শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ মার্চ, ২০২০

একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি প্রথম পত্র

সুকুমার মন্ডল, প্রভাষক
প্রিন্ট ভার্সন
একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি প্রথম পত্র

[ পূর্বে প্রকাশের পর ]

 

আব্বাসীয় খলিফাদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বিখ্যাত শাসক ছিলেন কে?

উত্তর : খলিফা হারুন অর রশীদ।

রূপকথার রাজা বা আলিফ লায়লা বা এক হাজার এক রজনী উপাখ্যানের স্রষ্টা কে ছিলেন?

উত্তর : হারুন অর রশিদ।

সম্রাজ্ঞী জুবাইদা কে ছিলেন?

উত্তর : খলিফা হারুন অর রশিদের পত্নী।

নহরে জুবাইদা কী?

উত্তর : মক্কায় হজব্রত পালনে হাজিদের পানীয় জলের চাহিদা পূরণে সম্রাজ্ঞী জুবাইদা নির্মিত একটি খাল।

হারুন অর রশিদের সঙ্গে কোন বাইজান্টাইন শাসকের সংঘর্ষ বাধে?

উত্তর : নাইসিফোরাস

রাজধানী বাগদাদ কোন খলিফার সময় প্রাচুর্য ও ঐশ্বর্যে পরিপূর্ণতা লাভ করে?

উত্তর : হারুন অর রশীদ।

বার্মাকি কারা?

আব্বাসীয় খলিফাদের উজির পরিবার, যাঁরা প্রথমে ছিলেন পারস্যের অগ্নি উপাসক।

যে বংশের ছোঁয়ায় আব্বাসীয় খিলাফত স্বর্ণশিখরে পৌঁছে?

উত্তর : বার্মাকি পরিবার।

বার্মাকি বংশের পতন ঘটে কোন খলিফার হাতে?

উত্তর : হারুন অর রশিদ।

খলিফা হারুন অর রশিদের দুই পুত্র ছিলেন আল আমিন ও আল মামুন।

আল আমিন ও মামুনের মধ্যকার ভ্রাতৃদ্বন্দ্বে কে জয়লাভ করেন?

উত্তর : আল মামুন।

মুসলিম জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শিক্ষা-সংস্কৃতি চরম উৎকর্ষ লাভ করে কোন খলিফার শাসনামলে?

উত্তর : আল মামুন।

বাইতুল হিকমা কী?

উত্তর : খলিফা আল মামুনের প্রতিষ্ঠিত একটি জ্ঞান-বিজ্ঞান গবেষণাকেন্দ্র। এর তিনটি শাখা ছিল।

ক. গ্রন্থাগার, শিক্ষায়তন, অনুবাদ কেন্দ্র। এর দায়িত্বে ছিলেন প্রখ্যাত মনীষী হুসাইন বিন ইসহাক।

মালিক শাহ কে ছিলেন?

উত্তর : একজন সেলজুক সুলতান।

নিজামুল মুলক কে ছিলেন?

উত্তর : মালিক শাহর উজির।

কত সালে বায়তুল হিকমা প্রতিষ্ঠিত হয়?

উত্তর : ৮৩০ খ্রিস্টাব্দে।

ক্রুসেড কী?

উত্তর : ধর্মযুদ্ধ। মূলত জেরুজালেমের ওপর খ্রিস্টান বিশ্ব আধিপত্য বিস্তারের জন্য দীর্ঘ ১০৯৫-১২৯১, ২০০ বছর ধরে বুকে ক্রুশ চিহ্ন ধারণ করে ধর্মের নামে যুদ্ধ পরিচালনা করেছিল বলে একে ক্রুসেড বলে।

সালাউদ্দিন আইয়ুবী কে ছিলেন?

উত্তর : ক্রুসেডে এই সেলজুক মুসলিম সেনাপতির ভূমিকা ছিল সর্বাধিক

প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের মধ্যে সংযোগ ঘটে কোন ঘটনার মাধ্যমে?

উত্তর : ক্রুসেড

কত সালে, কোন আক্রমণে আব্বাসীয় খিলাফতের পতন হয়?

উত্তর : ১২৫৮ সালে মোঙ্গল নেতা হালাকু খানের আক্রমণে। এ আক্রমণে বাগদাদের ২০ লাখ লোকের মধ্যে প্রায় ১৬ লাখ নিহত হয়।

আব্বাসীয় বংশের শেষ খলিফা কে ছিলেন?

উত্তর : আল মুসতাসিম বিল্লাহ।

গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

♦          শিয়াদের পরিচয় দাও।

♦          খারেজি কারা?

♦          মুয়াবিয়াকে প্রথম রাজা বলা হয় কেন?

♦          রাজেন্দ্র কাকে বলা হয় এবং কেন?

♦          কারবালার যুদ্ধের ওপর টীকা লেখ?

♦          কাকে পঞ্চম ধর্মপ্রাণ খলিফা বা দ্বিতীয় ওমর বা উমাইয়া সাধু বলা হয়?

♦          কাকে উমাইয়া সাধু বলা হয় এবং কেন?          

মাওয়ালি কারা?

♦          কুব্বাতুস সাখরা বা ডোম অব দি রক কী?

♦          আব্বাসীয়দের পরিচয় দাও।

♦  আবুল আব্বাসকে আস-সাফফা বলা হয় কেন?

বার্মাকিদের পরিচয় দাও

♦          গাজি সালাউদ্দিন আইয়ুবীর ওপর টীকা লেখ এবং ক্রুসেড কী?

বায়তুল হিকমা কী?

♦          বাগদাদ নগরীর ওপর টীকা লেখ।

অনুশীলনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্ন (প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতা)

১. আলেয়া ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকার বাসিন্দা। সে ‘বিষাদ সিন্ধু’ উপন্যাসটি পড়তে গিয়ে চোখের পানি ধরে রাখতে পারেনি। তা ছাড়া প্রতিবছর আশুরার দিবসে এখানে তাজিয়া মিছিল বের হয়। আলেয়া লক্ষ্য করে, মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের অনেকেই ছুরি দিয়ে নিজেদের দেহ ক্ষতবিক্ষত করে এবং ‘হায় হোসেন’, ‘হায় হোসেন’ বলে মাতম করে।

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত চিত্রটি ইসলামের ইতিহাসের কোন যুদ্ধকে স্মরণ করে দেয়? এর কারণগুলো লেখ।                               

ঘ. উক্ত ঘটনা ছিল মুসলিম জাহানের এক অপূরণীয় ক্ষতি। তোমার উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি দেখাও?                   ২. মিশু আবদুল জব্বার নামের জনৈক শাসকের শাসননীতি ও সংস্কার সম্পর্কে পড়ছিল। তার শাসনামলে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে আরবি ও খাঁটি আরবি মুদ্রার প্রচলন করা হয়, যা আরবীয়করণনীতি নামে সুপরিচিত। তা ছাড়া ডাক বিভাগের সংস্কার, গোয়েন্দা বিভাগ, কর ও রাজস্ব সংস্কার, কৃষিকার্যের উন্নয়ন ও শিল্প, সাহিত্য ও স্থাপত্যকলার পৃষ্ঠপোষকতায় এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়ের সূচনা করেন। ফলে তাঁকে তাঁর বংশের শ্রেষ্ঠ নৃপতিরূপে আখ্যায়িত করা হয়।

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত আবদুল জব্বারের আরবীয়করণ নীতির সঙ্গে পাঠ্য বইয়ের কোন শাসকের নীতির সাদৃশ্য খুঁজে পাও? ব্যাখ্যা কর।    

 ঘ. উদ্দীপকের শাসকের সংস্কারের সঙ্গে তোমার পাঠ্য বইয়ের কোন শাসকের শাসনসংস্কার তুলনীয়? ব্যাখ্যা কর।

৩. ভাষার জন্য বাঙালিরা ১৯৫২ সালে জীবন দিয়েছিল। সেই বিষয়টি মাথায় রেখে বাংলাদেশ সরকার বাংলা ভাষাকে সরকারি অফিস-আদালতের দাফতরিক ভাষার মর্যাদা দিয়েছে। তা ছাড়া বাংলা ভাষার উন্নয়নের জন্য একাডেমি প্রতিষ্ঠা করে। বিভিন্ন প-িতের সহায়তা নিয়ে উক্ত প্রতিষ্ঠান বাংলা ভাষার নানাবিধ সমস্যা দূর করায় ভাষার উচ্চারণ ও ব্যাকরণরীতিতে এক নতুন মাত্রা শুরু হয়।

গ. উদ্দীপকের ঘটনা উমাইয়া খলিফা আব্দুল মালিকের কোন নীতির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর। 

ঘ. ভাষার মর্যাদা বৃদ্ধিতে খলিফা আবদুল মালিকের অবদান উদ্দীপকের আলোকে মূল্যায়ন কর।                 

৪. পৃথিবীর যেকোনো রাজবংশের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে প্রতিটি রাজবংশকেই সাধারণভাবে সূচনা, ক্রমবিকাশ, অবক্ষয় ও পতন এ কয়টি স্তর অতিক্রম করতে হয়। উমাইয়া খিলাফতের বেলায়ও তার ব্যত্যয় ঘটেনি। অযোগ্য শাসক, দুর্বল উত্তরাধিকার, অভ্যন্তরীণ কোন্দল, নানা অসন্তোষ, বিশাল সাম্রাজ্য, অর্থনৈতিক সংকট, আরব-অনারব বৈষম্যসহ আব্বাসীয় আন্দোলনের ফলে এ রাজবংশের চূড়ান্ত পতন সূচিত হয়।

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত পরোক্ষ কারণগুলো পাঠ্য বইয়ের আলোকে বর্ণনা কর।

ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত উমাইয়া বংশের পতনের চূড়ান্ত কারণটি বিশ্লেষণ কর। 

৫. স্বৈরতান্ত্রিক মনোভাবের অধিকারী প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন বিভিন্ন গুণের অধিকারী হলেও তাঁর মধ্যে প্রবল সন্দেহপ্রবণতা ছিল। রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য অনেক ঘনিষ্ঠ প্রতিদ্বন্দ্বীকে তিনি নির্মমভাবে সরিয়ে দেন। আসলে ইরাকে জটিল রাজনৈতিক, জাতিগত বিদ্বেষ, বিভিন্ন গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের আত্মকলহ তাঁকে কঠোর হতে বাধ্য করেছিল। সাদ্দাম হোসেন বিভিন্ন কৌশলে শতধাবিভক্ত ইরাকিদের একত্র করে দীর্ঘমেয়াদি শাসন কায়েম করতে সক্ষম হন।

গ. উদ্দীপকের সঙ্গে আব্বাসীয় বংশের কোন শাসকের সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা কর।                        

ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত শাসকের শাসনকালকে আব্বাসীয়দের জ্ঞান-বিজ্ঞানের স্বর্ণযুগ বলা হয় কেন? যুক্তি দাও?                        

৬. ঐশি ও সংগীতা ইসলামের ইতিহাসের জনৈক শাসক সম্পর্কে কথা বলছিল। ঐশি সংগীতাকে জানায়, ইসলামের ইতিহাসের অগাস্টান যুগের প্রবর্তক এই শাসক জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিক্ষা-সংস্কৃতির অবাধ পৃষ্ঠপোষকতার জন্য বিশ্ববিখ্যাত বায়তুল-হিকমাহ গবেষণাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন। সংগীতা ঐশির সঙ্গে একমত পোষণ করে বলে যে তাঁর রাজত্বকালকে মুসলিম জ্ঞান-বিজ্ঞানের ইতিহাসের স্বর্ণযুগ বলা হয়।

গ. উদ্দীপকে ঐশি কোন শাসকের জ্ঞান-বিজ্ঞানের পৃষ্ঠপোষকতার কথা বলেছেন? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত শাসকের শাসনকালকে আব্বাসীয়দের জ্ঞান-বিজ্ঞানের স্বর্ণযুগ বলা হয় কেন? যুক্তি দাও।                        

৭. আকিব একটি খিলাফতের পতন সম্পর্কে তার নানার কাছে গল্প শুনছিল। ৫০০ বছরের অধিককাল শাসন করে এই রাজবংশ একদিকে যেমন সফলতার চরম স্বর্ণশিখরে পৌঁছে, অন্যদিকে বিভিন্ন কারণে এই বিশাল সাম্রাজ্যের পতন সূচিত হয়। এ ছাড়া জনৈক মোঙ্গল নেতা এই রাজ্যের রাজধানীতে আক্রমণ করে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেন। এই বংশের শেষ খলিফাকে হত্যার মাধ্যমে এর চূড়ান্ত পরিসমাপ্তি ঘটে।

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত ঘটনাটি তোমার পঠিত কোন রাজবংশের পতনের কারণগুলোর সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ?

ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত রাজবংশের পতনের চূড়ান্ত কারণটি তোমার পাঠ্য বইয়ের আলোকে ব্যাখ্যা কর।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরল ৩০৯ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরল ৩০৯ বাংলাদেশি

২ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮

৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চট্টগ্রামে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পর পশ্চিম তীর দখল স্থগিত করল ইসরায়েল
ট্রাম্পের হুমকির পর পশ্চিম তীর দখল স্থগিত করল ইসরায়েল

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’
‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার
গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অ্যানথ্রপিককে ১০ লাখ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ দেবে গুগল
অ্যানথ্রপিককে ১০ লাখ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ দেবে গুগল

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলি পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের
ইসরায়েলি পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ
পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩
দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু
বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক
পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্ষতিপূরণ দাও, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়াও’
‘ক্ষতিপূরণ দাও, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়াও’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জলপাই হাটে কেনা বেচা হয় কোটি টাকার জলপাই
জলপাই হাটে কেনা বেচা হয় কোটি টাকার জলপাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন করে আ.লীগ নেতার পদত্যাগ ঘোষণা
গোপালগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন করে আ.লীগ নেতার পদত্যাগ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পের আঘাত
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পের আঘাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বারঘুতির মুক্তির জন্য ইসরায়েলকে আহ্বান জানাবেন ট্রাম্প
বারঘুতির মুক্তির জন্য ইসরায়েলকে আহ্বান জানাবেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলি-মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ কিশোর নিহত
ট্রলি-মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর বাজারে কিছুটা স্বস্তি, কমেছে সবজির দাম
রাজধানীর বাজারে কিছুটা স্বস্তি, কমেছে সবজির দাম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বিকালে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বিকালে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুটিং সেটে গুরুতর আহত বনি
শুটিং সেটে গুরুতর আহত বনি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা
ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে