শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩০, রবিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

কিং আব্দুল আজিজ এয়ারপোর্টে যাত্রাবিরতি ও স্বাবলম্বী আছিয়ার কাহিনী

রিমি রুম্মান
অনলাইন ভার্সন
কিং আব্দুল আজিজ এয়ারপোর্টে যাত্রাবিরতি ও স্বাবলম্বী আছিয়ার কাহিনী

বাংলাদেশ থেকে নিউইয়র্ক ফিরছিলাম। জেদ্দায় কিং আব্দুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে দীর্ঘ যাত্রাবিরতি ছিল। এয়ারপোর্টের ভেতরে ইনফরমেশন ডেস্কে সৌদি এয়ারলাইন্স অফিসে অনেকটা সময় কেটে গেল হোটেল পাবো কিনা, খাবার পাবো কিনা, এর জন্যে বাড়তি অর্থ গুনতে হবে কিনা... এমন নানাবিধ কথোপকথনে। অফিসার জানালো, এয়ারপোর্টের ভেতরে হোটেল বা লাউঞ্জ নিতে হলে মোটা অংকের অর্থ গুনতে হবে। তারচেয়ে বাইরের কোনো হোটেল কম খরচে পেয়ে যাবে। 

আমার পূর্ব অভিজ্ঞতার কথা মনে পড়ে গেল। কোনো প্রশ্ন করলে আরব দেশের মানুষজন ইংরেজি ঠিকমত বুঝতে কিংবা বোঝাতে পারে না। ভাষাগত সমস্যায় আবার না হারিয়ে যাই! তারচেয়ে বিশাল রাজকীয় এয়ারপোর্টের ভেতরটা, গিফট শপ, নানান দেশের যাত্রীদের একস্থান থেকে অন্যস্থানে ছুটোছুটি দেখতে দেখতে সময় কেটে যাবে। সঙ্গে আছে বই ও সেলফোন। এমন ভাবনার মাঝে এয়ারলাইন্স অফিসের সামনে আরও দুইজন যাত্রী এসে হাজির। ভারতীয় তরুণ-তরুণী। তাদের সমস্যা, ফ্লাইট মিস করেছে। অফিসার আশ্চর্যবোধক দৃষ্টিতে তাকিয়ে জানতে চায়, 'কীভাবে?' তরুণী খুব দুঃখিত স্বরে বলল, 'আমরা ভেজিটেরিয়ান। ফুডকোর্টে গিয়েছিলাম পিৎজা কিনতে। যাত্রাবিরতি ছিল মাত্র একঘণ্টা। খাবার কিনে নির্ধারিত গেটের সামনে যেতেই দেখি প্লেনটি চোখের সামনে দিয়ে ছেড়ে যাচ্ছে।' আমরা উপস্থিত সকলেই তরুণীর হাতে থাকা পিৎজার বাক্সের দিকে তাকালাম। অফিসার মুচকি হেসে কম্পিউটারের মনিটরে মনযোগী হলেন। জানালেন, ২৪ ঘণ্টা পর তাদের পরবর্তী ভারতগামী ফ্লাইট। এবং এজন্যে তাকে টিকেটের অর্থ পরিশোধ করতে হবে। তরুণ-তরুণীর মাথায় হাত। প্রায় কেঁদে ফেলার দশা! তাদের সমস্যার কাছে নিজের সমস্যাটিকে নিতান্তই সামান্য মনে হলো। 

সত্যিই সময়টা বেশ কেটে যাচ্ছিল। কিছুক্ষণ ইজি চেয়ারে হেলান দিয়ে স্বচ্ছ কাঁচের দেয়ালের ওপাশে প্লেনের আসা-যাওয়া দেখে, বই পড়ে, নয়তো হেঁটে-হেঁটে খাবারের দোকানগুলো দেখে। খাবার অর্ডার দিতে গিয়ে বিপত্তি বাঁধল। সঙ্গে থাকা ডলারে কাজ হচ্ছে না। ভাঙ্গিয়ে রিয়েল বানাতে হবে। দুপুরের খাবার কোন রেস্তরাঁয় খাওয়া যায়, এমনটি ভাবতে ভাবতে ওয়াশ রুমের বেসিনে হাত ধুচ্ছিলাম। কলের জলে দুই হাতে সাবানের ফেনার গড়িয়ে পড়া দেখছিলাম। কেউ একজন হাত শুকানোর মেশিনের দিকে ইঙ্গিত করে কিছু বললেন ভাঙা আরবি ভাষায়। হিজাব পরিহিতা, মাঝারি গড়ন, দুধেআলতা গায়ের রঙের ২২/২৩ বছরের এক নারী। ওয়াশ রুমের নারীকর্মী। যাত্রীদের অনেকেই দ্রুতলয়ে ওয়াশরুমে আসছে, যাচ্ছে। নারীকর্মী সকলকেই সালাম দিয়ে সাহায্যের জন্যে এগিয়ে যাচ্ছে। কারও কিছু লাগবে কিনা জানতে চাচ্ছে। ভীষণ উচ্ছল, অমায়িক। ইতস্তত করছিলাম, কথা বলা ঠিক হবে কিনা ভেবে। কারও সঙ্গে কথা বলতে হলে এতো ভাবাভাবির কিছু নেই। তবুও আমি ভাবছি। কেননা, এক মাস আগে নিউইয়র্ক থেকে দেশে যাওয়ার পথে এখানেই ছয় ঘণ্টার যাত্রাবিরতি ছিল। ওয়াশ রুমে পরিচ্ছন্নতার কাজে নিয়োজিত এক বাংলাদেশি নারীর সঙ্গে সেই সময়ে হালকা আলাপ হয়েছিল। সে টয়লেট, বেসিন, মেঝে পরিষ্কার করছিল। আমি মুখ ধুয়ে ক্রিম দিচ্ছিলাম। চুল আঁচড়াচ্ছিলাম। কথা প্রসঙ্গে নিজের জীবনের কিছু গল্প বলেছিল সে। বাংলাদেশে স্বামীর ঘরে নির্যাতন, নিপীড়নের গল্প। ভয়ার্ত চোখে বার বার ওয়াশ রুমের বাইরের দিকে তাকাচ্ছিল। বলেছিল, চার মাস আগে এখানে চাকুরি নিয়েছে। কাজের সময়ে কারো সঙ্গে কথা বলতে দেখলে সমস্যা হবে। 

এবার তাই একটু সচেতন হলাম। জায়গাটা নিরিবিলি হলে মাঝারি গড়নের রূপবতী নারীকে উদ্দেশ্য করে জানতে চাইলাম সে বাঙালি কিনা। মেয়েটি বিস্ময়ে উচ্চস্বরে টেনে টেনে বলে উঠল, 'আপনে বাঙালি? আমি ভাবছিলাম আপনে বিদেশি!' তার চোখেমুখে আলো খেলে গেল যেন! নিজের দেশের কাউকে পেলে আমার এমন আনন্দ হতো প্রবাসের প্রথমদিকের দিনগুলোতে। আমরা পরিচ্ছন্ন সুবিশাল ওয়াশ রুমের ভেতরে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলাম। এরমাঝে যাত্রীরা আসছে, যাচ্ছে। সে সকলকে সালাম দিচ্ছে। দৌড়ে গিয়ে টয়লেট মুছে পরিষ্কার করে দিচ্ছে। আবার এসে গল্প জুড়ে দিচ্ছে। তার সম্পর্কে জানতে আমি আগ্রহী হয়ে উঠলাম। এটা সেটা প্রশ্ন করছিলাম। বিরক্তির উদ্রেক নেই। বরং বেশ স্বতঃস্ফূর্ত। বলল, দালালের মাধ্যমে আড়াইলক্ষ টাকার বিনিময়ে আট মাস আগে জেদ্দা এসেছে সে।' এত টাকা কোথায় পেলে? জায়গাজমি বিক্রি করে এসেছো? দালাল যদি তোমার টাকা মেরে দিত!' আমার এক সঙ্গে এত প্রশ্ন শুনে মুখের মাস্ক সরিয়ে হাসি হাসি মুখ করে বলল, ' দালাল আমার মামা। মা'র জ্যাঠাত ভাই। এক লক্ষ টাকা সংসার খরচ বাঁচায়ে তিল তিল করে জমানো। বাকি দেড় লক্ষ টাকা ঋণ। প্রতি মাসে কিছু কিছু করে ঋণ পরিশোধ করতেছি।'  

তার নাম আছিয়া। এই ভিনদেশে কীভাবে, কোথায়, কার সঙ্গে থাকছে, খাচ্ছে, কত বেতন পাচ্ছে, সঞ্চয় করা যাচ্ছে কি, দেশে পিছুটান আছে কি? এমন প্রশ্নে জানায়, ওরা ৭০০ জন নারী একটি বিশাল বিল্ডিং এ থাকে। এর মধ্যে ৭৫ জন বাংলাদেশি। বাকিরা ভারত, পাকিস্তান, ইস্তাম্বুল, ইন্দনেশিয়া ও মালয়েশিয়া থেকে এসেছে। প্রতি মাসে বেতন পাচ্ছে ৮০০ রিয়েল। অর্থাৎ ২২ হাজার টাকা। সঞ্চয় করা যাচ্ছে সহজেই। দেশে ছোট দুটি ছেলেমেয়ে আছে। তারা নানীর কাছে থাকে। মানে আছিয়ার মায়ের কাছে। বিধায় দেশে খরচ দিতে হয়।' বাচ্চারা বাবার কাছে থাকে না?' জিজ্ঞেস করতেই ঝলমলে দ্যুতি ছড়ানো মুখে আঁধার নেমে এলো। বলল, 'হেয় আবার বিয়া করছে। তার লগে আমার কী কাম? রাইন্দা-বাইড়া খাওয়ান, আর এক লগে ঘুমান। ঘুম ভাঙলেই যায় গা নতুন বউ'র কাছে। আমার কী লাভ? আমার ত কোনো লাভ নাই।' প্রসঙ্গ এড়াতে বলি, তোমার মায়ের কাছে বাচ্চারা ভালো আছে? এবার দীর্ঘশ্বাস আরও ঘন হয়ে আসে। 'মা-বাপের উপ্রে আমার ম্যালা কষ্ট। হেরা আমারে ল্যাদাকালে বিয়া দিয়া দিছে। জীবনডা নষ্ট করলো না? আমি তাগোরে কোনোদিন মাফ করতে পারুম না।' বললাম, মা-বাবা তো কন্যার বিয়ে দেয় দায়িত্বের জায়গা থেকে। এতে এতো অভিমানের কিছু নেই। আছিয়া ক্ষোভে জ্বলে ওঠে। 'শুধু এইডা না, আরও অনেক কাহিনী আছে।' তার কষ্ট আর বাড়াতে চাই না, পাছে তা সংক্রমিত হয়ে পড়ে। তাই প্রসঙ্গ পাল্টে জানতে চাইলাম, এখানে কেমন আছো? দেশের চেয়ে ভালো, না মন্দ? আছিয়ার চোখে খুশির ঝলক। বলল, 'ভালো আছি। অনেক ভালো। আট মাস হয় এই দ্যাশে আছি। বড় একটা রুমে ৩ জন থাকি। ইচ্ছা করলে ছয়জনও থাকা যাইত। কোম্পানির গাড়ি এয়ারপোর্টে নিয়া যায়, নিয়া আসে। সপ্তাহে একদিন বাজারে নিয়া যায়। যাওয়া-আসার খরচ নাই।' কোম্পানি কারা, জানতে চাইলে বলে, 'যারা আমাগরে এই দ্যাশে নিয়া আইছে, তারা। শুধু সমস্যা একটাই। এর বাইরে আর কোথাও যাওয়ার অনুমতি নাই।' পর মুহূর্তেই মুচকি হেসে বলে, 'এইটা অবশ্য একদিকে ভালোই হইছে। বাইরে যাওয়ার অনুমতি থাকলে মেয়েগুলা খারাপ হইয়া যাইত। কোম্পানির বদনাম হইত, দ্যাশের বদনাম হইত।' আছিয়ার কথার যুক্তি আছে। সে মেয়েদের নিরাপত্তার কথা বোঝাতে চেয়েছে। বললাম, সব সময় তো পত্রিকায় দেখেছি বাংলাদেশের মেয়েরা আরব দেশে মানবেতর জীবন-যাপন করছে। আছিয়া ঠোঁট বেঁকিয়ে বলে ওঠে, 'ওইগুলা তো বাসা বাড়িতে কাজ করে যারা, তাগো কথা।' 

দুপুর গড়িয়ে বিকেল হয়ে যাচ্ছে। খেতে হবে কিছু একটা। বললাম, আমাকে কি দেখিয়ে দিবে কোথায় ডলার ভাঙাতে পারবো? সে সচেতন হয়ে ওঠে। জানালো, তার বাইরে যেতে মানা। সুপারভাইজার দেখলে সমস্যা হবে। জানতে চাইলাম, কতদিন থাকবে এই দেশে? তোমাকে নিয়ে লিখতে চাই। সে সম্মতি জানালো। দুই বছরের কন্টাক্ট এ এসেছে। মেয়াদ শেষ হলে আবার বাড়ানো যাবে। এতে তাকে বাড়তি অর্থ গুনতে হবে না। 

চলে আসার আগে আছিয়া সত্যিই ভালো আছে, এমনটি শোনার প্রবল বাসনা নিয়ে আবারো বলি, তাহলে এখানে তুমি ভালোই আছো? সে দৃঢ়তার সঙ্গে বলে ওঠে, সত্যিই ভালো আছে। যে যাত্রীরা ওয়াশরুম ব্যবহার করে, তারা অধিকাংশই আছিয়ার ব্যবহারে খুশি হয়ে বখশিশ দিয়ে যায়। মাথায় সস্নেহে হাত বুলিয়ে দেয়। বলল, যাত্রীদের কেউই তার চেনা মুখ নয়। রোজই নতুন মুখ। তাদের প্রায় সকলেরই ব্যবহার অমায়িক। তার প্রতি দয়াশীল। আচমকা আছিয়ার চোখমুখ উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। একপাশে ছোট্ট একটি বিশ্রামাগারে বসার টুলে কিছু রিয়েল! গুনে দেখে সে। ৩০ রিয়েল। কেউ একজন আছিয়াকে গল্পে মশগুল দেখে বিরক্ত না করে টুলের উপর বখশিশ রেখে গিয়েছে। সে তা পকেটে রাখতে রাখতে আটমাস আগে মধ্যপ্রাচ্যে যখন নতুন এসেছে, তখনকার কথা স্মরণ করে বলে ওঠে, 'জানেন, একবার এক যাত্রী ১০০ ডলার বখশিশ দিছিল। চিন্তা করছেন, এ-ক-শ ডলার! দ-শ হাজার টাকা!' টেনে টেনে কথাগুলো বলার সময় তার প্রবল উচ্ছ্বাস আর আনন্দমুখর মুখ দেখে আমি ভাবছি অন্য কথা। যিনি আছিয়াকে ১০০ ডলার বখশিশ দিয়েছিলেন, তিনি হয়তো জানেই না যে, সুদূর বাংলাদেশের সহজ সরল এক প্রান্তিক মানুষের জীবনে কী ভীষণভাবে গেঁথে আছেন তিনি। যতবার আছিয়া এই গল্প করবে তার সহকর্মীদের সঙ্গে, স্বজনদের সঙ্গে, কিংবা আমার মতো অচেনা কারো সঙ্গে, ততবার তার চোখমুখ খুশিতে উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।

সন্তানদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হয় কিনা জানতে চাইলে মুহূর্তেই তার বিষাদে ভারাক্রান্ত মুখ নীল হয়ে ওঠে। চোখে অজানা উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা। আরব দেশের বুকে বসে এক বাংলা মায়ের উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা আমায় ব্যথিত করলো। 'আমার চোখের দিকে দ্যাখেন, কালি পড়ছে না? তাগো কথা মনে পড়লে চোক্ষের পাতা এক করতে পারি না।' ধরা গলায় আছিয়ার এমন কথায় আমি তার চোখের দিকে তাকাই। চোখে কালি পড়েনি। অল্প বয়সের নির্মল, সতেজ ভাব মুখাবয়বে। চতুর্দিকে ঝলমলে আলো, তবুও কী নির্মম নিরবতা চোখের তারায়! অসীম এক শূন্যতা বুকে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে আছিয়া। হাসিমুখে যাত্রীদের সেবা দিচ্ছে, নিজে অর্থ উপার্জন করছে, স্বনির্ভর হয়েছে। এটি তার একরকম পূর্ণতা। 

আমার ফ্লাইটের সময় ঘনিয়ে এসেছে। আমাকে যেতে হবে। আমি যাচ্ছি ৩৭এ গেইটের দিকে। যেখান থেকে নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে প্লেনটি ছেড়ে যাবে। গত এক মাসেরও অধিক সময় আমিও যে আমার সন্তানদের দেখিনি। স্পর্শ করিনি। বুকের সঙ্গে জড়িয়ে ধরিনি। সেই মুহূর্তে পথটিকে আমার কাছে পৃথিবীর দীর্ঘতম পথ মনে হলো! 

লেখক: যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী


(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ