শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫

সরকার রক্ষার আন্দোলন

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
সরকার রক্ষার আন্দোলন

কেবল বাংলাদেশই নয়, বলা চলে বিশ্বজুড়ে ক্ষমতাসীন ‘সরকার পতন আন্দোলন’ একটি অতিপরিচিত রাজনৈতিক বয়ান। তবে অনেক ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকা বাংলাদেশ সরকার রক্ষার আন্দোলন নামক নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতির জন্ম দিয়ে চমক সৃষ্টি করতে চলেছে কি না, এমন ভাবনায় কেটেছে  প্রায় এক সপ্তাহ। কারণ সপ্তাহখানেক আগে জাতীয় পর্যায়ের একটি পত্রিকায় প্রকাশিত নিবন্ধে লিখেছিলাম- ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যোগ্য নেতৃত্ব, উপদেষ্টাদের উদ্যোগ এবং সেনাবাহিনীর অনাবশ্যক হস্তক্ষেপ ও ক্ষমতাচর্চার বদলে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনি দায়িত্ব শেষে ব্যারাকে ফেরার সংকল্প জাতির জন্য স্বস্তিদায়ক।’  এ কথা লিখে বলা চলে অস্বস্তিতেই পড়েছি।

বন্ধুদের আড্ডা, কাজের অবসরে আলাপ আর পত্রিকায় ছাপানো নিবন্ধের নিচে দেওয়া ইমেইলে রীতিমতো ধমক খেয়েছি এ একটি লাইনের জন্য। নিবন্ধটির লিংক দিয়েছিলাম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও ভাইবারে। একই রকম প্রতিক্রিয়া। ইমেইলে সচেতন ও শিক্ষিত সমাজ এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমজনতার একটাই প্রশ্ন, কোন যুক্তিতে আমি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন জাতির জন্য স্বস্তিদায়ক বলছি? তাই স্বাভাবিকভাবে ভাবছি এবার কী তবে সরকার রক্ষার আন্দোলন শুরু হতে যাচ্ছে? কী-ই বা হবে এমন আন্দোলনের অবয়ব ও ফলাফল? কোন পরাশক্তি কোন স্বার্থ উদ্ধারের জন্য থাকতে পারে এমন আন্দোলনের পক্ষে বা বিপক্ষে?

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে সেনাবাহিনী প্রধানের সঙ্গে সুর মিলিয়েছেন বিএনপির সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা। যারা সবকিছুতে ষড়যন্ত্রের আলামত পান, তাদের মতে এটা মূলত আওয়ামী লীগের বয়ান। কারণ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ক্রমাগতভাবে প্রতিপক্ষের চোখে চোখ রেখে কথা বলছে। বিশ্বদরবারে বাংলাদেশকে বিনিয়োগের আদর্শ গন্তব্য রূপে উপস্থাপন করছে। পরনির্ভরশীলতা কাটিয়ে উঠতে আটঘাট বেঁধে কাজ করছে। এমন একটি সরকারকে দ্রুত হটাতে চায় আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক নেতারা এবং যেসব দেশের স্বার্থে আঘাত লেগেছে সেসব দেশের গোয়েন্দা বাহিনী।

শেখ হাসিনার এমন বিদায়কে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থারও ব্যর্থতা বলে বিবেচনা করে বিশ্লেষকদের একটি অংশ। তারা মনে করে, ইউনূস সরকারকে হটিয়ে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার মাধ্যমে গোয়েন্দারা তাদের সক্ষমতা প্রমাণের অপেক্ষায় দিন গুনছেন। তাই ডিসেম্বর এমনকি তার আগেই নির্বাচন বা অন্য কোনোভাবে ইউনূস সরকারকে বিদায় তাদের অন্যতম ব্রত।

বিএনপির দ্রুততম সময়ে জাতীয় নির্বাচন দাবির নেপথ্যে বেশ কিছু কারণ রয়েছে। তবে অন্যতম কারণ একশ্রেণির নেতা-কর্মীর চাঁদাবাজি, দখলবাণিজ্য ও দৌরাত্ম্যের ফলে মাঠপর্যায়ে ক্রমাগত দুর্নাম ও নিয়ন্ত্রণ তথা জনপ্রিয়তা হারানো রোধকল্পে যত দ্রুত সম্ভব ক্ষমতা গ্রহণ এবং সর্বত্র দলীয় নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা। তাদের নেতারা ধরেই নিয়েছেন যে দ্রুত নির্বাচন হলে তারাই জয়লাভ করবেন এবং মন্ত্রী বা এমপি হয়ে ক্ষমতা উপভোগ করবেন। সুতরাং শুভকাজে দেরি করতে নারাজ তারা। মাঠপর্যায়ে বা স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন স্তরে বিগত ১৬ বছরে সুবিধা করতে পারেননি বিএনপির মাঠের নেতারা। বরং মামলা মোকদ্দমা চালাতে গিয়ে এবং ব্যবসার সুযোগ হারিয়ে আর্থিক, সামাজিক ও মানসিকভাবে ব্যাপক আকারে ভুগেছেন তারা। সুতরাং দ্রুত নির্বাচন তাদের চাই-ই চাই। তাদের আশঙ্কা আবেগপ্রবণ মানুষে ঠাসা সব সম্ভবের এ বাংলাদেশে কখন কী ঘটে যায় কে জানে?

যে যা-ই বলুক না কেন এ কথা সত্যিই যে দেশে এখনো বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ফেরত আসার মতো আইনি বা রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি হয়নি। পরিবেশ সৃষ্টি হলে নিশ্চয়ই তিনি ফিরে আসতেন। অন্যদিকে ‘মাইনাস ওয়ান ফর্মুলা’ তথা তারেক রহমানকে বাদ দিয়ে কিংবা পরিবারতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে দেশে নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি চালুর দুঃস্বপ্ন আচমকা ঘুম ভাঙায় বিএনপির অনেক নেতার। অতএব দ্রুত নির্বাচনের ঘোষণা আর তারেক রহমানের দ্রুত দেশে ফিরে আসাকে সমার্থক মনে করেন তারেক-ভক্তরা। 

এক কদম এগিয়ে থাকা মানুষ বা এক লাইন বেশি বোঝা পণ্ডিতরা মনে করেন ক্ষমতায় থাকা ইউনূস সরকারকে হটানো যতটা কঠিন, নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে ক্ষমতাসীন যেকোনো রাজনৈতিক সরকারকে হটানো ততটা কঠিন হবে না। তাই আওয়ামী লীগ ও তাদের শুভাকাক্সক্ষীদের প্রথম লক্ষ্য জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে ইউনূস সরকারকে সরানো। এরপর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে যেকোনো মূল্যে আওয়ামীপন্থি মাঠের নেতাদের জিতিয়ে আনা। সব শেষে মাঠপর্যায়ে সংগঠিত হয়ে ইউনূস-পরবর্তী সরকারকে বিদায় জানিয়ে হারানো মসনদ পুনরুদ্ধার।

জামায়াতে ইসলামী এতদিন প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচনের কথা বলে এসেছে। সম্প্রতি নানা কারণে লন্ডন সফরের পর জামায়াত নেতারা ২০২৬ সালের রমজানের আগে তথা মধ্য ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের উপদেশ দিচ্ছেন। ধারণা করা হচ্ছিল যে নির্বাচন যত পিছিয়ে যাবে, জামায়াত মাঠপর্যায়ে ততই সংগঠিত হবে এবং প্রশাসন ও শিক্ষাঙ্গনের বিভিন্ন স্তরে তাদের নিজস্ব লোকবল নিয়োগ ও প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধির সুযোগ পাবে। সেই অবস্থান থেকে জমায়াতের সরে আসার কারণ খুঁজছেন অনেকেই। এ ক্ষেত্রে তিনটি বাস্তবতা সামনে এসেছে। প্রথমত দল হিসেবে জামায়াত এখনো নিষিদ্ধ।  দ্বিতীয়ত তাদের দলীয় নির্বাচনি প্রতীক বাতিল অবস্থায় রয়েছে। তৃতীয়ত তাদের একজন শীর্ষ নেতা এখনো জেলে আছেন। নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হলেই এ তিনটি সমস্যার সমাধানকল্পে নির্বাচন কমিশনকে কাজে লাগাবে জামায়াত।

ইউনূস সরকারকে সেনাবাহিনী কর্তৃক বসানো বা তথাকথিত সেনা-সমর্থিত সরকার বলার সুযোগ নেই। আবার তারা নির্বাচিত সরকারও নয়। এ সরকারের বৈধতার নেপথ্যে রয়েছে একটি ‘৩৬শে জুলাই বিপ্লব’ এবং দেশের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটি’ বা দেশের একান্ত প্রয়োজনীয়তার আলোকে বৈধতা প্রদান। তাই নির্বাচনের বিষয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের নেপথ্য কারিগর ও সর্বোচ্চ আদালত কী প্রত্যাশা করে, সেটাও বিবেচ্য বিষয়। জুলাই অভ্যুত্থানের নেপথ্য বা মূল নেতারা ইতোমধ্যেই জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) গঠন করে নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছে। তবে নির্বাচনে প্রত্যাশিত ফলাফল অর্জনের জন্য সারা দেশে বিস্তৃত যে সাংগঠনিক শক্তি প্রয়োজন তা অর্জনে তারা পিছিয়ে আছে। অন্যদিকে তারুণ্যনির্ভর দলটি দলীয় তহবিল সংগ্রহের ক্ষেত্রে অস্বচ্ছতা, ক্ষেত্রবিশেষে অপরিপক্বতা, তদবিরবাণিজ্য, সেনাবাহিনীর সঙ্গে দূরত্ব এবং বিপ্লবকালীন ঐক্যে ফাটলের মতো কিছু বিরূপ সমালোচনার শিকার হয়েছে। এ অবস্থায় তারা নির্বাচন পেছানোর দাবি নিয়ে কতদূর এগিয়ে যেতে পারবে আর ইউনূস সরকারের মেয়াদ বৃদ্ধি কামনা করা নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় কতটা একাত্মতা ও শক্তিমত্তা নিয়ে ভবিষ্যতে আবির্ভূত হবে, তার ওপরও নির্ভর করবে ভবিষ্যৎ রাজনীতি।

লেখাটি যখন শেষ করছি তখন কানে এলো নতুন কিছু সংবাদ। বিশ্বসেরা আমেরিকাভিত্তিক ইংরেজি সাময়িকী ‘টাইমস’ প্রতি বছরের মতো বিশ্বসেরা ১০০ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির নাম প্রকাশ করেছে। এ তালিকায় নেতা ও নেত্রী বিভাগের উঠে আসা ২২ জনের মধ্যে ৬ নম্বরে আছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।  তার চেয়ে বড় কথা ১০০ জনের মধ্যে পার্শ্ববর্তী কোনো দেশের কারও নাম নেই। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর ফলে প্রতিহিংসার শিকার হবেন কি? অন্যদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে শুরু হয়েছে ইউনূস সরকারের মেয়াদ বৃদ্ধির জন্য সমাবেশ ও প্রতীকী অনশন। আবার বিদেশি কিছু গণমাধ্যম ভাবছে রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ করিডরের আড়ালে মিয়ানমার সীমান্তে ঘাঁটি গাড়তে যাচ্ছে আমেরিকা ও ইউরোপ, যা চীন কিংবা অন্য বহু দেশ আদৌ প্রত্যাশা করে না। চীনের ব্যাপক বিনিয়োগ ও প্রভাবেই নির্ধারিত হবে বাংলাদেশসহ এ অঞ্চলের রাজনীতি, এমনটাও মনে করেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের বিশ্লেষকরা। তাই চীন কি রাজনৈতিক সরকার চায় না ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে? এসব বিষয় নিয়ে ভবিষ্যতে লেখার প্রত্যাশা রইল।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার

২১ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার
চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান
শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’
স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত
নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান
প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা
নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত
নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ
আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ভয়াবহ ‘মাইনফিল্ড’, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর
গাজা ভয়াবহ ‘মাইনফিল্ড’, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় শি’র সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প: হোয়াইট হাউজ
দক্ষিণ কোরিয়ায় শি’র সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প: হোয়াইট হাউজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ইয়াবা পাচারের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসের সুপারভাইজার গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ইয়াবা পাচারের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসের সুপারভাইজার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ বছরের মধ্যে সৌদি-ইসরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে, দাবি ট্রাম্পের
এ বছরের মধ্যে সৌদি-ইসরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে, দাবি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনিনে বিরোধী দলীয় নেতার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা বাতিল
বেনিনে বিরোধী দলীয় নেতার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্য সংকট প্রকট : ডব্লিউএইচও
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্য সংকট প্রকট : ডব্লিউএইচও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে পর্যটকবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, মা-মেয়ে নিহত
সুনামগঞ্জে পর্যটকবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, মা-মেয়ে নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে