শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫

চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা

সাদা রঙের গরু আমার পছন্দের। বাবার পছন্দ সুরমা রঙের। কোরবানির জন্য তিনি সুরমা রঙের গরু খুঁজতেন। গরু কিনতে পশুর হাটে যাওয়া ছিল তাঁর প্রিয় কাজগুলোর অন্যতম। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকতাম আমরা তিন ভাই। জাঁকের সঙ্গে পশুর হাটের এ-প্রান্ত থেকে ও-প্রান্ত বিরামহীন চক্কর দিতেন। সুরমা রং হলেই তাঁর চলত না; হালকা সুরমাবরণ গরু চাই। যে বছর ‘রোজগেরে ছেলে’ হলাম সে বছর থেকে তিনি ছেলের পছন্দের গরু কোরবানি দেওয়া শুরু করলেন। ঢাকা থেকে ঈদের আগের দিন বাড়ি এসে পৌঁছবে ছেলে। আসতে আসতে বিকাল হয়ে যাবে। তাই দৌহিত্র নয়নকে সঙ্গে করে একবার সকালে, আরেকবার দুপুরে হাটে গিয়ে কয়েকটি সাদা রং গরু ঠিক করে রাখলেন এবং ছেলে না আসা পর্যন্ত ওগুলো যাতে অবিক্রীত থাকে আল্লাহ আল্লাহ করলেন। ওই গরুগুলোর মধ্যে ছেলের যেটি পছন্দ সেটি কেনা হবে।

১৯৭৮ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি লোকান্তরে গেছেন বাবা। আজও প্রতি বছর ঈদুল আজহার আগে-পরে তাঁর অবয়ব চোখে ভাসতে থাকে। এখন কোরবানির ঈদের প্রাক্কালে গরু কিনে বাড়িমুখো হওয়া লোকদের পথচলা দেখি। তাদের মধ্যে আমার বাবার মতো ‘উপযুক্ত গরু’ কেনার আনন্দে প্রসন্ন চেহারার কেউ আছেন নাকি, খুঁজতে থাকি। কোনো কোনোবার ওরকম চেহারার ক্রেতা পেয়েও যাই। পাই আর স্মৃতিভারে কণ্ঠনালি টনটন করে ওঠে, অবর্ণনীয় বাষ্পে ভরে যায় চোখ, ঝাপসা হয়ে পড়ে দৃষ্টি। আসন্ন কান্নারোধের উপায় হিসেবে তখন নানা-নাতির রসচর্চা স্মরণ করি। কোরবানির গরু কেনাবেচার ব্যাপারে মানুষের কৌতূহল ঐতিহাসিক। কত টাকায় কেনা হলো জানতে চান অনেকে। ‘দাম নিছে কত ভাই?’- প্রশ্নের জবাব দিতে দিতে মেজাজ গরম হয়ে যায় নয়নের। সে বলে, নানু! দুই ডজন লোককে গরুর দাম বলেছি। এখনো টু-থার্ড পথ বাকি। তার মানে আরও চব্বিশজনের প্রশ্নের জবাব দিতে হবে? পারব না। আমি খুবই টায়ার্ড।

পশুর হাটেনাতিকে ক্লান্তি দূরীকরণ ফর্মুলা দিলেন নানা। সে অনুযায়ী প্রশ্নের উত্তর দেওয়া শুরু হয়। কত নিয়েছে দাম?- উত্তরে নয়ন বলে, ‘১৮ হাজার টাকা।’ প্রশ্নকর্তা বলেন, ‘ঠকেছো ভায়া। ১৬ হাজার হলে ঠিক হতো।’ কিছুক্ষণ পর আরেকজনের প্রশ্ন, ‘কত দাম নিয়েছে?’ নয়ন জানায়, ২০ হাজার। প্রশ্নকর্তার মন্তব্য, ‘ওরে বাপরে! বাজার তো কড়া হয়া গেছে।’ শুনে নানা-নাতির মজা-প্রাপ্তিজনিত হাহ্-হা হাসি। বড় ভাই বলেন, ‘দেখছসনি, জিগ্গাইলেই দাম দুই হাজার টিয়া করি বাড়াই দিতেছে।’ ব্যাপারটায় আমরা দুই ভাইও মজা পেলাম। নয়ন প্রশ্নের উত্তর দিতে দিতে একপর্যায়ে ‘৩৬ হাজারে কিনেছি’ বলায় স্তম্ভিত এক পৌঢ় বলেন, এ দামে তো দুইটা গরু কিনন যায়। হয় তুমি মহা ঠকা ঠকছো, নয় তো রং দিয়া কথা কয়া আমরারে টাসকি লাগায়া দিতেছ।’

২. আমার পছন্দকে সমুন্নত রাখতে বাবা যা করেছিলেন, বড় ভাইও তা-ই করলেন। সাদা গরু কোরবানি। বাবার আয়োজন ছিল পুরোপুরি তাঁর তহবিলে। আমরা চার ভাই কোরবানি দিই যৌথ উদ্যোগে। পশু কেনার দায়িত্ব বড় ভাইয়ের। তাঁর স্বভাবচরিত্রের সুনাম চারদিকে। নিদ্রাযাপন, পঠনপাঠন, ভ্রমণ-পর্যটন আর অতিথি সেবা কিংবা পানাহার সবকিছুতেই সময় ও পরিমিতির গুরুত্ব দিতেন তিনি। দিনে তিন কাপ চা খেতেন। এর বেশি ভুলেও কখনো নয়। বন্ধুরা বলতেন, রাষ্ট্রপতি অনুরোধ করলেও সে চতুর্থ কাপ খাবে না। অতীব নিয়মনিষ্ঠ এই মানুষটি হঠাৎ লিভার সিরোসিসকবলিত হয়ে চার মাসের মধ্যে দুনিয়া ছেড়ে চলে গেলেন।

‘প্রিয় বস্তু আল্লাহর নামে কোরবানি দিলে আল্লাহ খুশি হন। কথাটা শতভাগ সত্য, তা-ই না হুজুর?’ বড় ভাই জানতে চাইলে আমাদের এলাকার আলেম মাওলানা ইয়াকুব আলী বলেন, ‘অবশ্যই।’ বড় ভাই তখন আমার নামোল্লেখ করে বলেন, ‘তাইলে তো আমার ভাই ভালোই পারফর্ম করছে। সাদা গরু ওর প্রিয়। সেই প্রিয়কে প্রতি বছর সে কোরবানি দেয়।’ মাওলানা ইয়াকুব বলেন, সুবহানাল্লাহ।

ইয়াকুব আলীর ব্যবহার ও কণ্ঠ খুবই মিষ্ট। তাঁর কোরআন তেলাওয়াত ঘণ্টার পর ঘণ্টা শুনলেও আমার বিশ্বাস, শ্রোতার ক্লান্তিবোধ হতো না। ‘হয় না’ বলতে পারতাম, কিন্তু বলছি ‘হতো না’। কারণ এই শুদ্ধাচারী জ্ঞানী ধর্মানুরাগী ২০১২ সালে ইন্তেকাল করেছেন। ইয়াকুব আলী প্রদত্ত কোরবানিসংক্রান্ত একটি ব্যাখ্যা বড় ভাইর এতটাই পছন্দ হয়েছিল যে তিনি আমাদের অনেক আত্মীয়কে ওই ব্যাখ্যায় প্রভাবিত করেছিলেন।

ব্যাখ্যাটি ছিল- ‘কোরবানির গোশত তিন ভাগ করে এক ভাগ কোরবানিদাতা রাখবে; এক ভাগ আত্মীয়স্বজনকে দেবে, আরেক ভাগ দুস্থজনদের মধ্যে বিতরণ করবে মর্মে যে বিধান চালু রয়েছে, তা অক্ষরে অক্ষরে পালনের বাধ্যবাধকতা নেই। স্বজনদের না দিলে কোরবানি সার্থক হবে না- এরকম সিদ্ধান্তও অর্থহীন। প্রয়োজনে সব গোশত নিজে ভোগ করা যাবে। স্বজনদের মধ্যে যারা গোশত কেনার সামর্থ্য রাখে না, তাদের দেওয়া যুক্তিসংগত। সারা বছর খাওয়ার মতলবে কোরবানির গোশত ফ্রিজে সংরক্ষণ মানবিক আচরণ নয়। দুস্থদের যত বেশি বেশি করে গোশত দেওয়া যাবে, ততই সমাজের কল্যাণ।’

কোরবানির ঈদের দিন এবং ঈদের পরের দুই দিন পরিবারের সবাই তৃপ্তির সঙ্গে খেতে পারার মতো পরিমাণের গোশত রেখে বাকি সব গোশত দুস্থদের মধ্যে বণ্টন করতেন বড় ভাই। তাঁর সন্তানরা এই রীতি বজায় রেখেছে। তাঁর ভাইয়েরাও একই পন্থায় রয়েছে।

৩. কোরবানির পশু বেচাকেনা প্রক্রিয়ার অংশ যারা হন, তারা কমবেশি সবাই ফেলে আসা দিনের স্মৃতির ভারে স্বল্পতম সময়ের জন্য হলেও কাবু হন। বাবার সঙ্গে একবার গরু কিনতে গিয়ে যা দেখলাম, কথাশিল্পীরা তা দিয়ে হৃদয়ছোঁয়া গল্প লিখতে পারবেন। বড় মেয়ের ছোট ছেলে নয়ন তখন ক্লাস সিক্সের ছাত্র। তার পছন্দ হলদে রঙের গরু। বাবা ঘোষণা করলেন, এবার নাতি নয়নের পছন্দের গরু কেনা হবে। ব্যস, ক্রয় অভিযান শুরু। হাটের উত্তর থেকে দক্ষিণে মনোযোগ দিয়ে গরু দর্শন হলো। নয়নের একটিও পছন্দের না। ওর মামা শাজাহান ওর নানার না-শোনার মতো নিচুস্বরে বলে, ‘ফুটানি! মারুম এক থাপ্পড়! যে কোনো একটা পছন্দ করে কিন্না ফ্যাল কইলাম।’

‘পূর্ব-পশ্চিমে তো গরু দেখন হয় নাই মামা। দেইখা লই।’ বলল নয়ন, ‘বেশি ঘ্যানর ঘ্যানর কইরো না। নানুরে দিমুনি কইয়া। তোমাদেরই মারবে এক থাপ্পড়।’ ভাগনের হুমকিতে চুপসে যায় মামা। তবু বলে, ‘বাড়িত চল্। তোরে কী করি দেখিস।’ নয়ন এবার আরও ডর দেখায়, আজ সে সারা বাজার চক্কর দিয়ে একটা গরুও পছন্দ করবে না। নানাকে বলবে, আগামীকাল (ঈদের আগের দিন) আবার হাটে আসতে হবে।

করজোড়ে ইশারায় আত্মসমর্পণ করে শাজাহান। চুপিচুপি বলে, ‘ঠিক আছে। কিসসু কমুনা। আইজকাই কিন্না ফ্যাল্।’ নয়নও ফিসফিস করে সহাস্যে বলে, ‘ঈদের দিন সিনেমা হলে নিয়া যাবা না?’ শাজাহান বলে, ‘একশবার নিয়া যামু।’ নয়ন বলে, ‘য়্যাঁ... হ্! একবারই নিতে চাওনা, আবার একশবার নিবা! সত্যই নিবা মামা?’ সেই নয়ন যুবা বয়সে, দুই সন্তানের পিতা হওয়ার পর অকালে হার্টফেল করে মারা গেছে। নয়নের মৃত্যুর এগারো বছর পর দুই কিডনি বিকল হয়ে শেষনিঃশ্বাস ছাড়ে শাজাহান।

হাটের নানা কোণে ঘোরাঘুরি করেছি আমরা পাঁচজন- বাবা, নয়ন আর ওর তিন মামা। সন্ধ্যা হয় হয় সময়টায় নয়নের পছন্দের গরু পাওয়া গেল। টসটসে নাদুসনুদুসদেহী গরু। শহর থেকে সাত মাইল দূরের গ্রাম থেকে তাকে নিয়ে এসেছেন এক কৃষক। দরাদরির পর কেনা হলো। বাবার উদ্দেশে কৃষক বলেন, ‘কর্জ শোধ করবার পারতেছি না চাচা। উপায় নাই দেইখা আমার শাহজাদারে বেইচতে আনলাম।’ হাউমাউ করে তিনি কাঁদতে থাকেন। বড় ভাই লোকটাকে জড়িয়ে ধরে সান্ত্বনা দেন। জানতে চান, যে দাম পেলেন তাতে ঋণ শোধের পর হাতে কিছু থাকবে? কৃষক জানান, বার শ টাকার মতো থাকবে। বাবা নির্দেশ দিলেন : ওনারে আরও দেড় হাজার দাও।

দড়িতে বাঁধা গরু। দড়িটা নয়নের হাতে দিলেন বিক্রেতা। দড়িতে টান দেয় নয়ন। গরু নড়ে না। বড় ভাই পেছন থেকে ধাক্কা দেন, তবু নড়ে না, শক্ত পায়ে দাঁড়িয়ে থাকে। কৃষক এগিয়ে এসে গরুর দুই চোয়ালে হাত বুলিয়ে আদর করতে করতে বলেন, ‘যা বাবা শাহজাদা যা। তোরে ভালো মাইনষেগোর কাছে দিছি যা।’ এবার হাঁটতে শুরু করে গরু। দেখি, ওর দুচোখের পানি গড়িয়ে পড়ছে। পাশেই দাঁড়ানো ওর পালক। তার চোখেও পানি। ‘শাহজাদা’কে নিয়ে হাটের গেটের দিকে রওনা দিলাম। কিছু দূর গিয়ে পেছন ফিরে দেখি, কৃষকটি তাঁর প্রিয় শাহজাদার যাওয়ার দিকে বিহ্বল হয়ে তাকিয়ে রয়েছেন আর বারবার গামছা দিয়ে চোখের পানি মুছছেন। ঘটনাটি ১৯৮৩ সালে ‘সংবাদ’ অফিসে বর্ণনা করেছিলাম সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের কাছে। তিনি বললেন, এ ধরনের কৃষকের কান্না আড়াল করার জন্য পাহাড়ের প্রয়োজন। বিরাট পাহাড়। যেসব সমস্যায় পড়ে কৃষক তার সম্বল হারায়, হারিয়ে কাঁদে আর কাঁদে, সেসব সমস্যা দূর করার ব্যবস্থাই হবে সেই পাহাড়। ব্যবস্থাটা বলবৎ যিনি বা যারা করবেন, তারাই পাহাড়। এরকম পাহাড় ছোট ছোট আকারে ক্রিয়াশীল রয়েছে প্রচারহীন। চমকপ্রদ কিছু ঘটার পরই সাধারণ জনের নজরে আসে সেই পাহাড়ের অস্তিত্ব।

৪. সাইনবোর্ডে লেখা ‘এখানে এলেম দ্বারা চোর ধরা হয়।’ আমার বন্ধু হেলাল উদ্দিন মুহাম্মদ বদরুল ইসলাম ধরনা দেন ওই গুনিনের কাছে। তেলমাখানো পানকে মন্ত্রপূত করলে পানপাতাটি ‘আয়না’ হয়ে যায়। সেই আয়না দেখে চোর শনাক্ত করার জন্য দিতে হয় ৭২১ টাকা ৭ পয়সা। জটাধারী দাড়িমুখ কালো জোব্বা পরা গুনিন মন্ত্রপূত পানের দিকে তাকিয়ে চোরের গতিবিধি দেখেন আর ধারাবিবরণী দেন; ‘ট্রাউজার পরা চোর ঘরে ঢুকে চুপি চুপি একটা ড্রেসিং টেবিলের দিকে যাচ্ছে। টেবিলের ড্রয়ার খুলে হাতিয়ে কী একটা জিনিস বের করে প্যান্টের পকেটে ঢোকায়...।’

আর কিছু বলতে হয়নি। গুনিনের নাকে প্রচণ্ড ঘুসি মারলেন হেলাল। গুনিনের আস্তানার পান্ডারা এগিয়ে আসে। তাদেরও ধুমসে পিটুনি দিলেন হেলাল। গুনিনসহ পাঁচ ব্যক্তি জখম। পুলিশ এসে সন্ত্রাসের অভিযোগে ধরে নিয়ে যায় হেলাল উদ্দিন মুহাম্মদ বদরুল ইসলামকে। থানায় গেলাম তাকে ছাড়িয়ে আনতে।  বলি, ‘এরকম পিটুনি দেওয়ার কারণ কী?’ হেলাল বলেন, ‘আগে বল আস্ত একটা গরু প্যান্টের পকেটে পোরা যায়?’

প্রকৃত ঘটনা জানা গেল। হেলাল তিনটি কচি ছেলেমেয়ের কান্না আড়াল করা পাহাড় হতে চেয়েছিলেন। তার বাসার পাশের বাসায় কিশোর বয়সের দুই মেয়ে ও এক ছেলে বিলাপ করছিল কোরবানির গরু চুরি হয়ে যাওয়ার দুঃখে : গরু নেই, আমাদের ঈদ হবে কিসে। হেলাল বলেন, ‘পোলাপানের কাঁদন সইতে না পাইরা গরু খুঁজতে বারইছিলাম রে দোস্ত। এখানে যাই, ওখানে যাই। গুনিন পাইয়া খুশি হইছিলাম। তারে কইলাম, একটা জিনিস চুরি হইছে। জিনিসটা যে গরু তা কই নাই। ব্যাডায় পান চালান দিয়া কয়, চুরি যাওয়া মাল পকেটে ঢুকানো হইছে। হ্যায় কইলো আর আমি মাইনা নিমু! আমারে ব্যাডায় গরু পাইছে?’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই:  নুর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই:  নুর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মেয়ে পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
শেখ হাসিনার মেয়ে পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জোকোভিচের স্বপ্নভঙ্গ, উইম্বলডনের ফাইনালে সিনার-আলকারাস
জোকোভিচের স্বপ্নভঙ্গ, উইম্বলডনের ফাইনালে সিনার-আলকারাস

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল গঠন
বিএনপির ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড
৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’
‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট মার্কোস
যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট মার্কোস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে
ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি
গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ
রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু
ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর
ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ