শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৩

এক অন্তবিহীন স্বপ্নের শিল্পী মাহমুদুন্নবী

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এক অন্তবিহীন স্বপ্নের শিল্পী মাহমুদুন্নবী

বাংলা সংগীত জগতের কিংবদন্তি শিল্পী মাহমুদুন্নবী। অনুকরণীয় কণ্ঠশৈলীতে চমৎকার সব গান গেয়ে ষাটের দশকে আধুনিক বাংলা গানে আলোড়ন তুলেছিলেন তিনি। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তিনি কেবল গানই লালন করেছেন তাঁর হৃদয়ে। এ যুগেও তাঁর গানের আবেদন অমলিন। তাঁর সুযোগ্য চার সন্তান বাবার পথেই হাঁটছেন। গতকাল ছিল মাহমুদুন্নবীকে হারানোর ৩৩ বছর। এ কিংবদন্তি শিল্পী ও তাঁর সংগীত পরিবারকে নিয়ে লিখেছেন- পান্থ আফজাল

 

বেদনা ও প্রেমের শিল্পী

১৯৩৬ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভারতের বর্ধমানের কেতু নামক অজপাড়াগাঁয় মাহমুদুন্নবীর জন্ম। দেশ বিভাগের পর সপরিবারে তাঁরা তদানীন্তন পূর্ববাংলায় চলে আসেন এবং খুলনায় স্থায়ী হন। তবে বাবার কর্মক্ষেত্র ফরিদপুরেই কেটেছে মাহমুদুন্নবীর শৈশব ও কৈশোর। ফরিদপুর রাজেন্দ্র কলেজে উচ্চ মাধ্যমিকের পাঠ অসমাপ্ত রেখেই তিনি বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে পড়েন। প্রথমে কিছুকাল চট্টগ্রামে, পরে ঢাকায় চলে আসেন। তাঁর চেতনা আর শিল্পীসত্তা চালিত হয়েছিল সুরের টানে। ঢাকার ইসলামপুরে একজন ওস্তাদের কাছে কিছুকাল গানের তালিম নেন মাহমুদুন্নবী।

 

গানের ভুবনে উজ্জ্বল অনুপ্রবেশ

১৯৫৫ সালে এসএসসি পাস করার পরপরই সুরের টানে বাড়ি থেকে পালিয়ে করাচি যান তিনি। শেখ লুৎফর রহমান, নিজাম উল হকদের সঙ্গে এক মেসে থাকতেন। সেখানে মাঝেমধ্যে যেতেন মেহেদী হাসান। মাহমুদুন্নবীর গান শুনে সংগীতের বরপুত্র মেহেদী হাসান বলেছিলেন, ‘আল্লাহ যদি তোমার মতো কণ্ঠ মাধুর্য আমাকে দিতেন তাহলে আমি বিশ্বজয় করতাম।’ এরপর করাচি বেতার কেন্দ্র থেকেই প্রচারিত হয় তাঁর প্রথম গান ‘পথে যেতে দেখি আমি যারে’। প্রখ্যাত সাহিত্যিক আবু হেনা মোস্তফা কামালের লেখা এ গানটির মাধ্যমেই আধুনিক বাংলা গানের ভুবনে উজ্জ্বল অনুপ্রবেশ শিল্পী মাহমুদুন্নবীর। করাচিতে আঁধুরী দস্তা নামের এক ছবিতে প্লে-ব্যাক করেন। এর অব্যবহিত পর শিল্পীর আটটি গান নিয়ে আধুনিক গানের একটি লং প্লে রেকর্ড প্রকাশ হয়। দেশে ফিরে ১৯৬২ সালে ঢাকা রেডিওর অডিশনে পাস করেন। ১৯৬৬ সালে কাগজের নৌকা ছবিতে ফেরদৌসী রহমানের সঙ্গে ‘দেখে কেন মনে হয় যেন তারে চিনি’ এবং ১৯৬৭ সালে চাওয়া-পাওয়া ছবিতে আরেকটি রোমান্টিক গান ‘কিছু আগে হলে ক্ষতি কি ছিল দেখা হলোই যখন’ করেন। ষাটের দশকের শুরুতে মাহমুদুন্নবী ঢাকায় স্থায়ী হন। এ সময় থেকে ঢাকা বেতারের নিয়মিত শিল্পী হিসেবে তাঁর আত্মপ্রকাশ ঘটে। শিল্পের প্রতি যেমন, তেমনি সমাজের প্রতিও দায়বদ্ধ ছিলেন শিল্পী মাহমুদুন্নবী। ষাটের দশকে পূর্ববাংলার জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের সঙ্গে ছিল তাঁর সম্পৃক্ততা। এ সময় তাঁর গাওয়া গণজাগরণমূলক বেশকিছু গান মুক্তিকামী মানুষকে স্বাধীনতার স্বপ্নে উদ্বুদ্ধ করে।

 

একজন ভারসেটাইল জিনিয়াস

মাহমুদুন্নবী ছিলেন একজন ভারসেটাইল জিনিয়াস। যদিও অধিকাংশ সংগীতবোদ্ধা তাঁকে একটা জেনুইন প্যাথেটিক ভয়েস বলতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। রোমান্টিক, প্যাথেটিক যাই হোক না কেন মাহমুদুন্নবীর শিল্পীসত্তার মূল বৈশিষ্ট হলো- তাঁর কণ্ঠের অপরিমেয় গভীরতার সহজাত আবেগ। এ প্রসঙ্গে ভারতীয় গায়িকা নির্মলা মিশ্র বলেন, ‘মাহমুদুন্নবীদা’র কণ্ঠে বিধাতা এত আবেগ দিয়েছেন! ১৯৬৮ সালে ঢাকা মেইড উর্দু ছবি ‘পায়েল’-এ মাহমুদুন্নবীর গাওয়া ‘হাওয়া ধীরে বহে না, ঘাটা ধীরে চালনা’ শ্রোতাদের বিস্ময়াভিভূত করেছিল।

 

প্রথম গায়ক হিসেবে জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্তি

মাহমুদুন্নবী ১৯৭৫ সালে ‘আমি সাত সাগর পাড়ি দিয়ে’ গানটির জন্য বাচসাস পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৭৬ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রবর্তিত হলে তিনি ‘দি রেইন’ ছবিতে ‘আমি তো আজ ভুলে গেছি সবই’ গানটির জন্য প্রথম গায়ক হিসেবে ১৯৭৭ সালে জাতীয় পুরস্কার জিতে নেন। শিল্পীর দুর্ভাগ্য হারজিৎ ছবিতে তাঁর একটি মাস্টারপিস ‘সুরের ভুবনে আমি আজো পথচারী’ গানটিও তিনি একই বছর গেয়েছিলেন। না হলে এ গানটিরও পুরস্কার জেতার কথা ছিল। স্বরলিপি ছবিতে তাঁর একটি সিনসিয়ার পরিবেশনা ছিল ‘গানেরই খাতায় স্বরলিপি লিখে’। অসাধারণ গানের জন্য তাঁর নাম এখনো উপমহাদেশের সুপরিচিত ইমোশনাল শিল্পী জগন্ময় মিত্র, সতীনাথ মুখার্জির সঙ্গে উচ্চারিত হয়।

 

স্মরণীয় রোমান্টিক যেসব গান

শিল্পী হিসেবে মাহমুদুন্নবীর বড় কৃতিত্ব ৩০ বছরের সংগীত জীবনে তিনি কখনো নিম্ন রুচির গান করেননি। গুটিকয়েক চটুল প্রেমের গান গেয়েছেন, তাও তাঁর একনিষ্ঠ গায়কিতে উঠে গিয়েছিল শিল্পের মাত্রায়। অনেক হৃদয়গ্রাহী গান উপহার দিয়েছেন শিল্পী মাহমুদুন্নবী। সেসব গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- ‘তুমি যে আমার কবিতা’, ‘চঞ্চল এক গানের পাখি’, ‘প্রেমের নাম বাসনা’, ‘আমি যে কেবল বলেই চলি’, ‘কি আনন্দ দিয়ে এ ভুবন মাতিয়ে’, ‘ওই মধু চাঁদ আর এই জোছনা’, ‘প্রেমের নাম বেদনা’, ‘এক অন্তবিহীন স্বপ্ন ছিল’, ‘নেই অভিযোগ কারো কাছে’, ‘সালাম পৃথিবী তোমাকে সালাম’, ‘কে আমায় আলোর ঠিকানা বলে দেবে’, ‘তুমি কখন এসে দাঁড়িয়ে আছ আমার অজান্তে’, ‘গানের খাতায় স্বরলিপি লিখে’, ‘মন তো জানে না মন চায় কি’, ‘এ জীবন যেন এক ছন্দ’, ‘আয়নাতে ওই মুখ’, ‘ও মেয়ের নাম দেব কী’, ‘দু’চোখ আমার এ কোন আলোয়’ সহ অসংখ্য গান।

 

গানপাগল অভিমানী

মাহমুদুন্নবী ছিলেন সহজ-সরল, মিষ্টভাষী এবং গানপাগল অভিমানী এক মানুষ। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তিনি কেবল গানই লালন করেছেন তাঁর হৃদয়ে। সংগীতাঙ্গনে বিস্তৃত অবদান রাখা সত্ত্বেও মাহমুদুন্নবীর মতো শিল্পীর যথার্থ মূল্যায়ন হয়নি। তাঁর নামে একুশে পদক ঘোষণা করেও প্রদান করা হয়নি। ১৯৯০ সালের ২০ ডিসেম্বর অনেক অভিমান নিয়ে অনন্তলোকে পাড়ি জমান।

 

কিংবদন্তি শিল্পী মাহমুদুন্নবীর সুযোগ্য চার সন্তান তানজিদা নবী, সামিনা চৌধুরী, ফাহমিদা নবী এবং রিদওয়ান নবী পঞ্চম (বাঁ থেকে)

বাবাকে নিয়ে আবেগঘন ফাহমিদা নবী

ফাহমিদা নবী ও সামিনা চৌধুরী- দুই বোনই সংগীতাঙ্গনে সমান জনপ্রিয়। দুজনে বেড়ে উঠেছেন প্রায় একসঙ্গে। তাদের মতে, দুজনেই গান করেন প্রাণের আনন্দে। এদিকে গতকাল বাবা মাহমুদুন্নবীর ৩৩ বছর প্রয়াণে স্মরণ করে ফাহমিদা বলেন, ‘আজ আমার বাবার চলে যাওয়ার দিন। ২০ ডিসেম্বর ১৯৯০ সাল। ৩৩ বছর হয়ে গেল! কত স্বপ্ন পেছনে ফেলে সময় যখন তখনই চলে গেল। সব তো পূরণ হয় না, কিছু অপূর্ণতা রেখেই চলে যেতে হয়। আব্বা আমার আয়না। আমি আমাকে দেখি সেই আয়নায়। আমার পরিবার, আমার ভাইবোন, আম্মা, আমাদের সন্তানরা এবং আমার বাবার শ্রোতারা প্রত্যেকে আমার আয়নার অংশ। যে আয়নার আলোকে পথচলার সাহস এক ধরনের ধৈর্য তৈরি করেছে। সেই ধৈর্য-সহ্যের মধ্যে আছে চোখে দেখার নেবার ধারণ ক্ষমতা। শুদ্ধতা যেখানে বিলীন, সেখানে কীসের সঙ্গে আপস? সংগীতের সঙ্গে রুচিশীলতার যে সম্পর্ক তা তো আসলে স্নিগ্ধতা, সুদূরপ্রসারী সুরের মোহ থাকে। তা নিয়ে তো ভাবনা নেই বর্তমানে! তাই তো সাহসী একটা আয়না আমাকে প্রতিনিয়ত বিশ্বাসের প্রতিশ্রুতি দেয়, গান হচ্ছে শোনার আর অনুভবের, দৌড়াবার বা পিছিয়ে পড়বার নয়। হারানোর কিছু নয়। বাবা হিসেবে শুধু নয়, একজন প্রিয় জনশ্রুত শিল্পী মাহমুদুন্নবী যুগে যুগে তাই একবারই আসে, যাকে ভালোবাসে মানুষ তাঁর সুরের অলংকরণের আর বিনয়ের কারণে। আজও প্রাণে ধারণ করে বলে- কত ভালো মানুষ ছিলেন, কত বড় বিনয়ী শিল্পী ছিলেন! তাঁর মতো সুরের রাজা আজও আর দেখলাম না! আমার কথা নয় শ্রোতার কথা। তখন তো গান দেখার বিষয় ছিল না! আমিও মনে করি গান শোনার, ছিল, আছে, থাকবে! তাই আয়নার গভীরে কোনো প্রতিযোগিতার দৌড়ে হারিয়ে যাওয়ার ভয় নেই। আমি সেই আয়নার প্রতিবিম্বে দাঁড়িয়ে, আমার গানের প্রান্তে আজকের শিল্পচর্চার দেয়াল দেখি আর ভাবি আজ একজন মাহমুদুন্নবী হয়ে ওঠার জন্য শিল্পী নেই আছে তারকার ভিড়! তাই তো সেই কণ্ঠ এখনো নবীন এখনো তারার মতো জ্বলজ্বলে এক আলোকবর্তিকা। শ্রোতার ভালোবাসা ও সম্মান পাওয়া বিশাল অর্জন। ধন্যবাদ শ্রোতাদের যাদের জন্য আব্বা অমর হয়ে আছেন মানুষের মনে, শ্রোতার জাগরণে। আব্বার আত্মার জন্য দোয়া করবেন। আমরা যেন তাঁর সেই সম্মানকে ধরে রাখতে পারি।

 

মাহমুদুন্নবীর সুযোগ্য চার সন্তান

রাশিদা চৌধুরী প্রয়াত শিল্পী মাহমুদুন্নবীর সহধর্মিণী। তাদের সুযোগ্য চার সন্তান-ফাহমিদা নবী, সামিনা চৌধুরী, রিদওয়ান নবী পঞ্চম ও তানজিদা নবী। এ চারজনই গানে-কথায় শিল্পী মাহমুদুন্নবীকে সর্বদা স্মরণ করেন। বড় বোন ফাহমিদা পৌনে তিন বছরের বড় সামিনার থেকে। এদিকে তাঁদের ছোট বোন তানজিদা নবী থাকেন লন্ডনে। একমাত্র ভাই রিদওয়ান নবী চৌধুরী পঞ্চম, যাকে সবাই ‘আর্কের পঞ্চম’ নামে চেনে। তিনি ঢাকায় ব্যস্ত গান নিয়ে। বাবাকে নিয়ে ফাউন্ডেশন করার পরিকল্পনা তাঁদের অনেক দিনের স্বপ্ন। বাবার গান সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছেন তাঁরা। বিভিন্ন শো, রেডিও, টেলিভিশনে নিয়মিত গাইছেন বাবার গান। বাবাকে নিয়ে তৈরি করছেন অসংখ্য গান।

 

তাদের আস্থা বাবা

বাবাকে নিয়ে সামিনা নতুন কিছু গান করছেন। বাবাকে নিয়ে আরও কিছু পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর। বাবার স্মৃতিকে মনে করে অতীত স্মৃতি হাতড়াচ্ছেন বারবার তিনি। ফাহমিদা নবীর গাওয়া গানে রচিত হয়েছে জীবনের অগণিত গল্প! তাঁর সেই গানের শুরুটা কিন্তু নিজের ঘর থেকেই। বাবাকে নিয়ে স্মৃতির ডালি টেনে তিনি বলেন, ‘যাঁর ওপর ডানা মেলে কাজ করে যাচ্ছি, তিনি তো আমার বাবা মাহমুদুন্নবী! অনেক ঝড় যায়, ভয় পাই না। কারণ ইচ্ছা, চাওয়া এবং গভীর অভিমানের ভালোবাসাকে এক করে, কণ্ঠকে শুধু ভালো গানের জন্যই লালন করে যাচ্ছি। যার মূল্য কে দেবে, কে দেবে না-ভাবার সময় নেই! আছে শুধু ছায়ার মতো নির্ভরতার আস্থা আর সত্যের এক ভিত। মানুষকে ভালোবাসতে শিখেছি বাবার মতো। তাঁর গানের ঝুলিতে ফেলে দেওয়ার মতো কোনো গানই নেই! যা আছে সব প্রিয় তাঁর খাতায়।’

এই বিভাগের আরও খবর
কাকতালের কার্যক্রম বন্ধ
কাকতালের কার্যক্রম বন্ধ
মোহনীয় নাটালি
মোহনীয় নাটালি
কাকে চান কাবিলা
কাকে চান কাবিলা
এবার বিচারক মেহজাবীন
এবার বিচারক মেহজাবীন
আমার কপালে পোড়া কোনো দাগ নেই : ফেরদৌসী মজুমদার
আমার কপালে পোড়া কোনো দাগ নেই : ফেরদৌসী মজুমদার
আরও যারা অভিনয় করেন
আরও যারা অভিনয় করেন
পরিচালকের রোষানলে পড়েছিলেন মাধুরী
পরিচালকের রোষানলে পড়েছিলেন মাধুরী
কান কথা
কান কথা
উন্নয়নকর্মী মিথিলা
উন্নয়নকর্মী মিথিলা
‘নসীব’ সিনেমাটি আমার ভাগ্য বদলে দেয় : উজ্জল
‘নসীব’ সিনেমাটি আমার ভাগ্য বদলে দেয় : উজ্জল
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’
সর্বশেষ খবর
ফেনীতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কেয়ারটেকার একরাম গ্রেপ্তার
ফেনীতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কেয়ারটেকার একরাম গ্রেপ্তার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি
আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মির্জাপুরে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা নজরুল গ্রেফতার
মির্জাপুরে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা নজরুল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন ও বীমা কাঠামো নিয়ে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
বাগেরহাটে জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন ও বীমা কাঠামো নিয়ে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া আগ্রাসন চালিয়ে যেতে চায়: জেলেনস্কি
রাশিয়া আগ্রাসন চালিয়ে যেতে চায়: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. জ. ম ওবায়েদুল্লাহ জীবন্ত উপন্যাস: জামায়াত আমির
আ. জ. ম ওবায়েদুল্লাহ জীবন্ত উপন্যাস: জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবলির সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন বাংলাদেশের
শিবলির সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জন নিহত, মারা গেছে ৩টি গরু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জন নিহত, মারা গেছে ৩টি গরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু
বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের আগে ডাকসু নির্বাচনের তফসিল চান ঢাবি শিক্ষার্থীরা
ঈদের আগে ডাকসু নির্বাচনের তফসিল চান ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলা ব্যানার বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব ড. সলিমুল্লাহ খানের
বাংলা ব্যানার বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব ড. সলিমুল্লাহ খানের

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুমারখালীতে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ব্রিধান-৯২ চাষ, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ
কুমারখালীতে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ব্রিধান-৯২ চাষ, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৩
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকূপায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু
শৈলকূপায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাবিকে ধর্ষণের অপরাধে দুই দেবরের যাবজ্জীবন
ভাবিকে ধর্ষণের অপরাধে দুই দেবরের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়েতে বাসচাপায় অ্যাম্বুলেন্সের পাঁচ যাত্রী নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
এক্সপ্রেসওয়েতে বাসচাপায় অ্যাম্বুলেন্সের পাঁচ যাত্রী নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গজারিয়ায় চুনা কারখানার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, রেস্টুরেন্টে লাখ টাকা জরিমানা
গজারিয়ায় চুনা কারখানার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, রেস্টুরেন্টে লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমলয় চাষাবাদে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ
সমলয় চাষাবাদে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ড্রাম ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
কুষ্টিয়ায় ড্রাম ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস উদযাপন
গাজীপুরে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় যাত্রায় দেশে ফিরলো অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল দল
দ্বিতীয় যাত্রায় দেশে ফিরলো অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল দল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতির বিপুল অর্থ জালিয়াতি
নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতির বিপুল অর্থ জালিয়াতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান
৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে আটক যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতাকে থানায় হস্তান্তর
বেনাপোলে আটক যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতাকে থানায় হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন
শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক
আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক
সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার
সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন
‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল
রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার
পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু
দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া
জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প
পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা
ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত
রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার
বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী
নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন
হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে
আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে গায়ক নোবেল
কারাগারে গায়ক নোবেল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে
মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা
ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল মাসের বেতন পাননি এমপিওভুক্ত পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী
এপ্রিল মাসের বেতন পাননি এমপিওভুক্ত পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি সুইসাইড করার মতো মেয়ে নই : পরীমণি
আমি সুইসাইড করার মতো মেয়ে নই : পরীমণি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে পুকুরে-ডোবায় ফেলে দেয়া হচ্ছে কৃষকের কষ্টের আলু
ঠাকুরগাঁওয়ে পুকুরে-ডোবায় ফেলে দেয়া হচ্ছে কৃষকের কষ্টের আলু

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি
নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক
উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা
বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর
যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর

নগর জীবন

কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা
কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা

নগর জীবন

উঠানে আঙুর চমক
উঠানে আঙুর চমক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

খবর

মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ
মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন
ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না
রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ
ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না
সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র
সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র
বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে

সম্পাদকীয়

বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে
বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ের পরও ইশরাককে শপথ পড়ানো হচ্ছে না
রায়ের পরও ইশরাককে শপথ পড়ানো হচ্ছে না

নগর জীবন

সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের
সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ
দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি
পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে

অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার
অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার

নগর জীবন

আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার বার্তা ডিএমপির
আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার বার্তা ডিএমপির

নগর জীবন

শিল্পে সঠিক পরিমাপের বিকল্প নেই
শিল্পে সঠিক পরিমাপের বিকল্প নেই

নগর জীবন

ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড
ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড

নগর জীবন

সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে
সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে

নগর জীবন

অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি আলোচনা শুরু করবে রাশিয়া-ইউক্রেন
অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি আলোচনা শুরু করবে রাশিয়া-ইউক্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা