শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি

মুফতি রফিকুল ইসলাম আল মাদানি
প্রিন্ট ভার্সন
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি

সব মুসলমানের কাছে বড় প্রিয় একটি নাম মুহাম্মদ (সা.)। মুসলমান হিসেবে আমাদের সবারই প্রিয় তিনি। তিনি আমাদের প্রাণের চেয়েও অধিক প্রিয়। রসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমাদের মধ্যে কেউ মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত আমি তার কাছে তার পিতা, সন্তান এবং সব মানুষ অপেক্ষা প্রিয়তম না হয়েছি।’ (সহিহ বুখারি, হা. ১৫, সহিহ মুসলিম, হা. ১৭৮)।

মহানবী (সা.)-এর প্রতি ভালোবাসার অন্যতম দাবি হলো- তাঁর সিরাত জানা ও তদনুযায়ী জীবন গড়া। সিরাত বলতে বোঝায় মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনে সংঘটিত সব ঘটনার বিবরণ ও ইতিহাস। তিনি যা বলেছেন, যা করেছেন এবং যা কিছুর অনুমোদন দিয়েছেন। রসুলুল্লাহ (সা.)-এর জীবনচরিত, তাঁর চারিত্রিক গুণাবলি ও বৈশিষ্ট্য, তাঁর জন্ম ও বংশধারা, তাঁর নবুওয়তের দলিলগুলো, মুজেজা ইত্যাদি রসুলুল্লাহ (সা.)-এর সিরাতের মৌলিক বিষয়। মুসলমান হিসেবে এসব বিষয় জানা ইমানের দাবি। সত্যিকারার্থে রসুল (সা.)-এর ভালোবাসার মূল দাবিই হলো, তাঁর যাবতীয় আদর্শ পরিপূর্ণভাবে আঁকড়ে ধরা। মুসলমান হিসেবে সব বিষয়ে সমাধানের জন্য নবীজি (সা.)-এর সিরাত-জীবনী অধ্যয়ন করা খুবই প্রয়োজন। প্রয়োজন জীবনের সব ক্ষেত্রে নবীজির জীবনী থেকে আলো গ্রহণ করা। নবীজির জীবনে যা ছিল না তা বর্জন করা। রসুল (সা.)-এর প্রতি যার ভালোবাসা সঠিক ও খাঁটি হবে সে রসুল (সা.)-এর প্রতি অনুগত হবে। রসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘তোমাদের মধ্যে কেউ মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত তার চাহিদা আমার আনীত নীতি অনুযায়ী হবে না। (শরহুস সুন্নাহ, বগভী)।

সব শ্রেণির মানুষ রসুলুল্লাহ (সা.)-এর জীবনের যে কোনো শাখায় উত্তম আদর্শ পাবে। আল্লাহতায়ালা ঘোষণা করেন, ‘যা দিয়েছেন তোমাদের রসুল, সুতরাং তা তোমরা ধারণ কর, আর যা থেকে তোমাদের বারণ করেছেন, তা থেকে বিরত থাকো।’ (সুরা হাশর-৭)।

মানবজীবনে এমন কোনো অধ্যায় নেই, যার দিকনির্দেশনা আমাদের নবীজির জীবন থেকে পাওয়া যাবে না। তাঁর জীবনে এমন কোনো বাক্য নেই, যাতে কারও উপদেশ নেই। এমন কোনো কর্ম নেই, যাতে কারও শিক্ষা নেই। পবিত্র কোরআনে আল্লাহতায়ালা ঘোষণা করেন, ‘তোমাদের জন্য আল্লাহর রসুলের মাঝে রয়েছে উত্তম আদর্শ।’ (সুরা আহজাব-২১)।

মহানবী (সা.) একদিকে ছিলেন মুসলিম জাহানের সফল রাষ্ট্রনায়ক, অপরদিকে ছিলেন তিনি শ্রেষ্ঠ সমাজসেবক। তিনি খাদিজা (রা.)-এর স্বামী, ফাতেমা (রা.)-এর পিতা এবং হাসান-হুসাইন (রা.)-এর নানা। তিনি রণাঙ্গনের সেনাপতি ছিলেন, ছিলেন মক্কার মরুভূমিতে একজন এতিম রাখাল। তাঁর মধ্যে রয়েছে সমাজের প্রতিটি স্তরে অনুসরণের জন্য উত্তম আদর্শ। ব্যক্তি, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে প্রবর্তন করেছিলেন মানবতার উজ্জ্বল নমুনা। মুহাম্মদ (সা.)-এর সিরাত এতই বিস্তৃত ও ব্যাপক যে তাঁর আনীত ধর্মের মাধ্যমে আল্লাহতায়ালা সব ধর্ম রহিত ঘোষণা করেছেন। তাঁর আনীত ধর্মই একটি নিখুঁত ও পূর্ণাঙ্গ ধর্ম হিসেবে গ্রহণযোগ্য। তিনি এসেই একদিকে পার্থিব জীবনব্যবস্থা সংশোধনের ঘোষণা দিলেন। অপরদিকে পারলৌকিক জীবনে অফুরন্ত সুখ-শান্তি প্রাপ্তির মূলনীতিগুলো বাতলে দিলেন বিশ্বমানবকে। তাই তাঁর ধর্ম বিশ্বজনীন, সর্বজনীন। আর তিনি হলেন বিশ্বনবী, শ্রেষ্ঠ নবী ও শেষ নবী। তাঁর প্রতিটি কথা ও আদর্শ, সবার জন্য অনুসরণীয়, অনুকরণীয়। কিয়ামত পর্যন্ত দেশ দেশান্তরে, যুগ-যুগান্তরে, বর্ণ, গোত্র-বংশনির্বিশেষে সবার কাছে মহানবী (সা.)-এর সিরাত হবে আদর্শ এবং তাঁর আনীত সুমহান ধর্ম হবে অনুসৃত ও প্রতিপালিত। তাই তাঁর ভালোবাসার দাবি হলো, জীবনের যাবতীয় অধ্যায়ে তাঁর অনুসরণ করা তাঁর সুন্নতকে আঁকড়ে ধরা। এ পরিসরে একটি ঘটনা সংযোজন করার কৌতূহল হয়, জামাম ইবনে সালাবাহ (রা.) মহানবী (সা.)-এর মসজিদে একদিন উপস্থিত হয়ে রসুলুল্লাহ (সা.)-কে সম্বোধন করে বলেন, আমি আপনাকে আপনার প্রভু, অতীত প্রভু এবং পরবর্তীদের প্রভুর শপথ দিয়ে বলছি, আপনাকে কি আল্লাহতায়ালা প্রেরণ করেছেন? রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, হ্যাঁ! অতঃপর তিনি এভাবেই শপথ দিয়ে বলেন, আমাদের এক আল্লাহর ইবাদতের প্রতি নির্দেশনা দেওয়ার জন্য আল্লাহ আপনাকে নির্দেশ দিয়েছেন? রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, হ্যাঁ! অতঃপর তিনি এভাবেই শপথ দিয়ে বললেন, আমাদের এই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের প্রতি নির্দেশনা দেওয়ার জন্য আল্লাহ আপনাকে নির্দেশ দিয়েছেন? রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, হ্যাঁ! এভাবে তিনি জাকাত, রোজা ও হজ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন। অতঃপর তিনি কালিমায়ে শাহাদাত উচ্চারণ করে ইসলাম গ্রহণ করেন। আর বলেন, আমি এসব পালন করব। এতে কোনো কম বেশি করব না। তিনি ফেরত চলে যান। রসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, সে যদি যথাযথ বলে থাকে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। ইহ ও পরকালে কল্যাণজনক বিষয়ে সাহাবাদের জানা ও আমল করার কৌতূহল ছিল। আগ্রহ ছিল আমল করার প্রতি। আমাদের জন্য এতে শিক্ষা রয়েছে। রয়েছে মহানবী (সা.)-কে ভালোবাসার যথাযথ নীতিমালা।

লেখক : গবেষক, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরা, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
অশান্ত বাজার
অশান্ত বাজার
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাইয়ের বাংলাদেশ ও নতুন নেতৃত্ব কাঠামো
জুলাইয়ের বাংলাদেশ ও নতুন নেতৃত্ব কাঠামো
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
বিভেদের দেয়াল
বিভেদের দেয়াল
নারীর মর্যাদা
নারীর মর্যাদা
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
বিএনপির দিকেই দেশের মানুষ তাকিয়ে
বিএনপির দিকেই দেশের মানুষ তাকিয়ে
প্রতিদিন জয়ের আনন্দ
প্রতিদিন জয়ের আনন্দ
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় প্রেমঘটিত অভিমানে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
কুষ্টিয়ায় প্রেমঘটিত অভিমানে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

৩৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বকেয়া পাওনার দাবিতে টঙ্গীতে শ্রমিক বিক্ষোভ
বকেয়া পাওনার দাবিতে টঙ্গীতে শ্রমিক বিক্ষোভ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে বিপদসীমার পানি, খোলা হলো জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ গেট
কাপ্তাই হ্রদে বিপদসীমার পানি, খোলা হলো জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৬ গেট

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ধরনের বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে নাকাল সিলেটবাসী
বড় ধরনের বিদ্যুৎ বিপর্যয়ে নাকাল সিলেটবাসী

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তাল-বেল-নিমে সাজবে প্রকৃতি
তাল-বেল-নিমে সাজবে প্রকৃতি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় পলাতক ছিনতাইকারী গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় পলাতক ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ
আজ ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি
সাম্য ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)-এর কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, সাতসকালে ঢাকার পরিস্থিতি কী?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, সাতসকালে ঢাকার পরিস্থিতি কী?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মাদকের টাকা চাওয়ায় বাবার ধাক্কায় ছেলের মৃত্যু
মাদকের টাকা চাওয়ায় বাবার ধাক্কায় ছেলের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫
ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের
বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ফেনীতে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ সেপ্টেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনায় পাঁচজন মৃত্যুর ঘটনায় কাভার্ড ভ্যান চালক গ্রেফতার
দুর্ঘটনায় পাঁচজন মৃত্যুর ঘটনায় কাভার্ড ভ্যান চালক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে পিন্টু হত্যা মামলায় সাত আসামি রিমান্ডে
চট্টগ্রামে পিন্টু হত্যা মামলায় সাত আসামি রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে
ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে

নগর জীবন

কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়
ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়

নগর জীবন

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টাপাল্টি যত অভিযোগ
পাল্টাপাল্টি যত অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

কাশ্মীরে দুই ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে দুই ভারতীয় সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম