শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫

সরকার রক্ষার আন্দোলন

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
সরকার রক্ষার আন্দোলন

কেবল বাংলাদেশই নয়, বলা চলে বিশ্বজুড়ে ক্ষমতাসীন ‘সরকার পতন আন্দোলন’ একটি অতিপরিচিত রাজনৈতিক বয়ান। তবে অনেক ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকা বাংলাদেশ সরকার রক্ষার আন্দোলন নামক নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতির জন্ম দিয়ে চমক সৃষ্টি করতে চলেছে কি না, এমন ভাবনায় কেটেছে  প্রায় এক সপ্তাহ। কারণ সপ্তাহখানেক আগে জাতীয় পর্যায়ের একটি পত্রিকায় প্রকাশিত নিবন্ধে লিখেছিলাম- ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যোগ্য নেতৃত্ব, উপদেষ্টাদের উদ্যোগ এবং সেনাবাহিনীর অনাবশ্যক হস্তক্ষেপ ও ক্ষমতাচর্চার বদলে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনি দায়িত্ব শেষে ব্যারাকে ফেরার সংকল্প জাতির জন্য স্বস্তিদায়ক।’  এ কথা লিখে বলা চলে অস্বস্তিতেই পড়েছি।

বন্ধুদের আড্ডা, কাজের অবসরে আলাপ আর পত্রিকায় ছাপানো নিবন্ধের নিচে দেওয়া ইমেইলে রীতিমতো ধমক খেয়েছি এ একটি লাইনের জন্য। নিবন্ধটির লিংক দিয়েছিলাম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও ভাইবারে। একই রকম প্রতিক্রিয়া। ইমেইলে সচেতন ও শিক্ষিত সমাজ এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমজনতার একটাই প্রশ্ন, কোন যুক্তিতে আমি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন জাতির জন্য স্বস্তিদায়ক বলছি? তাই স্বাভাবিকভাবে ভাবছি এবার কী তবে সরকার রক্ষার আন্দোলন শুরু হতে যাচ্ছে? কী-ই বা হবে এমন আন্দোলনের অবয়ব ও ফলাফল? কোন পরাশক্তি কোন স্বার্থ উদ্ধারের জন্য থাকতে পারে এমন আন্দোলনের পক্ষে বা বিপক্ষে?

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে সেনাবাহিনী প্রধানের সঙ্গে সুর মিলিয়েছেন বিএনপির সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা। যারা সবকিছুতে ষড়যন্ত্রের আলামত পান, তাদের মতে এটা মূলত আওয়ামী লীগের বয়ান। কারণ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ক্রমাগতভাবে প্রতিপক্ষের চোখে চোখ রেখে কথা বলছে। বিশ্বদরবারে বাংলাদেশকে বিনিয়োগের আদর্শ গন্তব্য রূপে উপস্থাপন করছে। পরনির্ভরশীলতা কাটিয়ে উঠতে আটঘাট বেঁধে কাজ করছে। এমন একটি সরকারকে দ্রুত হটাতে চায় আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক নেতারা এবং যেসব দেশের স্বার্থে আঘাত লেগেছে সেসব দেশের গোয়েন্দা বাহিনী।

শেখ হাসিনার এমন বিদায়কে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থারও ব্যর্থতা বলে বিবেচনা করে বিশ্লেষকদের একটি অংশ। তারা মনে করে, ইউনূস সরকারকে হটিয়ে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার মাধ্যমে গোয়েন্দারা তাদের সক্ষমতা প্রমাণের অপেক্ষায় দিন গুনছেন। তাই ডিসেম্বর এমনকি তার আগেই নির্বাচন বা অন্য কোনোভাবে ইউনূস সরকারকে বিদায় তাদের অন্যতম ব্রত।

বিএনপির দ্রুততম সময়ে জাতীয় নির্বাচন দাবির নেপথ্যে বেশ কিছু কারণ রয়েছে। তবে অন্যতম কারণ একশ্রেণির নেতা-কর্মীর চাঁদাবাজি, দখলবাণিজ্য ও দৌরাত্ম্যের ফলে মাঠপর্যায়ে ক্রমাগত দুর্নাম ও নিয়ন্ত্রণ তথা জনপ্রিয়তা হারানো রোধকল্পে যত দ্রুত সম্ভব ক্ষমতা গ্রহণ এবং সর্বত্র দলীয় নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা। তাদের নেতারা ধরেই নিয়েছেন যে দ্রুত নির্বাচন হলে তারাই জয়লাভ করবেন এবং মন্ত্রী বা এমপি হয়ে ক্ষমতা উপভোগ করবেন। সুতরাং শুভকাজে দেরি করতে নারাজ তারা। মাঠপর্যায়ে বা স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন স্তরে বিগত ১৬ বছরে সুবিধা করতে পারেননি বিএনপির মাঠের নেতারা। বরং মামলা মোকদ্দমা চালাতে গিয়ে এবং ব্যবসার সুযোগ হারিয়ে আর্থিক, সামাজিক ও মানসিকভাবে ব্যাপক আকারে ভুগেছেন তারা। সুতরাং দ্রুত নির্বাচন তাদের চাই-ই চাই। তাদের আশঙ্কা আবেগপ্রবণ মানুষে ঠাসা সব সম্ভবের এ বাংলাদেশে কখন কী ঘটে যায় কে জানে?

যে যা-ই বলুক না কেন এ কথা সত্যিই যে দেশে এখনো বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ফেরত আসার মতো আইনি বা রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি হয়নি। পরিবেশ সৃষ্টি হলে নিশ্চয়ই তিনি ফিরে আসতেন। অন্যদিকে ‘মাইনাস ওয়ান ফর্মুলা’ তথা তারেক রহমানকে বাদ দিয়ে কিংবা পরিবারতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে দেশে নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি চালুর দুঃস্বপ্ন আচমকা ঘুম ভাঙায় বিএনপির অনেক নেতার। অতএব দ্রুত নির্বাচনের ঘোষণা আর তারেক রহমানের দ্রুত দেশে ফিরে আসাকে সমার্থক মনে করেন তারেক-ভক্তরা। 

এক কদম এগিয়ে থাকা মানুষ বা এক লাইন বেশি বোঝা পণ্ডিতরা মনে করেন ক্ষমতায় থাকা ইউনূস সরকারকে হটানো যতটা কঠিন, নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে ক্ষমতাসীন যেকোনো রাজনৈতিক সরকারকে হটানো ততটা কঠিন হবে না। তাই আওয়ামী লীগ ও তাদের শুভাকাক্সক্ষীদের প্রথম লক্ষ্য জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে ইউনূস সরকারকে সরানো। এরপর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে যেকোনো মূল্যে আওয়ামীপন্থি মাঠের নেতাদের জিতিয়ে আনা। সব শেষে মাঠপর্যায়ে সংগঠিত হয়ে ইউনূস-পরবর্তী সরকারকে বিদায় জানিয়ে হারানো মসনদ পুনরুদ্ধার।

জামায়াতে ইসলামী এতদিন প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচনের কথা বলে এসেছে। সম্প্রতি নানা কারণে লন্ডন সফরের পর জামায়াত নেতারা ২০২৬ সালের রমজানের আগে তথা মধ্য ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের উপদেশ দিচ্ছেন। ধারণা করা হচ্ছিল যে নির্বাচন যত পিছিয়ে যাবে, জামায়াত মাঠপর্যায়ে ততই সংগঠিত হবে এবং প্রশাসন ও শিক্ষাঙ্গনের বিভিন্ন স্তরে তাদের নিজস্ব লোকবল নিয়োগ ও প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধির সুযোগ পাবে। সেই অবস্থান থেকে জমায়াতের সরে আসার কারণ খুঁজছেন অনেকেই। এ ক্ষেত্রে তিনটি বাস্তবতা সামনে এসেছে। প্রথমত দল হিসেবে জামায়াত এখনো নিষিদ্ধ।  দ্বিতীয়ত তাদের দলীয় নির্বাচনি প্রতীক বাতিল অবস্থায় রয়েছে। তৃতীয়ত তাদের একজন শীর্ষ নেতা এখনো জেলে আছেন। নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হলেই এ তিনটি সমস্যার সমাধানকল্পে নির্বাচন কমিশনকে কাজে লাগাবে জামায়াত।

ইউনূস সরকারকে সেনাবাহিনী কর্তৃক বসানো বা তথাকথিত সেনা-সমর্থিত সরকার বলার সুযোগ নেই। আবার তারা নির্বাচিত সরকারও নয়। এ সরকারের বৈধতার নেপথ্যে রয়েছে একটি ‘৩৬শে জুলাই বিপ্লব’ এবং দেশের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটি’ বা দেশের একান্ত প্রয়োজনীয়তার আলোকে বৈধতা প্রদান। তাই নির্বাচনের বিষয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের নেপথ্য কারিগর ও সর্বোচ্চ আদালত কী প্রত্যাশা করে, সেটাও বিবেচ্য বিষয়। জুলাই অভ্যুত্থানের নেপথ্য বা মূল নেতারা ইতোমধ্যেই জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) গঠন করে নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছে। তবে নির্বাচনে প্রত্যাশিত ফলাফল অর্জনের জন্য সারা দেশে বিস্তৃত যে সাংগঠনিক শক্তি প্রয়োজন তা অর্জনে তারা পিছিয়ে আছে। অন্যদিকে তারুণ্যনির্ভর দলটি দলীয় তহবিল সংগ্রহের ক্ষেত্রে অস্বচ্ছতা, ক্ষেত্রবিশেষে অপরিপক্বতা, তদবিরবাণিজ্য, সেনাবাহিনীর সঙ্গে দূরত্ব এবং বিপ্লবকালীন ঐক্যে ফাটলের মতো কিছু বিরূপ সমালোচনার শিকার হয়েছে। এ অবস্থায় তারা নির্বাচন পেছানোর দাবি নিয়ে কতদূর এগিয়ে যেতে পারবে আর ইউনূস সরকারের মেয়াদ বৃদ্ধি কামনা করা নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় কতটা একাত্মতা ও শক্তিমত্তা নিয়ে ভবিষ্যতে আবির্ভূত হবে, তার ওপরও নির্ভর করবে ভবিষ্যৎ রাজনীতি।

লেখাটি যখন শেষ করছি তখন কানে এলো নতুন কিছু সংবাদ। বিশ্বসেরা আমেরিকাভিত্তিক ইংরেজি সাময়িকী ‘টাইমস’ প্রতি বছরের মতো বিশ্বসেরা ১০০ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির নাম প্রকাশ করেছে। এ তালিকায় নেতা ও নেত্রী বিভাগের উঠে আসা ২২ জনের মধ্যে ৬ নম্বরে আছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।  তার চেয়ে বড় কথা ১০০ জনের মধ্যে পার্শ্ববর্তী কোনো দেশের কারও নাম নেই। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর ফলে প্রতিহিংসার শিকার হবেন কি? অন্যদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে শুরু হয়েছে ইউনূস সরকারের মেয়াদ বৃদ্ধির জন্য সমাবেশ ও প্রতীকী অনশন। আবার বিদেশি কিছু গণমাধ্যম ভাবছে রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ করিডরের আড়ালে মিয়ানমার সীমান্তে ঘাঁটি গাড়তে যাচ্ছে আমেরিকা ও ইউরোপ, যা চীন কিংবা অন্য বহু দেশ আদৌ প্রত্যাশা করে না। চীনের ব্যাপক বিনিয়োগ ও প্রভাবেই নির্ধারিত হবে বাংলাদেশসহ এ অঞ্চলের রাজনীতি, এমনটাও মনে করেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের বিশ্লেষকরা। তাই চীন কি রাজনৈতিক সরকার চায় না ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে? এসব বিষয় নিয়ে ভবিষ্যতে লেখার প্রত্যাশা রইল।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম