শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ মে, ২০২৫

রাজনীতির সাতকাহন

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির সাতকাহন

সমকালীন বাংলা সাহিত্যের শক্তিমান লেখক পশ্চিমবঙ্গের কথাসাহিত্যিক প্রয়াত সমরেশ মজুমদার। ওপার বাংলা তো বটেই, বাংলাদেশেও তাঁর ভক্ত-পাঠক অগণিত। তাঁর গল্প-উপন্যাস পাঠককে মন্ত্রমুগ্ধ করে রাখে। কথার ঠাস বুননে তিনি এমন জাল বিছিয়ে দেন যে পাঠক তা ছিন্ন করে বেরোতে পারে না। সমরেশ মজুমদারের উপন্যাসের একটি বৈশিষ্ট্য হলো, চিরন্তন প্রেম-ভালোবাসা, আনন্দ-বেদনার পাশাপাশি তাতে গণমানুষের কথা থাকে, রাজনীতির কথা থাকে। মানুষের শোষণ-বঞ্চনার চিত্র, তার সঙ্গে রাজনীতির ওপরতলা ও নিচতলার অনেক গোপন কথা তিনি অকপটে তুলে ধরেন। সমরেশ মজুমদারের ‘উত্তরাধিকার’, ‘কালবেলা’ ‘কালপুরুষ’ ও ‘মৌষলকাল’ উপন্যাস চতুষ্টয়ে পশ্চিমবঙ্গের পাঁচ দশকের রাজনীতির চালচিত্রের বর্ণনা রয়েছে। মানুষের কল্যাণসাধনের কর্মযজ্ঞ রাজনীতির অভ্যন্তরে যে কদর্যতা লুকিয়ে থাকে এবং তার গাড্ডায় পড়ে হাজারো তরুণের জীবন যে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়, সমরেশ মজুমদার তা চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন। রাজনীতির কুহেলিকায় সমাজ বদলের উন্মাদনা মোহগ্রস্ত তরুণদের কীভাবে ক্রমান্বয়ে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায়, তার বিবরণ রয়েছে ওই সব উপন্যাসে। পশ্চিমবঙ্গের বাম রাজনীতির আদ্যোপান্ত তিনি তুলে ধরেছেন তাঁর বিভিন্ন উপন্যাসে। পশ্চিমবঙ্গের কমিউনিস্ট পার্টির দুভাগে বিভক্ত হওয়া, চারু মজুমদারের নেতৃত্বে এক অংশের চীনপন্থি লাইন গ্রহণ (নকশাল) এবং শ্রেণিশত্রু খতম করে কৃষক-শ্রমিক-মেহনতি মানুষের সরকার প্রতিষ্ঠার যে সশস্ত্র আন্দোলন গত শতাব্দীর ষাটের দশকের শেষার্ধে শুরু হয়েছিল, তার যবনিকাপাত পর্যন্ত অনেক কিছুই স্থান পেয়েছে তাঁর উপন্যাসে। একসময় কলকাতায় যে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল যুব কংগ্রেসের নেতা-কর্মীরা, বামফ্রন্ট ক্ষমতাসীন হওয়ার পর সে জায়গা দখল করে বাম যুবফ্রন্টের নেতা-কর্মীরা। বামফ্রন্টের সে রাজত্বের অবসান ঘটে তৃণমূল কংগ্রেসের উত্থানে। জনগণ অনেক নতুন কথা নতুন আশার বাণী শুনলেও স্বস্তির দিশা পায় না। মৌষলকাল উপন্যাসে সমরেশ মজুমদার দেখিয়েছেন কীভাবে যুব কংগ্রেস এবং বামফ্রন্টের নেতা-কর্মীরা তৃণমূল কংগ্রেসের তাঁবুতে আশ্রয় নেয়। পাশাপাশি পুলিশ এবং প্রশাসনও থেকে যায় একই ভূমিকায়। সরকারবিরোধী হিসেবে পরিচিত রাজনৈতিক কর্মীদের ওপর জুলুম-নির্যাতনের স্টিমরোলার চলতে থাকে একই ফর্মুলায়, একই গতিতে। সমরেশ মজুমদারের উপন্যাসে বর্ণিত পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির কদর্য চিত্র বিদ্যমান আমাদের দেশেও। এখানেও ক্ষমতার পালাবদল হয় ঠিকই, তবে রাজনীতির চালচিত্র পাল্টায় না। একশ্রেণির রাজনৈতিক কর্মী গিরগিটির মতো রং পাল্টে মিশে যায় নতুন স্রোতে। আর বীজগণিতের ‘সাইক্লিক অর্ডার’ ফর্র্মুলার মতো একই বৃত্তে আবর্তিত হয় রাজনীতির গতি-প্রকৃতি। পরিবর্তন যে একেবারে হয় না তা নয়। রাজনীতির মঞ্চে পাত্র-পাত্রী-কুশীলব ও সংলাপের পরিবর্তন হলেও বাকি সব থাকে ‘যথা পূর্বং, তথা পরং’।  সে পরিবর্তনের সুফল আমজনতার কপালে জোটে না। সমাজে যেসব কর্ম অনৈতিক-অপরাধ হিসেবে গণ্য, সেগুলো ঘটমানই থাকে। কর্তার পরিবর্তন হয়, কর্ম একই থাকে।

সমরেশ মজুমদারের পাঠকপ্রিয় একটি উপন্যাস ‘সাতকাহন’। প্রায় হাজার পৃষ্ঠার এ উপন্যাসটি যারা পড়েছেন তারা নিশ্চয়ই রোমাঞ্চিত হয়েছেন ভাগ্যবিড়ম্বিত একটি প্রতিবাদী মেয়ের সমাজ ও রাজনৈতিক অব্যবস্থার প্রতিকূলে দাঁড়িয়ে অনিয়ম-দুর্নীতির বিরুদ্ধে নিরন্তর লড়াইয়ের বর্ণনায়। অত্যন্ত সুনিপুণ হাতে ‘দীপাবলী’ নামের মেয়েটির জীবন-সংগ্রামের চিত্র এঁকেছেন সমরেশ মজুমদার। অন্যায়ের সঙ্গে আপস না করার প্রত্যয় মাঠপর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা দীপাবলীকে কী রকম ভয়ংকর পরিস্থিতিতে নিপতিত করে, তার বর্ণনার সঙ্গে আমাদের দেশের চিত্রও মিলে যায়। স্থানীয় প্রতাপশালী ব্যবসায়ী ও সমাজপতি ‘অর্জুন নায়েক’-এর অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় মাঠপর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা দীপাবলি বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং স্থানীয় প্রশাসনের মধ্যম ও উচ্চপর্যায়ের ক্ষমতাবানদের সঙ্গে সুসম্পর্কের সুবাদে অর্জুন নায়েক ছিল আইনের ঊর্ধ্বে। ওই তল্লাটে তার কথাই ছিল আইন। সেই অতিশয় ক্ষমতাশালী অর্জুন নায়েক একদিন দীপাবলির কাছে আসে ওই এলাকার নির্বাচনে তার সমর্থিত এমএলএ (এমপি) প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার অনুরোধ নিয়ে। সবকিছু শোনার পরে দীপাবলি জিজ্ঞেস করে- অন্যকে জিতিয়ে অর্জুন নায়েকের কী লাভ? সে নিজে কেন ইলেকশনে দাঁড়ায় না? উত্তরে অর্জুন নায়েক বলে, ‘নির্বাচনে জিতে যারা নেতা হওয়ার স্বপ্ন দ্যাখে, বিধানসভায় ঢোকার মুখেই তাদের অহংকারের জুতোয় ফোসকা পড়ে। সেখানে আরও বড় নেতা, যারা মন্ত্রী কিংবা মুখ্যমন্ত্রী, তাদের কথাই শেষ কথা। আমার এই দলে যাওয়ার কী দরকার? বরং আমি একটা নেতা তৈরি করছি যে আমার কথা শুনবে, যা বলব তাই করবে। এতে কম আনন্দ বলুন? যেদিন অবাধ্য হবে সেদিন ছুড়ে ফেলে দিয়ে আর একজনকে নেতা বানিয়ে নেব। আড়ালে আবডালে থাকলাম অথচ কাজের কাজ হয়ে গেল।’

রাজনীতির নেপথ্যে থেকে কলকাঠি নাড়ে যারা, সাতকাহনের অন্যতম চরিত্র অর্জুন নায়েকের মধ্যে আমরা তাদের সাক্ষাৎ পাই। তারা সবকিছুর মধ্যে থেকেও নেই। তাদের মধ্যে দেখা যায় সাধক কবিয়াল গোসাই রসরাজ তারকের গানের প্রতিরূপ- “আমার যেমন বেণী তেমনি র’বে চুল ভিজাবো না/ চুল ভিজাবো না, আমি বেণী ভিজাবো না/ জলে নামবো, জল ছড়াবো, জল তো ছোঁবো না।” এই জলে নেমে জল না ছুঁয়ে কার্যসিদ্ধিতে অভ্যস্ত মানুষের অভাব নেই আমাদের সমাজেও। তারা সব ক্ষেত্রেই বিরাজমান। সাদাচোখে তাদের স্বরূপ আন্দাজ করা মুশকিল। কারণ তারা এমন মুখোশ পরে থাকে, যেটা উন্মোচন না হওয়া পর্যন্ত তাদের আসল রূপটি কেউ ধরতে পারে না। তবে চোখ বন্ধ করে রাজনীতির অঙ্গনে দৃষ্টি মেললেই তাদের উপস্থিতি সহজেই ধরা পড়ে। এরা বরেরও মাসিমা, আবার কনেরও পিসিমা। এরা সাপের মুখে চুমো খায়, আবার বেজির গণ্ডদেশেও আদরের চিহ্ন এঁকে দেয়। তারা সব দলে সবখানে আছে, আবার কোনোখানে নেই। এরা নিজেরা রাজনীতি করে না, তবে রাজনীতি করায়। রাজনীতির রেসের ঘোড়ায় বাজি ধরে। পেছন থেকে কলকাঠি নেড়ে রাজনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করে। অনেকটা মঞ্চ নাটকের পর্দার পেছন থেকে সংলাপ পড়ার মতো। যাকে বলা হয় ‘প্রোম্পট’ করা। এ প্রোম্পটাররা থাকেন মঞ্চের উইংসের আড়ালে। সেখান থেকে তারা সংলাপ পড়ে যান। দর্শকরা তাদের দেখতে পায় না। দেখার গরজও অনুভব করে না। অথচ নাটক মঞ্চস্থ করার পেছনে তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। কারণ পর্দার পেছন থেকে অনুচ্চ স্বরে আওড়ানো তাদের সংলাপ মঞ্চে উচ্চৈঃস্বরে উচ্চারণ করেন অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। সংলাপের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে হাত-পা নেড়ে, মুখে অভিব্যক্তি ফুটিয়ে তুলে চরিত্রকে উপস্থাপন করেন দর্শকদের সামনে। দর্শক তা দেখে হাততালি দেয়, পছন্দ না হলে ধুয়ো ধুয়ো ধ্বনি দেয়, কখনো ছুড়ে মারে টম্যাটো বা ডিম।

কিন্তু পর্দার পেছনের প্রোম্পটারদের কেউ দেখে না। তারা আড়ালে থেকেই যান। এতে ভালো-মন্দ দুটোই অবশ্য আছে। ভালোটা হলো প্রোম্পট করতে ভুলের কারণে নাটক ফ্লপ করলে দোষ পড়ে নাটকের পাত্র-পাত্রীদের ওপর। আর মন্দটা হলো নাটক সফল হলে প্রশংসা পায় অভিনেতা-অভিনেত্রীরাই, প্রোম্পটারদের ভাগ্যে তা জোটে না। নাটকের প্রোম্পটাররা নিঃস্বার্থে কাজ করলেও রাজনীতির এসব প্রোম্পটার স্বার্থহীনভাবে কাজ করেন না। তারা তাদের স্বার্থকে হাসিল করার জন্যই পর্দার পেছন থেকে ভূমিকা রাখেন। তারা নির্দিষ্ট কোনো দলের পক্ষে সব সময় কাজ করেন এমনও নয়। যখন যেদিকে বায়ুপ্রবাহ প্রবল দেখেন, নায়ের বাদাম তোলেন সেদিকেই। কোনো কোনো সময় আড়ালে থেকে কাজ করেন একাধিক দলের জন্য। এতে সুবিধা আছে। বিনিয়োগ করা পুঁজি মার খায় না।

সম্প্রতি বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সাবেক মন্ত্রী ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘রাজনীতি কোনো পেশা নয়, রাজনীতি কোনো ব্যবসাও নয়। (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৯ মার্চ ২০২৫)। ড. আবদুল মঈন খানের বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমতের কোনো প্রশ্নই আসে না। রাজনীতি কারও পেশা যেমন হতে পারে না, তেমনি ব্যবসায়ের মাধ্যমও হতে পারে না। অতীতে যাঁরা প্রাতঃস্মরণীয় রাজনীতিবিদ ছিলেন, তাঁদের নিজস্ব একটি পেশা থাকত সংসার-ব্যয় নির্বাহের জন্য। রাজনীতিকে তাঁরা গ্রহণ করতেন দেশ ও মানুষের কল্যাণ সাধনের ব্রত হিসেবে। আজকাল তেমনটি খুঁজে পাওয়া ভার। রাজনীতি এখন অনেকেরই মূল পেশা। অতীতে রাজনীতিতে এসে কেউ কেউ নিঃস্ব হয়েছেন। আর আজ নিঃস্বরা রাজনীতিতে এসে গড়ে তোলে বিত্তবৈভব। কবি হেলাল হাফিজ তাঁর ‘নিষিদ্ধ সম্পাদকীয়’ কবিতায় বলেছেন, ‘মিছিলে কেউ আসে জ্বালাতে বা জ্বালিয়ে সংসার/ কেউ আসে সাজিয়ে বা সাজাতে সংসার।’ রাজনীতিতেও এখন চলছে সংসার সাজানোর প্রতিযোগিতা। কেউ সরাসরি রাজনীতিতে ঢুকে তা সাজায়, আর কেউ নেপথ্যে থেকে সাজিয়ে নেয় নিজের বিত্ত-প্রাসাদ।  

রাজনীতির নেপথ্য এ কুশীলবের সংখ্যা কিন্তু কম নয়। তারা রাজনীতির পেছনে টাকা লগ্নি করে। নিঃস্বার্থভাবে নয়, আশায়। সে আশা সমর্থিত ব্যক্তি বা দল জিতে গেলে লগ্নি করা অর্থ কয়েক গুণ বাড়িয়ে আদায় করে নেওয়ার। দল হারলেও এরা হারে না। কেননা শক্তিধর সব পক্ষকেই এরা অর্থ সাহায্য করে থাকে, গোপন সম্পর্কও রাখে। ফলে যে দলই হারুক, তারা জিতে যায়। ক্ষমতাসীনদের ওপর প্রভাব খাটিয়ে ব্যবসায়িক স্বার্থ আদায়ে এরা তৎপর থাকে। সরকারও এদের ঘাটায় না।

সেই কবে থেকে শুনে আসছি, সরকার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না সিন্ডিকেটের কারণে। গত বছর গতায়ু হওয়া সরকারটির আমলে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি (বর্তমানে জেলখানার বাসিন্দা) নিজেই স্বীকার করেছিলেন, সরকারের চেয়ে সিন্ডিকেট অনেক শক্তিশালী। মন্ত্রী মহোদয়ের কথা শুনে দেশবাসী হয়েছিল হতভম্ব। কারণ সাধারণ মানুষ সরকারকে কল্পনা করে প্রবল শক্তিধর সত্তা হিসেবে। তারা দেখে অভ্যস্ত সরকার তার বিরোধী মতাবলম্বীদের কীভাবে শক্ত পেশিতে দমিয়ে রাখে, ইস্পাতকঠিন হাতের আঙুল কীভাবে টিপে ধরে গণমাধ্যমের গলা। তাই সরকারের চেয়ে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী শক্তিশালী হতে পারে এটা কেউ কল্পনাও করতে পারে না। অথচ দেশবাসী নির্বাক দৃষ্টিতে দেখেছে, কথিত সিন্ডিকেটের কাছে সরকারের অসহায় আত্মসমর্পণ। সিন্ডিকেটের কাছে গত সরকারটির অসহায়ত্বের গোমর ফাঁস করে দিয়েছিলেন ওই সরকারেরই প্রতিমন্ত্রী কামাল মজুমদার। বলেছিলেন, সরকারের মন্ত্রীরা সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত থাকায় তাদের নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। বলা বাহুল্য, এ বাজার সিন্ডিকেট সাতকাহন উপন্যাসের অর্জুন নায়েক। 

রাজনীতি একটি রাষ্ট্রকে সঠিক পথে চালিত করবে, এটাই প্রত্যাশিত। কিন্তু রাজনীতির মানুষরা যখন অর্জুন নায়েকদের দ্বারা প্রভাবিত হন, তখন আর তা সঠিক পথে চলে না, বিপথগামী হয়। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, ক্ষমতার পালাবদলে একদল ছিটকে পড়লেও, অর্জুন নায়েকরা রয়ে যায় বহাল তবিয়তে। কেউ তাদের কেশাগ্রও স্পর্শ করতে পারে না।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
হ্যাজলউড-রাবাদাদের ছাড়িয়ে শীর্ষে তাসকিন
হ্যাজলউড-রাবাদাদের ছাড়িয়ে শীর্ষে তাসকিন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাদারীপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন
স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন
প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু
দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ
জামালপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ দফা দাবিতে দিনাজপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
৬ দফা দাবিতে দিনাজপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে অতিভারী বৃষ্টিপাত, জনজীবন বিপর্যস্ত
পটুয়াখালীতে অতিভারী বৃষ্টিপাত, জনজীবন বিপর্যস্ত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হচ্ছে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী
সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হচ্ছে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ভয়াবহ’ সংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব: রিপোর্ট
‘ভয়াবহ’ সংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব: রিপোর্ট

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ২৮৬ রান
সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ২৮৬ রান

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারী বর্ষণে প্লাবিত বাগেরহাট শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা
ভারী বর্ষণে প্লাবিত বাগেরহাট শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে অর্থ লুটের ঘটনায় তিন কর্মকর্তা বরখাস্ত
মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে অর্থ লুটের ঘটনায় তিন কর্মকর্তা বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটি’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটি’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা
নোয়াখালীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে নাশকতা মামলার আসামিকে ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
নড়াইলে নাশকতা মামলার আসামিকে ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘আওয়ামী লীগের সাথে জড়িতরা বিএনপির সদস্য হওয়ার যোগ্য না’
‌‘আওয়ামী লীগের সাথে জড়িতরা বিএনপির সদস্য হওয়ার যোগ্য না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিগ্যাল এইড’র টোল ফ্রি নম্বরে ১৮৮৫২৮ জনকে আইনি সেবা প্রদান
লিগ্যাল এইড’র টোল ফ্রি নম্বরে ১৮৮৫২৮ জনকে আইনি সেবা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি চেলসি ও ফ্লুমিনেন্স
সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি চেলসি ও ফ্লুমিনেন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূতমারা খালের কচুরিপানা ও অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবিতে মানববন্ধন
ভূতমারা খালের কচুরিপানা ও অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোলাম দস্তগীর গাজীর শেয়ার, গাড়ি ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
গোলাম দস্তগীর গাজীর শেয়ার, গাড়ি ও ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স
ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স

মাঠে ময়দানে