শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩০, রবিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

কিং আব্দুল আজিজ এয়ারপোর্টে যাত্রাবিরতি ও স্বাবলম্বী আছিয়ার কাহিনী

রিমি রুম্মান
অনলাইন ভার্সন
কিং আব্দুল আজিজ এয়ারপোর্টে যাত্রাবিরতি ও স্বাবলম্বী আছিয়ার কাহিনী

বাংলাদেশ থেকে নিউইয়র্ক ফিরছিলাম। জেদ্দায় কিং আব্দুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে দীর্ঘ যাত্রাবিরতি ছিল। এয়ারপোর্টের ভেতরে ইনফরমেশন ডেস্কে সৌদি এয়ারলাইন্স অফিসে অনেকটা সময় কেটে গেল হোটেল পাবো কিনা, খাবার পাবো কিনা, এর জন্যে বাড়তি অর্থ গুনতে হবে কিনা... এমন নানাবিধ কথোপকথনে। অফিসার জানালো, এয়ারপোর্টের ভেতরে হোটেল বা লাউঞ্জ নিতে হলে মোটা অংকের অর্থ গুনতে হবে। তারচেয়ে বাইরের কোনো হোটেল কম খরচে পেয়ে যাবে। 

আমার পূর্ব অভিজ্ঞতার কথা মনে পড়ে গেল। কোনো প্রশ্ন করলে আরব দেশের মানুষজন ইংরেজি ঠিকমত বুঝতে কিংবা বোঝাতে পারে না। ভাষাগত সমস্যায় আবার না হারিয়ে যাই! তারচেয়ে বিশাল রাজকীয় এয়ারপোর্টের ভেতরটা, গিফট শপ, নানান দেশের যাত্রীদের একস্থান থেকে অন্যস্থানে ছুটোছুটি দেখতে দেখতে সময় কেটে যাবে। সঙ্গে আছে বই ও সেলফোন। এমন ভাবনার মাঝে এয়ারলাইন্স অফিসের সামনে আরও দুইজন যাত্রী এসে হাজির। ভারতীয় তরুণ-তরুণী। তাদের সমস্যা, ফ্লাইট মিস করেছে। অফিসার আশ্চর্যবোধক দৃষ্টিতে তাকিয়ে জানতে চায়, 'কীভাবে?' তরুণী খুব দুঃখিত স্বরে বলল, 'আমরা ভেজিটেরিয়ান। ফুডকোর্টে গিয়েছিলাম পিৎজা কিনতে। যাত্রাবিরতি ছিল মাত্র একঘণ্টা। খাবার কিনে নির্ধারিত গেটের সামনে যেতেই দেখি প্লেনটি চোখের সামনে দিয়ে ছেড়ে যাচ্ছে।' আমরা উপস্থিত সকলেই তরুণীর হাতে থাকা পিৎজার বাক্সের দিকে তাকালাম। অফিসার মুচকি হেসে কম্পিউটারের মনিটরে মনযোগী হলেন। জানালেন, ২৪ ঘণ্টা পর তাদের পরবর্তী ভারতগামী ফ্লাইট। এবং এজন্যে তাকে টিকেটের অর্থ পরিশোধ করতে হবে। তরুণ-তরুণীর মাথায় হাত। প্রায় কেঁদে ফেলার দশা! তাদের সমস্যার কাছে নিজের সমস্যাটিকে নিতান্তই সামান্য মনে হলো। 

সত্যিই সময়টা বেশ কেটে যাচ্ছিল। কিছুক্ষণ ইজি চেয়ারে হেলান দিয়ে স্বচ্ছ কাঁচের দেয়ালের ওপাশে প্লেনের আসা-যাওয়া দেখে, বই পড়ে, নয়তো হেঁটে-হেঁটে খাবারের দোকানগুলো দেখে। খাবার অর্ডার দিতে গিয়ে বিপত্তি বাঁধল। সঙ্গে থাকা ডলারে কাজ হচ্ছে না। ভাঙ্গিয়ে রিয়েল বানাতে হবে। দুপুরের খাবার কোন রেস্তরাঁয় খাওয়া যায়, এমনটি ভাবতে ভাবতে ওয়াশ রুমের বেসিনে হাত ধুচ্ছিলাম। কলের জলে দুই হাতে সাবানের ফেনার গড়িয়ে পড়া দেখছিলাম। কেউ একজন হাত শুকানোর মেশিনের দিকে ইঙ্গিত করে কিছু বললেন ভাঙা আরবি ভাষায়। হিজাব পরিহিতা, মাঝারি গড়ন, দুধেআলতা গায়ের রঙের ২২/২৩ বছরের এক নারী। ওয়াশ রুমের নারীকর্মী। যাত্রীদের অনেকেই দ্রুতলয়ে ওয়াশরুমে আসছে, যাচ্ছে। নারীকর্মী সকলকেই সালাম দিয়ে সাহায্যের জন্যে এগিয়ে যাচ্ছে। কারও কিছু লাগবে কিনা জানতে চাচ্ছে। ভীষণ উচ্ছল, অমায়িক। ইতস্তত করছিলাম, কথা বলা ঠিক হবে কিনা ভেবে। কারও সঙ্গে কথা বলতে হলে এতো ভাবাভাবির কিছু নেই। তবুও আমি ভাবছি। কেননা, এক মাস আগে নিউইয়র্ক থেকে দেশে যাওয়ার পথে এখানেই ছয় ঘণ্টার যাত্রাবিরতি ছিল। ওয়াশ রুমে পরিচ্ছন্নতার কাজে নিয়োজিত এক বাংলাদেশি নারীর সঙ্গে সেই সময়ে হালকা আলাপ হয়েছিল। সে টয়লেট, বেসিন, মেঝে পরিষ্কার করছিল। আমি মুখ ধুয়ে ক্রিম দিচ্ছিলাম। চুল আঁচড়াচ্ছিলাম। কথা প্রসঙ্গে নিজের জীবনের কিছু গল্প বলেছিল সে। বাংলাদেশে স্বামীর ঘরে নির্যাতন, নিপীড়নের গল্প। ভয়ার্ত চোখে বার বার ওয়াশ রুমের বাইরের দিকে তাকাচ্ছিল। বলেছিল, চার মাস আগে এখানে চাকুরি নিয়েছে। কাজের সময়ে কারো সঙ্গে কথা বলতে দেখলে সমস্যা হবে। 

এবার তাই একটু সচেতন হলাম। জায়গাটা নিরিবিলি হলে মাঝারি গড়নের রূপবতী নারীকে উদ্দেশ্য করে জানতে চাইলাম সে বাঙালি কিনা। মেয়েটি বিস্ময়ে উচ্চস্বরে টেনে টেনে বলে উঠল, 'আপনে বাঙালি? আমি ভাবছিলাম আপনে বিদেশি!' তার চোখেমুখে আলো খেলে গেল যেন! নিজের দেশের কাউকে পেলে আমার এমন আনন্দ হতো প্রবাসের প্রথমদিকের দিনগুলোতে। আমরা পরিচ্ছন্ন সুবিশাল ওয়াশ রুমের ভেতরে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলাম। এরমাঝে যাত্রীরা আসছে, যাচ্ছে। সে সকলকে সালাম দিচ্ছে। দৌড়ে গিয়ে টয়লেট মুছে পরিষ্কার করে দিচ্ছে। আবার এসে গল্প জুড়ে দিচ্ছে। তার সম্পর্কে জানতে আমি আগ্রহী হয়ে উঠলাম। এটা সেটা প্রশ্ন করছিলাম। বিরক্তির উদ্রেক নেই। বরং বেশ স্বতঃস্ফূর্ত। বলল, দালালের মাধ্যমে আড়াইলক্ষ টাকার বিনিময়ে আট মাস আগে জেদ্দা এসেছে সে।' এত টাকা কোথায় পেলে? জায়গাজমি বিক্রি করে এসেছো? দালাল যদি তোমার টাকা মেরে দিত!' আমার এক সঙ্গে এত প্রশ্ন শুনে মুখের মাস্ক সরিয়ে হাসি হাসি মুখ করে বলল, ' দালাল আমার মামা। মা'র জ্যাঠাত ভাই। এক লক্ষ টাকা সংসার খরচ বাঁচায়ে তিল তিল করে জমানো। বাকি দেড় লক্ষ টাকা ঋণ। প্রতি মাসে কিছু কিছু করে ঋণ পরিশোধ করতেছি।'  

তার নাম আছিয়া। এই ভিনদেশে কীভাবে, কোথায়, কার সঙ্গে থাকছে, খাচ্ছে, কত বেতন পাচ্ছে, সঞ্চয় করা যাচ্ছে কি, দেশে পিছুটান আছে কি? এমন প্রশ্নে জানায়, ওরা ৭০০ জন নারী একটি বিশাল বিল্ডিং এ থাকে। এর মধ্যে ৭৫ জন বাংলাদেশি। বাকিরা ভারত, পাকিস্তান, ইস্তাম্বুল, ইন্দনেশিয়া ও মালয়েশিয়া থেকে এসেছে। প্রতি মাসে বেতন পাচ্ছে ৮০০ রিয়েল। অর্থাৎ ২২ হাজার টাকা। সঞ্চয় করা যাচ্ছে সহজেই। দেশে ছোট দুটি ছেলেমেয়ে আছে। তারা নানীর কাছে থাকে। মানে আছিয়ার মায়ের কাছে। বিধায় দেশে খরচ দিতে হয়।' বাচ্চারা বাবার কাছে থাকে না?' জিজ্ঞেস করতেই ঝলমলে দ্যুতি ছড়ানো মুখে আঁধার নেমে এলো। বলল, 'হেয় আবার বিয়া করছে। তার লগে আমার কী কাম? রাইন্দা-বাইড়া খাওয়ান, আর এক লগে ঘুমান। ঘুম ভাঙলেই যায় গা নতুন বউ'র কাছে। আমার কী লাভ? আমার ত কোনো লাভ নাই।' প্রসঙ্গ এড়াতে বলি, তোমার মায়ের কাছে বাচ্চারা ভালো আছে? এবার দীর্ঘশ্বাস আরও ঘন হয়ে আসে। 'মা-বাপের উপ্রে আমার ম্যালা কষ্ট। হেরা আমারে ল্যাদাকালে বিয়া দিয়া দিছে। জীবনডা নষ্ট করলো না? আমি তাগোরে কোনোদিন মাফ করতে পারুম না।' বললাম, মা-বাবা তো কন্যার বিয়ে দেয় দায়িত্বের জায়গা থেকে। এতে এতো অভিমানের কিছু নেই। আছিয়া ক্ষোভে জ্বলে ওঠে। 'শুধু এইডা না, আরও অনেক কাহিনী আছে।' তার কষ্ট আর বাড়াতে চাই না, পাছে তা সংক্রমিত হয়ে পড়ে। তাই প্রসঙ্গ পাল্টে জানতে চাইলাম, এখানে কেমন আছো? দেশের চেয়ে ভালো, না মন্দ? আছিয়ার চোখে খুশির ঝলক। বলল, 'ভালো আছি। অনেক ভালো। আট মাস হয় এই দ্যাশে আছি। বড় একটা রুমে ৩ জন থাকি। ইচ্ছা করলে ছয়জনও থাকা যাইত। কোম্পানির গাড়ি এয়ারপোর্টে নিয়া যায়, নিয়া আসে। সপ্তাহে একদিন বাজারে নিয়া যায়। যাওয়া-আসার খরচ নাই।' কোম্পানি কারা, জানতে চাইলে বলে, 'যারা আমাগরে এই দ্যাশে নিয়া আইছে, তারা। শুধু সমস্যা একটাই। এর বাইরে আর কোথাও যাওয়ার অনুমতি নাই।' পর মুহূর্তেই মুচকি হেসে বলে, 'এইটা অবশ্য একদিকে ভালোই হইছে। বাইরে যাওয়ার অনুমতি থাকলে মেয়েগুলা খারাপ হইয়া যাইত। কোম্পানির বদনাম হইত, দ্যাশের বদনাম হইত।' আছিয়ার কথার যুক্তি আছে। সে মেয়েদের নিরাপত্তার কথা বোঝাতে চেয়েছে। বললাম, সব সময় তো পত্রিকায় দেখেছি বাংলাদেশের মেয়েরা আরব দেশে মানবেতর জীবন-যাপন করছে। আছিয়া ঠোঁট বেঁকিয়ে বলে ওঠে, 'ওইগুলা তো বাসা বাড়িতে কাজ করে যারা, তাগো কথা।' 

দুপুর গড়িয়ে বিকেল হয়ে যাচ্ছে। খেতে হবে কিছু একটা। বললাম, আমাকে কি দেখিয়ে দিবে কোথায় ডলার ভাঙাতে পারবো? সে সচেতন হয়ে ওঠে। জানালো, তার বাইরে যেতে মানা। সুপারভাইজার দেখলে সমস্যা হবে। জানতে চাইলাম, কতদিন থাকবে এই দেশে? তোমাকে নিয়ে লিখতে চাই। সে সম্মতি জানালো। দুই বছরের কন্টাক্ট এ এসেছে। মেয়াদ শেষ হলে আবার বাড়ানো যাবে। এতে তাকে বাড়তি অর্থ গুনতে হবে না। 

চলে আসার আগে আছিয়া সত্যিই ভালো আছে, এমনটি শোনার প্রবল বাসনা নিয়ে আবারো বলি, তাহলে এখানে তুমি ভালোই আছো? সে দৃঢ়তার সঙ্গে বলে ওঠে, সত্যিই ভালো আছে। যে যাত্রীরা ওয়াশরুম ব্যবহার করে, তারা অধিকাংশই আছিয়ার ব্যবহারে খুশি হয়ে বখশিশ দিয়ে যায়। মাথায় সস্নেহে হাত বুলিয়ে দেয়। বলল, যাত্রীদের কেউই তার চেনা মুখ নয়। রোজই নতুন মুখ। তাদের প্রায় সকলেরই ব্যবহার অমায়িক। তার প্রতি দয়াশীল। আচমকা আছিয়ার চোখমুখ উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। একপাশে ছোট্ট একটি বিশ্রামাগারে বসার টুলে কিছু রিয়েল! গুনে দেখে সে। ৩০ রিয়েল। কেউ একজন আছিয়াকে গল্পে মশগুল দেখে বিরক্ত না করে টুলের উপর বখশিশ রেখে গিয়েছে। সে তা পকেটে রাখতে রাখতে আটমাস আগে মধ্যপ্রাচ্যে যখন নতুন এসেছে, তখনকার কথা স্মরণ করে বলে ওঠে, 'জানেন, একবার এক যাত্রী ১০০ ডলার বখশিশ দিছিল। চিন্তা করছেন, এ-ক-শ ডলার! দ-শ হাজার টাকা!' টেনে টেনে কথাগুলো বলার সময় তার প্রবল উচ্ছ্বাস আর আনন্দমুখর মুখ দেখে আমি ভাবছি অন্য কথা। যিনি আছিয়াকে ১০০ ডলার বখশিশ দিয়েছিলেন, তিনি হয়তো জানেই না যে, সুদূর বাংলাদেশের সহজ সরল এক প্রান্তিক মানুষের জীবনে কী ভীষণভাবে গেঁথে আছেন তিনি। যতবার আছিয়া এই গল্প করবে তার সহকর্মীদের সঙ্গে, স্বজনদের সঙ্গে, কিংবা আমার মতো অচেনা কারো সঙ্গে, ততবার তার চোখমুখ খুশিতে উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।

সন্তানদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হয় কিনা জানতে চাইলে মুহূর্তেই তার বিষাদে ভারাক্রান্ত মুখ নীল হয়ে ওঠে। চোখে অজানা উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা। আরব দেশের বুকে বসে এক বাংলা মায়ের উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা আমায় ব্যথিত করলো। 'আমার চোখের দিকে দ্যাখেন, কালি পড়ছে না? তাগো কথা মনে পড়লে চোক্ষের পাতা এক করতে পারি না।' ধরা গলায় আছিয়ার এমন কথায় আমি তার চোখের দিকে তাকাই। চোখে কালি পড়েনি। অল্প বয়সের নির্মল, সতেজ ভাব মুখাবয়বে। চতুর্দিকে ঝলমলে আলো, তবুও কী নির্মম নিরবতা চোখের তারায়! অসীম এক শূন্যতা বুকে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে আছিয়া। হাসিমুখে যাত্রীদের সেবা দিচ্ছে, নিজে অর্থ উপার্জন করছে, স্বনির্ভর হয়েছে। এটি তার একরকম পূর্ণতা। 

আমার ফ্লাইটের সময় ঘনিয়ে এসেছে। আমাকে যেতে হবে। আমি যাচ্ছি ৩৭এ গেইটের দিকে। যেখান থেকে নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে প্লেনটি ছেড়ে যাবে। গত এক মাসেরও অধিক সময় আমিও যে আমার সন্তানদের দেখিনি। স্পর্শ করিনি। বুকের সঙ্গে জড়িয়ে ধরিনি। সেই মুহূর্তে পথটিকে আমার কাছে পৃথিবীর দীর্ঘতম পথ মনে হলো! 

লেখক: যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী


(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন

নগর জীবন