শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

এসব কী হচ্ছে এফডিসিতে

প্রিন্ট ভার্সন
এসব কী হচ্ছে এফডিসিতে

এফডিসির এখনকার চিত্র দেখলে কষ্ট হয়, বুক ভেঙে কান্না আসে। একসময় তারকাদের ঢল থাকত এখানে। আর এখন ছবি নির্মাণ নেই বলে এফডিসি জনশূন্য হয়ে পড়েছে। এমন ক্ষোভ আর হতাশা এখন সিনিয়র নির্মাতা, শিল্পী আর কলাকুশলীদের। কেপিআইভুক্ত এই এলাকায় নিয়মবহির্ভূত নানা কর্মকাণ্ড চললেও প্রশাসনের টনক নড়ে না। এসব নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করেছেন— আলাউদ্দীন মাজিদ

 

নানা অঘটন

এফডিসিতে মারামারি, হাতাহাতি, মাদক সেবন, মদ্যপ অবস্থায় অপমৃত্যু, একে অপরকে বহিষ্কার, অসামাজিক কার্যকলাপ, সমিতির অফিসে বসে নায়করাজ রাজ্জাক সম্পর্কে মানহানিকর মন্তব্য করাসহ সবকিছুই চলে প্রশাসনের নাকের ডগায়, অথচ প্রশাসন এসব দেখেও দেখে না। ফলে অনিয়ম-অন্যায়ের মাত্রা বেড়েই চলেছে। গত ১৭ জুলাই এফডিসিতে চলচ্চিত্র উৎপাদন ব্যবস্থাপক সমিতি ও চলচ্চিত্র সহকারী পরিচালক সমিতির মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। রাত ৮টার সময় এফডিসির কড়ইতলায় শাপলা মিডিয়া প্রযোজিত ‘বয়ফ্রেন্ড’ সিনেমার শুটিং স্পটে ছবিটির প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করছিলেন জিয়াউল হক মুনির। কর্মরত অবস্থায় সহকারী পরিচালক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সরদার মামুন ও এ সংগঠনের সহ-সভাপতি কাজী মুনির দলবল নিয়ে জিয়াউল হক মুনিরের ওপর হামলা করেন। আহত হন মুনির। এর আগে এমডির সভাকক্ষে চলচ্চিত্রকারদের সঙ্গে মতবিনিময় কালে এমডি আমির হোসেনের উপস্থিতিতে প্রযোজক আজিজ ও ইকবাল চরম বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন এবং সভা পণ্ড হয়ে যায়। গত ২৬ আগস্ট রাত ৯টার দিকে এফডিসির আট নম্বর ফ্লোরের দ্বিতীয় তলা থেকে মদ্যপ অবস্থায় পড়ে মারা যান চলচ্চিত্র ব্যবস্থাপক আবু সিদ্দিক। এমন সব অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে এফডিসিতে। অথচ এমডি বলেন তিনি কিছুই জানেন না।

 

এফডিসিতে কেন সমিতি

এফডিসি হচ্ছে কেপিআইভুক্ত এলাকা। যেখানে কোনো সমিতি বা ট্রেড ইউনিয়নের অফিস থাকা অবৈধ। তা সত্ত্বেও কীভাবে এসবের অনুমতি দেওয়া হলো। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সিনিয়র চলচ্চিত্রকার জানান, আশির দশকের শুরুর দিকে সংস্থার এমডি কর্নেল [অব.] শাহাবউদ্দীন এফডিসির মূল কাস্টমার প্রযোজকদের বিশ্রাম নেওয়ার জন্য তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের একটি রিটায়ারিং রুম করার অনুমতি দেন। এরপরের এমডি গ্রুপ ক্যাপ্টেন [অব.] সাইফুল আজম ১৯৮১ সালে পরিচালকদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য তাদের একটি স্টাডি রুমের অনুমতি দেন। একই কারণে ১৯৮৪ সালে শিল্পীদেরও স্টাডি রুমের অনুমতি দেওয়া হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই চলচ্চিত্রকার ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, পড়াশোনার কোনো বালাই নেই। স্টাডিরুম হয়ে গেছে সমিতি। এখানে নিত্যদিন চলে রাজনীতি, দলাদলি, অসামাজিক কার্যকলাপ আর আড্ডাবাজি। সম্প্রতি শিল্পী সমিতির এক কর্মকর্তা রীতিমতো আলোকসজ্জা করে ও আতশবাজি ফুটিয়ে সমিতির অফিসে ঘটা করে তার জন্মদিন পালন করেন। যা কেপিআইভুক্ত এলাকায় বেআইনি।

 

 

সমিতির ভাড়া বকেয়া

এফডিসিতে রয়েছে আটটি চলচ্চিত্র সমিতি ও দুটি কলাকুশলীর ট্রেড ইউনিয়ন অফিস। এসব অফিসের মাসিক ভাড়া আড়াই হাজার টাকা করে। বিদ্যুৎ ও পানির বিল আলাদা। এফডিসি প্রশাসনের এক কর্মকর্তা নাম না প্রকাশের শর্তে জানান, এত অল্প ভাড়া সত্ত্বেও সমিতিগুলো ভাড়া পরিশোধ করে না। গত বছরের এপ্রিল মাস পর্যন্ত বকেয়া ভাড়ার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬৪ লাখ টাকা। বিদ্যুৎ আর পানির বকেয়া বিলসহ এর পরিমাণ কোটি টাকার ওপরে। বর্তমানে এই বকেয়ার পরিমাণ প্রায় দুই কোটি টাকা ছাড়িয়েছে বলে জানান এই কর্মকর্তা। তার কথায় সমিতিগুলো যদি নিয়মিত ভাড়া পরিশোধ করত তাহলে সংস্থাটি কিছুটা হলেও লোকসান কাটিয়ে উঠতে পারত।

পরিচালক সমিতির মহাসচিব বদিউল আলম খোকন বলেন, আমরা তো চলচ্চিত্রের উন্নয়নের জন্য কাজ করছি। পার্টি আনছি। এতে সংস্থাটিই লাভবান হচ্ছে।

আবার ভাড়া দিতে যাব কেন?

 

নামেমাত্র আধুনিকায়ন

বেশ কজন চলচ্চিত্রকার জানালেন ২০১১ সালে সরকার এই সংস্থার আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণের জন্য প্রায় ৫৯ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল। দুর্নীতি আর অনিয়মের কারণে নির্দিষ্ট সময়ে অর্থাৎ ২০১৪ সালের জুনে তা তো শেষ হয়নি বরং অনেক দেরিতে গত বছর শেষ হলেও তা হয়েছে নামেমাত্র। কোথাও আধুনিকায়নের ছোঁয়া নেই। সময়মতো যথাযথভাবে কাজ শেষ করতে না পারায় প্রায় ৫৩ কোটি টাকা খরচ হওয়ার পর বাকি টাকা সরকার ফেরত নিয়ে গেছে। যেসব যন্ত্রপাতি কেনা হয়েছে তা যথাযথ না হওয়ায় অধিকাংশই পরিত্যক্ত ও অকেজো অবস্থায় পড়ে আছে। এগুলো কিনে শুধুই অর্থের অপচয় হয়েছে। ভবনগুলোর বাইরে ভিতরে সংস্কারকাজ দায়সারা গোছের হওয়ায় অল্প সময়ে তা বিবর্ণ হয়ে গেছে। সামান্য বৃষ্টিতে প্রশাসনিক ভবন আর ফ্লোরসহ বিভিন্ন ভবনের রুমগুলোর ছাদ চুয়ে পানি পড়ে কাগজ ও আসবাবপত্র নষ্ট হচ্ছে। শুটিং ফ্লোরগুলোর কোনো সংস্কারই হয়নি। ফলে এখনো ভগ্নদশায় রয়েছে এফডিসি।

 

 

মেকআপ রুমের ভগ্নদশা

সম্প্রতি এক নম্বর শুটিং ফ্লোরের কাছে যেতেই আমবাগানে জটলা আর ফ্লোরের মেকআপ রুম থেকে শোরগোলের শব্দ। হঠাৎ একজন মাথায় করে হাত-পা ভাঙা একটি চেয়ার নিয়ে মেকআপ রুম থেকে বেরিয়ে ঊর্ধ্বশ্বাসে ছুটছেন। মেকআপ রুমে ঢুকতেই নায়ক সম্রাট এগিয়ে এসে বললেন দেখুন তো কী কাণ্ড, বসতে গিয়ে দেখি চেয়ারের হাত-পা ভাঙা। খেয়াল না করে বসে পড়লে আজ নিশ্চিত দুর্ঘটনা ঘটত। এসি চলে না, অপরিচ্ছন্ন ওয়াশরুমের দুর্গন্ধে এখানে বসা দায়। চেয়ার নিয়ে হৈচৈ করার পর যে চেয়ারটি এনে দিয়েছে তাও ছেঁড়া, ভাঙাচোরা। এ অবস্থায় এখানে কাজ করব কীভাবে?  এমন ভগ্নদশা প্রতিটি মেকআপ রুম আর শুটিং ফ্লোরের। অথচ সরকার এফডিসির উন্নয়ন ও আধুনিকায়নের জন্য প্রায় ৫৯ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিলেন। সেই টাকার কী হলো। এমন প্রশ্ন এখন সব নির্মাতা-শিল্পী কলা কুশলীর।

 

 

চলচ্চিত্রের নির্মাণ কাজ নেই কেন?

এফডিসিতে এখন চলচ্চিত্রের নির্মাণ কাজ হয় কালেভদ্রে। গতকালও এখানে কোনো শুটিং ডাবিং হয়নি। কেন? এর জবাবে নির্মাতাদের বক্তব্য হলো— এমনিতে ছবি নির্মাণ কমে গেছে।

তার ওপর এফডিসিতে কাজ করতে গেলে বেসরকারি সংস্থা থেকে এখানে ফ্লোর কিংবা যন্ত্রপাতির ভাড়া বেশি গুনতে হয়। আবেদন করলে সহজে ফাইল নড়ে না। এ টেবিল সে টেবিল ঘুরতে ঘুরতে শিডিউল ঘাপলায় পড়তে হয়। তা ছাড়া নোংরা পরিবেশ তো আছেই। এত ঝক্কিঝামেলা দেখলে তো কোনো প্রযোজকই আর নির্মাণে আসবেন না।

 

 

নিরাপত্তা রক্ষীদের ক্ষোভ

এফডিসির নিরাপত্তা রক্ষীরা বলেন, কম জনবল নিয়েও আমরা যথাসাধ্য দায়িত্ব পালন করে আসছি। সরেজমিন দেখা গেছে গেটে সতর্ক পাহারায় নিয়োজিত রক্ষীরা। আগের মতো উেকাচ নিয়ে কাউকে আর প্রবেশ করানো হয় না। তারপরেও বেশ কিছু লোক অহরহ ঢুকছে।

কয়েকজন লোককে দেখা গেল ভিতরে ঢোকার জন্য রক্ষীদের চাপ দিচ্ছে। একপর্যায়ে আগত একজন লোক তার মোবাইল ফোনটি একজন রক্ষীকে দিয়ে বলেন, ধরেন কথা বলেন, এরপর ওইসব লোককে ভিতরে যেতে দিলেন সেই রক্ষী। ব্যাপার কী? জানতে চাইলে হতাশার সুরে তিনি বলেন, কিছু নির্মাতা, শিল্পী কলাকুশলীর লোকজনকে সংশ্লিষ্টরা ফোনে আমাদের শাসিয়ে এভাবে ঢুকতে দিতে বাধ্য করেন। এফডিসির মতো স্পর্শকাতর একটি প্রতিষ্ঠানের জন্য এসব ঘটনা উদ্বেগের ও অপমানজনক।

 

 

এমডি যা বললেন

এফডিসির এমডি আমির হোসেনের কাছে এসব বিষয়ে জানতে চাইলে তার কথায়— সমিতিগুলোকে বার বার তাগাদা দিলেও তারা বকেয়া ভাড়া দিতে আগ্রহ দেখায় না।

শুটিংফ্লোরসহ এফডিসির যত ভগ্নদশা রয়েছে তা সংস্কার করতে সরকারের কাছে ১৫ কোটি টাকার থোক বরাদ্দ চেয়েছি। এটি পেলে ডিসেম্বরের মধ্যে সব ঠিক হয়ে যাবে। আর নানা অঘটনের বিষয়টি আমি এখন থেকে গুরুত্ব দিয়ে দেখব। এসব বিষয়ে আর কোনো কথা বলতে চাই না।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক
আদর-সালওয়ার স্বপ্নভঙ্গের গল্প...
আদর-সালওয়ার স্বপ্নভঙ্গের গল্প...
শখের রূপনগর
শখের রূপনগর
বারো রকম মানুষের তারিক আনাম খান - থামলে ভালো লাগে
বারো রকম মানুষের তারিক আনাম খান - থামলে ভালো লাগে
সংগ্রামী নারী  জয়া আহসান
সংগ্রামী নারী জয়া আহসান
যাত্রা থেকে সিনেমায় তারা
যাত্রা থেকে সিনেমায় তারা
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
কেউ গায়ের গন্ধ টের পায়নি
কেউ গায়ের গন্ধ টের পায়নি
শিল্পী থেকে সফল নির্মাতা
শিল্পী থেকে সফল নির্মাতা
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
সর্বশেষ খবর
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা