শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৩

এক অন্তবিহীন স্বপ্নের শিল্পী মাহমুদুন্নবী

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এক অন্তবিহীন স্বপ্নের শিল্পী মাহমুদুন্নবী

বাংলা সংগীত জগতের কিংবদন্তি শিল্পী মাহমুদুন্নবী। অনুকরণীয় কণ্ঠশৈলীতে চমৎকার সব গান গেয়ে ষাটের দশকে আধুনিক বাংলা গানে আলোড়ন তুলেছিলেন তিনি। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তিনি কেবল গানই লালন করেছেন তাঁর হৃদয়ে। এ যুগেও তাঁর গানের আবেদন অমলিন। তাঁর সুযোগ্য চার সন্তান বাবার পথেই হাঁটছেন। গতকাল ছিল মাহমুদুন্নবীকে হারানোর ৩৩ বছর। এ কিংবদন্তি শিল্পী ও তাঁর সংগীত পরিবারকে নিয়ে লিখেছেন- পান্থ আফজাল

 

বেদনা ও প্রেমের শিল্পী

১৯৩৬ সালের ১৬ ডিসেম্বর ভারতের বর্ধমানের কেতু নামক অজপাড়াগাঁয় মাহমুদুন্নবীর জন্ম। দেশ বিভাগের পর সপরিবারে তাঁরা তদানীন্তন পূর্ববাংলায় চলে আসেন এবং খুলনায় স্থায়ী হন। তবে বাবার কর্মক্ষেত্র ফরিদপুরেই কেটেছে মাহমুদুন্নবীর শৈশব ও কৈশোর। ফরিদপুর রাজেন্দ্র কলেজে উচ্চ মাধ্যমিকের পাঠ অসমাপ্ত রেখেই তিনি বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে পড়েন। প্রথমে কিছুকাল চট্টগ্রামে, পরে ঢাকায় চলে আসেন। তাঁর চেতনা আর শিল্পীসত্তা চালিত হয়েছিল সুরের টানে। ঢাকার ইসলামপুরে একজন ওস্তাদের কাছে কিছুকাল গানের তালিম নেন মাহমুদুন্নবী।

 

গানের ভুবনে উজ্জ্বল অনুপ্রবেশ

১৯৫৫ সালে এসএসসি পাস করার পরপরই সুরের টানে বাড়ি থেকে পালিয়ে করাচি যান তিনি। শেখ লুৎফর রহমান, নিজাম উল হকদের সঙ্গে এক মেসে থাকতেন। সেখানে মাঝেমধ্যে যেতেন মেহেদী হাসান। মাহমুদুন্নবীর গান শুনে সংগীতের বরপুত্র মেহেদী হাসান বলেছিলেন, ‘আল্লাহ যদি তোমার মতো কণ্ঠ মাধুর্য আমাকে দিতেন তাহলে আমি বিশ্বজয় করতাম।’ এরপর করাচি বেতার কেন্দ্র থেকেই প্রচারিত হয় তাঁর প্রথম গান ‘পথে যেতে দেখি আমি যারে’। প্রখ্যাত সাহিত্যিক আবু হেনা মোস্তফা কামালের লেখা এ গানটির মাধ্যমেই আধুনিক বাংলা গানের ভুবনে উজ্জ্বল অনুপ্রবেশ শিল্পী মাহমুদুন্নবীর। করাচিতে আঁধুরী দস্তা নামের এক ছবিতে প্লে-ব্যাক করেন। এর অব্যবহিত পর শিল্পীর আটটি গান নিয়ে আধুনিক গানের একটি লং প্লে রেকর্ড প্রকাশ হয়। দেশে ফিরে ১৯৬২ সালে ঢাকা রেডিওর অডিশনে পাস করেন। ১৯৬৬ সালে কাগজের নৌকা ছবিতে ফেরদৌসী রহমানের সঙ্গে ‘দেখে কেন মনে হয় যেন তারে চিনি’ এবং ১৯৬৭ সালে চাওয়া-পাওয়া ছবিতে আরেকটি রোমান্টিক গান ‘কিছু আগে হলে ক্ষতি কি ছিল দেখা হলোই যখন’ করেন। ষাটের দশকের শুরুতে মাহমুদুন্নবী ঢাকায় স্থায়ী হন। এ সময় থেকে ঢাকা বেতারের নিয়মিত শিল্পী হিসেবে তাঁর আত্মপ্রকাশ ঘটে। শিল্পের প্রতি যেমন, তেমনি সমাজের প্রতিও দায়বদ্ধ ছিলেন শিল্পী মাহমুদুন্নবী। ষাটের দশকে পূর্ববাংলার জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের সঙ্গে ছিল তাঁর সম্পৃক্ততা। এ সময় তাঁর গাওয়া গণজাগরণমূলক বেশকিছু গান মুক্তিকামী মানুষকে স্বাধীনতার স্বপ্নে উদ্বুদ্ধ করে।

 

একজন ভারসেটাইল জিনিয়াস

মাহমুদুন্নবী ছিলেন একজন ভারসেটাইল জিনিয়াস। যদিও অধিকাংশ সংগীতবোদ্ধা তাঁকে একটা জেনুইন প্যাথেটিক ভয়েস বলতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। রোমান্টিক, প্যাথেটিক যাই হোক না কেন মাহমুদুন্নবীর শিল্পীসত্তার মূল বৈশিষ্ট হলো- তাঁর কণ্ঠের অপরিমেয় গভীরতার সহজাত আবেগ। এ প্রসঙ্গে ভারতীয় গায়িকা নির্মলা মিশ্র বলেন, ‘মাহমুদুন্নবীদা’র কণ্ঠে বিধাতা এত আবেগ দিয়েছেন! ১৯৬৮ সালে ঢাকা মেইড উর্দু ছবি ‘পায়েল’-এ মাহমুদুন্নবীর গাওয়া ‘হাওয়া ধীরে বহে না, ঘাটা ধীরে চালনা’ শ্রোতাদের বিস্ময়াভিভূত করেছিল।

 

প্রথম গায়ক হিসেবে জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্তি

মাহমুদুন্নবী ১৯৭৫ সালে ‘আমি সাত সাগর পাড়ি দিয়ে’ গানটির জন্য বাচসাস পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৭৬ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রবর্তিত হলে তিনি ‘দি রেইন’ ছবিতে ‘আমি তো আজ ভুলে গেছি সবই’ গানটির জন্য প্রথম গায়ক হিসেবে ১৯৭৭ সালে জাতীয় পুরস্কার জিতে নেন। শিল্পীর দুর্ভাগ্য হারজিৎ ছবিতে তাঁর একটি মাস্টারপিস ‘সুরের ভুবনে আমি আজো পথচারী’ গানটিও তিনি একই বছর গেয়েছিলেন। না হলে এ গানটিরও পুরস্কার জেতার কথা ছিল। স্বরলিপি ছবিতে তাঁর একটি সিনসিয়ার পরিবেশনা ছিল ‘গানেরই খাতায় স্বরলিপি লিখে’। অসাধারণ গানের জন্য তাঁর নাম এখনো উপমহাদেশের সুপরিচিত ইমোশনাল শিল্পী জগন্ময় মিত্র, সতীনাথ মুখার্জির সঙ্গে উচ্চারিত হয়।

 

স্মরণীয় রোমান্টিক যেসব গান

শিল্পী হিসেবে মাহমুদুন্নবীর বড় কৃতিত্ব ৩০ বছরের সংগীত জীবনে তিনি কখনো নিম্ন রুচির গান করেননি। গুটিকয়েক চটুল প্রেমের গান গেয়েছেন, তাও তাঁর একনিষ্ঠ গায়কিতে উঠে গিয়েছিল শিল্পের মাত্রায়। অনেক হৃদয়গ্রাহী গান উপহার দিয়েছেন শিল্পী মাহমুদুন্নবী। সেসব গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- ‘তুমি যে আমার কবিতা’, ‘চঞ্চল এক গানের পাখি’, ‘প্রেমের নাম বাসনা’, ‘আমি যে কেবল বলেই চলি’, ‘কি আনন্দ দিয়ে এ ভুবন মাতিয়ে’, ‘ওই মধু চাঁদ আর এই জোছনা’, ‘প্রেমের নাম বেদনা’, ‘এক অন্তবিহীন স্বপ্ন ছিল’, ‘নেই অভিযোগ কারো কাছে’, ‘সালাম পৃথিবী তোমাকে সালাম’, ‘কে আমায় আলোর ঠিকানা বলে দেবে’, ‘তুমি কখন এসে দাঁড়িয়ে আছ আমার অজান্তে’, ‘গানের খাতায় স্বরলিপি লিখে’, ‘মন তো জানে না মন চায় কি’, ‘এ জীবন যেন এক ছন্দ’, ‘আয়নাতে ওই মুখ’, ‘ও মেয়ের নাম দেব কী’, ‘দু’চোখ আমার এ কোন আলোয়’ সহ অসংখ্য গান।

 

গানপাগল অভিমানী

মাহমুদুন্নবী ছিলেন সহজ-সরল, মিষ্টভাষী এবং গানপাগল অভিমানী এক মানুষ। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তিনি কেবল গানই লালন করেছেন তাঁর হৃদয়ে। সংগীতাঙ্গনে বিস্তৃত অবদান রাখা সত্ত্বেও মাহমুদুন্নবীর মতো শিল্পীর যথার্থ মূল্যায়ন হয়নি। তাঁর নামে একুশে পদক ঘোষণা করেও প্রদান করা হয়নি। ১৯৯০ সালের ২০ ডিসেম্বর অনেক অভিমান নিয়ে অনন্তলোকে পাড়ি জমান।

 

কিংবদন্তি শিল্পী মাহমুদুন্নবীর সুযোগ্য চার সন্তান তানজিদা নবী, সামিনা চৌধুরী, ফাহমিদা নবী এবং রিদওয়ান নবী পঞ্চম (বাঁ থেকে)

বাবাকে নিয়ে আবেগঘন ফাহমিদা নবী

ফাহমিদা নবী ও সামিনা চৌধুরী- দুই বোনই সংগীতাঙ্গনে সমান জনপ্রিয়। দুজনে বেড়ে উঠেছেন প্রায় একসঙ্গে। তাদের মতে, দুজনেই গান করেন প্রাণের আনন্দে। এদিকে গতকাল বাবা মাহমুদুন্নবীর ৩৩ বছর প্রয়াণে স্মরণ করে ফাহমিদা বলেন, ‘আজ আমার বাবার চলে যাওয়ার দিন। ২০ ডিসেম্বর ১৯৯০ সাল। ৩৩ বছর হয়ে গেল! কত স্বপ্ন পেছনে ফেলে সময় যখন তখনই চলে গেল। সব তো পূরণ হয় না, কিছু অপূর্ণতা রেখেই চলে যেতে হয়। আব্বা আমার আয়না। আমি আমাকে দেখি সেই আয়নায়। আমার পরিবার, আমার ভাইবোন, আম্মা, আমাদের সন্তানরা এবং আমার বাবার শ্রোতারা প্রত্যেকে আমার আয়নার অংশ। যে আয়নার আলোকে পথচলার সাহস এক ধরনের ধৈর্য তৈরি করেছে। সেই ধৈর্য-সহ্যের মধ্যে আছে চোখে দেখার নেবার ধারণ ক্ষমতা। শুদ্ধতা যেখানে বিলীন, সেখানে কীসের সঙ্গে আপস? সংগীতের সঙ্গে রুচিশীলতার যে সম্পর্ক তা তো আসলে স্নিগ্ধতা, সুদূরপ্রসারী সুরের মোহ থাকে। তা নিয়ে তো ভাবনা নেই বর্তমানে! তাই তো সাহসী একটা আয়না আমাকে প্রতিনিয়ত বিশ্বাসের প্রতিশ্রুতি দেয়, গান হচ্ছে শোনার আর অনুভবের, দৌড়াবার বা পিছিয়ে পড়বার নয়। হারানোর কিছু নয়। বাবা হিসেবে শুধু নয়, একজন প্রিয় জনশ্রুত শিল্পী মাহমুদুন্নবী যুগে যুগে তাই একবারই আসে, যাকে ভালোবাসে মানুষ তাঁর সুরের অলংকরণের আর বিনয়ের কারণে। আজও প্রাণে ধারণ করে বলে- কত ভালো মানুষ ছিলেন, কত বড় বিনয়ী শিল্পী ছিলেন! তাঁর মতো সুরের রাজা আজও আর দেখলাম না! আমার কথা নয় শ্রোতার কথা। তখন তো গান দেখার বিষয় ছিল না! আমিও মনে করি গান শোনার, ছিল, আছে, থাকবে! তাই আয়নার গভীরে কোনো প্রতিযোগিতার দৌড়ে হারিয়ে যাওয়ার ভয় নেই। আমি সেই আয়নার প্রতিবিম্বে দাঁড়িয়ে, আমার গানের প্রান্তে আজকের শিল্পচর্চার দেয়াল দেখি আর ভাবি আজ একজন মাহমুদুন্নবী হয়ে ওঠার জন্য শিল্পী নেই আছে তারকার ভিড়! তাই তো সেই কণ্ঠ এখনো নবীন এখনো তারার মতো জ্বলজ্বলে এক আলোকবর্তিকা। শ্রোতার ভালোবাসা ও সম্মান পাওয়া বিশাল অর্জন। ধন্যবাদ শ্রোতাদের যাদের জন্য আব্বা অমর হয়ে আছেন মানুষের মনে, শ্রোতার জাগরণে। আব্বার আত্মার জন্য দোয়া করবেন। আমরা যেন তাঁর সেই সম্মানকে ধরে রাখতে পারি।

 

মাহমুদুন্নবীর সুযোগ্য চার সন্তান

রাশিদা চৌধুরী প্রয়াত শিল্পী মাহমুদুন্নবীর সহধর্মিণী। তাদের সুযোগ্য চার সন্তান-ফাহমিদা নবী, সামিনা চৌধুরী, রিদওয়ান নবী পঞ্চম ও তানজিদা নবী। এ চারজনই গানে-কথায় শিল্পী মাহমুদুন্নবীকে সর্বদা স্মরণ করেন। বড় বোন ফাহমিদা পৌনে তিন বছরের বড় সামিনার থেকে। এদিকে তাঁদের ছোট বোন তানজিদা নবী থাকেন লন্ডনে। একমাত্র ভাই রিদওয়ান নবী চৌধুরী পঞ্চম, যাকে সবাই ‘আর্কের পঞ্চম’ নামে চেনে। তিনি ঢাকায় ব্যস্ত গান নিয়ে। বাবাকে নিয়ে ফাউন্ডেশন করার পরিকল্পনা তাঁদের অনেক দিনের স্বপ্ন। বাবার গান সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছেন তাঁরা। বিভিন্ন শো, রেডিও, টেলিভিশনে নিয়মিত গাইছেন বাবার গান। বাবাকে নিয়ে তৈরি করছেন অসংখ্য গান।

 

তাদের আস্থা বাবা

বাবাকে নিয়ে সামিনা নতুন কিছু গান করছেন। বাবাকে নিয়ে আরও কিছু পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর। বাবার স্মৃতিকে মনে করে অতীত স্মৃতি হাতড়াচ্ছেন বারবার তিনি। ফাহমিদা নবীর গাওয়া গানে রচিত হয়েছে জীবনের অগণিত গল্প! তাঁর সেই গানের শুরুটা কিন্তু নিজের ঘর থেকেই। বাবাকে নিয়ে স্মৃতির ডালি টেনে তিনি বলেন, ‘যাঁর ওপর ডানা মেলে কাজ করে যাচ্ছি, তিনি তো আমার বাবা মাহমুদুন্নবী! অনেক ঝড় যায়, ভয় পাই না। কারণ ইচ্ছা, চাওয়া এবং গভীর অভিমানের ভালোবাসাকে এক করে, কণ্ঠকে শুধু ভালো গানের জন্যই লালন করে যাচ্ছি। যার মূল্য কে দেবে, কে দেবে না-ভাবার সময় নেই! আছে শুধু ছায়ার মতো নির্ভরতার আস্থা আর সত্যের এক ভিত। মানুষকে ভালোবাসতে শিখেছি বাবার মতো। তাঁর গানের ঝুলিতে ফেলে দেওয়ার মতো কোনো গানই নেই! যা আছে সব প্রিয় তাঁর খাতায়।’

এই বিভাগের আরও খবর
স্বপ্নবাজ রাধিকা আপ্তে
স্বপ্নবাজ রাধিকা আপ্তে
শিখতে চান তৃপ্তি
শিখতে চান তৃপ্তি
কানাডা যাচ্ছে ওয়ারফেজ
কানাডা যাচ্ছে ওয়ারফেজ
রোমান্টিক মুডে মেহজাবীন
রোমান্টিক মুডে মেহজাবীন
বিপাশার সেক্রিফাইস
বিপাশার সেক্রিফাইস
চলচ্চিত্র ব্যবসায় ‘বক্স অফিস’ দাবি
চলচ্চিত্র ব্যবসায় ‘বক্স অফিস’ দাবি
স্বাধীনচেতা বাঁধন
স্বাধীনচেতা বাঁধন
অপু-জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে বুবলী-বীর
অপু-জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে বুবলী-বীর
শার্লিনের ‘জীবন আমার বোন’
শার্লিনের ‘জীবন আমার বোন’
ঋতুপর্ণাকে নিয়ে জল্পনা
ঋতুপর্ণাকে নিয়ে জল্পনা
মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু
মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু
সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত
সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত
সর্বশেষ খবর
পুতিনকে নতুন আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
পুতিনকে নতুন আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে মানব পাচারকারীর শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
শরীয়তপুরে মানব পাচারকারীর শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাল সনদে সাবেক এমপির স্ত্রীকে নিয়োগ, কারাগারে অধ্যক্ষ
জাল সনদে সাবেক এমপির স্ত্রীকে নিয়োগ, কারাগারে অধ্যক্ষ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার এস-৫০০ পাচ্ছে ভারত
রাশিয়ার এস-৫০০ পাচ্ছে ভারত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী দাবায় প্রথম বিশ্বচ্যাম্পিয়ন পেল ভারত
নারী দাবায় প্রথম বিশ্বচ্যাম্পিয়ন পেল ভারত

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রক্টর প্রফেসর সাইফুল আলম
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রক্টর প্রফেসর সাইফুল আলম

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাহাড়ে উক্যছাইং মারমার সমাধিতে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধা
পাহাড়ে উক্যছাইং মারমার সমাধিতে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা কাল
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা কাল

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বৈষম্যবিরোধী নেতার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অনুসন্ধানে বাধা নেই: দুদক
বৈষম্যবিরোধী নেতার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অনুসন্ধানে বাধা নেই: দুদক

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সবাইকে অনুরোধ, গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না: তাসকিন
সবাইকে অনুরোধ, গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না: তাসকিন

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার স্কুল খোলা থাকার খবর ভিত্তিহীন : মাউশি
শনিবার স্কুল খোলা থাকার খবর ভিত্তিহীন : মাউশি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টা ধরে হবে উল্কাবৃষ্টি
২৪ ঘণ্টা ধরে হবে উল্কাবৃষ্টি

৩৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বগুড়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিএমএসই খাতে পাঁচ প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলার তাগিদ
সিএমএসই খাতে পাঁচ প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলার তাগিদ

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই আন্দোলনে আহত বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সম্মাননা
জুলাই আন্দোলনে আহত বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সম্মাননা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর ধানমন্ডিতে গৃহকর্মীর আত্মহত্যার অভিযোগ
রাজধানীর ধানমন্ডিতে গৃহকর্মীর আত্মহত্যার অভিযোগ

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় জুন মাসের শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হলেন বুলবুল
গাইবান্ধায় জুন মাসের শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হলেন বুলবুল

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাইক্রোবাসের চাকার ভেতর মিলল ১১ কেজি গাঁজা
মাইক্রোবাসের চাকার ভেতর মিলল ১১ কেজি গাঁজা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অস্ত্র মামলায় একজনের ১০ বছরের কারাদণ্ড
পিরোজপুরে অস্ত্র মামলায় একজনের ১০ বছরের কারাদণ্ড

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলের নিহত দুই শিক্ষার্থীর কবরে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা
টাঙ্গাইলের নিহত দুই শিক্ষার্থীর কবরে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
হবিগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসী হামলায় ইরানি বাজিস কমান্ডার নিহত
সন্ত্রাসী হামলায় ইরানি বাজিস কমান্ডার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদী ভাঙনে হুমকির মুখে বিদ্যালয়, রক্ষার দাবি শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের
নদী ভাঙনে হুমকির মুখে বিদ্যালয়, রক্ষার দাবি শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বানারীপাড়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মিজানুলের ইন্তেকাল
বানারীপাড়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মিজানুলের ইন্তেকাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাঙ্গনে মানবাধিকার রক্ষায় ঢাবিতে দিনব্যাপী জাতীয় কর্মশালা
শিক্ষাঙ্গনে মানবাধিকার রক্ষায় ঢাবিতে দিনব্যাপী জাতীয় কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হবিগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
হবিগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নিউইয়র্কে 'নর্থ আমেরিকা-৮৩' এর মিলনমেলা
নিউইয়র্কে 'নর্থ আমেরিকা-৮৩' এর মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জলাশয়ে পানি নেই, পাট নিয়ে বিপাকে কৃষকরা
জলাশয়ে পানি নেই, পাট নিয়ে বিপাকে কৃষকরা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
বগুড়ায় শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদকের অভিশাপ থেকে দেশকে বাঁচাতে হবে: মহাপরিচালক
মাদকের অভিশাপ থেকে দেশকে বাঁচাতে হবে: মহাপরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকার পতনের পর হঠাৎ উত্থান: গ্রামে রিয়াদের পাকা বাড়ি ঘিরে গুঞ্জন
সরকার পতনের পর হঠাৎ উত্থান: গ্রামে রিয়াদের পাকা বাড়ি ঘিরে গুঞ্জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে
টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন
বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবরকে নিয়ে এনসিপি নেতার বিরূপ মন্তব্যে প্রতিবাদ বিক্ষোভ
বাবরকে নিয়ে এনসিপি নেতার বিরূপ মন্তব্যে প্রতিবাদ বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য’
‘বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রদ্রিগোর জন্য ১২০ মিলিয়ন ইউরোর রেকর্ড প্রস্তাব!
রদ্রিগোর জন্য ১২০ মিলিয়ন ইউরোর রেকর্ড প্রস্তাব!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ
কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা
যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে
পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?
খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছর বয়সী শিশুর কামড়ে গোখরা সাপের মৃত্যু
এক বছর বয়সী শিশুর কামড়ে গোখরা সাপের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে
ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের জন্য সুখবর দিল সৌদি
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের জন্য সুখবর দিল সৌদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার কথা যদি একটু শুনতাম, অতীত নিয়ে অনুতপ্ত সালমান
বাবার কথা যদি একটু শুনতাম, অতীত নিয়ে অনুতপ্ত সালমান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ
লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন
সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির হাতে পাঁচ মাস
ইসির হাতে পাঁচ মাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ
সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে ভূমিকম্প: ১ কোটি মানুষকে সতর্ক করতে ব্যর্থ গুগল, নিহত অন্তত ৫৫ হাজার
তুরস্কে ভূমিকম্প: ১ কোটি মানুষকে সতর্ক করতে ব্যর্থ গুগল, নিহত অন্তত ৫৫ হাজার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবা জসীমের কবরেই দাফন হবে ছেলে রাতুলের
বাবা জসীমের কবরেই দাফন হবে ছেলে রাতুলের

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৫০ কোটি ডলারের বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল: একক দরদাতার ফাঁদে বন্দি প্রকল্প
২৫০ কোটি ডলারের বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল: একক দরদাতার ফাঁদে বন্দি প্রকল্প

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল
বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনাহারে গাজাবাসীদের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপের আহ্বান ওবামার
অনাহারে গাজাবাসীদের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপের আহ্বান ওবামার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ছাড়িয়েছে ৪ বিলিয়ন ডলার
প্রথমবারের মতো বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ছাড়িয়েছে ৪ বিলিয়ন ডলার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে আতঙ্ক চরমে
নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে আতঙ্ক চরমে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দুর্নীতির টাকায় বিদেশে সম্পদের পাহাড়
দুর্নীতির টাকায় বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!
কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা জুলাই সনদ ভোটের তারিখের
অপেক্ষা জুলাই সনদ ভোটের তারিখের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপু-জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে বুবলী-বীর
অপু-জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে বুবলী-বীর

শোবিজ

এক রোগীর জন্য রক্ত দিতে আসেন ৪০০ জন
এক রোগীর জন্য রক্ত দিতে আসেন ৪০০ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি বাড়ছে দ্রুত, উৎকণ্ঠা
পানি বাড়ছে দ্রুত, উৎকণ্ঠা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, রিমান্ডে চার নেতা
সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, রিমান্ডে চার নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে
নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর ফর্মুলায় সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর ফর্মুলায় সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

পাটে নতুন আশা
পাটে নতুন আশা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের শেকড় অনেক গভীরে
চাঁদাবাজদের শেকড় অনেক গভীরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় শিশুরা
ট্রমায় শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

হারুনের ভাতের হোটেল থেকে ছয় সমন্বয়কের ভিডিও বার্তা
হারুনের ভাতের হোটেল থেকে ছয় সমন্বয়কের ভিডিও বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সব নালা ঢেকে দেওয়া সম্ভব নয়
সব নালা ঢেকে দেওয়া সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়
মানুষ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়

নগর জীবন

বিপাশার সেক্রিফাইস
বিপাশার সেক্রিফাইস

শোবিজ

ভয়াবহ পরিবেশগত সংকটে ঢাকা
ভয়াবহ পরিবেশগত সংকটে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল

সম্পাদকীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং বিমান কিনবে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং বিমান কিনবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনচেতা বাঁধন
স্বাধীনচেতা বাঁধন

শোবিজ

দুই বছরে ১৪ টেস্ট, ২৬ ওয়ানডে
দুই বছরে ১৪ টেস্ট, ২৬ ওয়ানডে

মাঠে ময়দানে

রোমান্টিক মুডে মেহজাবীন
রোমান্টিক মুডে মেহজাবীন

শোবিজ

নতুন সংবিধানে অধিকার নিশ্চিত করতে হবে
নতুন সংবিধানে অধিকার নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

আফ্রিকা সেরা নাইজেরিয়ার মেয়েরা
আফ্রিকা সেরা নাইজেরিয়ার মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ব্যবসায় ‘বক্স অফিস’ দাবি
চলচ্চিত্র ব্যবসায় ‘বক্স অফিস’ দাবি

শোবিজ

বিএনপি সচেতনভাবে অগ্রসর হচ্ছে
বিএনপি সচেতনভাবে অগ্রসর হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আধিপত্য নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা
আধিপত্য নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর জয়ে শুরু যুবাদের
রোমাঞ্চকর জয়ে শুরু যুবাদের

মাঠে ময়দানে

দর্শক সারিতে মেসি
দর্শক সারিতে মেসি

মাঠে ময়দানে