শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৩, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১

ঈশ্বর কি মৃত?

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
ঈশ্বর কি মৃত?

জার্মান দার্শনিক ফেডারিক নিটশে'র 'ঈশ্বরের মৃত্যু'র ধারণা খুব সুখকর ছিল না। একজন ঈশ্বরের অস্তিত্ব ছাড়া পশ্চিম ইউরোপের মৌলিক বিশ্বাসের কাঠামো বিপর্যযের মধ্যে পড়বে বলে মনে করতেন। তা সত্বেও তিনি ১৩৪ বছর আগে ঘোষণা করেছিলেন- 'ঈশ্বর মারা গেছেন।' তার ঘোষণা দর্শনের ছাত্রদের কাছে উনবিংশ শতাব্দীতে যে যৌথ শিরপীড়ার কারণ হয়ে ওঠেছিল তা এখন পর্যন্ত দূর হয়নি। এটি সম্ভবত দর্শন শাস্ত্রের ইতিহাসে অন্যতম পরিচিত বক্তব্য, যা এমনকি যারা কখনো নিটশে'র এ বক্তব্যের উৎস তার গ্রন্থ 'দ্য গে সায়েন্স' ছুঁয়েও দেখেননি, তাদের কাছেও সুপরিচিতি। কিন্তু অধিকাংশ লোকই জানেন না যে এর দ্বারা তিনি আসলে কী বোঝাতে চেয়েছেন এবং তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আমাদের কাছে এ বক্তব্যের অর্থ কী?

নিটশে তার বয়স্ক জীবনে আস্তিক ছিলেন এবং তিনি একথা বোঝাতে চাননি যে একজন ঈশ্বর ছিলেন, যার মৃত্যু ঘটেছে। আধুনিক বিজ্ঞানের ক্রমবিকাশের যুগে বিশ্ব-ব্রক্ষ্মান্ড ঐশ্বরিক আদেশের অধীনে নয় বরং ভৌত আইন দ্বারা পরিচালিত হওয়ার ধারণার উদ্ভব হয়েছে সেটিই বিজ্ঞান ভিত্তিক ও বাস্তবসম্মত বিবেচনা করা হচ্ছে। আধুনিক দর্শনও মনে করে যে সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে আর ঐশ্বরিক অধিকারের কোনো বৈধতা নেই, বরং শাসিতের সম্মতি ও যুক্তি দ্বারা পরিচালিত এবং ঈশ্বরের উপস্থিতি বা ঐশ্বরিক আদেশ ছাড়াই নৈতিক তত্ত্ব দ্বারা সরকার ব্যবস্থা পরিচালিত হয়। এটি অদ্ভুত এক ঘটনা ছিল। 

ইউরোপে নীতি-নৈতিকতার উৎস হিসেবে ঈশ্বরের আর প্রয়োজন ছিল না। দর্শন ও বিজ্ঞান আমাদের জন্য মূল্যবোধ অথবা বিশ্বে শৃঙ্খলার বিধিবিধান দেওয়ার জন্য সমর্থ। পাশ্চাত্যে চিন্তাভাবনার ক্রমবর্ধমান ধর্মনিরপেক্ষতা নিটশেকে এ উপলব্ধিতে পৌঁছতে বাধ্য করে যে, শুধু যে ঈশ্বর যে মৃত্যুবরণ করেছেন তা নয়, মানুষই বিজ্ঞানের বিপ্লব এনে পৃথিবীকে আরো ভালোভাবে জানার আকাঙ্ক্ষায় ঈশ্বরকে হত্যা করেছে। 

তিনি তার 'টোয়াইলাইট অফ দি আডলস' এ লিখেছেন- 'খ্রিষ্টবাদে বিশ্বাসী কেউ যখন তার বিশ্বাস ত্যাগ করেন, তখন তিনি কারো পায়ের নিচ থেকে খ্রিস্টান নৈতিকতার অধিকারকে টেনে নেন। খ্রিস্টবাদ একটি ব্যবস্থা, সবকিছুকে সামগ্রিক দৃষ্টিতে দেখা। এই দৃষ্টিভঙ্গির প্রধান ধারণা ‘ঈশ্বরের ওপর বিশ্বাস’কে ভেঙে ফেলার অর্থ হচ্ছে সমগ্র বিশ্বাসকে চুরমার করে ফেলা।'

নিউইয়র্কের রচেষ্টার কাউন্টির ডন হ্যামিল্টন ১৯৬৬ সালের দিনটিকে ভুলতে পারেননি। তার বয়স তখন ১২ বছর। এক সহপাঠি তাকে প্রশ্ন করে- 'তোমার বাবা কি মনে করেন যে ঈশ্বর মারা গেছেন?' হ্যামিল্টন ‘হ্যা’ সূচক উত্তর দিয়েছিলেন। কিছুদিন পর তার আরেক বন্ধুর দাদিমার নেতৃত্বে হ্যামিল্টনের বাবা রচেস্টার ডিভাইনিটি স্কুলের শিক্ষক উইলিয়াম হ্যামিল্টনের বক্তব্যের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে তাকে চাকুরিচ্যুত করেন। 

১৯৬৬ সালের ৮ এপ্রিল সংখ্যা ‘টাইম’ ম্যাগাজিন “ঈশ্বর কি মৃত?” শীর্ষক কভার স্টোরি করার পর হ্যামিল্টনের পরিবারকে রচেস্টার ত্যাগ করতে হয়। নিবন্ধটি লিখেছিলেন ‘টাইম’ এর ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক জন এলসন। পাঠকদের কাছ থেকে ক্ষুব্ধ প্রতিবাদ জানিয়ে ৩,৪২১টি চিঠি আসে টাইম দফতরে। অধিকাংশ প্রতিবাদের ভাষা ছিল- “তোমাদের কুৎসিত কভার ধর্মদ্রোহমূলক।” ‘দ্য ন্যাশনাল রিভিউ” ম্যাগাজিন ‘টাইম’কে প্রশ্ন করে যে আসলে ‘টাইম’ মরে গেছে কিনা। 

২০১৬ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী কবি ও সঙ্গীত শিল্পী বব ডিলান ১৯৭৮ সালে প্লেবয় ম্যাগাজিনে এক সাক্ষাৎকারে ‘টাইম’ এর নিবন্ধের সমালোচনা করে বলেন- “আপনি যদি ঈশ্বর হতেন, তাহলে নিজের সম্পর্কে অমন লেখা দেখে আপনার কেমন লাগত?” ৫৫ বছর পরও ‘টাইম’ এর সেই কভার ম্যাগাজিনটির ইতিহাসে প্রকাশিত সবচেয়ে অনন্য কভার হিসেবে বিবেচিত। 

‘টাইম’ ম্যাগাজিনের কভারের তিনটি শব্দ “Is God Dead?” (ঈশ্বর কি মৃত?) নিয়ে কিছু খ্রিস্টান মৌলবাদী ধমতাত্ত্বিক বিতর্কে অবতীর্ণ হন এবং গোটা আমেরিকা জুড়ে ভীতি-মিশ্রিত তোলপাড় সৃষ্টি হয়। নিবন্ধে টমাস অ্যালটাইজার নামে “ঈশ্বরের মৃত্যু” বিষয়ক তাত্ত্বিকের বক্তব্য ছিল; তিনি বহু বছর পর ঈশ্বরের মৃত্যু প্রসঙ্গে তার সুর পাল্টে বলেন, “আমি অন্তত এটা কল্পনা করতে পারি না। আমরা এখন সম্পূর্ণ ভিন্ন এক জগতে বাস করছি।” 

১৯৬৬ সালে ‘টাইম’ ম্যাগাজিনের বিতর্কিত সংখ্যাটি প্রকাশিত হওয়ার পর কাছাকাছি সময়ে অ্যালটাইজার ও হ্যামিল্টন এ বিষয়ের ওপর একটি নিবন্ধ সংকলন প্রকাশ করেছিলেন, “র‌্যাডিক্যাল থিওলজি এন্ড ডেথ অফ গড” নামে। ‘টাইম’ এর কভারের বক্তব্যের সঙ্গে তাদের বক্তব্যে সুক্ষ ব্যবধান ছিল। যদিও তারা ঈশ্বরের মৃত্যু সম্পর্কিত তাদের দৃষ্টিভঙ্গি এড়িয়ে যাননি, কিন্তু তাদের বক্তব্যকে রূপক অর্থে গ্রহণ করতে বলেছেন। ঈশ্বরের অস্তিত্বে তারা অস্বীকার বা অবিশ্বাস করেননি। ঈশ্বর ছিলেন, কিন্তু তিনি মারা গেছেন।

হ্যামিলটনের কাছে ‘ঈশ্বরের মৃত্যু’ ব্যাপক অর্থে একটি নীতিগত সমস্যা। মানুষের দ্বারা যে কাজ করা প্রয়োজন সেজন্য যিশু খ্রিস্টই বরং ঈশ্বরের চেয়ে উত্তম মডেল। বিশেষ করে হ্যামিল্টনের ক্ষেত্রে আমেরিকার সিভিল রাইটস মুভমেন্ট একটি দৃষ্টান্ত ছিল, যখন তিনি ধর্মের স্থান দেখেছেন পৃথিবীতে মানুষের মধ্যে; স্বর্গে নয়। অ্যালটাইজার আরেক ধাপ এগিয়ে গেছেন- “ইস্টারের আগে পুনরুজ্জীবিত হওয়ার জন্য যিশু খ্রিস্টকে মরতে হয়েছে, এবং একইভাবে ঈশ্বরকে মরতে হবে বিপর্যয়ের জন্য।” এ বক্তব্যের কারণে তাকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে এবং ‘টাইম’ ম্যাগাজিনের নিবন্ধ নিয়ে বিতর্ক চলাকালে তাকে আত্মগোপন করে থাকতে হয়েছে।   

১৯৬৬ সালে আমেরিকানদের জন্য বিশ্বাস করা সহজ ছিল না যে একজন কল্যাণকামী ঈশ্বর সক্রিয়ভাবে মানুষের জীবন পরিচালনা করছে। বহু বছর দেশের বাইরে অবস্থান করে আমেরিকানরা দেখেছে যে ঈশ্বরহীন কমিউনিজম বিশ্বজুড়ে অশুভ পর্দা টেনে দিয়েছে এবং আমেরিকায় লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রতিদিন অমানবিকতার শিকারে পরিণত হচ্ছে, তাদের নিজ জাতি শুধু ত্বকের ভিন্ন রঙ এর কারণে নিজেদের নাগরিকদের ওপর নিপীড়ন চালাচ্ছে। 

‘টাইম’ ম্যাগাজিন পাঠকের ক্ষোভ প্রশমন করতে পরবর্তীতে ব্যাখ্যা দেয়- “অন্ধকারের অনিশ্চয়তার মধ্যে বিশ্বাস সবসময় ‘ঈশ্বরের’ দান হিসেবে অযৌক্তিক অবদান রাখে। আগের শতাব্দীগুলোর মতো চার্চের পক্ষে এখন আর মানুষকে হুমকি দেওয়া বা বাধ্য করার উপায় নেই। ডাচাও এর হত্যাকাণ্ড (১৯৪৫ সালে জার্মাানির ব্যাভারিয়ায় ডাচাও এ জার্মান যুদ্ধবন্দী শিবিরে আমেরিকানদের দ্বারা পরিচালিত হত্যাকাণ্ড) ও হিরোশিমা-নাগাসাকির তাৎক্ষণিক মৃত্যুর ঘটনা পৃথিবীতে নরকের বহু প্রকৃত সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে।”

আমেরিকান আধ্যাত্মিকতার নতুন ইতিহাসের লেখক পিটার ম্যানসেয়াও তার “ওয়ার নেশন, আন্ডার গড” গ্রন্থে বলেছেন- “বিংশ শতাব্দীর নৃশংসতাই শেষ উপাদান নয়। আরো খবর রয়েছে - মোহাম্মদ আলীর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ অথবা ভিয়েতনাম যুদ্ধে অংশগ্রহণ কি আমেরিকানদের খিস্টধর্মের পরিবর্তে অন্য ধর্মের কথা ভাবতে বাধ্য করবে? পুরোনো যুগের জরিপে দেখা গেছে যে ৯৭ শতাংশ আমেরিকান ঈশ্বরে বিশ্বাস করে। কিন্তু সে বিশ্বাস হ্রাস পেয়েছে। 

২০১৪ সালের পিউ রিসার্চ এর জরিপে ধর্মে বিশ্বাসী আমেরিকানের সংখ্যা নেমে এসেছে ৬৩ শতাংশে। আধ্যাত্মিকতার দাবি করেন বহু আমেরিকান, নিজেদেরকে কোনো ধর্মের সঙ্গে সম্পৃক্ত করে পরিচয় দেন না। সে প্রেক্ষিতে দেখা যায়, ঈশ্বরের প্রতি আমেরিকানদের বিশ্বাস হ্রাস পেয়েছে, যদিও যারা ধর্মে বিশ্বাসী তারা কট্টর অবস্থানে রয়েছেন। ধর্মের উপস্থিতি রয়েছে রাজনীতি, শিক্ষা এবং পপ কালচারে। 

রাব্বাই ডোনিয়েল হার্টম্যান তার 'পুটিং গড সেকেন্ড' গ্রন্থে বলেছেন, “এখন কেউ আর প্রশ্ন করে না যে ঈশ্বর মারা গেছেন কিনা। কেউ যদি ইশ্বরকে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালনকারী হিসেবে স্বীকার না করে তাহলে তার পক্ষে পৃথিবীর তিন-চতুর্থাংশ দ্বন্দ্ব-সংঘাত উপলব্ধি করা সম্ভব হবে না।” 

ধর্মততত্ত্ববিদ ও একেশ্বরবাদী ধর্মীয় চিন্তাবিদদের অনানুষ্ঠানিক জরিপে প্রধান কিছু বিষয় বের হয়ে এসেছে, যার প্রতিটির মধ্যে বিগত ৫০ বছরের মধ্যে জাগতিক ও পরজাগতিক উপায়গুলোর প্রতিফলন ঘটেছে। বৈচিত্রের উত্থান বিভিন্ন ধর্মে বিশ্বাসী আমেরিকানদের বাধ্য করেছে পরস্পরের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে কাজ করতে। কিন্তু তা সকল ক্ষেত্রে এক নয়। কারণ ইব্রাহিম থেকে উৎসারিত এক ঈশ্বরে বিশ্বাসী ধর্মে বিশ্বাসীরা সংঘাতময় বিশ্ব সম্পর্কে অর্থ্যাৎ যা হওয়া উচিত সে সম্পর্কে ভিন্নভিন্ন ধরনের ভাবনা পোষণ করেন। মুসলিম ও খ্রিস্টানরা একই ঈশ্বরের প্রার্থনা করে মর্মে বক্তব্য দেওয়ার কারণে কয়েক বছর আগে হোয়েটন কলেজের এক প্রফেসরকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছিল। 

অন্যদিকে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও সিভিল রাইটস মুভমেন্ট  “ঈশ্বরের মৃত্যু” আন্দোলনের অংশ ছিল; মানুষের বিশ্বাসের মাঝেও সবসময় একটি প্রশ্ন ঝুলতো, যিনি সর্বময় ক্ষমতার মালিক, সেই ঈশ্বর পৃথিবী জুড়ে এতো দুর্দশা-যাতনা ও অন্যায়ের মধ্যে কীভাবে বিরাজ করেন? ধর্মীয় চিন্তাবিদরাও কূলকিনারা করতে পারছিলেন না মানুষের মাঝে কীভাবে তারা বিশ্বাসকে টিকিয়ে রাখবেন। অন্যেরা দুর্ভোগ দেখে ও বিশ্বাসীরা দুর্ভোগ বন্ধে ভূমিকা রাখছে না তাতে যে শুধু বিস্মিত হয় তাই নয়, ঈশ্বরের কোনো বিঘ্ন ঘটেছে কিনা তাও ভাবে। 

উইলিয়াম হ্যামিলটন ১৯৮৫ সালে এক সাক্ষাৎকারে এই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, ঈশ্বর হয়তো মারা যাননি, কিন্তু তিনি ভুল মানুষের হাতে আছেন এবং তাকে হত্যা করা হতে পারে। কিছু লোকের কাছে এই প্রশ্নের কোনো পরিবর্তন ঘটেনি।
  
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

 

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ সিফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন