শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

চারদিকে হতাশার নীরবতা

মেজর জিল্লুর রহমান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
চারদিকে হতাশার নীরবতা

আমি আর ডামি নির্বাচনের পর চারদিকে অলুক্ষুণে হতাশার স্তব্ধতা আর নীরবতা। রাজনীতিতে সুদিন-দুর্দিন আছে, থাকবে। তবে বেপরোয়া রাজনীতি ভালো নয়। জল-স্থল, আকাশ যেখানে তাকাবেন সেখানেই রাজনীতি আর রাজনীতি। যত নষ্টের মূল সব ক্ষেত্রে অপরাজনীতির প্রবণতা। দেশপ্রেম, ন্যায়-অন্যায়, নৈতিকতা বোঝাতে, নাগরিকদের সচেতন করতে, সুশিক্ষিত করতে যে শিক্ষা দরকার তা অপরাজনীতির গোলকধাঁধায় হারিয়ে গেছে। তা আর কোনো দিন খুঁজে পাওয়া যাবে কি না সন্দেহ।

গত এক যুগে শিক্ষা নিয়ে পাইকারি হারে খেলতামাশা হয়েছে। স্কুলের ছাত্র স্কুল বানান জানে না। কলেজপড়ুয়া ছাত্র কলেজের বাংলা অর্থ জানে না। অথচ সোনার জিপিএ সনদ তাদের হাতে ধরিয়ে  দেওয়া হচ্ছে।  যোগ্যতাপ্রমাণের পরীক্ষা পাশ কাটিয়ে শিক্ষকদের দলীয় সদস্য যোগ্যতায় চাকরি দেওয়া হয়েছে। হাজির হয় না, ক্লাস নেয় না, কেউ কাউকে মানে না; ফল যা হওয়ার তা-ই হচ্ছে। শিক্ষকরা মূর্খ হলে কী শেখাবে? স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিক শিক্ষকরা তাদের অজ্ঞতা ঢাকতে ছাত্রদের শূন্য কলসিতে শিক্ষার নামে সনদ বিলাচ্ছেন।

শিক্ষাকে নিয়ন্ত্রণ করে রাজনীতি। আজ আমি শিক্ষা নিয়ে লিখছি না, শুধু মূল লেখার সঙ্গে শিক্ষার গুরুত্ব অধিক তাই ভূমিকায় একটু খোঁচা দিয়ে আলোচনায় এলাম। জন অধিকার, মানবধিকার দেশের মানুষ ভুলে গেছে। গণতন্ত্রের নব অনুশীলনে আদর্শিক গণতন্ত্র উবে যাচ্ছে। নির্বাচন হলো, ক্যাবিনেট গঠন হলো, পাঁচমিশালি পার্লামেন্ট দেশ কোথায় নেবে এসব নিয়ে তেমন শোরগোল, উচ্চবাচ্য নেই। সরকার গৎবাঁধা বুলি আওড়াচ্ছে, যা চর্চা করছে জনগণ সায় দিচ্ছে। সম্মতি না থাকলে রাস্তায় নেমে আসত। কেউ রাস্তায় আসেনি, প্রতিবাদ করেনি। ধরে নেয় জনগণ মেনে নিয়েছে। তা না হলে পথে আন্দোলন করত। জনগণের কোমর ভাঙা, দাঁড়ানোর ক্ষমতা অবশ ইনজেকশন দিয়ে রহিত করা।

রাজনীতিকদের কেউ কেউ কোন মাত্রার লোভী তার একটা পরীক্ষা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবার নির্বাচনের আগে প্রার্থিতার অভিনব কায়দায় দেশবাসীকে দেখালেন। মহাজোটে থেকে জাতীয় পার্টি হৃষ্টপুষ্ট হয়েছে। এবার আসন নিয়ে অঙ্ক মেলাতে দেরি হলো; শেষমেশ জি এম কাদের সাহেব প্রধানমন্ত্রীর মন গলাতে পেরেছেন ২৬ আসন পকেটে নিয়ে। তিনি অর্থ বণ্টন, আসন বণ্টন সব লেজেগোবরে করে দলের বিদ্রোহের মুখে পড়েছেন। তিনি আদর্শিক কথা বলেন মুখে, কাজে রাজনৈতিক সুবিধা পকেটে ভরতেও পারঙ্গম।

জি এম কাদের সাহেব নিজ স্ত্রীকে কোন যোগ্যতায় দিলেন ঢাকা ১৮ আসন? ভেবেছিলেন নৌকার জনপ্রিয় হেভিওয়েট প্রার্থী প্রাক্তন এমপি হাবিব হাসানকে দেওয়া নমিনেশন পড়ন্ত বেলায় প্রত্যাহার করে বসাতে পেরেছেন। তাহলে এ আসন প্রধানমন্ত্রীর ইশারায় দখল করতে পারবেন। কী যোগ্যতায় উত্তরার মতো জায়গায় তাঁকে ভোট দেবে- যখন ঘোষণা এলো আওয়ামী লীগে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করতে বাধা নেই। গাঁই হারা হারল জাতীয় পার্টি। প্রতিদ্বন্দ্বিতা দুই লীগের মধ্যে হলো।

অনেক শক্তিশালী প্রার্থী ছিল ঢাকা-১৮ আসনে। এমপি হাবিব হাসানের পাশাপাশি প্রবীণ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জেল হোসেন নুহনবীর জমানা থেকে আওয়ামী লীগ করা প্রাচীন নেতা। এবার যুবসমাজের মধ্যমণি জনপ্রিয় নেতা খসরু দাঁড়িয়ে শেষ পর্যন্ত বাজিমাত করলেন।

হাটহাজারী থেকে এক লাফে কক্সবাজারে দুই কদম রেখেই আওয়াজ দিয়ে জেনারেল ইবরাহিম নামে এক জাতীয় ইমানদার জব্বর খেলতামাশা দেখালেন। তাঁর ‘হাউশ পূরণ হইছে’ সংসদে হাজিরা দেওয়ার। চাপার জোরে দেশপ্রেমের প্লাবন বইয়ে দিয়েছেন এতদিন।

এবার আখেরি প্রাপ্তির ভিক্ষার ঝুড়ি প্রধানমন্ত্রীর দানখয়রাতে ভরে মাথায় নিয়ে সমুদ্রস্নানে গেলেন পুলকিত চেহারায়। কক্সবাজারে তিনি স্থানীয় সব নেতা দ্বারা প্রত্যাখ্যাত হলেন তার পরও গায়েবি মাজেজায় এমপি! এমন পল্টি মেরে কারও অধিকার হরণ করে এমপি হওয়ার চেয়ে তিনি আগে যা ছিলেন তাতেই তো ভালো ছিলেন। মেজর শাহজাহান ওমর জেল থেকে লাফ দিয়ে নৌকা মাথায় নিয়ে দাঁড়ালেন। কীর্তিমান ডিগবাজি খাওয়া রাজনীতিককে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে তার সহকর্মীরা নাজেহাল করলেন। এক গায়ক গোহারা হেরে চোখের পানি নাকের পানি এক করে প্রলাপ বকছেন। মবিন-তৈমূর রাজপথে হায় কী হলো! হায় কী হলো! করে পেরেশান। এমন তো কথা ছিল না বলে মাতম করে চোখের জলে বুক ভেজাচ্ছেন। নির্বাচনের আগে উদ্বেগ ছিল রাজনৈতিক অঙ্গনে। নির্বাচনের পর সব দিকে অনিশ্চয়তার নীরবতা। সরকারি দল সংসদ সদস্যদের শপথ, মন্ত্রিপরিষদ এসব উৎসব নিয়ে বেজায় খুশি। নীরবতা ভেঙে রুহুল কবির রিজভী খোঁড়াতে খোঁড়াতে বিএনপি অফিসের তালা ভেঙে ইতিহাস সৃষ্টি করলেন। এ যেন আন্দোলনের প্রতিবাদের বিপ্লবের হাতুড়ি তিনি হাতে নিয়েছেন। তাতে তাঁর দলের মনোবল আগের তাপমাত্রায় ফিরে না এলেও অন্ধকারে চেরাগ জ্বালিয়ে আন্দোলনের পথ দেখিয়েছেন।

এক মুঠ গুড়, এক চিমটি নুন, এক মগ পানি এ সংমিশ্রণ সংসদের চিত্র। সচেতন নাগরিকদের ক্ষোভ সংসদে বিরোধী দল নেই। যারা বিরোধী দল দাবি করছে, তারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার করুণার প্রোডাক্ট। তারা নিজের অস্তিত্ব টেকাতে প্রধানমন্ত্রীকে মহাখুশি করতে বাস্ত থাকবেন। তা না হলে সাজঘরে সাবেক ফার্স্ট লেডি রওশন এক পায়ে খাড়া আছেন জি এম কাদেরকে হটাতে। শুধু প্রধানমন্ত্রী বাঁশি বাজালে খেলা শুরু হবে। জাতীয় পার্টি ত্রিশঙ্কু অবস্থায় চলছে, চলবে। ভারসাম্যের রাজনীতি দেশান্তরিত এখন।

সংসদীয় গণতন্ত্রে বিরোধীদের ভূমিকা এবং সক্রিয় বিরোধিতা শুধু গুরুত্বপূর্ণ নয়, শাসককে সঠিক পথ দেখাতে ও কল্যাণের কাজ করতে উৎসাহিত করে সাহায্য করে। আমাদের সরকারের কাছে বিরোধীরা প্রতিপক্ষ নিন্দুক। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘তোতাকাহিনী’-তে নিন্দকের ভূমিকা যে কতখানি, তা পাঠকের গোচরে এনেছেন। গত পৌনে দুই দশকে বাটি চালান রাজনীতির ফেরে উপর্যুপরি একটার পর একটা নির্বাচনে পর্যদুস্ত বিএনপি। বিএনপি ২০০৭ সালে শাসনক্ষমতা হারানোর পর থেকে সরকারের বিরুদ্ধে কয়েকটি বিভাগীয় সমাবেশ ও ঢাকায় মহাসমাবেশ ছাড়া বড় কোনো আন্দোলন গড়ে তুলতে পারেনি। বিএনপি এখন আদালতে হাজিরা ও টিভি চ্যানেলে যাচ্ছে জানান দিয়ে। সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত অবধি টকশো বিতর্ক টেবিলে কিছু আদমের সামনে মুখ দেখান আর গলাবাজি করতে।

এ দলটির কই মাছের মতো শক্ত প্রাণ। এত লোভলালসার টাটকা প্রলোভন কোনো কিছুতেই আজও ভাঙা গেল না। দলের সব নেতা-কর্মী নফসের সঙ্গে জিহাদ করছেন এজন্য সাধুবাদ। তবে বৃহত্তর জনগণের স্বার্থবাহী কোনো উল্লেখযোগ্য আন্দোলন এযাবৎকাল গড়ে তুলতে পারেননি তাঁরা।

বিগত একপক্ষীয় নির্বাচনগুলোয় বয়কট বলুন আর আসনসংখ্যা বলুন ও ভোট প্রাপ্তির নিরিখে বিএনপিকে রাজনীতিতে আপাতত গুরুত্বহীন মনে হলেও, সরকারের ভুল কান্ডকীর্তি তাদের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা উজ্জ্বল করতে পারে। দুর্নীতি, অর্থ পাচার রোধের ব্যর্থতায় সরকারের ওপর থেকে দেশের একাংশের আস্থা কমছে। 

কর্মহীনতা আজ প্রধান সমস্যা। সুষ্ঠু পরিকল্পনার অভাবে ও হঠকারী সিদ্ধান্তের ফলে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে। এখন গণতন্ত্রের আড়ালে বইছে শাসক দলের গোঁয়ার্তুমি, ভয়ের চোরাস্রোত। দরকার এখন মহাডাক রুটি-রুজি-কর্মসংস্থান ও ভেঙে পড়া শিক্ষা-স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনরুদ্ধারের জন্য। অনাগত দিনের জন্য সরকারের কাছে প্রশ্ন রেখে গেলাম, বানের পানির মতো দলে ঢোকা লোকের সমর্থন কি ভোটবাক্সে প্রতিফলিত হবে? ভেবে দেখুন এরা আসছে পয়সা কামাতে। দুই দলের কদর্য রাজনীতির অথই সাগরে আমজনতা। বিরোধী দলের ২৮ অক্টোবরের সমাবেশ মানুষের কাছে একটা বিকল্প পথের দিশা উঁকি দিয়েছিল মাত্র।  নানা বাধাবিপত্তি, সমস্যাবিধ্বস্ত মানুষ যেভাবে শীতের রাত খোলা আকাশের নিচে কাটিয়ে ওই সমাবেশ ঐতিহাসিক-স্মরণীয় করে তুলেছিল, তা যথেষ্ট সুদূরপ্রসারী অর্থবহ-ইঙ্গিতবহ। রাজনীতিতে আরেক জ্বালা মানুষের যুক্তি দিয়ে ভালোমন্দ বিচার করার আগেই তার ওপর নিজের মতামত চাপিয়ে দিতে চায় সব দল,  যাতে মানুষ নিজে ভাবতে না পারে। মনে হচ্ছে, আমাদের প্রধানমন্ত্রী প্রাতঃস্মরণে রাখেন অশোক বা আকবর কত মহান রাজা ছিলেন, তার চেয়ে বড় ব্যাপার তাঁরা দক্ষ প্রশাসন চালাতে পেরেছিলেন। বিভাজনের রাজনীতি যত জুতসই মনে হোক, আখেরে মানতে হবে ঐক্যবদ্ধ জাতি ছাড়া কোনো উন্নয়ন টেকসই হয় না।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

zillu65 @hotmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ