শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০১৪

বাঙালির রোমান্টিসিজম

জাকারিয়া সৌখিন
প্রিন্ট ভার্সন
বাঙালির রোমান্টিসিজম

চলচ্চিত্রকেন্দ্রিক বাঙালির রোমান্টিসিজম উত্তম-সুচিত্রাকে ঘিরে। উত্তম কুমার বিদায় নিয়েছেন অনেক আগেই। তবুও রোমান্টিসিজমে চিড় ধরেনি। বরং সুচিত্রা নিজেকে আড়াল করে জিইয়ে রেখেছিলেন। চন্দনের চিতায় ভস্ম হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি আড়াল ভাঙেননি। তাই বাঙালির মনে সুচিত্রা সেই চিরচেনা রূপেই আছেন। চামড়ায় বলিরেখা পড়েনি, হাসির ঢেউয়ে পড়েনি ভাটা, মন্থর হয়ে যায়নি তার তরঙ্গ। আমাদের গ্রেটা গার্বো তিনি। শিখিয়ে গেলেন, মৃত্যুর পরও কীভাবে ভক্তদের মনে মায়া খেলা নিত্যনতুন রাখতে হয়।

উত্তম কুমার বিদায় নিয়েছিলেন ১৯৮০ সালের ২৪ জুলাই। ভেঙে গেল উত্তম-সুচিত্রা জুটি। কিন্তু সুচিত্রা চেয়েছিলেন কালের কাছে নিজেদের জুটিকে চির নতুন রাখতে। তাই তো উত্তমের বিদায়ের পর নিজের ঘরে কপাট দিলেন চিরদিনের জন্য। অবশ্য সবার আগ্রহে একবার তিনি কপাট খুলেছিলেন। ১৯৮২ সালের কলকাতা ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সামান্য সময়ের জন্য গিয়েছিলেন। ব্যস ওইটুকুই। আর কোনোদিন দেখা যায়নি তার মুখ। এরপর থেকে বাঙালির কল্পনায় সুচিত্রা হেসেছেন।

নিজেকে আড়ালে নিয়ে সুচিত্রা হয়েছেন আরও কাঙ্ক্ষিত। তাকে দেখার জন্য সবার আগ্রহ বাড়তে থাকে। তাই তো তিনি আড়াল হওয়ার বছর কয়েক পরে হঠাৎ একটা খবর এলো, জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য ছবি তুলতে আসবেন সুচিত্রা। মুহূর্তে খবরটি ছড়িয়ে পড়ে। ভক্ত-সাংবাদিকদের ভিড় মিছিলে পরিণত হয়। সবার উৎকণ্ঠা- মহানায়িকা কখন আসবেন?

সবার অপেক্ষা মধ্যরাতে গিয়ে ঠেকে। কিন্তু নায়িকার দেখা কেউ পেল না। সবাই ঘরে ফিরে যায়। পরে খবর প্রকাশ হয়_ সুচিত্রা গোপনে এসে ছবি তুলে চলে গেছেন।

নিজেকে অন্তরালে রাখার এই চেষ্টা সুচিত্রা করে গেছেন মৃত্যু পর্যন্ত। অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েও তিনি মুখ ঢেকে রাখতেন। আর এ জন্য তিনি অনেক বিসর্জনও দিয়েছেন।

২০০৫ সালে সুচিত্রাকে আজীবন সম্মাননায় দাদা সাহেব ফালকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়। কিন্তু আড়াল ভেঙে রাষ্ট্রপতির হাত থেকে পুরস্কার নিতে তিনি রাজি হননি। পুরস্কার থেকে নিজের নাম প্রত্যাহার করে নেন তিনি। তবুও আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়েছিল ভারত সরকার। রেয়াজ ভেঙে গোপনে তার হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। তবুও রাজি হননি মহানায়িকা।

সুচিত্রার আড়াল জীবন নিয়ে তার স্বজনরাও কখনো মুখ খুলেননি। সুচিত্রা কীভাবে ঘুমান, কি করেন, কি খেতে ভালোবাসেন, অবসর কীভাবে কাটে- এমন অগণিত প্রশ্ন স্বজনদের শুনতে হয়েছে। সবসময়ই তারা বিনয়ী হাসি দিতে এড়িয়ে গেছেন। যে আড়ালে থাকতে ভালোবাসেন তাকে সবার সামনে আনতে চাননি তারা। সম্মান দেখিয়েছেন। তা ছাড়া সুচিত্রার কঠিন বারণ ছিল, টুঁ-শব্দ করার ব্যাপারে। আর তাই সংবাদ মাধ্যমগুলো সুচিত্রার খবরের জন্য বিভিন্নভাবে চেষ্টা করেও তার নাগাল পায়নি। যারা সুচিত্রার দেখা পেতেন তারা ছিলেন সবসময়ই চুপ।

বালিগঞ্জের বাড়িটিতে একা থাকতেন সুচিত্রা। মেয়ে নাতনীরা নিজেদের মতো করে আলাদা। বিভিন্ন সময় পত্রিকার মাধ্যমে জানা যায় বছর কয়েক আগেও ঘরে বসে টিভিতে নিজের ছবিগুলো আগ্রহ নিয়ে দেখতেন। তবে গত কয়েক বছর রামকৃষ্ণ মিশনের হেডকোয়ার্টার বেলুর মঠে গিয়ে অনেক সময় পূজা-অর্চনা করে সময় কাটাতেন। কিন্তু কেউ চিনত না। অন্য আট-দশজন মানুষের সঙ্গে মিশে গিয়ে তিনি নিজের প্রার্থনা সেরে চলে এসেছেন। অনেকের সঙ্গে শরীরে হালকা ধাক্কাও লেগে থাকতে পারে। কিন্তু সেই অভাগা কখনো জানলেন না, কার শরীর স্পর্শ করে ভ্রূক্ষেপ না করে এগিয়ে গেলেন তিনি। জানলে সেটা হতো তার আজন্মের আক্ষেপ।

সুচিত্রাকে নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। অনেকেই অনেকভাবে ব্যাখ্যা করেছেন নিজেকে আড়ালে রেখে রোমান্টিসিজম ধরে রাখার ব্যাপারে। কিন্তু গবেষকদের গবেষণা সুচিত্রার মনোযোগে চিড় ধরাতে পারেনি। তিনি কখনো জানতেও চাইতেন না, মানুষ তাকে নিয়ে কি ভাবছে, কি বলছে।

সম্প্রতি সুচিত্রার বড় নাতনি অভিনেত্রী রাইমা সেন একটি সাক্ষাৎকারে বলেছেন, 'তার [সুচিত্রা] মধ্যে মানুষের কৌতূহল জানার বিন্দুমাত্র আগ্রহ নেই। কারণ তিনি নিজের সেই তারকা সত্তাকে ঘুম পারিয়ে রেখেছেন। যদি তার মধ্যে কৌতূহল থাকত, তবে তো তিনি সবার সামনেই থাকতেন। কখনো আড়াল হতেন না।' তিনি আরও বলেন, 'নিজেকে আড়ালে রাখা এত সহজ নয়। সব খ্যাতির মোহ ছেড়ে, মানুষের ভালোবাসা, সম্মান দূরে ঠেলে নির্মোহ হয়ে লুকিয়ে থাকতে কতটা নির্লোভ হতে হয়, তা তাকে দেখে আমি বুঝেছি। তিনি এটা করেছেন, কারণ তিনি চান অভিনেত্রী সুচিত্রা সেন সবার মনে বেঁচে থাকুক, ব্যক্তি সুচিত্রা সেন নয়। তিনি তা পেরেছেন।'

কলকাতার স্বনামধন্য সাহিত্যিক কণা বসু মিশ্র এক স্মৃতিকথায় একটা ঘটনার উল্লেখ করেছিলেন। কলকাতা দূরদর্শনে 'সাত পাকে বাঁধা'য় সুচিত্রা সেনের অভিনয় দেখে মুগ্ধ হয়ে তাকে ফোন করেছিলেন কণা। কণা ফোনে তাকে বললেন, সাত পাকে বাঁধায় আপনার অভিনয় দেখে আমি আপ্লুত। সুচিত্রা সেন কণাকে থামিয়ে বললেন, 'ওটা অভিনেত্রী সুচিত্রা সেন, আমি নই'।

অভিনয় ক্যারিয়ারে একবার সাক্ষাৎকারে সুচিত্রা বলেছিলেন, 'আমাকে শুধু স্ক্রিনেই দেখা যাবে, কারণ আমি একজন অভিনেত্রী।'

সত্যিই তাই। বাঙালি পর্দায় সুচিত্রাকে দেখেই রোমান্টিসিজমে ভুগবে যুগের পর যুগ। সুচিত্রা কখনো মলিন হবে না_ নিজেকে আড়ালে রেখে এটাই তার অর্জন।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
‘লেডি সুপারস্টার’ ডাকায় ক্ষুব্ধ নয়নতারা
‘লেডি সুপারস্টার’ ডাকায় ক্ষুব্ধ নয়নতারা
অরিজিতের অনুষ্ঠানে হঠাৎ বন্ধ বিদ্যুৎসেবা! ভক্তদের ক্ষোভ
অরিজিতের অনুষ্ঠানে হঠাৎ বন্ধ বিদ্যুৎসেবা! ভক্তদের ক্ষোভ
নতুন কুঁড়ির আবেদনের সময়সীমা বাড়ল
নতুন কুঁড়ির আবেদনের সময়সীমা বাড়ল
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’
বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ইউটিউবে মিলিয়ন মাইলফলক
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ইউটিউবে মিলিয়ন মাইলফলক
জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম
জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম
পাঞ্জাবের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন অক্ষয় কুমার
পাঞ্জাবের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন অক্ষয় কুমার
আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা
আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
সর্বশেষ খবর
বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং
বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বুধবার ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ
বুধবার ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, র‌্যাবের হাতে স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, র‌্যাবের হাতে স্বামী গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ চ্যালেঞ্জিং হবে, তবে শতভাগ দিতে প্রস্তুত দল : লিটন
এশিয়া কাপ চ্যালেঞ্জিং হবে, তবে শতভাগ দিতে প্রস্তুত দল : লিটন

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত
জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির প্রোভিসি অধ্যাপক মামুন আহমেদের শাশুড়ির মৃত্যুতে সাদা দলের শোক
ঢাবির প্রোভিসি অধ্যাপক মামুন আহমেদের শাশুড়ির মৃত্যুতে সাদা দলের শোক

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলের হামলায় জাতিসংঘের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের হামলায় জাতিসংঘের নিন্দা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ইভন হত্যা মামলার ২ আসামি রিমান্ডে
নারায়ণগঞ্জে ইভন হত্যা মামলার ২ আসামি রিমান্ডে

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দুই দিন আগে ডোপ টেস্ট, যা বলছেন প্রার্থীরা
জাকসু নির্বাচনের দুই দিন আগে ডোপ টেস্ট, যা বলছেন প্রার্থীরা

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল নগরীর ২১ শতাংশ শিশু কম ওজনের
বরিশাল নগরীর ২১ শতাংশ শিশু কম ওজনের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালের আকাশে ৫৫ মিনিট চক্কর দিয়ে ঢাকায় ফিরলো বিমান
নেপালের আকাশে ৫৫ মিনিট চক্কর দিয়ে ঢাকায় ফিরলো বিমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার আইন চর্চায় শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ও সচেতনতায় ওরিয়েন্টেশন
গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার আইন চর্চায় শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ও সচেতনতায় ওরিয়েন্টেশন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটের পাটগ্রামে গাছ কাটতে গিয়ে রিকশাচালকের মৃত্যু
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে গাছ কাটতে গিয়ে রিকশাচালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রী পরীক্ষার ফি প্রদানের সময় বৃদ্ধি
ডিগ্রী পরীক্ষার ফি প্রদানের সময় বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য
ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উদ্বোধনী ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
উদ্বোধনী ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএমই খাত দেশের জিডিপিতে প্রায় ৩০ শতাংশ অবদান রাখছে
এসএমই খাত দেশের জিডিপিতে প্রায় ৩০ শতাংশ অবদান রাখছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আন্দোলনকারীদের সংলাপ ও শান্ত থাকার আহ্বান নেপাল রাষ্ট্রপতির
আন্দোলনকারীদের সংলাপ ও শান্ত থাকার আহ্বান নেপাল রাষ্ট্রপতির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্টমার্টিন দ্বীপে বিনামূল্যে নৌবাহিনীর চিকিৎসা সেবা প্রদান
সেন্টমার্টিন দ্বীপে বিনামূল্যে নৌবাহিনীর চিকিৎসা সেবা প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক
রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা

পেছনের পৃষ্ঠা

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে
স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!
এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম