শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ আগস্ট, ২০২২

নায়করাজের শূন্যতা কাটেনি

প্রিন্ট ভার্সন
নায়করাজের শূন্যতা কাটেনি

চলচ্চিত্রের যে কোনো উৎসবে মধ্যমণি হয়ে থাকেন একজনই। তিনি নায়করাজ রাজ্জাক। এমন উচ্চতায় যে রাজার আসন, মৃত্যু তাঁকে কখনো ছুঁতে পারে না। এ দেশের চলচ্চিত্র জগতে নায়করাজের শূন্যতা কখন কাটবে তা কেউ জানে না।  আজ তাঁর পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে লিখেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

নায়করাজ রাজ্জাক। বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি। একাধারে অভিনেতা, প্রযোজক ও পরিচালক হিসেবে চলচ্চিত্র অঙ্গনে ভূমিকা রেখেছেন তিনি। ১৯৬৪ সালে নতুন জীবন গড়তে সাধারণ মানুষ হিসেবে রাজ্জাক পরিবারসহ ঢাকায় চলে আসেন প্রায় অসহায় অবস্থায়। কঠোর পরিশ্রম আর জীবনের প্রতিটি মুহূর্তের সঙ্গে সংগ্রাম করে হয়েছেন নায়করাজ রাজ্জাক। ‘বেহুলা’ চলচ্চিত্রে নায়ক হিসেবে ঢালিউডে প্রথম উপস্থিত হন এবং সবার মন জয় করে নেন। দর্শকের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে নায়করাজ উপাধি পান। ২০১১ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে তিনি আজীবন সম্মাননা অর্জন করেন। চারবার জাতীয় সম্মাননা লাভ করেন। রাষ্ট্র তাঁকে সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘স্বাধীনতা পদক’-এ ভূষিত করে। রাজ্জাক তাঁর অসীম মনোবল, অমানুষিক পরিশ্রম আর মমতার মাধ্যমে নিজের লক্ষ্যে পৌঁছেছেন। চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি হয়েছেন। রাজ্জাক ঢাকায় এসে প্রথমে কমলাপুরে বাসা নেন। এরপর চলচ্চিত্র নির্মাতা জব্বার খানের কাছে যান। তিনি রাজ্জাককে ইকবাল ফিল্ম লিমিটেডে কাজ করার সুযোগ দেন। ‘উজালা’ ছবির মধ্য দিয়ে শুরু হলো রাজ্জাকের ঢাকার চলচ্চিত্র জীবন। একসময় পরিচালক জহির রায়হানের সহকারী হিসেবে যোগ দেন। লোককাহিনি নিয়ে জহির রায়হান তখন ‘বেহুলা’ ছবিটি নির্মাণ করতে যাচ্ছেন। জহির তাঁকে বললেন আপনিই আমার ছবির নায়ক। জহির রায়হানের সুনিপুণ হাতের  ছোঁয়ায় অসাধারণ লখীন্দর হয়ে দর্শকদের সামনে উপস্থিত হলেন রাজ্জাক। বেহুলা ১৯৬৬ সালে মুক্তি পায়। ছবিটি সুপারহিট হয়। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পায় আরেকজন অপরিহার্য নায়ক। দেশ স্বাধীন হওয়ার আগে নির্মিত বেশির ভাগ ছবির সাফল্যে রাজ্জাক হয়ে ওঠেন চলচ্চিত্রের অপরিহার্য নায়ক। বাংলাদেশে পাক-ভারতীয় ছবির প্রদর্শন বন্ধ হয়ে গেলে ঢাকার চলচ্চিত্রকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব যাঁদের ওপর পড়ে রাজ্জাক তাঁদের মধ্যে একজন। দক্ষতা এবং নৈপুণ্যতার সঙ্গে রাজ্জাক একের পর এক ছবিতে অভিনয় করে যান। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রথম মুক্তি পায় রাজ্জাক অভিনীত ‘মানুষের মন’ ছবিটি। এটি ব্যবসাসফল হওয়ার কারণে নতুনভাবে বাংলাদেশে চলচ্চিত্র জেগে ওঠে। এই ছবির মধ্য দিয়ে শুরু হলো চলচ্চিত্রে নায়ক রাজ্জাকের যুগ। এরপর মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে প্রথম ছবি চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘ওরা ১১ জন’, এস এম শফির ‘ছন্দ হারিয়ে গেল’, কাজী জহিরের ‘অবুঝ মন’ ছবিতে অভিনয় করে রাজ্জাক হয়ে যান বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের আইকন। নায়করাজের জন্ম ১৯৪২ সালের ২৩ জানুয়ারি কলকাতায়। ২০১৭ সালের ২১ আগস্ট সন্ধ্যা ৬টা ১৩ মিনিটে সবাইকে কাঁদিয়ে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করেন দেশীয় চলচ্চিত্রের এই অবিসংবাদিত রাজা। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসের প্রথম সুপারস্টার, নায়ক রাজ্জাক আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা পান। নায়করাজ হিসেবে পরিচিত আবদুর রাজ্জাক প্রায় তিন দশক বাংলাদেশের সিনেমায় নায়ক হিসেবে দাপটের সঙ্গে অভিনয় করে একটা শক্ত প্রভাববলয় তৈরি করেছিলেন। অনেকে বলছেন ৭৫ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যুতে একটা অধ্যায়ের প্রস্থান হওয়ার কথা। তাঁর চিরবিদায়ে বাংলাদেশের সিনেমা জগতে বিশাল শূন্যতা তৈরি হয়েছে বলে অনেকে মনে করছেন। ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নায়করাজকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে স্বর্বস্তরের মানুষের ঢল নেমেছিল। তাদের মধ্যে তরুণ-তরুণী থেকে শুরু করে ষাটের বেশি বয়সের নারী-পুরুষকে দেখা গিয়েছিল। তাদের অনেকে বলছেন, রাজ্জাক অভিনীত সিনেমা দেখলে তাঁরা যেন নিজের জীবনকে খুঁজে পেতেন। তাদের অনেকের মতে নায়করাজের চলে যাওয়ায় সিনেমা জগতেই বড় শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তা পূরণ করা সম্ভব হবে কি না, এ নিয়েও অনেকে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। বাংলাদেশের সিনেমার সাদাকালো যুগ থেকে শুরু করে রঙিন যুগ পর্যন্ত দাপটের সঙ্গে অভিনয় করেন রাজ্জাক। একের পর এক সিনেমা করে তিনি নায়করাজ হিসেবে পরিচিতি পান। ৫০ বছর ধরে চলচ্চিত্র শিল্পে তিনি তিন শর বেশি ছবিতে অভিনয় করেন। বিবিসি বাংলাকে নায়করাজের মৃত্যু-পরবর্তী সময়ে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিকল্প ধারার চলচ্চিত্র নির্মাতা মোরশেদুল ইসলাম বলেন, রাজ্জাক সুযোগ পেয়ে সেটাকে যথাযথভাবে কাজে লাগান। রাজ্জাক বিভিন্ন ধরনের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। কখনো একটা গন্ডির মধ্যে নিজেকে আবদ্ধ রাখেননি তিনি। তিনি নীল আকাশের নিচে, ময়নামতি, অবুঝ মন বা আবির্ভাবের মতো একের পর এক রোমান্টিক ছবিতে কাজ করেছেন। একই সঙ্গে একেবারে অন্য ধরনের ছবি যেমন জীবন থেকে নেয়া, আলোর মিছিলের মতো একটু রাজনৈতিক ছবিতে তিনি অভিনয় করেছেন। পুরোপুরি ভিন্ন ট্র্যাকের অশিক্ষিত বা ছুটির ঘণ্টাসহ সামাজিক বা বক্তব্যধর্মী ছবিতে কাজ করেছেন। আবার রংবাজ ছবিতে খলনায়ক চরিত্রে অভিনয় করেছেন। যে ছবিটি ছিল বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের টার্নিং পয়েন্ট। রংবাজ দিয়েই রোমান্টিক নায়ক রাজ্জাক নিজেকে একেবারে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করে বাংলাদেশে অ্যাকশনধর্মী সিনেমার সূচনা ঘটিয়েছিলেন সেই ১৯৭৩ সালে। রাজ্জাক, সুচন্দা, শবনম, কবরী, ববিতা এবং শাবানাসহ তখনকার অনেক অভিনেত্রীকে নিয়ে একের পর এক সিনেমায় অভিনয় করেছেন এবং সব সিনেমাই ব্যবসাসফল হয়েছে। সুযোগ এবং অন্যদের সহযোগিতার পাশাপাশি নিজের চেষ্টা এবং পরিশ্রম বিশেষ প্রয়োজন। বাণিজ্যিক ছবির পরিচালক এবং প্রযোজক গাজী মাজহারুল আনোয়ার রাজ্জাককে নিয়ে ১৮টি ছবি নির্মাণ করেছেন।

গাজী মাজহার বলেন, ‘প্রতিটি ছবির ক্ষেত্রেই মনে হয়েছে, রাজ্জাক যেন চলচ্চিত্রে নতুন এসেছেন। নতুন করে শিখছেন। এ ছাড়া যেহেতু শুরুটা ছিল খুব কষ্টের। তা রাজ্জাক সবসময় মনে রাখতেন। এসব গুণ তাঁকে শীর্ষে নিয়ে গেছে। রাজ্জাকের সমসাময়িক নায়ক আলমগীর শক্তিমান অভিনেতা হিসেবে এসেছিলেন। তারপর জাফর ইকবাল, বুলবুল আহমেদ, সোহেল রানা নামে পরিচিত মাসুদ পারভেজ এবং ফারুকসহ অনেকে এসেছেন। সবার মাঝে রাজ্জাকের স্বকীয়তা ছিল বলে তিনি জনপ্রিয়তার শীর্ষেই থেকেছেন।’

এটা বিরল বলে মনে করে নির্মাতা মোরশেদুল ইসলাম বলেন, ‘রাজ্জাকের সমসাময়িক অন্যরাও ভালো করেছেন। কিন্তু তাঁরা কেউ রাজ্জাকের জনপ্রিয়তার কাছে যেতে পারেননি। রাজ্জাকের জনপ্রিয়তা দীর্ঘ সময়ের। তাঁর মৃত্যুর পর সাধারণ মানুষের ঢলে তা দেখা গেছে। সুতরাং তিনি কালোত্তীর্ণ হতে পেরেছেন’। বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব ফরিদুর রেজা সাগর মনে করেন, ‘রাজ্জাক যে সময়কে উত্তীর্ণ করতে পেরেছেন, সে ধরনের অভিনেতা সব সময় পাওয়া মুশকিল। মহানায়ক, নায়করাজরা কিন্তু ক্ষণজন্মা হন। আবার কত বছর পর আমরা আরেকজন নায়করাজ পাব তা কিন্তু আমরা জানি না। যাঁরা আলাদা নায়ক আছেন, তাঁরা প্রত্যেকে নিজ নিজ ভূমিকায় অনেক উজ্জ্বল। কিন্তু একজন তো মাথার মুকুট থাকেন। রাজ্জাক ভাই সেরকম মাথার মুকুট ছিলেন।’ গাজী মাজহারুল আনোয়ার বলেন, ‘এই শূন্যতা হয়তো পূরণ হবে, কিন্তু এই শূন্যতা পূরণে অনেক সময় নেবে।’

চলচ্চিত্র জগতের একটি পিলারের নাম রাজ্জাক : ববিতা

আমাদের দুজনের মধ্যে সম্পর্কটা ছিল বন্ধুত্বের, ভাইবোনের মতো। আমরা দুজনই কিংবদন্তি পরিচালক জহির রায়হানের হাত ধরে চলচ্চিত্রে এসেছি। তাই সম্পর্কটা পারিবারিকও। মাসখানেক দেখা না হলে একে অপরকে ফোন করে খবর নিতাম। রাজ্জাকের মৃত্যুর কয়েক দিন আগে রাজ্জাককে কল দিয়েছিলাম। আমি তাঁকে নিমন্ত্রণ করলাম। বললাম, ‘রাজ্জাক ভাই অনেক দিন দেখা হয় না। আমার বাসায়ও আপনি আসেন না অনেক দিন। ভাবিকে নিয়ে একবার আসেন। আপনাকে কিছু রান্না করে খাওয়াতে চাই। তিনি বললেন, থাইল্যান্ড যাবেন ঘুরতে। পরিবারের সবাইকে নিয়ে একটু বেড়াতে চাইছেন। সেখান থেকে এসে আমার বাসায় আসবেন। কাঁদতে কাঁদতে ববিতা বলেন, সে ভাগ্য আমি আর পেলাম কই। তাঁকে অনেকবারই রান্না করে খাইয়েছি। কিন্তু শেষবার যখন আবদার করলাম, কথা দিয়েও এলেন না তিনি। আমাদের অভিভাবক চলে গেলেন।’ ববিতা আরও বলেন, ‘আমার কাছে তিনি নায়ক ছিলেন না। তাঁর সঙ্গে সম্পর্কটা পারিবারিক। তিনি আমার সেরা বন্ধু ছিলেন, ভাই ছিলেন। আমি তাঁকে বলি দার্শনিক। জীবনের প্রতি তাঁর অগাধ মমতা ছিল। সময়কে তিনি কাজে লাগিয়েছেন সফলভাবে। তাঁর অবদান এ দেশের চলচ্চিত্র কোনো দিন ভুলতে পারবে না।’ ববিতা বলেন, রাজ্জাকের সঙ্গে ৪০টি ছবিতে নায়িকা হয়ে অভিনয় করেছেন তিনি। রাজ্জাকের নিজের প্রযোজনা ও পরিচালনার ছবিতেও তিনি অভিনয় করেছেন। বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেতা নায়করাজ রাজ্জাক। নায়করাজকে চলচ্চিত্রের সবাই অভিভাবক মনে করতেন।  ববিতা বলেন, চলচ্চিত্র জীবনের একটা পিলারের নাম ‘রাজ্জাক’।

ববিতা বলেন, বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে ‘রাজ্জাক’ যেমন একটি উজ্জ্বলতম নক্ষত্র, আমার জীবনেও রাজ্জাক ভাই তেমন। ছিলেন সবচেয়ে প্রিয় অভিভাবক। ববিতা নায়করাজ রাজ্জাকের নামে একটি ফিল্ম ইনস্টিটিউট গড়ার দাবি করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মানবতার গানে চিরঞ্জীব সঞ্জীব
মানবতার গানে চিরঞ্জীব সঞ্জীব
শেখ সাদী খানের শ্রুতি নন্দন...
শেখ সাদী খানের শ্রুতি নন্দন...
হুমার প্রেম কাহিনি...
হুমার প্রেম কাহিনি...
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
সাহিত্যনির্ভর চলচ্চিত্র কেন নেই
সাহিত্যনির্ভর চলচ্চিত্র কেন নেই
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
সর্বশেষ খবর
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা