শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৩, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১

ঈশ্বর কি মৃত?

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
ঈশ্বর কি মৃত?

জার্মান দার্শনিক ফেডারিক নিটশে'র 'ঈশ্বরের মৃত্যু'র ধারণা খুব সুখকর ছিল না। একজন ঈশ্বরের অস্তিত্ব ছাড়া পশ্চিম ইউরোপের মৌলিক বিশ্বাসের কাঠামো বিপর্যযের মধ্যে পড়বে বলে মনে করতেন। তা সত্বেও তিনি ১৩৪ বছর আগে ঘোষণা করেছিলেন- 'ঈশ্বর মারা গেছেন।' তার ঘোষণা দর্শনের ছাত্রদের কাছে উনবিংশ শতাব্দীতে যে যৌথ শিরপীড়ার কারণ হয়ে ওঠেছিল তা এখন পর্যন্ত দূর হয়নি। এটি সম্ভবত দর্শন শাস্ত্রের ইতিহাসে অন্যতম পরিচিত বক্তব্য, যা এমনকি যারা কখনো নিটশে'র এ বক্তব্যের উৎস তার গ্রন্থ 'দ্য গে সায়েন্স' ছুঁয়েও দেখেননি, তাদের কাছেও সুপরিচিতি। কিন্তু অধিকাংশ লোকই জানেন না যে এর দ্বারা তিনি আসলে কী বোঝাতে চেয়েছেন এবং তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আমাদের কাছে এ বক্তব্যের অর্থ কী?

নিটশে তার বয়স্ক জীবনে আস্তিক ছিলেন এবং তিনি একথা বোঝাতে চাননি যে একজন ঈশ্বর ছিলেন, যার মৃত্যু ঘটেছে। আধুনিক বিজ্ঞানের ক্রমবিকাশের যুগে বিশ্ব-ব্রক্ষ্মান্ড ঐশ্বরিক আদেশের অধীনে নয় বরং ভৌত আইন দ্বারা পরিচালিত হওয়ার ধারণার উদ্ভব হয়েছে সেটিই বিজ্ঞান ভিত্তিক ও বাস্তবসম্মত বিবেচনা করা হচ্ছে। আধুনিক দর্শনও মনে করে যে সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে আর ঐশ্বরিক অধিকারের কোনো বৈধতা নেই, বরং শাসিতের সম্মতি ও যুক্তি দ্বারা পরিচালিত এবং ঈশ্বরের উপস্থিতি বা ঐশ্বরিক আদেশ ছাড়াই নৈতিক তত্ত্ব দ্বারা সরকার ব্যবস্থা পরিচালিত হয়। এটি অদ্ভুত এক ঘটনা ছিল। 

ইউরোপে নীতি-নৈতিকতার উৎস হিসেবে ঈশ্বরের আর প্রয়োজন ছিল না। দর্শন ও বিজ্ঞান আমাদের জন্য মূল্যবোধ অথবা বিশ্বে শৃঙ্খলার বিধিবিধান দেওয়ার জন্য সমর্থ। পাশ্চাত্যে চিন্তাভাবনার ক্রমবর্ধমান ধর্মনিরপেক্ষতা নিটশেকে এ উপলব্ধিতে পৌঁছতে বাধ্য করে যে, শুধু যে ঈশ্বর যে মৃত্যুবরণ করেছেন তা নয়, মানুষই বিজ্ঞানের বিপ্লব এনে পৃথিবীকে আরো ভালোভাবে জানার আকাঙ্ক্ষায় ঈশ্বরকে হত্যা করেছে। 

তিনি তার 'টোয়াইলাইট অফ দি আডলস' এ লিখেছেন- 'খ্রিষ্টবাদে বিশ্বাসী কেউ যখন তার বিশ্বাস ত্যাগ করেন, তখন তিনি কারো পায়ের নিচ থেকে খ্রিস্টান নৈতিকতার অধিকারকে টেনে নেন। খ্রিস্টবাদ একটি ব্যবস্থা, সবকিছুকে সামগ্রিক দৃষ্টিতে দেখা। এই দৃষ্টিভঙ্গির প্রধান ধারণা ‘ঈশ্বরের ওপর বিশ্বাস’কে ভেঙে ফেলার অর্থ হচ্ছে সমগ্র বিশ্বাসকে চুরমার করে ফেলা।'

নিউইয়র্কের রচেষ্টার কাউন্টির ডন হ্যামিল্টন ১৯৬৬ সালের দিনটিকে ভুলতে পারেননি। তার বয়স তখন ১২ বছর। এক সহপাঠি তাকে প্রশ্ন করে- 'তোমার বাবা কি মনে করেন যে ঈশ্বর মারা গেছেন?' হ্যামিল্টন ‘হ্যা’ সূচক উত্তর দিয়েছিলেন। কিছুদিন পর তার আরেক বন্ধুর দাদিমার নেতৃত্বে হ্যামিল্টনের বাবা রচেস্টার ডিভাইনিটি স্কুলের শিক্ষক উইলিয়াম হ্যামিল্টনের বক্তব্যের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে তাকে চাকুরিচ্যুত করেন। 

১৯৬৬ সালের ৮ এপ্রিল সংখ্যা ‘টাইম’ ম্যাগাজিন “ঈশ্বর কি মৃত?” শীর্ষক কভার স্টোরি করার পর হ্যামিল্টনের পরিবারকে রচেস্টার ত্যাগ করতে হয়। নিবন্ধটি লিখেছিলেন ‘টাইম’ এর ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক জন এলসন। পাঠকদের কাছ থেকে ক্ষুব্ধ প্রতিবাদ জানিয়ে ৩,৪২১টি চিঠি আসে টাইম দফতরে। অধিকাংশ প্রতিবাদের ভাষা ছিল- “তোমাদের কুৎসিত কভার ধর্মদ্রোহমূলক।” ‘দ্য ন্যাশনাল রিভিউ” ম্যাগাজিন ‘টাইম’কে প্রশ্ন করে যে আসলে ‘টাইম’ মরে গেছে কিনা। 

২০১৬ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী কবি ও সঙ্গীত শিল্পী বব ডিলান ১৯৭৮ সালে প্লেবয় ম্যাগাজিনে এক সাক্ষাৎকারে ‘টাইম’ এর নিবন্ধের সমালোচনা করে বলেন- “আপনি যদি ঈশ্বর হতেন, তাহলে নিজের সম্পর্কে অমন লেখা দেখে আপনার কেমন লাগত?” ৫৫ বছর পরও ‘টাইম’ এর সেই কভার ম্যাগাজিনটির ইতিহাসে প্রকাশিত সবচেয়ে অনন্য কভার হিসেবে বিবেচিত। 

‘টাইম’ ম্যাগাজিনের কভারের তিনটি শব্দ “Is God Dead?” (ঈশ্বর কি মৃত?) নিয়ে কিছু খ্রিস্টান মৌলবাদী ধমতাত্ত্বিক বিতর্কে অবতীর্ণ হন এবং গোটা আমেরিকা জুড়ে ভীতি-মিশ্রিত তোলপাড় সৃষ্টি হয়। নিবন্ধে টমাস অ্যালটাইজার নামে “ঈশ্বরের মৃত্যু” বিষয়ক তাত্ত্বিকের বক্তব্য ছিল; তিনি বহু বছর পর ঈশ্বরের মৃত্যু প্রসঙ্গে তার সুর পাল্টে বলেন, “আমি অন্তত এটা কল্পনা করতে পারি না। আমরা এখন সম্পূর্ণ ভিন্ন এক জগতে বাস করছি।” 

১৯৬৬ সালে ‘টাইম’ ম্যাগাজিনের বিতর্কিত সংখ্যাটি প্রকাশিত হওয়ার পর কাছাকাছি সময়ে অ্যালটাইজার ও হ্যামিল্টন এ বিষয়ের ওপর একটি নিবন্ধ সংকলন প্রকাশ করেছিলেন, “র‌্যাডিক্যাল থিওলজি এন্ড ডেথ অফ গড” নামে। ‘টাইম’ এর কভারের বক্তব্যের সঙ্গে তাদের বক্তব্যে সুক্ষ ব্যবধান ছিল। যদিও তারা ঈশ্বরের মৃত্যু সম্পর্কিত তাদের দৃষ্টিভঙ্গি এড়িয়ে যাননি, কিন্তু তাদের বক্তব্যকে রূপক অর্থে গ্রহণ করতে বলেছেন। ঈশ্বরের অস্তিত্বে তারা অস্বীকার বা অবিশ্বাস করেননি। ঈশ্বর ছিলেন, কিন্তু তিনি মারা গেছেন।

হ্যামিলটনের কাছে ‘ঈশ্বরের মৃত্যু’ ব্যাপক অর্থে একটি নীতিগত সমস্যা। মানুষের দ্বারা যে কাজ করা প্রয়োজন সেজন্য যিশু খ্রিস্টই বরং ঈশ্বরের চেয়ে উত্তম মডেল। বিশেষ করে হ্যামিল্টনের ক্ষেত্রে আমেরিকার সিভিল রাইটস মুভমেন্ট একটি দৃষ্টান্ত ছিল, যখন তিনি ধর্মের স্থান দেখেছেন পৃথিবীতে মানুষের মধ্যে; স্বর্গে নয়। অ্যালটাইজার আরেক ধাপ এগিয়ে গেছেন- “ইস্টারের আগে পুনরুজ্জীবিত হওয়ার জন্য যিশু খ্রিস্টকে মরতে হয়েছে, এবং একইভাবে ঈশ্বরকে মরতে হবে বিপর্যয়ের জন্য।” এ বক্তব্যের কারণে তাকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে এবং ‘টাইম’ ম্যাগাজিনের নিবন্ধ নিয়ে বিতর্ক চলাকালে তাকে আত্মগোপন করে থাকতে হয়েছে।   

১৯৬৬ সালে আমেরিকানদের জন্য বিশ্বাস করা সহজ ছিল না যে একজন কল্যাণকামী ঈশ্বর সক্রিয়ভাবে মানুষের জীবন পরিচালনা করছে। বহু বছর দেশের বাইরে অবস্থান করে আমেরিকানরা দেখেছে যে ঈশ্বরহীন কমিউনিজম বিশ্বজুড়ে অশুভ পর্দা টেনে দিয়েছে এবং আমেরিকায় লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রতিদিন অমানবিকতার শিকারে পরিণত হচ্ছে, তাদের নিজ জাতি শুধু ত্বকের ভিন্ন রঙ এর কারণে নিজেদের নাগরিকদের ওপর নিপীড়ন চালাচ্ছে। 

‘টাইম’ ম্যাগাজিন পাঠকের ক্ষোভ প্রশমন করতে পরবর্তীতে ব্যাখ্যা দেয়- “অন্ধকারের অনিশ্চয়তার মধ্যে বিশ্বাস সবসময় ‘ঈশ্বরের’ দান হিসেবে অযৌক্তিক অবদান রাখে। আগের শতাব্দীগুলোর মতো চার্চের পক্ষে এখন আর মানুষকে হুমকি দেওয়া বা বাধ্য করার উপায় নেই। ডাচাও এর হত্যাকাণ্ড (১৯৪৫ সালে জার্মাানির ব্যাভারিয়ায় ডাচাও এ জার্মান যুদ্ধবন্দী শিবিরে আমেরিকানদের দ্বারা পরিচালিত হত্যাকাণ্ড) ও হিরোশিমা-নাগাসাকির তাৎক্ষণিক মৃত্যুর ঘটনা পৃথিবীতে নরকের বহু প্রকৃত সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে।”

আমেরিকান আধ্যাত্মিকতার নতুন ইতিহাসের লেখক পিটার ম্যানসেয়াও তার “ওয়ার নেশন, আন্ডার গড” গ্রন্থে বলেছেন- “বিংশ শতাব্দীর নৃশংসতাই শেষ উপাদান নয়। আরো খবর রয়েছে - মোহাম্মদ আলীর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ অথবা ভিয়েতনাম যুদ্ধে অংশগ্রহণ কি আমেরিকানদের খিস্টধর্মের পরিবর্তে অন্য ধর্মের কথা ভাবতে বাধ্য করবে? পুরোনো যুগের জরিপে দেখা গেছে যে ৯৭ শতাংশ আমেরিকান ঈশ্বরে বিশ্বাস করে। কিন্তু সে বিশ্বাস হ্রাস পেয়েছে। 

২০১৪ সালের পিউ রিসার্চ এর জরিপে ধর্মে বিশ্বাসী আমেরিকানের সংখ্যা নেমে এসেছে ৬৩ শতাংশে। আধ্যাত্মিকতার দাবি করেন বহু আমেরিকান, নিজেদেরকে কোনো ধর্মের সঙ্গে সম্পৃক্ত করে পরিচয় দেন না। সে প্রেক্ষিতে দেখা যায়, ঈশ্বরের প্রতি আমেরিকানদের বিশ্বাস হ্রাস পেয়েছে, যদিও যারা ধর্মে বিশ্বাসী তারা কট্টর অবস্থানে রয়েছেন। ধর্মের উপস্থিতি রয়েছে রাজনীতি, শিক্ষা এবং পপ কালচারে। 

রাব্বাই ডোনিয়েল হার্টম্যান তার 'পুটিং গড সেকেন্ড' গ্রন্থে বলেছেন, “এখন কেউ আর প্রশ্ন করে না যে ঈশ্বর মারা গেছেন কিনা। কেউ যদি ইশ্বরকে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালনকারী হিসেবে স্বীকার না করে তাহলে তার পক্ষে পৃথিবীর তিন-চতুর্থাংশ দ্বন্দ্ব-সংঘাত উপলব্ধি করা সম্ভব হবে না।” 

ধর্মততত্ত্ববিদ ও একেশ্বরবাদী ধর্মীয় চিন্তাবিদদের অনানুষ্ঠানিক জরিপে প্রধান কিছু বিষয় বের হয়ে এসেছে, যার প্রতিটির মধ্যে বিগত ৫০ বছরের মধ্যে জাগতিক ও পরজাগতিক উপায়গুলোর প্রতিফলন ঘটেছে। বৈচিত্রের উত্থান বিভিন্ন ধর্মে বিশ্বাসী আমেরিকানদের বাধ্য করেছে পরস্পরের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে কাজ করতে। কিন্তু তা সকল ক্ষেত্রে এক নয়। কারণ ইব্রাহিম থেকে উৎসারিত এক ঈশ্বরে বিশ্বাসী ধর্মে বিশ্বাসীরা সংঘাতময় বিশ্ব সম্পর্কে অর্থ্যাৎ যা হওয়া উচিত সে সম্পর্কে ভিন্নভিন্ন ধরনের ভাবনা পোষণ করেন। মুসলিম ও খ্রিস্টানরা একই ঈশ্বরের প্রার্থনা করে মর্মে বক্তব্য দেওয়ার কারণে কয়েক বছর আগে হোয়েটন কলেজের এক প্রফেসরকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছিল। 

অন্যদিকে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও সিভিল রাইটস মুভমেন্ট  “ঈশ্বরের মৃত্যু” আন্দোলনের অংশ ছিল; মানুষের বিশ্বাসের মাঝেও সবসময় একটি প্রশ্ন ঝুলতো, যিনি সর্বময় ক্ষমতার মালিক, সেই ঈশ্বর পৃথিবী জুড়ে এতো দুর্দশা-যাতনা ও অন্যায়ের মধ্যে কীভাবে বিরাজ করেন? ধর্মীয় চিন্তাবিদরাও কূলকিনারা করতে পারছিলেন না মানুষের মাঝে কীভাবে তারা বিশ্বাসকে টিকিয়ে রাখবেন। অন্যেরা দুর্ভোগ দেখে ও বিশ্বাসীরা দুর্ভোগ বন্ধে ভূমিকা রাখছে না তাতে যে শুধু বিস্মিত হয় তাই নয়, ঈশ্বরের কোনো বিঘ্ন ঘটেছে কিনা তাও ভাবে। 

উইলিয়াম হ্যামিলটন ১৯৮৫ সালে এক সাক্ষাৎকারে এই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, ঈশ্বর হয়তো মারা যাননি, কিন্তু তিনি ভুল মানুষের হাতে আছেন এবং তাকে হত্যা করা হতে পারে। কিছু লোকের কাছে এই প্রশ্নের কোনো পরিবর্তন ঘটেনি।
  
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

 

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ সিফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ