শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫

চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা

সাদা রঙের গরু আমার পছন্দের। বাবার পছন্দ সুরমা রঙের। কোরবানির জন্য তিনি সুরমা রঙের গরু খুঁজতেন। গরু কিনতে পশুর হাটে যাওয়া ছিল তাঁর প্রিয় কাজগুলোর অন্যতম। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকতাম আমরা তিন ভাই। জাঁকের সঙ্গে পশুর হাটের এ-প্রান্ত থেকে ও-প্রান্ত বিরামহীন চক্কর দিতেন। সুরমা রং হলেই তাঁর চলত না; হালকা সুরমাবরণ গরু চাই। যে বছর ‘রোজগেরে ছেলে’ হলাম সে বছর থেকে তিনি ছেলের পছন্দের গরু কোরবানি দেওয়া শুরু করলেন। ঢাকা থেকে ঈদের আগের দিন বাড়ি এসে পৌঁছবে ছেলে। আসতে আসতে বিকাল হয়ে যাবে। তাই দৌহিত্র নয়নকে সঙ্গে করে একবার সকালে, আরেকবার দুপুরে হাটে গিয়ে কয়েকটি সাদা রং গরু ঠিক করে রাখলেন এবং ছেলে না আসা পর্যন্ত ওগুলো যাতে অবিক্রীত থাকে আল্লাহ আল্লাহ করলেন। ওই গরুগুলোর মধ্যে ছেলের যেটি পছন্দ সেটি কেনা হবে।

১৯৭৮ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি লোকান্তরে গেছেন বাবা। আজও প্রতি বছর ঈদুল আজহার আগে-পরে তাঁর অবয়ব চোখে ভাসতে থাকে। এখন কোরবানির ঈদের প্রাক্কালে গরু কিনে বাড়িমুখো হওয়া লোকদের পথচলা দেখি। তাদের মধ্যে আমার বাবার মতো ‘উপযুক্ত গরু’ কেনার আনন্দে প্রসন্ন চেহারার কেউ আছেন নাকি, খুঁজতে থাকি। কোনো কোনোবার ওরকম চেহারার ক্রেতা পেয়েও যাই। পাই আর স্মৃতিভারে কণ্ঠনালি টনটন করে ওঠে, অবর্ণনীয় বাষ্পে ভরে যায় চোখ, ঝাপসা হয়ে পড়ে দৃষ্টি। আসন্ন কান্নারোধের উপায় হিসেবে তখন নানা-নাতির রসচর্চা স্মরণ করি। কোরবানির গরু কেনাবেচার ব্যাপারে মানুষের কৌতূহল ঐতিহাসিক। কত টাকায় কেনা হলো জানতে চান অনেকে। ‘দাম নিছে কত ভাই?’- প্রশ্নের জবাব দিতে দিতে মেজাজ গরম হয়ে যায় নয়নের। সে বলে, নানু! দুই ডজন লোককে গরুর দাম বলেছি। এখনো টু-থার্ড পথ বাকি। তার মানে আরও চব্বিশজনের প্রশ্নের জবাব দিতে হবে? পারব না। আমি খুবই টায়ার্ড।

পশুর হাটেনাতিকে ক্লান্তি দূরীকরণ ফর্মুলা দিলেন নানা। সে অনুযায়ী প্রশ্নের উত্তর দেওয়া শুরু হয়। কত নিয়েছে দাম?- উত্তরে নয়ন বলে, ‘১৮ হাজার টাকা।’ প্রশ্নকর্তা বলেন, ‘ঠকেছো ভায়া। ১৬ হাজার হলে ঠিক হতো।’ কিছুক্ষণ পর আরেকজনের প্রশ্ন, ‘কত দাম নিয়েছে?’ নয়ন জানায়, ২০ হাজার। প্রশ্নকর্তার মন্তব্য, ‘ওরে বাপরে! বাজার তো কড়া হয়া গেছে।’ শুনে নানা-নাতির মজা-প্রাপ্তিজনিত হাহ্-হা হাসি। বড় ভাই বলেন, ‘দেখছসনি, জিগ্গাইলেই দাম দুই হাজার টিয়া করি বাড়াই দিতেছে।’ ব্যাপারটায় আমরা দুই ভাইও মজা পেলাম। নয়ন প্রশ্নের উত্তর দিতে দিতে একপর্যায়ে ‘৩৬ হাজারে কিনেছি’ বলায় স্তম্ভিত এক পৌঢ় বলেন, এ দামে তো দুইটা গরু কিনন যায়। হয় তুমি মহা ঠকা ঠকছো, নয় তো রং দিয়া কথা কয়া আমরারে টাসকি লাগায়া দিতেছ।’

২. আমার পছন্দকে সমুন্নত রাখতে বাবা যা করেছিলেন, বড় ভাইও তা-ই করলেন। সাদা গরু কোরবানি। বাবার আয়োজন ছিল পুরোপুরি তাঁর তহবিলে। আমরা চার ভাই কোরবানি দিই যৌথ উদ্যোগে। পশু কেনার দায়িত্ব বড় ভাইয়ের। তাঁর স্বভাবচরিত্রের সুনাম চারদিকে। নিদ্রাযাপন, পঠনপাঠন, ভ্রমণ-পর্যটন আর অতিথি সেবা কিংবা পানাহার সবকিছুতেই সময় ও পরিমিতির গুরুত্ব দিতেন তিনি। দিনে তিন কাপ চা খেতেন। এর বেশি ভুলেও কখনো নয়। বন্ধুরা বলতেন, রাষ্ট্রপতি অনুরোধ করলেও সে চতুর্থ কাপ খাবে না। অতীব নিয়মনিষ্ঠ এই মানুষটি হঠাৎ লিভার সিরোসিসকবলিত হয়ে চার মাসের মধ্যে দুনিয়া ছেড়ে চলে গেলেন।

‘প্রিয় বস্তু আল্লাহর নামে কোরবানি দিলে আল্লাহ খুশি হন। কথাটা শতভাগ সত্য, তা-ই না হুজুর?’ বড় ভাই জানতে চাইলে আমাদের এলাকার আলেম মাওলানা ইয়াকুব আলী বলেন, ‘অবশ্যই।’ বড় ভাই তখন আমার নামোল্লেখ করে বলেন, ‘তাইলে তো আমার ভাই ভালোই পারফর্ম করছে। সাদা গরু ওর প্রিয়। সেই প্রিয়কে প্রতি বছর সে কোরবানি দেয়।’ মাওলানা ইয়াকুব বলেন, সুবহানাল্লাহ।

ইয়াকুব আলীর ব্যবহার ও কণ্ঠ খুবই মিষ্ট। তাঁর কোরআন তেলাওয়াত ঘণ্টার পর ঘণ্টা শুনলেও আমার বিশ্বাস, শ্রোতার ক্লান্তিবোধ হতো না। ‘হয় না’ বলতে পারতাম, কিন্তু বলছি ‘হতো না’। কারণ এই শুদ্ধাচারী জ্ঞানী ধর্মানুরাগী ২০১২ সালে ইন্তেকাল করেছেন। ইয়াকুব আলী প্রদত্ত কোরবানিসংক্রান্ত একটি ব্যাখ্যা বড় ভাইর এতটাই পছন্দ হয়েছিল যে তিনি আমাদের অনেক আত্মীয়কে ওই ব্যাখ্যায় প্রভাবিত করেছিলেন।

ব্যাখ্যাটি ছিল- ‘কোরবানির গোশত তিন ভাগ করে এক ভাগ কোরবানিদাতা রাখবে; এক ভাগ আত্মীয়স্বজনকে দেবে, আরেক ভাগ দুস্থজনদের মধ্যে বিতরণ করবে মর্মে যে বিধান চালু রয়েছে, তা অক্ষরে অক্ষরে পালনের বাধ্যবাধকতা নেই। স্বজনদের না দিলে কোরবানি সার্থক হবে না- এরকম সিদ্ধান্তও অর্থহীন। প্রয়োজনে সব গোশত নিজে ভোগ করা যাবে। স্বজনদের মধ্যে যারা গোশত কেনার সামর্থ্য রাখে না, তাদের দেওয়া যুক্তিসংগত। সারা বছর খাওয়ার মতলবে কোরবানির গোশত ফ্রিজে সংরক্ষণ মানবিক আচরণ নয়। দুস্থদের যত বেশি বেশি করে গোশত দেওয়া যাবে, ততই সমাজের কল্যাণ।’

কোরবানির ঈদের দিন এবং ঈদের পরের দুই দিন পরিবারের সবাই তৃপ্তির সঙ্গে খেতে পারার মতো পরিমাণের গোশত রেখে বাকি সব গোশত দুস্থদের মধ্যে বণ্টন করতেন বড় ভাই। তাঁর সন্তানরা এই রীতি বজায় রেখেছে। তাঁর ভাইয়েরাও একই পন্থায় রয়েছে।

৩. কোরবানির পশু বেচাকেনা প্রক্রিয়ার অংশ যারা হন, তারা কমবেশি সবাই ফেলে আসা দিনের স্মৃতির ভারে স্বল্পতম সময়ের জন্য হলেও কাবু হন। বাবার সঙ্গে একবার গরু কিনতে গিয়ে যা দেখলাম, কথাশিল্পীরা তা দিয়ে হৃদয়ছোঁয়া গল্প লিখতে পারবেন। বড় মেয়ের ছোট ছেলে নয়ন তখন ক্লাস সিক্সের ছাত্র। তার পছন্দ হলদে রঙের গরু। বাবা ঘোষণা করলেন, এবার নাতি নয়নের পছন্দের গরু কেনা হবে। ব্যস, ক্রয় অভিযান শুরু। হাটের উত্তর থেকে দক্ষিণে মনোযোগ দিয়ে গরু দর্শন হলো। নয়নের একটিও পছন্দের না। ওর মামা শাজাহান ওর নানার না-শোনার মতো নিচুস্বরে বলে, ‘ফুটানি! মারুম এক থাপ্পড়! যে কোনো একটা পছন্দ করে কিন্না ফ্যাল কইলাম।’

‘পূর্ব-পশ্চিমে তো গরু দেখন হয় নাই মামা। দেইখা লই।’ বলল নয়ন, ‘বেশি ঘ্যানর ঘ্যানর কইরো না। নানুরে দিমুনি কইয়া। তোমাদেরই মারবে এক থাপ্পড়।’ ভাগনের হুমকিতে চুপসে যায় মামা। তবু বলে, ‘বাড়িত চল্। তোরে কী করি দেখিস।’ নয়ন এবার আরও ডর দেখায়, আজ সে সারা বাজার চক্কর দিয়ে একটা গরুও পছন্দ করবে না। নানাকে বলবে, আগামীকাল (ঈদের আগের দিন) আবার হাটে আসতে হবে।

করজোড়ে ইশারায় আত্মসমর্পণ করে শাজাহান। চুপিচুপি বলে, ‘ঠিক আছে। কিসসু কমুনা। আইজকাই কিন্না ফ্যাল্।’ নয়নও ফিসফিস করে সহাস্যে বলে, ‘ঈদের দিন সিনেমা হলে নিয়া যাবা না?’ শাজাহান বলে, ‘একশবার নিয়া যামু।’ নয়ন বলে, ‘য়্যাঁ... হ্! একবারই নিতে চাওনা, আবার একশবার নিবা! সত্যই নিবা মামা?’ সেই নয়ন যুবা বয়সে, দুই সন্তানের পিতা হওয়ার পর অকালে হার্টফেল করে মারা গেছে। নয়নের মৃত্যুর এগারো বছর পর দুই কিডনি বিকল হয়ে শেষনিঃশ্বাস ছাড়ে শাজাহান।

হাটের নানা কোণে ঘোরাঘুরি করেছি আমরা পাঁচজন- বাবা, নয়ন আর ওর তিন মামা। সন্ধ্যা হয় হয় সময়টায় নয়নের পছন্দের গরু পাওয়া গেল। টসটসে নাদুসনুদুসদেহী গরু। শহর থেকে সাত মাইল দূরের গ্রাম থেকে তাকে নিয়ে এসেছেন এক কৃষক। দরাদরির পর কেনা হলো। বাবার উদ্দেশে কৃষক বলেন, ‘কর্জ শোধ করবার পারতেছি না চাচা। উপায় নাই দেইখা আমার শাহজাদারে বেইচতে আনলাম।’ হাউমাউ করে তিনি কাঁদতে থাকেন। বড় ভাই লোকটাকে জড়িয়ে ধরে সান্ত্বনা দেন। জানতে চান, যে দাম পেলেন তাতে ঋণ শোধের পর হাতে কিছু থাকবে? কৃষক জানান, বার শ টাকার মতো থাকবে। বাবা নির্দেশ দিলেন : ওনারে আরও দেড় হাজার দাও।

দড়িতে বাঁধা গরু। দড়িটা নয়নের হাতে দিলেন বিক্রেতা। দড়িতে টান দেয় নয়ন। গরু নড়ে না। বড় ভাই পেছন থেকে ধাক্কা দেন, তবু নড়ে না, শক্ত পায়ে দাঁড়িয়ে থাকে। কৃষক এগিয়ে এসে গরুর দুই চোয়ালে হাত বুলিয়ে আদর করতে করতে বলেন, ‘যা বাবা শাহজাদা যা। তোরে ভালো মাইনষেগোর কাছে দিছি যা।’ এবার হাঁটতে শুরু করে গরু। দেখি, ওর দুচোখের পানি গড়িয়ে পড়ছে। পাশেই দাঁড়ানো ওর পালক। তার চোখেও পানি। ‘শাহজাদা’কে নিয়ে হাটের গেটের দিকে রওনা দিলাম। কিছু দূর গিয়ে পেছন ফিরে দেখি, কৃষকটি তাঁর প্রিয় শাহজাদার যাওয়ার দিকে বিহ্বল হয়ে তাকিয়ে রয়েছেন আর বারবার গামছা দিয়ে চোখের পানি মুছছেন। ঘটনাটি ১৯৮৩ সালে ‘সংবাদ’ অফিসে বর্ণনা করেছিলাম সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের কাছে। তিনি বললেন, এ ধরনের কৃষকের কান্না আড়াল করার জন্য পাহাড়ের প্রয়োজন। বিরাট পাহাড়। যেসব সমস্যায় পড়ে কৃষক তার সম্বল হারায়, হারিয়ে কাঁদে আর কাঁদে, সেসব সমস্যা দূর করার ব্যবস্থাই হবে সেই পাহাড়। ব্যবস্থাটা বলবৎ যিনি বা যারা করবেন, তারাই পাহাড়। এরকম পাহাড় ছোট ছোট আকারে ক্রিয়াশীল রয়েছে প্রচারহীন। চমকপ্রদ কিছু ঘটার পরই সাধারণ জনের নজরে আসে সেই পাহাড়ের অস্তিত্ব।

৪. সাইনবোর্ডে লেখা ‘এখানে এলেম দ্বারা চোর ধরা হয়।’ আমার বন্ধু হেলাল উদ্দিন মুহাম্মদ বদরুল ইসলাম ধরনা দেন ওই গুনিনের কাছে। তেলমাখানো পানকে মন্ত্রপূত করলে পানপাতাটি ‘আয়না’ হয়ে যায়। সেই আয়না দেখে চোর শনাক্ত করার জন্য দিতে হয় ৭২১ টাকা ৭ পয়সা। জটাধারী দাড়িমুখ কালো জোব্বা পরা গুনিন মন্ত্রপূত পানের দিকে তাকিয়ে চোরের গতিবিধি দেখেন আর ধারাবিবরণী দেন; ‘ট্রাউজার পরা চোর ঘরে ঢুকে চুপি চুপি একটা ড্রেসিং টেবিলের দিকে যাচ্ছে। টেবিলের ড্রয়ার খুলে হাতিয়ে কী একটা জিনিস বের করে প্যান্টের পকেটে ঢোকায়...।’

আর কিছু বলতে হয়নি। গুনিনের নাকে প্রচণ্ড ঘুসি মারলেন হেলাল। গুনিনের আস্তানার পান্ডারা এগিয়ে আসে। তাদেরও ধুমসে পিটুনি দিলেন হেলাল। গুনিনসহ পাঁচ ব্যক্তি জখম। পুলিশ এসে সন্ত্রাসের অভিযোগে ধরে নিয়ে যায় হেলাল উদ্দিন মুহাম্মদ বদরুল ইসলামকে। থানায় গেলাম তাকে ছাড়িয়ে আনতে।  বলি, ‘এরকম পিটুনি দেওয়ার কারণ কী?’ হেলাল বলেন, ‘আগে বল আস্ত একটা গরু প্যান্টের পকেটে পোরা যায়?’

প্রকৃত ঘটনা জানা গেল। হেলাল তিনটি কচি ছেলেমেয়ের কান্না আড়াল করা পাহাড় হতে চেয়েছিলেন। তার বাসার পাশের বাসায় কিশোর বয়সের দুই মেয়ে ও এক ছেলে বিলাপ করছিল কোরবানির গরু চুরি হয়ে যাওয়ার দুঃখে : গরু নেই, আমাদের ঈদ হবে কিসে। হেলাল বলেন, ‘পোলাপানের কাঁদন সইতে না পাইরা গরু খুঁজতে বারইছিলাম রে দোস্ত। এখানে যাই, ওখানে যাই। গুনিন পাইয়া খুশি হইছিলাম। তারে কইলাম, একটা জিনিস চুরি হইছে। জিনিসটা যে গরু তা কই নাই। ব্যাডায় পান চালান দিয়া কয়, চুরি যাওয়া মাল পকেটে ঢুকানো হইছে। হ্যায় কইলো আর আমি মাইনা নিমু! আমারে ব্যাডায় গরু পাইছে?’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
সর্বশেষ খবর
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি
নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান
আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর সক্রিয় হয়ে উঠল রাশিয়ার ক্লুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি
ভূমিকম্পের পর সক্রিয় হয়ে উঠল রাশিয়ার ক্লুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরহুম শফিউল আলম প্রধানের বড় বোনের ইন্তেকাল
মরহুম শফিউল আলম প্রধানের বড় বোনের ইন্তেকাল

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন
১০০ কোটির সাম্রাজ্য, ব্যবসায়ও সফল কৃতি স্যানন

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

সরকারি হাসপাতালে অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
সরকারি হাসপাতালে অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়ার দাবি ইউরোপের ৪০ আইনপ্রণেতার
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়ার দাবি ইউরোপের ৪০ আইনপ্রণেতার

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটি বিলুপ্ত ও সচিব পদে সৎ-দক্ষ কর্মকর্তাদের পদায়নের দাবি
জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটি বিলুপ্ত ও সচিব পদে সৎ-দক্ষ কর্মকর্তাদের পদায়নের দাবি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে শিক্ষা সমাপনী অনুষ্ঠিত
গোবিপ্রবিতে শিক্ষা সমাপনী অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাইয়ে আহত-নিহতদের তালিকায় অসঙ্গতি পাওয়া গেছে : ফারুক-ই-আজম
জুলাইয়ে আহত-নিহতদের তালিকায় অসঙ্গতি পাওয়া গেছে : ফারুক-ই-আজম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃত্তি পরীক্ষায় বেসরকারি স্কুল বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি
বৃত্তি পরীক্ষায় বেসরকারি স্কুল বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেন বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন
বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেন বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান
সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডে আতশবাজির কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৯
থাইল্যান্ডে আতশবাজির কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন
স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়া ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়া ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কলাপাড়ায় প্রতিবন্ধী ব্যক্তির উন্নয়নে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
কলাপাড়ায় প্রতিবন্ধী ব্যক্তির উন্নয়নে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ঝাজর বড় বিল পরিদর্শন
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ঝাজর বড় বিল পরিদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে ৫১টি সুরক্ষা লঙ্ঘনের অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে ৫১টি সুরক্ষা লঙ্ঘনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা