শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৬, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুলাই, ২০১৫

পঁচাত্তরের পট পরিবর্তন ও সাংবাদিকের ইন্ধন

জাফর ওয়াজেদ
অনলাইন ভার্সন
পঁচাত্তরের পট পরিবর্তন ও সাংবাদিকের ইন্ধন

১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ দেখেছে সপরিবারে জাতির জনক এবং জেলখানায় জাতীয় চার নেতা হত্যা। দেখেছে ক্ষমতার পালাবদল, সেনাবাহিনীতে বিশৃঙ্খলা, হত্যাযজ্ঞ, রক্তপাত, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিনাশী প্রক্রিয়া। কলংকময় নানা ঘটনায় প্লাবিত পঁচাত্তর বাঙালি জাতির জীবনেও এনে দিয়েছে নানা ঘাত-প্রতিঘাত।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর অধিকাংশ বিদেশী সাংবাদিককে বাংলাদেশে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। হত্যাকান্ডের ৫ দিন পর ২০ আগস্ট কয়েকজন বিদেশী সাংবাদিক ব্যাংকক থেকে ঢাকায় পৌঁছাতে সক্ষম হন। ২২ আগস্ট তাদের ঢাকা ত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়। ৪৮ ঘন্টা ঢাকা অবস্থানকালে তারা ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের বাইরে যেতে পারেন নি। সামরিক বাহিনীর কথিত অভ্যূত্থান সম্পর্কিত খবরের অধিকাংশ স্থানীয় সাংবাদিক আতিকুল আলমের মারফতে পান। একই অবস্থা তৈরি হয় তিন নভেম্বর জেলহত্যার ঘটনার পূর্বাপর সময়ে। বিদেশী সাংবাদিকদের নির্ভর করতে হয় এই আতিকুল আলমের উপর।

১৯৭৫ সালের তিন নভেম্বর একদিকে জেলহত্যা অপরদিকে খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে অভ্যূত্থানের ঘটনা ঘটে। অভ্যূত্থানকারীরা তাদের সপক্ষে কোন প্রচার-প্রচারণা চালায় নি। বেতার কেন্দ্রেও ঘোষণা দেয় নি। ফলে গুজব আর গুজবে ছয়লাপ হয়ে পড়ে দেশ। মুশতাক তখনো ক্ষমতায়। খালেদ মোশাররফ সেনাপ্রধান নিযুক্ত হন। ‘রক্তপাত পরিহার করার উদ্ধেশ্যে’ আপোষ-আলোচনার নামে কালক্ষেপণ করছিলেন খন্দকার মুশতাক চক্র। এবং খালেদ মোশাররফ বিরোধী অন্যান্য শক্তি দেশের বিভিণœ ক্যান্টনমেন্টে দ্রুত যোগাযোগ করে পাল্টা অভ্যূত্থানের জন্য চেষ্টা করতে থাকে। সে সময় জেনারেল ওসমানী সেনাবাহিনীতে কর্মরত সাবেক মুক্তিবাহিনীর প্রাক্তন সদস্যদের, জনৈক ‘বাচ্চু করিম’ পাকিস্তান প্রত্যাগত পাকিস্থানপন্থী সিপাহীদের, কর্ণেল তাহের সেনাবাহিনীতে জাসদপন্থী সিপাহীদের এ জাতীয় অভ্যূত্থানের ব্যাপারে সংঘবদ্ধ করার চেষ্টা চালাতে থাকেন। এই সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, গণচীন ও পাকিস্থানপন্থী শক্তিগুলো সর্বাত্মক অপপ্রচার তৎপরতায় লিপ্ত হয়েছিলো। জাসদও এই প্রচারাভিযানে সামিল হয়। ঢাকা এবং দেশের অন্যান্য শহর ও বন্দরে জাসদ একটার পর একটা প্রচারপত্র বিতরণ করতে থাকে যে,’ভারতের প্ররোচনা ও অর্থায়ণে খালেদ মোশাররফ সামরিক অভ্যূত্থান ঘটিয়েছে’। এমনও প্রচার করা হয় যে, ’ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ‘বাকশাল’ নেতারা ভারতীয় দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করে এই অভ্যূত্থানের ব্যবস্থা করেছিলেন।’

১৫ আগস্টেও আতিকুল আলম ছিলেন রয়টার্স ও বিবিসি’র স্থানীয় সংবাদদাতা। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অবস্থানরত বিদেশী সাংবাদিকদের সঙ্গে দেখা করে আগস্টের ঘটঁনাবলী সম্পর্কে যে বিবরণ দেয়, তা তখন বিদেশীদের কাছে গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছিল। বিদেশী সাংবাদিক লরেন্স লিফসুল্টজ বলেছিলেন, 'ঢাকা অবস্থানকালে সাংবাদিকরা যে সংবাদ সংগ্রহ করেন, তার মূল সূত্র ছিল আতিকুল আলম'। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর বিদেশী সাংবাদিকদের বাংলাদেশে প্রবেশের চেষ্টা বার বার বাধাগ্রস্ত হয়। ২০ আগস্ট ব্যাংকক হয়ে আসা সাংবাদিকদের বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ঘটনাবলী সম্পর্কে ব্রিফ করেন। বিদেশী সংবাদ মাধ্যমে প্রচারিত সংবাদের মূল সূত্র আতিকুল আলম। যেসব তথ্য দেন, তাই প্রচারিত হয়। যার মধ্যে সত্যতার লেশ ছিল নামমাত্র। আতিকুল আলম বঙ্গবন্ধু হত্যা পরবর্তীকারে গঠিত বিভিন্ন শাসকচক্রের পক্ষে প্রচারণা চালাবার দায়িত্বও পালন করেন সুনিপুণভাবে।

আতিকুল আলমের তথ্যসূত্রে ঢাকা থেকে পাঠানো খবরের বরাত দিয়ে পঁচাত্তরের নভেম্বরে মার্কিন ও বৃটিশ পত্র-পত্রিকা প্রচার করতে থাকে যে,’নিহত হওয়ার আগে জেলখানায় আটক নেতারা খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে অভ্যূত্থান ঘটানোর পাশাপাশি ভারতীয় সেনাবাহিনীকে ডেকে এনে ক্ষমতা দখলের চেষ্টা করেছিলেন’। লন্ডনের ‘অবজারভার’ পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়, “বাংলাদেশ মুজিব হত্যার পেছনে কোনো বিদেশী হস্তক্ষেপ ছিল না। কিন্তু তিন নভেম্বরে খন্দকার মোশতাক বিরোধী অভ্যূত্থানের সমর্থনে ভারতীয় সেনাবাহিনী বাংলাদেশের চার মাইল ভেতরে ঢুকে গিয়েছিলো”। বিভিন্ন বিদেশী পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত এসব খবরাখবর বিবিসি এবং ভয়েস অব আমেরিকার মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।

বাস্তবতায় দেখা যায়, দেশী-বিদেশী সুপরিকল্পিত এই সমস্ত প্রচারভিযানের মোকাবেলায় রাজনৈতিক লক্ষ্য ও সম্পর্কহীন খালেদ মোশাররফ এবং তার সমর্থকদের কার্যকরী কোনো প্রচার তৎপরতাই ছিল না। ফলে জনগণ এবং সেনাবাহিনীর সদস্যদের মধ্যে একতরফা প্রচারণায় স্বভাবতই সৃষ্টি হয় মারাত্মক বিভ্রান্তি। এই বিভ্রান্তির সুযোগে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের সুপরিকল্পিত উদ্যোগ নিয়ে মঞ্চে ও নেপথ্যে সর্বাত্মক তৎপরতায় ঝাঁপিয়ে পড়ে জাসদের গণবাহিনী। বাহিনী প্রধান কর্ণেল তাহেরের সহায়তায় তারা সেনাবাহিনীতে ‘শ্রেণী সংগ্রাম ও বিপ্লব’-এর মন্ত্র ছড়িয়ে দেয়। প্রচারপত্র বিলি করে। যাতে উল্লেখ ছিল, “অফিসাররা ক্ষমতা ও পদের লোভে অভ্যূত্থান ঘটাচ্ছে। আর প্রাণ দিচ্ছে সাধারণ সিপাহীরা। নিগৃহীত, অধিকার বঞ্চিত সিপাহীরা আর কামানের খোরাক হবে না। সিপাহী-জনতার ভাগ্য এক। তাই সিপাহী-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমেই ক্ষমতা দখল করতে হবে। সুতরাং বিপ্লবের জন্য, শ্রেণী সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত হউন”।

আতিকুল আলম গণবাহিনীর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে প্রচার চালান। ৭ নভেম্বর জাসদের নেতৃত্বে সামরিক অভ্যূত্থানের পর আতিকুল আলম পালিয়ে লন্ডন যায়। অভ্যূত্থানকারীদের পরাজয় হওয়ায় এবং কর্ণেল তাহেরের ছোট ভাই বেলালসহ অন্য যারা তাকে অনিষ্টকর সংবাদ প্রচারের জন্য শারীরিক নির্যাতনের ভয় দেখায়, তাদের গ্রেফতারের পর আতিকুল আলম ঢাকায় ফিরে আসেন। তখন হতে সে জেনারেল জিয়ার সামরিক শাসনকে খোলাখুলিভাবে সমর্থন করতে শুরু করে।

মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সহযোগিতার অভিযোগে আতিকুল আলমকে ১৯৭২ সালের গোড়ায় গ্রেফতার করা হয়। নয়মাসব্যাপী মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী প্রোপাগান্ডা চালাতো। গ্রেফতার হওয়ার পর সে দাবী করে, ’পাকিস্তানীদের পক্ষে কাজ করতে তাকে বাধ্য করা হয়’। বিনাবিচারে কয়েকমাস কারাবাসের পর সাংবাদিক এবিএম মুসা ও ফয়েজ আহমদ মুক্তির জন্য বঙ্গবন্ধুর কাছে তদ্বির করেন। ফলে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সহযোগিতার অভিযোগে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে আলম মুক্তি পায়। মুক্ত হবার পর সে মুক্তিযুদ্ধপন্থী সাংবাদিক-শিল্পপতি আবিদুর রহমানের দৈনিক ‘দি পিপল’ পত্রিকায় যোগ দেয়। বিবিসি এবং রয়টার্সের সঙ্গে তার সম্পর্ক তখনো বজায় থাকে। বাকশাল প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর পত্রিকাটির প্রকাশনা বন্ধ হয়ে যায়।

১৯৭২ সালের ২৭ জুন থেকে তিন জুলাই পর্যন্ত পাক-ভারত শীর্ষ সম্মেলন বসে সিমলায়। এই সম্মেলনে না যাওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাকে সতর্ক করে দেয়। কিন্তু সেসব নির্দেশ উপেক্ষা করে আতিকুল সিমলায় গিয়ে হাজির হয়। ভারতীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তারা তাকে গ্রেফতার করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠিয়ে দেয়। সিমলা অবস্থানকালে পাকিস্তানী প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সে যোগাযোগ করে বলে অভিযোগ করা হয়। মাসাধিককাল জেলে থাকার পর বাংলাদেশ সংবাদপত্র সম্পাদক পরিষদ বহু দেনদরবার ও তদ্বির করে তার মুক্তির ব্যবস্থা করে। পরিষদের সভাপতি ছিলেন আবদুল গাফফার চৌধুরী।

১৯৭৫ সালে জেল হত্যার ইন্ধনদাতা ছিলেন আতিকুল আলম। প্রচার করেন যে, 'ভারতীয় সেনাবাহিনী বাংলাদেশ দখল করে তাজউদ্দিনকে প্রধানমন্ত্রী করবে'। বিদেশী সাংবাদিকদেরও এই তথ্য দেন। ৪ ও ৫ নভেম্বর আতিকুল বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশী কূটনৈতিকমহলের সঙ্গে যোগাযোগ করে একটি তথাকথিত গোপনীয় চিঠি প্রদর্শন করে। চিঠিটি 'ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তাজউদ্দিন আহমদ লিখেছেন' বলে সে দাবী করে। ঢাকায় নিয়োজিত ভারতীয় হাইকমিশনার সমর সেনের কাছে লেখা চিঠিতে নাকি অভ্যূত্থান অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা এবং এ সম্পর্কিত আয়োজনের কথা উল্লেখ করা হয়। জার্মান দূতাবাসের কূটনৈতিক কর্মকর্তাদের চিঠিখানি দেখিয়ে আতিকুল অবিচলিতভাবে দাবী করে, ’তাজউদ্দিনের স্বহস্তে লিখিত এই চিঠি’।যা খালেদ মোশাররফ কর্তৃক সম্পন্ন অভ্যূত্থানের সঙ্গে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ জড়িত বলে প্রমাণ করে। বিদেশী কূটনীতিকদের আতিকুল জানায়, ভারত সমর্থক তাজউদ্দিন আহমদকে জেল থেকে বের করে প্রেসিডেন্ট পদে অধিষ্ঠিত করাই এই অভ্যূত্থানের উদ্দেশ্য। আতিকুলের এই চিঠি প্রদর্শনের ফলে অভ্যূত্থানের সঙ্গে ভারতীয় গোয়েন্দা বিভাগ জড়িত বলে দূতাবাস এলাকায় গুজব ছড়িয়ে পড়ে।

এই ঘটনার তিন বছর পর লন্ডনে সাংবাদিক লরেন্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আতিকুল জানায়, 'তাজউদ্দিনের চিঠি যেখান থেকে সে পেয়েছে, সেখানে ফেরত দেওয়া হয়েছে। এবং চিঠির সত্যতা প্রমাণ করার জন্য সে কোন কপি রাখে নি। তা সত্বেও চিঠিটি একান্তই খাঁটি' বলে সে দাবী করে। আতিকুলের কর্মকান্ডের সমালোচক সাংবাদিক সহকর্মীরা দাবী করেন, পুরো ব্যাপারটি একটি অত্যন্ত বিদ্বেষপূর্ণ প্রচারণা ছাড়া আর কিছু নয়।

১৯৭৮ সালের জুলাই মাসে লন্ডনে সাক্ষাৎকালে আতিকুল আলমকে লরেন্স বলেন, '১৯৭৫ সালের আগস্ট মাসের অভ্যূত্থান সম্পর্কিত তারই কল্পিত কাহিনী বলে আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য রাজনৈতিক মহল অভিযোগ করেছে'। আতিকুলের ভাষ্য ছিল, ’এসব অভিযোগ ভিত্তিহীন ও মনগড়া’। ঘটনাবলীর তাৎপর্য তখন যা মনে হয়েছিল তা ২০ ও ২১ আগস্ট হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অবরুদ্ধ সাংবাদিক সহকর্মীদের কাছে সে ব্যাখ্যা করেছিল।

আতিকুল আলমের ছড়ানো গুজবের পরিপ্রেক্ষিতে মোশতাক এবং তার সহচর ১৫ আগস্টের হত্যাকারীরা জেলখানায় তাজউদ্দিনসহ ৪ জাতীয় নেতাকে হত্যা করে। আতিকুল আলম বানোয়াট কাহিনী প্রচার করে এই হত্যাকান্ডে ইন্ধন যুগিয়েছেন, এমন অভিযোগ আসে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর। জেলহত্যা মামলা শুরু হলে তাতে তার নামও উঠে আসে। আতিকুল আলম লন্ডনে পালিয়ে যান। ২০০১ সালে আবার ঢাকায় ফিরে আসেন। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে আবারও দেশ ত্যাগ করেন। হাসানুল হক ইনু তথ্যমন্ত্রী হবার পর ঢাকায় আসেন এবং 'অর্থনীতি প্রতিদিন' নামে একটি দৈনিকের ডিক্লারেশন নেন ও প্রথমে সম্পাদক ও পরে প্রধান সম্পাদক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।

১৯৭৫ এর ঘটঁনার ইন্ধনদাতা আতিকুলকে জিয়াউর রহমান গুরুত্ব দেন। তাই সে জিয়ার সমস্ত কর্মকান্ডের পক্ষাবলম্বন করে। এমন কি ১৯৭৭ সালে সামরিক আদালতে পাইকারীভাবে প্রাণদন্ডদানের যৌক্তিকতা প্রদর্শন করে প্রকাশ্য বক্তব্য পেশ করে। ১৯৭৭ সালের অক্টোবরে জিয়ার সামরিক চক্রের বিরুদ্ধে সামরিক বাহিনীর বিদ্রোহ নির্মমভাবে দমন করা হয়। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আতিকুল জিয়ার সামরিক শাসনের প্রকাশ্য সমর্থকের ভূমিকা গ্রহণ করে। সাপ্তাহিক ‘হলিডে’ পত্রিকার ৩০ অক্টোবর সংখ্যায় স্বনামে লিখিত এক নিবন্ধে আতিকুল ‘এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল’-এর বিরুদ্ধে ‘অনুচিত সহানুভূতি’ প্রদর্শনের অভিযোগ উত্থাপন করে। সামরিক আদালত কর্তৃক প্রাণদন্ডের যৌক্তিকতা প্রদর্শন করে আতিকুল প্রশ্ন রাখেন, 'বাংলাদেশের কি করা উচিত ছিল, তারা বেকসুর মুক্তি পাক এবং পুনরায় প্রচন্ডতর আঘাত হানুক?' বাংলাদেশে সামরিক শাসন অবসানের দাবী করায় আতিকুল ভারতীয় নেতা জয়প্রকাশ নারায়ণকেও আক্রমণ করে। ‘হলিডে’ পত্রিকায় প্রকাশিত সম্পাদকীয় নিবন্ধের উপসংহারে আতিকুল ‘রাষ্ট্রপতি’ জিয়াউর রহমানকে রাজনৈতিক অঙ্গনে হাজির হয়ে নিজস্ব রাজনৈতিক দল গঠনের জন্য প্রকাশ্যে আবেদন জানায়। এর কিছুকাল পর জিয়া প্রথমে ‘জাগদল’ নামে রাজনৈতিক ফ্রন্ট ও পরে 'বিএনপি' গঠন করে।

জেলহত্যার সুষ্ঠু তদন্ত হলে জানা যেতো আতিকুল আলমের ইন্ধনদানের মাজেজা এবং সেই সঙ্গে তার সহকর্মী ও সহমর্মীদের ভূমিকাও।

 

(লেখকের ফেসবুক পেজ থেকে সংগৃহীত)
 

 

বিডি-প্রতিদিন/ ২৩ জুলাই, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
সর্বশেষ খবর
হেনরি ডুনান্টের প্রয়াণ দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা
হেনরি ডুনান্টের প্রয়াণ দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহে জালে আটকে পড়া দুটি ঈগল উদ্ধার ও অবমুক্ত
ঝিনাইদহে জালে আটকে পড়া দুটি ঈগল উদ্ধার ও অবমুক্ত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

২৩ মিনিট আগে | পরবাস

আট মাস পর অনুশীলনে ফিরলেন মার্টিনেজ
আট মাস পর অনুশীলনে ফিরলেন মার্টিনেজ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের
পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে আফগানিস্তানকে সমর্থন ভারতের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস
প্রাইম ব্যাংকের নতুন কোম্পানি সেক্রেটারি হলেন নেয়ামুল হক এফসিএস

৪৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
দেশি-বিদেশি ১২০টির বেশি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

৪৮ মিনিট আগে | পর্যটন

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ
এনইআইআরে মোবাইল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ১০ লাখ মানুষের রুজি-রুটির উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ
ভাই অ্যান্ড্রুর উপাধি প্রত্যাহার করলেন রাজা চার্লস, ছাড়তে হবে রাজপ্রাসাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার
বিশ্বকাপের আগে সৌদি লিগে খেলতে চেয়েছিলেন মেসি, ‘অনুমতি দেয়নি’ সরকার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা
১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ডে সন্তুষ্ট ওয়ালটনের বিনিয়োগকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত
‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস
দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু
৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি
চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের
দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?
তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে