শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৭, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫ আপডেট: ১০:৫৯, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস

পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান

দীপংকর বর
অনলাইন ভার্সন
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান

দূর দিগন্তের ডাকে সাড়া দিয়ে প্রতিবছর কোটি কোটি পরিযায়ী পাখি তাদের প্রজনন ক্ষেত্র অথবা শীতকালীন আশ্রয়ের সন্ধানে হাজার হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দেয়। এই অসাধারণ যাত্রা শুধুই প্রাকৃতিক প্রেরণায় নয় বরং টিকে থাকার এক নিরন্তর সংগ্রাম। উপযুক্ত আবহাওয়া, খাদ্য এবং বাসস্থানের খোঁজে তারা ছুটে চলে মহাদেশ থেকে মহাদেশে। এই পরিযান এক জটিল এবং বিস্ময়কর প্রক্রিয়া। দিক নির্ণয়, শারীরিক সক্ষমতা এবং অনুকূল পরিবেশ -এই বিষয়গুলো পরিযায়ী পাখিদের সফল যাত্রার জন্য অপরিহার্য। জলাভূমি, বনভূমি, তৃণভূমি এবং উপকূলীয় অঞ্চল-এইসব প্রাকৃতিক আবাসস্থল পরিযায়ী পাখিদের বিশ্রাম, খাদ্য সংগ্রহ এবং সাময়িক আশ্রয় দেওয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু দুঃখের বিষয়, মানুষের অসচেতনতা এবং পরিবেশের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে এই মূল্যবান আবাসস্থলগুলো আজ হুমকির মুখে।

পরিযায়ী পাখিদের বিস্ময়কর এ যাত্রা ও তার গুরুত্বকে কেন্দ্র করেই প্রতিবছর মে মাসের দ্বিতীয় শনিবার পালিত হয় বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস। ২০২৫ সালের ১০ মে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এই দিনটি। এবারের প্রতিপাদ্য- 'শেয়ার্ড স্পেসেস: ক্রিয়েটিং বার্ড-ফ্রেন্ডলি সিটিজ অ্যান্ড কমিউনিটিজ' অর্থাৎ 'অংশীদারিত্বের স্থান: পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গঠন'- পাখির সঙ্গে মানুষের সহাবস্থান নিশ্চিত করার জন্য এক তাৎপর্যপূর্ণ বার্তা নিয়ে এসেছে।

পরিযায়ী পাখিরা কেবল প্রকৃতির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে না, তারা বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য রক্ষায়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণ করে ফসল রক্ষা করে, ফুলের পরাগায়নে সাহায্য করে এবং বীজের বিস্তারে ভূমিকা রাখে। পরিযায়ী পাখিদের সংখ্যা হ্রাস পাওয়া পরিবেশের জন্য একটি অশনি সংকেত। এটি জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি এবং খাদ্যশৃঙ্খলের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।

আজকের শহর শুধু মানুষের বসবাসের স্থান নয়; এটি এখন জীববৈচিত্র্যের একটি জটিল ক্ষেত্র, যেখানে মানুষ ও প্রকৃতির সহাবস্থান জরুরি হয়ে পড়েছে। পরিযায়ী পাখিদের জন্য শহর সাময়িক আশ্রয়, খাদ্যের উৎস ও বিশ্রামের জায়গা হতে পারে। কিন্তু বাস্তব চিত্র ভিন্ন। অপরিকল্পিত নগরায়ণ ও শিল্পায়নের ফলে আমরা প্রকৃতি থেকে ক্রমশ বিচ্ছিন্ন হচ্ছি, সবুজ জায়গা হারাচ্ছে, জলাশয় ভরাট ও দূষিত হচ্ছে, আর নির্বিচারে গাছ কাটায় পাখির নিরাপদ আশ্রয় কমে যাচ্ছে। তীব্র আলো ও শব্দের দূষণ পাখিদের স্বাভাবিক আচরণ ব্যাহত করছে, রাতের আলো তাদের পথ ভুল করায়, আর উচ্চশব্দ বংশবৃদ্ধি ও যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটায়, এমনকি খাদ্যচক্রে ব্যাঘাত ও মৃত্যুও ডেকে আনে। কীটনাশক ও রাসায়নিক সার পাখিদের খাদ্য বিষাক্ত করে তোলে, ফলে তারা দুর্বল হয়ে পড়ে বা মারা যায়। বিদ্যুতের খুঁটিতে ধাক্কা খেয়ে বা যানবাহনের নিচে চাপা পড়ে বহু পাখি মারা যায়। অথচ শহরেই গাছ, পার্ক, লেকপাড় ও বাড়ির ছাদে পরিযায়ী পাখিরা আশ্রয় নেয়। তাই শহর যদি পাখিবান্ধব হয়, তা শুধু পাখিদের নয়, মানুষ ও প্রকৃতির শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পথও তৈরি করবে।

বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলের মতো শহরগুলোতেও প্রতিবছর পরিযায়ী পাখি আসে। বিশেষ করে শীত মৌসুমে দেখা মেলে নানা প্রজাতির হাঁস, চিল, বক, গাংচিল, গুটিবকসহ নানা প্রজাতির পাখির। ঢাকার মতো ব্যস্ত শহরেও দৃষ্টিনন্দন কিছু পরিযায়ী পাখির উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায় গুলশান লেক, হাতিরঝিল, রমনা উদ্যান কিংবা সংসদ ভবনের আশপাশে। এইসব পাখি শহরবাসীর কাছে আনন্দের উৎস হলেও বাস্তবতার নিরিখে তারা প্রতিবছর অনিরাপদ হয়ে পড়ে। অনেক সময় শহরের শিশুরা কিংবা শিকারিরা কৌতূহলবশত পাখিকে ধরতে চায়, আবার কোথাও কোথাও পাখির ডিম ও বাসা নষ্ট হয়ে যায়। এমনকি অবৈধ পাখি বাজারেও এসব পরিযায়ী পাখিকে বন্দি অবস্থায় পাওয়া যায়।

এই প্রেক্ষাপটে এবারের প্রতিপাদ্য আমাদেরকে মনে করিয়ে দেয় - আমাদের শহর যেন কেবল মানুষের জন্য নয়, পাখির জন্যও যেন হয় বাসযোগ্য। এর অর্থ হচ্ছে, শহর উন্নয়নের প্রতিটি ধাপে আমাদের বিবেচনায় রাখতে হবে পাখি ও অন্যান্য জীববৈচিত্র্যকে। শহরের পরিকল্পনায় 'সবুজ বেল্ট' রাখার কথা বারবার বলা হলেও বাস্তবে দেখা যায় বৃক্ষনিধনের হার দ্রুত বাড়ছে। জলাশয় সংরক্ষণের উদ্যোগ থাকলেও তা প্রায়শই যথাযথভাবে কার্যকর হয় না। অথচ কয়েকটি সহজ পদক্ষেপের মাধ্যমেই শহরকে পাখিবান্ধব করে তোলা সম্ভব।

একটি পাখিবান্ধব নগর গড়ে তুলতে হলে পরিকল্পিতভাবে পরিবেশবিদ স্থপতি, নগর পরিকল্পনাবিদ, নীতিনির্ধারক ও সাধারণ মানুষের সম্মিলিত অংশগ্রহণ দরকার। নতুন ভবন তৈরির সময় কাচের ব্যবহার সীমিত রাখা বা পাখিবান্ধব আবরণ ব্যবহার করা যেতে পারে যাতে পাখি ধাক্কা খেয়ে মারা না যায়। নগর এলাকায় পাখির জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করতে স্থানীয় প্রজাতির গাছ লাগানো জরুরি, যেগুলো তাদের খাদ্য জোগায় এবং বাসা বানানোর জায়গা দেয়। বিদ্যুতের তার মাটির নিচে নেওয়া, জানালায় প্রতিফলক লাগানো কিংবা উন্মুক্ত কাচে স্টিকার বসানো এ ধরনের ছোটো ছোটো উদ্যোগ অনেক পাখির প্রাণ বাঁচাতে পারে। শহরের শিশু-কিশোরদের পাখির প্রতি ভালোবাসা ও সচেতনতা গড়ে তুলতে স্কুলভিত্তিক বার্ড ওয়াচিং কার্যক্রম চালু করা যেতে পারে ভবিষ্যতের নাগরিকদের পরিবেশবান্ধব ও সংবেদনশীল করে তুলবে। শহরের জলাশয়গুলো রক্ষা এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণ অপরিহার্য। পাশাপাশি, আলোক দূষণ রোধে রাতে অপ্রয়োজনীয় আলো নিভিয়ে রাখা এবং শব্দ দূষণ কমাতে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। 

পাখিবান্ধব নগর মানে কেবল পাখির জন্য নয়, বরং সব জীবের জন্য সহনশীল ও টেকসই এক নগর। এমন নগরে বৃক্ষ থাকবে থাকবে খোলা মাঠ, জলাশয়, আর নিঃশব্দ বিশ্রামের স্থান। এমন পরিবেশে শুধু পাখি নয়, মানুষও পায় মানসিক শান্তি, পরিবেশ পায় ভারসাম্য। আমরা যখন শহরকে পাখির জন্য বাসযোগ্য করে তুলি, তখন পরোক্ষভাবে আমরা নিজেদের জীবনযাত্রাকেও উন্নত করি। বায়ুদূষণ কমে, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত হয় এবং শহরের সৌন্দর্যও বৃদ্ধি পায়।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অধীন বন অধিদপ্তর পরিযায়ী পাখি সংরক্ষণে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। পরিযায়ী পাখি শিকার ও পাচার বন্ধে বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন ২০১২ কঠোরভাবে প্রয়োগ করা হচ্ছে। পাখি শিকার ও বিক্রির বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালিত হয়। হাওর বিলে থাকা জলাভূমি, চন্দ্রনাথ পাহাড়, টেকনাফ বিচ, হাকালুকি ও টাঙ্গুয়ার হাওরসহ গুরুত্বপূর্ণ পাখির বিচরণভূমিকে সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত ও ব্যবস্থাপনার আওতায় আনা হয়েছে। স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করে কমিউনিটি প্যাট্রল দল গঠন করা হয়েছে, যারা পাখি শিকার রোধে কাজ করে। এ ছাড়া বিকল্প আয়ের সুযোগ তৈরি করে পাখি শিকার থেকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। পরিযায়ী পাখি পর্যবেক্ষণ করে উপাত্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে, যা ভবিষ্যতে সংরক্ষণ পরিকল্পনা প্রণয়নে সহায়তা করবে। বন অধিদপ্তর বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ও কনভেনশনের সঙ্গে কাজ করছে যাতে পরিযায়ী পাখি সংরক্ষণে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক উদ্যোগের সঙ্গে সমন্বয় করা যায়। পরিবেশ অধিদপ্তর, বন অধিদপ্তর ও বিভিন্ন সিভিল সোসাইটি সংগঠন পাখির আবাসস্থল সংরক্ষণের পাশাপাশি স্থানীয় জনগণের মধ্যে সচেতনতা তৈরির জন্য কর্মশালা, পোস্টার, লিফলেট ও গণমাধ্যমে প্রচার চালানো হচ্ছে।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনেও আমরা ছোটো ছোটো পরিবর্তন আনতে পারি যা পরিযায়ী পাখিদের জন্য বিশাল পার্থক্য তৈরি করতে পারে। আমাদের বাড়ির আশেপাশে এবং বারান্দায় পাখির জন্য পানির পাত্র রাখা শস্যদানা ছড়িয়ে দেওয়া তাদের কঠিন সময়ে সাহায্য করতে পারে। কীটনাশক ব্যবহার এড়িয়ে গিয়ে জৈব পদ্ধতিতে বাগান পরিচর্যা করলে পাখিদের খাদ্য নিরাপদ থাকবে। আহত পাখি দেখলে দ্রুত উদ্ধার করে পশুচিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া মানবিক দায়িত্ব। পরিযায়ী পাখি এবং তাদের আবাসস্থলের গুরুত্ব সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করাও অত্যন্ত জরুরি। স্কুল, কলেজ এবং গণমাধ্যমে প্রচারণার মাধ্যমে আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে পরিবেশ সচেতন এবং পাখিপ্রেমী হিসেবে গড়ে তুলতে পারি।

'অংশীদারিত্বের স্থান: পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গঠন'- এই প্রতিপাদ্যটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে মানুষ এবং প্রকৃতি একে অপরের পরিপূরক। আমরা যদি একটু সচেতন হই এবং দায়িত্বশীল আচরণ করি, তাহলে আমাদের শহর এবং জনপদগুলো পরিযায়ী পাখিদের জন্য নিরাপদ এবং বাসযোগ্য আশ্রয়স্থল হয়ে উঠতে পারে। আসুন, ২০২৫ সালের বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবসে আমরা সকলে মিলে প্রতিজ্ঞা করি যে আমরা আমাদের পৃথিবীকে সকল প্রাণের জন্য, বিশেষ করে এই দীর্ঘ পথযাত্রী পাখিদের জন্য আরও বাসযোগ্য করে তুলব। যেন নগরের প্রতিটি গাছ, প্রতিটি পুকুর, প্রতিটি ছাদ যেন পাখির ডানার ছায়ায় মুখরিত হয়। একটি সহাবস্থানভিত্তিক সমাজ গড়ে তুলতেই হবে- যেখানে মানুষ ও পাখি একসাথে শ্বাস নিতে পারে, বাঁচতে পারে। আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টাই পারবে প্রকৃতির অলংকার, সুরের ঝর্ণাধারা আর বাস্তুতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী, প্রকৃতির এই অমূল্য সম্পদকে রক্ষা করতে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুস্থ ও সুন্দর পৃথিবী নিশ্চিত করতে।

লেখক: উপপ্রধান তথ্য অফিসার, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়
 

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ
সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা থেকে সীমিত পরিসরে ছাড়ছে দূরপাল্লার বাস
ঢাকা থেকে সীমিত পরিসরে ছাড়ছে দূরপাল্লার বাস

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস
শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্ণামেন্টের পর্দা উঠল
নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্ণামেন্টের পর্দা উঠল

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়
টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ
বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণার মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারী নিহত
সিরাজগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণার মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি ডিএমপি কমিশনারের
জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি ডিএমপি কমিশনারের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন