শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৭, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫ আপডেট: ১০:৫৯, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস

পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান

দীপংকর বর
অনলাইন ভার্সন
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান

দূর দিগন্তের ডাকে সাড়া দিয়ে প্রতিবছর কোটি কোটি পরিযায়ী পাখি তাদের প্রজনন ক্ষেত্র অথবা শীতকালীন আশ্রয়ের সন্ধানে হাজার হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দেয়। এই অসাধারণ যাত্রা শুধুই প্রাকৃতিক প্রেরণায় নয় বরং টিকে থাকার এক নিরন্তর সংগ্রাম। উপযুক্ত আবহাওয়া, খাদ্য এবং বাসস্থানের খোঁজে তারা ছুটে চলে মহাদেশ থেকে মহাদেশে। এই পরিযান এক জটিল এবং বিস্ময়কর প্রক্রিয়া। দিক নির্ণয়, শারীরিক সক্ষমতা এবং অনুকূল পরিবেশ -এই বিষয়গুলো পরিযায়ী পাখিদের সফল যাত্রার জন্য অপরিহার্য। জলাভূমি, বনভূমি, তৃণভূমি এবং উপকূলীয় অঞ্চল-এইসব প্রাকৃতিক আবাসস্থল পরিযায়ী পাখিদের বিশ্রাম, খাদ্য সংগ্রহ এবং সাময়িক আশ্রয় দেওয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু দুঃখের বিষয়, মানুষের অসচেতনতা এবং পরিবেশের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে এই মূল্যবান আবাসস্থলগুলো আজ হুমকির মুখে।

পরিযায়ী পাখিদের বিস্ময়কর এ যাত্রা ও তার গুরুত্বকে কেন্দ্র করেই প্রতিবছর মে মাসের দ্বিতীয় শনিবার পালিত হয় বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস। ২০২৫ সালের ১০ মে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এই দিনটি। এবারের প্রতিপাদ্য- 'শেয়ার্ড স্পেসেস: ক্রিয়েটিং বার্ড-ফ্রেন্ডলি সিটিজ অ্যান্ড কমিউনিটিজ' অর্থাৎ 'অংশীদারিত্বের স্থান: পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গঠন'- পাখির সঙ্গে মানুষের সহাবস্থান নিশ্চিত করার জন্য এক তাৎপর্যপূর্ণ বার্তা নিয়ে এসেছে।

পরিযায়ী পাখিরা কেবল প্রকৃতির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে না, তারা বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য রক্ষায়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণ করে ফসল রক্ষা করে, ফুলের পরাগায়নে সাহায্য করে এবং বীজের বিস্তারে ভূমিকা রাখে। পরিযায়ী পাখিদের সংখ্যা হ্রাস পাওয়া পরিবেশের জন্য একটি অশনি সংকেত। এটি জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি এবং খাদ্যশৃঙ্খলের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।

আজকের শহর শুধু মানুষের বসবাসের স্থান নয়; এটি এখন জীববৈচিত্র্যের একটি জটিল ক্ষেত্র, যেখানে মানুষ ও প্রকৃতির সহাবস্থান জরুরি হয়ে পড়েছে। পরিযায়ী পাখিদের জন্য শহর সাময়িক আশ্রয়, খাদ্যের উৎস ও বিশ্রামের জায়গা হতে পারে। কিন্তু বাস্তব চিত্র ভিন্ন। অপরিকল্পিত নগরায়ণ ও শিল্পায়নের ফলে আমরা প্রকৃতি থেকে ক্রমশ বিচ্ছিন্ন হচ্ছি, সবুজ জায়গা হারাচ্ছে, জলাশয় ভরাট ও দূষিত হচ্ছে, আর নির্বিচারে গাছ কাটায় পাখির নিরাপদ আশ্রয় কমে যাচ্ছে। তীব্র আলো ও শব্দের দূষণ পাখিদের স্বাভাবিক আচরণ ব্যাহত করছে, রাতের আলো তাদের পথ ভুল করায়, আর উচ্চশব্দ বংশবৃদ্ধি ও যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটায়, এমনকি খাদ্যচক্রে ব্যাঘাত ও মৃত্যুও ডেকে আনে। কীটনাশক ও রাসায়নিক সার পাখিদের খাদ্য বিষাক্ত করে তোলে, ফলে তারা দুর্বল হয়ে পড়ে বা মারা যায়। বিদ্যুতের খুঁটিতে ধাক্কা খেয়ে বা যানবাহনের নিচে চাপা পড়ে বহু পাখি মারা যায়। অথচ শহরেই গাছ, পার্ক, লেকপাড় ও বাড়ির ছাদে পরিযায়ী পাখিরা আশ্রয় নেয়। তাই শহর যদি পাখিবান্ধব হয়, তা শুধু পাখিদের নয়, মানুষ ও প্রকৃতির শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পথও তৈরি করবে।

বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলের মতো শহরগুলোতেও প্রতিবছর পরিযায়ী পাখি আসে। বিশেষ করে শীত মৌসুমে দেখা মেলে নানা প্রজাতির হাঁস, চিল, বক, গাংচিল, গুটিবকসহ নানা প্রজাতির পাখির। ঢাকার মতো ব্যস্ত শহরেও দৃষ্টিনন্দন কিছু পরিযায়ী পাখির উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায় গুলশান লেক, হাতিরঝিল, রমনা উদ্যান কিংবা সংসদ ভবনের আশপাশে। এইসব পাখি শহরবাসীর কাছে আনন্দের উৎস হলেও বাস্তবতার নিরিখে তারা প্রতিবছর অনিরাপদ হয়ে পড়ে। অনেক সময় শহরের শিশুরা কিংবা শিকারিরা কৌতূহলবশত পাখিকে ধরতে চায়, আবার কোথাও কোথাও পাখির ডিম ও বাসা নষ্ট হয়ে যায়। এমনকি অবৈধ পাখি বাজারেও এসব পরিযায়ী পাখিকে বন্দি অবস্থায় পাওয়া যায়।

এই প্রেক্ষাপটে এবারের প্রতিপাদ্য আমাদেরকে মনে করিয়ে দেয় - আমাদের শহর যেন কেবল মানুষের জন্য নয়, পাখির জন্যও যেন হয় বাসযোগ্য। এর অর্থ হচ্ছে, শহর উন্নয়নের প্রতিটি ধাপে আমাদের বিবেচনায় রাখতে হবে পাখি ও অন্যান্য জীববৈচিত্র্যকে। শহরের পরিকল্পনায় 'সবুজ বেল্ট' রাখার কথা বারবার বলা হলেও বাস্তবে দেখা যায় বৃক্ষনিধনের হার দ্রুত বাড়ছে। জলাশয় সংরক্ষণের উদ্যোগ থাকলেও তা প্রায়শই যথাযথভাবে কার্যকর হয় না। অথচ কয়েকটি সহজ পদক্ষেপের মাধ্যমেই শহরকে পাখিবান্ধব করে তোলা সম্ভব।

একটি পাখিবান্ধব নগর গড়ে তুলতে হলে পরিকল্পিতভাবে পরিবেশবিদ স্থপতি, নগর পরিকল্পনাবিদ, নীতিনির্ধারক ও সাধারণ মানুষের সম্মিলিত অংশগ্রহণ দরকার। নতুন ভবন তৈরির সময় কাচের ব্যবহার সীমিত রাখা বা পাখিবান্ধব আবরণ ব্যবহার করা যেতে পারে যাতে পাখি ধাক্কা খেয়ে মারা না যায়। নগর এলাকায় পাখির জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করতে স্থানীয় প্রজাতির গাছ লাগানো জরুরি, যেগুলো তাদের খাদ্য জোগায় এবং বাসা বানানোর জায়গা দেয়। বিদ্যুতের তার মাটির নিচে নেওয়া, জানালায় প্রতিফলক লাগানো কিংবা উন্মুক্ত কাচে স্টিকার বসানো এ ধরনের ছোটো ছোটো উদ্যোগ অনেক পাখির প্রাণ বাঁচাতে পারে। শহরের শিশু-কিশোরদের পাখির প্রতি ভালোবাসা ও সচেতনতা গড়ে তুলতে স্কুলভিত্তিক বার্ড ওয়াচিং কার্যক্রম চালু করা যেতে পারে ভবিষ্যতের নাগরিকদের পরিবেশবান্ধব ও সংবেদনশীল করে তুলবে। শহরের জলাশয়গুলো রক্ষা এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণ অপরিহার্য। পাশাপাশি, আলোক দূষণ রোধে রাতে অপ্রয়োজনীয় আলো নিভিয়ে রাখা এবং শব্দ দূষণ কমাতে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। 

পাখিবান্ধব নগর মানে কেবল পাখির জন্য নয়, বরং সব জীবের জন্য সহনশীল ও টেকসই এক নগর। এমন নগরে বৃক্ষ থাকবে থাকবে খোলা মাঠ, জলাশয়, আর নিঃশব্দ বিশ্রামের স্থান। এমন পরিবেশে শুধু পাখি নয়, মানুষও পায় মানসিক শান্তি, পরিবেশ পায় ভারসাম্য। আমরা যখন শহরকে পাখির জন্য বাসযোগ্য করে তুলি, তখন পরোক্ষভাবে আমরা নিজেদের জীবনযাত্রাকেও উন্নত করি। বায়ুদূষণ কমে, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত হয় এবং শহরের সৌন্দর্যও বৃদ্ধি পায়।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অধীন বন অধিদপ্তর পরিযায়ী পাখি সংরক্ষণে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। পরিযায়ী পাখি শিকার ও পাচার বন্ধে বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন ২০১২ কঠোরভাবে প্রয়োগ করা হচ্ছে। পাখি শিকার ও বিক্রির বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালিত হয়। হাওর বিলে থাকা জলাভূমি, চন্দ্রনাথ পাহাড়, টেকনাফ বিচ, হাকালুকি ও টাঙ্গুয়ার হাওরসহ গুরুত্বপূর্ণ পাখির বিচরণভূমিকে সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত ও ব্যবস্থাপনার আওতায় আনা হয়েছে। স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করে কমিউনিটি প্যাট্রল দল গঠন করা হয়েছে, যারা পাখি শিকার রোধে কাজ করে। এ ছাড়া বিকল্প আয়ের সুযোগ তৈরি করে পাখি শিকার থেকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। পরিযায়ী পাখি পর্যবেক্ষণ করে উপাত্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে, যা ভবিষ্যতে সংরক্ষণ পরিকল্পনা প্রণয়নে সহায়তা করবে। বন অধিদপ্তর বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ও কনভেনশনের সঙ্গে কাজ করছে যাতে পরিযায়ী পাখি সংরক্ষণে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক উদ্যোগের সঙ্গে সমন্বয় করা যায়। পরিবেশ অধিদপ্তর, বন অধিদপ্তর ও বিভিন্ন সিভিল সোসাইটি সংগঠন পাখির আবাসস্থল সংরক্ষণের পাশাপাশি স্থানীয় জনগণের মধ্যে সচেতনতা তৈরির জন্য কর্মশালা, পোস্টার, লিফলেট ও গণমাধ্যমে প্রচার চালানো হচ্ছে।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনেও আমরা ছোটো ছোটো পরিবর্তন আনতে পারি যা পরিযায়ী পাখিদের জন্য বিশাল পার্থক্য তৈরি করতে পারে। আমাদের বাড়ির আশেপাশে এবং বারান্দায় পাখির জন্য পানির পাত্র রাখা শস্যদানা ছড়িয়ে দেওয়া তাদের কঠিন সময়ে সাহায্য করতে পারে। কীটনাশক ব্যবহার এড়িয়ে গিয়ে জৈব পদ্ধতিতে বাগান পরিচর্যা করলে পাখিদের খাদ্য নিরাপদ থাকবে। আহত পাখি দেখলে দ্রুত উদ্ধার করে পশুচিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া মানবিক দায়িত্ব। পরিযায়ী পাখি এবং তাদের আবাসস্থলের গুরুত্ব সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করাও অত্যন্ত জরুরি। স্কুল, কলেজ এবং গণমাধ্যমে প্রচারণার মাধ্যমে আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে পরিবেশ সচেতন এবং পাখিপ্রেমী হিসেবে গড়ে তুলতে পারি।

'অংশীদারিত্বের স্থান: পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গঠন'- এই প্রতিপাদ্যটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে মানুষ এবং প্রকৃতি একে অপরের পরিপূরক। আমরা যদি একটু সচেতন হই এবং দায়িত্বশীল আচরণ করি, তাহলে আমাদের শহর এবং জনপদগুলো পরিযায়ী পাখিদের জন্য নিরাপদ এবং বাসযোগ্য আশ্রয়স্থল হয়ে উঠতে পারে। আসুন, ২০২৫ সালের বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবসে আমরা সকলে মিলে প্রতিজ্ঞা করি যে আমরা আমাদের পৃথিবীকে সকল প্রাণের জন্য, বিশেষ করে এই দীর্ঘ পথযাত্রী পাখিদের জন্য আরও বাসযোগ্য করে তুলব। যেন নগরের প্রতিটি গাছ, প্রতিটি পুকুর, প্রতিটি ছাদ যেন পাখির ডানার ছায়ায় মুখরিত হয়। একটি সহাবস্থানভিত্তিক সমাজ গড়ে তুলতেই হবে- যেখানে মানুষ ও পাখি একসাথে শ্বাস নিতে পারে, বাঁচতে পারে। আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টাই পারবে প্রকৃতির অলংকার, সুরের ঝর্ণাধারা আর বাস্তুতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী, প্রকৃতির এই অমূল্য সম্পদকে রক্ষা করতে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুস্থ ও সুন্দর পৃথিবী নিশ্চিত করতে।

লেখক: উপপ্রধান তথ্য অফিসার, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়
 

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা