শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ মার্চ, ২০২০

একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি প্রথম পত্র

সুকুমার মন্ডল, প্রভাষক
প্রিন্ট ভার্সন
একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি প্রথম পত্র

[ পূর্বে প্রকাশের পর ]

 

আব্বাসীয় খলিফাদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বিখ্যাত শাসক ছিলেন কে?

উত্তর : খলিফা হারুন অর রশীদ।

রূপকথার রাজা বা আলিফ লায়লা বা এক হাজার এক রজনী উপাখ্যানের স্রষ্টা কে ছিলেন?

উত্তর : হারুন অর রশিদ।

সম্রাজ্ঞী জুবাইদা কে ছিলেন?

উত্তর : খলিফা হারুন অর রশিদের পত্নী।

নহরে জুবাইদা কী?

উত্তর : মক্কায় হজব্রত পালনে হাজিদের পানীয় জলের চাহিদা পূরণে সম্রাজ্ঞী জুবাইদা নির্মিত একটি খাল।

হারুন অর রশিদের সঙ্গে কোন বাইজান্টাইন শাসকের সংঘর্ষ বাধে?

উত্তর : নাইসিফোরাস

রাজধানী বাগদাদ কোন খলিফার সময় প্রাচুর্য ও ঐশ্বর্যে পরিপূর্ণতা লাভ করে?

উত্তর : হারুন অর রশীদ।

বার্মাকি কারা?

আব্বাসীয় খলিফাদের উজির পরিবার, যাঁরা প্রথমে ছিলেন পারস্যের অগ্নি উপাসক।

যে বংশের ছোঁয়ায় আব্বাসীয় খিলাফত স্বর্ণশিখরে পৌঁছে?

উত্তর : বার্মাকি পরিবার।

বার্মাকি বংশের পতন ঘটে কোন খলিফার হাতে?

উত্তর : হারুন অর রশিদ।

খলিফা হারুন অর রশিদের দুই পুত্র ছিলেন আল আমিন ও আল মামুন।

আল আমিন ও মামুনের মধ্যকার ভ্রাতৃদ্বন্দ্বে কে জয়লাভ করেন?

উত্তর : আল মামুন।

মুসলিম জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শিক্ষা-সংস্কৃতি চরম উৎকর্ষ লাভ করে কোন খলিফার শাসনামলে?

উত্তর : আল মামুন।

বাইতুল হিকমা কী?

উত্তর : খলিফা আল মামুনের প্রতিষ্ঠিত একটি জ্ঞান-বিজ্ঞান গবেষণাকেন্দ্র। এর তিনটি শাখা ছিল।

ক. গ্রন্থাগার, শিক্ষায়তন, অনুবাদ কেন্দ্র। এর দায়িত্বে ছিলেন প্রখ্যাত মনীষী হুসাইন বিন ইসহাক।

মালিক শাহ কে ছিলেন?

উত্তর : একজন সেলজুক সুলতান।

নিজামুল মুলক কে ছিলেন?

উত্তর : মালিক শাহর উজির।

কত সালে বায়তুল হিকমা প্রতিষ্ঠিত হয়?

উত্তর : ৮৩০ খ্রিস্টাব্দে।

ক্রুসেড কী?

উত্তর : ধর্মযুদ্ধ। মূলত জেরুজালেমের ওপর খ্রিস্টান বিশ্ব আধিপত্য বিস্তারের জন্য দীর্ঘ ১০৯৫-১২৯১, ২০০ বছর ধরে বুকে ক্রুশ চিহ্ন ধারণ করে ধর্মের নামে যুদ্ধ পরিচালনা করেছিল বলে একে ক্রুসেড বলে।

সালাউদ্দিন আইয়ুবী কে ছিলেন?

উত্তর : ক্রুসেডে এই সেলজুক মুসলিম সেনাপতির ভূমিকা ছিল সর্বাধিক

প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের মধ্যে সংযোগ ঘটে কোন ঘটনার মাধ্যমে?

উত্তর : ক্রুসেড

কত সালে, কোন আক্রমণে আব্বাসীয় খিলাফতের পতন হয়?

উত্তর : ১২৫৮ সালে মোঙ্গল নেতা হালাকু খানের আক্রমণে। এ আক্রমণে বাগদাদের ২০ লাখ লোকের মধ্যে প্রায় ১৬ লাখ নিহত হয়।

আব্বাসীয় বংশের শেষ খলিফা কে ছিলেন?

উত্তর : আল মুসতাসিম বিল্লাহ।

গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

♦          শিয়াদের পরিচয় দাও।

♦          খারেজি কারা?

♦          মুয়াবিয়াকে প্রথম রাজা বলা হয় কেন?

♦          রাজেন্দ্র কাকে বলা হয় এবং কেন?

♦          কারবালার যুদ্ধের ওপর টীকা লেখ?

♦          কাকে পঞ্চম ধর্মপ্রাণ খলিফা বা দ্বিতীয় ওমর বা উমাইয়া সাধু বলা হয়?

♦          কাকে উমাইয়া সাধু বলা হয় এবং কেন?          

মাওয়ালি কারা?

♦          কুব্বাতুস সাখরা বা ডোম অব দি রক কী?

♦          আব্বাসীয়দের পরিচয় দাও।

♦  আবুল আব্বাসকে আস-সাফফা বলা হয় কেন?

বার্মাকিদের পরিচয় দাও

♦          গাজি সালাউদ্দিন আইয়ুবীর ওপর টীকা লেখ এবং ক্রুসেড কী?

বায়তুল হিকমা কী?

♦          বাগদাদ নগরীর ওপর টীকা লেখ।

অনুশীলনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্ন (প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতা)

১. আলেয়া ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকার বাসিন্দা। সে ‘বিষাদ সিন্ধু’ উপন্যাসটি পড়তে গিয়ে চোখের পানি ধরে রাখতে পারেনি। তা ছাড়া প্রতিবছর আশুরার দিবসে এখানে তাজিয়া মিছিল বের হয়। আলেয়া লক্ষ্য করে, মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের অনেকেই ছুরি দিয়ে নিজেদের দেহ ক্ষতবিক্ষত করে এবং ‘হায় হোসেন’, ‘হায় হোসেন’ বলে মাতম করে।

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত চিত্রটি ইসলামের ইতিহাসের কোন যুদ্ধকে স্মরণ করে দেয়? এর কারণগুলো লেখ।                               

ঘ. উক্ত ঘটনা ছিল মুসলিম জাহানের এক অপূরণীয় ক্ষতি। তোমার উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি দেখাও?                   ২. মিশু আবদুল জব্বার নামের জনৈক শাসকের শাসননীতি ও সংস্কার সম্পর্কে পড়ছিল। তার শাসনামলে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে আরবি ও খাঁটি আরবি মুদ্রার প্রচলন করা হয়, যা আরবীয়করণনীতি নামে সুপরিচিত। তা ছাড়া ডাক বিভাগের সংস্কার, গোয়েন্দা বিভাগ, কর ও রাজস্ব সংস্কার, কৃষিকার্যের উন্নয়ন ও শিল্প, সাহিত্য ও স্থাপত্যকলার পৃষ্ঠপোষকতায় এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়ের সূচনা করেন। ফলে তাঁকে তাঁর বংশের শ্রেষ্ঠ নৃপতিরূপে আখ্যায়িত করা হয়।

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত আবদুল জব্বারের আরবীয়করণ নীতির সঙ্গে পাঠ্য বইয়ের কোন শাসকের নীতির সাদৃশ্য খুঁজে পাও? ব্যাখ্যা কর।    

 ঘ. উদ্দীপকের শাসকের সংস্কারের সঙ্গে তোমার পাঠ্য বইয়ের কোন শাসকের শাসনসংস্কার তুলনীয়? ব্যাখ্যা কর।

৩. ভাষার জন্য বাঙালিরা ১৯৫২ সালে জীবন দিয়েছিল। সেই বিষয়টি মাথায় রেখে বাংলাদেশ সরকার বাংলা ভাষাকে সরকারি অফিস-আদালতের দাফতরিক ভাষার মর্যাদা দিয়েছে। তা ছাড়া বাংলা ভাষার উন্নয়নের জন্য একাডেমি প্রতিষ্ঠা করে। বিভিন্ন প-িতের সহায়তা নিয়ে উক্ত প্রতিষ্ঠান বাংলা ভাষার নানাবিধ সমস্যা দূর করায় ভাষার উচ্চারণ ও ব্যাকরণরীতিতে এক নতুন মাত্রা শুরু হয়।

গ. উদ্দীপকের ঘটনা উমাইয়া খলিফা আব্দুল মালিকের কোন নীতির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর। 

ঘ. ভাষার মর্যাদা বৃদ্ধিতে খলিফা আবদুল মালিকের অবদান উদ্দীপকের আলোকে মূল্যায়ন কর।                 

৪. পৃথিবীর যেকোনো রাজবংশের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে প্রতিটি রাজবংশকেই সাধারণভাবে সূচনা, ক্রমবিকাশ, অবক্ষয় ও পতন এ কয়টি স্তর অতিক্রম করতে হয়। উমাইয়া খিলাফতের বেলায়ও তার ব্যত্যয় ঘটেনি। অযোগ্য শাসক, দুর্বল উত্তরাধিকার, অভ্যন্তরীণ কোন্দল, নানা অসন্তোষ, বিশাল সাম্রাজ্য, অর্থনৈতিক সংকট, আরব-অনারব বৈষম্যসহ আব্বাসীয় আন্দোলনের ফলে এ রাজবংশের চূড়ান্ত পতন সূচিত হয়।

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত পরোক্ষ কারণগুলো পাঠ্য বইয়ের আলোকে বর্ণনা কর।

ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত উমাইয়া বংশের পতনের চূড়ান্ত কারণটি বিশ্লেষণ কর। 

৫. স্বৈরতান্ত্রিক মনোভাবের অধিকারী প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন বিভিন্ন গুণের অধিকারী হলেও তাঁর মধ্যে প্রবল সন্দেহপ্রবণতা ছিল। রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য অনেক ঘনিষ্ঠ প্রতিদ্বন্দ্বীকে তিনি নির্মমভাবে সরিয়ে দেন। আসলে ইরাকে জটিল রাজনৈতিক, জাতিগত বিদ্বেষ, বিভিন্ন গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের আত্মকলহ তাঁকে কঠোর হতে বাধ্য করেছিল। সাদ্দাম হোসেন বিভিন্ন কৌশলে শতধাবিভক্ত ইরাকিদের একত্র করে দীর্ঘমেয়াদি শাসন কায়েম করতে সক্ষম হন।

গ. উদ্দীপকের সঙ্গে আব্বাসীয় বংশের কোন শাসকের সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা কর।                        

ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত শাসকের শাসনকালকে আব্বাসীয়দের জ্ঞান-বিজ্ঞানের স্বর্ণযুগ বলা হয় কেন? যুক্তি দাও?                        

৬. ঐশি ও সংগীতা ইসলামের ইতিহাসের জনৈক শাসক সম্পর্কে কথা বলছিল। ঐশি সংগীতাকে জানায়, ইসলামের ইতিহাসের অগাস্টান যুগের প্রবর্তক এই শাসক জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিক্ষা-সংস্কৃতির অবাধ পৃষ্ঠপোষকতার জন্য বিশ্ববিখ্যাত বায়তুল-হিকমাহ গবেষণাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন। সংগীতা ঐশির সঙ্গে একমত পোষণ করে বলে যে তাঁর রাজত্বকালকে মুসলিম জ্ঞান-বিজ্ঞানের ইতিহাসের স্বর্ণযুগ বলা হয়।

গ. উদ্দীপকে ঐশি কোন শাসকের জ্ঞান-বিজ্ঞানের পৃষ্ঠপোষকতার কথা বলেছেন? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত শাসকের শাসনকালকে আব্বাসীয়দের জ্ঞান-বিজ্ঞানের স্বর্ণযুগ বলা হয় কেন? যুক্তি দাও।                        

৭. আকিব একটি খিলাফতের পতন সম্পর্কে তার নানার কাছে গল্প শুনছিল। ৫০০ বছরের অধিককাল শাসন করে এই রাজবংশ একদিকে যেমন সফলতার চরম স্বর্ণশিখরে পৌঁছে, অন্যদিকে বিভিন্ন কারণে এই বিশাল সাম্রাজ্যের পতন সূচিত হয়। এ ছাড়া জনৈক মোঙ্গল নেতা এই রাজ্যের রাজধানীতে আক্রমণ করে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেন। এই বংশের শেষ খলিফাকে হত্যার মাধ্যমে এর চূড়ান্ত পরিসমাপ্তি ঘটে।

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত ঘটনাটি তোমার পঠিত কোন রাজবংশের পতনের কারণগুলোর সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ?

ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত রাজবংশের পতনের চূড়ান্ত কারণটি তোমার পাঠ্য বইয়ের আলোকে ব্যাখ্যা কর।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ