শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৭, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫

আপদে এনসিপি বিপদে দেশ

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
আপদে এনসিপি বিপদে দেশ

নিজেকে অযোগ্য মনে করে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলা শাখার সমন্বয়ক মুহাঈমেনুল ইসলাম সিফাত। ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। এর আগে এনসিপি থেকে ‘ব্যক্তিগত কারণ’ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছিলেন কেন্দ্রীয় শীর্ষ নেতা মোল্লা মোহাম্মাদ ফারুক এহসান, আবু হানিফ, হানিফ খান সজীব, আবদুজ জাহের, রিদওয়ান হাসানসহ কয়েকজন। এনসিপি থেকে বহিষ্কারের কিছু ঘটনাও যোগ হয়েছে। এর মধ্যে বহিষ্কৃত নেতা গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের দুদকের জালে আটকা পড়ার ঘটনা বেশ আলোচিত। এ ছাড়া অন্তর্বর্তী সরকারের দুই উপদেষ্টার সাবেক এপিএস-পিওর বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগও অনুসন্ধান করা হচ্ছে। সেখানে নতুন করে যোগ হয়েছে দিনাজপুরের পার্বতীপুরে ট্রাক আটকে চাঁদাবাজির সময় এনসিপি নেতা তারিকুল ইসলাম সেনাবাহিনীর হাতে আটকের ঘটনা।

আদৌ কাম্য বা প্রত্যাশিত ছিল না তারুণ্যের এমন লজ্জাজনক পতন। প্রত্যাশা- আকাঙ্খাক্ষার পারদ কতই না তুঙ্গে ছিল তাদের নিয়ে। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের এই ফ্রন্টলাইনারদের সঙ্গে মমতা-ভালোবাসার একটি অলিখিত চুক্তিনামা হয় জনমানুষের। আবেগের বশে কেউ তাদের বখতিয়ার খিলজি, কেউ জালিমের বিরুদ্ধে আল্লাহর প্রেরিত আবাবিল পাখি পর্যন্ত ভেবে নেয়। নানা ক্রিয়াকর্মে সেই স্নেহ-মর্যাদা-বিশ্বাস এরই মধ্যে বরবাদ করে দিয়েছেন একসময়ের পরমাদরের শিক্ষার্থী সোনামণিরা। যেখানে-সেখানে মব দুষ্কর্ম, চাঁদা-বখরা-তদবিরবাজিসহ হেন কুকর্ম নেই যাতে গেল ৯-১০ মাসে তারা হাত পাকাননি।

প্রকাশ্য ভালোবাসা-বিশ্বাসের রাখিবন্ধনের জেরে তারা প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের জন্যও আপদ হয়ে উঠেছেন। তাদের মাস্টারমাইন্ড জ্ঞান করেন বলে তাঁকেও দূষতে ছাড়ছেন না কেউ কেউ। আবার রাগে-দুঃখে তিনি পদত্যাগ করতে চেয়েছেন। এ খবরটাও তাদের মাধ্যমেই বাজারজাত হয়েছে। এক অর্থে যা ড. ইউনূসের জন্য নিদারুণ দুর্ভাগ্যের। সর্বশেষ সরকারি কর্মচারীদের মৃদু আন্দোলনটিও তেজী হয়েছে তাদের কারণেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানি দিয়ে এবং রাজপথে মব সৃষ্টি করে তারা ঘামাচিকে ফোড়া বানিয়েছেন। একই কুকীর্তি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ইশরাক হোসেনের শপথ বানচাল নিয়েও চলেছে। এসব করে দিনে দিনে তারা কেবল দেনা বাড়িয়ে চলেছেন। নিজেরা ডুবছেন। ডুবাতে বসেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসসহ তাঁর নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারকেও।

তারুণ্যের প্রতি আবেগ এবং জুলাই-আগস্টের বিপ্লব তাদের প্রতি বাড়তি ভালোবাসা জন্মেছিল অনেকের। তারা প্রথাগত দলগুলোর মতো মতলবি-বেপরোয়া হবে না বলে তাদের গঠিত দলের প্রতি একটি পর্যবেক্ষণও জন্ম দেয়। মাঝেমধ্যে এক-আধটু বখে গেলেও ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখাও হতে থাকে। কিন্তু ক্রমশ নানা দুষ্কর্মে জড়িয়ে পড়ার মধ্য দিয়ে সেই সমন্বয়করা এখন নিশ্চিত ঝুঁঁকিতে। তাদের দলের ভবিষ্যৎও অন্ধকার। গণমাধ্যম আর স্যোশাল মাধ্যম ছাড়া মাঠে-ময়দানে অস্তিত্ব নেই। কখনো কখনো সোশ্যাল মিডিয়াকেও আনসোশ্যাল করে ফেলছেন তারা। তাদের কারও কারও মধ্যে আবার দ্রুতগতিতে আখের গুছিয়ে নেওয়ার ভূত ভর করেছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে নানা ঘটনায়। মবের সম্প্রসারণ ঘটাতে গিয়ে তারা কখনো কখনো কোনো কোনো অফিসেও ঢুকে পড়ছে। কেবল চাকরি দেওয়া নয়, চাকরিচ্যুত করার ফরমানও জারি করছে। মিল-ফ্যাক্টরিতে ঢুকে পড়ছে। বলছে ব্যবসা দিতে। নইলে উৎপাদনের চাকা বন্ধের হুঁশিয়ারি। শ্রমিক-কর্মচারীদের উসকে দিয়ে গন্ডগোল বাধানোর থ্রেট।

এই বেপরোয়াপনার সিরিয়ালেই সামনে আসে তারুণ্যের দুই উপদেষ্টার এপিএস ও পিওর তদবিরবাণিজ্যে শতকোটি টাকা হাতানোর খবর। স্থানীয় সরকার এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেন বা স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নুরজাহান বেগমের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (ছাত্রপ্রতিনিধি) তুহিন ফারাবি ও ডা. মাহমুদুল হাসানরা অবুঝচিত্তে কুতকুত খেলতে গিয়ে শত-হাজার কোটি টাকা কামাননি। বয়সে ছোট হলেও বড় সাইজের দুর্নীতিতে তারা হাত পাকিয়েছেন মাস কয়েকেই। অভিযোগ উঠেছে তারা তদবিরবাণিজ্য ও ফ্যাসিবাদের দোসর চিকিৎসক-প্রকৌশলীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের অর্থের বিনিময়ে পুনর্বাসনে সহায়তা করে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। স্থানীয় সরকার, স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য, পানিসম্পদ, গণপূর্ত, সড়ক, মহাসড়ক বিভাগসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরে ঘুরে ঘুরে তদবির করতেন বলে প্রচারণা ছিল আগে থেকেই।

অভিযোগ ওঠার পর মোয়াজ্জেম হোসেন ও তুহিন ফারাবিকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ২১ এপ্রিল মোয়াজ্জেম হোসেন এবং তুহিন ফারাবিকে অব্যাহতি দিয়ে সরকারি আদেশ জারি হয়। অন্যদিকে ডা. মাহমুদুল হাসান বর্তমানে রাশিয়ায় অবস্থান করছেন। তিনি সেখান থেকে ফিরবেন কি না, সংশয় আছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসার কাজের লোক ১৫ বছরে ৪০০ কোটি টাকার মালিক হওয়া আর আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার কাজের লোক সাত মাসে ৩০০ কোটি টাকার মালিক হওয়া নিয়ে ঐকিকের অঙ্ক কষা ফের কঠিন নয়। এনসিপির আরেক প্রভাবশালী নেতা গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের বিরুদ্ধে তদবিরবাণিজ্যের অভিযোগ নিয়ে তাচ্ছিল্য করা হয়েছে। বলা হয়েছিল, এগুলো মিথ্যা-ভুয়া অভিযোগ। পরে জেলা প্রশাসক বদলিতে প্রভাব বিস্তার এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানে কেনাকাটায় কমিশনবাণিজ্য ধরা পড়লে তাকে এনসিপি থেকে বহিষ্কার করা হয়। শেখ হাসিনার কাজের ছেলে জাহাঙ্গীরকাণ্ডের নিউ ভার্সনের পর বহিষ্কার প্রকারান্তরে চুরিতন্ত্রের ভার্সন।

প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক, একের পর এক উপদেষ্টার পিএস বা এনসিপি ঘরানার ব্যক্তিরা দুর্নীতি করছে কীভাবে? কারও পিএস ৩০০ কোটি টাকা অনিয়ম করে, কারও পিএস করে দেড় শ কোটি টাকা, কারও ৪০০ কোটি টাকা। কীভাবে করে? এসব মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টারা কেন এসব জানেন না? জানুয়ারি মাসে বই ছাপানো থেকে ৪০০ কোটি টাকা লুট করার পর সরকার কেন জুন মাসে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করতে আসে? তা-ও অভিযুক্তকে তার দল সাসপেন্ড করার পর। প্রধান উপদেষ্টা দেশের বহু মানুষের ১ জানুয়ারি জন্মদিন এটা জানেন; কিন্তু তার উপদেষ্টাদের পিএসরা শত শত কোটি টাকা অনিয়ম করছে এটা জানেন না কেন? সংস্কৃতি উপদেষ্টার দুর্নীতির অভিযোগ তুলে শিল্পকলার ডিজি পদত্যাগ করেছিলেন, সরকার সেই অভিযোগ তদন্ত করেনি কেন? নগদ থেকে দেড় শ কোটি টাকা মেরে দেওয়া ভদ্রলোক তার বউকে নগদে চাকরি দিয়েছেন, যার বেতন ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। বলছেন তার যোগ্যতা আর মেধায় চাকরি পেয়েছেন। এত মেধা তাদের? তার নিয়োগের জন্য সার্কুলার হয়েছিল কি? তিনি মেধার প্রতিযোগিতা করে এই চাকরি পেয়েছেন? ডাক উপদেষ্টার পিএসের বউ দেড় লাখ টাকা বেতনে ডাক মন্ত্রণালয়ের একটা দামি চাকরি পেয়েছেন, এটা নিয়ে মানুষের প্রশ্ন থাকবে- কৌতূহল থাকবে, এটা স্বাভাবিক।

গত কয়েক বছর নগদ যারা লুট করেছেন, তার মধ্যে প্রধান অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করার পর একজন বিশেষ সহকারীর চাপে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। সেই সহকারী কে? প্রধান উপদেষ্টা কেবল সমৃদ্ধির স্বপ্ন দেখাবেন আর তাঁর উপদেষ্টাদের পিএসরা সপরিবার দুর্নীতি করবে, টাকা কামাবে, তা কি থ্রি জিরোতে পড়ে? অথবা এটাই কি নতুন বন্দোবস্ত? সাবেক উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের পিএস আতীক মোর্শেদসহ কিছু বিপ্লবী গত দুই মাসে নগদের দেড় শ কোটি টাকা সরিয়ে ফেলেছেন মানে নতুন একটা দলের কিছু নেতার কামাই-রোজগারের বন্দোবস্ত? আতীক নগদ অফিসের ছয় তলায় একটা রুম নিয়ে নগদের কাজ দেখাশোনা করেন এবং বউ জাকিয়া সুলতানাকে একটা বড় পদে আত্মীয়স্বজনের কয়েকজনকেও সেখানে চাকরি দিয়েছেন। নাহিদ ইসলাম ডাক ও টেলিযোগাযোগ তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা থাকার সময় একটুও টের পাননি? চব্বিশের আন্দোলনে এত প্রাণহানি, অঙ্গহানি এ জন্যই? হাসপাতালে কাতরানোদের চিকিৎসাও এরই মধ্যে প্রায় অপ্রাসঙ্গিক। জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সেবা কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার উপক্রম। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এই প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসা নিতে আসে। জুলাই অভ্যুত্থানে চোখ হারানো বা চোখে আঘাতপ্রাপ্তরা এখানে চিকিৎসা নিচ্ছেন। প্রশাসনের বিরুদ্ধে তাদের যেমন অভিযোগ আছে আবার তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনেরও এন্তার অভিযোগ। ভালো চিকিৎসা না পেয়ে তারা বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। আবার পুলিশ, সেনাবাহিনীর ওপর হামলা করছেন। কর্মচারীদের পেটাচ্ছেন। ডাক্তারদের অবরুদ্ধ করছেন। কেনাকাটা-খাবার সরবরাহকাজে হস্তক্ষেপ করছেন-কখনো কখনো ঢাকার বিভিন্ন সভায় অংশ নিয়ে আবার হাসপাতালে গিয়ে শুয়ে থাকছেন। নার্স-কর্মচারী-কর্তৃপক্ষের এমন সব অভিযোগের বিপরীতে চিকিৎসাধীন আহতদের অভিযোগ চিকিৎসা না পাওয়ার। বেদনাও কীভাবে তামাশা হতে পারে?  এ দায় কার? বছর ঘুরে আরেকটা জুলাই আসছে। জুলাই গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী ছাত্রদের রাজনৈতিক দল এনসিপির আত্মপ্রকাশের তিন মাসের মধ্যে নানা অভিযোগে তিরবিদ্ধ দলটি। দলের মধ্যেও বিভক্তি। দলটির শীর্ষ নেতারা পরস্পরবিরোধী বক্তব্য দিয়ে নিজেদের মধ্যকার বিরোধ ও সমন্বয়হীনতা প্রকাশ করেছেন। একই সঙ্গে তাদের কয়েকজনের আচরণ ও কথাবার্তায় রাজনৈতিক বিবেচনাবোধের স্পষ্ট অনুপস্থিতি। অতি দ্রুত তারুণ্যের এমন দুর্গতি কাম্য ছিল না।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
ঋণনির্ভর বাজেট
ঋণনির্ভর বাজেট
একান্নবর্তী পরিবারের কোরবানি
একান্নবর্তী পরিবারের কোরবানি
ছাত্ররাই দেশের বড় সম্পদ
ছাত্ররাই দেশের বড় সম্পদ
চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা
চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা
কোরবানির বিধান
কোরবানির বিধান
নাজুক মানবাধিকার
নাজুক মানবাধিকার
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে ৩ মাদক কারবারি আটক
কক্সবাজারে ৩ মাদক কারবারি আটক

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বিশ্বনাথে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আরসিবির জয়োৎসবে পদদলিত হয়ে ১১ জনের মৃত্যু
আরসিবির জয়োৎসবে পদদলিত হয়ে ১১ জনের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানি নারীর বাড়ি থেকে ১০০ বিড়ালের মরদেহ উদ্ধার, অতঃপর…
জাপানি নারীর বাড়ি থেকে ১০০ বিড়ালের মরদেহ উদ্ধার, অতঃপর…

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কবিরহাটে মাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা?
কবিরহাটে মাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা?

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ে করলেন হিনা খান
বিয়ে করলেন হিনা খান

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ভুটানের বিপক্ষে দাপুটে শুরু, প্রথমার্ধে ১-০ গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
ভুটানের বিপক্ষে দাপুটে শুরু, প্রথমার্ধে ১-০ গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বলাৎকারের অপরাধে মাদ্রাসা শিক্ষকের আমৃত্যু কারাদণ্ড
বলাৎকারের অপরাধে মাদ্রাসা শিক্ষকের আমৃত্যু কারাদণ্ড

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পাথর কেটে খরাক্লিষ্ট গ্রামে পানি আনলেন ৭৬ বছরের বৃদ্ধ!
পাথর কেটে খরাক্লিষ্ট গ্রামে পানি আনলেন ৭৬ বছরের বৃদ্ধ!

৪০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনার সীমান্ত দিয়ে ৪০ জনকে পুশ ইন করল বিএসএফ
নেত্রকোনার সীমান্ত দিয়ে ৪০ জনকে পুশ ইন করল বিএসএফ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৫৫০
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৫৫০

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মিনায় পৌঁছেছেন বাংলাদেশের হজযাত্রীরা
মিনায় পৌঁছেছেন বাংলাদেশের হজযাত্রীরা

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

হামজার গোলে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
হামজার গোলে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিই দেশে প্রথম ভারতবিরোধী আন্দোলন শুরু করে : যুবদল সভাপতি
বিএনপিই দেশে প্রথম ভারতবিরোধী আন্দোলন শুরু করে : যুবদল সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটায় পালিত হয়েছে বিশ্ব পরিবেশ দিবস
কুয়াকাটায় পালিত হয়েছে বিশ্ব পরিবেশ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে জুলাই বিপ্লবের শহীদ-আহত পরিবার পেল ঈদ উপহার
ঝিনাইদহে জুলাই বিপ্লবের শহীদ-আহত পরিবার পেল ঈদ উপহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপারভাইজার ও হেলপারের ধাক্কায় বাসের নিচে যাত্রী, চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু
সুপারভাইজার ও হেলপারের ধাক্কায় বাসের নিচে যাত্রী, চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাড়তি ভাড়া আদায়রোধে সচেতনতামূলক প্রচারণা
চুয়াডাঙ্গায় বাড়তি ভাড়া আদায়রোধে সচেতনতামূলক প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে প্রধান ঈদ জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়
চট্টগ্রামে প্রধান ঈদ জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইশরাকের শপথের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় : ইসি
ইশরাকের শপথের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় : ইসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে টেকসই বেড়িবাঁধের দাবিতে মানববন্ধন
বাগেরহাটে টেকসই বেড়িবাঁধের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের বিপক্ষে শুরুর একাদশে হামজা-ফাহামিদুল
ভুটানের বিপক্ষে শুরুর একাদশে হামজা-ফাহামিদুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমালিয়াকে তিনটি অ্যাটাক হেলিকপ্টার দিয়েছে তুরস্ক
সোমালিয়াকে তিনটি অ্যাটাক হেলিকপ্টার দিয়েছে তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় জেল থেকে বেরিয়ে রাতেই ডাকাতি করতে বের হন যুবক
সন্ধ্যায় জেল থেকে বেরিয়ে রাতেই ডাকাতি করতে বের হন যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোহলিকে অভিনন্দন জানালেন হ্যারি কেইন
কোহলিকে অভিনন্দন জানালেন হ্যারি কেইন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?
পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার সিরিয়া থেকে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা!
এবার সিরিয়া থেকে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ শতাধিক মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল ইস্যু স্পষ্ট করলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
৪ শতাধিক মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল ইস্যু স্পষ্ট করলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হলো নতুন ৫ দেশ
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হলো নতুন ৫ দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ মুজিব-তাজউদ্দীনের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবরটি ভুয়া : ফারুকী
শেখ মুজিব-তাজউদ্দীনের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবরটি ভুয়া : ফারুকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো আইপিএল শিরোপা জিতল কোহলির বেঙ্গালুরু
প্রথমবারের মতো আইপিএল শিরোপা জিতল কোহলির বেঙ্গালুরু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল ২০২৫: কে জিতলেন কোন পুরস্কার?
আইপিএল ২০২৫: কে জিতলেন কোন পুরস্কার?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী জর্ডানকে রুখে দিল বাংলাদেশ নারী দল
শক্তিশালী জর্ডানকে রুখে দিল বাংলাদেশ নারী দল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি
সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কম দামেও ক্রেতা মেলছে না ৩০ মণের ‘কালো পাহাড়’র
কম দামেও ক্রেতা মেলছে না ৩০ মণের ‘কালো পাহাড়’র

১১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে গ্রামবাসীর হাতে বিএসএফ সদস্য আটক
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে গ্রামবাসীর হাতে বিএসএফ সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা
সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্রামবাসীর হাতে আটক সেই বিএসএফ সদস্যকে ফেরত দিল বিজিবি
গ্রামবাসীর হাতে আটক সেই বিএসএফ সদস্যকে ফেরত দিল বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় অস্ত্রভাণ্ডারে ইসরায়েলের ভয়াবহ বিমান হামলা
সিরিয়ায় অস্ত্রভাণ্ডারে ইসরায়েলের ভয়াবহ বিমান হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল
অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে লম্বা ছুটি
ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে লম্বা ছুটি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ঢাকায় পা রাখলেন শামিত শোম
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ঢাকায় পা রাখলেন শামিত শোম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে বিমানবন্দর স্টেশনে ৯ ট্রেনের যাত্রা বিরতি বাতিল
ঈদে বিমানবন্দর স্টেশনে ৯ ট্রেনের যাত্রা বিরতি বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় বাস-মাহেন্দ্র মুখোমুখী সংঘর্ষ, পিতা-পুত্রসহ নিহত ৫
ভাঙ্গায় বাস-মাহেন্দ্র মুখোমুখী সংঘর্ষ, পিতা-পুত্রসহ নিহত ৫

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে আজ জাতিসংঘে ভোট হতে পারে
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে আজ জাতিসংঘে ভোট হতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় নিশ্চিত হতেই কান্নায় ভেঙে পড়েন কোহলি
জয় নিশ্চিত হতেই কান্নায় ভেঙে পড়েন কোহলি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপিকে ক্ষমতায় আনার জন্য সংস্কার?
এনসিপিকে ক্ষমতায় আনার জন্য সংস্কার?

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সম্মত হলেই মানবিক করিডোর সম্ভব : গোয়েন লুইস
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সম্মত হলেই মানবিক করিডোর সম্ভব : গোয়েন লুইস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে কেজি দরে গরু-ছাগল বিক্রিতে ব্যাপক সাড়া
কুড়িগ্রামে কেজি দরে গরু-ছাগল বিক্রিতে ব্যাপক সাড়া

১৫ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মেয়ের কান্নায় ক্ষিপ্ত হয়ে মাথা থেঁতলে হত্যার অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
মেয়ের কান্নায় ক্ষিপ্ত হয়ে মাথা থেঁতলে হত্যার অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের কর বিলকে ‘জঘন্য’ বললেন মাস্ক
ট্রাম্পের কর বিলকে ‘জঘন্য’ বললেন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে কত টাকা পেল বেঙ্গালুরু?
প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে কত টাকা পেল বেঙ্গালুরু?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের বিপক্ষে প্রতিশোধ নিতে প্রস্তুত জামালরা
ভুটানের বিপক্ষে প্রতিশোধ নিতে প্রস্তুত জামালরা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ‘বিপজ্জনক জীবাণু’ পাচারের অভিযোগে ২ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ‘বিপজ্জনক জীবাণু’ পাচারের অভিযোগে ২ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?
পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?

প্রথম পৃষ্ঠা

চার ইস্যুতেই ভিন্নমত
চার ইস্যুতেই ভিন্নমত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা জবাবদিহি করেন না
প্রধান উপদেষ্টা জবাবদিহি করেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুখবর নেই চ্যালেঞ্জের পাহাড়
সুখবর নেই চ্যালেঞ্জের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি
আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি

শোবিজ

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ ইন্দোনেশীয় উপমন্ত্রীর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ ইন্দোনেশীয় উপমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি
সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বাংলাদেশ এখন দক্ষিণ এশিয়ার সেরা’
‘বাংলাদেশ এখন দক্ষিণ এশিয়ার সেরা’

মাঠে ময়দানে

সমন্বয়হীনতায় প্রকল্পের টাকা জলে!
সমন্বয়হীনতায় প্রকল্পের টাকা জলে!

নগর জীবন

চাল নিয়ে গুজব ছড়ানো হয়েছে
চাল নিয়ে গুজব ছড়ানো হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন এপ্রিলের পরে যেন না যায়
নির্বাচন এপ্রিলের পরে যেন না যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে মুখোমুখি নায়িকারা
ঈদে মুখোমুখি নায়িকারা

শোবিজ

ফারুককে সরানো অবৈধ নয় কেন জানতে চেয়েছেন হাই কোর্ট
ফারুককে সরানো অবৈধ নয় কেন জানতে চেয়েছেন হাই কোর্ট

মাঠে ময়দানে

সব শিল্পাঞ্চলে বাড়েনি গ্যাস
সব শিল্পাঞ্চলে বাড়েনি গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বাজেটের সঙ্গে কোনো পার্থক্য নেই : রিজভী
হাসিনার বাজেটের সঙ্গে কোনো পার্থক্য নেই : রিজভী

খবর

অবশেষে চ্যাম্পিয়ন কোহলির বেঙ্গালুরু
অবশেষে চ্যাম্পিয়ন কোহলির বেঙ্গালুরু

মাঠে ময়দানে

ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...
ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...

শোবিজ

হামজা ফাহামিদুল ঘিরেই আগ্রহ
হামজা ফাহামিদুল ঘিরেই আগ্রহ

মাঠে ময়দানে

হামজাদের আরও আগেই আনা উচিত ছিল
হামজাদের আরও আগেই আনা উচিত ছিল

মাঠে ময়দানে

ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড
ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড

শোবিজ

আর্জেন্টিনার অনুশীলনে মেসি
আর্জেন্টিনার অনুশীলনে মেসি

মাঠে ময়দানে

কৃষিশিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দে মানুষ হতাশ : বিএসপি
কৃষিশিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দে মানুষ হতাশ : বিএসপি

নগর জীবন

গরুর সরবরাহ অনেক, দামও চড়া
গরুর সরবরাহ অনেক, দামও চড়া

দেশগ্রাম

ঈদের পাঁচফোড়ন
ঈদের পাঁচফোড়ন

শোবিজ

ধান খেতে নারীর অর্ধগলিত লাশ
ধান খেতে নারীর অর্ধগলিত লাশ

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সেনা কর্মকর্তা
চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সেনা কর্মকর্তা

দেশগ্রাম

জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক

সম্পাদকীয়

প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’
প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’

শোবিজ