শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

চারদিকে হতাশার নীরবতা

মেজর জিল্লুর রহমান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
চারদিকে হতাশার নীরবতা

আমি আর ডামি নির্বাচনের পর চারদিকে অলুক্ষুণে হতাশার স্তব্ধতা আর নীরবতা। রাজনীতিতে সুদিন-দুর্দিন আছে, থাকবে। তবে বেপরোয়া রাজনীতি ভালো নয়। জল-স্থল, আকাশ যেখানে তাকাবেন সেখানেই রাজনীতি আর রাজনীতি। যত নষ্টের মূল সব ক্ষেত্রে অপরাজনীতির প্রবণতা। দেশপ্রেম, ন্যায়-অন্যায়, নৈতিকতা বোঝাতে, নাগরিকদের সচেতন করতে, সুশিক্ষিত করতে যে শিক্ষা দরকার তা অপরাজনীতির গোলকধাঁধায় হারিয়ে গেছে। তা আর কোনো দিন খুঁজে পাওয়া যাবে কি না সন্দেহ।

গত এক যুগে শিক্ষা নিয়ে পাইকারি হারে খেলতামাশা হয়েছে। স্কুলের ছাত্র স্কুল বানান জানে না। কলেজপড়ুয়া ছাত্র কলেজের বাংলা অর্থ জানে না। অথচ সোনার জিপিএ সনদ তাদের হাতে ধরিয়ে  দেওয়া হচ্ছে।  যোগ্যতাপ্রমাণের পরীক্ষা পাশ কাটিয়ে শিক্ষকদের দলীয় সদস্য যোগ্যতায় চাকরি দেওয়া হয়েছে। হাজির হয় না, ক্লাস নেয় না, কেউ কাউকে মানে না; ফল যা হওয়ার তা-ই হচ্ছে। শিক্ষকরা মূর্খ হলে কী শেখাবে? স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিক শিক্ষকরা তাদের অজ্ঞতা ঢাকতে ছাত্রদের শূন্য কলসিতে শিক্ষার নামে সনদ বিলাচ্ছেন।

শিক্ষাকে নিয়ন্ত্রণ করে রাজনীতি। আজ আমি শিক্ষা নিয়ে লিখছি না, শুধু মূল লেখার সঙ্গে শিক্ষার গুরুত্ব অধিক তাই ভূমিকায় একটু খোঁচা দিয়ে আলোচনায় এলাম। জন অধিকার, মানবধিকার দেশের মানুষ ভুলে গেছে। গণতন্ত্রের নব অনুশীলনে আদর্শিক গণতন্ত্র উবে যাচ্ছে। নির্বাচন হলো, ক্যাবিনেট গঠন হলো, পাঁচমিশালি পার্লামেন্ট দেশ কোথায় নেবে এসব নিয়ে তেমন শোরগোল, উচ্চবাচ্য নেই। সরকার গৎবাঁধা বুলি আওড়াচ্ছে, যা চর্চা করছে জনগণ সায় দিচ্ছে। সম্মতি না থাকলে রাস্তায় নেমে আসত। কেউ রাস্তায় আসেনি, প্রতিবাদ করেনি। ধরে নেয় জনগণ মেনে নিয়েছে। তা না হলে পথে আন্দোলন করত। জনগণের কোমর ভাঙা, দাঁড়ানোর ক্ষমতা অবশ ইনজেকশন দিয়ে রহিত করা।

রাজনীতিকদের কেউ কেউ কোন মাত্রার লোভী তার একটা পরীক্ষা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবার নির্বাচনের আগে প্রার্থিতার অভিনব কায়দায় দেশবাসীকে দেখালেন। মহাজোটে থেকে জাতীয় পার্টি হৃষ্টপুষ্ট হয়েছে। এবার আসন নিয়ে অঙ্ক মেলাতে দেরি হলো; শেষমেশ জি এম কাদের সাহেব প্রধানমন্ত্রীর মন গলাতে পেরেছেন ২৬ আসন পকেটে নিয়ে। তিনি অর্থ বণ্টন, আসন বণ্টন সব লেজেগোবরে করে দলের বিদ্রোহের মুখে পড়েছেন। তিনি আদর্শিক কথা বলেন মুখে, কাজে রাজনৈতিক সুবিধা পকেটে ভরতেও পারঙ্গম।

জি এম কাদের সাহেব নিজ স্ত্রীকে কোন যোগ্যতায় দিলেন ঢাকা ১৮ আসন? ভেবেছিলেন নৌকার জনপ্রিয় হেভিওয়েট প্রার্থী প্রাক্তন এমপি হাবিব হাসানকে দেওয়া নমিনেশন পড়ন্ত বেলায় প্রত্যাহার করে বসাতে পেরেছেন। তাহলে এ আসন প্রধানমন্ত্রীর ইশারায় দখল করতে পারবেন। কী যোগ্যতায় উত্তরার মতো জায়গায় তাঁকে ভোট দেবে- যখন ঘোষণা এলো আওয়ামী লীগে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করতে বাধা নেই। গাঁই হারা হারল জাতীয় পার্টি। প্রতিদ্বন্দ্বিতা দুই লীগের মধ্যে হলো।

অনেক শক্তিশালী প্রার্থী ছিল ঢাকা-১৮ আসনে। এমপি হাবিব হাসানের পাশাপাশি প্রবীণ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জেল হোসেন নুহনবীর জমানা থেকে আওয়ামী লীগ করা প্রাচীন নেতা। এবার যুবসমাজের মধ্যমণি জনপ্রিয় নেতা খসরু দাঁড়িয়ে শেষ পর্যন্ত বাজিমাত করলেন।

হাটহাজারী থেকে এক লাফে কক্সবাজারে দুই কদম রেখেই আওয়াজ দিয়ে জেনারেল ইবরাহিম নামে এক জাতীয় ইমানদার জব্বর খেলতামাশা দেখালেন। তাঁর ‘হাউশ পূরণ হইছে’ সংসদে হাজিরা দেওয়ার। চাপার জোরে দেশপ্রেমের প্লাবন বইয়ে দিয়েছেন এতদিন।

এবার আখেরি প্রাপ্তির ভিক্ষার ঝুড়ি প্রধানমন্ত্রীর দানখয়রাতে ভরে মাথায় নিয়ে সমুদ্রস্নানে গেলেন পুলকিত চেহারায়। কক্সবাজারে তিনি স্থানীয় সব নেতা দ্বারা প্রত্যাখ্যাত হলেন তার পরও গায়েবি মাজেজায় এমপি! এমন পল্টি মেরে কারও অধিকার হরণ করে এমপি হওয়ার চেয়ে তিনি আগে যা ছিলেন তাতেই তো ভালো ছিলেন। মেজর শাহজাহান ওমর জেল থেকে লাফ দিয়ে নৌকা মাথায় নিয়ে দাঁড়ালেন। কীর্তিমান ডিগবাজি খাওয়া রাজনীতিককে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে তার সহকর্মীরা নাজেহাল করলেন। এক গায়ক গোহারা হেরে চোখের পানি নাকের পানি এক করে প্রলাপ বকছেন। মবিন-তৈমূর রাজপথে হায় কী হলো! হায় কী হলো! করে পেরেশান। এমন তো কথা ছিল না বলে মাতম করে চোখের জলে বুক ভেজাচ্ছেন। নির্বাচনের আগে উদ্বেগ ছিল রাজনৈতিক অঙ্গনে। নির্বাচনের পর সব দিকে অনিশ্চয়তার নীরবতা। সরকারি দল সংসদ সদস্যদের শপথ, মন্ত্রিপরিষদ এসব উৎসব নিয়ে বেজায় খুশি। নীরবতা ভেঙে রুহুল কবির রিজভী খোঁড়াতে খোঁড়াতে বিএনপি অফিসের তালা ভেঙে ইতিহাস সৃষ্টি করলেন। এ যেন আন্দোলনের প্রতিবাদের বিপ্লবের হাতুড়ি তিনি হাতে নিয়েছেন। তাতে তাঁর দলের মনোবল আগের তাপমাত্রায় ফিরে না এলেও অন্ধকারে চেরাগ জ্বালিয়ে আন্দোলনের পথ দেখিয়েছেন।

এক মুঠ গুড়, এক চিমটি নুন, এক মগ পানি এ সংমিশ্রণ সংসদের চিত্র। সচেতন নাগরিকদের ক্ষোভ সংসদে বিরোধী দল নেই। যারা বিরোধী দল দাবি করছে, তারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার করুণার প্রোডাক্ট। তারা নিজের অস্তিত্ব টেকাতে প্রধানমন্ত্রীকে মহাখুশি করতে বাস্ত থাকবেন। তা না হলে সাজঘরে সাবেক ফার্স্ট লেডি রওশন এক পায়ে খাড়া আছেন জি এম কাদেরকে হটাতে। শুধু প্রধানমন্ত্রী বাঁশি বাজালে খেলা শুরু হবে। জাতীয় পার্টি ত্রিশঙ্কু অবস্থায় চলছে, চলবে। ভারসাম্যের রাজনীতি দেশান্তরিত এখন।

সংসদীয় গণতন্ত্রে বিরোধীদের ভূমিকা এবং সক্রিয় বিরোধিতা শুধু গুরুত্বপূর্ণ নয়, শাসককে সঠিক পথ দেখাতে ও কল্যাণের কাজ করতে উৎসাহিত করে সাহায্য করে। আমাদের সরকারের কাছে বিরোধীরা প্রতিপক্ষ নিন্দুক। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘তোতাকাহিনী’-তে নিন্দকের ভূমিকা যে কতখানি, তা পাঠকের গোচরে এনেছেন। গত পৌনে দুই দশকে বাটি চালান রাজনীতির ফেরে উপর্যুপরি একটার পর একটা নির্বাচনে পর্যদুস্ত বিএনপি। বিএনপি ২০০৭ সালে শাসনক্ষমতা হারানোর পর থেকে সরকারের বিরুদ্ধে কয়েকটি বিভাগীয় সমাবেশ ও ঢাকায় মহাসমাবেশ ছাড়া বড় কোনো আন্দোলন গড়ে তুলতে পারেনি। বিএনপি এখন আদালতে হাজিরা ও টিভি চ্যানেলে যাচ্ছে জানান দিয়ে। সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত অবধি টকশো বিতর্ক টেবিলে কিছু আদমের সামনে মুখ দেখান আর গলাবাজি করতে।

এ দলটির কই মাছের মতো শক্ত প্রাণ। এত লোভলালসার টাটকা প্রলোভন কোনো কিছুতেই আজও ভাঙা গেল না। দলের সব নেতা-কর্মী নফসের সঙ্গে জিহাদ করছেন এজন্য সাধুবাদ। তবে বৃহত্তর জনগণের স্বার্থবাহী কোনো উল্লেখযোগ্য আন্দোলন এযাবৎকাল গড়ে তুলতে পারেননি তাঁরা।

বিগত একপক্ষীয় নির্বাচনগুলোয় বয়কট বলুন আর আসনসংখ্যা বলুন ও ভোট প্রাপ্তির নিরিখে বিএনপিকে রাজনীতিতে আপাতত গুরুত্বহীন মনে হলেও, সরকারের ভুল কান্ডকীর্তি তাদের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা উজ্জ্বল করতে পারে। দুর্নীতি, অর্থ পাচার রোধের ব্যর্থতায় সরকারের ওপর থেকে দেশের একাংশের আস্থা কমছে। 

কর্মহীনতা আজ প্রধান সমস্যা। সুষ্ঠু পরিকল্পনার অভাবে ও হঠকারী সিদ্ধান্তের ফলে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে। এখন গণতন্ত্রের আড়ালে বইছে শাসক দলের গোঁয়ার্তুমি, ভয়ের চোরাস্রোত। দরকার এখন মহাডাক রুটি-রুজি-কর্মসংস্থান ও ভেঙে পড়া শিক্ষা-স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনরুদ্ধারের জন্য। অনাগত দিনের জন্য সরকারের কাছে প্রশ্ন রেখে গেলাম, বানের পানির মতো দলে ঢোকা লোকের সমর্থন কি ভোটবাক্সে প্রতিফলিত হবে? ভেবে দেখুন এরা আসছে পয়সা কামাতে। দুই দলের কদর্য রাজনীতির অথই সাগরে আমজনতা। বিরোধী দলের ২৮ অক্টোবরের সমাবেশ মানুষের কাছে একটা বিকল্প পথের দিশা উঁকি দিয়েছিল মাত্র।  নানা বাধাবিপত্তি, সমস্যাবিধ্বস্ত মানুষ যেভাবে শীতের রাত খোলা আকাশের নিচে কাটিয়ে ওই সমাবেশ ঐতিহাসিক-স্মরণীয় করে তুলেছিল, তা যথেষ্ট সুদূরপ্রসারী অর্থবহ-ইঙ্গিতবহ। রাজনীতিতে আরেক জ্বালা মানুষের যুক্তি দিয়ে ভালোমন্দ বিচার করার আগেই তার ওপর নিজের মতামত চাপিয়ে দিতে চায় সব দল,  যাতে মানুষ নিজে ভাবতে না পারে। মনে হচ্ছে, আমাদের প্রধানমন্ত্রী প্রাতঃস্মরণে রাখেন অশোক বা আকবর কত মহান রাজা ছিলেন, তার চেয়ে বড় ব্যাপার তাঁরা দক্ষ প্রশাসন চালাতে পেরেছিলেন। বিভাজনের রাজনীতি যত জুতসই মনে হোক, আখেরে মানতে হবে ঐক্যবদ্ধ জাতি ছাড়া কোনো উন্নয়ন টেকসই হয় না।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

zillu65 @hotmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনে রাশিয়ার কতো সেনা যুদ্ধ করছেন জানালেন পুতিন
ইউক্রেনে রাশিয়ার কতো সেনা যুদ্ধ করছেন জানালেন পুতিন

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান
দলীয়করণ রয়ে গেছে, শুধু রূপ বদলেছে: ইফতেখারুজ্জামান

১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র বিমান বাহিনীর ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ সমাপ্ত

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বই উপহার দিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ময়মনসিংহে বই উপহার দিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গুইমারায় বিএনপির সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত
গুইমারায় বিএনপির সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের
গাজা সিটিকে ইসরায়েলি সেনাদের গোরস্থান বানানোর হুমকি হামাসের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি হেলথ ক্যাম্প
শাবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি হেলথ ক্যাম্প

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেট সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার
গণঅভ্যুত্থানের সময় কাশিমপুর কারাগার থেকে পালানো ফাঁসির আসামি গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ওষুধের দোকানের আড়ালে মদ বিক্রি, আইনজীবীসহ আটক ৩
ওষুধের দোকানের আড়ালে মদ বিক্রি, আইনজীবীসহ আটক ৩

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে INFS প্রাক্তনদের মিলনমেলা
ঢাবিতে INFS প্রাক্তনদের মিলনমেলা

৩০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

দুর্গাপূজা ঘিরে ষড়যন্ত্র হলে বিএনপি রুখে দেবে: দুলু
দুর্গাপূজা ঘিরে ষড়যন্ত্র হলে বিএনপি রুখে দেবে: দুলু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণহত্যা ও জীবাশ্ম জ্বালানির বিরুদ্ধে মোংলায় সাইকেল র‍্যালি
গণহত্যা ও জীবাশ্ম জ্বালানির বিরুদ্ধে মোংলায় সাইকেল র‍্যালি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ কোটি ডলারের শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করেছে ইরান

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে বিশাল মূল্যবৃদ্ধির পর কমলো চালের দাম
জাপানে বিশাল মূল্যবৃদ্ধির পর কমলো চালের দাম

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
আফগানিস্তানের বাগরাম ঘাঁটি আবারও নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরীয় জাদুঘর থেকে ফারাওয়ের অমূল্য ব্রেসলেট চুরি
মিসরীয় জাদুঘর থেকে ফারাওয়ের অমূল্য ব্রেসলেট চুরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা
সাইবার স্পেসে জুয়ার শাস্তি দু’ বছর কারাদণ্ড, জরিমানা কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কাল্কি’র সিক্যুয়েল থেকে ছিটকে গেলেন দীপিকা পাডুকোন
‘কাল্কি’র সিক্যুয়েল থেকে ছিটকে গেলেন দীপিকা পাডুকোন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের হোটেলে ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের হোটেলে ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা
আবারও ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ হলেন তানজিয়া জামান মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি
যাত্রাবাড়ী আইডিয়ালকে দুর্নীতিমুক্ত ও বেতন নিয়মিতকরণের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইফোন ১৭ কেনা নিয়ে ভারতে অ্যাপল স্টোরে ব্যাপক মারামারি (ভিডিও)
আইফোন ১৭ কেনা নিয়ে ভারতে অ্যাপল স্টোরে ব্যাপক মারামারি (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পানির স্তর স্বাভাবিক, কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ জলকপাট বন্ধ
পানির স্তর স্বাভাবিক, কাপ্তাই জল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ জলকপাট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগ
গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেয়া হবে : দুদু
নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেয়া হবে : দুদু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফের পাহাড়ে পাচারের জন্য বন্দী থাকা নারী-শিশুসহ ৬৬ জন উদ্ধার
টেকনাফের পাহাড়ে পাচারের জন্য বন্দী থাকা নারী-শিশুসহ ৬৬ জন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক
ভারতে জীবিত কবর দেওয়া সেই নবজাতকের অবস্থা আশঙ্কাজনক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত
মার্কিন পদক্ষেপে এবার গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দরের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে অন্য দেশও যোগ দিতে পারবে: খাজা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘ন্যাটোর মতো’ চুক্তি, সৌদি গণমাধ্যমে উচ্ছ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ