শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ আগস্ট, ২০২২

নায়করাজের শূন্যতা কাটেনি

প্রিন্ট ভার্সন
নায়করাজের শূন্যতা কাটেনি

চলচ্চিত্রের যে কোনো উৎসবে মধ্যমণি হয়ে থাকেন একজনই। তিনি নায়করাজ রাজ্জাক। এমন উচ্চতায় যে রাজার আসন, মৃত্যু তাঁকে কখনো ছুঁতে পারে না। এ দেশের চলচ্চিত্র জগতে নায়করাজের শূন্যতা কখন কাটবে তা কেউ জানে না।  আজ তাঁর পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে লিখেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

নায়করাজ রাজ্জাক। বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি। একাধারে অভিনেতা, প্রযোজক ও পরিচালক হিসেবে চলচ্চিত্র অঙ্গনে ভূমিকা রেখেছেন তিনি। ১৯৬৪ সালে নতুন জীবন গড়তে সাধারণ মানুষ হিসেবে রাজ্জাক পরিবারসহ ঢাকায় চলে আসেন প্রায় অসহায় অবস্থায়। কঠোর পরিশ্রম আর জীবনের প্রতিটি মুহূর্তের সঙ্গে সংগ্রাম করে হয়েছেন নায়করাজ রাজ্জাক। ‘বেহুলা’ চলচ্চিত্রে নায়ক হিসেবে ঢালিউডে প্রথম উপস্থিত হন এবং সবার মন জয় করে নেন। দর্শকের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে নায়করাজ উপাধি পান। ২০১১ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে তিনি আজীবন সম্মাননা অর্জন করেন। চারবার জাতীয় সম্মাননা লাভ করেন। রাষ্ট্র তাঁকে সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘স্বাধীনতা পদক’-এ ভূষিত করে। রাজ্জাক তাঁর অসীম মনোবল, অমানুষিক পরিশ্রম আর মমতার মাধ্যমে নিজের লক্ষ্যে পৌঁছেছেন। চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি হয়েছেন। রাজ্জাক ঢাকায় এসে প্রথমে কমলাপুরে বাসা নেন। এরপর চলচ্চিত্র নির্মাতা জব্বার খানের কাছে যান। তিনি রাজ্জাককে ইকবাল ফিল্ম লিমিটেডে কাজ করার সুযোগ দেন। ‘উজালা’ ছবির মধ্য দিয়ে শুরু হলো রাজ্জাকের ঢাকার চলচ্চিত্র জীবন। একসময় পরিচালক জহির রায়হানের সহকারী হিসেবে যোগ দেন। লোককাহিনি নিয়ে জহির রায়হান তখন ‘বেহুলা’ ছবিটি নির্মাণ করতে যাচ্ছেন। জহির তাঁকে বললেন আপনিই আমার ছবির নায়ক। জহির রায়হানের সুনিপুণ হাতের  ছোঁয়ায় অসাধারণ লখীন্দর হয়ে দর্শকদের সামনে উপস্থিত হলেন রাজ্জাক। বেহুলা ১৯৬৬ সালে মুক্তি পায়। ছবিটি সুপারহিট হয়। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পায় আরেকজন অপরিহার্য নায়ক। দেশ স্বাধীন হওয়ার আগে নির্মিত বেশির ভাগ ছবির সাফল্যে রাজ্জাক হয়ে ওঠেন চলচ্চিত্রের অপরিহার্য নায়ক। বাংলাদেশে পাক-ভারতীয় ছবির প্রদর্শন বন্ধ হয়ে গেলে ঢাকার চলচ্চিত্রকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব যাঁদের ওপর পড়ে রাজ্জাক তাঁদের মধ্যে একজন। দক্ষতা এবং নৈপুণ্যতার সঙ্গে রাজ্জাক একের পর এক ছবিতে অভিনয় করে যান। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রথম মুক্তি পায় রাজ্জাক অভিনীত ‘মানুষের মন’ ছবিটি। এটি ব্যবসাসফল হওয়ার কারণে নতুনভাবে বাংলাদেশে চলচ্চিত্র জেগে ওঠে। এই ছবির মধ্য দিয়ে শুরু হলো চলচ্চিত্রে নায়ক রাজ্জাকের যুগ। এরপর মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে প্রথম ছবি চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘ওরা ১১ জন’, এস এম শফির ‘ছন্দ হারিয়ে গেল’, কাজী জহিরের ‘অবুঝ মন’ ছবিতে অভিনয় করে রাজ্জাক হয়ে যান বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের আইকন। নায়করাজের জন্ম ১৯৪২ সালের ২৩ জানুয়ারি কলকাতায়। ২০১৭ সালের ২১ আগস্ট সন্ধ্যা ৬টা ১৩ মিনিটে সবাইকে কাঁদিয়ে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করেন দেশীয় চলচ্চিত্রের এই অবিসংবাদিত রাজা। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসের প্রথম সুপারস্টার, নায়ক রাজ্জাক আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা পান। নায়করাজ হিসেবে পরিচিত আবদুর রাজ্জাক প্রায় তিন দশক বাংলাদেশের সিনেমায় নায়ক হিসেবে দাপটের সঙ্গে অভিনয় করে একটা শক্ত প্রভাববলয় তৈরি করেছিলেন। অনেকে বলছেন ৭৫ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যুতে একটা অধ্যায়ের প্রস্থান হওয়ার কথা। তাঁর চিরবিদায়ে বাংলাদেশের সিনেমা জগতে বিশাল শূন্যতা তৈরি হয়েছে বলে অনেকে মনে করছেন। ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নায়করাজকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে স্বর্বস্তরের মানুষের ঢল নেমেছিল। তাদের মধ্যে তরুণ-তরুণী থেকে শুরু করে ষাটের বেশি বয়সের নারী-পুরুষকে দেখা গিয়েছিল। তাদের অনেকে বলছেন, রাজ্জাক অভিনীত সিনেমা দেখলে তাঁরা যেন নিজের জীবনকে খুঁজে পেতেন। তাদের অনেকের মতে নায়করাজের চলে যাওয়ায় সিনেমা জগতেই বড় শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তা পূরণ করা সম্ভব হবে কি না, এ নিয়েও অনেকে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। বাংলাদেশের সিনেমার সাদাকালো যুগ থেকে শুরু করে রঙিন যুগ পর্যন্ত দাপটের সঙ্গে অভিনয় করেন রাজ্জাক। একের পর এক সিনেমা করে তিনি নায়করাজ হিসেবে পরিচিতি পান। ৫০ বছর ধরে চলচ্চিত্র শিল্পে তিনি তিন শর বেশি ছবিতে অভিনয় করেন। বিবিসি বাংলাকে নায়করাজের মৃত্যু-পরবর্তী সময়ে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিকল্প ধারার চলচ্চিত্র নির্মাতা মোরশেদুল ইসলাম বলেন, রাজ্জাক সুযোগ পেয়ে সেটাকে যথাযথভাবে কাজে লাগান। রাজ্জাক বিভিন্ন ধরনের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। কখনো একটা গন্ডির মধ্যে নিজেকে আবদ্ধ রাখেননি তিনি। তিনি নীল আকাশের নিচে, ময়নামতি, অবুঝ মন বা আবির্ভাবের মতো একের পর এক রোমান্টিক ছবিতে কাজ করেছেন। একই সঙ্গে একেবারে অন্য ধরনের ছবি যেমন জীবন থেকে নেয়া, আলোর মিছিলের মতো একটু রাজনৈতিক ছবিতে তিনি অভিনয় করেছেন। পুরোপুরি ভিন্ন ট্র্যাকের অশিক্ষিত বা ছুটির ঘণ্টাসহ সামাজিক বা বক্তব্যধর্মী ছবিতে কাজ করেছেন। আবার রংবাজ ছবিতে খলনায়ক চরিত্রে অভিনয় করেছেন। যে ছবিটি ছিল বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের টার্নিং পয়েন্ট। রংবাজ দিয়েই রোমান্টিক নায়ক রাজ্জাক নিজেকে একেবারে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করে বাংলাদেশে অ্যাকশনধর্মী সিনেমার সূচনা ঘটিয়েছিলেন সেই ১৯৭৩ সালে। রাজ্জাক, সুচন্দা, শবনম, কবরী, ববিতা এবং শাবানাসহ তখনকার অনেক অভিনেত্রীকে নিয়ে একের পর এক সিনেমায় অভিনয় করেছেন এবং সব সিনেমাই ব্যবসাসফল হয়েছে। সুযোগ এবং অন্যদের সহযোগিতার পাশাপাশি নিজের চেষ্টা এবং পরিশ্রম বিশেষ প্রয়োজন। বাণিজ্যিক ছবির পরিচালক এবং প্রযোজক গাজী মাজহারুল আনোয়ার রাজ্জাককে নিয়ে ১৮টি ছবি নির্মাণ করেছেন।

গাজী মাজহার বলেন, ‘প্রতিটি ছবির ক্ষেত্রেই মনে হয়েছে, রাজ্জাক যেন চলচ্চিত্রে নতুন এসেছেন। নতুন করে শিখছেন। এ ছাড়া যেহেতু শুরুটা ছিল খুব কষ্টের। তা রাজ্জাক সবসময় মনে রাখতেন। এসব গুণ তাঁকে শীর্ষে নিয়ে গেছে। রাজ্জাকের সমসাময়িক নায়ক আলমগীর শক্তিমান অভিনেতা হিসেবে এসেছিলেন। তারপর জাফর ইকবাল, বুলবুল আহমেদ, সোহেল রানা নামে পরিচিত মাসুদ পারভেজ এবং ফারুকসহ অনেকে এসেছেন। সবার মাঝে রাজ্জাকের স্বকীয়তা ছিল বলে তিনি জনপ্রিয়তার শীর্ষেই থেকেছেন।’

এটা বিরল বলে মনে করে নির্মাতা মোরশেদুল ইসলাম বলেন, ‘রাজ্জাকের সমসাময়িক অন্যরাও ভালো করেছেন। কিন্তু তাঁরা কেউ রাজ্জাকের জনপ্রিয়তার কাছে যেতে পারেননি। রাজ্জাকের জনপ্রিয়তা দীর্ঘ সময়ের। তাঁর মৃত্যুর পর সাধারণ মানুষের ঢলে তা দেখা গেছে। সুতরাং তিনি কালোত্তীর্ণ হতে পেরেছেন’। বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব ফরিদুর রেজা সাগর মনে করেন, ‘রাজ্জাক যে সময়কে উত্তীর্ণ করতে পেরেছেন, সে ধরনের অভিনেতা সব সময় পাওয়া মুশকিল। মহানায়ক, নায়করাজরা কিন্তু ক্ষণজন্মা হন। আবার কত বছর পর আমরা আরেকজন নায়করাজ পাব তা কিন্তু আমরা জানি না। যাঁরা আলাদা নায়ক আছেন, তাঁরা প্রত্যেকে নিজ নিজ ভূমিকায় অনেক উজ্জ্বল। কিন্তু একজন তো মাথার মুকুট থাকেন। রাজ্জাক ভাই সেরকম মাথার মুকুট ছিলেন।’ গাজী মাজহারুল আনোয়ার বলেন, ‘এই শূন্যতা হয়তো পূরণ হবে, কিন্তু এই শূন্যতা পূরণে অনেক সময় নেবে।’

চলচ্চিত্র জগতের একটি পিলারের নাম রাজ্জাক : ববিতা

আমাদের দুজনের মধ্যে সম্পর্কটা ছিল বন্ধুত্বের, ভাইবোনের মতো। আমরা দুজনই কিংবদন্তি পরিচালক জহির রায়হানের হাত ধরে চলচ্চিত্রে এসেছি। তাই সম্পর্কটা পারিবারিকও। মাসখানেক দেখা না হলে একে অপরকে ফোন করে খবর নিতাম। রাজ্জাকের মৃত্যুর কয়েক দিন আগে রাজ্জাককে কল দিয়েছিলাম। আমি তাঁকে নিমন্ত্রণ করলাম। বললাম, ‘রাজ্জাক ভাই অনেক দিন দেখা হয় না। আমার বাসায়ও আপনি আসেন না অনেক দিন। ভাবিকে নিয়ে একবার আসেন। আপনাকে কিছু রান্না করে খাওয়াতে চাই। তিনি বললেন, থাইল্যান্ড যাবেন ঘুরতে। পরিবারের সবাইকে নিয়ে একটু বেড়াতে চাইছেন। সেখান থেকে এসে আমার বাসায় আসবেন। কাঁদতে কাঁদতে ববিতা বলেন, সে ভাগ্য আমি আর পেলাম কই। তাঁকে অনেকবারই রান্না করে খাইয়েছি। কিন্তু শেষবার যখন আবদার করলাম, কথা দিয়েও এলেন না তিনি। আমাদের অভিভাবক চলে গেলেন।’ ববিতা আরও বলেন, ‘আমার কাছে তিনি নায়ক ছিলেন না। তাঁর সঙ্গে সম্পর্কটা পারিবারিক। তিনি আমার সেরা বন্ধু ছিলেন, ভাই ছিলেন। আমি তাঁকে বলি দার্শনিক। জীবনের প্রতি তাঁর অগাধ মমতা ছিল। সময়কে তিনি কাজে লাগিয়েছেন সফলভাবে। তাঁর অবদান এ দেশের চলচ্চিত্র কোনো দিন ভুলতে পারবে না।’ ববিতা বলেন, রাজ্জাকের সঙ্গে ৪০টি ছবিতে নায়িকা হয়ে অভিনয় করেছেন তিনি। রাজ্জাকের নিজের প্রযোজনা ও পরিচালনার ছবিতেও তিনি অভিনয় করেছেন। বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেতা নায়করাজ রাজ্জাক। নায়করাজকে চলচ্চিত্রের সবাই অভিভাবক মনে করতেন।  ববিতা বলেন, চলচ্চিত্র জীবনের একটা পিলারের নাম ‘রাজ্জাক’।

ববিতা বলেন, বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে ‘রাজ্জাক’ যেমন একটি উজ্জ্বলতম নক্ষত্র, আমার জীবনেও রাজ্জাক ভাই তেমন। ছিলেন সবচেয়ে প্রিয় অভিভাবক। ববিতা নায়করাজ রাজ্জাকের নামে একটি ফিল্ম ইনস্টিটিউট গড়ার দাবি করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
আন্দোলন-ভূমিকম্পেও স্থির শাকিব খান
একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
সর্বশেষ খবর
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

এই মাত্র | রাজনীতি

আমরা মাদক নির্মূলে কঠিন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছি: এ্যানি
আমরা মাদক নির্মূলে কঠিন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছি: এ্যানি

৫৪ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা