শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৪, শনিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৫

আমার বাবা কর্নেল তাহের

জয়া তাহের
অনলাইন ভার্সন
আমার বাবা কর্নেল তাহের

আমাকে যখনই কেউ জিজ্ঞাসা করেন, কর্নেল তাহেরের মেয়ে হিসেবে আপনার অনুভূতি কি? আমার চোখের সামনে এক নিমেষেই ভেসে ওঠে ৪০ বছরের অসংখ্য স্মৃতি। আমি অপ্রস্তুত হয়ে যাই। কিছুই আর বলা হয়ে ওঠে না। এ অনুভূতি এক লাইনে বলবার নয়।

আমি ফিরে যাই, আমাদের সেই নারায়ণগঞ্জের বাসায়। শীতলক্ষ্যা নদীর পাশে বড় দোতলা বাড়ি। দোতলায় নদীর দিকে মুখ করে ছিলো পাশাপাশি দু’টি রুম। একটিতে আম্মা যিশু ও মিশুকে (আমার দুভাই) নিয়ে ঘুমাতেন। আর আরেকটিতে আমি বাবার সঙ্গে ঘুমাতাম। আমি সকাল বেলা ঘুম ভেঙ্গেই দেখতে পেতাম, নীল আকাশ।ঘর থেকে বের হলেই ছিল ঝুলন্ত বারান্দা। বাবা গাড়িতে করে এলেই আমি দৌড়ে বারান্দায় গিয়ে দাঁড়াতাম।

সময়টা ছিল ১৯৭৪ সাল। আমি তখন ছিলাম ৪ বছরের। যিশু ২ বছর ও মিশু ৯ মাস।

মাঝে মাঝে রাতের বেলা বাবা-মা বাড়ির লনে ঘুরে বেড়াতেন। আর আমি তাদের পাশে পাশে ঘুরতাম। নিচতলায় ছিলো বসার ঘর আর ডাইনিং রুম। বসার রুমে ছিল সারি সারি বই। ঢাকার এলিফ্যান্ট রোড থেকে আমার ইউসুফ চাচা তার ছেলে শ্রাবণকে নিয়ে বেড়াতে আসতেন। বাবা একপা নিয়েই দৌড়ে আমাদের সঙ্গে ফুটবল খেলতেন।

একদিন খাবার টেবিলে বাবা বললেন, ‘দেখো তো তোমার জন্য নিচে কি অপেক্ষা করছে?’ আমি খাবার টেবিলের নিচে হামাগুড়ি দিয়ে দেখি, একটা বিড়াল। বিড়ালটা বহুদিন আমার সঙ্গে ছিলো। আমরা প্রায়ই ঢাকায় যেতাম। আমি প্রতিবার গাড়িতে বমি করতে করতে ফেরত আসতাম। বাবা বলতেন, ‘কবে যে আমার মেয়েটা ঠিক হবে...’

বাসার পাশেই ছিল বড় পাট গুদাম। যেখানে বানর থাকতো। বানররা কলা খেতে প্রায়ই আমাদের বাগানে চলে আসতো। আমাদের বাসায় কাজ করতো মনিকা নামের একজন মেয়ে। আমাকে একা পেলেই খুব সাজাতো। আমাদের জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় ছিলো তখন।

তারপর হঠাৎ একদিন বাবা বাসায় আসা বন্ধ করলেন। তার কিছুদিন পরই এক জিপ ভর্তি মানুষ রাইফেলের ফাঁকা আওয়াজ করতে করতে বাড়ির চারপাশে টহল দিতে শুরু করে। তারও কিছুদিন পর আমাদেরকে বাসা ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। আম্মা একটা স্যুটকেসে আমাদের সবকিছু নিয়ে কিশোরগঞ্জে নানার বাসায় চলে আসেন।

সবার কাছ থেকে জানতে পারি, বাবা জেলে। তারও অনেক মাস পরে হঠাৎ করে আমাদেরকে জেলখানায় বাবার সঙ্গে দেখা করতে বলা হলো। আম্মা যিশু আর আমাকে নিয়ে ঢাকায় এলেন। মিশু খুব ছোট বলে নানুর কাছে রয়ে গেল। জেলখানার বাইরে দাঁড়িয়ে আমার খুব লজ্জা করছিলো বাবার সঙ্গে দেখা করতে। বাবা আমাকে আর যিশুকে কলা খেতে দিয়েছিলেন। বাবার সঙ্গে সেই আমার শেষ দেখা।

১৯৭৬ সালের ২১ জুলাই ভোররাতে বাবার ফাঁসি কার্যকর করা হয়। আমাদের একটা হেলিকপ্টার দিয়ে পাঠানো হয় আমাদের গ্রামের বাড়ি কাজলায়। সঙ্গে ছিলো দাদুমনি, জলি ফুফু, আম্মা, আম্মার কোলে যিশু, ছোট মামা, বড় চাচা, চাচী। যে কাপড় দিয়ে বাবাকে ঢাকা ছিলো তা পুরোপুরি বাবার শরীর ঢাকতে পারছিল না। চুল আর পা বেরিয়ে ছিলো। আমি হেলিকপ্টারের জানালা দিয়ে ছোট হতে যাওয়া মানুষগুলোকে দেখছিলাম। সেই আমার প্রথম হেলিকপ্টারে চড়া।

কাজলায় স্কুল মাঠে বাবাকে নামানো হয়। আমরা অপেক্ষা করি আমাদের আরেক মুইনুদ্দিন দাদার শ্যামগঞ্জের বাসায়। দুপুর বেলা বাবাকে গোসল করানোর পর ছোট মামা কাঁদতে কাঁদতে আমাকে উঁচু করে বাবার মুখ দেখান। আমি দেখতে পাই শান্ত একটা মুখ। আমার তারপরও বিশ্বাস হয়নি, বাবা মারা গেছেন। কল্পনা করেছি কতবার, বোধহয় ওটা সাজানো কোনো ডামি ছিলো। বাবাকে বাইরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমি হয়তোবা কোথাও হাঁটছি, আমাকে পেছন থেকে চমকে দিয়ে ফিরে আসবেন বাবা।

সেই কাজলায় রয়ে গেলাম আমরা একমাস। প্রতিদিন আমরা কবরে যেতাম। কবরের পাশে ঘাঁটি গেড়ে ছিল একদল সশস্ত্র পুলিশ। তারা কবরটা একমাস ধরে পাহারা দিয়েছিলেন। আজ ভাবলেও তা হাসি পায়।

সেখান থেকে আমরা চলে আসি কিশোরগঞ্জে। নানা ছিলেন কিশোরগঞ্জের নামকরা ডাক্তার। তার কিছুদিন পরে আমরা ঢাকায় আসি। উঠি মোহাম্মদপুরে বড় চাচার বাসায়। আম্মা চাকরিতে যোগ দেন। তার কয়েক মাস পরে মোহাম্মদপুরে একটি সরকারি কোয়ার্টার পান আম্মা। দুই রুমের একটি ড্যাম্প পরা বাসাটার আশেপাশে ছিল বস্তি। যার থেকে অনবরত ভাবে ভেসে আসতো গালিগালাজ। আম্মা প্রতিদিন হেঁটে গিয়ে বাসের জন্য অপেক্ষা করতেন।

আমাকে ভর্তি করানো হয় কাছের একটি স্কুলে। মিশু রয়ে যায় নানুর কাছে। আরও পরে যিশুকে পাঠানো হয় হোস্টেলে। আমাদের একটি সাজানো সংসার যেন এক নিমিষেই এক কালবৈশাখী ঝড়ে ভেঙে খান খান হয়ে যায়।

যিশু যেদিন প্রথম হোস্টেলে যায়, আম্মা কেঁদেছিলেন আকুল হয়ে। জলি ফুফু ও ডলি ফুফু তাদের স্কলারশিপের সামান্য কিছু টাকা দিয়ে নিয়ে এসেছিলেন যিশুর জন্য নতুন জামা, জুতা। যিশুর পড়াশোনার দায়িত্বভার নিয়েছিলেন আমার লন্ডনে বসবাসরত বড় মামা। আমাদের পুরো পরিবারের কারোরই তেমন কোনো টাকা-পয়সা ছিল না। কিন্তু এক বিশাল বন্ধনে আমরা ছিলাম দৃঢ় অঙ্গীকারাবদ্ধ।

প্রতি বছর আমরা যখন কিশোরগঞ্জে যেতাম, আম্মা মিশুকে নিয়ে শুতে চাইতেন। আস্তে আস্তে বলতেন, আমাকে মা বলো, মিশু কিছুতেই বলতো না। মিশু তখন নানুকে মা ভাবতো। তারপর বছর গড়িয়ে মিশুও আমাদের সঙ্গে ঢাকায় চলে আসে, যখন তার বয়স ৫ বছর। আম্মার সামান্য বেতনটুকুই ছিল আমাদের একমাত্র সম্বল।

ওই সময় জাসদের অধিকাংশ নেতাকর্মীসহ আমাদের সব চাচারা জেলে ছিলেন। আমাদের বাসার সামনে একটা সাদা গাড়ি সারাদিন বসে থাকতো। পরে জেনেছি, তারা ছিলেন স্পাই। আমাদের সব গতিবিধি লক্ষ্য করতেন। আমাদের বাসায় কেউ আসতে পারতেন না। যারা আসতেন তারাও লুকিয়ে আসতেন।

আমরা জেলখানায় ইউসুফ চাচা, বেলাল চাচা, মনু চাচা ও অন্যান্য নেতাকর্মীদের দেখতে যেতাম। আমি প্রতিবার মন খারাপ করে যেতাম। মনে হতো, যদি বাবা থাকতেন। হতোই বা সারা জীবন জেলে, তাওতো দেখা হতো। আমার তখন বোঝার যথেষ্ট বয়স হয়েছে।

১৯৮১ সালে জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর চাচারা ও অন্যান্য নেতাকর্মীরা জেল থেকে ছাড়া পেতে শুরু করেন। জাসদ তখন বিরাট এক শক্তি। আমাদের ছোট বাড়িটায় মানুষ গম গম করতো। কত ধরনের মানুষ যে আসতো তখন। তাদের সবার স্বপ্ন ছিলো একই। এক সুস্থ সমাজ ব্যবস্থা যেখানে সবার অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে। আমার খুব বেশি ভাল লাগতো তাদেরকে। তারা যে স্বপ্নের কথা বলতেন, তা আমি মনোমুগ্ধের মতন শুনতাম। তারা বেশির ভাগ ছিলেন ব্রিলিয়ান্ট স্টুডেন্ট- বুয়েট, মেডিকেল বা ইউনির্ভাসিটির ছাত্র-ছাত্রী। তারা ছিলেন টগবগে সাহসী কিছু তরুণ-তরুণ । সে সময় তাদেরকে একটি শুকনো বিস্কিট আর চা ছাড়া আমাদের দেবার আর কিছুই ছিল না।

আমার খুব বেশি মায়া লাগতো। আম্মার কাছে শুনতাম, তাদের বেশির ভাগই অবস্থাপন্ন ঘরের ছেলেমেয়ে। একটা নষ্ট সমাজ বদলে দেবার স্বপ্নে তারা সকল কিছু ছেড়ে

এসেছিলেন। হাজারো মানুষের মশাল মিছিল হতো তখন।

বেলাল চাচা আমাদের শিখিয়ে ছিলো একটা গান-

‘বন্ধু, বলতে পারো, সামনের পৃথিবীটা কার

শ্রমিক না মজুর, না সর্বহারার

আজকে এসেছে দিন একভাবে

আসবে আবার দিন নতুন করে

সেদিন আবার নতুন করে বিচার হবে

বন্ধু..................’

নিশ্চয় বেলাল চাচার কোনো অবসরে মনে পড়বে সেসব কথা। আমরা কাজলায় রাতের বেলায় আগুনের পাশে গোল হয়ে বসে সুর করে সেই গান গাইতাম।
মনে হয় এইতো সেদিন, রমনার বটমূলে নেমেছিলো হাজারো মানুষের ঢল। আমরা পৌঁছা মাত্র মেজর জলিলচাচা মঞ্চ থেকে ফুল নিয়ে আমার হাতে দিলেন। ‘কর্ণেল তাহের লাল সালাম’ এর প্রতিধ্বনিতে আকাশ বাতাস প্রলম্বিত হয়ে উঠত যেন। আমি সেদিন তাদের প্রত্যেকের চোখের তারায় দেখেছিলাম কর্নেল তাহেরকে।

তারপর কি হলো! যেসব নেতা একদিন স্ত্রী, সন্তান, বাবা, মা, ভাই, বোন কারো কথা চিন্তা না করে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন এক নতুন সমাজ গঠনের দায়িত্বে, তাদের অনেকেই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব, ক্ষমতা, লোভ, লালসার কাছে বিক্রি হতে থাকলেন! আন্দোলন পড়লো মুখ থুবড়ে। যে নেতারা একদিন মানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে অগ্রসর হচ্ছিলেন, তাদের অনেকেই মাঝপথে যেন সেটাই ভুলে গেলেন!

আর শত শত কর্মী যারা বিশ্বাস করেছিলেন, তাদের নেতাদের কথা- তাদের কেউ কেউ হতাশার গভীরে নিমজ্জিত হয়ে অন্ধকার জগতে চলে গেলেন। কেউ কেউ পাড়ি জমালেন বিদেশে। কেউ কেউ, নীতি আদর্শ বিসর্জন দিয়ে সেই নেতাদেরই তোষামোদ করে টিকে থাকার ব্যর্থ চেষ্টা করলেন। কেউ কেউ ভাঙ্গা মন নিয়ে আবারো ঘরে ফিরে গেলেন।

তাদের সেই ভাঙ্গা মন আর কোনো দিন জোড়া লাগেনি। আর দুই একজনকে আমি হঠাৎ হঠাৎ দেখি- তাদের চশমা হয়েছে ভারি, চুলে পাক ধরেছে। তারা মানাতে পারেননি কোনো কিছুর সঙ্গেই। বড় একা.......

যে কর্নেল তাহের মৃত্যুর আগে তার শেষ চিঠিতে লিখে গেছেন, ছোট ছোট উলঙ্গ শিশুদের নিরাপদ বাসস্থানের কথা, তাদের জীবনেও কোনো পরিবর্তন আসেনি। ছোট ছোট শিশুরা আজও রাস্তায়।

আর আমি- বহু বছর এক তীব্র রাগ, হতাশা, ঘৃণা বুকে পুষে ছিলাম। আম্মা যখন দেশ বদলের আশার কথা বলতেন, তাকে তীব্র অপমানে বিদ্ধ করতে আমার এক বিন্দু বাঁধতো না। পালিয়েছি আমি সকল কিছু থেকে। রাজনৈতিক খবরে আমার ছিল উদাসীনতা। হঠাৎ করে কি ভেবে যেন কর্নেল তাহের সংসদের নামে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করি। আসা শুরু হয় শত শত চিঠি। প্রতিদিন.......

অবাক হয়ে লক্ষ্য করি, চিঠির লেখকদের বেশিরভাগই এই প্রজন্মের তরুণ-তরুণী। তারা জানতে চান কর্নেল তাহেরকে। তারা সচেতন বুদ্ধিমান বলিষ্ঠ নাগরিক। তাদেরকে মিথ্যা দিয়ে ভোলানো এতো সহজ নয়। নেতা চিনতে তাদের কোনো ভুল হয় না।

সেদিন রমনার বটমূলে হাজারো মানুষের ঢলে আমি কর্নেল তাহেরের মুখ দেখেছিলাম। আমি আজ আর কর্নেল তাহেরকে তাদের মাঝে দেখতে পাই না। কর্নেল তাহের তাদের ছেড়ে চলে গেছেন বহু আগে। ছড়িয়ে গেছে গোটা দেশময়।

আজো তাই নতুন যুগের তরুণেরা মনে করেন, বলিভিয়ার চে’ গুয়েভারা যেন বাংলাদেশের কর্ণেল তাহের। তাদের বুকে দেখি, কর্নেল তাহেরের সম্বলিত টি-শার্ট। তারা জেনে গেছেন, বাংলার ইতিহাসে ক্ষুদিরাম-সূর্য সেনের মতো কর্নেল তাহেরও কোনো অন্যায়ের সঙ্গে আপোস করেননি। তাদের বুকে গেঁথে গেছে তাহেরের শেষ চিঠির কয়েকটি শব্দ-

‘নিঃশঙ্ক চিত্তের চেয়ে জীবনে আর বড় কোনো সম্পদ নেই’

 

( ফেসবুক পেইজ থেকে সংগৃহীত)
 

 

বিডি-প্রতিদিন/ ১৮ এপ্রিল, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
সর্বশেষ খবর
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

এই মাত্র | রাজনীতি

ক্যারিবীয়দের কাছে হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ টাইগারদের
ক্যারিবীয়দের কাছে হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ টাইগারদের

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হেনরি ডুনান্টের প্রয়াণ দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা
হেনরি ডুনান্টের প্রয়াণ দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহে জালে আটকে পড়া দুটি ঈগল উদ্ধার ও অবমুক্ত
ঝিনাইদহে জালে আটকে পড়া দুটি ঈগল উদ্ধার ও অবমুক্ত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

আট মাস পর অনুশীলনে ফিরলেন মার্টিনেজ
আট মাস পর অনুশীলনে ফিরলেন মার্টিনেজ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের
পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস
প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস

৫০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

৫৩ মিনিট আগে | পর্যটন

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ
এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ
ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার
বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা
১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত
‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস
দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু
৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি
চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?
তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে