শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

চারদিকে হতাশার নীরবতা

মেজর জিল্লুর রহমান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
চারদিকে হতাশার নীরবতা

আমি আর ডামি নির্বাচনের পর চারদিকে অলুক্ষুণে হতাশার স্তব্ধতা আর নীরবতা। রাজনীতিতে সুদিন-দুর্দিন আছে, থাকবে। তবে বেপরোয়া রাজনীতি ভালো নয়। জল-স্থল, আকাশ যেখানে তাকাবেন সেখানেই রাজনীতি আর রাজনীতি। যত নষ্টের মূল সব ক্ষেত্রে অপরাজনীতির প্রবণতা। দেশপ্রেম, ন্যায়-অন্যায়, নৈতিকতা বোঝাতে, নাগরিকদের সচেতন করতে, সুশিক্ষিত করতে যে শিক্ষা দরকার তা অপরাজনীতির গোলকধাঁধায় হারিয়ে গেছে। তা আর কোনো দিন খুঁজে পাওয়া যাবে কি না সন্দেহ।

গত এক যুগে শিক্ষা নিয়ে পাইকারি হারে খেলতামাশা হয়েছে। স্কুলের ছাত্র স্কুল বানান জানে না। কলেজপড়ুয়া ছাত্র কলেজের বাংলা অর্থ জানে না। অথচ সোনার জিপিএ সনদ তাদের হাতে ধরিয়ে  দেওয়া হচ্ছে।  যোগ্যতাপ্রমাণের পরীক্ষা পাশ কাটিয়ে শিক্ষকদের দলীয় সদস্য যোগ্যতায় চাকরি দেওয়া হয়েছে। হাজির হয় না, ক্লাস নেয় না, কেউ কাউকে মানে না; ফল যা হওয়ার তা-ই হচ্ছে। শিক্ষকরা মূর্খ হলে কী শেখাবে? স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিক শিক্ষকরা তাদের অজ্ঞতা ঢাকতে ছাত্রদের শূন্য কলসিতে শিক্ষার নামে সনদ বিলাচ্ছেন।

শিক্ষাকে নিয়ন্ত্রণ করে রাজনীতি। আজ আমি শিক্ষা নিয়ে লিখছি না, শুধু মূল লেখার সঙ্গে শিক্ষার গুরুত্ব অধিক তাই ভূমিকায় একটু খোঁচা দিয়ে আলোচনায় এলাম। জন অধিকার, মানবধিকার দেশের মানুষ ভুলে গেছে। গণতন্ত্রের নব অনুশীলনে আদর্শিক গণতন্ত্র উবে যাচ্ছে। নির্বাচন হলো, ক্যাবিনেট গঠন হলো, পাঁচমিশালি পার্লামেন্ট দেশ কোথায় নেবে এসব নিয়ে তেমন শোরগোল, উচ্চবাচ্য নেই। সরকার গৎবাঁধা বুলি আওড়াচ্ছে, যা চর্চা করছে জনগণ সায় দিচ্ছে। সম্মতি না থাকলে রাস্তায় নেমে আসত। কেউ রাস্তায় আসেনি, প্রতিবাদ করেনি। ধরে নেয় জনগণ মেনে নিয়েছে। তা না হলে পথে আন্দোলন করত। জনগণের কোমর ভাঙা, দাঁড়ানোর ক্ষমতা অবশ ইনজেকশন দিয়ে রহিত করা।

রাজনীতিকদের কেউ কেউ কোন মাত্রার লোভী তার একটা পরীক্ষা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবার নির্বাচনের আগে প্রার্থিতার অভিনব কায়দায় দেশবাসীকে দেখালেন। মহাজোটে থেকে জাতীয় পার্টি হৃষ্টপুষ্ট হয়েছে। এবার আসন নিয়ে অঙ্ক মেলাতে দেরি হলো; শেষমেশ জি এম কাদের সাহেব প্রধানমন্ত্রীর মন গলাতে পেরেছেন ২৬ আসন পকেটে নিয়ে। তিনি অর্থ বণ্টন, আসন বণ্টন সব লেজেগোবরে করে দলের বিদ্রোহের মুখে পড়েছেন। তিনি আদর্শিক কথা বলেন মুখে, কাজে রাজনৈতিক সুবিধা পকেটে ভরতেও পারঙ্গম।

জি এম কাদের সাহেব নিজ স্ত্রীকে কোন যোগ্যতায় দিলেন ঢাকা ১৮ আসন? ভেবেছিলেন নৌকার জনপ্রিয় হেভিওয়েট প্রার্থী প্রাক্তন এমপি হাবিব হাসানকে দেওয়া নমিনেশন পড়ন্ত বেলায় প্রত্যাহার করে বসাতে পেরেছেন। তাহলে এ আসন প্রধানমন্ত্রীর ইশারায় দখল করতে পারবেন। কী যোগ্যতায় উত্তরার মতো জায়গায় তাঁকে ভোট দেবে- যখন ঘোষণা এলো আওয়ামী লীগে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করতে বাধা নেই। গাঁই হারা হারল জাতীয় পার্টি। প্রতিদ্বন্দ্বিতা দুই লীগের মধ্যে হলো।

অনেক শক্তিশালী প্রার্থী ছিল ঢাকা-১৮ আসনে। এমপি হাবিব হাসানের পাশাপাশি প্রবীণ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জেল হোসেন নুহনবীর জমানা থেকে আওয়ামী লীগ করা প্রাচীন নেতা। এবার যুবসমাজের মধ্যমণি জনপ্রিয় নেতা খসরু দাঁড়িয়ে শেষ পর্যন্ত বাজিমাত করলেন।

হাটহাজারী থেকে এক লাফে কক্সবাজারে দুই কদম রেখেই আওয়াজ দিয়ে জেনারেল ইবরাহিম নামে এক জাতীয় ইমানদার জব্বর খেলতামাশা দেখালেন। তাঁর ‘হাউশ পূরণ হইছে’ সংসদে হাজিরা দেওয়ার। চাপার জোরে দেশপ্রেমের প্লাবন বইয়ে দিয়েছেন এতদিন।

এবার আখেরি প্রাপ্তির ভিক্ষার ঝুড়ি প্রধানমন্ত্রীর দানখয়রাতে ভরে মাথায় নিয়ে সমুদ্রস্নানে গেলেন পুলকিত চেহারায়। কক্সবাজারে তিনি স্থানীয় সব নেতা দ্বারা প্রত্যাখ্যাত হলেন তার পরও গায়েবি মাজেজায় এমপি! এমন পল্টি মেরে কারও অধিকার হরণ করে এমপি হওয়ার চেয়ে তিনি আগে যা ছিলেন তাতেই তো ভালো ছিলেন। মেজর শাহজাহান ওমর জেল থেকে লাফ দিয়ে নৌকা মাথায় নিয়ে দাঁড়ালেন। কীর্তিমান ডিগবাজি খাওয়া রাজনীতিককে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে তার সহকর্মীরা নাজেহাল করলেন। এক গায়ক গোহারা হেরে চোখের পানি নাকের পানি এক করে প্রলাপ বকছেন। মবিন-তৈমূর রাজপথে হায় কী হলো! হায় কী হলো! করে পেরেশান। এমন তো কথা ছিল না বলে মাতম করে চোখের জলে বুক ভেজাচ্ছেন। নির্বাচনের আগে উদ্বেগ ছিল রাজনৈতিক অঙ্গনে। নির্বাচনের পর সব দিকে অনিশ্চয়তার নীরবতা। সরকারি দল সংসদ সদস্যদের শপথ, মন্ত্রিপরিষদ এসব উৎসব নিয়ে বেজায় খুশি। নীরবতা ভেঙে রুহুল কবির রিজভী খোঁড়াতে খোঁড়াতে বিএনপি অফিসের তালা ভেঙে ইতিহাস সৃষ্টি করলেন। এ যেন আন্দোলনের প্রতিবাদের বিপ্লবের হাতুড়ি তিনি হাতে নিয়েছেন। তাতে তাঁর দলের মনোবল আগের তাপমাত্রায় ফিরে না এলেও অন্ধকারে চেরাগ জ্বালিয়ে আন্দোলনের পথ দেখিয়েছেন।

এক মুঠ গুড়, এক চিমটি নুন, এক মগ পানি এ সংমিশ্রণ সংসদের চিত্র। সচেতন নাগরিকদের ক্ষোভ সংসদে বিরোধী দল নেই। যারা বিরোধী দল দাবি করছে, তারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার করুণার প্রোডাক্ট। তারা নিজের অস্তিত্ব টেকাতে প্রধানমন্ত্রীকে মহাখুশি করতে বাস্ত থাকবেন। তা না হলে সাজঘরে সাবেক ফার্স্ট লেডি রওশন এক পায়ে খাড়া আছেন জি এম কাদেরকে হটাতে। শুধু প্রধানমন্ত্রী বাঁশি বাজালে খেলা শুরু হবে। জাতীয় পার্টি ত্রিশঙ্কু অবস্থায় চলছে, চলবে। ভারসাম্যের রাজনীতি দেশান্তরিত এখন।

সংসদীয় গণতন্ত্রে বিরোধীদের ভূমিকা এবং সক্রিয় বিরোধিতা শুধু গুরুত্বপূর্ণ নয়, শাসককে সঠিক পথ দেখাতে ও কল্যাণের কাজ করতে উৎসাহিত করে সাহায্য করে। আমাদের সরকারের কাছে বিরোধীরা প্রতিপক্ষ নিন্দুক। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘তোতাকাহিনী’-তে নিন্দকের ভূমিকা যে কতখানি, তা পাঠকের গোচরে এনেছেন। গত পৌনে দুই দশকে বাটি চালান রাজনীতির ফেরে উপর্যুপরি একটার পর একটা নির্বাচনে পর্যদুস্ত বিএনপি। বিএনপি ২০০৭ সালে শাসনক্ষমতা হারানোর পর থেকে সরকারের বিরুদ্ধে কয়েকটি বিভাগীয় সমাবেশ ও ঢাকায় মহাসমাবেশ ছাড়া বড় কোনো আন্দোলন গড়ে তুলতে পারেনি। বিএনপি এখন আদালতে হাজিরা ও টিভি চ্যানেলে যাচ্ছে জানান দিয়ে। সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত অবধি টকশো বিতর্ক টেবিলে কিছু আদমের সামনে মুখ দেখান আর গলাবাজি করতে।

এ দলটির কই মাছের মতো শক্ত প্রাণ। এত লোভলালসার টাটকা প্রলোভন কোনো কিছুতেই আজও ভাঙা গেল না। দলের সব নেতা-কর্মী নফসের সঙ্গে জিহাদ করছেন এজন্য সাধুবাদ। তবে বৃহত্তর জনগণের স্বার্থবাহী কোনো উল্লেখযোগ্য আন্দোলন এযাবৎকাল গড়ে তুলতে পারেননি তাঁরা।

বিগত একপক্ষীয় নির্বাচনগুলোয় বয়কট বলুন আর আসনসংখ্যা বলুন ও ভোট প্রাপ্তির নিরিখে বিএনপিকে রাজনীতিতে আপাতত গুরুত্বহীন মনে হলেও, সরকারের ভুল কান্ডকীর্তি তাদের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা উজ্জ্বল করতে পারে। দুর্নীতি, অর্থ পাচার রোধের ব্যর্থতায় সরকারের ওপর থেকে দেশের একাংশের আস্থা কমছে। 

কর্মহীনতা আজ প্রধান সমস্যা। সুষ্ঠু পরিকল্পনার অভাবে ও হঠকারী সিদ্ধান্তের ফলে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে। এখন গণতন্ত্রের আড়ালে বইছে শাসক দলের গোঁয়ার্তুমি, ভয়ের চোরাস্রোত। দরকার এখন মহাডাক রুটি-রুজি-কর্মসংস্থান ও ভেঙে পড়া শিক্ষা-স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনরুদ্ধারের জন্য। অনাগত দিনের জন্য সরকারের কাছে প্রশ্ন রেখে গেলাম, বানের পানির মতো দলে ঢোকা লোকের সমর্থন কি ভোটবাক্সে প্রতিফলিত হবে? ভেবে দেখুন এরা আসছে পয়সা কামাতে। দুই দলের কদর্য রাজনীতির অথই সাগরে আমজনতা। বিরোধী দলের ২৮ অক্টোবরের সমাবেশ মানুষের কাছে একটা বিকল্প পথের দিশা উঁকি দিয়েছিল মাত্র।  নানা বাধাবিপত্তি, সমস্যাবিধ্বস্ত মানুষ যেভাবে শীতের রাত খোলা আকাশের নিচে কাটিয়ে ওই সমাবেশ ঐতিহাসিক-স্মরণীয় করে তুলেছিল, তা যথেষ্ট সুদূরপ্রসারী অর্থবহ-ইঙ্গিতবহ। রাজনীতিতে আরেক জ্বালা মানুষের যুক্তি দিয়ে ভালোমন্দ বিচার করার আগেই তার ওপর নিজের মতামত চাপিয়ে দিতে চায় সব দল,  যাতে মানুষ নিজে ভাবতে না পারে। মনে হচ্ছে, আমাদের প্রধানমন্ত্রী প্রাতঃস্মরণে রাখেন অশোক বা আকবর কত মহান রাজা ছিলেন, তার চেয়ে বড় ব্যাপার তাঁরা দক্ষ প্রশাসন চালাতে পেরেছিলেন। বিভাজনের রাজনীতি যত জুতসই মনে হোক, আখেরে মানতে হবে ঐক্যবদ্ধ জাতি ছাড়া কোনো উন্নয়ন টেকসই হয় না।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

zillu65 @hotmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম