরুষের জীবন, যারা মানুষের রক্ত সামনে এসে খায় না, সন্তর্পণে খায়।

দুই. পৃথিবীতে লজিক বলে একটা কথা আছে, যেটা জার্মানদের স্নো হোয়াইট রূপকথায় কথা বলা এক আয়নার মতো। যে আয়না সব সময় সত্য কথা বলত। কথিত আছে, জার্মানির বাভারিয়া অঞ্চলের লোর এলাকার মানুষেরা একসময় বিশ্বাস করত যে, আয়না সর্বদা সত্য কথা বলে। যে গল্পটার কথা ভাবছি, সেটাও হয়তো সেই আয়নার মতো, যেটা গল্পের বাইরের সত্যকে অতল গহ্বর থেকে টেনে তুলে মাটির পৃথিবীতে আনতে চায় কিন্তু আনার আগেই ভুলে যায়। ঠিক গল্পটা সেভাবে মনে পড়ছে না, যেভাবে মনে পড়ার কথা ছিল। কারণ যতই বয়স বাড়ছে, মুখস্থ বিদ্যা ততই কমছে, তবে গল্পটা আগে নেহাতই গল্প বলে মনে হলেও এখন বুঝি গল্পটা আসলে গল্প ছিল না, বরং গল্পের পেছনে অনেক সত্য লুকিয়ে ছিল। এটা নিছক গল্প, তবে গল্পের মতো নয়, গল্পের চেয়ে আরও বেশি কিছু। গল্পটা অনেকটা এমন : একদল ডাকাত ব্যাংকে ডাকাতি করতে এলে ব্যাংকের ম্যানেজারসহ প্রায় সবাই একরকম বিনা বাধায় তাদের ডাকাতি করার সুযোগ করে দিল। আনুমানিক ১ ঘণ্টা ডাকাতি করার পর প্রায় ১ কোটি টাকা নিয়ে ডাকাতরা দ্রুত সেই স্থান ত্যাগ করল। ডাকাতরা ডাকাতি করে চলে যাওয়ার আরও ১ ঘণ্টা পর ব্যাংকের ম্যানেজার পুলিশে খবর দিলেন তার ব্যাংকে ডাকাতি হয়েছে, ডাকাতরা প্রায় ৭০ কোটি টাকা ডাকাতি করে নিয়ে পালিয়েছে। পরের দিন খুব ফলাও করে লিড নিউজ হিসেবে খবরটা পত্র-পত্রিকায় বের হলো- অমুক শহরের অমুক ব্যাংক থেকে ৭০ কোটি টাকা ডাকাতি হয়েছে, নিরীহ ব্যাংকের ম্যানেজারসহ সবাই খুব আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। ডাকাতের সরদার পত্রিকা পড়তে গিয়ে একটু হেচকা টান খেল, আরে এ কেমন অদ্ভুত ঘটনা, আমরা ১ কোটি টাকা ডাকাতি করলাম আর পত্রিকার খবর বলছে ৭০ কোটি টাকা! কোনোভাবেই ডাকাতের সরদার ইকুয়েশনটা মেলাতে পারছে না। না, মেলাতে পারারই কথা, ডাকাতদের পেশিশক্তি থাকলেও লজিক থাকে না, আয়না ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়ার ক্ষমতা থাকে, আয়নায় মুখ দেখার সাহস থাকে না। কিন্তু লজিক বলে বিদ্যমান কথাটা তো উড়িয়ে দেওয়া যায় না। লজিকও খুব অদ্ভুত, চোর-পুলিশের মতো খেলতে ভালোবাসে। তবে সত্যের পেছনের গভীর সত্যটা দেখাতে বিন্দুমাত্র ছাড় দেয় না। যাদের মাথায় লজিক থাকে তারা হয়তো লোকলজ্জায় কথাটা বলতে পারে না, কিন্তু বুঝতে পারে পৃথিবীতে সত্যকে আমরা যেভাবে দেখি সত্য তার চেয়েও বেশি নির্মম, বেশি অসহায়। আমরা আসলে কেউ সত্য দেখি না, সত্যের মুখোশ পরা মিথ্যাকে দেখি।

এখানে মূল বিষয় হলো- ডাকাতরা ১ কোটি টাকা ডাকাতি করে পালিয়ে গেলেও ব্যাংকের ম্যানেজারসহ বাকিরা ৬৯ কোটি টাকা পুলিশকে খবর দেওয়ার আগেই ব্যাংক থেকে সরিয়ে ফেলেছিল। বিষয়টা খুব সহজ ডাকাতরা যত বড় না ডাকাত ছিল তাদের চেয়েও বড় ডাকাত ছিল ব্যাংকের ম্যানেজারসহ বাকিরা। আর আমজনতা যারা খেয়ে না খেয়ে দিনের পর দিন কষ্টের টাকা ব্যাংকে রেখেছিল তারা সারা জীবনের মতো সর্বস্বান্ত হয়ে যায়। পৃথিবীতে ছিঁচকে চোরের চেয়ে বড় চোর থাকে, ডাকাতের চেয়েও বড় ডাকাত থাকে, ছোট ছোট চোর-ডাকাতরা মাছ ধরার জালে আটকে যায়, বড় বড় চোর-ডাকাতরা সারা জীবন ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যায়। এটা একটা উদাহরণ মাত্র, এমন লজিক আশ্রিত অনেক মিথোলজি একটু মাথা খাটালেই ইকুয়েশন আকারে বের হয়ে আসতে পারে। তবে সেটা ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরি হয়ে থাকলেই ভালো, আগ্নেয়গিরি ঘুম থেকে জেগে উঠলে নিজের মুখের ওপর পড়া মুখোশটা গলে গিয়ে অমানুষের মুখটা সহসাই বেরিয়ে আসতে পারে। সেটা দেখার চেয়ে না দেখাটাই ভালো, লজিকটা পেছনের পকেটে মানিব্যাগ হিসেবে ঢুকিয়ে রাখাটাই হয়তো সবচেয়ে ভালো সল্যুশন। আবার সবচেয়ে খারাপ সল্যুশনও।

তিন. সময় বদলেছে অথচ মানুষগুলো বদলায়নি। চরিত্রগুলো যেমন ছিল তেমনই আছে। তবে সময় পেরিয়ে গেছে অনেকটাই। মনে পড়ছে ফেলে আসা রাজা-মহারাজাদের জলসা ঘরের কথা। যেখানে পেটের দায়ে মানুষ থেকে নর্তকীতে রূপান্তরিত হওয়া রূপবতীদের রাখা হতো। জলসাঘরের মাথায় ঝুলানো ঝাড়বাতির আলোয় অন্ধকার জীবনের গভীর অনুভূতিতে হারিয়ে যাওয়া সেসব নর্তকীর কষ্টগুলো খাঁচায় বন্দি পাখির মতো আছড়ে পড়ত। পায়ের নূপুরের ঝনঝনানিতে নাচের আসরে সরাবে বুঁদ হয়ে থাকা হাসিমুখে রাজাদের আনন্দ দিত যারা, তাদের নিজেদের জীবনে কোনো আনন্দ ছিল না। রাজপ্রাসাদে রাজার বউ হয়ে রানিতে রূপান্তরিত হওয়া মানুষটা সোনা-রুপার অলংকারে নিজেকে ঢেকে রাখত, একটাই আশা ছিল তাদের, যদি রাজারা জলসাঘর ছেড়ে রাজমহলমুখী হন। দিনের পর দিন রানিরা রাতের ঘুমকে বিসর্জন দিয়ে রাজার জন্য প্রতীক্ষা করেছেন, চোখের পানি ফেলেছেন কিন্তু জলসাঘরের রঙিন পৃথিবীর ভ্রান্তি বিলাস রানিদের সব স্বপ্নকে ভেঙে দিয়েছে। রাজপ্রাসাদের প্রহরীরা সব দেখেছে, সব বুঝেছে কিন্তু রাজপ্রাসাদের বাইরে বেরিয়ে এসে সত্যটা কখনো বলতে পারেনি। সত্য বলা যে খুব কঠিন, মিথ্যা বলা যে খুব সহজ। হুমায়ুন আজাদ বলেছিলেন, ‘এখানে অসতেরা জনপ্রিয়, সৎ মানুষেরা আক্রান্ত’? কথাটা যেন সব সময়ের জন্য সত্য।

সময়ের চাকা ঘুরেছে, পৃথিবী এখন আরও বেশি করে সভ্যতার মেকআপ পরে জলসাঘর হয়েছে। সেই জলসাঘরকে ঘিরে কেউ এখনো রাজা, কেউ এখনো রানি, কেউ এখনো নর্তকী, কেউ এখনো প্রহরী, কেউ এখনো প্রজা। সবকিছুই রং বদলেছে, তবে মুখ দেখে চেনা কঠিন কে কোন রং মেখেছে। প্রাচীন শব্দের জায়গায় তথাকথিত আধুনিক শব্দটা যুক্ত হয়েছে, মানুষগুলো যেভাবে বন্দি ছিল সেভাবেই থেকে গেছে। সত্যগুলো প্রতিদিন জন্ম নেয়, প্রতিদিন কেউ জানার আগেই মরে যায়, তবে মিথ্যারা বেঁচে থাকে সত্যের মতো করেই। জলসাঘরের ক্রীতদাস চেনা এখন খুব কঠিন, কারণ সবাই যে খুব বেশি ভদ্রলোক।

চার. সংসারের বোঝা টানতে টানতে এক দিন নিঃস্বার্থ মানুষগুলো নিজেরাই সংসারের বোঝা হয়ে যায়। এ ব্যস্ত শহরে স্বার্থ যেখানে বেচাকেনা হয় সেখানে এমন মানুষদের কথা ভাবার সময় কি আর এখন কারও আছে? সবাই তো দৌড়াচ্ছে, যে যার মতো করে, দুদন্ড বসারও কারও সময় নেই। মাটিতে বসে রাতের আকাশে বোকার মতো তারা গুনতে গিয়ে তালগোল পাকিয়ে ফেলত যে লোকটা, সে এখন ঝাপসা চোখে আর আকাশ স্পষ্ট দেখতে পায় না, মনে হয় শীতের কুয়াশা চোখে ঘর বেঁধেছে। হাইপাওয়ারের চশমাটাও যেন এখন আর চোখের বোঝা টানতে পারছে না। চেনা চেনা মানুষ, চেনা চেনা শহর, এখন খুব অচেনা অচেনা লাগছে। সময় দৌড়াচ্ছে, মানুষও দৌড়াচ্ছে।  সময় আর মানুষ দুটোই যেন রোবট হয়ে গেছে আর মানুষের মনটাকে বিক্রি করে দিয়েছে ফেলে আসা সময়ের কাছে। ঝলমলে আলোর নিচে বসেও মনে হচ্ছে, নিজেকে মানুষ ভাবছি অথচ মানুষটার মনটাই নেই। সে মনটায় ভালোবাসা নেই। মানুষ কবে মানুষ হবে সেটাই যে এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন!                                                                                                                                                 

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন