শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ মে, ২০২৪ আপডেট:

ডোনাল্ড লুর পালে এখন শীতল হাওয়া

আবদুল মান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ডোনাল্ড লুর পালে এখন শীতল হাওয়া

এ মুহূর্তে সারা বিশ্বে সম্ভবত যুক্তরাষ্ট্রই সবচেয়ে সমালোচিত রাষ্ট্র; কারণ তাদের সহায়তায় ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের গণহত্যা চলমান। প্রতিদিন মারা পড়ছে হাজার হাজার নিরীহ শিশু, নারী, হাসপাতালের রোগী আর নিরীহ মানুষ। শুক্রবার জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ১৪৩ দেশ ফিলিস্তিনকে পূর্ণ সদস্য পদ দেওয়ার জন্য ভোট দিয়েছে আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ ৯টি দেশ বিপক্ষে ভোট দিয়েছে। বিপক্ষে ছিল ইসরায়েল, আর্জেন্টিনা, চেক প্রজাতন্ত্র, হাঙ্গেরি আর প্রশাস্ত মহাসাগর অঞ্চলের পাঁচটি দ্বীপরাষ্ট্র। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর অনেক নাৎসি যুদ্ধাপরাধী জার্মানি থেকে পালিয়ে আর্জেন্টিনায় আশ্রয় নিয়েছিল। যাদের কয়েকজনকে ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ মার্কিন সহায়তায় ধরে এনে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছিল। আজ যারা ফিলিস্তিন দখল করে সেখানে গণহত্যা চালাচ্ছে তাদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তারাষ্ট্র, ব্রিটেন ও ফ্রান্স নিয়ে এসে জাতিসংঘের সহায়তায় জোরপূর্বক ফিলিস্তিনে বসিয়ে খোদ আদি বাসিন্দাদের উচ্ছেদ করেছিল।

সারা বিশ্ব যেখানে ফিলিস্তিনে মার্কিন সহায়তায় চলমান গণহত্যার প্রতিবাদে উত্তাল ঠিক তখন বাংলাদেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু কেন এসেছেন তা মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট ইতোমধ্যে জানিয়েছে। ভারত শ্রীলঙ্কা সফর শেষ করে তিনি দুই দিনের সফরে গতকাল বাংলাদেশে এসে আজ ১৫ মে চলে যাওয়ার কথা। লু সাহেব যুক্তরাষ্ট্রের ছয়জন সহকারী পররাষ্ট্র সচিবের একজন এবং তার মর্যাদা বাংলাদেশের একজন সহকারী সচিবের ঊর্ধ্বে নয়। বিশ্বব্যাপী সংঘটিত আগের অনেক ঘটনা-দুর্ঘটনার প্রেক্ষাপটে বলা যেতে পারে, সব মার্কিন প্রশাসনে এমন কিছু ব্যক্তি থাকে যাদের অন্যতম পারদর্শিতা হচ্ছে অন্য দেশে তাদের অপছন্দের সরকারকে সরিয়ে নিজেদের পছন্দের সরকার প্রতিস্থাপন করা। তাদের সহায়তা করার জন্য দেশে দেশে তাদের অনেক বেতনভুক তাঁবেদার পুষে, আর পুষে কিছু শিক্ষিত নাগরিক যারা ‘সুশীল’ নামে পরিচিত। এমন সংগঠন বাংলাদেশে কম করে হলেও অর্ধ ডজন আছে আর ‘সুশীল’ আছে কয়েক ডজন। তাদের সহায়তা করার জন্য আরও থাকে কিছু মিডিয়া আর মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। যুক্তরাষ্ট্র তাদের ব্যবহার করে বিভিন্ন দেশে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করে। পাকিস্তানে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে ক্ষমতাচ্যুত করার পেছনে ডোনাল্ড লু জড়িত ছিলেন তা তিনি প্রকাশ্যে একাধিকবার বলেছেন। যদিও লু তা অস্বীকার করেছেন। তবে যেহেতু এসব বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অতীত তেমন একটা ভালো নয় সেই কারণে সেই দেশের প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ মানুষগুলোর কথা বিশ্ব সম্প্রদায় তেমন একটা বিশ্বাস করে না।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপির নেতৃত্বে অদ্ভুত এক জগাখিচুড়ি সরকারবিরোধী জোট যখন অসাংবিধানিক উপায়ে ক্ষমতায় যাওয়ার পথ সুগম করার চেষ্টায় লিপ্ত তখন ডোনাল্ড লু থেকে শুরু করে এমন কোনো পর্যায়ের মার্কিন কর্মকর্তা নেই যারা সকাল-বিকাল বাংলাদেশে এসে বিরোধী দলের দাবি মেনে নেওয়ার জন্য সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করেনি। যখনই এমন কেউ একজন আসার খবর আসে ঠিক তখন সরকারবিরোধী শিবিরে যেন ঈদের আনন্দ বয়ে যায়। এবার তো কেউ কেউ মধ্যবর্তী নির্বাচনেরও স্বপ্ন দেখা শুরু করেছেন।

এবার শেখ হাসিনা পদত্যাগ না করে যাবে কই? তারা হয়তো ভুলে যায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর কন্যা যিনি এই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে একাত্তরে স্বাধীনতার ডাক দিয়ে দেশকে স্বাধীন করেছেন। কোনো কিছুতেই যখন কাজ হচ্ছিল না ঠিক তখন লু সাহেবের বস মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বাংলাদেশের এলিট ফোর্স র‌্যাবের ছয় কর্মকর্তাকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেন। তাদের অপরাধ তারা নাকি বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। যে দেশে বছরে গড়ে এক হাজার বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটায় দেশটির আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তাদের বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড নিয়ে কথা বলার কোনো নৈতিক অধিকার নেই। গত মার্চ মাসে পুলিশ ঘরের ভিতর ঢুকে ১৭ বছরের এক বাংলাদেশি যুবককে হত্যা করল। যুবকটি মানসিকভাবে অসুস্থ ছিল। বাড়িতে সে যখন অস্বাভাবিক আচরণ করছিল তখন তার মা ৯১১-এ খবর দেয় সাহায্যের জন্য। সেই খবর পেয়ে পুলিশ এসে যুবকটিকে গুলি করে সমস্যার সমাধান করে। বাংলাদেশে কিছুতেই শেখ হাসিনাকে বাগে আনতে না পেরে শুরু হলো তথাকথিত ভিসানীতি। ভদ্র ভাষায় ব্লিঙ্কেন সাহেব জানালেন তাদের কথা মতো নির্বাচন ‘সুষ্ঠু’ না হলে যারা দায়ী তাদের যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণে ভিসা দেওয়া হবে না। না তাতেও কাজ হলো না। তারপর ঘোষণা করল কথা না শুনলে অর্থনৈতিক স্যাংশন দেবে। বিশ্বায়নের এই যুগে স্যাংশন তেমন কোনো কাজে আসে না তা তারা ভুলে গেছে। ইরান বা চীনকে কত স্যাংশন। তাতে হলো কী? বরং চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় বেশি। নব্বই দশকে তারা এমন স্যাংশন দিয়ে ইরাকে কয়েক হাজার শিশুকে হত্যা করেছিল কারণ এই স্যাংশনের কারণে ইরাক বিশ্ববাজার থেকে ওষুধ সংগ্রহে বাধাপ্রাপ্ত হয়েছিল। সেটাও ছিল একটি গণহত্যা।

৭ জানুয়ারি বিএনপির বয়কটের মধ্য দিয়ে নির্বাচন হয়ে গেল। কৌশল হিসেবে আওয়ামী লীগ দলের বাইরে গিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিল। সেই নির্বাচনে বিএনপি দলীয়ভাবে অংশ না নিলেও দলের ও তাদের জোটের অনেক হেভিওয়েট নেতা অংশ নিলেন। বিজয়ী প্রার্থীরা সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন। সরকার গঠিত হলো। আর এসব অনুষ্ঠানে সবার আগে সামনের সারিতে সিট দখল করে বসে গেলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। পিটার হাস তো নির্বাচনে বিএনপি ও তাদের মিত্রদের নির্বাচনে আনার জন্য দৌড়ঝাঁপ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের বাইরে চলে গেলেন ক্লান্তি দূর করতে। তার কর্মকাণ্ডে এক সময় মনে হচ্ছিল তিনিই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। আসলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যেখানে যাই করুক তাদের আসল উদ্দেশ্য সম্পূর্ণ করপোরেট স্বার্থ। সেই স্বার্থ উদ্ধার করার জন্য তারা অন্য দেশের রাজনীতিতে জড়িয়ে সবকিছু এলোমেলো করে দেয়। তাদের নীতিনির্ধারকরা বুঝতে পারেন না একবিংশ শতকের বিশ্ব আর বিংশ শতকের বিশ্ব এক নয়। তখন বিশ্ব দুই পরাশক্তির বলয়ে অনেকটা বন্দি ছিল। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর বিশ্বে এখন একাধিক অর্থনৈতিক পরাশক্তির জন্ম হয়েছে। তারা ওই বলয় রাজনীতির সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসার চেষ্টা করে অনেকটা সফল হয়েছে। শুধু বাংলাদেশের দিকে তাকালেই তা স্পষ্ট হয়ে যায়। জন্মের সময় বিশ্বের একমাত্র পরাশক্তি যা তার পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল সেটি সোভিয়েত ইউনিয়ন। ভারত তখনো একটি স্বল্পোন্নত দেশ। যুক্তরাষ্ট্র বা চীন বাংলাদেশের স্বাধীনতার সরাসরি বিরোধিতাই করেছে। স্বাধীনতার ৫০ বছরের মাথায় এসে সব পরাশক্তি বর্তমানে বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী। এই উন্নয়ন সহযোগী হয়ে ওঠার পিছনে তাদের স্বার্থ বাংলাদেশের স্বার্থের চেয়ে কোনো অংশে কম নয়।

বাংলাদেশে রাশিয়া বা চীনের যেমন বড় অর্থনৈতিক স্বার্থ রয়েছে ঠিক এই স্বার্থ রয়েছে ভারত বা জাপানের। তবে সবচেয়ে বেশি বড় অনৈতিক স্বার্থ যুক্তরাষ্ট্রের। এই দেশে সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক বিনিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের, বিশেষ করে জ্বালানি খাতে। তার ওপর আছে বাংলাদেশের কৌশলগত বা স্ট্র্যাটেজিক ভৌগোলিক অবস্থান। যে অবস্থান যেমন চীন বা ভারতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ঠিক একইভাবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। কোনো প্রাকৃতিক সম্পদ ছাড়া শুধু অবস্থানগত কারণে সিঙ্গাপুর বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম অর্থনৈতিক পরাশক্তি। লু সাহেব নিশ্চয় এই দেশে তাদের বেতনভুক তাঁবেদার নাগরিকদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। তারা গত নির্বাচন ভণ্ডুল করার পরিকল্পানা কেন বাস্তবায়ন করতে পারেনি তার জন্য কৈফিয়তও চাইতে পারেন। নতুন কিছু তাঁবেদার সৃষ্টি করার চেষ্টাও করতে পারেন। তবে তার অগ্রাধিকার থাকবে অর্থনৈতিক। তিনি বুঝে গিয়েছেন তাদের বাছাই করা তাঁবেদারদের দিয়ে অদূর ভবিষ্যতে কোনো পরিকল্পনা বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। সুতরাং শেখ হাসিনাই তাদের একমাত্র ভরসা। নির্বাচনের পরপর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন শেখ হাসিনাকে চিঠি লিখে জানিয়েছেন তাঁরা নতুন সরকারের সঙ্গে কাজ করে সম্পর্ক আরও মজবুত করতে চান। লু সাহেব রওনা দেওয়ার আগে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর জানিয়ে দিয়েছে, লু’র সফরের হেতু সম্পর্ক আরও মজবুত করা। আসল কথা বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়িক স্বার্থ। বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের সীমানায় বিশাল জলরাশির নিচে লুকিয়ে আছে কয়েক ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজ সম্পদ। যার মধ্যে তেল আর গ্যাস অন্যতম। অনুমান করা হয় শুধু গ্যাস আছে দুই ট্রিলিয়ন ঘনফুট। এসব সম্পদ আহরণের জন্য ইতোমধ্যে পেট্রোবাংলা আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করে ৫৫টি বহুজাতিক কোম্পানিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে টেন্ডারে সাড়া দিতে। যারা টেন্ডারে অংশ নিয়েছে তার মধ্যে আছে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ তেল কোম্পানি এক্সন মোবিল, কনোকো ফিলিপ্স ও শেভরনও। শেখ হাসিনা ২০২৩ সালে যখন যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশে ৫০ বছরের সম্পর্ক স্থাপনের স্মারক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যান তখন এই তেল কোম্পানিগুলোর বড় বড় কর্মকর্তা তাঁর সঙ্গে দেখা করেন। বাংলাদেশ ঘোষণা করেছে, বাংলাদেশ বিমান বহরে যুক্ত হবে কিছু নতুন বিমান। হতে পারে ফ্রান্সের এয়ারবাস বা যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত বোয়িং। সরকারের নীতিনির্ধারকরা ইতোমধ্যে এয়ারবাসের প্রতি ঝোঁক প্রকাশ করেছেন। তাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কপাল ভাঁজ পড়েছে। লু সাহেবের এই সফরে তিনি এসব বিষয় নিয়ে কথা বলবেন নিশ্চয়। বাংলাদেশও কথা বলতে পারে র‌্যাব কর্মকর্তাদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে। বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের যে সম্পর্ক বাড়ছে তাতে যুক্তরাষ্ট্রের কিছুটা হলেও অস্বস্তি বাড়ছে। বর্তমান সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করে এই মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্র নিশ্চয় আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নতুন সমস্যা সৃষ্টি করতে চায় না। তারা ইতোমধ্যে বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধী দলের কিছু করার যে কোনো সক্ষমতা নেই তা বুঝে গেছে। আর কমাস পর যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এই সময় এ অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের শত্রু নয় মিত্র দরকার। কারণ ইন্দোপ্যাসিফিক অঞ্চলে চীনের উপস্থিতি আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি দৃশমান। ডোনাল্ড লুর বাংলাদেশ সফরের কারণে বিএনপি জোটের উৎফুল্ল হওয়ার কোনো কারণ নেই। বিএনপি ও তাদের মিত্রদের সমস্যা হচ্ছে তারা বাস্তবতা মেনে নিয়ে ঘুমের ঘোরে হাঁটতে বেশি পছন্দ করে। শীতের ওয়াজ গরমকালে করে মাঠ গরম করার বেহুদা শ্রম ব্যয় করে। আর ডোনাল্ড লু কোনো লু হাওয়া নিয়ে বাংলাদেশে আসেননি। সেই বিলাসিতা করার সময় এখন নয়।

কদিন আগে ভারতের নির্বাচনে মাঝপথে তাদের পররাষ্ট্র সচিব ঢাকা ঘুরে গেলেন। এরপর হয়তো আসবেন চীন রাশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা। সবাই বুঝে গেছে অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশের রাজনীতিতে তেমন একটা কিছু হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এই মুহূর্তে ভরসা শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের ওপর।

লেখক : শিক্ষাবিদ ও বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

২৭ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ
বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?
ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২
শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট
কুমিল্লায় বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার ১২ গরু লুট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন
ঢাবি শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধে উদ্বুদ্ধ করতে ২ কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বকেয়া টাকা চাওয়ায় মুদি দোকানিকে পিটিয়ে জখম
বকেয়া টাকা চাওয়ায় মুদি দোকানিকে পিটিয়ে জখম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব
নারায়ণগঞ্জে বাবুলের গণসংযোগে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২
গ্রিসের ক্রিট দ্বীপে গুলিতে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার
জামালপুরে অটোরিকশা চালকদের ধর্মঘট প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা