শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ নভেম্বর, ২০২৪

আজানের জবাব

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আজানের জবাব

আজান শুনলে জবাব দেওয়া সুন্নত। যদি ব্যক্তিগতভাবে কেউ কোরআন শরিফ তেলাওয়াত করতে থাকে আর আজান শুরু হয়, তাহলে তেলাওয়াত আপাতত বন্ধ রেখে আজানের জবাব দেবে। কারণ কোরআন শরিফ তেলাওয়াত বন্ধ করে আজানের জবাব দিয়ে পুনরায় সেখান থেকে পড়লে তেলাওয়াতের সওয়াব ঠিকই পাওয়া যাবে, কিন্তু তেলাওয়াত বন্ধ করে আজানের জবাব না দিলে জবাব দেওয়ার সময় তো আর বসে থাকবে না। আপনি কোরআন শরিফ পড়ছেন বলে আজান বন্ধ থাকবে না। আজান তার নির্ধারিত সময়ে শেষ হয়ে যাবে। সুতরাং তেলাওয়াত ও আজান উভয়টির সওয়াব পাওয়ার তরিকা হলো- আজানের সময় তেলাওয়াত বন্ধ রেখে আজানের জবাব দেবে। আজান শেষ হলে আবার তেলাওয়াত শুরু করবে। বস্তুত আজানের জবাব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এজন্য কোরআন তেলাওয়াত বন্ধ করে আজানের জবাব দিতে বলা হয়েছে। কিন্তু ওয়াজ চলাকালে আজান হলে ওয়াজ বন্ধ করে আজানের জবাব দেওয়ার প্রয়োজন নেই, কারণ ওয়াজ কোনো ব্যক্তিগত আমল নয়, সমষ্টিগত আমল। বক্তা যদি ওয়াজ বন্ধ করে দেন তাহলে হাজারো মানুষের হক নষ্ট হবে। হক্কুল ইবাদ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। আজানের সময় আল্লাহর হক- তেলাওয়াত মুলতবি রাখার নির্দেশ এসেছে; কিন্তু ওয়াজ বান্দার হক, এটা বন্ধ রাখার নির্দেশ নেই। হয়তো কোনো ব্যক্তি প্রশ্ন করতে পারেন যে, হুজুর! আজকে তো আপনি আমাদের ওয়াজ না শুনিয়ে চুপ করে বসে আজানের জবাব দিয়েছেন, এতে কি আমাদের হক নষ্ট হয়নি? আপনার প্রশ্ন ঠিক, যতক্ষণ আজান হয়েছে, আমি চুপ করে বসে আজানের জবাব দিয়েছি এবং আজান শেষে আজানের দোয়া পড়েছি। আজকে ওয়াজ না করে চুপ করে বসে থাকার দুটি কারণ রয়েছে।

১. আমার ওয়াজ শুরু করার আগেই অন্য মসজিদের আজানের শব্দ আমার কানে ভেসে এসেছে, তাই আমার জন্য করণীয় হলো আজানের জবাব দেওয়া। আর যদি আমার ওয়াজ শুরু করার পর আজান শুরু হতো, তাহলে আমার জন্য চুপ না থেকে ওয়াজ করে যাওয়াই উচিত হতো।

২. চুপ থেকে আরেকটি বিষয়ের প্রতি আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা আমার উদ্দেশ্য। সেটা হলো- নামাজের সুন্নতের প্রতি আমাদের অবহেলা তো আছেই, তার চেয়ে বেশি রয়েছে অজুর সুন্নতের প্রতি, তার চেয়ে বেশি অবহেলা দেখা যায় আজানের জবাবের প্রতি। আপনারা অনেকে বুঝতে পেরেছেন যে, হুজুর চুপ করে বসে আজানের জবাব দিচ্ছেন, তথাপি জিজ্ঞেস করলে অসংখ্য লোক বের হবেন, যারা আজানের জবাব দেননি। অথচ সবাই নামাজের উদ্দেশ্যে মসজিদে এসেছেন। ১ ঘণ্টা ওয়াজ শোনার জন্য তৈরি হয়ে বসেছেন। মনের মধ্যে ইবাদতের এত আবেগ নিয়ে মসজিদে বসে থেকে আজান শুনেছেন, কিন্তু আজানের জবাব দেননি।

আমার এ উপলব্ধি হওয়ার কারণ হলো- আমি সারা দেশে মানুষকে সুন্নতের ওয়াজ করে শোনাই, কিন্তু অনেক সুন্নতের ব্যাপারে আমারই কোনো খবর নেই। একবার কোনো কারণে আমাকে পেরেশান হতে হয়েছে। যাওয়ার কথা নিকুঞ্জে, চলে গেছি কোনাবাড়ী। তখন মেজবান আমার কাছে মোবাইলে জিজ্ঞেস করলেন, হুজুর! এখন আপনি কোথায়? আমি বললাম কোনাবাড়ীতে। তিনি বললেন, হুজুর! কোনাবাড়ী কেন, আপনার তো নিকুঞ্জে আসার কথা। আজ আপনার এখানে খানার দাওয়াত। আমি বললাম, আপনি জানেন না আমি কোথাও খানার দাওয়াতে যাই না। কোথাও গেলে খানা সঙ্গে নিয়ে যাই, অন্যথায় কোনো বন্ধুবান্ধব থাকলে প্রয়োজনে তার কাছে খানা খাই। কিন্তু সবার আগে আমার দীনের কাজ হতে হবে। যেখানে দীনের কাজ নেই, সেখানে আমার দাওয়াত খাওয়া হয় না। তিনি বললেন, একবার দাওয়াত দিলে আপনি বলেছেন, যেখানে ওয়াজ করেন, সেখানে খানা খান না। এজন্যই তো আজ ওয়াজের ব্যবস্থা করিনি। আজ শুধু খাওয়ার ব্যবস্থা করেছি। আর এখন বলছেন, প্রথমে দীনের কাজ তারপর খাবার। আমি বললাম, এখন পর্যন্ত আমার সঙ্গে আপনার পূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠেনি, আপনি যদি আমাকে বুঝতেন তাহলে এ প্রশ্ন করতেন না। আমার সেদিনের কথায় এবং আজকের কথায় যেহেতু আপনার মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়েছে, এতে বোঝা গেল আপনি আমার ব্যাপারে ফ্রি হতে পারেননি। আপনার এ কথা কেন বুঝে এলো না যে, আমি সেদিন যে কথা বলেছি, সেটার উদ্দেশ্য ভিন্ন এবং আজকের কথার উদ্দেশ্য ভিন্ন। এতটুকু বিশ্বাস না করলে আপনি আমার সঙ্গে চলাফেরা করে শান্তি পাবেন না। আমি আপনার ওখানে আসব না। আমার সঙ্গে তার ৩০ বছরের পুরনো সম্পর্ক। এরপর এক লোক টেলিফোনে আমাকে জানাল, হুজুর! আপনাকে পাওয়ার জন্য সে হয়রান-পেরেশান হয়ে পড়েছে, এ মুহূর্তে আপনি সামনে থাকলে সে আপনার পায়ে লুটিয়ে পড়ত। তার বর্তমান অবস্থা এই যে, আপনি যদি না আসেন তাহলে হার্টফেল করে মারাও যেতে পারে। অগত্যা আমি আমার ড্রাইভারকে বললাম চল সেখানে যাই। কোনাবাড়ী থেকে ফিরে এসে এক মসজিদে জোহরের নামাজ আদায় করলাম। ইচ্ছা ছিল নামাজ শেষে তাড়াতাড়ি চলে আসব। কিন্তু নামাজ শেষে দাওয়াত ও তাবলিগের এক লোক এলান করলেন, ‘বাকি নামাজ বাদ ইমান-আমল সম্পর্কে জরুরি আলোচনা হবে, আমরা সবাই বসি, বহুত ফায়দা হবে।’ আমি সুন্নত পড়া শেষ করতে না করতেই তাবলিগের একজন আমির আমার সামনে বসে ফাজায়েলের কিতাবটি পড়তে আরম্ভ করলেন। এ মুহূর্তে কীভাবে উঠে আসব। সম্ভব হলো না। সাধারণত আলেমদের অভ্যাস হলো তাবলিগ জামাতের লোকেরা যখন ফাজায়েলের কিতাব পড়েন তখন তারা এমনকি স্বয়ং ইমাম সাহেবও মসজিদ থেকে বের হয়ে আসেন। এর ফলে দুটি খারাবি পরিলক্ষিত হচ্ছে-

১. কিছু লোক মনে করেন যে, আলেমরা তাবলিগ জামাতকে পছন্দ করেন না।

২. তাবলিগকারীদের মধ্যে যারা মূর্খ, তারা মনে করেন আলেমরা যেহেতু তাবলিগকে পছন্দ করেন না, তাই আমরাও তাদের সঙ্গে থাকব না; আমাদের আর আলেমের প্রয়োজন নেই। তারা আলেমদের বদনাম করে বেড়ান, আলেমদের সমালোচনা করে। এতে দীন ইসলামের কী পরিমাণ ক্ষতি হচ্ছে তা বলে শেষ করা যাবে না। তাবলিগ জামাত যদি আজীবন চেষ্টা করে, তবু তারা সমাজে শান্তি আনতে সক্ষম হবে না, আমল আনতে পারবে না। কারণ আমলের জন্য ইলমের প্রয়োজন, ইলম ব্যতীত যত আমল করি, যত ফাজায়েল বয়ান করি, তাতে কোনো কাজ হবে না।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
গায়েবি মামলা
গায়েবি মামলা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

১৬ মিনিট আগে | টক শো

গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু
আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ
ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫

৪৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!

৪৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫
সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ
চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪
চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়
হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না’
‘আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা