শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৫

সরকার রক্ষার আন্দোলন

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
সরকার রক্ষার আন্দোলন

কেবল বাংলাদেশই নয়, বলা চলে বিশ্বজুড়ে ক্ষমতাসীন ‘সরকার পতন আন্দোলন’ একটি অতিপরিচিত রাজনৈতিক বয়ান। তবে অনেক ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকা বাংলাদেশ সরকার রক্ষার আন্দোলন নামক নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতির জন্ম দিয়ে চমক সৃষ্টি করতে চলেছে কি না, এমন ভাবনায় কেটেছে  প্রায় এক সপ্তাহ। কারণ সপ্তাহখানেক আগে জাতীয় পর্যায়ের একটি পত্রিকায় প্রকাশিত নিবন্ধে লিখেছিলাম- ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যোগ্য নেতৃত্ব, উপদেষ্টাদের উদ্যোগ এবং সেনাবাহিনীর অনাবশ্যক হস্তক্ষেপ ও ক্ষমতাচর্চার বদলে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনি দায়িত্ব শেষে ব্যারাকে ফেরার সংকল্প জাতির জন্য স্বস্তিদায়ক।’  এ কথা লিখে বলা চলে অস্বস্তিতেই পড়েছি।

বন্ধুদের আড্ডা, কাজের অবসরে আলাপ আর পত্রিকায় ছাপানো নিবন্ধের নিচে দেওয়া ইমেইলে রীতিমতো ধমক খেয়েছি এ একটি লাইনের জন্য। নিবন্ধটির লিংক দিয়েছিলাম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ও ভাইবারে। একই রকম প্রতিক্রিয়া। ইমেইলে সচেতন ও শিক্ষিত সমাজ এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমজনতার একটাই প্রশ্ন, কোন যুক্তিতে আমি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন জাতির জন্য স্বস্তিদায়ক বলছি? তাই স্বাভাবিকভাবে ভাবছি এবার কী তবে সরকার রক্ষার আন্দোলন শুরু হতে যাচ্ছে? কী-ই বা হবে এমন আন্দোলনের অবয়ব ও ফলাফল? কোন পরাশক্তি কোন স্বার্থ উদ্ধারের জন্য থাকতে পারে এমন আন্দোলনের পক্ষে বা বিপক্ষে?

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে সেনাবাহিনী প্রধানের সঙ্গে সুর মিলিয়েছেন বিএনপির সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা। যারা সবকিছুতে ষড়যন্ত্রের আলামত পান, তাদের মতে এটা মূলত আওয়ামী লীগের বয়ান। কারণ বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ক্রমাগতভাবে প্রতিপক্ষের চোখে চোখ রেখে কথা বলছে। বিশ্বদরবারে বাংলাদেশকে বিনিয়োগের আদর্শ গন্তব্য রূপে উপস্থাপন করছে। পরনির্ভরশীলতা কাটিয়ে উঠতে আটঘাট বেঁধে কাজ করছে। এমন একটি সরকারকে দ্রুত হটাতে চায় আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক নেতারা এবং যেসব দেশের স্বার্থে আঘাত লেগেছে সেসব দেশের গোয়েন্দা বাহিনী।

শেখ হাসিনার এমন বিদায়কে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থারও ব্যর্থতা বলে বিবেচনা করে বিশ্লেষকদের একটি অংশ। তারা মনে করে, ইউনূস সরকারকে হটিয়ে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার মাধ্যমে গোয়েন্দারা তাদের সক্ষমতা প্রমাণের অপেক্ষায় দিন গুনছেন। তাই ডিসেম্বর এমনকি তার আগেই নির্বাচন বা অন্য কোনোভাবে ইউনূস সরকারকে বিদায় তাদের অন্যতম ব্রত।

বিএনপির দ্রুততম সময়ে জাতীয় নির্বাচন দাবির নেপথ্যে বেশ কিছু কারণ রয়েছে। তবে অন্যতম কারণ একশ্রেণির নেতা-কর্মীর চাঁদাবাজি, দখলবাণিজ্য ও দৌরাত্ম্যের ফলে মাঠপর্যায়ে ক্রমাগত দুর্নাম ও নিয়ন্ত্রণ তথা জনপ্রিয়তা হারানো রোধকল্পে যত দ্রুত সম্ভব ক্ষমতা গ্রহণ এবং সর্বত্র দলীয় নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা। তাদের নেতারা ধরেই নিয়েছেন যে দ্রুত নির্বাচন হলে তারাই জয়লাভ করবেন এবং মন্ত্রী বা এমপি হয়ে ক্ষমতা উপভোগ করবেন। সুতরাং শুভকাজে দেরি করতে নারাজ তারা। মাঠপর্যায়ে বা স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন স্তরে বিগত ১৬ বছরে সুবিধা করতে পারেননি বিএনপির মাঠের নেতারা। বরং মামলা মোকদ্দমা চালাতে গিয়ে এবং ব্যবসার সুযোগ হারিয়ে আর্থিক, সামাজিক ও মানসিকভাবে ব্যাপক আকারে ভুগেছেন তারা। সুতরাং দ্রুত নির্বাচন তাদের চাই-ই চাই। তাদের আশঙ্কা আবেগপ্রবণ মানুষে ঠাসা সব সম্ভবের এ বাংলাদেশে কখন কী ঘটে যায় কে জানে?

যে যা-ই বলুক না কেন এ কথা সত্যিই যে দেশে এখনো বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ফেরত আসার মতো আইনি বা রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি হয়নি। পরিবেশ সৃষ্টি হলে নিশ্চয়ই তিনি ফিরে আসতেন। অন্যদিকে ‘মাইনাস ওয়ান ফর্মুলা’ তথা তারেক রহমানকে বাদ দিয়ে কিংবা পরিবারতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে দেশে নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতি চালুর দুঃস্বপ্ন আচমকা ঘুম ভাঙায় বিএনপির অনেক নেতার। অতএব দ্রুত নির্বাচনের ঘোষণা আর তারেক রহমানের দ্রুত দেশে ফিরে আসাকে সমার্থক মনে করেন তারেক-ভক্তরা। 

এক কদম এগিয়ে থাকা মানুষ বা এক লাইন বেশি বোঝা পণ্ডিতরা মনে করেন ক্ষমতায় থাকা ইউনূস সরকারকে হটানো যতটা কঠিন, নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে ক্ষমতাসীন যেকোনো রাজনৈতিক সরকারকে হটানো ততটা কঠিন হবে না। তাই আওয়ামী লীগ ও তাদের শুভাকাক্সক্ষীদের প্রথম লক্ষ্য জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে ইউনূস সরকারকে সরানো। এরপর স্থানীয় সরকার নির্বাচনে যেকোনো মূল্যে আওয়ামীপন্থি মাঠের নেতাদের জিতিয়ে আনা। সব শেষে মাঠপর্যায়ে সংগঠিত হয়ে ইউনূস-পরবর্তী সরকারকে বিদায় জানিয়ে হারানো মসনদ পুনরুদ্ধার।

জামায়াতে ইসলামী এতদিন প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে নির্বাচনের কথা বলে এসেছে। সম্প্রতি নানা কারণে লন্ডন সফরের পর জামায়াত নেতারা ২০২৬ সালের রমজানের আগে তথা মধ্য ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের উপদেশ দিচ্ছেন। ধারণা করা হচ্ছিল যে নির্বাচন যত পিছিয়ে যাবে, জামায়াত মাঠপর্যায়ে ততই সংগঠিত হবে এবং প্রশাসন ও শিক্ষাঙ্গনের বিভিন্ন স্তরে তাদের নিজস্ব লোকবল নিয়োগ ও প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধির সুযোগ পাবে। সেই অবস্থান থেকে জমায়াতের সরে আসার কারণ খুঁজছেন অনেকেই। এ ক্ষেত্রে তিনটি বাস্তবতা সামনে এসেছে। প্রথমত দল হিসেবে জামায়াত এখনো নিষিদ্ধ।  দ্বিতীয়ত তাদের দলীয় নির্বাচনি প্রতীক বাতিল অবস্থায় রয়েছে। তৃতীয়ত তাদের একজন শীর্ষ নেতা এখনো জেলে আছেন। নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হলেই এ তিনটি সমস্যার সমাধানকল্পে নির্বাচন কমিশনকে কাজে লাগাবে জামায়াত।

ইউনূস সরকারকে সেনাবাহিনী কর্তৃক বসানো বা তথাকথিত সেনা-সমর্থিত সরকার বলার সুযোগ নেই। আবার তারা নির্বাচিত সরকারও নয়। এ সরকারের বৈধতার নেপথ্যে রয়েছে একটি ‘৩৬শে জুলাই বিপ্লব’ এবং দেশের সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটি’ বা দেশের একান্ত প্রয়োজনীয়তার আলোকে বৈধতা প্রদান। তাই নির্বাচনের বিষয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের নেপথ্য কারিগর ও সর্বোচ্চ আদালত কী প্রত্যাশা করে, সেটাও বিবেচ্য বিষয়। জুলাই অভ্যুত্থানের নেপথ্য বা মূল নেতারা ইতোমধ্যেই জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) গঠন করে নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করেছে। তবে নির্বাচনে প্রত্যাশিত ফলাফল অর্জনের জন্য সারা দেশে বিস্তৃত যে সাংগঠনিক শক্তি প্রয়োজন তা অর্জনে তারা পিছিয়ে আছে। অন্যদিকে তারুণ্যনির্ভর দলটি দলীয় তহবিল সংগ্রহের ক্ষেত্রে অস্বচ্ছতা, ক্ষেত্রবিশেষে অপরিপক্বতা, তদবিরবাণিজ্য, সেনাবাহিনীর সঙ্গে দূরত্ব এবং বিপ্লবকালীন ঐক্যে ফাটলের মতো কিছু বিরূপ সমালোচনার শিকার হয়েছে। এ অবস্থায় তারা নির্বাচন পেছানোর দাবি নিয়ে কতদূর এগিয়ে যেতে পারবে আর ইউনূস সরকারের মেয়াদ বৃদ্ধি কামনা করা নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় কতটা একাত্মতা ও শক্তিমত্তা নিয়ে ভবিষ্যতে আবির্ভূত হবে, তার ওপরও নির্ভর করবে ভবিষ্যৎ রাজনীতি।

লেখাটি যখন শেষ করছি তখন কানে এলো নতুন কিছু সংবাদ। বিশ্বসেরা আমেরিকাভিত্তিক ইংরেজি সাময়িকী ‘টাইমস’ প্রতি বছরের মতো বিশ্বসেরা ১০০ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির নাম প্রকাশ করেছে। এ তালিকায় নেতা ও নেত্রী বিভাগের উঠে আসা ২২ জনের মধ্যে ৬ নম্বরে আছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।  তার চেয়ে বড় কথা ১০০ জনের মধ্যে পার্শ্ববর্তী কোনো দেশের কারও নাম নেই। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর ফলে প্রতিহিংসার শিকার হবেন কি? অন্যদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে শুরু হয়েছে ইউনূস সরকারের মেয়াদ বৃদ্ধির জন্য সমাবেশ ও প্রতীকী অনশন। আবার বিদেশি কিছু গণমাধ্যম ভাবছে রোহিঙ্গাদের জন্য নিরাপদ করিডরের আড়ালে মিয়ানমার সীমান্তে ঘাঁটি গাড়তে যাচ্ছে আমেরিকা ও ইউরোপ, যা চীন কিংবা অন্য বহু দেশ আদৌ প্রত্যাশা করে না। চীনের ব্যাপক বিনিয়োগ ও প্রভাবেই নির্ধারিত হবে বাংলাদেশসহ এ অঞ্চলের রাজনীতি, এমনটাও মনে করেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের বিশ্লেষকরা। তাই চীন কি রাজনৈতিক সরকার চায় না ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে? এসব বিষয় নিয়ে ভবিষ্যতে লেখার প্রত্যাশা রইল।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৩৩ মিনিট আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা