শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সাক্ষাৎকার : শাবনূর

অস্ট্রেলিয়ায় একাকী জীবনটা এনজয় করছি

প্রিন্ট ভার্সন
অস্ট্রেলিয়ায় একাকী জীবনটা এনজয় করছি

ঢালিউডের জনপ্রিয় নায়িকা শাবনূর দীর্ঘদিন ধরেই অস্ট্রেলিয়ায় প্রবাস জীবনযাপন করছেন। সম্প্রতি একটি ছেলের সঙ্গে নিজের ফেসবুক পেজে কয়েকটি ছবি পোস্ট করেন এই নায়িকা। এরপর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর প্রেম-বিয়ের খবর ঘটা করে চাউর হয়েছে।  এ নিয়ে শাবনূরের সঙ্গে মুঠোফোনে বলা কথা তুলে ধরেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ

 

হ্যালো, কেমন আছেন?

জি, ভীষণ ভালো আছি।

 

সময় কীভাবে কাটছে?

আমার আদরের পুত্র আইজানকে নিয়ে সময়টা বেশ ভালো কেটে যাচ্ছে। ওর পড়াশোনার দেখাশোনা করছি। আর কৃষিকাজ, বাগান করা এসব তো সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ প্রচার হয়ে গেছে। বলতে পারেন সবমিলিয়ে দারুণ সময় কাটছে আমার।

 

কিছুদিন আগে আপনার ফেসবুক পেজে একটি ছেলের সঙ্গে কয়েকটি ছবি পোস্ট করেছেন, বিষয়টি  আসলে কী?

আরে তেমন কিছু নয়। দেখুন তো মানুষ কী চোখে দেখেনি যে, স্ট্যাটাসে আমি ফটোশুট লিখেছি। এটা কোনো কথা হলো, আমাকে একদম বিয়ে পড়িয়ে দিচ্ছে।

 

তাহলে আসল বিষয়টি কী?

কিছুই না। এটি হচ্ছে একটি ফটোশুট করেছিলাম একটা সিনেমার জন্য। ডিরেক্টর বাদল খন্দকার বলেছিলেন আমার এই টাইপের একটা হিরো লাগবে। দেখ তো তোমার চোখে পড়ে কি না। পড়লে ওর সঙ্গে ফটোশুট করে পাবলিকলি দাও। পাবলিক যদি পছন্দ করে তাহলে তাকে হিরো বানাব। আমি আসলে সবসময় নতুন নায়ক প্রমোট করতে চাই। তাই এ ছেলেটার সঙ্গে ফটোশুট করে ফেসবুকে দিই। এর আগে সিয়ামের সঙ্গে একটা ছবি দিয়েছিলাম। ব্যস, এই তো আর কিছুই না। আর এটি নিয়েই আমাকে একেবারে বিয়েশাদি দিয়ে দিল। কান্ড দেখে হাসতে হাসতে আমি আর নেই।

 

সত্যি সত্যি বিয়ের পিঁড়িতে কখন বসছেন?

দেখুন, জীবন তো কারও জন্য থেমে থাকে না। জীবনটা যেভাবে চালাবেন সেভাবেই চলবে। বিয়ে করে যে আমাকে রাজা হতে হবে এমন কিছু নয়। বিয়ে করার দরকার ছিল করেছিলাম, বাচ্চার দরকার ছিল নিয়েছি। এখন আবার বিয়ে করে লাটে উঠে যাব তা কিন্তু নয়। বিয়ে করলে যে খুব ভালো এবং না করলে খুব খারাপ থাকব এমন তো নয়। বিয়ে না করেই বরং আমি স্বাধীন আছি। বিয়ে না করেই আমার ইচ্ছা ও স্বাধীনতা নিয়ে আমি চলতে পারছি। ব্যক্তিগত জীবনে আমি স্বাধীনতাকে খুব পছন্দ করি। আমি মনে করি আবার যদি বিয়ে করি তাহলে আবার একটি বাইন্ডিংসে জড়িয়ে যাব। দায়িত্ব-কর্তব্য পালন আর বাধার মুখে পড়তে হবে। এসব আর ভালো লাগে না আমার। আমি একটি স্বাধীনতাপ্রিয় মানুষ। আমি ঘুরে ঘুরে উড়ে উড়ে বেড়াতে চাই। মুক্ত বিহঙ্গ যেমন ঘুরে উড়ে বেড়ায় আমিও তেমন চাই। একটা হাজব্যান্ড লাইফে থাকলেই কি না থাকলেই কি। কারণ আমি তো সেলফ ডিপেনডেন্ট। অনেকে বলে একা কীভাবে থাকবে। এটা ভুল ধারণা। দেখুন কত মানুষ সিংগেল লাইফ লিড করছে, কত সিংগেল মাদার রয়েছে এই অস্ট্রেলিয়ায়। তারা তো বেশ ভালোই আছে। আমিও একাকী ভালো থাকতে চাই। দেখুন, কোনো বাইন্ডিংস না থাকলে অনেক দূর এগিয়ে যাওয়া যায়। সবার লাইফ পার্টনার তো আর ভালো হয় না। বাইচান্স খারাপ পড়ে গেলে জীবনের কী অবস্থা হবে বলুন তো। ধরুন একটা কিছু এচিভ করতে যাচ্ছি কিন্তু আমার হাজব্যান্ড তাতে বাধা দিয়ে বসল। বলল, ওখানে না গেলে কি নয়, কাজটা না করলে কি নয়। বলেন, এভাবে কি বাধার মুখে আর এগোনো যায়। আরেকজন জীবনে এসে আমার ওপর পোদ্দারি করুক এটি আমি আর মেনে নিতে পারব না। আমি বাস্তবতা মেনে নিয়েছি। একাকী আমি আমার জীবনটা এনজয় করছি। বাকি জীবনটা এভাবেই ভালো থাকতে চাই।

 

চলচ্চিত্র জগতে এখন শাকিব-অপু-বুবলীর গোপন প্রেম বিয়ে নিয়ে বেশ অস্থিরতা চলছে, এতে কী চলচ্চিত্র জগতের ক্ষতি হচ্ছে না?

শাকিব-অপুর ক্ষেত্রে বলব তাদের কেন মিল হলো না তারাই জানে। কারণ এটি তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। তবে এতে চলচ্চিত্র জগতের কম বেশি ক্ষতি যে হচ্ছে না তা কিন্তু নয়। আমার মনে হয় একটা আর্টিস্ট তৈরি হতে অনেক সময় লাগে। কাজ করতে করতে একসময় ম্যাচিউরড পজিশনে যায়। বর্তমানে শাকিব আর অপু ম্যাচিউরড পজিশনে এসেছে কেবল। কিন্তু নেটিজনরা এদের নিয়ে এত বেশি কথা বলে এতে করে তাদের এগিয়ে যাওয়াটা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন কাজের চেয়ে নোংরামি হচ্ছে বেশি। আর একটা কথা হলো, আমাদের আর্টিস্টদের এত বেশি দুর্নাম হওয়ার কারণ মিডিয়ায় তাদের ফোকাস বেশি। আর্টিস্টদের বাইরে সবাই সব করছে। কিন্তু তারা সাধারণ মানুষ বলে তাদেরটা চোখে পড়ছে না। ধরুন আমি সোনারগাঁও হোটেলে গেলাম। ওখানে আমাকে সবাই চেনে। তাই আমি চাইলেও ওখানে কোনো খারাপ কাজ করলে মিডিয়াসহ সবার চোখে পড়বে। কিন্তু একজন সাধারণ মানুষ যাকে কেউ চেনে না সে তো সেখানে গিয়ে যে কোনো অন্যায় কাজ করলে তাকে কেউ চেনে না বলে সেই খবর আর প্রকাশ হলো না। মিডিয়ায় ভালো-মন্দ দুই-ই আছে। তাই একজনের মন্দ কাজের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ভিউ আর আয় বাড়াতে সবার বিরুদ্ধে নেতিবাচক বানোয়াট খবর প্রচার করবে এটি কিন্তু ঠিক নয়। এদের মধ্যে মনুষ্যত্বের অভাব আছে।

সবার ব্যক্তিগত জীবন বলে কিছু আছে। এমন গর্হিত কাজকে আমি খুবই খারাপ চোখে দেখি। যেমন যে ছেলেটার সঙ্গে ফেসবুক পেজে ছবি পোস্ট করেছি আমি বলিনি যে, আমি বিয়ে করেছি, আমি লিখেও দিয়েছি ফটোশুট। তাও কী মানুষ দেখেনি। আমাকে নিয়ে স্ক্যান্ডাল শুরু হয়ে গেল। ভিউ বাড়াতে নোংরামির একটা সীমা থাকা দরকার। মানুষ আসলে অনেক নিচে নেমে গেছে। এসব দেখে নিজের কাছে খুব অস্থির লাগে। মনে হয় নিঃশ্বাস ফেলার জায়গা হারিয়ে ফেলেছি।

 

যা হোক, দেশে ফিরছেন কবে?

বাচ্চাটার স্কুল খোলা, পড়ালেখা আর পরীক্ষা চলছে। এ অবস্থায় আসতে পারছি না এখনই। কারণ আমার সব সেক্রিফাইস এখন শুধু আমার সন্তানের জন্য। ওর স্কুল ছুটি হোক তারপর অবশ্যই আসব।

 

জাজ মাল্টিমিডিয়ার একটি ছবিতে কাজের কথা ছিল, সেটির কী খবর?

জাজের একটি নয়, দুটি ছবিতে কাজের কথা রয়েছে। তাছাড়া আবুল কালাম আজাদ, ফিরোজ, বাদল খন্দকার, গাজী মাহাবুবসহ বেশ কজন সিনিয়র ডিরেক্টর আমাকে নিয়ে কাজ করার জন্য অপেক্ষায় রয়েছেন।  আমি চাইলে এখনই ছয়-সাতটি ছবিতে সাইন করতে পারি। কিন্তু বাচ্চার পড়াশোনার জন্য তাদের এখনই কথা দিতে পারছি না। সবাইকে বলেছি আমি অবশ্যই কাজ করব। আমাকে আরেকটু সময় দিন প্লিজ।

এই বিভাগের আরও খবর
চার নায়ক এক ভিলেন
চার নায়ক এক ভিলেন
মন খারাপ শাবনূরের
মন খারাপ শাবনূরের
হানিফ সংকেতের ইত্যাদি এবার কুড়িগ্রামের উলিপুরে
হানিফ সংকেতের ইত্যাদি এবার কুড়িগ্রামের উলিপুরে
‘গানটা নাকি পঞ্চমের বাসার কাজের বুয়ার লেখা!’
‘গানটা নাকি পঞ্চমের বাসার কাজের বুয়ার লেখা!’
রোমান্টিক আর অ্যাকশনে আটকে আছে ঢাকাই ছবি
রোমান্টিক আর অ্যাকশনে আটকে আছে ঢাকাই ছবি
এটিএন বাংলায়  ধারাবাহিক ‘মেহমেদ’
এটিএন বাংলায় ধারাবাহিক ‘মেহমেদ’
অবশেষে ফিরছেন পপি
অবশেষে ফিরছেন পপি
রাজনীতি নিয়ে খুরশীদ আলম
রাজনীতি নিয়ে খুরশীদ আলম
ফের ছোটপর্দায় স্বস্তিকা দত্ত
ফের ছোটপর্দায় স্বস্তিকা দত্ত
শুটিংয়ে পা ফুলে ঢোল, শরীরে তীব্র যন্ত্রণা ঋষভের
শুটিংয়ে পা ফুলে ঢোল, শরীরে তীব্র যন্ত্রণা ঋষভের
স্মৃতিতে সেই জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন
স্মৃতিতে সেই জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন
আলিয়া কেন সেরা
আলিয়া কেন সেরা
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

এই মাত্র | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৪৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৪৯ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

১৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

৪৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ
আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ
পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার
ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রেনেজ সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন চসিক মেয়র
ড্রেনেজ সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিকেএসপি’তে আমন্ত্রণমূলক আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল চ্যাম্পিয়নশিপের উদ্বোধন
বিকেএসপি’তে আমন্ত্রণমূলক আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল চ্যাম্পিয়নশিপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যয় সংকোচনে ১৬ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে নেসলে
ব্যয় সংকোচনে ১৬ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে নেসলে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেলো তিন হাজার শিক্ষার্থী
বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেলো তিন হাজার শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাসে বোমা বিস্ফোরণ
সিরিয়ায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাসে বোমা বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ২ জনের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে ২ জনের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালির যে গ্রামে বাড়ি কিনলেই মিলবে ২৩ হাজার ডলার
ইতালির যে গ্রামে বাড়ি কিনলেই মিলবে ২৩ হাজার ডলার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন