শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩২, বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

‘যখন উচ্চস্বরে হিন্দি ভাষার তৃতীয় শ্রেণির গানও প্রচারিত হয় তখন কেনো এই প্রতিক্রিয়া হয় না’

আলী রীয়াজ
অনলাইন ভার্সন
‘যখন উচ্চস্বরে হিন্দি ভাষার তৃতীয় শ্রেণির গানও প্রচারিত হয় তখন কেনো এই প্রতিক্রিয়া হয় না’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের আয়োজিত কাওয়ালি অনুষ্ঠানের ওপরে হামলা হয়েছে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারাই এই হামলা চালিয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের উদ্ধৃত করে একটি সংবাদ মাধ্যম জানাচ্ছে যে, ‘(বুধবার) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ছাত্রলীগের একদল নেতা-কর্মী লাঠিসোঁটা নিয়ে অনুষ্ঠানে হামলা চালায়, চেয়ার ভাংচুর করে মঞ্চ গুঁড়িয়ে দেয়’ (বিডিনিউজ ২৪, ১২ জানুয়ারি ২০২২)। 

এই হামলার পরে সামাজিক মাধ্যমে কাওয়ালির ইতিহাস এবং তার সঙ্গে ইসলাম ধর্মের সম্পর্কের বিষয়ে বিস্তর আলোচনা হচ্ছে। দক্ষিণ এশিয়ায় কাওয়ালি যে ইসলামের সুফি ধারার প্রতিনিধিত্বশীল সেটাও অনেকেই স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, মনে করিয়ে দিয়েছেন যে বাংলাদেশে এক সময় যে সমন্বয়বাদী বা সিনক্রেটিক ইসলামের চর্চা ছিলো তার সঙ্গে কাওয়ালির কোনও বিরোধ নেই। এই হামলাকে কেউ কেউ উর্দুর বিরুদ্ধে উগ্র বাঙালি জাতীয়তাবাদীদের আক্রমণ বলে বর্ণনা করছেন। তাঁদের ভাষ্য এই রকম যে, বাংলা ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদের সৈনিকরা যদি বুঝতে পারতেন যে ভাষার বিরুদ্ধে লড়াই হয় না তা হলেই এই হামলার ঘটনা ঘটতো না। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আরেক ব্যাখ্যা –এই হামলা হচ্ছে জাতীয় পরিচিতিতে ধর্মভিত্তিক উপাদান অর্থাৎ ইসলামকে অস্বীকারের চেষ্টা। এই প্রত্যেকটি ব্যাখ্যার পক্ষে বড় বড় যুক্তি দেয়া হচ্ছে। কিন্ত আসলেই কি কাওয়ালি অনুষ্ঠান এই সব কারণে হামলার মুখোমুখি হয়েছে?

কাওয়ালির ইতিহাস সর্বজনবিদিত না হলেও এ বিষয়ে উৎসাহীরা ইতিমধ্যেই তা জ্ঞাত। এর ইতিহাস ৭০০ বছরের। হিন্দুস্তানি বা উত্তর ভারতীয় উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত ধারার সঙ্গে কাওয়ালির সম্পর্ক গভীর। এর মর্মবাণী বহুত্ববাদিতার এবং এতে ধর্মের যে ব্যাখ্যা দেয়া হয় তা হচ্ছে মিস্টিসিজমের। যে কারণে এর আবেদন কেবল একটি ধর্মের মানুষের কাছে নয়। ইসলামের সুফি ধারার সঙ্গে বিরোধ যদি কারণ হয় তবে হামলাকারী হবার কথা তাঁদের, যারা এই ধারাকে অনৈসলামিক মনে করেন। এই ধরনের রাজনীতির ধারকরা যে কাওয়ালদের ওপরে হামলা করেন তা সকলের জানা। ২০১৬ সালে পাকিস্তানের করাচিতে বিশ্বখ্যাত কাওয়াল আমজাদ সাবরি’কে এরাই হত্যা করেছে। পাকিস্তান তালেবান এই হত্যার দায় নিয়েছিলো। তদন্তে এর সঙ্গে লস্কর-ই-ঝংভির সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়। এই সংগঠনের দুইজন সদস্যকে বিচারে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয় ২০১৮ সালে। তাঁরা স্বীকার করেন যে তাঁরা সাবরিকে হত্যা করেছেন। বাংলাদেশে এই ধারার সমর্থক আছে। কিন্ত তাঁরা এই হামলা চালিয়েছে বলে এখন পর্যন্ত কেউ বলেননি। (এদের সমর্থকরা এই হামলায় খুশি হয়েছেন, এই ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। তাঁদের খুশি হওয়া মোটেই বিস্ময়কর নয়।) এই বিবেচনায় এই হামলার পরে ইসলামের সঙ্গে কাওয়ালির সম্পর্কের আলোচনা অপ্রাসঙ্গিক। এই ধরনের আলোচনা একাডেমিক বিবেচনায় গুরুত্বপূর্ণ কিন্ত এখন আলোচনা করলে তাতে করে এই হামলার থেকে চোখ অন্যত্র সরে যেতে পারে। সেটা তাঁদের উদ্দেশ্য না হলেও।

যারা একে ভাষার বিবেচনায় উর্দুর বিরুদ্ধে অজ্ঞতাপ্রসূত হামলা বলছেন তাঁদের চিন্তার গভীরতা প্রশ্নসাপেক্ষ। অতীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও অনুষ্ঠানে কি ভিন্ন ভাষার গান পরিবেশিত হয়নি? প্রতিদিন বাংলাদেশের সর্বত্র যে উচ্চস্বরে হিন্দি ভাষার তৃতীয় শ্রেণির গানও প্রচারিত হয় এবং পাবলিক অনুষ্ঠানে সেগুলো পরিবেশিত হয় তখন কেনো এই ধরনের প্রতিক্রিয়া হয় না? এই প্রসঙ্গে যারা একবারে ১৯৫২ সালে গিয়ে হাজির হয়েছেন তাঁরা আসলে কি বোঝাতে চাইছেন তাই বোঝা দুরূহ। এই ধরনের হামলাকে যারা এক ধরনের জাতীয়তাবাদী চিন্তার প্রকাশ বলে হাজির করার চেষ্টা করছেন তাঁরা প্রকারান্তরে এই ধরনের হামলাকে বৈধতাই দিচ্ছেন বলে মনে হয়। এদের একাংশ শেখ মুজিব কাওয়ালি পছন্দ করতেন সেই প্রমাণ হাজির করে ছাত্রলীগের কর্মীদের পাঠাভ্যাসে উৎসাহী করতে চাইছেন। এই সব প্রচেষ্টা খুব ইতিবাচক কিছুর ইঙ্গিত দেয় না। তাঁর মানে কী এই যে, শেখ মুজিব যদি কিছু অপছন্দ করে থাকেন সেটির চর্চা করলে তার ওপরে হামলা করা যাবে? ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদের ব্যাখ্যার অসম্পূর্ণতা হচ্ছে এইখানে যে কেন অন্য ভাষার ওপরে হামলা হয় না; সেটার কোনও ব্যাখ্যা নেই। শুধু তাই নয়, এই ধরনের আলোচনায় মনে হচ্ছে যে একটি বিশেষ ধরনের জাতীয়তাবাদী চিন্তার সঙ্গে যদি বিরোধ থাকে তবে তার বিরুদ্ধে হামলা করা খুব দোষের নয়। এটি যে ভয়াবহ বিষয় তা নিশ্চয় বুঝতে পারছেন।

বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়ে ধর্মের উপাদানকে অস্বীকার বা তাঁকে মুছে ফেলার চেষ্টা বলে যারা বলছেন তাঁরা কি বাংলাদেশের রাজনীতির দিকে, সমাজে ইসলামের বিভিন্ন প্রকাশের দিকে লক্ষ্য করেছেন? ক্ষমতাসীন দলের কোন কাজে তাঁদের মনে হচ্ছে যে, জাতীয় পরিচয়ে ধর্মের কথা তাঁরা অস্বীকার করছেন? বিপরীতে বাংলাদেশের সমাজের ইসলামীকিকরণ এই সরকারের আমলে যতটা হয়েছে তা আগের কোনও সরকারের আমলে হয়নি। কিন্ত তার চেয়েও বড় কথা হচ্ছে বাঙালি মুসলমানের   আত্মপরিচয়ে ও সাংস্কৃতিক চর্চায় কাওয়ালিকে একটা উপাদান বলে বিবেচিত হতে হবে কেন? বাঙালি মুসলমানের সাংস্কৃতিক উপাদান তাঁর নিজস্ব মাটির ভেতরেই আছে। সংস্কৃতির চর্চায় কাওয়ালি থাকা মানেই তা আত্মপরিচয়ের অংশ নয়।

তা হলে এই হামলার কারণ কী? যে কারণে ছাত্রলীগ কোটা সংস্কার আন্দোলনের ওপরে, নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের ওপরে, অন্যান্য ইস্যুভিত্তিক আন্দোলনের ওপরে হামলা করে; এই হামলা তা থেকে আলাদা কিছু নয়। এর কারণ রাজনৈতিক, ভিন্ন মত সহ্য না করার রাজনীতি। ক্ষমতাসীন দল যে পরিসীমা নির্ধারণ করে দেবে তার বাইরের কিছুই সহ্য করা হবে না। সামাজিক মাধ্যমে মত প্রকাশের ক্ষেত্রে যেমন আইন করেই সীমা টেনে দেয়া হয়েছে; এটিও তাই। কাওয়ালির অনুষ্ঠানে ভিন্ন মত কোথায় এই প্রশ্ন করতে পারেন। এখানে ভিন্ন মত হচ্ছে এটি ক্ষমতাসীনদের দেয়া সাংস্কৃতিক পরিসীমার বাইরে, তাঁরা যা অনুমোদন দেয়নি; এটা তার একটি।

এই হামলার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে যে, আগে সমাবেশে হামলা হতো, মিছিলে হামলা হতো, এখন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে হামলা হচ্ছে। কর্তৃত্ববাদী রাজনীতি কেবল প্রচলিত রাজনীতির মধ্যে সীমিত থাকে না। তা ক্রমাগতভাবে বিস্তার লাভ করে। রাজপথের রাজনীতি, গণমাধ্যম, সামাজিক মাধ্যমের ওপরে নিয়ন্ত্রণের ধারাবাহিকতায় এখন সাংস্কৃতিক চর্চায় তা প্রসারিত হচ্ছে। এখন যা কাওয়ালি অনুষ্ঠানে; আগামীতে তা রবীন্দ্র সঙ্গীত/নজরুল গীতি/ ব্যান্ডের অনুষ্ঠানে বিস্তার লাভ করলেও বিস্মিত হবার কিছু নেই। মতপ্রকাশের, কথা বলার, সমাবেশ করার স্বাধীনতা সীমিত হয়ে গেলে সাংস্কৃতিক চর্চার জায়গা অবারিত থাকবে এমন মনে করার কারণ নেই। এই হামলার ব্যাখ্যা এবং প্রতিবাদের জায়গাটা এইখানেই। ফলে কাওয়ালি ইসলাম ধর্মের কোন ধারার সাথে যুক্ত, সেটি উর্দু ভাষায় গাওয়া হয় কী না, এর সঙ্গে বাংলাদেশে ইসলাম চর্চার যোগাযোগ আছে কী না সেগুলোকে মুখ্য করে তুললে এই প্রশ্নটিই হারিয়ে যাবে যে, নাগরিকরা চাইলে কী করতে পারেন সেটার ক্ষেত্র আরেক ধাপ সংকুচিত হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ক্ষেতলালে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে পাখিদের নিরাপদ বাসস্থান নির্মাণ
ক্ষেতলালে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে পাখিদের নিরাপদ বাসস্থান নির্মাণ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে মেয়েকে নিয়ে মায়ের ‘আত্মহত্যা’
নোয়াখালীতে মেয়েকে নিয়ে মায়ের ‘আত্মহত্যা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোক-দেখানো ইবাদতের কয়েকটি ধরন
লোক-দেখানো ইবাদতের কয়েকটি ধরন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদ, গাজার দিকে যাচ্ছেন হাজারো মানুষ
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদ, গাজার দিকে যাচ্ছেন হাজারো মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, যা বললেন ট্রাম্প
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, যা বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ৪৩ মণ ইলিশ
এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ৪৩ মণ ইলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবীন্দ্র কাছারিবাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেফতার ২
রবীন্দ্র কাছারিবাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও আলোচনায় জন বার্নেট, বোয়িংয়ের গাফিলতি?
আবারও আলোচনায় জন বার্নেট, বোয়িংয়ের গাফিলতি?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে পেসারদের লড়াইয়ে রোমাঞ্চ ছড়াচ্ছে টেস্ট ফাইনাল
লর্ডসে পেসারদের লড়াইয়ে রোমাঞ্চ ছড়াচ্ছে টেস্ট ফাইনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উড়োজাহাজের কোন আসন সবচেয়ে নিরাপদ?
উড়োজাহাজের কোন আসন সবচেয়ে নিরাপদ?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় আরোহীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ছিল না: অমিত শাহ
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় আরোহীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ছিল না: অমিত শাহ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার কোটি টাকায় ম্যানইউতে ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার
হাজার কোটি টাকায় ম্যানইউতে ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবাধিকারসহ পাঁচ বিষয়ে এনসিপির পৃথক সেল গঠন
মানবাধিকারসহ পাঁচ বিষয়ে এনসিপির পৃথক সেল গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা, সর্বশেষ যা যা জানা যাচ্ছে
ভারতে উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা, সর্বশেষ যা যা জানা যাচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮ দিনে গ্রেফতার ২৭১
যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৮ দিনে গ্রেফতার ২৭১

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সমন্বয়কারী হিসেবে বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ
এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সমন্বয়কারী হিসেবে বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান অল্প সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন: ডা. জাহিদ হোসেন
তারেক রহমান অল্প সময়ের মধ্যে দেশে ফিরবেন: ডা. জাহিদ হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাপোলিতে যোগ দিলেন ডি ব্রুইনে
নাপোলিতে যোগ দিলেন ডি ব্রুইনে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্মেনিয়া-আজারবাইজান সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা, ফের যুদ্ধের আশঙ্কা
আর্মেনিয়া-আজারবাইজান সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা, ফের যুদ্ধের আশঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলার গোপন তথ্য ফাঁস : সিআইএ বিশ্লেষকের ৩৭ মাসের জেল
ইসরায়েলি হামলার গোপন তথ্য ফাঁস : সিআইএ বিশ্লেষকের ৩৭ মাসের জেল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?
প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমরা আমাদের সন্তানদের রক্তের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছি : তথ্য সচিব
আমরা আমাদের সন্তানদের রক্তের ঋণের ওপর দাঁড়িয়ে আছি : তথ্য সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যেকোনো ক্রিকেটারের স্বপ্ন: মিরাজ
দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া যেকোনো ক্রিকেটারের স্বপ্ন: মিরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রাণ গেল ছোট্ট লাবিবের
খালার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রাণ গেল ছোট্ট লাবিবের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশীয় মাছের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার
দেশীয় মাছের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি
ভারতে বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন ৫৩ ব্রিটিশ নাগরিক: বিবিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : ২৪২ আরোহীর সবাই নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা
ভারতের আহমেদাবাদে যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু
ক্ষমতাচ্যুত হওয়া থেকে বেঁচে গেলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি
প্লেন ট্র্যাজেডি আমাদের হতবাক করেছে: মোদি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা
প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক
৩ ইস্যুতে ভূমিকা রাখবে ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
হোস্টেলের ওপর প্লেন বিধ্বস্তে পাঁচ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট
ভারতে বিমান বিধ্বস্ত: ‘জরুরি সংকেত’ পাঠিয়েছিলেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?
পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : নিহতের সংখ্যা জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী
বিধ্বস্ত সেই প্লেনে ছিলেন গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিভুজ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ
বিমান দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে এক কোটি রূপি ক্ষতিপূরণ দেবে টাটা গ্রুপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি
চিকিৎসকদের হোস্টেলের ওপর ভেঙে পড়েছে প্লেনটি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ
ভারতে প্রবেশে বাধা, বিপাকে বাংলাদেশের দাবাড়ু রানী হামিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ ধাপ এগোলো বাংলাদেশ
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে পাঁচ ধাপ এগোলো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার
প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বগুড়া বিভাগ চাই’ দাবিতে মানববন্ধন
‘বগুড়া বিভাগ চাই’ দাবিতে মানববন্ধন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'
'বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান
ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির বরিশাল জেলা সমন্বয় কমিটির পরিচিতি সভা
এনসিপির বরিশাল জেলা সমন্বয় কমিটির পরিচিতি সভা

নগর জীবন