শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ মে, ২০২৫

প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য

বাংলাদেশে ক্ষমতার প্রশ্নে বিত্তবানদের সঙ্গে বিত্তহীন কৃষকদের বিভাজনটি খাড়াখাড়ি। বিভাজন আরও রয়েছে, যেগুলো আড়াআড়ি। এদের একটি হচ্ছে নারী-পুরুষে পার্থক্য। আমরা মায়ের কথা খুব করে বলি, মাতৃভাষা, মায়ের মর্যাদা, মাতৃভূমি, এসব ধ্বনি ও বোধ আমাদের উদ্বেলিত করে থাকে। কিন্তু নারীর হাতে ক্ষমতা নেই, সমাজ পুরোপুরি পুরুষতান্ত্রিক, কেবল পুরুষতান্ত্রিক নয়, পিতৃতান্ত্রিকও বটে। যে কারণে নানা ক্ষেত্রে পিতানুন্ধান চলতে থাকে, মাতার খোঁজ নেই। বিদুষী এক মহিলা, নিজেকে যিনি মোটামুটি নারীবাদী বলেই জেনে এসেছেন এতকাল, সেদিন প্রচণ্ড এক ধাক্কা খেয়েছেন, জানালেন আমাকে। ঘুমের মধ্যে তিনি স্বপ্ন দেখেছেন। সেই স্বপ্নের সবটাই তার পিতাকে নিয়ে, মা একবারও আসেননি, উঁকি পর্যন্ত দেননি। এসব ক্ষেত্রে স্বপ্ন অনেক বেশি বাস্তব, বাস্তবের তুলনায়। স্বপ্নে ইচ্ছাশক্তির নিয়ন্ত্রণ নেই। জীবনে যা সত্য, স্বপ্নেও তাই প্রতিফলিত হয়েছে, পূর্ণ মাত্রাতে। আমি নিজেও দেখি একটি বই লিখেছি আমার মাতার মুখ বিষয়ে অথচ আমার মাতার মুখের আলোছায়া অনেক বেশি প্রাণবন্ত ও হৃদয়স্পর্শী ছিল পিতার মুখের কুঞ্চন-প্রশান্তির চেয়ে। আয়টা পিতারই, কিন্তু সেই আয় প্রচুর নয়, সামান্যই। তা দিয়ে সংসার চালানো, অতিথি আপ্যায়ন, সন্তানের স্বাস্থ্যরক্ষা- এসব দায়িত্ব পালনে অত্যাশ্চর্য দক্ষতা ও ধৈর্য মাতা দেখিয়েছেন। তিনি সবাইকে খাইয়েছেন, তিনি নিজে কী খাচ্ছেন তার খবর কেউ করেনি। নিজেও করতে পারেননি। নিজের ব্যাপারে সহনশীলতা এবং অপরের ব্যাপারে বিবেচনা ও সংবেদনশীলতার কোনো শিক্ষা যদি আমি পেয়ে থাকি, তা তো আমার মায়ের কাছ থেকেই পেয়েছি। কিন্তু এটা তো কেবল আমার একার ব্যাপার নয়। অধিকাংশেরই অভিজ্ঞতা। বোঝা যাবে খবর নিলে। কিন্তু খবরটা নেবে কে? বাঙালি সমাজে বীরপুরুষ পুত্র সন্তানেরা প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার চেষ্টায় যেভাবে মাকে জড়িয়ে গাল পাড়ে, তাতে মাতার সম্মান সম্পর্কে উচ্চ ধারণা পোষণ করার কোনো কারণই নেই।

মুক্তিযুদ্ধে মেয়েরা সরাসরি লড়তে পারেনি এটা ঠিক। কিন্তু ওই যুদ্ধের ঝড়ঝাপটা তাদের ওপর দিয়েই গেছে সর্বাধিক। সে ইতিহাস কেউ লেখেনি। কোনো দিন লিখবেও না। কেননা ইতোমধ্যে তার অধিকাংশই হারিয়ে গেছে বিস্মৃতির অন্ধকারে। কে দেয় তার মূল্য? মূল্যই যদি দেওয়া হবে, তাহলে আমাদের এত বেশি দুর্দশা কেন? নারীকে ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত করার ফল নানাদিকে বিভিন্ন মাত্রায় প্রকাশ পেয়েছে। সেই যে রবীন্দ্রনাথ বলে গেছেন মাতাকে উদ্দেশ করে, সন্তানকে তিনি বাঙালি করেছেন ঠিকই তবে মানুষ করেননি, সেই অভিযোগ যে পরিমাণে সত্য, ঠিক সেই পরিমাণেই এটাও সত্যি যে এর প্রধান কারণ অন্য কিছু নয়, নারীকে ক্ষমতাবঞ্চিত করা ভিন্ন। এ হচ্ছে অন্তঃপুরচারী প্রতিহিংসা। বাংলাদেশের জন্য বড় বড় সমস্যা হলো এর জনসংখ্যা। এ সংখ্যা এমনভাবে বৃদ্ধি পেত না, যদি সন্তান প্রজননের ব্যাপারে মায়ের হাতে সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকার থাকত। কিন্তু হায়, তা তো ছিল না। সিদ্ধান্ত পিতাই নিয়েছে, যার নিজের জীবনে সন্তান উৎপাদনের বাইরে বিনোদনের সুযোগ ছিল নিতান্ত সীমিত। তা ছাড়া এ রকমের দৃষ্টান্ত বিরল নয় যেখানে দেখা গেছে যে একের পর এক কন্যাসন্তান জন্ম দিয়ে ক্লান্ত মাতা পুত্রসন্তানের জন্মদানের আগে অব্যাহতি পাননি। আমাদের সীমাবদ্ধ সমাজে মেয়েদের বিনোদনের একটি হচ্ছে পরস্পরের মাথা পরীক্ষা করে উকুন বাছা- সে বিনোদন যে ব্যাপকতর পরিপ্রেক্ষিতে মাতা থেকে সন্তানের সংক্রমিত হয়নি, এমন কথাই বা কী করে বলি। অনর্থক তর্ক করা, গৌণ সমস্যাকে প্রধান করে তোলা, চুলচেরা বিশ্লেষণ করা থেকে বাঙালি কবে মুক্তি পাবে কে জানে।

প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্যএ ভূখণ্ডে ক্ষমতার অভাব নারী-পুরুষনির্বিশেষেই সত্য; নারীবঞ্চিত অধিক পরিমাণে এটা সত্য, কিন্তু পুরুষের হাতে যে প্রভূত ক্ষমতা রয়েছে তান্ডও নয়। প্রধান কারণ দারিদ্র্য। অথচ এ এলাকায় সম্পদ ছিল, বস্ত্র ও রেশমশিল্প তো ছিলই, কৃষিতে যেমন ছিল অপার সম্ভাবনা, মাটির নিচেও সম্পদ কম ছিল না। এখন যে গ্যাস, কয়লা ও তেলের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে, শোনা যাচ্ছে ইউরেনিয়ামও পাওয়া যেতে পারে, সেগুলো তো আগেও ছিল, কিন্তু অনুসন্ধানের সুযোগ ছিল না। কারণ হলো পরাধীনতা। দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো এটা যে বাংলার সম্পদই বাংলার দারিদ্র্যের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ওই সম্পদের ঘ্রাণ পেয়েই ঔপনিবেশিক ইংরেজ এ দেশে এসেছিল। এখন যে সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে তাও মনে হয় দ্বিতীয়বার আমাদের সর্বনাশ ডেকে আনবে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বড় বড় সিদ্ধান্ত এখন বিদেশেই গৃহীত হয়, সামনের দিনগুলোতে এ ব্যাপারে আরও উন্নতি ঘটার আশঙ্কা।

সমস্যাটা হলো ক্ষমতা বৃদ্ধি করার। সমষ্টিগত ক্ষমতা বৃদ্ধি ব্যক্তিগতভাবে সম্ভব নয়। সমষ্টিগতভাবেই তা করতে হবে। ক্ষমতা এখন কুক্ষিগত হয়েছে কতিপয় ব্যক্তির হাতে। আমাদের নদীগুলো যেমন কোথাও শুকিয়ে যাচ্ছে, কোথাওবা ব্যক্তিগত সম্পত্তিতে পরিণত হচ্ছে, ক্ষমতাও তেমনি ব্যক্তিগত হয়ে হারিয়ে যাচ্ছে, স্বাভাবিক নদীর মতো প্রবহমান থাকছে না, সমৃদ্ধ করতে পারছে না সমগ্র দেশকে, অর্থাৎ দেশবাসীকে। দেশের সম্পদ যেভাবে পাচার হয়ে যাচ্ছে এবং তুলে দেওয়া হচ্ছে বিদেশিদের হাতে তা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আগমন ও যুদ্ধজয়ের দিনগুলোর কথা এবং তখনকার মীর জাফরদের ভূমিকাকে স্মরণ করিয়ে দেয়। স্বাধীনতার সৈনিকরা অমর বটে, কিন্তু মীর জাফর যে মরণশীল তান্ডও তো বলা যাচ্ছে না।

আমরা ক্ষমতাবান হব এ সম্ভাবনা উজ্জ্বল হয়ে উঠেছিল একাত্তর সালের দুর্যোগের দিনগুলোতে। মানুষ তখন ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল একটি সাধারণ শত্রুর বিরুদ্ধে। সেই ঐক্যে নানা ধরনের দুর্বলতা ছিল। যাদের নেতৃত্ব দেওয়ার কথা সেই আওয়ামী লীগ একেবারেই প্রস্তুত ছিল না, এবং তাদের উদ্বেগের মধ্যে প্রধান ছিল নেতৃত্ব, যাতে বামপন্থিদের হাতে চলে না যায় সে ব্যাপারটা নিশ্চিত করা। সামনে ছিল যে মধ্যবিত্ত তাদের সঙ্গে মূলশক্তি যে কৃষিজীবী সমাজ তার যোগাযোগ ছিল অত্যন্ত সামান্য। যে বাংলা ভাষা ব্যবহার করেছেন গ্রামের রাজনৈতিক কর্মীরা তা না বুঝে এ বিপজ্জনক সন্দেহ প্রকাশ করেছে যে এরা ছদ্মবেশী পাকিস্তানি চর, গ্রামে এসেছে অন্তর্ঘাতের উদ্দেশ্যে। তবু একটা স্রোত তৈরি হয়েছিল বৈকি, যাতে অনৈক্যের উপাদানগুলো আবর্জনার মতো ভেসে চলে যাবে বলে আশা করা গিয়েছিল। কিন্তু যুদ্ধ থেমে গেছে ৯ মাসেই এবং সঙ্গে সঙ্গে স্রোতটিও পড়েছে স্তব্ধ হয়ে। এখন প্রবাহের তুলনায় আবর্জনাই প্রধান হয়ে উঠছে। কথা ছিল ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ ও সুষম বণ্টন ঘটবে; তা হলো না, রক্ষকরা ভক্ষক হয়ে দাঁড়াল অথবা বলা যায়, আকাক্সক্ষার দিক থেকে তারা ভক্ষকই ছিল, সাময়িকভাবে ভূমিকা নিয়েছিল রক্ষকের।

মুক্তিযুদ্ধ ঐক্য, আত্মসম্মানবোধ, আত্মবিশ্বাসের সম্প্রসারণ ও দৃঢ়করণ ঘটিয়েছিল। অস্থায়ী সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ঘোষণা দিয়েছিলে, কোনো অবস্থাতেই বাংলাদেশ মার্কিন সাহায্য গ্রহণ করবে না; যুদ্ধকালে এ বক্তব্য তাঁর একার ছিল না, ছিল সমগ্র জনগণের। মেজাজটা ছিল ওই রকমেরই। পরবর্তীকালে হাওয়া উল্টে গেছে, কেবল সাহায্য নেওয়া নয়, কোন সরকার কতটা তথাকথিত মার্কিন সাহায্য ও সমর্থন আদায় করতে পারছে সেটাই হয়ে দাঁড়িয়েছে সেই সরকারের একটি বিশেষ কৃতিত্ব। স্বাধীনতার পর তাজউদ্দীন এ-ও বলেছিলেন যে দেশ চালানোর ব্যাপারে এ দেশের মানুষের কোনো অভিজ্ঞতা নেই। সেটাও সত্য। অভিজ্ঞতা ছিল না, তবে শেখার যে আগ্রহ ছিল তান্ডও বলা যাবে না। তা ছাড়া শাসনক্ষমতা যারা পেল তাদের প্রধান আগ্রহটা হয়ে দাঁড়াল ক্ষমতা কুক্ষিগত করার। জনগণের ক্ষমতা ব্যক্তিগত ও দলীয় হয়ে গেল।

ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অর্জিত ক্ষমতা জনগণের মধ্যে বিতরণ করা দরকার ছিল। করলে অর্থনৈতিক জীবনে সবাই অংশ নিতে পারত, যার ফলে ক্ষমতা বৃদ্ধি পেত এবং জনগণ যেহেতু রক্ষকের ভূমিকা নিত তাই তা জনগণের সম্পত্তি রয়ে যেত, পাচার হতো না, অব্যবহৃত অবস্থায় যে পচে যাবে তেমন ঘটনাও ঘটত না।

ব্যাপারটি সে পথে এগোয়নি। ফলে ক্ষমতাহীনতার অভিশাপটা কাটল না এবং বাংলা ভাষাও ক্ষমতাবানদের ভাষায় পরিণত হলো না। আমরা চলে গেলাম নব্য ঔপনিবেশিকতার অধীনে। দারিদ্র্য ঘুচল না। বাংলা ভাষা দরিদ্রের ভাষাই রয়ে গেল। এ পরিচয় ঘোচাতে হলে ক্ষমতার নতুন বিন্যাস ঘটানো চাই, প্রতিষ্ঠা চাই প্রকৃত গণতন্ত্রের; অর্থাৎ অধিকার ও সুযোগের সাম্য, ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ এবং নাগরিকদের মানবিক অধিকারের কার্যকর স্বীকৃতির। মুক্তিযুদ্ধের সমষ্টিগত লক্ষ্যেও এটাই ছিল। আত্মরক্ষা তো বটেই, কিন্তু সেই সঙ্গে আত্মসম্মান ও আত্মশক্তি বৃদ্ধিও।

     লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল
এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা
রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান
কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা
ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংকট এখনও কাটেনি: রিজভী
সংকট এখনও কাটেনি: রিজভী

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব
পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনি ট্রেনে উঠতে রাজনৈতিক দল এখন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছে : প্রিন্স
নির্বাচনি ট্রেনে উঠতে রাজনৈতিক দল এখন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিনাজপুরে নৃত্যের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
দিনাজপুরে নৃত্যের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে নিখোঁজ রাজমিস্ত্রীর লাশ উদ্ধার
মুন্সিগঞ্জে নিখোঁজ রাজমিস্ত্রীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ১০ ঘুঘু পাখি অবমুক্ত
কলাপাড়ায় ১০ ঘুঘু পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে মাদকসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
ফরিদপুরে মাদকসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরিতে প্রথম দিনটা বাংলাদেশের
শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরিতে প্রথম দিনটা বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদন
ঢাবির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করতে ডিএমপি কমিশনারের অনুরোধ
কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করতে ডিএমপি কমিশনারের অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান ছেড়ে আজারবাইজানে গেলেন ৬০০ বিদেশি নাগরিক
ইরান ছেড়ে আজারবাইজানে গেলেন ৬০০ বিদেশি নাগরিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের ‘সত্যিকার সমাপ্তি’ চান ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের ‘সত্যিকার সমাপ্তি’ চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিগ ব্যাশের ড্রাফটে মুস্তাফিজ-রিশাদসহ বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
বিগ ব্যাশের ড্রাফটে মুস্তাফিজ-রিশাদসহ বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাসহ ১২ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ
হাসিনাসহ ১২ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাইবার হামলার শিকার ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক সেপাহ
সাইবার হামলার শিকার ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক সেপাহ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তর পর মুশফিকেরও সেঞ্চুরি
শান্তর পর মুশফিকেরও সেঞ্চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন
ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন

শোবিজ

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা