শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৭, বুধবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

মুরাদ হাসানের পরিণতি ও আমাদের শিক্ষা

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
মুরাদ হাসানের পরিণতি ও আমাদের শিক্ষা

অধ্যাপক নজরুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে অত্যন্ত সজ্জন শিক্ষক ছিলেন। মৃদুভাষী এবং স্মিতহাসি লেগেই থাকতো তাঁর মুখে। সম্ভবত আমাদের তখন অনার্স দ্বিতীয় বর্ষ চলছিল। একদিন তিনি ক্লাসে আসার আগে আমাদের সহপাঠিদের একজন পুরো ব্ল্যাকবোর্ড জুড়ে অমার্জিত একটি বাক্য লিখেছিল এবং নজরুল স্যার ক্লাসে চলে আসায় সে আর বাক্যটি মুছে ফেলতে পারেনি। স্যার এসে কোনোদিকে না তাকিয়ে ডাস্টার নিয়ে বাক্যটি মুছে ফেলেন এবং এরপর যা এক বাক্যে যা বলেন তার মর্মার্থ ছিল, খুব নিচু স্তরে জন্মলাভকারীর পক্ষেই এ ধরনের কথাবার্তা লেখা ও উচ্চারণ করা সম্ভব। সদ্য সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা: মুরাদ হাসানের গত দুই তিন মাসের বিশ্রম্ভালাপ শুনে নজরুল স্যারের কথাটি বার বার মনে পড়েছে। হতে পারে তিনি ভালো পরিবারের সন্তান, কিন্তু ভালো শিক্ষা লাভ করেননি। না পারিবারিক, না প্রাতিষ্ঠানিক, না রাজনৈতিক। জাতীয় সংসদে প্রবল প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধেও শব্দ প্রয়োগের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বনের যে শিক্ষা তা তার অসংসদীয় শব্দ প্রয়োগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। পরিবেশগত ও অবস্থানগত ভব্যতাও তাকে শিক্ষিত করে তুলতে পারেনি। একটি চেয়ার তাকে অশিষ্ট, দুর্বিনীত করে তুলেছিল। বিরোধী দলের নেতানেত্রীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য, একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কিশোরী নাতনি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেত্রীদের সম্পর্কে তার অশালীন মন্তব্য, চলচ্চিত্রের একজন নায়িকার সঙ্গে টেলিফোনে তার সংলাপ অশ্রাব্য হলেও আমিসহ অনেককে তা শুনতে হয়েছে। এমনকি একটি অনুষ্ঠানে, ভিডিওতে দেখে বিয়ের অনুষ্ঠান বলেই মনে হয়েছে, সেখানে মুরাদ হাসানকে কাদের মা’দের তিনি কী করবেন চিৎকার করে বলতে বলতে এগিয়ে যেতে দেখা গেছে। একজন ব্যক্তির নৈতিক মান কতটা নিচু হলে তার পক্ষে এ ধরনের শব্দ উচ্চারণ করা সম্ভব তা বোঝার জন্য জ্ঞানী হওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। মানুষের চোখের অন্তরালে তিনি কী কী করেছেন তা একমাত্র আলিমুল গায়েব জানেন। তবে দৃশ্যত যা বলেছেন ও করেছেন তাতে তিনি নৈতিক স্খলনের দোষে দোষী।

বাংলাদেশের ইতিহাসে সম্ভবত এটাই প্রথমবার কোনো মন্ত্রীকে নৈতিক স্খলনজনিত কারণে অব্যাহতি দেওয়ার ঘটনা ঘটলো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অত্যন্ত প্রশংসনীয় একটি কাজ করেছেন। আশির দশকের শুরুর দিকে প্রেসিডেন্ট আবদুস সাত্তারের সরকারের সময় একজন অতি ক্ষমতাবান মন্ত্রী, যিনি খ্যাতনামা চক্ষু বিশেষজ্ঞ ছিলেন, তার বিরুদ্ধে একজন নারী রোগী অবাঞ্ছিত যৌন আচরণের অভিযোগ এনেছিলেন। অভিযোগ গুরুতর ছিল, কিন্তু মন্ত্রী বহাল তবিয়তে ছিলেন। প্রেসিডেন্ট এরশাদের বিরুদ্ধে নৈতিক স্খলনের অসংখ্য অভিযোগ ছিল, তিনি সেসব অভিযোগকে আমলে না নিয়ে তার অপকর্ম চালিয়ে যেতে দ্বিধা করেননি। 
উন্নত দেশগুলোতে দেশ পরিচালনার দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তিদের নৈতিক স্খলনকে সহ্য করা হয় না। যার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তিনি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন। অথবা দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে তাকে অপসারণ করা হয়। গত আগস্ট মাসেই নিউইয়র্কের জনপ্রিয় গভর্নর অ্যান্ড্রু ক্যুমোকে নৈতিক স্খলনের অপরাধে অপসারণ করা হয়েছে। অ্যান্ড্রু’র কারণে ক্যুমো পরিবারের দু’শ বছরের রাজনৈতিক ঐতিহ্য কলঙ্কিত হয়েছে। তার পিতা মারিও ক্যুমোও একাধিক মেয়াদে নিউইয়র্কের গভর্নর ছিলেন। ডজনখানেক নারী অ্যান্ড্রু ক্যুমোর বিরুদ্ধে আপত্তিকর যৌন আচরণের অভিযোগ এনেছিলেন। অভিযোগকারীরা অ্যান্ড্রুর কোনো আচরণ প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ও মনিকা লিওনস্কির পর্যায়ে গিয়েছিল মর্মে অভিযোগ না করলেও অ্যান্ড্রু তাদের সঙ্গে করেছিলেন তা আমেরিকান শালীনতা অনুযায়ী আপত্তিকর যৌন আচরণই ছিল। অ্যান্ড্রু তদন্ত কমিটির শুনানিতে বলেছেন যে, তিনি যা করেছেন তা তিনি তার ব্যক্তিগত আচরিত অভ্যাস অনুযায়ীই করেছেন, যা দোষনীয় পর্যায়ে যেতে পারে বলে তিনি ভাবেননি। যেমন করমর্দনের সময় অভিযোগকারী নারীদের হাতে জোরে চাপ দেওয়া, কাঁধে বা কোমরে হাত রাখা এবং আলিঙ্গনের সময় গালে ঠোঁট স্পর্শ করা। কিন্তু সম্মতি ছাড়া এসব কর্ম আইনত শাস্তিযোগ্য, এবং অ্যান্ড্রু ক্যুমো যথাবিহিত শাস্তি লাভ করেছেন। আমেরিকান বলে নয়, সকল সংস্কৃতিতেই অভ্যাসের দাস এমন লোকজনের অস্তিত্ব রয়েছে।

মনিকা লিউনস্কির সঙ্গে বিল ক্লিনটনের আচরণ বাড়াবাড়ি পর্যায়ের ছিল। ইংরেজি ভাষায় যাকে ‘পেনিট্রেশন’ বা সোজা বাংলায় ‘যৌন সঙ্গম’ না হলেও উভয়ের মধ্যে যা যা হয়েছিল তা পেনিট্রেশনের চেয়েও ভয়াবহ ছিল। দিনের পর দিন তারা পেনিট্রেশন ছাড়া সকল যৌনকর্ম করেছেন। গভর্নর অল্পতেও পার পাননি, কারণ তার অভিযোগকারীরা তাদের সম্মতিহীন যৌন আচরণের অভিযোগ করেছেন। ক্লিনটন ও লিউনস্কি যা করেছেন তা দু’জনের সম্মতিতে। দু’জনই তদন্তকারীদের কাছে তা স্বীকার করেছেন। ক্লিনটন জাতির কাছে তার স্ত্রী হিলারি, কন্যা চেলসিয়া, তার রাজনৈতক সহকর্মীদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন, হিলারি তাকে ক্ষমা করেছেন। তা সত্ত্বেও এক ধরনের জোড়াতালির মধ্য দিয়ে ক্লিনটন অনিবার্য ইমপিচমেন্ট থেকে রক্ষা পেয়েছেন।

আমেরিকান প্রশাসনের দায়িত্বে যারা থাকেন, তাদের নৈতিকতার সর্বোচ্চ মান নিশ্চিত করার চেষ্টা নিরন্তর। সিনিয়র বুশ ১৯৮৮ সালের নির্বাচনে জয়ী হলে তার প্রশাসনের লোকজন বাছাই করার পর্যায়ে ডিফেন্স সেক্রেটারি হিসেবে প্রস্তাব করেন টেক্সাসের জন জি টাওয়ারের নাম। প্রেসিডেন্ট কারও নাম প্রস্তাব করলেও সিনেট তা নিশ্চিত না করলে প্রেসিডেন্ট তার পছন্দনীয় ব্যক্তিকে নিয়োগ দিতে পারেন না। সিনেটের আপত্তির কারণ জন টাওয়ার মদ্যপায়ী এবং বহু নারীতে আসক্ত। তার মতো একজনকে প্রশাসনে নেয়া যায় না। বুশ যত বলেন এসব ছোটখাট মানবিক দুর্বলতা। সিনেট কিছুতেই অনুমোদন দেবে না। বিতর্ক যখন তুঙ্গে তখন এবিসি  টেলিভিশনের স্যাম ডোনাল্ডসন জন টাওয়ারের একটি সাক্ষাৎকার নেয়। টাওয়ার বলেন যে ডিফেন্স সেক্রেটারির দায়িত্ব পেলে তিনি মদ্যপান ছেড়ে যাবেন। তিনি আরও বলেন, “কিন্তু নারীসঙ্গ লাভ কি অন্যায়? আমি তিন বছর যাবত বিপত্মীক। অন্যেরা যেভাবে প্রেম করে, ডেটিংয়ে যায়, আমিও যাই। এর মধ্যে অপরাধ কোথায়, স্যাম।” তবুও কংগ্রেস তাকে অনুমোদন দেয়নি। ডিফেন্স সেক্রেটারি হন ডিক চেনি।

আমেরিকায় নৈতিকতার মান বজায় রাখার ক্ষেত্রে শুধু শীর্ষ পদগুলোতেই নয়, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের বেলায়ও একই কথা প্রযোজ্য। অনেক কংগ্রেসম্যানের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগী নারীদের পক্ষ থেকে সম্মতি বহির্ভূত যৌন আচরণের অভিযোগ ওঠেছে এবং হাউজ এথিকস কমিটির শুনানি ও এফবিআই এর তদন্ত এড়াতে তারা কংগ্রেস থেকে পদত্যাগ করেছেন। বিবাহ বহির্ভূত যৌন সম্পর্কের অভিযোগ ছাড়াও কোনো নারীকে যৌন উত্যক্তকর টেক্সট মেসেজ পাঠানো, ইমেইল, টুইটারে আপত্তিকর ছবি পাঠানোর মত অভিযোগেও পদত্যাগ করার, দল থেকে অব্যাহতি দেওয়া বহু ঘটনা রয়েছে। ২০১০ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত যেসব কংগ্রেসম্যানকে নৈতিক স্খলনের অভিযোগে পদত্যাগ করতে হয়েছে, তারা ছিলেন: নিউইয়র্কের ডেমোক্রেট কংগ্রেসম্যান এরিক মাসা, ইন্ডিয়ানার রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান মার্ক শোডার, নিউইয়র্কের রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ক্রিস লী, নিউইয়র্কের ডেমোক্রেট কংগ্রেসম্যান এন্থনি ওয়েনার, টেনেসির রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান স্কট ডেস-জার্লাইস, অরিগনের ডেমোক্রেট কংগ্রেসম্যান ডেভিড উ, লুইজিয়ানার রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ভ্যান্স ম্যাকঅ্যালিস্টার, টেক্সাসের রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ব্লেক ফ্যারেনথোল্ড, ইলিনয়ের রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান (হাউজ অফ রিপ্রেজেন্টেটিভের সাবেক স্পিকার) ডেনিস হ্যাসটার্ট, পেনসিলভেনিয়ার রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান টিম মার্ফি, মিনেসোটার ডেমোক্রেট সিনেটর অ্যাল ফ্রাংকেন, টেক্সাসের রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান জো বার্টন, মিশিগানের ডেমোক্রেট কংগ্রেসম্যান জন কনইয়ার জুনিয়র, অ্যারিজোনার রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ট্রেন্ট ফ্রাংক, পেনসিলভেনিয়ার রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান প্যাট মাহিন, ওহাইয়োর রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান জিম জর্ডান, ক্যালিফোর্নিয়ার কংগ্রেসম্যান ক্যাটি হিল, ফ্লোরিডার রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ম্যাট গায়েটজ। 
মানুষ ইন্দ্রিয় তাড়নার ঊর্ধে নয়। কিন্তু মাত্রা ও পরিমিতি বোধ, শিষ্টাচার বলেও কিছু শব্দ আছে। কোড অফ এথিকস আছে। কাকে কোথায় কী করতে হবে, কে কী বলতে পারে সেজন্য নৈতিকতার মানদণ্ড রয়েছে। সীমা লংঘন করার শাস্তির বিধান আছে। ছাড় দেওয়ার সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। মুরাদ হাসানের পরিণতি সবার জন্য শিক্ষণীয় হোক!

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
সর্বশেষ খবর
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিএনজি অটোরিকশায় তিনজনের বেশি যাত্রী তোলা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ: এসএমপি কমিশনার
সিএনজি অটোরিকশায় তিনজনের বেশি যাত্রী তোলা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ: এসএমপি কমিশনার

৫২ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

আমিরাতে সিলেট বিভাগ উন্নয়ন পরিষদ নতুন কমিটির অভিষেক
আমিরাতে সিলেট বিভাগ উন্নয়ন পরিষদ নতুন কমিটির অভিষেক

৫ মিনিট আগে | পরবাস

মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ
মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি দলে নেই সৌম্য, কারণ জানালেন নির্বাচকরা
টি-টোয়েন্টি দলে নেই সৌম্য, কারণ জানালেন নির্বাচকরা

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

'পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের আবর্জনা পরিস্কার করতে হবে'
'পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের আবর্জনা পরিস্কার করতে হবে'

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভোলা পৌরসভার তিনটি গাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে অবৈধ দোকানিরা
ভোলা পৌরসভার তিনটি গাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে অবৈধ দোকানিরা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খালেদা জিয়ার আপসহীনতার কারণেই দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিল’
‘খালেদা জিয়ার আপসহীনতার কারণেই দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিল’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সমাবেশ
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সমাবেশ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের মধ্যে গণভোট করে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে : মামুনুল হক
নভেম্বরের মধ্যে গণভোট করে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে : মামুনুল হক

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘৩১ দফা নারীর ক্ষমতায়ন ও সমান অধিকার নিশ্চিত করার এক নতুন অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা নারীর ক্ষমতায়ন ও সমান অধিকার নিশ্চিত করার এক নতুন অঙ্গীকার’

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ময়মনসিংহে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গণমিছিল
ময়মনসিংহে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গণমিছিল

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ধর্মীয় মূল্যবোধ পরিপন্থী সব সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে জাতীয় সেমিনার
ধর্মীয় মূল্যবোধ পরিপন্থী সব সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে জাতীয় সেমিনার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ডেঙ্গুতে যুবকের মৃত্যু
বাগেরহাটে ডেঙ্গুতে যুবকের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুর চিড়িয়াখানায় মিনি ট্রেনের চাপায় শিশুর মৃত্যু
রংপুর চিড়িয়াখানায় মিনি ট্রেনের চাপায় শিশুর মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জায়মা রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
জায়মা রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশাল বিভাগে ২২ দিনে ৮৯৩ জেলের কারাদণ্ড
বরিশাল বিভাগে ২২ দিনে ৮৯৩ জেলের কারাদণ্ড

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘যেকোনো হুমকি মোকাবিলায় প্রস্তুত ইরানের সশস্ত্র বাহিনী’
‘যেকোনো হুমকি মোকাবিলায় প্রস্তুত ইরানের সশস্ত্র বাহিনী’

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ ভেন্যু নিয়ে আইসিসির ওপর পাকিস্তান অধিনায়কের ক্ষোভ
বিশ্বকাপ ভেন্যু নিয়ে আইসিসির ওপর পাকিস্তান অধিনায়কের ক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের সব ক্রান্তিকালে জিয়া পরিবার হাল ধরেছে : আমান
দেশের সব ক্রান্তিকালে জিয়া পরিবার হাল ধরেছে : আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে অভিযানে যাওয়া পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৬
কুড়িগ্রামে অভিযানে যাওয়া পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র হত্যার ঘটনায় মামলা
স্কুলছাত্র হত্যার ঘটনায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে না বলুন : মাসুদ সাঈদী
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে না বলুন : মাসুদ সাঈদী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শচীনের রেকর্ড ছুঁলেন রোহিত
শচীনের রেকর্ড ছুঁলেন রোহিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬

খবর

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন
জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন

দেশগ্রাম

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা

খবর