শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩২, বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

‘যখন উচ্চস্বরে হিন্দি ভাষার তৃতীয় শ্রেণির গানও প্রচারিত হয় তখন কেনো এই প্রতিক্রিয়া হয় না’

আলী রীয়াজ
অনলাইন ভার্সন
‘যখন উচ্চস্বরে হিন্দি ভাষার তৃতীয় শ্রেণির গানও প্রচারিত হয় তখন কেনো এই প্রতিক্রিয়া হয় না’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের আয়োজিত কাওয়ালি অনুষ্ঠানের ওপরে হামলা হয়েছে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারাই এই হামলা চালিয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের উদ্ধৃত করে একটি সংবাদ মাধ্যম জানাচ্ছে যে, ‘(বুধবার) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ছাত্রলীগের একদল নেতা-কর্মী লাঠিসোঁটা নিয়ে অনুষ্ঠানে হামলা চালায়, চেয়ার ভাংচুর করে মঞ্চ গুঁড়িয়ে দেয়’ (বিডিনিউজ ২৪, ১২ জানুয়ারি ২০২২)। 

এই হামলার পরে সামাজিক মাধ্যমে কাওয়ালির ইতিহাস এবং তার সঙ্গে ইসলাম ধর্মের সম্পর্কের বিষয়ে বিস্তর আলোচনা হচ্ছে। দক্ষিণ এশিয়ায় কাওয়ালি যে ইসলামের সুফি ধারার প্রতিনিধিত্বশীল সেটাও অনেকেই স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, মনে করিয়ে দিয়েছেন যে বাংলাদেশে এক সময় যে সমন্বয়বাদী বা সিনক্রেটিক ইসলামের চর্চা ছিলো তার সঙ্গে কাওয়ালির কোনও বিরোধ নেই। এই হামলাকে কেউ কেউ উর্দুর বিরুদ্ধে উগ্র বাঙালি জাতীয়তাবাদীদের আক্রমণ বলে বর্ণনা করছেন। তাঁদের ভাষ্য এই রকম যে, বাংলা ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদের সৈনিকরা যদি বুঝতে পারতেন যে ভাষার বিরুদ্ধে লড়াই হয় না তা হলেই এই হামলার ঘটনা ঘটতো না। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আরেক ব্যাখ্যা –এই হামলা হচ্ছে জাতীয় পরিচিতিতে ধর্মভিত্তিক উপাদান অর্থাৎ ইসলামকে অস্বীকারের চেষ্টা। এই প্রত্যেকটি ব্যাখ্যার পক্ষে বড় বড় যুক্তি দেয়া হচ্ছে। কিন্ত আসলেই কি কাওয়ালি অনুষ্ঠান এই সব কারণে হামলার মুখোমুখি হয়েছে?

কাওয়ালির ইতিহাস সর্বজনবিদিত না হলেও এ বিষয়ে উৎসাহীরা ইতিমধ্যেই তা জ্ঞাত। এর ইতিহাস ৭০০ বছরের। হিন্দুস্তানি বা উত্তর ভারতীয় উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত ধারার সঙ্গে কাওয়ালির সম্পর্ক গভীর। এর মর্মবাণী বহুত্ববাদিতার এবং এতে ধর্মের যে ব্যাখ্যা দেয়া হয় তা হচ্ছে মিস্টিসিজমের। যে কারণে এর আবেদন কেবল একটি ধর্মের মানুষের কাছে নয়। ইসলামের সুফি ধারার সঙ্গে বিরোধ যদি কারণ হয় তবে হামলাকারী হবার কথা তাঁদের, যারা এই ধারাকে অনৈসলামিক মনে করেন। এই ধরনের রাজনীতির ধারকরা যে কাওয়ালদের ওপরে হামলা করেন তা সকলের জানা। ২০১৬ সালে পাকিস্তানের করাচিতে বিশ্বখ্যাত কাওয়াল আমজাদ সাবরি’কে এরাই হত্যা করেছে। পাকিস্তান তালেবান এই হত্যার দায় নিয়েছিলো। তদন্তে এর সঙ্গে লস্কর-ই-ঝংভির সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়। এই সংগঠনের দুইজন সদস্যকে বিচারে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয় ২০১৮ সালে। তাঁরা স্বীকার করেন যে তাঁরা সাবরিকে হত্যা করেছেন। বাংলাদেশে এই ধারার সমর্থক আছে। কিন্ত তাঁরা এই হামলা চালিয়েছে বলে এখন পর্যন্ত কেউ বলেননি। (এদের সমর্থকরা এই হামলায় খুশি হয়েছেন, এই ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। তাঁদের খুশি হওয়া মোটেই বিস্ময়কর নয়।) এই বিবেচনায় এই হামলার পরে ইসলামের সঙ্গে কাওয়ালির সম্পর্কের আলোচনা অপ্রাসঙ্গিক। এই ধরনের আলোচনা একাডেমিক বিবেচনায় গুরুত্বপূর্ণ কিন্ত এখন আলোচনা করলে তাতে করে এই হামলার থেকে চোখ অন্যত্র সরে যেতে পারে। সেটা তাঁদের উদ্দেশ্য না হলেও।

যারা একে ভাষার বিবেচনায় উর্দুর বিরুদ্ধে অজ্ঞতাপ্রসূত হামলা বলছেন তাঁদের চিন্তার গভীরতা প্রশ্নসাপেক্ষ। অতীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও অনুষ্ঠানে কি ভিন্ন ভাষার গান পরিবেশিত হয়নি? প্রতিদিন বাংলাদেশের সর্বত্র যে উচ্চস্বরে হিন্দি ভাষার তৃতীয় শ্রেণির গানও প্রচারিত হয় এবং পাবলিক অনুষ্ঠানে সেগুলো পরিবেশিত হয় তখন কেনো এই ধরনের প্রতিক্রিয়া হয় না? এই প্রসঙ্গে যারা একবারে ১৯৫২ সালে গিয়ে হাজির হয়েছেন তাঁরা আসলে কি বোঝাতে চাইছেন তাই বোঝা দুরূহ। এই ধরনের হামলাকে যারা এক ধরনের জাতীয়তাবাদী চিন্তার প্রকাশ বলে হাজির করার চেষ্টা করছেন তাঁরা প্রকারান্তরে এই ধরনের হামলাকে বৈধতাই দিচ্ছেন বলে মনে হয়। এদের একাংশ শেখ মুজিব কাওয়ালি পছন্দ করতেন সেই প্রমাণ হাজির করে ছাত্রলীগের কর্মীদের পাঠাভ্যাসে উৎসাহী করতে চাইছেন। এই সব প্রচেষ্টা খুব ইতিবাচক কিছুর ইঙ্গিত দেয় না। তাঁর মানে কী এই যে, শেখ মুজিব যদি কিছু অপছন্দ করে থাকেন সেটির চর্চা করলে তার ওপরে হামলা করা যাবে? ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদের ব্যাখ্যার অসম্পূর্ণতা হচ্ছে এইখানে যে কেন অন্য ভাষার ওপরে হামলা হয় না; সেটার কোনও ব্যাখ্যা নেই। শুধু তাই নয়, এই ধরনের আলোচনায় মনে হচ্ছে যে একটি বিশেষ ধরনের জাতীয়তাবাদী চিন্তার সঙ্গে যদি বিরোধ থাকে তবে তার বিরুদ্ধে হামলা করা খুব দোষের নয়। এটি যে ভয়াবহ বিষয় তা নিশ্চয় বুঝতে পারছেন।

বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়ে ধর্মের উপাদানকে অস্বীকার বা তাঁকে মুছে ফেলার চেষ্টা বলে যারা বলছেন তাঁরা কি বাংলাদেশের রাজনীতির দিকে, সমাজে ইসলামের বিভিন্ন প্রকাশের দিকে লক্ষ্য করেছেন? ক্ষমতাসীন দলের কোন কাজে তাঁদের মনে হচ্ছে যে, জাতীয় পরিচয়ে ধর্মের কথা তাঁরা অস্বীকার করছেন? বিপরীতে বাংলাদেশের সমাজের ইসলামীকিকরণ এই সরকারের আমলে যতটা হয়েছে তা আগের কোনও সরকারের আমলে হয়নি। কিন্ত তার চেয়েও বড় কথা হচ্ছে বাঙালি মুসলমানের   আত্মপরিচয়ে ও সাংস্কৃতিক চর্চায় কাওয়ালিকে একটা উপাদান বলে বিবেচিত হতে হবে কেন? বাঙালি মুসলমানের সাংস্কৃতিক উপাদান তাঁর নিজস্ব মাটির ভেতরেই আছে। সংস্কৃতির চর্চায় কাওয়ালি থাকা মানেই তা আত্মপরিচয়ের অংশ নয়।

তা হলে এই হামলার কারণ কী? যে কারণে ছাত্রলীগ কোটা সংস্কার আন্দোলনের ওপরে, নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের ওপরে, অন্যান্য ইস্যুভিত্তিক আন্দোলনের ওপরে হামলা করে; এই হামলা তা থেকে আলাদা কিছু নয়। এর কারণ রাজনৈতিক, ভিন্ন মত সহ্য না করার রাজনীতি। ক্ষমতাসীন দল যে পরিসীমা নির্ধারণ করে দেবে তার বাইরের কিছুই সহ্য করা হবে না। সামাজিক মাধ্যমে মত প্রকাশের ক্ষেত্রে যেমন আইন করেই সীমা টেনে দেয়া হয়েছে; এটিও তাই। কাওয়ালির অনুষ্ঠানে ভিন্ন মত কোথায় এই প্রশ্ন করতে পারেন। এখানে ভিন্ন মত হচ্ছে এটি ক্ষমতাসীনদের দেয়া সাংস্কৃতিক পরিসীমার বাইরে, তাঁরা যা অনুমোদন দেয়নি; এটা তার একটি।

এই হামলার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে যে, আগে সমাবেশে হামলা হতো, মিছিলে হামলা হতো, এখন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে হামলা হচ্ছে। কর্তৃত্ববাদী রাজনীতি কেবল প্রচলিত রাজনীতির মধ্যে সীমিত থাকে না। তা ক্রমাগতভাবে বিস্তার লাভ করে। রাজপথের রাজনীতি, গণমাধ্যম, সামাজিক মাধ্যমের ওপরে নিয়ন্ত্রণের ধারাবাহিকতায় এখন সাংস্কৃতিক চর্চায় তা প্রসারিত হচ্ছে। এখন যা কাওয়ালি অনুষ্ঠানে; আগামীতে তা রবীন্দ্র সঙ্গীত/নজরুল গীতি/ ব্যান্ডের অনুষ্ঠানে বিস্তার লাভ করলেও বিস্মিত হবার কিছু নেই। মতপ্রকাশের, কথা বলার, সমাবেশ করার স্বাধীনতা সীমিত হয়ে গেলে সাংস্কৃতিক চর্চার জায়গা অবারিত থাকবে এমন মনে করার কারণ নেই। এই হামলার ব্যাখ্যা এবং প্রতিবাদের জায়গাটা এইখানেই। ফলে কাওয়ালি ইসলাম ধর্মের কোন ধারার সাথে যুক্ত, সেটি উর্দু ভাষায় গাওয়া হয় কী না, এর সঙ্গে বাংলাদেশে ইসলাম চর্চার যোগাযোগ আছে কী না সেগুলোকে মুখ্য করে তুললে এই প্রশ্নটিই হারিয়ে যাবে যে, নাগরিকরা চাইলে কী করতে পারেন সেটার ক্ষেত্র আরেক ধাপ সংকুচিত হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন