শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫

সান্‌জীদা খালা ক্ষমা করবেন

ফরিদুর রেজা সাগর
প্রিন্ট ভার্সন
সান্‌জীদা খালা ক্ষমা করবেন

সান্‌জীদা খালা ক্ষমা করবেন। সান্‌জীদা খাতুন আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। কথাটা বলা যত সহজ লেখাটা তত কঠিন। তিনি চলে গেছেন, তাঁর জন্য দুঃখ করছি, কান্না করছি, তাঁকে নিয়ে লেখার চেষ্টা করছি। কিন্তু খালা তো এই শহরেই ছিলেন, তাঁকে কি দেখতে গেছি কোনো দিন? গত কয়েক বছরে খালাকে একটিবারের জন্যও দেখতে যাইনি। কারও সঙ্গে দেখা হলে জিজ্ঞেস করেছি, সান্‌জীদা খালা কেমন আছেন? এই এতটুকুই। আমি খুব ছোটবেলা থেকেই সান্‌জীদা খালাকে আমাদের বাসায় দেখি। তিনি আমার মায়ের বন্ধু ছিলেন। দুজনের মধ্যে নানা ধরনের আলাপ হতো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে তিনি যুক্ত ছিলেন। সান্‌জীদা খাতুন রবীন্দ্রসাহিত্যের প্রতিটি শাখায় জ্ঞাত ছিলেন। যেমন কবিতায়, তেমনি গান, গল্প, উপন্যাসে। তাঁকে রবীন্দ্র এনসাক্লোপিডিয়া বললেও অত্যুক্তি হবে না।

এ ব্যাপারে একটি উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। একবার আমীরুলের কাছ থেকে একটি গল্প শুনেছিলাম-

আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যার তখন বাংলাদেশ টেলিভিশনে শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান শুরু করেছেন। নাম চারুপাঠ। সেই অনুষ্ঠানে উপস্থাপনার লিঙ্কের জন্য সায়ীদ স্যার রবীন্দ্রনাথের একটি কবিতার অংশ বিশেষ উদ্ধৃত করবেন। কবিতাটি হলো-

বহুদিন ধরে বহু ক্রোশ দূরেবাংলাদেশ টেলিভিশনে

বহু ব্যয় করি বহু দেশ ঘুরে

দেখিতে গিয়াছি সিন্ধু

দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া

ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া

একটি ধানের শীষের ওপর

একটি শিশির বিন্দু।

কবিতাটি সবারই প্রায় মুখস্থ। দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া পঙ্্ক্তিটা প্রায় প্রবাদ বাক্যে পরিণত হয়েছে। কিন্তু কবিতাটার নাম কী? কোন কাব্যগ্রন্থে কবিতাটি আছে? কবিতাটির কি আরও পঙ্ক্তি আছে? ইত্যাদি নানা প্রশ্ন স্যারের মনে। পুরোপুরি না জেনে তো কবিতাটা উপস্থাপনায় উল্লেখ করা যাবে না।

বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের শিক্ষার্থীদের অনেককে স্যার জিজ্ঞেস করলেন। কেউ সঠিক তথ্য দিতে পারল না। সায়ীদ স্যার টেলিভিশনেও অনেকের সঙ্গে আলাপ করলেন। আশ্চর্যের ব্যাপার কেউ সঠিক তথ্য-উপাত্ত দিতে পারল না। কবিতাটা সম্পর্কে সবারই ভাসা ভাসা ধারণা।

তাঁর দুই প্রিয় ছাত্র আমীরুল আর মাযহার সঙ্গে আছে। চারুপাঠ অনুষ্ঠানে আমীরুল ছিল প্রধান সহকারী।

স্যার বললেন, কিহে কবিতাটার কোনো কূলকিনারা হলো?

না স্যার।

হাঁ-তোমরা তো আর রবীন্দ্রনাথ পড়লে না মন দিয়ে। কীভাবে কী হবে? একদিন দেখা যাবে এই সমাজে কেউ নেই যে রবীন্দ্রনাথকে কিছুটা জানে। জনপ্রিয় কয়েকটা রবীন্দ্রসংগীতের মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ বেঁচে থাকবেন। কবি রবীন্দ্রনাথের কবিতা নিয়ে কোনো আগ্রহ থাকবে না।

তারপর সায়ীদ স্যার বললেন,

চলো সান্‌জীদা আপার বাড়ি যাই।

সান্‌জীদা আপা মানে বিখ্যাত সান্‌জীদা খাতুন। সায়ীদ স্যারের ছোট্ট কিয়াই গাড়িতে মাযহার আর আমীরুল চড়ে বসল। চার তলা দালান। সান্‌জীদা খালা থাকেন তিন তলায়।

স্যার তিন তলা পর্যন্ত উঠলেন। সায়ীদ স্যার সান্‌জীদা খাতুনের দরজার সামনে দাঁড়িয়ে বললেন,

থাক চলো চলে যাই। আপা খুব মেজাজি মানুষ। আমাদের সরাসরি শিক্ষক। কখন কী বলে ফেলে ঠিক নেই। এই বয়সে আর বকা খেতে ভালো লাগে না।

আমীরুল আর মাযহার অবাক হয়ে স্যারের দিকে তাকিয়ে আছে। স্যারকে এমন বিব্রত হতে কখনো দেখেনি তারা।

সায়ীদ স্যার কয়েক পা নামলেন। আবার দরজার দিকে তাকালেন।

না। আপা ছাড়া রবীন্দ্রনাথকে কে আর তেমন করে পড়েছেন। চলো যাই, আপার কাছে যাই। আর মনজুরে মাওলার কাছে। মাওলাও রবীন্দ্রনাথকে পুরো আত্মস্থ করেছে।

তারপর দ্বিধা কাটিয়ে স্যার প্রবেশ করলেন সান্‌জীদা খাতুনের বাসায়। সায়ীদ স্যার আপার ড্রইংরুমে বসে আছেন। হালকা সবুজ রঙের শাড়ি পরনে। নিপাট চেহারা। লাবণ্যমাখা মুখশ্রী।

আপা আপনার বাসায় ছাত্র বয়সে গান শুনতে আসতাম। আমি আর মান্নান সৈয়দ। আপনার মনে আছে?

আপার ঠোঁটের কোণে মৃদু হাসি।

সায়ীদ স্যার তখন বললেন, আপা বহুদিন ধরে বহু ক্রোশ দূরে- কবিতাটি কোথায় পাব?

আপা গম্ভীরভাবে তাকালেন স্যারের দিকে।

এটা পূর্ণাঙ্গ কোনো কবিতা নয়। এটা রবীন্দ্রনাথ বালক সত্যজিৎ রায়কে অটোগ্রাফ দিয়েছিলেন। সত্যজিৎ রায় তখন শান্তিনিকেতনে পড়তে গিয়েছিলেন। রবীন্দ্রনাথ সত্যজিৎ রায়কে ডাক নাম মানিক বলেই ডাকতেন। কারণ সত্যজিৎ রায়ের বাবা ছড়া সম্রাট সুকুমার রায় ছিলেন রবীন্দ্রনাথের অনুজ বন্ধু। সেই মানিককে অটোগ্রাফ দিতে গিয়ে এই অমর পঙ্ক্তিগুলো রবীন্দ্রনাথ লিখে দেন।

তারপর সান্‌জীদা খাতুন গভীরভাবে সায়ীদ স্যারকে বললেন,

সায়ীদ, তোমরা কেউই ভালো মতো রবীন্দ্রনাথ পাঠ করলে না। করা উচিত ছিল।

সায়ীদ স্যার মাথা নামিয়ে রইলেন।

এই হলেন সান্‌জীদা খাতুন। রবীন্দ্রনাথ নিয়ে যে কোনো জায়গায় যে কোনো বিষয়ে তাঁর মতো পাণ্ডিত্যময় ভাষণ তিনিই দিতে পারেন। পয়লা বৈশাখে ছায়ানটের যে অনুষ্ঠান হয় সেখানে সান্‌জীদা খাতুন একটি বক্তব্য দেন সেই বক্তব্যে কী পাণ্ডিত্য থাকে সেটা না শুনলে কেউ বুঝতে পারবেন না। রমনার বটমূলে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ থাকেন তারা অবশ্যই অনুধাবন করতে পারেন সান্‌জীদা খাতুন কী বলতে চেয়েছেন। সবাই মন্ত্রমুগ্ধের মতো তাঁর কথা শোনেন। এ বছর আমরা তাঁর সেই মিষ্টি কণ্ঠে পাণ্ডিত্যময় বক্তব্য শুনতে পাব না এটা আমাদের জন্য কষ্টের, দুঃখের। তাঁর কণ্ঠে রবীন্দ্রসংগীত অনেক দিন শুনি না। রেডিও, টেলিভিশনের আর্কাইভে তাঁর গানের রেকর্ড রয়ে গেছে, তারা সেগুলো প্রচার করেন। ছায়ানট প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬১ সালে। সেই ছায়ানটকে তিনি বিশাল মহিরুহ রূপে পরিণত করেছেন। সারা দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ছায়ানটের শিল্পীরা শুধু রবীন্দ্রসংগীত নয়, তারা শুদ্ধ সংগীতচর্চা করে যাচ্ছেন। সান্‌জীদা খালা আজীবন চেষ্টা করে গেছেন একটি শিশু যেন মানুষ হয়ে বড় হয়ে ওঠে। সততার সঙ্গে বড় হয়। শিশু যেন শ্রেণিশিক্ষার পাশাপাশি রবীন্দ্রনাথকে ভালোবাসে। শিল্পসাহিত্যকে ভালোবাসে। ছায়ানট ভবন তৈরি করেছিলেন সেই স্বপ্ন নিয়ে। এখানে যারা আসবে তারা একটি নতুন স্বপ্ন নিয়ে বড় হবে। একজন ভালো মানুষ হওয়ার স্বপ্ন। তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ করবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম। সান্‌জীদা খাতুন আর ছায়ানট আসলে একই সূত্রে বাঁধা।

ছায়ানটের পয়লা বৈশাখের যে অনুষ্ঠান সেটি চ্যানেল আই প্রচার করেছিল। বাংলাদেশ টেলিভিশনও প্রচার করে আসছে। এ অনুষ্ঠান প্রচার নিয়ে সান্‌জীদা খালার সঙ্গে আমি এবং শাইখ সিরাজের একটু ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল। আমরা চেষ্টা করেছিলাম সেই ভুল বোঝাবুঝির অবসান করতে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আমরা সেটি পারিনি। আজ খালা যখন আমাদের মাঝ থেকে চলে গেলেন, তখন বলতে চাই সান্‌জীদা খালা আপনার প্রতি শ্রদ্ধা ভালোবাসার কোনো কমতি নেই। নির্দি¦ধায় বলতে পারি সান্‌জীদা খালা আপনার মনে যদি কোনো কষ্ট দিয়ে থাকি তাহলে আমাদের ক্ষমা করবেন। খালা আপনাকে আমরা ভালোবাসি।

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব

এই বিভাগের আরও খবর
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
সর্বশেষ খবর
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার
জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুর লাশ উদ্ধার
শিশুর লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি হয়নি
কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি হয়নি

নগর জীবন