শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫

দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ

ড. মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক বাস্তবতায় যে প্রবণতা ক্রমাগত উদ্বেগ বাড়াচ্ছে তা হলো, দাবি আদায়ের নামে জনজীবনকে অবরুদ্ধ করে ফেলা। প্রতিনিয়ত রাস্তায় আন্দোলনের নামে সাধারণ মানুষের চলাচল ব্যাহত হওয়া, চিকিৎসাসেবা ও শিক্ষাকর্ম ব্যাঘাত ঘটানো কিংবা নিরাপত্তা বিঘ্নিত করার ঘটনায় স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে গণতান্ত্রিক অধিকারের অপব্যবহার আজ একটি সাংগঠনিক অপসংস্কৃতিতে রূপ নিয়েছে। জনদুর্ভোগ সৃষ্টির এ অপসংস্কৃতিতে একদিকে যেমন মানবিকতা, সহমর্মিতা ও দায়িত্বশীলতার অভাব প্রকট হয়ে উঠেছে, অন্যদিকে তেমনি আইনের দুর্বল প্রয়োগ এবং নানা ইস্যুতে রাষ্ট্র ও প্রশাসনের নীতিনির্ধারকদের ধীর প্রতিক্রিয়া এ সংকটকে দীর্ঘস্থায়ী করছে। এখন সময় এসেছে দাবি আদায়ের জন্য জনগণকে জিম্মি করার এ সমস্যাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে না দেখে একটি সমন্বিত, অন্তর্দৃষ্টিমূলক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করার। আর এ উদ্দেশ্যে একটি ইতিবাচক ও গ্রহণযোগ্য পন্থা নির্ধারণে সবাইকে একত্রে কাজ করতে হবে। যেখানে জনশিক্ষা, রাজনৈতিক সংস্কৃতি এবং প্রশাসনিক কাঠামো পারস্পরিকভাবে সংযুক্ত রেখে দাবির যৌক্তিক ভিত্তি এবং বাস্তবতার আলোকে তার গ্রহণযোগ্য সমাধান বা বিকল্প বের করার মাধ্যমে একটি টেকসই সমাধানের পথ খুঁজে পেতে সহায়তা করবে। তাই এ সংকট থেকে উত্তরণের জন্য শুধু নৈতিক আহ্বান নয়, বরং আইনের কঠোর প্রয়োগ ও ন্যায়বিচারের সুস্পষ্ট প্রতিফলন প্রয়োজন। জনগণের ন্যায্য দাবিকে সম্মান জানিয়ে, নাগরিকদের স্বাচ্ছন্দ্যে চলাফেরা অধিকার নিশ্চিত করতে জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী অপসংস্কৃতিকে নিরুৎসাহিত করে নীতিমালা ও আইন প্রণয়ন এখন সময়ের দাবি।

রাষ্ট্র যদি সত্যিই জনগণের জন্য রাষ্ট্র হতে চায়, তাহলে তার দায়িত্ব হবে জনজীবনের স্বাভাবিকতা ও সবার অধিকার রক্ষা করা এবং সেই সঙ্গে শান্তিপূর্ণ উপায়ে দাবি আদায়ের গঠনমূলক পথ নির্মাণ করা। এ মুহূর্তে প্রয়োজন এমন একটি রাষ্ট্রীয় অবস্থান, যা একদিকে মানবিক এবং অন্যদিকে কার্যকর; যেখানে সরকার অপসংস্কৃতিকে প্রশ্রয় না দিয়ে সুশাসনের নীতিতে সাধারণ নাগরিকের স্বার্থ রক্ষা করবে। মনে রাখতে হবে যে একটি জাতির রাজনৈতিক সংস্কৃতি শুধু নির্বাচন বা সংসদীয় প্রক্রিয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এটি প্রকাশ পায় রাজনৈতিক আচরণ, মতপ্রকাশের পদ্ধতি এবং বিরোধ নিরসনের নৈতিক সমাধানের সক্ষমতায়। বর্তমান বাস্তবতায় আমরা লক্ষ করছি, সংগঠিত ছাত্রসমাজ, কিছু গোষ্ঠী ও পেশাজীবী শ্রেণি হঠাৎ করেই সড়ক-মহাসড়ক অবরোধ করে দাবি আদায়ের যে কৌশল বেছে নিচ্ছে, তা ক্রমেই জনজীবনকে জিম্মি করে তোলার একটি কৌশলগত অপসংস্কৃতিতে পরিণত হয়েছে। এ জনদুর্ভোগকে কৌশল হিসেবে ব্যবহার করার প্রবণতা শুধু রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নের পরিচায়ক নয়, বরং এটি জাতি হিসেবে আমাদের একটি সাংস্কৃতিক ও নৈতিক ব্যর্থতার প্রতিচ্ছবি।

রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে যখন সহনশীলতা ও যুক্তিনির্ভর সংলাপের পরিবর্তে বলপ্রয়োগ, প্রতিহিংসা ও উত্তেজনাকেই কার্যকরী কৌশল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়, তখন আন্দোলনের ন্যায্য দাবিগুলোও তাদের নৈতিক ভিত্তি হারিয়ে ফেলে। জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে যে কোনো দাবি আদায়ের প্রচেষ্টা শেষ পর্যন্ত জনসমর্থন হারায় এবং দীর্ঘ মেয়াদে রাজনৈতিক অবিশ্বাস ও সামাজিক বিভাজনের জন্ম দেয়। এতে যেমন সাধারণ নাগরিকের জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়, তেমনি অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে পড়ে এবং দেশের সামগ্রিক উৎপাদনশীলতা ব্যাহত হয়। গবেষণা ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন পর্যালোচনা অনুযায়ী অনুমেয়, এক দিনের হরতাল বা সড়ক অবরোধে ঢাকাকেন্দ্রিক অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ গড়ে প্রায় ৩০০ কোটি টাকার কাছাকাছি, যা জাতীয় অর্থনীতিতে দীর্ঘস্থায়ী নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এমন পরিস্থিতিতে দাবি আদায়ের আন্দোলনের মূল লক্ষ্য যদি যৌক্তিক, মানবিক ও নৈতিক অধিকার আদায়, তবে তার উপায় ও রূপ অবশ্যই জনস্বার্থের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। নচেৎ তা আন্দোলন না হয়ে জনজীবনবিরোধী একধরনের অনৈতিক বলপ্রয়োগ বা স্ট্র্যাটেজিক হোস্টেজ হয়ে দাঁড়ায়, যা কোনো সভ্য সমাজে কাম্য হতে পারে না।

দীর্ঘকাল ধরে চর্চিত অপসংস্কৃতির এ সংকট থেকে উত্তরণে কেবল প্রথাগত প্রশাসনিক কাঠামোর ওপর নির্ভর করলেই চলবে না; পাশাপাশি প্রয়োজন একটি নৈতিক কাঠামো তৈরি করা, যা সমাজের প্রতিটি স্তরে মানবিকতা, যুক্তিবোধ ও সহমর্মিতার ভিত্তিতে কাজ করবে। এ নৈতিক কাঠামোর ভিত হতে পারে জনশিক্ষা, যা রাষ্ট্রশক্তির বাইরে একটি সামাজিক আত্মশক্তি হিসেবে কার্যকর থাকে। কারণ কোনো আইন বা প্রশাসনিক ব্যবস্থা তখনই কার্যকর হয়, যখন নাগরিকদের মধ্যে নৈতিক সংস্কৃতি ও সচেতনতা থাকে। এ প্রসঙ্গে ফরাসি দার্শনিক রুশোর (১৭১২-১৭৭৮) সামাজিক চুক্তি তত্ত্ব উল্লেখ্য, যেখানে নাগরিকদের মধ্যে দায়িত্ববোধ ও ন্যায়ের অনুভবকে রাষ্ট্রীয় শৃঙ্খলার পূর্বশর্ত হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। আমাদের আনুষ্ঠানিক শিক্ষাব্যবস্থাকেও সংস্কারের আওতায় এমনভাবে রূপান্তর করতে হবে, যেখানে শুধু সনদ অর্জন নয়, বরং শিক্ষার উদ্দেশ্য হবে আগামী প্রজন্মের মাঝে জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি রাজনৈতিক ও সামাজিক দায়িত্ববোধের বিকাশ সাধন করা।

শিক্ষাকে রাষ্ট্র সংস্কারের প্রধান কলকাঠি হিসেবে ব্যবহার করে নাগরিকদের মধ্যে গণতান্ত্রিক আচরণ, পারস্পরিক শ্রদ্ধা, সংলাপ চর্চা এবং আইন মান্য করার মানসিকতা গড়ে তুলতে বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা পুনর্গঠনের জন্য সচেতনভাবে নতুন করে নকশা করতে হবে। বিশেষ করে জীবনব্যাপী শিক্ষা ও সক্ষমতা বিকাশকেন্দ্রিক জনশিক্ষা হবে এ অন্তর্ভুক্তির সংস্কৃতির চালিকাশক্তি, যা রাষ্ট্রীয় আদর্শ বৈচিত্র্যের মাঝে ঐক্য প্রতিষ্ঠায় বিশেষ অবদান রাখতে সক্ষম হবে। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি ছাড়িয়ে জীবনব্যাপী প্রক্রিয়া হিসেবে শিক্ষার নানা ধারা ও উপধারাকে পরিবার, কর্মক্ষেত্র এবং সামাজিক পরিসরেও বিস্তৃত করতে হবে। জনশিক্ষার লক্ষ্য হবে মানুষের মধ্যে সেই অন্তর্গত সচেতনতা গড়ে তোলা, যার ভিত্তিতে দেশের প্রতিটি নাগরিক বুঝতে পারবে তাদের নৈতিক ও সামাজিক দায়, বিশেষ করে আমার অধিকারের চর্চা যেন অন্যের অধিকারে হস্তক্ষেপ না করে। ব্যক্তির এ চেতনা যখন সামাজিক প্রবাহে পরিণত হবে, তখনই জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী অপসংস্কৃতির জায়গা দখল করবে যুক্তি, মানবতা ও সহনশীলতার সংস্কৃতি।

এ প্রেক্ষাপটে সহযোগিতামূলক সুশাসন (কোলাবরেটিভ গভর্ন্যান্স) ধারণাটি বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক। আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় সরকার, নাগরিক সমাজ এবং সাধারণ জনগণ- এ তিনটি স্তরকে পরস্পর-নির্ভর সম্পর্কের মাধ্যমে কার্যকর নীতিনির্ধারণ ও সমস্যা সমাধানে একত্রে কাজ করতে হয়। যদি এ স্তরগুলোর মধ্যে পারস্পরিক বিশ্বাস, স্বচ্ছতা এবং সহযোগিতার সংস্কৃতি গড়ে না ওঠে, তাহলে যে কোনো দাবিদাওয়া ধীরে ধীরে আস্থাহীনতা, সংঘাত, দুর্ব্যবস্থা ও গণ-অসন্তোষের দিকে গড়ায়। ফরাসি সমাজতাত্ত্বিক এমিল দুর্খেইম (১৮৫৮-১৯১৭) একে ব্যাখ্যা করেছিলেন সামাজিক সংহতির অভাব হিসেবে, যেখানে রাষ্ট্র ও সমাজের মধ্যে আস্থার ঘাটতি সংকটকে বহু গুণ বাড়িয়ে তোলে। এ প্রেক্ষাপটে রাষ্ট্রের করণীয় হলো সুনির্দিষ্ট ও স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় নাগরিকদের দাবিগুলো গ্রহণ, আলোচনা-পর্যালোচনা ও সমাধানের জন্য একটি প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো গঠন, যার একটি রূপ হতে পারে জাতীয় দাবি কমিশন গঠনের মাধ্যমে কার্যকরি দাবি-ব্যবস্থাপনা প্রচলন করা। এ কমিশন হবে একটি বিশ্বাসযোগ্য, দ্রুতগতির এবং জনস্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান, যা নাগরিকদের অভিযোগ যাচাই, সংলাপ আয়োজন এবং যৌক্তিক দাবিগুলোর বাস্তবায়নের ব্যবস্থা করবে।

অন্যদিকে রাষ্ট্র ও সমাজের বৃহত্তর স্বার্থে নাগরিকদেরও বিশেষ দায়দায়িত্ব রয়েছে, সেটা তাদের মাথায় রাখতে হবে। তাদের আন্দোলনের কৌশল যেন জনজীবনকে জিম্মি না করে, রাষ্ট্রীয় কল্যাণ ও অগ্রগতির প্রতিবন্ধক না হয়, বরং তাদের প্রচেষ্টা গণতান্ত্রিক ও মানবিক পথে দাবি আদায়ের ইতিবাচক সংস্কৃতিকে জোরদার করে। আন্দোলনের কাঠামো ও কৌশল নির্ধারণে ন্যূনতম শৃঙ্খলা, আইনের প্রতি শ্রদ্ধা এবং সাধারণ মানুষের অধিকারকে সম্মান জানানো- এগুলো হতে হবে তাদের নৈতিক অবস্থান। এ দ্বিমুখী দায়বদ্ধতা না থাকলে জনদুর্ভোগমুক্ত দাবিদাওয়ার প্রত্যাশা সোনার পাথরবাটি মতোই নিছক কল্পনা হয়েই থেকে যাবে। তাই রাষ্ট্র ও জনগণকে সম্মিলিতভাবে একটি নতুন সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে, যেখানে অধিকার ও দায়িত্ব, আন্দোলন ও সংলাপ সবই মানবিক যুক্তিবোধ, রাষ্ট্রীয় নীতিমালা ও নৈতিকতার ছত্রছায়ায় পরিচালিত হবে।

মার্কিন দার্শনিক জন রলসের (১৯২১-২০০২) ন্যায়বিচারের নীতি স্মরণযোগ্য। তাঁর মতে, কোনো সামাজিক কাঠামো তখনই ন্যায়সংগত হয়, যখন তা ন্যূনতম সুযোগপ্রাপ্তকেও তার কথা বলার সমান অধিকার দেয়। ডিজিটাল মাধ্যমে সেই সুযোগটি আজ নাগরিকদের হাতে রয়েছে, তবে সেটি যেন ন্যায়ের ভিত্তিতে, তথ্য-উপাত্তকেন্দ্রিক এবং গণমুখী হয়। আর তা নিশ্চিত করতে জনশিক্ষার পাশাপাশি রাষ্ট্রকেও দায়িত্ব নিতে হবে। সুতরাং রাষ্ট্র যদি গণমুখী ও ন্যায়ভিত্তিক দাবি উপস্থাপন ও সেটা সুরাহা প্রক্রিয়ার একটি কাঠামো নির্মাণ করে, তবে নাগরিকদের উচিত হবে সেই কাঠামো অনুসরণ করে দাবি উত্থাপন করা, প্রয়োজনে আইনি পথেও সরকারের সঙ্গে যুক্তি ও তথ্য-উপাত্তভিত্তিক লড়াইয়ে অবতীর্ণ হওয়া। একুশ শতকের একটি সচেতন সমাজে জনদুর্ভোগ নয়, বরং যৌক্তিক, নৈতিক ও আইনি পথেই দাবির যথার্থতা প্রতিষ্ঠা পায়।

রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সরকারে উচিত এখন একটি দৃঢ় জাতীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া, যেখানে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে দাবি আদায়ের পথকে আইনিভাবে নিষিদ্ধ করা। দাবি আদায়ে আন্দোলনকারীদের আলোচনার টেবিলে বসে যুক্তিনির্ভর, মানবিক ও অংশগ্রহণমূলক সমাধান খোঁজার রীতি মেনে চলতে বাধ্য করা, যাতে সেটা ভবিষ্যতে আমাদের রাজনৈতিক ও সামাজিক সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠে। গণতান্ত্রিক সমাজে দাবি আদায়ের আন্দোলন বা প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে গণমত তৈরি করা কোনো বিচ্ছিন্ন, বিক্ষিপ্ত বা প্রতিক্রিয়াশীল ঘটনা নয়, এটি একটি কাঠামোবদ্ধ, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করতে রাষ্ট্র, রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ এবং সাধারণ নাগরিক সব পক্ষের সম্মিলিত অংশগ্রহণ অপরিহার্য। ফরাসি দার্শনিক হাবারমাসের (১৯২৯-) ডিসকোর্স ইথিক্স তত্ত্ব অনুযায়ী, সামাজিক ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্য সব পক্ষকে আলোচনায় অংশ নিতে হবে যেখানে যুক্তি ও সম্মানভিত্তিক সমাধান বের হবে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটেও এ তত্ত্ব প্রয়োগযোগ্য, কারণ রাজনৈতিক উত্তেজনা বা দাবি আদায়ের একমুখী চাপ কখনোই টেকসই সমাধান দিতে পারে না।

তাই সময় এসেছে জনশিক্ষাকে রাষ্ট্রীয় অগ্রাধিকারের তালিকায় তুলে এনে নাগরিকদের মধ্যে ন্যায্যতা ও দায়িত্বের চর্চা প্রসারিত করার; প্রশাসনিক সংস্কারের মাধ্যমে জনবান্ধব নীতিনির্ধারণ নিশ্চিত করার; আইন ও শাস্তির ক্ষেত্রে সমতা ও কার্যকারিতা প্রতিষ্ঠার; এবং সর্বোপরি প্রযুক্তির ব্যবহার যেন তথ্যনিষ্ঠ, নৈতিক ও কল্যাণমুখী হয়, সে বিষয়ে সচেতনতা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করার। শুধু আইন নয়, তার ন্যায্য প্রয়োগ; শুধু শিক্ষা নয়, তার মানবিক বিস্তার- এই দুয়ের সমন্বয়েই গড়ে উঠতে পারে এমন একটি সমাজ, যেখানে জনগণের অধিকার চর্চা আর জনদুর্ভোগ সৃষ্টির মধ্যে একটি স্পষ্ট নৈতিক রেখা টানা থাকবে।

লেখক : ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মামলাজট
মামলাজট
চালের দামে দুশ্চিন্তা
চালের দামে দুশ্চিন্তা
ইলিশের একাল-সেকাল
ইলিশের একাল-সেকাল
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
সার্বিক সমৃদ্ধির সোপান
সার্বিক সমৃদ্ধির সোপান
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা আসন্ন!
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা আসন্ন!
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
সর্বশেষ খবর
রোহিত-কোহলির বিশ্বকাপ দলে থাকা নিয়ে সংশয়ে গাঙ্গুলি
রোহিত-কোহলির বিশ্বকাপ দলে থাকা নিয়ে সংশয়ে গাঙ্গুলি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
চুয়াডাঙ্গায় মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের প্রথম দল ফিরছে আগামী সপ্তাহে
ইরানে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের প্রথম দল ফিরছে আগামী সপ্তাহে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকনাফে এক লাখ ৬০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
টেকনাফে এক লাখ ৬০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় অবৈধ ৬ ড্রেজার জব্দ
ভাঙ্গায় অবৈধ ৬ ড্রেজার জব্দ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের চেহারাও দেখা পাপ : আমিনুল হক
আওয়ামী লীগের চেহারাও দেখা পাপ : আমিনুল হক

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় বেরোবি শিক্ষকের জামিন শুনানি 
পেছালো, মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
হত্যা মামলায় বেরোবি শিক্ষকের জামিন শুনানি  পেছালো, মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিন্দু কিশোরী অপহরণের গুজব খণ্ডন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের
হিন্দু কিশোরী অপহরণের গুজব খণ্ডন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাহামাসকে উড়িয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কানাডা
বাহামাসকে উড়িয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কানাডা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলামোটরে ককটেল বিস্ফোরণ
বাংলামোটরে ককটেল বিস্ফোরণ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুর পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে ২৫তম নারী
টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ
রংপুর পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে ২৫তম নারী টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬
করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

এনএসইউ ও ইউনিমেড ইউনিহেলথ-এর মধ্যে শিল্প-একাডেমিয়া অংশীদারিত্বে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
এনএসইউ ও ইউনিমেড ইউনিহেলথ-এর মধ্যে শিল্প-একাডেমিয়া অংশীদারিত্বে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফরিদপুরে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর কারাদণ্ড
ফরিদপুরে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ, যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ, যুবকের পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আন্তঃকলেজ সাঁতার প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
কুমিল্লায় আন্তঃকলেজ সাঁতার প্রতিযোগিতার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক নিহত
শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের পৃষ্ঠপোষণের অভিযোগে বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের জেরার মুখে ঢাবির প্রো-ভিসি ড. মামুন
ফ্যাসিবাদের পৃষ্ঠপোষণের অভিযোগে বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের জেরার মুখে ঢাবির প্রো-ভিসি ড. মামুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৮ দিনে প্রবাসী আয় ২২৯০২ কোটি টাকা
১৮ দিনে প্রবাসী আয় ২২৯০২ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে ১১তম ট্রেইনি কনস্টেবল ২০২৫ ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে ১১তম ট্রেইনি কনস্টেবল ২০২৫ ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে রংপুর ইপিজেডের বাস্তবায়নের দাবিতে ইউএনও অফিসে তালা
গোবিন্দগঞ্জে রংপুর ইপিজেডের বাস্তবায়নের দাবিতে ইউএনও অফিসে তালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ইজিবাইক চালকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ইজিবাইক চালকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৃশ্যমান বিচার চাই : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
দৃশ্যমান বিচার চাই : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৯

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইভ্যালির রাসেলের ৩ মাসের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেলের ৩ মাসের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী
১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী
যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ
দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়
সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

কী ঘোষণা আসবে আজ
কী ঘোষণা আসবে আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে
দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় ফের সিন্ডিকেট
করোনায় ফের সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট
চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম
অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা
চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা

শোবিজ

বন্ধু চান মম...
বন্ধু চান মম...

শোবিজ

শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের
শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড
জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই
বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই

মাঠে ময়দানে

এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের
এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের

মাঠে ময়দানে

গানেই আলোচিত সিনেমা
গানেই আলোচিত সিনেমা

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিপাকে শাহরুখ
বিপাকে শাহরুখ

শোবিজ

এক যুগ পর শুভশ্রী
এক যুগ পর শুভশ্রী

শোবিজ

সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস
সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের

মাঠে ময়দানে

বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ
বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ

মাঠে ময়দানে

সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন
সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা