শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ভিসির কথা

শিক্ষাগ্রহণের মূল উদ্দেশ্য হতে হবে জনগণ ও দেশমাতৃকার কল্যাণ

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষাগ্রহণের মূল উদ্দেশ্য হতে হবে জনগণ ও দেশমাতৃকার কল্যাণ

২০১১ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি বরিশাল সদর উপজেলার কর্ণকাঠীতে ৫০ একর জমির ওপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ২০১২ সালের ২৪ জানুয়ারি বরিশাল জিলা স্কুলের কলেজ ভবনে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে ৪ অনুষদের ৬টি বিভাগ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ অনুষদে ২০টি বিভাগে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৪ হাজার। বিশ্ববিদ্যালয়টির বর্তমান ভিসি প্রফেসর ড. এসএম ইমামুল হক। দেশের উচ্চশিক্ষার সামগ্রিক মানোন্নয়নে করণীয় কী এসব নিয়ে তিনি সম্প্রতি কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল— রাহাত খান।

 

প্রশ্ন : দেশের উচ্চশিক্ষার মান নিয়ে বিতর্ক ও প্রশ্ন আছে। এ বিষয়ে আপনার মতামত কী?

ভিসি : উচ্চশিক্ষার মান আগের তুলনায় কমেনি বরং বেড়েছে। তবে উচ্চশিক্ষা গ্রহণকারীদের মান, আগ্রহ ও ঐকান্তিকতা আগের মতো নেই। তদুপরি নিবেদিত শিক্ষকের অভাবও পরিলক্ষিত হয়। কখনো কখনো শিক্ষা উপকরণের স্বল্পতা এর পেছনের কারণ।

প্রশ্ন : দেশে গুণগত উচ্চশিক্ষা নিশ্চিত না হওয়ার পেছনে প্রধান অন্তরায়গুলো কী কী?

ভিসি : ১. অনেকগুলো অন্তরায় রয়েছে যেমন নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষার্থীর অভাব (প্রাক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার গুণগত মান আরও      উন্নত হওয়া প্রয়োজন), বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষক নিয়োগে স্বচ্ছতার অভাব, কারিকুলামে তাত্ত্বিক ও প্রয়োগিক উভয় বিষয় সমন্বয়হীনতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার অনুপস্থিতি এবং গবেষণা অনুদানের স্বল্পতা ও গবেষণা সুবিধার অপ্রতুলতা।

প্রশ্ন : উচ্চশিক্ষার বৈশ্বিক মানের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হলে স্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কী ধরনের সংস্কার আনা উচিত বলে আপনি মনে করেন?

ভিসি : রাজনীতিমুক্ত পরিবেশ ও ছুটির দিনের সংখ্যা কমিয়ে এনে জবাবদিহিমূলক প্রশাসন ব্যবস্থা চালু করতে হবে। দেশের আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনায় রেখে শিক্ষা কাঠামো ঢেলে সাজাতে হবে। অধিকতর গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনায় শিক্ষায়তন-সমাজ (academia-community)সম্পর্ক সৃষ্টি করা, শিক্ষায়তন-ইন্ডাস্ট্রি যোগাযোগ গড়ে তুলতে হবে।

প্রশ্ন : বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষা ও গবেষণার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন দেশের ৬১টি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্বব্যাংকের সহযোগিতায় ‘কোয়ালিটি অ্যাস্যুরেন্স প্রকল্প’ গ্রহণ করেছে? বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখেন?

ভিসি : এটির প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করা যাবে না। বিষয়টি আরও আগে থেকে বিবেচনায় আনা প্রয়োজন ছিল। কোয়ালিটি অ্যাস্যুরেন্স চালু থাকলে আমাদের শিক্ষার মান বৈশ্বিক মানের সমতুল্য হবে এবং শিক্ষার্থীদের আত্মনির্ভরতার উন্নয়ন ঘটবে।

প্রশ্ন : বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রিধারীরাও চাকরি লাভের ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ছে। বলা হচ্ছে, কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের জন্য চাহিদামাফিক যোগ্যতা নেই তাদের। এ থেকে উত্তরণে স্ব-স্ব প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সবার করণীয় কী?

ভিসি : কেবল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলাফলের ভিত্তিতে যদি ডিগ্রিধারীদের যাচাই করা হয় সে ক্ষেত্রে এটিই স্বাভাবিক। চাহিদামাফিক যোগ্যতা না থাকলে কেউ যে কোনো পদের জন্য আবেদন করে কীভাবে? বিষয়টি হচ্ছে এমন, রসায়নে পাস করে সে বিষয়ে চাকরির সুযোগ না পেয়ে অন্য চাকরির জন্য আবেদন। এ দেশে কর্মক্ষেত্রের চাহিদা মোতাবেক গ্রাজুয়েট প্রস্তুত করার প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। কোন সেক্টরে কোন বিষয়ের চাহিদা রয়েছে তার সঠিক পরিসংখ্যান নেই। সাধারণ উচ্চশিক্ষার ওপর গুরুত্ব কমিয়ে কারিগরি ও ভোকেশনাল শিক্ষার ওপর দৃষ্টি দিতে হবে। কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের অধিকতর সুযোগ সৃষ্টির জন্য প্রাক্তন শিক্ষার্থী (alumni) এবং নিয়োগকারীদের (employer) সঙ্গে প্রতিষ্ঠানের একটি যোগসূত্র স্থাপন অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। শিক্ষার্থীদেরও ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা এবং ক্যারিয়ার উন্নয়ন সম্পর্কে আগ্রহ থাকতে হবে এবং তা নির্দিষ্ট করে নিয়ে সে লক্ষ্যে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে। 

প্রশ্ন : গুণগত ও মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে আপনার প্রতিষ্ঠান কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ   করেছে?

ভিসি : জবাবদিহিতার ব্যবস্থাকরণ, কোর্স কারিকুলাম উন্নত ও যুগোপযোগীকরণ, গবেষণা প্রকল্প গ্রহণ, কম্যুনিটি একাডেমিয়া সংশ্লেষ সৃষ্টি, outreach program-এ শিক্ষার্থীদের উৎসাহ প্রদান ও সহশিক্ষা কার্যক্রম জোরদার করে মানসম্পন্ন গবেষণার সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে।

প্রশ্ন : বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কত? আপনার প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা নিয়মিত সহশিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে?

ভিসি : শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৪ হাজার ৫০০ জন। আমার শিক্ষার্থীরা নিয়মিত প্রায় সব ধরনের সহশিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তারা জাতীয়ভাবে পুরস্কৃতও হচ্ছে।

প্রশ্ন : আপনার শিক্ষাজীবনের কোনো মধুর স্মৃতি থাকলে বলুন?

ভিসি : পুরো শিক্ষাজীবনটাই মধুরতায় ভরপুর। এক্ষেত্রে বিশেষ করে কি আর বলবো।

প্রশ্ন : বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে আপনার পরামর্শ কী?

ভিসি : যে বিষয়ে পড়াশোনা করছ তা অনুধাবনের জন্য সচেষ্ট থেকে বিষয়টিতে দক্ষ হতে হবে। মনে রাখতে হবে তোমাদের শিক্ষা ব্যয়ের সিংহভাগ জোগান দিচ্ছে দেশের জনগণ। তোমাদের শিক্ষা গ্রহণের উদ্দেশ্য ও মূল লক্ষ্য থাকতে হবে জনগণ ও দেশ মাতৃকার কল্যাণ। তবেই তোমাদের শিক্ষাজীবন সার্থক হবে। দেশ, সমাজ ও জনগণের কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করার ব্রত নিয়ে জ্ঞান আহরণ কর আর বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে এগিয়ে আস।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক