শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২ থেকে ২০২৫

জহিরুল আলম পাটোয়ারী সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২ থেকে ২০২৫

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদকে (ডাকসু) বলা হয় দেশের দ্বিতীয় পার্লামেন্ট। আন্দোলন-সংগ্রামের তীর্থভূমি বলে পরিচিত ডাকসু। বায়ান্ন, বাষট্টি, ছিষট্টি, উনসত্তর, সত্তর, একাত্তর, নব্বই ও চব্বিশের ছাত্র আন্দোলনের সূতিকাগার এটি। ৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন। দেশবাসীর চোখ এখন সেদিকে নিবদ্ধ। এবার ডাকসু নির্বাচন হতে যাচ্ছে কোনো দলীয় সরকার ছাড়া। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায়। ডাকসু নির্বাচনের সঙ্গে যে ছাত্রসংগঠনটির নাম ভালো-খারাপে জড়িত সেই ছাত্রলীগ এখন নিষিদ্ধ। স্বীকার করতে হয় এর আগের সব ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রলীগের সদম্ভ উপস্থিতি ছিল। এবারের ডাকসু নির্বাচনে কোনো ছাত্রসংগঠনের একক প্রভাব নেই। দীর্ঘ সাড়ে পনেরো বছর ফ্যাসিস্ট সরকার ক্ষমতায় ছেপে বসে প্রতিপক্ষ ছাত্রসংগঠনগুলোকে ক্যাম্পাসে দাঁড়াতেই দেয়নি। সবচেয়ে বেশি অত্যাচারের শিকার হয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। অথচ ছাত্রদের মাঝে এই সংগঠনটির জনপ্রিয়তা ছিল বেশি।

৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠেয় ডাকসুতে ভিপি, জিএস ও এজিএস পদে নির্বাচন করছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল থেকে মো. আবিদুল ইসলাম খান, শেখ তানভীর বারী হামিম ও তানভীর আল হাদী মায়েদ; বাংলাাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাদিক কায়েম, এসএম ফরহাদ ও মহিউদ্দিন খান; বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের আবদুল কাদের, আবু বাকের মজুমদার ও আশরেফা খাতুন; স্বতন্ত্র প্যানেলের উমামা ফাতেমা, আল সাদী ভূঁইয়া ও জাহিদ আহমেদ; বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের বিন ইয়ামিন মোল্লা, সাবিনা ইয়াসমিন ও রাকিবুল ইসলাম; ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ-এর ইয়াসিন আরাফাত, খায়রুল আহসান মারযান ও সাইফ মোহাম্মাদ আলাউদ্দিন; প্রতিরোধ পর্ষদ নামে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ও বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর শেখ তাসনিম আফরোজ ইমি, মেঘমল্লার বসু ও মো. জাবির আহমেদ জুবেল; স্বাধীন বাংলাদেশ ছাত্র সংসদ জালালুদ্দিন মুহাম্মদ খালিদ ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (বহিষ্কৃত) মো. মাহিন সরকার; লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রছাত্রী কল্যাণ সমিতি থেকে ফাতেহা শারমিন এ্যানি; তিনটি বামপন্থি ছাত্রসংগঠন মো. নাইম হাসান, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন (একাংশ), এনামুল হাসান অয়ন সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট (বাসদ), অদিতি ইসলাম (বাংলাদেশ ছাত্রলীগ-বিসিএল)। এ ছাড়াও ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আহত সানজিদা আহমেদ তন্বী গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে মনোনয়ন সংগ্রহ করেন। দেশ স্বাধীনের পর ৫৪ বছরে ডাকসু নির্বাচন হয়েছে মাত্র আটবার। মুক্তিযুদ্ধের পর প্রথম ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭২ সালে। সেবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ও ছাত্র ইউনিয়নের মধ্যে। সবশেষ ডাকসু নির্বাচন হয় ২০১৯ সালে। সেই নির্বাচনে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের নুরুল হক নুর  ভিপি নির্বাচিত হন। জিএস ও এজিএস নির্বাচিত হন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের গোলাম রাব্বানী ও সাদ্দাম হোসেন। অতীতের ডাকসু নির্বাচনের পর্যালোচনায় দেখা যায়, স্বাধীনতার পর প্রায় সব নির্বাচনে সরকারবিরোধী ছাত্রসংগঠনই সাফল্য পেয়েছে। যদিও ২০১৯ সালের নির্বাচন ছিল একমাত্র ব্যতিক্রম। সে সময় দেশের ক্ষমতায় ছিল স্বৈরশাসক। যার সহযোগী সংগঠন ছিল বর্তমানে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ।

ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২

মুক্তিযুদ্ধের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭২ সালের ২০ মে। সে সময় বিশ্ববিদ্যালয়ে সক্রিয় আটটি ছাত্রসংগঠন ভোটে অংশ নেয়। মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের মধ্যে। ভিপি নির্বাচিত হন ছাত্র ইউনিয়নের মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম। জিএস একই সংগঠনের মাহবুব জামান। ছাত্রলীগের দুটি অংশের মধ্যে শহীদ-মনির পরিষদ (শেখ শহীদুল ইসলাম ও মনিরুল হক চৌধুরী) একটি পদেও জয় পায়নি। আর শাজাহান সিরাজের নেতৃত্বাধীন সিরাজপন্থি ছাত্রলীগের জিনাত-মোয়াজ্জেম প্যানেল (জিনাত আলী ও মোয়াজ্জেম হোসেন) ডাকসুর একটি সদস্যপদে নির্বাচিত হন।

ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭৩ (ফলাফল স্থগিত)

১৯৭৩ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনে ভোট গ্রহণ হলেও শেষ পর্যন্ত ফল ঘোষণা হয়নি। ব্যালট বাক্স ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। সেবার বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ছাত্র ইউনিয়নের সঙ্গে জোট গঠন করে। এই জোটের প্যানেলে ভিপি প্রার্থী ছিলেন ছাত্র ইউনিয়নের নূহ-উল-আলম লেনিন এবং জিএস পদে ছিলেন ছাত্রলীগের ইসমত কাদির গামা। জাসদ-সমর্থিত ছাত্রলীগ আলাদা প্যানেল দেয়। তাদের ভিপি ও জিএস প্রার্থী ছিলেন মাহবুবুল হক ও জহুরুল ইসলাম।

ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭৯

কয়েক বছর পর ১৯৭৯ সালের ২৪ জুলাই অনুষ্ঠিত হয় ডাকসু নির্বাচন। তখন দেশের রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। প্রথমবারের মতো নির্বাচনে অংশ নেয় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। সংগঠনটি ডাকসুতে সেবার কোনো পদ না পেলেও হল সংসদে ভিপি, জিএসসহ কয়েকটি আসন পায়। সেবার আলাদাভাবে মাঠে নামে ছাত্রলীগ ও ছাত্র ইউনিয়ন। এই নির্বাচনে ভিপি নির্বাচিত হন জাসদ ছাত্রলীগের মাহমুদুর রহমান মান্না। একই প্যানেলের আখতারুজ্জামান জিএস নির্বাচিত হন। ডাকসুর ১৯টির মধ্যে ১৫টি পদে জয় পায় মান্না-আখতার প্যানেল। প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন ছাত্রলীগের (কাদের-চুন্নু) পরিষদের ওবায়দুল কাদের ও বাহালুল মজনুন চুন্নু। ছাত্রদলের ভিপি ও জিএস প্রার্থী ছিলেন (শহীদ-নজরুল) এনামুল করিম শহীদ ও নজরুল ইসলাম।

ডাকসু নির্বাচন : ১৯৮০

স্বাধীনতার পর চতুর্থ ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮০ সালের ১১ নভেম্বর। এই নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো ভিপি নির্বাচিত হন মাহমুদুর রহমান মান্না এবং জিএস আখতারুজ্জামান। আগের নির্বাচনে তাঁরা ছিলেন জাসদ ছাত্রলীগের, এবার অংশ নেন নবগঠিত বাসদ ছাত্রলীগের ব্যানারে। মান্নার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন ছাত্রলীগের কাদের-চুন্নু পরিষদের ওবায়দুল কাদের। ভিপি পদে ছাত্রদলের মিলন-কামাল পরিষদের প্রার্থী ছিলেন গোলাম সারোয়ার মিলন। জিএস পদে জয়ী হন আখতারুজ্জামান। প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন ছাত্রলীগের বাহালুল মজনুন চুন্নু ও ছাত্রদলের এম এ কামাল।

ডাকসু নির্বাচন : ১৯৮২

১৯৮২ সালের ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে জয় পান বাসদ ছাত্রলীগের আখতারুজ্জামান। জিএস পদে নির্বাচিত হন জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু। ছাত্রদলের গোলাম সারোয়ার মিলন ও নজরুল ইসলামের (মিলন-নজরুল) নেতৃত্বাধীন প্যানেল হল সংসদে শক্ত অবস্থান তৈরি করে। ১১টি হল সংসদে মোট ১৩২ আসনের মধ্যে ছাত্রদল জয় পায় ৬৫টিতে। ডাকসুতে এজিএসসহ চারটি পদে জয়ী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চলে আসে জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠিত দলটি। এজিএস নির্বাচিত হন ছাত্রদলের গোলাম মোস্তফা।

ডাকসু নির্বাচন : ১৯৮৯

দীর্ঘ সাত বছর বিরতির পর ১৯৮৯ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় ডাকসু নির্বাচন। ওই নির্বাচনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়ন, জাসদ ছাত্রলীগ, ছাত্র মৈত্রী, বাসদ ছাত্র ফ্রন্ট, ছাত্রলীগ (মু-না) এবং ছাত্রলীগ (সু-র) মিলে গঠন করে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ। তাদের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। নির্বাচনে ডাকসুর সব পদে জয় পায় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ। ভিপি নির্বাচিত হন ছাত্রলীগ (সু-র) সভাপতি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ, জিএস হন জাসদ ছাত্রলীগের (মু-না) সভাপতি মুশতাক হোসেন এবং এজিএস হন ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক নাসির-উদ- দৌজা। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন দুদু-রিপন-খোকন পরিষদের প্যানেলে ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শামসুজ্জামান দুদু, ওই সময়ের সভাপতি আসাদুজ্জামান রিপন ও কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতা খায়রুল কবির খোকন।

ডাকসু নির্বাচন : ১৯৯০

১৯৯০ সালের ডাকসু নির্বাচনে পূর্ণ প্যানেলে জয়ী হয় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। প্রচারণায় ছাত্রদল সামনে আনে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের অঙ্গীকার, যা শিক্ষার্থীদের মধ্যে সাড়া ফেলে। এই নির্বাচনে ভিপি পদে জয়ী হন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আমান উল্লাহ আমান, জিএস খায়রুল কবির খোকন ও এজিএস নাজিম উদ্দিন আলম। ফলাফলে দেখা যায়, ডাকসু ও হল সংসদ মিলিয়ে মোট ১৮৮ আসনের মধ্যে ১৫১টিতেই বিজয়ী হয় ছাত্রদল। ছাত্রলীগের শাহে আলম ও কামরুল আহসানের (আলম-কামরুল) নেতৃত্বাধীন প্যানেল দুটি হলে পূর্ণ প্যানেলে জয় পায়। অন্যদিকে রোকেয়া, শামসুন্নাহার ও এ এফ রহমান হলে সাতটি পদ দখল করে ছাত্র ইউনিয়ন।

ডাকসু নির্বাচন : ২০১৯

প্রায় ২৯ বছর পর ২০১৯ সালের ১১ মার্চ ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেবার ভিপি পদে নির্বাচিত হন বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের নুরুল হক নুর। জিএস ছাত্রলীগের তৎকালীন কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী ও এজিএস সাদ্দাম হোসেন। নুরুল হক নুরের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী। এই নির্বাচনের আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দখল করে নিয়েছিল ছাত্রলীগ। প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদলকে তারা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার প্রভাবে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের করে দেয়। তারপরও ঐতিহ্যবাহী ছাত্রদল সেবার ডাকসুতে ভিপি, জিএস ও এজিএস পদে মনোনয়ন দেয় যথাক্রমে মোস্তাফিজুর রহমান, আনিসুর রহমান খন্দকার অনিক ও খোরশেদ আলমকে।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
পর্যটন
পর্যটন
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
দুর্নীতি কমেছে
দুর্নীতি কমেছে
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
দারিদ্র্য ভয়ংকর
দারিদ্র্য ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
সিআরপি ও টিএমএসএস’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
সিআরপি ও টিএমএসএস’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা
রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে কাগজের বাক্সে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!
মুন্সিগঞ্জে কাগজের বাক্সে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক
টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার
প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড
ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক
আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার
এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা
জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা
'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে
খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান
ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি
গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকায় চার্চের সামনে ধর্ষণকাণ্ডে নারীর মৃত্যু
আমেরিকায় চার্চের সামনে ধর্ষণকাণ্ডে নারীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়
লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা
মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ
নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫
নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব
পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা
আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী
মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন
ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন

পূর্ব-পশ্চিম

থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার
থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সাজিদ হত্যার তদন্তে বিলম্বের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন
সাজিদ হত্যার তদন্তে বিলম্বের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন

নগর জীবন

জমির বিরোধে সংঘর্ষ টেঁটাবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু
জমির বিরোধে সংঘর্ষ টেঁটাবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু

দেশগ্রাম