শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

দর্শকের নয়নমণি

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দর্শকের নয়নমণি

একুশে পদকপ্রাপ্ত অভিনেতা এ টি এম শামসুজ্জামান একজনই, কিন্তু তাঁর পরিচয় একাধিক। তিনি কাহিনিকার, সংলাপ রচয়িতা, চিত্রনাট্যকার, চলচ্চিত্র পরিচালক এবং অভিনয়শিল্পী। সহকারী পরিচালক হিসেবে যাত্রা করে লেখক হিসেবে সুনাম অর্জন শেষে অভিনয়ে থিতু হন। টিভি নাটকেও সমান জনপ্রিয় ছিলেন। এই প্রয়াত কিংবদন্তিকে নিয়ে লিখেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

হতে চেয়েছিলেন সাহিত্যিক

অভিনয়ে সাফল্য লাভ করলেও এ টি এম শামসুজ্জামান মনে করেন কপালগুণে তিনি অভিনেতা হয়ে গেছেন। তিনি হতে চেয়েছিলেন সাহিত্যিক। বিখ্যাত লেখক-সাহিত্যিক ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, সত্যেন সেন, রণেশ দাসগুপ্ত, উদয়ন চৌধুরী, খালেদ চৌধুরী প্রমুখ ব্যক্তির সংস্পর্শ এবং অনুপ্রেরণা তাঁকে এ পর্যায়ে নিয়ে এসেছে। প্রায় শতাধিক চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্যকার এবং প্রায় তিন শতাধিক চলচ্চিত্রের অভিনেতা এ টি এম শামসুজ্জামান।

 

জীবনের মজার যত ঘটনা

ভালো-মন্দ দুই ধরনের চরিত্রেই অভিনয় করেছেন তিনি। মন্দ চরিত্রে অভিনয় এমনভাবে বিশ্বাসযোগ্য হতো যে, মাঝে মধ্যে তাঁকে বিড়ম্বনায় পড়তে হতো। একদিন জুমার দিনে গোসল করে পাজামা-পাঞ্জাবি পরে যখন মসজিদে যাচ্ছিলেন তখন এক লোক এ টি এম শামসুজ্জামানকে জিজ্ঞাসা করলেন- কোথায় যাচ্ছেন? এ টি এম বললেন, মসজিদে যাচ্ছি। লোকটি বলল, জুমার নামাজ পরে আপনার লাভ কী? জীবনে এত আকাম করেছেন বুঝতে পারছেন না? আপনি একটা বাজে লোক। ‘সিনেমায় আমাকে দেখে তারা খারাপ ভেবেছে, এতেই আমার আনন্দ’- এ টি এম শামসুজ্জামান এক সাক্ষাৎকারে কথাটি বলেছিলেন। পর্দায় তাঁর অভিনয় দেখে দর্শক কখনো হেসেছে, কখনো কেঁদেছে; তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই যেটি হয়েছে তা হলো : দর্শক তাঁকে দেখে ঘৃণায় মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে! আর এখানেই একজন খলচরিত্রে অভিনেতার সার্থকতা। এমনটাই মনে করতেন এই অভিনেতা। একবার এক গ্রামে শুটিং করতে গেছেন তিনি। ভোরবেলা পুকুরপাড়ে হাঁটছিলেন। এক মহিলা পুকুর থেকে কলস ভরে পানি নিয়ে পুকুর ঘাটের সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠে এ টি এমের সামনে পড়তেই চিৎকার দিয়ে বলে উঠলেন, ‘ও আল্লাগো এই শয়তান ব্যাডা এইহানে কি করে’। বলতে বলতেই ভয়ে কলস ফেলে উঠেপড়ে দৌড়। এ টি এম মুচকি হাসলেন ও তৃপ্তি পেলেন এই ভেবে ‘পর্দায় আমার খলনায়কের চরিত্রে অভিনয় করা তাহলে সার্থক হয়েছে।’ স্কুলে পড়ার সময় এ টি এম শামসুজ্জামান ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর সান্নিধ্য পান। নানা-নাতির সম্পর্ক ছিল দুজনের। বালক এ টি এম একবার নানাকে জব্দ করার জন্য প্রশ্ন করেছিলেন, ‘নানা, আপনি এতগুলো সন্তান নিয়েছেন কেন?’ প্রশ্ন শুনে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ বলেছিলেন, ‘আমি একজন রবীন্দ্রনাথের অপেক্ষায় আছি।’ স্কুল জীবনে এ টি এম শামসুজ্জামানের বন্ধু ছিলেন শিল্পী রফিকুন নবী। রফিকুন নবী প্রায়ই বলতেন, ‘কাল স্কুলে আসার সময় মাথায় তেল দিয়ে আসিস।’ বন্ধুর কথামতো এ টি এম মাথায় তেল দিয়ে স্কুলে আসতেন। খাতার সাদা পাতা রফিকুন নবী এ টি এমের তেল-মাথায় ঘষে নিতেন। তারপর ওই পাতায় তিনি ইচ্ছামতো ছবি আঁকতেন। পাড়ায় নাটকের মহড়া হচ্ছে। অনেক মানুষের ভিড়। কিন্তু বালক এ টি এম শামসুজ্জামানকে কেউ ঢুকতে দিচ্ছে না। একদিন বুদ্ধি করে তিনি নাটকের শিল্পীদের চা খাওয়ানোর কথা বলে চায়ের কাপ নিয়ে ঢুকে পড়লেন মহড়াকক্ষে। একদিন এক কান্ড হলো- প্রমোটার আসেননি। এই সুযোগটি নিলেন এ টি এম শামসুজ্জামান। প্রমোটারের কাজ শুরু করলেন। হয়ে গেলেন নাটকের একজন। চলচ্চিত্রে কাজের আশায় এ টি এম শামসুজ্জামান পরিচালক উদয়ন চৌধুরীর কাছে এসেছেন। তিনি ৫০০ পৃষ্ঠার একটি পান্ডুলিপি হাতে ধরিয়ে দিয়ে বললেন, তাড়াতাড়ি তিনটি কপি করে নিয়ে এসো। এ টি এম রাত জেগে খুব খেটে ১২ দিনের মধ্যেই তিনটি কপি করে জমা দিলেন। উদয়ন চৌধুরী দেখে প্রশংসা করে বললেন, দারুণ হয়েছে! তারপর তিনটি পান্ডুলিপিই তিনি ময়লার বাক্সে ছুড়ে ফেলে দিলেন। এ টি এম অবাক। উদয়ন চৌধুরী বললেন, আমি তোমার ধৈর্যশক্তির পরীক্ষা নিতে চেয়েছিলাম। তুমি পরীক্ষায় পাস করেছ। তুমি এখন থেকে আমার তিন নম্বর সহকারী। সিনেমায় নাম লিখিয়েছেন শুনেই এ টি এম শামসুজ্জামানের বাবা প্রচন্ড রেগে গেলেন। ফল হলো ভয়াবহ। তিনি ছেলেকে গলাধাক্কা দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দিলেন। তাতে অবশ্য ছেলের মন খারাপ হলো না। তিনি কাপড়চোপড় নিয়ে সোজা চলে গেলেন উদয়ন চৌধুরীর কাছে।

 

যেভাবে ‘নয়নমণি’র সফল মোড়ল

এ টি এম শামসুজ্জামানকে খোঁজছেন নির্মাতা আমজাদ হোসেন। চিত্রগ্রাহক রফিকুল বারী চৌধুরীকে দিয়ে খবর পাঠালেন। এ টি এম ভাবলেন হয়তো সহকারী পরিচালকের কাজ করতে হবে তাঁকে। আমজাদ হোসেন বললেন, ‘নয়নমণি’ বানাব। আপনি মোড়লের চরিত্রে অভিনয় করবেন। এ টি এম হাসবেন না কাঁদবেন বুঝতে পারলেন না। বললেন, ‘ভাই, আমার চেহারা না-হয় ভালো না, তাই বলে ভরা মজলিসে মশকরা করেন কেন?’ আমজাদ হোসেন হেসে বললেন, ‘মজা নয়। আমি আপনাকে নেওয়ার জন্যই বলছি।’ একজন ভয়ংকর মোড়লের চরিত্রে অভিনয় করতে হবে এটি ভাবতেই ভয় পেয়ে গেলেন তিনি। কাজটি না করার জন্য বড় অঙ্কের পারিশ্রমিক চাইলেন তিনি। আমজাদ হোসেন তাতেই রাজি হয়ে গেলেন। এ টি এম দেখলেন বিপদ তাঁর পিছু ছাড়ছে না। তিনি ‘আসি’ বলে পালিয়ে গেলেন। রফিকুল বারীকে দিয়ে তাঁকে ধরিয়ে আনা হলো। আমজাদ হোসেন বললেন আপনার ভয়ের কিছু নেই, আমি যেভাবে বলব সেভাবে শুধু ক্যামেরার সামনে অভিনয় করে যাবেন। হলোও তাই। ‘নয়নমণি’ মুক্তি পেল। আবারও ভয়ে পালিয়ে গেলেন  এ টি এম শামসুজ্জামান। কারণ ছবিতে তাঁর অভিনয় দেখে দর্শক যদি গালি দেয়। কিন্তু ছবি সুপারহিট এবং এ টি এমের দক্ষ অভিনয় দর্শক মনে ব্যাপক সাড়া জাগাল। এই ছবিতে তাঁর মুখের ‘ওই মিয়ারা’ সংলাপটি মানুষের মুখে মুখে ফিরল। আমজাদ হোসেন আবার এই সুখবর দিয়ে তাঁকে ধরে আনালেন। তিনি বিশ্বাস করতে পারছিলেন না এই সাফল্যের বিষয়টি। এই এক সিনেমা দিয়েই দর্শকের নয়নের মণি হয়ে উঠলেন এ টি এম শামসুজ্জামান।

মজার কথা...

মাছরাঙা টিভিতে ‘খলনায়ক’ নামে এক অনুষ্ঠানে শুটিং অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছিলেন এ টি এম। জসিমের সঙ্গে একটা ফাইট সিকোয়েন্স ছিল। ফাইটে কীভাবে কি করতে হবে এটা নিয়ে বেশ চিন্তায় পড়েছিলেন। জসিম হালকা করতে বলেছিলেন- ‘ভাই, এটা কোনো ব্যাপারই না। আমি আপনাকে ঘুষি দেওয়ার আগেই পড়ে যাবেন।’ কিন্তু হলো তার উল্টোটা। জসিম ফাইটে পাঞ্চ দেওয়ার সময় পড়ে যাওয়ার বদলে এ টি এম মুখ এগিয়ে দেন ভুল করে। অতএব, জসিমের ইয়া বড় ঘুষিতে এ টি এমের নাক ছানাবড়া...’।

 

সব চরিত্রেই সফলতা

এ টি এমের অভিনয়ের সবচেয়ে বড় দিক হচ্ছে তিনি একই সঙ্গে সিরিয়াস অভিনয় যেমন পারতেন, তেমনি সিরিয়াসনেসের ভিতরেও কমেডি ঢুকিয়ে দর্শক হাসাতে পারতেন। এমন ছবি আছে তিনি ভয়ংকর ভিলেন যেমন- চেতনা, বদসুরত; আবার এমন ছবি আছে তিনি সরল-সোজা যেমন- দায়ী কে; আবার এমন ছবিও আছে নিখাদ কমেডিয়ান যেমন- মোল্লাবাড়ির বউ। এ ধরনের কম্বিনেশন একমাত্র তাঁর মধ্যেই ছিল। দেশীয় ছবির আশির দশকের বিখ্যাত পত্রিকা ‘চিত্রালী’তে একটা লেখা ছাপা হয়েছিল তখনকার ব্যস্ত শিল্পী এ টি এমকে নিয়ে। বলা হয়েছিল- ‘এ টি এম ছাড়া ছবি জমে না।’ তাঁকে তুলে ধরার অল্প কথায় এটাই ছিল যথার্থ উপায়। আর ছবি জমানোর বিষয়টা তাঁর মাল্টিডাইমেনশনাল ক্যারেক্টার প্লে করার দক্ষতা থেকেই বলা হয়েছিল। মূল খলনায়ক হয়ে যেমন পর্দা কাঁপিয়েছেন আবার সহখলনায়ক হয়েও ‘ঘৃণা’র মতো ছবিতে নিজের মুনশিয়ানা দেখিয়েছেন। কমেডিতে তাঁর জুটি ছিল হুমায়ুন ফরীদির সঙ্গে। ‘ভন্ড’ ছবিতে তাঁর ২০ বছরের মুরগি চুরির অভিজ্ঞতার অভিনয় কে ভুলতে পারে!

 

জীবনচিত্র

২০২১ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি পরপারে চলে যান। মূল নাম আবু তাহের মোহাম্মদ শামসুজ্জামান। জন্ম ১৯৪১ সালের ১০ সেপ্টেম্বর, নোয়াখালীতে। স্কুলে তাঁর বন্ধু ছিলেন আরেক কিংবদন্তি অভিনেতা প্রবীর মিত্র। মঞ্চে কাজ করতেন ছাত্রজীবন থেকে। অভিনয়টা সে জন্যই রক্তে মিশে গিয়েছিল তাঁর। সর্বশেষ অভিনীত ছবি  ‘আলফা’।

এই বিভাগের আরও খবর
স্মৃতিকাতর মাধুরী
স্মৃতিকাতর মাধুরী
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
যুক্তরাষ্ট্র মাতাবেন আসিফ-আনিসা
যুক্তরাষ্ট্র মাতাবেন আসিফ-আনিসা
জেফারের বৃহস্পতি তুঙ্গে
জেফারের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মাকে নিয়ে সামিনা চৌধুরী
মাকে নিয়ে সামিনা চৌধুরী
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
দশে দশ তাসনিয়া ফারিণ
দশে দশ তাসনিয়া ফারিণ
শোবিজ তারকাদের বয়ানে পাক-ভারত যুদ্ধ
শোবিজ তারকাদের বয়ানে পাক-ভারত যুদ্ধ
পূর্ণিমার সৌভাগ্য
পূর্ণিমার সৌভাগ্য
সর্বশেষ খবর
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই স্থানে দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত, ১০ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একই স্থানে দুটি ট্রেন লাইনচ্যুত, ১০ ঘণ্টা পর চলাচল স্বাভাবিক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৮ দল নিয়ে নারী বিশ্বকাপ!
৪৮ দল নিয়ে নারী বিশ্বকাপ!

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সনদ নাগরিকের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে : আলী রীয়াজ
জাতীয় সনদ নাগরিকের সকল অধিকার সুরক্ষিত করবে : আলী রীয়াজ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশের মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের
সারাদেশের মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে দুধ দিয়ে গোসল যুবকের
অনলাইন জুয়ায় সর্বস্ব হারিয়ে দুধ দিয়ে গোসল যুবকের

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেপ্তার
পাপুলের স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ চলছে
শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ চলছে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেডআরএফের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হলেন অধ্যাপক মোর্শেদ
জেডআরএফের ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক হলেন অধ্যাপক মোর্শেদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব, মা-নবজাতক হাসপাতালে ভর্তি
চলন্ত ট্রেনে সন্তান প্রসব, মা-নবজাতক হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক ইরানি ব্যক্তিকে আটক করলো যুক্তরাজ্য পুলিশ
আরও এক ইরানি ব্যক্তিকে আটক করলো যুক্তরাজ্য পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক সপ্তাহের জন্য স্থগিত আইপিএল
এক সপ্তাহের জন্য স্থগিত আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতের পর এবার টেস্ট থেকে অবসরের পথে কোহলি!
রোহিতের পর এবার টেস্ট থেকে অবসরের পথে কোহলি!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য সংগীতশিল্পী মুস্তাফা জামান আব্বাসী আর নেই
বরেণ্য সংগীতশিল্পী মুস্তাফা জামান আব্বাসী আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে সামরিক সংঘাত : ভারতীয় শেয়ারের দাম কমেছে ৮৩ বিলিয়ন ডলার
পাকিস্তানের সঙ্গে সামরিক সংঘাত : ভারতীয় শেয়ারের দাম কমেছে ৮৩ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে বাংলাদেশ-চায়না টি সামিট ২০ মে
শাবিপ্রবিতে বাংলাদেশ-চায়না টি সামিট ২০ মে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১৬ জনকে শিক্ষাবৃত্তি দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১৬ জনকে শিক্ষাবৃত্তি দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নির্বাচিত সরকার না এলে বিনিয়োগ আসবে না
নির্বাচিত সরকার না এলে বিনিয়োগ আসবে না

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাংবাদিকতার স্বাধীনতা ছাড়া আইনের শাসন থাকবে না: আইন উপদেষ্টা
সাংবাদিকতার স্বাধীনতা ছাড়া আইনের শাসন থাকবে না: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম দিয়ে বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মির্জা ফখরুল
ধর্ম দিয়ে বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩
পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন

হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ফুলের বাগান
হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ফুলের বাগান

শনিবারের সকাল