শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৭, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫ আপডেট: ১০:৫৯, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস

পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান

দীপংকর বর
অনলাইন ভার্সন
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান

দূর দিগন্তের ডাকে সাড়া দিয়ে প্রতিবছর কোটি কোটি পরিযায়ী পাখি তাদের প্রজনন ক্ষেত্র অথবা শীতকালীন আশ্রয়ের সন্ধানে হাজার হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দেয়। এই অসাধারণ যাত্রা শুধুই প্রাকৃতিক প্রেরণায় নয় বরং টিকে থাকার এক নিরন্তর সংগ্রাম। উপযুক্ত আবহাওয়া, খাদ্য এবং বাসস্থানের খোঁজে তারা ছুটে চলে মহাদেশ থেকে মহাদেশে। এই পরিযান এক জটিল এবং বিস্ময়কর প্রক্রিয়া। দিক নির্ণয়, শারীরিক সক্ষমতা এবং অনুকূল পরিবেশ -এই বিষয়গুলো পরিযায়ী পাখিদের সফল যাত্রার জন্য অপরিহার্য। জলাভূমি, বনভূমি, তৃণভূমি এবং উপকূলীয় অঞ্চল-এইসব প্রাকৃতিক আবাসস্থল পরিযায়ী পাখিদের বিশ্রাম, খাদ্য সংগ্রহ এবং সাময়িক আশ্রয় দেওয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু দুঃখের বিষয়, মানুষের অসচেতনতা এবং পরিবেশের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে এই মূল্যবান আবাসস্থলগুলো আজ হুমকির মুখে।

পরিযায়ী পাখিদের বিস্ময়কর এ যাত্রা ও তার গুরুত্বকে কেন্দ্র করেই প্রতিবছর মে মাসের দ্বিতীয় শনিবার পালিত হয় বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস। ২০২৫ সালের ১০ মে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এই দিনটি। এবারের প্রতিপাদ্য- 'শেয়ার্ড স্পেসেস: ক্রিয়েটিং বার্ড-ফ্রেন্ডলি সিটিজ অ্যান্ড কমিউনিটিজ' অর্থাৎ 'অংশীদারিত্বের স্থান: পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গঠন'- পাখির সঙ্গে মানুষের সহাবস্থান নিশ্চিত করার জন্য এক তাৎপর্যপূর্ণ বার্তা নিয়ে এসেছে।

পরিযায়ী পাখিরা কেবল প্রকৃতির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে না, তারা বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য রক্ষায়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণ করে ফসল রক্ষা করে, ফুলের পরাগায়নে সাহায্য করে এবং বীজের বিস্তারে ভূমিকা রাখে। পরিযায়ী পাখিদের সংখ্যা হ্রাস পাওয়া পরিবেশের জন্য একটি অশনি সংকেত। এটি জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি এবং খাদ্যশৃঙ্খলের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।

আজকের শহর শুধু মানুষের বসবাসের স্থান নয়; এটি এখন জীববৈচিত্র্যের একটি জটিল ক্ষেত্র, যেখানে মানুষ ও প্রকৃতির সহাবস্থান জরুরি হয়ে পড়েছে। পরিযায়ী পাখিদের জন্য শহর সাময়িক আশ্রয়, খাদ্যের উৎস ও বিশ্রামের জায়গা হতে পারে। কিন্তু বাস্তব চিত্র ভিন্ন। অপরিকল্পিত নগরায়ণ ও শিল্পায়নের ফলে আমরা প্রকৃতি থেকে ক্রমশ বিচ্ছিন্ন হচ্ছি, সবুজ জায়গা হারাচ্ছে, জলাশয় ভরাট ও দূষিত হচ্ছে, আর নির্বিচারে গাছ কাটায় পাখির নিরাপদ আশ্রয় কমে যাচ্ছে। তীব্র আলো ও শব্দের দূষণ পাখিদের স্বাভাবিক আচরণ ব্যাহত করছে, রাতের আলো তাদের পথ ভুল করায়, আর উচ্চশব্দ বংশবৃদ্ধি ও যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটায়, এমনকি খাদ্যচক্রে ব্যাঘাত ও মৃত্যুও ডেকে আনে। কীটনাশক ও রাসায়নিক সার পাখিদের খাদ্য বিষাক্ত করে তোলে, ফলে তারা দুর্বল হয়ে পড়ে বা মারা যায়। বিদ্যুতের খুঁটিতে ধাক্কা খেয়ে বা যানবাহনের নিচে চাপা পড়ে বহু পাখি মারা যায়। অথচ শহরেই গাছ, পার্ক, লেকপাড় ও বাড়ির ছাদে পরিযায়ী পাখিরা আশ্রয় নেয়। তাই শহর যদি পাখিবান্ধব হয়, তা শুধু পাখিদের নয়, মানুষ ও প্রকৃতির শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পথও তৈরি করবে।

বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলের মতো শহরগুলোতেও প্রতিবছর পরিযায়ী পাখি আসে। বিশেষ করে শীত মৌসুমে দেখা মেলে নানা প্রজাতির হাঁস, চিল, বক, গাংচিল, গুটিবকসহ নানা প্রজাতির পাখির। ঢাকার মতো ব্যস্ত শহরেও দৃষ্টিনন্দন কিছু পরিযায়ী পাখির উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায় গুলশান লেক, হাতিরঝিল, রমনা উদ্যান কিংবা সংসদ ভবনের আশপাশে। এইসব পাখি শহরবাসীর কাছে আনন্দের উৎস হলেও বাস্তবতার নিরিখে তারা প্রতিবছর অনিরাপদ হয়ে পড়ে। অনেক সময় শহরের শিশুরা কিংবা শিকারিরা কৌতূহলবশত পাখিকে ধরতে চায়, আবার কোথাও কোথাও পাখির ডিম ও বাসা নষ্ট হয়ে যায়। এমনকি অবৈধ পাখি বাজারেও এসব পরিযায়ী পাখিকে বন্দি অবস্থায় পাওয়া যায়।

এই প্রেক্ষাপটে এবারের প্রতিপাদ্য আমাদেরকে মনে করিয়ে দেয় - আমাদের শহর যেন কেবল মানুষের জন্য নয়, পাখির জন্যও যেন হয় বাসযোগ্য। এর অর্থ হচ্ছে, শহর উন্নয়নের প্রতিটি ধাপে আমাদের বিবেচনায় রাখতে হবে পাখি ও অন্যান্য জীববৈচিত্র্যকে। শহরের পরিকল্পনায় 'সবুজ বেল্ট' রাখার কথা বারবার বলা হলেও বাস্তবে দেখা যায় বৃক্ষনিধনের হার দ্রুত বাড়ছে। জলাশয় সংরক্ষণের উদ্যোগ থাকলেও তা প্রায়শই যথাযথভাবে কার্যকর হয় না। অথচ কয়েকটি সহজ পদক্ষেপের মাধ্যমেই শহরকে পাখিবান্ধব করে তোলা সম্ভব।

একটি পাখিবান্ধব নগর গড়ে তুলতে হলে পরিকল্পিতভাবে পরিবেশবিদ স্থপতি, নগর পরিকল্পনাবিদ, নীতিনির্ধারক ও সাধারণ মানুষের সম্মিলিত অংশগ্রহণ দরকার। নতুন ভবন তৈরির সময় কাচের ব্যবহার সীমিত রাখা বা পাখিবান্ধব আবরণ ব্যবহার করা যেতে পারে যাতে পাখি ধাক্কা খেয়ে মারা না যায়। নগর এলাকায় পাখির জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করতে স্থানীয় প্রজাতির গাছ লাগানো জরুরি, যেগুলো তাদের খাদ্য জোগায় এবং বাসা বানানোর জায়গা দেয়। বিদ্যুতের তার মাটির নিচে নেওয়া, জানালায় প্রতিফলক লাগানো কিংবা উন্মুক্ত কাচে স্টিকার বসানো এ ধরনের ছোটো ছোটো উদ্যোগ অনেক পাখির প্রাণ বাঁচাতে পারে। শহরের শিশু-কিশোরদের পাখির প্রতি ভালোবাসা ও সচেতনতা গড়ে তুলতে স্কুলভিত্তিক বার্ড ওয়াচিং কার্যক্রম চালু করা যেতে পারে ভবিষ্যতের নাগরিকদের পরিবেশবান্ধব ও সংবেদনশীল করে তুলবে। শহরের জলাশয়গুলো রক্ষা এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণ অপরিহার্য। পাশাপাশি, আলোক দূষণ রোধে রাতে অপ্রয়োজনীয় আলো নিভিয়ে রাখা এবং শব্দ দূষণ কমাতে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। 

পাখিবান্ধব নগর মানে কেবল পাখির জন্য নয়, বরং সব জীবের জন্য সহনশীল ও টেকসই এক নগর। এমন নগরে বৃক্ষ থাকবে থাকবে খোলা মাঠ, জলাশয়, আর নিঃশব্দ বিশ্রামের স্থান। এমন পরিবেশে শুধু পাখি নয়, মানুষও পায় মানসিক শান্তি, পরিবেশ পায় ভারসাম্য। আমরা যখন শহরকে পাখির জন্য বাসযোগ্য করে তুলি, তখন পরোক্ষভাবে আমরা নিজেদের জীবনযাত্রাকেও উন্নত করি। বায়ুদূষণ কমে, তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত হয় এবং শহরের সৌন্দর্যও বৃদ্ধি পায়।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অধীন বন অধিদপ্তর পরিযায়ী পাখি সংরক্ষণে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। পরিযায়ী পাখি শিকার ও পাচার বন্ধে বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন ২০১২ কঠোরভাবে প্রয়োগ করা হচ্ছে। পাখি শিকার ও বিক্রির বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালিত হয়। হাওর বিলে থাকা জলাভূমি, চন্দ্রনাথ পাহাড়, টেকনাফ বিচ, হাকালুকি ও টাঙ্গুয়ার হাওরসহ গুরুত্বপূর্ণ পাখির বিচরণভূমিকে সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত ও ব্যবস্থাপনার আওতায় আনা হয়েছে। স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করে কমিউনিটি প্যাট্রল দল গঠন করা হয়েছে, যারা পাখি শিকার রোধে কাজ করে। এ ছাড়া বিকল্প আয়ের সুযোগ তৈরি করে পাখি শিকার থেকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। পরিযায়ী পাখি পর্যবেক্ষণ করে উপাত্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে, যা ভবিষ্যতে সংরক্ষণ পরিকল্পনা প্রণয়নে সহায়তা করবে। বন অধিদপ্তর বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ও কনভেনশনের সঙ্গে কাজ করছে যাতে পরিযায়ী পাখি সংরক্ষণে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক উদ্যোগের সঙ্গে সমন্বয় করা যায়। পরিবেশ অধিদপ্তর, বন অধিদপ্তর ও বিভিন্ন সিভিল সোসাইটি সংগঠন পাখির আবাসস্থল সংরক্ষণের পাশাপাশি স্থানীয় জনগণের মধ্যে সচেতনতা তৈরির জন্য কর্মশালা, পোস্টার, লিফলেট ও গণমাধ্যমে প্রচার চালানো হচ্ছে।

আমাদের দৈনন্দিন জীবনেও আমরা ছোটো ছোটো পরিবর্তন আনতে পারি যা পরিযায়ী পাখিদের জন্য বিশাল পার্থক্য তৈরি করতে পারে। আমাদের বাড়ির আশেপাশে এবং বারান্দায় পাখির জন্য পানির পাত্র রাখা শস্যদানা ছড়িয়ে দেওয়া তাদের কঠিন সময়ে সাহায্য করতে পারে। কীটনাশক ব্যবহার এড়িয়ে গিয়ে জৈব পদ্ধতিতে বাগান পরিচর্যা করলে পাখিদের খাদ্য নিরাপদ থাকবে। আহত পাখি দেখলে দ্রুত উদ্ধার করে পশুচিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া মানবিক দায়িত্ব। পরিযায়ী পাখি এবং তাদের আবাসস্থলের গুরুত্ব সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করাও অত্যন্ত জরুরি। স্কুল, কলেজ এবং গণমাধ্যমে প্রচারণার মাধ্যমে আমরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে পরিবেশ সচেতন এবং পাখিপ্রেমী হিসেবে গড়ে তুলতে পারি।

'অংশীদারিত্বের স্থান: পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গঠন'- এই প্রতিপাদ্যটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে মানুষ এবং প্রকৃতি একে অপরের পরিপূরক। আমরা যদি একটু সচেতন হই এবং দায়িত্বশীল আচরণ করি, তাহলে আমাদের শহর এবং জনপদগুলো পরিযায়ী পাখিদের জন্য নিরাপদ এবং বাসযোগ্য আশ্রয়স্থল হয়ে উঠতে পারে। আসুন, ২০২৫ সালের বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবসে আমরা সকলে মিলে প্রতিজ্ঞা করি যে আমরা আমাদের পৃথিবীকে সকল প্রাণের জন্য, বিশেষ করে এই দীর্ঘ পথযাত্রী পাখিদের জন্য আরও বাসযোগ্য করে তুলব। যেন নগরের প্রতিটি গাছ, প্রতিটি পুকুর, প্রতিটি ছাদ যেন পাখির ডানার ছায়ায় মুখরিত হয়। একটি সহাবস্থানভিত্তিক সমাজ গড়ে তুলতেই হবে- যেখানে মানুষ ও পাখি একসাথে শ্বাস নিতে পারে, বাঁচতে পারে। আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টাই পারবে প্রকৃতির অলংকার, সুরের ঝর্ণাধারা আর বাস্তুতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী, প্রকৃতির এই অমূল্য সম্পদকে রক্ষা করতে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুস্থ ও সুন্দর পৃথিবী নিশ্চিত করতে।

লেখক: উপপ্রধান তথ্য অফিসার, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়
 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা