শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ মার্চ, ২০২০

একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি প্রথম পত্র

সুকুমার মন্ডল, প্রভাষক
প্রিন্ট ভার্সন
একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি প্রথম পত্র

[ পূর্বে প্রকাশের পর ]

 

আব্বাসীয় খলিফাদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বিখ্যাত শাসক ছিলেন কে?

উত্তর : খলিফা হারুন অর রশীদ।

রূপকথার রাজা বা আলিফ লায়লা বা এক হাজার এক রজনী উপাখ্যানের স্রষ্টা কে ছিলেন?

উত্তর : হারুন অর রশিদ।

সম্রাজ্ঞী জুবাইদা কে ছিলেন?

উত্তর : খলিফা হারুন অর রশিদের পত্নী।

নহরে জুবাইদা কী?

উত্তর : মক্কায় হজব্রত পালনে হাজিদের পানীয় জলের চাহিদা পূরণে সম্রাজ্ঞী জুবাইদা নির্মিত একটি খাল।

হারুন অর রশিদের সঙ্গে কোন বাইজান্টাইন শাসকের সংঘর্ষ বাধে?

উত্তর : নাইসিফোরাস

রাজধানী বাগদাদ কোন খলিফার সময় প্রাচুর্য ও ঐশ্বর্যে পরিপূর্ণতা লাভ করে?

উত্তর : হারুন অর রশীদ।

বার্মাকি কারা?

আব্বাসীয় খলিফাদের উজির পরিবার, যাঁরা প্রথমে ছিলেন পারস্যের অগ্নি উপাসক।

যে বংশের ছোঁয়ায় আব্বাসীয় খিলাফত স্বর্ণশিখরে পৌঁছে?

উত্তর : বার্মাকি পরিবার।

বার্মাকি বংশের পতন ঘটে কোন খলিফার হাতে?

উত্তর : হারুন অর রশিদ।

খলিফা হারুন অর রশিদের দুই পুত্র ছিলেন আল আমিন ও আল মামুন।

আল আমিন ও মামুনের মধ্যকার ভ্রাতৃদ্বন্দ্বে কে জয়লাভ করেন?

উত্তর : আল মামুন।

মুসলিম জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শিক্ষা-সংস্কৃতি চরম উৎকর্ষ লাভ করে কোন খলিফার শাসনামলে?

উত্তর : আল মামুন।

বাইতুল হিকমা কী?

উত্তর : খলিফা আল মামুনের প্রতিষ্ঠিত একটি জ্ঞান-বিজ্ঞান গবেষণাকেন্দ্র। এর তিনটি শাখা ছিল।

ক. গ্রন্থাগার, শিক্ষায়তন, অনুবাদ কেন্দ্র। এর দায়িত্বে ছিলেন প্রখ্যাত মনীষী হুসাইন বিন ইসহাক।

মালিক শাহ কে ছিলেন?

উত্তর : একজন সেলজুক সুলতান।

নিজামুল মুলক কে ছিলেন?

উত্তর : মালিক শাহর উজির।

কত সালে বায়তুল হিকমা প্রতিষ্ঠিত হয়?

উত্তর : ৮৩০ খ্রিস্টাব্দে।

ক্রুসেড কী?

উত্তর : ধর্মযুদ্ধ। মূলত জেরুজালেমের ওপর খ্রিস্টান বিশ্ব আধিপত্য বিস্তারের জন্য দীর্ঘ ১০৯৫-১২৯১, ২০০ বছর ধরে বুকে ক্রুশ চিহ্ন ধারণ করে ধর্মের নামে যুদ্ধ পরিচালনা করেছিল বলে একে ক্রুসেড বলে।

সালাউদ্দিন আইয়ুবী কে ছিলেন?

উত্তর : ক্রুসেডে এই সেলজুক মুসলিম সেনাপতির ভূমিকা ছিল সর্বাধিক

প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের মধ্যে সংযোগ ঘটে কোন ঘটনার মাধ্যমে?

উত্তর : ক্রুসেড

কত সালে, কোন আক্রমণে আব্বাসীয় খিলাফতের পতন হয়?

উত্তর : ১২৫৮ সালে মোঙ্গল নেতা হালাকু খানের আক্রমণে। এ আক্রমণে বাগদাদের ২০ লাখ লোকের মধ্যে প্রায় ১৬ লাখ নিহত হয়।

আব্বাসীয় বংশের শেষ খলিফা কে ছিলেন?

উত্তর : আল মুসতাসিম বিল্লাহ।

গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবনমূলক প্রশ্ন

♦          শিয়াদের পরিচয় দাও।

♦          খারেজি কারা?

♦          মুয়াবিয়াকে প্রথম রাজা বলা হয় কেন?

♦          রাজেন্দ্র কাকে বলা হয় এবং কেন?

♦          কারবালার যুদ্ধের ওপর টীকা লেখ?

♦          কাকে পঞ্চম ধর্মপ্রাণ খলিফা বা দ্বিতীয় ওমর বা উমাইয়া সাধু বলা হয়?

♦          কাকে উমাইয়া সাধু বলা হয় এবং কেন?          

মাওয়ালি কারা?

♦          কুব্বাতুস সাখরা বা ডোম অব দি রক কী?

♦          আব্বাসীয়দের পরিচয় দাও।

♦  আবুল আব্বাসকে আস-সাফফা বলা হয় কেন?

বার্মাকিদের পরিচয় দাও

♦          গাজি সালাউদ্দিন আইয়ুবীর ওপর টীকা লেখ এবং ক্রুসেড কী?

বায়তুল হিকমা কী?

♦          বাগদাদ নগরীর ওপর টীকা লেখ।

অনুশীলনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সৃজনশীল প্রশ্ন (প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতা)

১. আলেয়া ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকার বাসিন্দা। সে ‘বিষাদ সিন্ধু’ উপন্যাসটি পড়তে গিয়ে চোখের পানি ধরে রাখতে পারেনি। তা ছাড়া প্রতিবছর আশুরার দিবসে এখানে তাজিয়া মিছিল বের হয়। আলেয়া লক্ষ্য করে, মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের অনেকেই ছুরি দিয়ে নিজেদের দেহ ক্ষতবিক্ষত করে এবং ‘হায় হোসেন’, ‘হায় হোসেন’ বলে মাতম করে।

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত চিত্রটি ইসলামের ইতিহাসের কোন যুদ্ধকে স্মরণ করে দেয়? এর কারণগুলো লেখ।                               

ঘ. উক্ত ঘটনা ছিল মুসলিম জাহানের এক অপূরণীয় ক্ষতি। তোমার উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি দেখাও?                   ২. মিশু আবদুল জব্বার নামের জনৈক শাসকের শাসননীতি ও সংস্কার সম্পর্কে পড়ছিল। তার শাসনামলে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে আরবি ও খাঁটি আরবি মুদ্রার প্রচলন করা হয়, যা আরবীয়করণনীতি নামে সুপরিচিত। তা ছাড়া ডাক বিভাগের সংস্কার, গোয়েন্দা বিভাগ, কর ও রাজস্ব সংস্কার, কৃষিকার্যের উন্নয়ন ও শিল্প, সাহিত্য ও স্থাপত্যকলার পৃষ্ঠপোষকতায় এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়ের সূচনা করেন। ফলে তাঁকে তাঁর বংশের শ্রেষ্ঠ নৃপতিরূপে আখ্যায়িত করা হয়।

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত আবদুল জব্বারের আরবীয়করণ নীতির সঙ্গে পাঠ্য বইয়ের কোন শাসকের নীতির সাদৃশ্য খুঁজে পাও? ব্যাখ্যা কর।    

 ঘ. উদ্দীপকের শাসকের সংস্কারের সঙ্গে তোমার পাঠ্য বইয়ের কোন শাসকের শাসনসংস্কার তুলনীয়? ব্যাখ্যা কর।

৩. ভাষার জন্য বাঙালিরা ১৯৫২ সালে জীবন দিয়েছিল। সেই বিষয়টি মাথায় রেখে বাংলাদেশ সরকার বাংলা ভাষাকে সরকারি অফিস-আদালতের দাফতরিক ভাষার মর্যাদা দিয়েছে। তা ছাড়া বাংলা ভাষার উন্নয়নের জন্য একাডেমি প্রতিষ্ঠা করে। বিভিন্ন প-িতের সহায়তা নিয়ে উক্ত প্রতিষ্ঠান বাংলা ভাষার নানাবিধ সমস্যা দূর করায় ভাষার উচ্চারণ ও ব্যাকরণরীতিতে এক নতুন মাত্রা শুরু হয়।

গ. উদ্দীপকের ঘটনা উমাইয়া খলিফা আব্দুল মালিকের কোন নীতির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর। 

ঘ. ভাষার মর্যাদা বৃদ্ধিতে খলিফা আবদুল মালিকের অবদান উদ্দীপকের আলোকে মূল্যায়ন কর।                 

৪. পৃথিবীর যেকোনো রাজবংশের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে প্রতিটি রাজবংশকেই সাধারণভাবে সূচনা, ক্রমবিকাশ, অবক্ষয় ও পতন এ কয়টি স্তর অতিক্রম করতে হয়। উমাইয়া খিলাফতের বেলায়ও তার ব্যত্যয় ঘটেনি। অযোগ্য শাসক, দুর্বল উত্তরাধিকার, অভ্যন্তরীণ কোন্দল, নানা অসন্তোষ, বিশাল সাম্রাজ্য, অর্থনৈতিক সংকট, আরব-অনারব বৈষম্যসহ আব্বাসীয় আন্দোলনের ফলে এ রাজবংশের চূড়ান্ত পতন সূচিত হয়।

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত পরোক্ষ কারণগুলো পাঠ্য বইয়ের আলোকে বর্ণনা কর।

ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত উমাইয়া বংশের পতনের চূড়ান্ত কারণটি বিশ্লেষণ কর। 

৫. স্বৈরতান্ত্রিক মনোভাবের অধিকারী প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন বিভিন্ন গুণের অধিকারী হলেও তাঁর মধ্যে প্রবল সন্দেহপ্রবণতা ছিল। রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য অনেক ঘনিষ্ঠ প্রতিদ্বন্দ্বীকে তিনি নির্মমভাবে সরিয়ে দেন। আসলে ইরাকে জটিল রাজনৈতিক, জাতিগত বিদ্বেষ, বিভিন্ন গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের আত্মকলহ তাঁকে কঠোর হতে বাধ্য করেছিল। সাদ্দাম হোসেন বিভিন্ন কৌশলে শতধাবিভক্ত ইরাকিদের একত্র করে দীর্ঘমেয়াদি শাসন কায়েম করতে সক্ষম হন।

গ. উদ্দীপকের সঙ্গে আব্বাসীয় বংশের কোন শাসকের সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা কর।                        

ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত শাসকের শাসনকালকে আব্বাসীয়দের জ্ঞান-বিজ্ঞানের স্বর্ণযুগ বলা হয় কেন? যুক্তি দাও?                        

৬. ঐশি ও সংগীতা ইসলামের ইতিহাসের জনৈক শাসক সম্পর্কে কথা বলছিল। ঐশি সংগীতাকে জানায়, ইসলামের ইতিহাসের অগাস্টান যুগের প্রবর্তক এই শাসক জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিক্ষা-সংস্কৃতির অবাধ পৃষ্ঠপোষকতার জন্য বিশ্ববিখ্যাত বায়তুল-হিকমাহ গবেষণাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন। সংগীতা ঐশির সঙ্গে একমত পোষণ করে বলে যে তাঁর রাজত্বকালকে মুসলিম জ্ঞান-বিজ্ঞানের ইতিহাসের স্বর্ণযুগ বলা হয়।

গ. উদ্দীপকে ঐশি কোন শাসকের জ্ঞান-বিজ্ঞানের পৃষ্ঠপোষকতার কথা বলেছেন? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত শাসকের শাসনকালকে আব্বাসীয়দের জ্ঞান-বিজ্ঞানের স্বর্ণযুগ বলা হয় কেন? যুক্তি দাও।                        

৭. আকিব একটি খিলাফতের পতন সম্পর্কে তার নানার কাছে গল্প শুনছিল। ৫০০ বছরের অধিককাল শাসন করে এই রাজবংশ একদিকে যেমন সফলতার চরম স্বর্ণশিখরে পৌঁছে, অন্যদিকে বিভিন্ন কারণে এই বিশাল সাম্রাজ্যের পতন সূচিত হয়। এ ছাড়া জনৈক মোঙ্গল নেতা এই রাজ্যের রাজধানীতে আক্রমণ করে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেন। এই বংশের শেষ খলিফাকে হত্যার মাধ্যমে এর চূড়ান্ত পরিসমাপ্তি ঘটে।

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত ঘটনাটি তোমার পঠিত কোন রাজবংশের পতনের কারণগুলোর সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ?

ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত রাজবংশের পতনের চূড়ান্ত কারণটি তোমার পাঠ্য বইয়ের আলোকে ব্যাখ্যা কর।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা