শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৭, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫

আপদে এনসিপি বিপদে দেশ

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
আপদে এনসিপি বিপদে দেশ

নিজেকে অযোগ্য মনে করে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলা শাখার সমন্বয়ক মুহাঈমেনুল ইসলাম সিফাত। ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। এর আগে এনসিপি থেকে ‘ব্যক্তিগত কারণ’ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছিলেন কেন্দ্রীয় শীর্ষ নেতা মোল্লা মোহাম্মাদ ফারুক এহসান, আবু হানিফ, হানিফ খান সজীব, আবদুজ জাহের, রিদওয়ান হাসানসহ কয়েকজন। এনসিপি থেকে বহিষ্কারের কিছু ঘটনাও যোগ হয়েছে। এর মধ্যে বহিষ্কৃত নেতা গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের দুদকের জালে আটকা পড়ার ঘটনা বেশ আলোচিত। এ ছাড়া অন্তর্বর্তী সরকারের দুই উপদেষ্টার সাবেক এপিএস-পিওর বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগও অনুসন্ধান করা হচ্ছে। সেখানে নতুন করে যোগ হয়েছে দিনাজপুরের পার্বতীপুরে ট্রাক আটকে চাঁদাবাজির সময় এনসিপি নেতা তারিকুল ইসলাম সেনাবাহিনীর হাতে আটকের ঘটনা।

আদৌ কাম্য বা প্রত্যাশিত ছিল না তারুণ্যের এমন লজ্জাজনক পতন। প্রত্যাশা- আকাঙ্খাক্ষার পারদ কতই না তুঙ্গে ছিল তাদের নিয়ে। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের এই ফ্রন্টলাইনারদের সঙ্গে মমতা-ভালোবাসার একটি অলিখিত চুক্তিনামা হয় জনমানুষের। আবেগের বশে কেউ তাদের বখতিয়ার খিলজি, কেউ জালিমের বিরুদ্ধে আল্লাহর প্রেরিত আবাবিল পাখি পর্যন্ত ভেবে নেয়। নানা ক্রিয়াকর্মে সেই স্নেহ-মর্যাদা-বিশ্বাস এরই মধ্যে বরবাদ করে দিয়েছেন একসময়ের পরমাদরের শিক্ষার্থী সোনামণিরা। যেখানে-সেখানে মব দুষ্কর্ম, চাঁদা-বখরা-তদবিরবাজিসহ হেন কুকর্ম নেই যাতে গেল ৯-১০ মাসে তারা হাত পাকাননি।

প্রকাশ্য ভালোবাসা-বিশ্বাসের রাখিবন্ধনের জেরে তারা প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের জন্যও আপদ হয়ে উঠেছেন। তাদের মাস্টারমাইন্ড জ্ঞান করেন বলে তাঁকেও দূষতে ছাড়ছেন না কেউ কেউ। আবার রাগে-দুঃখে তিনি পদত্যাগ করতে চেয়েছেন। এ খবরটাও তাদের মাধ্যমেই বাজারজাত হয়েছে। এক অর্থে যা ড. ইউনূসের জন্য নিদারুণ দুর্ভাগ্যের। সর্বশেষ সরকারি কর্মচারীদের মৃদু আন্দোলনটিও তেজী হয়েছে তাদের কারণেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানি দিয়ে এবং রাজপথে মব সৃষ্টি করে তারা ঘামাচিকে ফোড়া বানিয়েছেন। একই কুকীর্তি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ইশরাক হোসেনের শপথ বানচাল নিয়েও চলেছে। এসব করে দিনে দিনে তারা কেবল দেনা বাড়িয়ে চলেছেন। নিজেরা ডুবছেন। ডুবাতে বসেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসসহ তাঁর নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারকেও।

তারুণ্যের প্রতি আবেগ এবং জুলাই-আগস্টের বিপ্লব তাদের প্রতি বাড়তি ভালোবাসা জন্মেছিল অনেকের। তারা প্রথাগত দলগুলোর মতো মতলবি-বেপরোয়া হবে না বলে তাদের গঠিত দলের প্রতি একটি পর্যবেক্ষণও জন্ম দেয়। মাঝেমধ্যে এক-আধটু বখে গেলেও ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখাও হতে থাকে। কিন্তু ক্রমশ নানা দুষ্কর্মে জড়িয়ে পড়ার মধ্য দিয়ে সেই সমন্বয়করা এখন নিশ্চিত ঝুঁঁকিতে। তাদের দলের ভবিষ্যৎও অন্ধকার। গণমাধ্যম আর স্যোশাল মাধ্যম ছাড়া মাঠে-ময়দানে অস্তিত্ব নেই। কখনো কখনো সোশ্যাল মিডিয়াকেও আনসোশ্যাল করে ফেলছেন তারা। তাদের কারও কারও মধ্যে আবার দ্রুতগতিতে আখের গুছিয়ে নেওয়ার ভূত ভর করেছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে নানা ঘটনায়। মবের সম্প্রসারণ ঘটাতে গিয়ে তারা কখনো কখনো কোনো কোনো অফিসেও ঢুকে পড়ছে। কেবল চাকরি দেওয়া নয়, চাকরিচ্যুত করার ফরমানও জারি করছে। মিল-ফ্যাক্টরিতে ঢুকে পড়ছে। বলছে ব্যবসা দিতে। নইলে উৎপাদনের চাকা বন্ধের হুঁশিয়ারি। শ্রমিক-কর্মচারীদের উসকে দিয়ে গন্ডগোল বাধানোর থ্রেট।

এই বেপরোয়াপনার সিরিয়ালেই সামনে আসে তারুণ্যের দুই উপদেষ্টার এপিএস ও পিওর তদবিরবাণিজ্যে শতকোটি টাকা হাতানোর খবর। স্থানীয় সরকার এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেন বা স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নুরজাহান বেগমের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (ছাত্রপ্রতিনিধি) তুহিন ফারাবি ও ডা. মাহমুদুল হাসানরা অবুঝচিত্তে কুতকুত খেলতে গিয়ে শত-হাজার কোটি টাকা কামাননি। বয়সে ছোট হলেও বড় সাইজের দুর্নীতিতে তারা হাত পাকিয়েছেন মাস কয়েকেই। অভিযোগ উঠেছে তারা তদবিরবাণিজ্য ও ফ্যাসিবাদের দোসর চিকিৎসক-প্রকৌশলীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের অর্থের বিনিময়ে পুনর্বাসনে সহায়তা করে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। স্থানীয় সরকার, স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য, পানিসম্পদ, গণপূর্ত, সড়ক, মহাসড়ক বিভাগসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরে ঘুরে ঘুরে তদবির করতেন বলে প্রচারণা ছিল আগে থেকেই।

অভিযোগ ওঠার পর মোয়াজ্জেম হোসেন ও তুহিন ফারাবিকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ২১ এপ্রিল মোয়াজ্জেম হোসেন এবং তুহিন ফারাবিকে অব্যাহতি দিয়ে সরকারি আদেশ জারি হয়। অন্যদিকে ডা. মাহমুদুল হাসান বর্তমানে রাশিয়ায় অবস্থান করছেন। তিনি সেখান থেকে ফিরবেন কি না, সংশয় আছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসার কাজের লোক ১৫ বছরে ৪০০ কোটি টাকার মালিক হওয়া আর আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার কাজের লোক সাত মাসে ৩০০ কোটি টাকার মালিক হওয়া নিয়ে ঐকিকের অঙ্ক কষা ফের কঠিন নয়। এনসিপির আরেক প্রভাবশালী নেতা গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের বিরুদ্ধে তদবিরবাণিজ্যের অভিযোগ নিয়ে তাচ্ছিল্য করা হয়েছে। বলা হয়েছিল, এগুলো মিথ্যা-ভুয়া অভিযোগ। পরে জেলা প্রশাসক বদলিতে প্রভাব বিস্তার এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানে কেনাকাটায় কমিশনবাণিজ্য ধরা পড়লে তাকে এনসিপি থেকে বহিষ্কার করা হয়। শেখ হাসিনার কাজের ছেলে জাহাঙ্গীরকাণ্ডের নিউ ভার্সনের পর বহিষ্কার প্রকারান্তরে চুরিতন্ত্রের ভার্সন।

প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক, একের পর এক উপদেষ্টার পিএস বা এনসিপি ঘরানার ব্যক্তিরা দুর্নীতি করছে কীভাবে? কারও পিএস ৩০০ কোটি টাকা অনিয়ম করে, কারও পিএস করে দেড় শ কোটি টাকা, কারও ৪০০ কোটি টাকা। কীভাবে করে? এসব মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টারা কেন এসব জানেন না? জানুয়ারি মাসে বই ছাপানো থেকে ৪০০ কোটি টাকা লুট করার পর সরকার কেন জুন মাসে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করতে আসে? তা-ও অভিযুক্তকে তার দল সাসপেন্ড করার পর। প্রধান উপদেষ্টা দেশের বহু মানুষের ১ জানুয়ারি জন্মদিন এটা জানেন; কিন্তু তার উপদেষ্টাদের পিএসরা শত শত কোটি টাকা অনিয়ম করছে এটা জানেন না কেন? সংস্কৃতি উপদেষ্টার দুর্নীতির অভিযোগ তুলে শিল্পকলার ডিজি পদত্যাগ করেছিলেন, সরকার সেই অভিযোগ তদন্ত করেনি কেন? নগদ থেকে দেড় শ কোটি টাকা মেরে দেওয়া ভদ্রলোক তার বউকে নগদে চাকরি দিয়েছেন, যার বেতন ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। বলছেন তার যোগ্যতা আর মেধায় চাকরি পেয়েছেন। এত মেধা তাদের? তার নিয়োগের জন্য সার্কুলার হয়েছিল কি? তিনি মেধার প্রতিযোগিতা করে এই চাকরি পেয়েছেন? ডাক উপদেষ্টার পিএসের বউ দেড় লাখ টাকা বেতনে ডাক মন্ত্রণালয়ের একটা দামি চাকরি পেয়েছেন, এটা নিয়ে মানুষের প্রশ্ন থাকবে- কৌতূহল থাকবে, এটা স্বাভাবিক।

গত কয়েক বছর নগদ যারা লুট করেছেন, তার মধ্যে প্রধান অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করার পর একজন বিশেষ সহকারীর চাপে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। সেই সহকারী কে? প্রধান উপদেষ্টা কেবল সমৃদ্ধির স্বপ্ন দেখাবেন আর তাঁর উপদেষ্টাদের পিএসরা সপরিবার দুর্নীতি করবে, টাকা কামাবে, তা কি থ্রি জিরোতে পড়ে? অথবা এটাই কি নতুন বন্দোবস্ত? সাবেক উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের পিএস আতীক মোর্শেদসহ কিছু বিপ্লবী গত দুই মাসে নগদের দেড় শ কোটি টাকা সরিয়ে ফেলেছেন মানে নতুন একটা দলের কিছু নেতার কামাই-রোজগারের বন্দোবস্ত? আতীক নগদ অফিসের ছয় তলায় একটা রুম নিয়ে নগদের কাজ দেখাশোনা করেন এবং বউ জাকিয়া সুলতানাকে একটা বড় পদে আত্মীয়স্বজনের কয়েকজনকেও সেখানে চাকরি দিয়েছেন। নাহিদ ইসলাম ডাক ও টেলিযোগাযোগ তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা থাকার সময় একটুও টের পাননি? চব্বিশের আন্দোলনে এত প্রাণহানি, অঙ্গহানি এ জন্যই? হাসপাতালে কাতরানোদের চিকিৎসাও এরই মধ্যে প্রায় অপ্রাসঙ্গিক। জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সেবা কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার উপক্রম। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এই প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসা নিতে আসে। জুলাই অভ্যুত্থানে চোখ হারানো বা চোখে আঘাতপ্রাপ্তরা এখানে চিকিৎসা নিচ্ছেন। প্রশাসনের বিরুদ্ধে তাদের যেমন অভিযোগ আছে আবার তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনেরও এন্তার অভিযোগ। ভালো চিকিৎসা না পেয়ে তারা বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। আবার পুলিশ, সেনাবাহিনীর ওপর হামলা করছেন। কর্মচারীদের পেটাচ্ছেন। ডাক্তারদের অবরুদ্ধ করছেন। কেনাকাটা-খাবার সরবরাহকাজে হস্তক্ষেপ করছেন-কখনো কখনো ঢাকার বিভিন্ন সভায় অংশ নিয়ে আবার হাসপাতালে গিয়ে শুয়ে থাকছেন। নার্স-কর্মচারী-কর্তৃপক্ষের এমন সব অভিযোগের বিপরীতে চিকিৎসাধীন আহতদের অভিযোগ চিকিৎসা না পাওয়ার। বেদনাও কীভাবে তামাশা হতে পারে?  এ দায় কার? বছর ঘুরে আরেকটা জুলাই আসছে। জুলাই গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী ছাত্রদের রাজনৈতিক দল এনসিপির আত্মপ্রকাশের তিন মাসের মধ্যে নানা অভিযোগে তিরবিদ্ধ দলটি। দলের মধ্যেও বিভক্তি। দলটির শীর্ষ নেতারা পরস্পরবিরোধী বক্তব্য দিয়ে নিজেদের মধ্যকার বিরোধ ও সমন্বয়হীনতা প্রকাশ করেছেন। একই সঙ্গে তাদের কয়েকজনের আচরণ ও কথাবার্তায় রাজনৈতিক বিবেচনাবোধের স্পষ্ট অনুপস্থিতি। অতি দ্রুত তারুণ্যের এমন দুর্গতি কাম্য ছিল না।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল
শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন
কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা
ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ
বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে
তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় পুকুরে ধরা পড়ল ইলিশ!
কলাপাড়ায় পুকুরে ধরা পড়ল ইলিশ!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ
শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ২০
নড়াইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের দুর্ঘটনার খবরে স্ট্রোক করে মায়ের মৃত্যু
ছেলের দুর্ঘটনার খবরে স্ট্রোক করে মায়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার
১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ
বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘এক শহীদ, এক বৃক্ষ কর্মসূচি’ পালন
ভোলায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘এক শহীদ, এক বৃক্ষ কর্মসূচি’ পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে ভুয়া ডিবি আটক
ঘোড়াঘাটে ভুয়া ডিবি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ঢাকায় গ্রেফতার
বগুড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সরকার গঠন করলে আমাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত হতাহতদের পুনর্বাসন'
'সরকার গঠন করলে আমাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত হতাহতদের পুনর্বাসন'

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচিতে ২১ শহীদকে শ্রদ্ধা
নারায়ণগঞ্জে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচিতে ২১ শহীদকে শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তিন শহীদ স্মরণে বরিশালের গৌরনদীতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তিন শহীদ স্মরণে বরিশালের গৌরনদীতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে নৌকা ডুবে কিশোরীর মৃত্যু
নোয়াখালীতে নৌকা ডুবে কিশোরীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৭৬১ জন
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৭৬১ জন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে