শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৩, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১

ঈশ্বর কি মৃত?

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
ঈশ্বর কি মৃত?

জার্মান দার্শনিক ফেডারিক নিটশে'র 'ঈশ্বরের মৃত্যু'র ধারণা খুব সুখকর ছিল না। একজন ঈশ্বরের অস্তিত্ব ছাড়া পশ্চিম ইউরোপের মৌলিক বিশ্বাসের কাঠামো বিপর্যযের মধ্যে পড়বে বলে মনে করতেন। তা সত্বেও তিনি ১৩৪ বছর আগে ঘোষণা করেছিলেন- 'ঈশ্বর মারা গেছেন।' তার ঘোষণা দর্শনের ছাত্রদের কাছে উনবিংশ শতাব্দীতে যে যৌথ শিরপীড়ার কারণ হয়ে ওঠেছিল তা এখন পর্যন্ত দূর হয়নি। এটি সম্ভবত দর্শন শাস্ত্রের ইতিহাসে অন্যতম পরিচিত বক্তব্য, যা এমনকি যারা কখনো নিটশে'র এ বক্তব্যের উৎস তার গ্রন্থ 'দ্য গে সায়েন্স' ছুঁয়েও দেখেননি, তাদের কাছেও সুপরিচিতি। কিন্তু অধিকাংশ লোকই জানেন না যে এর দ্বারা তিনি আসলে কী বোঝাতে চেয়েছেন এবং তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আমাদের কাছে এ বক্তব্যের অর্থ কী?

নিটশে তার বয়স্ক জীবনে আস্তিক ছিলেন এবং তিনি একথা বোঝাতে চাননি যে একজন ঈশ্বর ছিলেন, যার মৃত্যু ঘটেছে। আধুনিক বিজ্ঞানের ক্রমবিকাশের যুগে বিশ্ব-ব্রক্ষ্মান্ড ঐশ্বরিক আদেশের অধীনে নয় বরং ভৌত আইন দ্বারা পরিচালিত হওয়ার ধারণার উদ্ভব হয়েছে সেটিই বিজ্ঞান ভিত্তিক ও বাস্তবসম্মত বিবেচনা করা হচ্ছে। আধুনিক দর্শনও মনে করে যে সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে আর ঐশ্বরিক অধিকারের কোনো বৈধতা নেই, বরং শাসিতের সম্মতি ও যুক্তি দ্বারা পরিচালিত এবং ঈশ্বরের উপস্থিতি বা ঐশ্বরিক আদেশ ছাড়াই নৈতিক তত্ত্ব দ্বারা সরকার ব্যবস্থা পরিচালিত হয়। এটি অদ্ভুত এক ঘটনা ছিল। 

ইউরোপে নীতি-নৈতিকতার উৎস হিসেবে ঈশ্বরের আর প্রয়োজন ছিল না। দর্শন ও বিজ্ঞান আমাদের জন্য মূল্যবোধ অথবা বিশ্বে শৃঙ্খলার বিধিবিধান দেওয়ার জন্য সমর্থ। পাশ্চাত্যে চিন্তাভাবনার ক্রমবর্ধমান ধর্মনিরপেক্ষতা নিটশেকে এ উপলব্ধিতে পৌঁছতে বাধ্য করে যে, শুধু যে ঈশ্বর যে মৃত্যুবরণ করেছেন তা নয়, মানুষই বিজ্ঞানের বিপ্লব এনে পৃথিবীকে আরো ভালোভাবে জানার আকাঙ্ক্ষায় ঈশ্বরকে হত্যা করেছে। 

তিনি তার 'টোয়াইলাইট অফ দি আডলস' এ লিখেছেন- 'খ্রিষ্টবাদে বিশ্বাসী কেউ যখন তার বিশ্বাস ত্যাগ করেন, তখন তিনি কারো পায়ের নিচ থেকে খ্রিস্টান নৈতিকতার অধিকারকে টেনে নেন। খ্রিস্টবাদ একটি ব্যবস্থা, সবকিছুকে সামগ্রিক দৃষ্টিতে দেখা। এই দৃষ্টিভঙ্গির প্রধান ধারণা ‘ঈশ্বরের ওপর বিশ্বাস’কে ভেঙে ফেলার অর্থ হচ্ছে সমগ্র বিশ্বাসকে চুরমার করে ফেলা।'

নিউইয়র্কের রচেষ্টার কাউন্টির ডন হ্যামিল্টন ১৯৬৬ সালের দিনটিকে ভুলতে পারেননি। তার বয়স তখন ১২ বছর। এক সহপাঠি তাকে প্রশ্ন করে- 'তোমার বাবা কি মনে করেন যে ঈশ্বর মারা গেছেন?' হ্যামিল্টন ‘হ্যা’ সূচক উত্তর দিয়েছিলেন। কিছুদিন পর তার আরেক বন্ধুর দাদিমার নেতৃত্বে হ্যামিল্টনের বাবা রচেস্টার ডিভাইনিটি স্কুলের শিক্ষক উইলিয়াম হ্যামিল্টনের বক্তব্যের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে তাকে চাকুরিচ্যুত করেন। 

১৯৬৬ সালের ৮ এপ্রিল সংখ্যা ‘টাইম’ ম্যাগাজিন “ঈশ্বর কি মৃত?” শীর্ষক কভার স্টোরি করার পর হ্যামিল্টনের পরিবারকে রচেস্টার ত্যাগ করতে হয়। নিবন্ধটি লিখেছিলেন ‘টাইম’ এর ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক জন এলসন। পাঠকদের কাছ থেকে ক্ষুব্ধ প্রতিবাদ জানিয়ে ৩,৪২১টি চিঠি আসে টাইম দফতরে। অধিকাংশ প্রতিবাদের ভাষা ছিল- “তোমাদের কুৎসিত কভার ধর্মদ্রোহমূলক।” ‘দ্য ন্যাশনাল রিভিউ” ম্যাগাজিন ‘টাইম’কে প্রশ্ন করে যে আসলে ‘টাইম’ মরে গেছে কিনা। 

২০১৬ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী কবি ও সঙ্গীত শিল্পী বব ডিলান ১৯৭৮ সালে প্লেবয় ম্যাগাজিনে এক সাক্ষাৎকারে ‘টাইম’ এর নিবন্ধের সমালোচনা করে বলেন- “আপনি যদি ঈশ্বর হতেন, তাহলে নিজের সম্পর্কে অমন লেখা দেখে আপনার কেমন লাগত?” ৫৫ বছর পরও ‘টাইম’ এর সেই কভার ম্যাগাজিনটির ইতিহাসে প্রকাশিত সবচেয়ে অনন্য কভার হিসেবে বিবেচিত। 

‘টাইম’ ম্যাগাজিনের কভারের তিনটি শব্দ “Is God Dead?” (ঈশ্বর কি মৃত?) নিয়ে কিছু খ্রিস্টান মৌলবাদী ধমতাত্ত্বিক বিতর্কে অবতীর্ণ হন এবং গোটা আমেরিকা জুড়ে ভীতি-মিশ্রিত তোলপাড় সৃষ্টি হয়। নিবন্ধে টমাস অ্যালটাইজার নামে “ঈশ্বরের মৃত্যু” বিষয়ক তাত্ত্বিকের বক্তব্য ছিল; তিনি বহু বছর পর ঈশ্বরের মৃত্যু প্রসঙ্গে তার সুর পাল্টে বলেন, “আমি অন্তত এটা কল্পনা করতে পারি না। আমরা এখন সম্পূর্ণ ভিন্ন এক জগতে বাস করছি।” 

১৯৬৬ সালে ‘টাইম’ ম্যাগাজিনের বিতর্কিত সংখ্যাটি প্রকাশিত হওয়ার পর কাছাকাছি সময়ে অ্যালটাইজার ও হ্যামিল্টন এ বিষয়ের ওপর একটি নিবন্ধ সংকলন প্রকাশ করেছিলেন, “র‌্যাডিক্যাল থিওলজি এন্ড ডেথ অফ গড” নামে। ‘টাইম’ এর কভারের বক্তব্যের সঙ্গে তাদের বক্তব্যে সুক্ষ ব্যবধান ছিল। যদিও তারা ঈশ্বরের মৃত্যু সম্পর্কিত তাদের দৃষ্টিভঙ্গি এড়িয়ে যাননি, কিন্তু তাদের বক্তব্যকে রূপক অর্থে গ্রহণ করতে বলেছেন। ঈশ্বরের অস্তিত্বে তারা অস্বীকার বা অবিশ্বাস করেননি। ঈশ্বর ছিলেন, কিন্তু তিনি মারা গেছেন।

হ্যামিলটনের কাছে ‘ঈশ্বরের মৃত্যু’ ব্যাপক অর্থে একটি নীতিগত সমস্যা। মানুষের দ্বারা যে কাজ করা প্রয়োজন সেজন্য যিশু খ্রিস্টই বরং ঈশ্বরের চেয়ে উত্তম মডেল। বিশেষ করে হ্যামিল্টনের ক্ষেত্রে আমেরিকার সিভিল রাইটস মুভমেন্ট একটি দৃষ্টান্ত ছিল, যখন তিনি ধর্মের স্থান দেখেছেন পৃথিবীতে মানুষের মধ্যে; স্বর্গে নয়। অ্যালটাইজার আরেক ধাপ এগিয়ে গেছেন- “ইস্টারের আগে পুনরুজ্জীবিত হওয়ার জন্য যিশু খ্রিস্টকে মরতে হয়েছে, এবং একইভাবে ঈশ্বরকে মরতে হবে বিপর্যয়ের জন্য।” এ বক্তব্যের কারণে তাকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে এবং ‘টাইম’ ম্যাগাজিনের নিবন্ধ নিয়ে বিতর্ক চলাকালে তাকে আত্মগোপন করে থাকতে হয়েছে।   

১৯৬৬ সালে আমেরিকানদের জন্য বিশ্বাস করা সহজ ছিল না যে একজন কল্যাণকামী ঈশ্বর সক্রিয়ভাবে মানুষের জীবন পরিচালনা করছে। বহু বছর দেশের বাইরে অবস্থান করে আমেরিকানরা দেখেছে যে ঈশ্বরহীন কমিউনিজম বিশ্বজুড়ে অশুভ পর্দা টেনে দিয়েছে এবং আমেরিকায় লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রতিদিন অমানবিকতার শিকারে পরিণত হচ্ছে, তাদের নিজ জাতি শুধু ত্বকের ভিন্ন রঙ এর কারণে নিজেদের নাগরিকদের ওপর নিপীড়ন চালাচ্ছে। 

‘টাইম’ ম্যাগাজিন পাঠকের ক্ষোভ প্রশমন করতে পরবর্তীতে ব্যাখ্যা দেয়- “অন্ধকারের অনিশ্চয়তার মধ্যে বিশ্বাস সবসময় ‘ঈশ্বরের’ দান হিসেবে অযৌক্তিক অবদান রাখে। আগের শতাব্দীগুলোর মতো চার্চের পক্ষে এখন আর মানুষকে হুমকি দেওয়া বা বাধ্য করার উপায় নেই। ডাচাও এর হত্যাকাণ্ড (১৯৪৫ সালে জার্মাানির ব্যাভারিয়ায় ডাচাও এ জার্মান যুদ্ধবন্দী শিবিরে আমেরিকানদের দ্বারা পরিচালিত হত্যাকাণ্ড) ও হিরোশিমা-নাগাসাকির তাৎক্ষণিক মৃত্যুর ঘটনা পৃথিবীতে নরকের বহু প্রকৃত সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে।”

আমেরিকান আধ্যাত্মিকতার নতুন ইতিহাসের লেখক পিটার ম্যানসেয়াও তার “ওয়ার নেশন, আন্ডার গড” গ্রন্থে বলেছেন- “বিংশ শতাব্দীর নৃশংসতাই শেষ উপাদান নয়। আরো খবর রয়েছে - মোহাম্মদ আলীর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ অথবা ভিয়েতনাম যুদ্ধে অংশগ্রহণ কি আমেরিকানদের খিস্টধর্মের পরিবর্তে অন্য ধর্মের কথা ভাবতে বাধ্য করবে? পুরোনো যুগের জরিপে দেখা গেছে যে ৯৭ শতাংশ আমেরিকান ঈশ্বরে বিশ্বাস করে। কিন্তু সে বিশ্বাস হ্রাস পেয়েছে। 

২০১৪ সালের পিউ রিসার্চ এর জরিপে ধর্মে বিশ্বাসী আমেরিকানের সংখ্যা নেমে এসেছে ৬৩ শতাংশে। আধ্যাত্মিকতার দাবি করেন বহু আমেরিকান, নিজেদেরকে কোনো ধর্মের সঙ্গে সম্পৃক্ত করে পরিচয় দেন না। সে প্রেক্ষিতে দেখা যায়, ঈশ্বরের প্রতি আমেরিকানদের বিশ্বাস হ্রাস পেয়েছে, যদিও যারা ধর্মে বিশ্বাসী তারা কট্টর অবস্থানে রয়েছেন। ধর্মের উপস্থিতি রয়েছে রাজনীতি, শিক্ষা এবং পপ কালচারে। 

রাব্বাই ডোনিয়েল হার্টম্যান তার 'পুটিং গড সেকেন্ড' গ্রন্থে বলেছেন, “এখন কেউ আর প্রশ্ন করে না যে ঈশ্বর মারা গেছেন কিনা। কেউ যদি ইশ্বরকে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালনকারী হিসেবে স্বীকার না করে তাহলে তার পক্ষে পৃথিবীর তিন-চতুর্থাংশ দ্বন্দ্ব-সংঘাত উপলব্ধি করা সম্ভব হবে না।” 

ধর্মততত্ত্ববিদ ও একেশ্বরবাদী ধর্মীয় চিন্তাবিদদের অনানুষ্ঠানিক জরিপে প্রধান কিছু বিষয় বের হয়ে এসেছে, যার প্রতিটির মধ্যে বিগত ৫০ বছরের মধ্যে জাগতিক ও পরজাগতিক উপায়গুলোর প্রতিফলন ঘটেছে। বৈচিত্রের উত্থান বিভিন্ন ধর্মে বিশ্বাসী আমেরিকানদের বাধ্য করেছে পরস্পরের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে কাজ করতে। কিন্তু তা সকল ক্ষেত্রে এক নয়। কারণ ইব্রাহিম থেকে উৎসারিত এক ঈশ্বরে বিশ্বাসী ধর্মে বিশ্বাসীরা সংঘাতময় বিশ্ব সম্পর্কে অর্থ্যাৎ যা হওয়া উচিত সে সম্পর্কে ভিন্নভিন্ন ধরনের ভাবনা পোষণ করেন। মুসলিম ও খ্রিস্টানরা একই ঈশ্বরের প্রার্থনা করে মর্মে বক্তব্য দেওয়ার কারণে কয়েক বছর আগে হোয়েটন কলেজের এক প্রফেসরকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছিল। 

অন্যদিকে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও সিভিল রাইটস মুভমেন্ট  “ঈশ্বরের মৃত্যু” আন্দোলনের অংশ ছিল; মানুষের বিশ্বাসের মাঝেও সবসময় একটি প্রশ্ন ঝুলতো, যিনি সর্বময় ক্ষমতার মালিক, সেই ঈশ্বর পৃথিবী জুড়ে এতো দুর্দশা-যাতনা ও অন্যায়ের মধ্যে কীভাবে বিরাজ করেন? ধর্মীয় চিন্তাবিদরাও কূলকিনারা করতে পারছিলেন না মানুষের মাঝে কীভাবে তারা বিশ্বাসকে টিকিয়ে রাখবেন। অন্যেরা দুর্ভোগ দেখে ও বিশ্বাসীরা দুর্ভোগ বন্ধে ভূমিকা রাখছে না তাতে যে শুধু বিস্মিত হয় তাই নয়, ঈশ্বরের কোনো বিঘ্ন ঘটেছে কিনা তাও ভাবে। 

উইলিয়াম হ্যামিলটন ১৯৮৫ সালে এক সাক্ষাৎকারে এই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, ঈশ্বর হয়তো মারা যাননি, কিন্তু তিনি ভুল মানুষের হাতে আছেন এবং তাকে হত্যা করা হতে পারে। কিছু লোকের কাছে এই প্রশ্নের কোনো পরিবর্তন ঘটেনি।
  
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

 

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ সিফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে