শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২৩

নারীপ্রধান চলচ্চিত্রের খরা

আলাউদ্দীন মাজিদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নারীপ্রধান চলচ্চিত্রের খরা

‘বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর।’

নারী ও পুরুষকে এভাবেই দেখেছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম। সংস্কৃতি জগতে চলচ্চিত্রে নারী অপরিহার্য অংশ। বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়ে নব্বই দশক পর্যন্ত নারীপ্রধান চলচ্চিত্রের সংখ্যা ছিল উল্লেখযোগ্য। একাত্তরপরবর্তী মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক যেসব ছবি নির্মাণ হয়েছে তাতে নারীর অবদান এবং নির্যাতনের চিত্র সুচারুরূপে ফুটিয়ে তুলেছেন নির্মাতারা। ১৯৭২ সালে মুক্তি পাওয়া সুভাষ দত্ত পরিচালিত ‘অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী’ একটি নারীপ্রধান ছবি। এ ছবির স্লোগানই ছিল- ‘লাঞ্ছিত নারীত্বের মর্যাদা দাও, নিষ্পাপ সন্তানদের বরণ কর...’। ১৯৯৪ সালে মুক্তি পায় হুমায়ূন আহমেদ পরিচালিত চলচ্চিত্র ‘আগুনের পরশমণি’। এ ছবিতে রাত্রি চরিত্রটির মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধকালীন এক সহজ-সরল মেয়ে কীভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করতে সাহসী হয়ে ওঠেন তা দেখানো হয়েছে। অন্যদিকে নারীপ্রধান ছবির ক্ষেত্রে প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার আমজাদ হোসেন সবচেয়ে এগিয়ে ছিলেন। সত্তর থেকে তিনি নির্মাণ করেন নয়নমণি, গোলাপী এখন ট্রেনে, সুন্দরী, ভাত দে, দুই পয়সার আলতা, সখিনার যুদ্ধ, গোলাপী এখন ঢাকায়, গোলাপী এখন বিলেতে প্রভৃতি। আবদুল্লাহ আল মামুন নির্মাণ করেন নারীপ্রধান চলচ্চিত্র সারেং বৌ; চাষী নজরুল ইসলামের শাস্তি ও সুভা; আলমগীর কবিরের সূর্যকন্যা; সুচন্দার তিন কন্যা ও হাজার বছর ধরে; ববিতার ফুলশয্যা ও পোকা-মাকড়ের ঘরবসতি, মিতার আলোর মিছিল, হারুনূর রশিদের মেঘের অনেক রং; কাজী হায়াতের আম্মাজান, ধর, তোজাম্মেল হক বকুলের বেদের মেয়ে জোসনা, নার্গিস আক্তারের চার সতীনের ঘর, মেঘের কোলে রোদ, মেঘলা আকাশ, অবুঝ বউ, পুত্র এখন পয়সাওয়ালা, পৌষ মাসের পিড়িত, যৌবতী কন্যার মন, মৌসুমীর মেহের নিগার, জয়ার দেবী, চয়নিকা চৌধুরীর বিশ্বসুন্দরী, তানিম রহমান অংশুর ন ডরাই প্রভৃতি। এছাড়াও রয়েছে সূর্যদীঘল বাড়ি, বিরাজ বৌ, পালাবি কোথায়, নিরন্তর, গেরিলা, মায়াবতী, সুতপার ঠিকানার মতো নারীবাদী ছবি। প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার সুচন্দা বলেন, আমাদের সমাজে নারীরা সব সময়ই উপেক্ষিত। নারীদের আনন্দ-বঞ্চনা নিয়ে ছবি নির্মাণ নারীদের হাতেই যথাযথভাবে ফুটে ওঠে। দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের চলচ্চিত্রশিল্পে নারী নির্মাতাদের অংশগ্রহণ কম। বরেণ্য চলচ্চিত্রকার কাজী হায়াৎ বলেন, ঢালিউডে নারীপ্রধান চরিত্র নিয়ে ছবি নির্মাণ তেমনভাবে হয়নি। কারণ সমাজে নারীদের বিচরণ ও কর্ম ছিল সীমিত। সমাজের নানা কর্মকাণ্ডে নারীদের অংশগ্রহণও কম ছিল। আগে নারীদের ভাবা হতো শুধুই ‘গৃহবধূ’। তাঁরা চার দেয়ালের মধ্যেই বন্দি থাকবে এমনই ছিল মানসিকতা। এখন সময়ের বিবর্তনে এই অবস্থার পরিবর্তন ঘটেছে। রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ স্থানে রয়েছেন নারী প্রধানমন্ত্রী, জাতীয় সংসদের স্পিকারও নারী। তাছাড়া নানা সেক্টরে নারীর প্রতিনিধিত্ব বাড়ছে। নারীদের অবস্থান শক্তিশালী হচ্ছে, তাই এখন সময় এসেছে নারীপ্রধান চলচ্চিত্র নির্মাণের। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ও নির্মাতা ববিতা বলেন, নারী হিসেবে আমি যখন ছবি নির্মাণ করি তখন তাতে নারীদেরই প্রাধান্য দেই। অভিনয় নিয়ে পড়াশোনা, গবেষণা আর নির্মাতাদের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ কম বলেই বর্তমান সময়ে নারীপ্রধান ছবি নির্মাণ তেমনভাবে আর হয় না। আসলে ‘নারী ও পুরুষ একে অন্যের পরিপূরক’- এ ভাবনাটি যতক্ষণ পর্যন্ত দেশ ও সমাজে প্রতিষ্ঠা না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত নারী অবহেলিতই থেকে যাবে। প্রখ্যাত চিত্রনির্মাতা নার্গিস আক্তারের কথায়- নারীরা বেশির ভাগই পুরুষদের দ্বারা নিগৃহীত হয়ে থাকে। তাই একজন পুরুষ নির্মাতা যখন নারীপ্রধান নাটক বা চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে যান তখন তারা তাদের এ দুর্বল অবস্থানকে যথাযথভাবে ফুটিয়ে তোলার সাহস পান না। ফলে নারীদের সুখ-দুঃখ, প্রাপ্তি-বঞ্চনার কথা অপূর্ণই থেকে যায়। তাই নারীদের কথা নারীদেরই তুলে ধরতে হবে। অভিনেত্রী মৌসুমীর কথায় ‘নারীপ্রধান চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে গেলে একজন নারীর জীবনের পারিপার্শ্বিকতাকে যথাযথভাবে উপলব্ধি করতে হবে। আমাদের সমাজে নারীকে পদে পদে দুর্ভোগে পড়তে হয়। সংসার বা কর্মক্ষেত্র, সব জায়গায় একই অবস্থা। বর্তমানে এ বিষয়টি চলচ্চিত্রে তুলে ধরার মতো গল্প বা সাহসের অভাব রয়েছে বলেই নারীপ্রধান ছবি নির্মাণ কমে গেছে। এক্ষেত্রে নারীরা যদি এগিয়ে আসে তাহলে অবস্থার উন্নতি হতে পারে।’ অভিনেত্রী জয়া আহসান বলেন, ‘আমাদের চলচ্চিত্রে নারী অবয়ব বেশির ভাগ সময়ই অস্পষ্ট ছিল। কিছু নারীকেন্দ্রিক ভালো কাজ যে হয়নি, তা নয়। হয়েছে, কিন্তু তা সংখ্যায় খুবই কম। বিশ্বজুড়ে নারীকেন্দ্রিক ছবি নির্মিত হচ্ছে। কিন্তু তারপরও আমরা বেশির ভাগ ছবি দেখি পুরুষপ্রধান। এর মূল কারণ হতে পারে নির্মাতাদের ভাবনা। অনেকে ধরেই নেন, নারীপ্রধান চরিত্রের ছবিগুলো দর্শক সেভাবে গ্রহণ করবে না, কিংবা বাণিজ্যিক সফলতা পাবে না। এ ধারণা সব সময় সত্য বলে প্রমাণ হয়নি। গেরিলা ছবির কথাই বলি, যেখানে বিলকিস নামে একটি চরিত্রে অভিনয় করেছিলাম। ওই ছবি ও আমার চরিত্র দর্শক ভালোভাবেই গ্রহণ করেছিলেন। এ থেকে বোঝা যায়, দর্শকের রুচি তৈরিতে গল্প ও চরিত্র কতটা ভূমিকা রাখে। তাই এ দেশে নারীপ্রধান ছবি নির্মাণের বিষয়ে একটু আলাদা করে ভাবার সময় এসেছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
স্কুটারে দেখা সেই মেয়েটি...
স্কুটারে দেখা সেই মেয়েটি...
সৈয়দ আবদুল হাদীর জন্মদিন আজ
সৈয়দ আবদুল হাদীর জন্মদিন আজ
সাত ভাই চম্পার শুটিং গোপনে কেন
সাত ভাই চম্পার শুটিং গোপনে কেন
ছোটপর্দার রাজপুত্র কেন অপূর্ব
ছোটপর্দার রাজপুত্র কেন অপূর্ব
তারকাদের নামেই নাম
তারকাদের নামেই নাম
দাম বাড়ালেন শ্রীলীলা
দাম বাড়ালেন শ্রীলীলা
শান-লুৎফরের যুদ্ধবিরোধী গান
শান-লুৎফরের যুদ্ধবিরোধী গান
মুরাদনগরের ঘটনায় শোবিজ তারকাদের ক্ষোভ
মুরাদনগরের ঘটনায় শোবিজ তারকাদের ক্ষোভ
সর্বশেষ খবর
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা পাঁচ হাজার ছাড়িয়েছে
বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা পাঁচ হাজার ছাড়িয়েছে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত
কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহীদ’ স্বীকৃতি পাচ্ছেন সেই রোহিঙ্গা তরুণ
‌‘জুলাই শহীদ’ স্বীকৃতি পাচ্ছেন সেই রোহিঙ্গা তরুণ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে ফের করোনায় একজনের মৃত্যু
সিলেটে ফের করোনায় একজনের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা, প্রাণহানি ঘটতে পারে প্রায় ৩ লাখ মানুষের
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা, প্রাণহানি ঘটতে পারে প্রায় ৩ লাখ মানুষের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে ধানের সরবরাহ বেড়েছে, দাম কম
আশুগঞ্জে ধানের সরবরাহ বেড়েছে, দাম কম

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল বড় হলে দায়িত্ব অনেক, স্যাক্রিফাইসটাও বেশি : তারেক রহমান
দল বড় হলে দায়িত্ব অনেক, স্যাক্রিফাইসটাও বেশি : তারেক রহমান

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার, গ্রেফতার ৪
কুমিল্লায় প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার, গ্রেফতার ৪

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় ওসির অপসারণ দাবিতে থানা ঘেরাও, মহাসড়সক অবরোধ
পটিয়ায় ওসির অপসারণ দাবিতে থানা ঘেরাও, মহাসড়সক অবরোধ

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় বিএনপি মহাসচিবের নিন্দা ও প্রতিবাদ
ভোলায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় বিএনপি মহাসচিবের নিন্দা ও প্রতিবাদ

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরান পরমাণু কার্যক্রম থেকে ফিরে আসবে না
ইরান পরমাণু কার্যক্রম থেকে ফিরে আসবে না

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে জাল টাকাসহ আটক ১
বরিশালে জাল টাকাসহ আটক ১

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার সাময়িক বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার সাময়িক বরখাস্ত

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, আক্রান্ত ২৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, আক্রান্ত ২৭

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

হাবিপ্রবিতে ‌‘কম্পিউটেশন অ্যান্ড ম্যাটেরিয়াল সায়েন্স’ শীর্ষক কর্মশালা
হাবিপ্রবিতে ‌‘কম্পিউটেশন অ্যান্ড ম্যাটেরিয়াল সায়েন্স’ শীর্ষক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‍্যাঙ্কিংয়ে সুখবর পেলেন তাইজুল
র‍্যাঙ্কিংয়ে সুখবর পেলেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় অটোরিকশা চালক আরিফুল হত্যায় গ্রেফতার ২
গাইবান্ধায় অটোরিকশা চালক আরিফুল হত্যায় গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন উপলক্ষে ২২ সদস্যের উপদেষ্টা কমিটি গঠন
ডাকসু নির্বাচন উপলক্ষে ২২ সদস্যের উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াইহাজারে এক দিনে ১০ হাজার গাছের চারা বিতরণ
আড়াইহাজারে এক দিনে ১০ হাজার গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট সীমান্তে ফের ৮০ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে ফের ৮০ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

তাজিয়া মিছিলে অস্ত্র বহন ও আতশবাজি নিষিদ্ধ
তাজিয়া মিছিলে অস্ত্র বহন ও আতশবাজি নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কাঠমিস্ত্রির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কাঠমিস্ত্রির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই নিয়ে আওয়ামী অপপ্রচার শাস্তিযোগ্য অপরাধ: রাশেদ প্রধান
জুলাই নিয়ে আওয়ামী অপপ্রচার শাস্তিযোগ্য অপরাধ: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলেমদের আগামী দিনে জাতির নেতৃত্ব দিতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের আগামী দিনে জাতির নেতৃত্ব দিতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ট্রাক ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নিহত ২
হবিগঞ্জে ট্রাক ও মাইক্রোবাসের সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেকোনো আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ঘোষণা ইরানের
যেকোনো আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ঘোষণা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে খেলা দেখাতে গিয়ে সাপের কামড়ে কিশোরের মৃত্যু
ঝিনাইদহে খেলা দেখাতে গিয়ে সাপের কামড়ে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা

সম্পাদকীয়

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন