শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩০, রবিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

কিং আব্দুল আজিজ এয়ারপোর্টে যাত্রাবিরতি ও স্বাবলম্বী আছিয়ার কাহিনী

রিমি রুম্মান
অনলাইন ভার্সন
কিং আব্দুল আজিজ এয়ারপোর্টে যাত্রাবিরতি ও স্বাবলম্বী আছিয়ার কাহিনী

বাংলাদেশ থেকে নিউইয়র্ক ফিরছিলাম। জেদ্দায় কিং আব্দুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে দীর্ঘ যাত্রাবিরতি ছিল। এয়ারপোর্টের ভেতরে ইনফরমেশন ডেস্কে সৌদি এয়ারলাইন্স অফিসে অনেকটা সময় কেটে গেল হোটেল পাবো কিনা, খাবার পাবো কিনা, এর জন্যে বাড়তি অর্থ গুনতে হবে কিনা... এমন নানাবিধ কথোপকথনে। অফিসার জানালো, এয়ারপোর্টের ভেতরে হোটেল বা লাউঞ্জ নিতে হলে মোটা অংকের অর্থ গুনতে হবে। তারচেয়ে বাইরের কোনো হোটেল কম খরচে পেয়ে যাবে। 

আমার পূর্ব অভিজ্ঞতার কথা মনে পড়ে গেল। কোনো প্রশ্ন করলে আরব দেশের মানুষজন ইংরেজি ঠিকমত বুঝতে কিংবা বোঝাতে পারে না। ভাষাগত সমস্যায় আবার না হারিয়ে যাই! তারচেয়ে বিশাল রাজকীয় এয়ারপোর্টের ভেতরটা, গিফট শপ, নানান দেশের যাত্রীদের একস্থান থেকে অন্যস্থানে ছুটোছুটি দেখতে দেখতে সময় কেটে যাবে। সঙ্গে আছে বই ও সেলফোন। এমন ভাবনার মাঝে এয়ারলাইন্স অফিসের সামনে আরও দুইজন যাত্রী এসে হাজির। ভারতীয় তরুণ-তরুণী। তাদের সমস্যা, ফ্লাইট মিস করেছে। অফিসার আশ্চর্যবোধক দৃষ্টিতে তাকিয়ে জানতে চায়, 'কীভাবে?' তরুণী খুব দুঃখিত স্বরে বলল, 'আমরা ভেজিটেরিয়ান। ফুডকোর্টে গিয়েছিলাম পিৎজা কিনতে। যাত্রাবিরতি ছিল মাত্র একঘণ্টা। খাবার কিনে নির্ধারিত গেটের সামনে যেতেই দেখি প্লেনটি চোখের সামনে দিয়ে ছেড়ে যাচ্ছে।' আমরা উপস্থিত সকলেই তরুণীর হাতে থাকা পিৎজার বাক্সের দিকে তাকালাম। অফিসার মুচকি হেসে কম্পিউটারের মনিটরে মনযোগী হলেন। জানালেন, ২৪ ঘণ্টা পর তাদের পরবর্তী ভারতগামী ফ্লাইট। এবং এজন্যে তাকে টিকেটের অর্থ পরিশোধ করতে হবে। তরুণ-তরুণীর মাথায় হাত। প্রায় কেঁদে ফেলার দশা! তাদের সমস্যার কাছে নিজের সমস্যাটিকে নিতান্তই সামান্য মনে হলো। 

সত্যিই সময়টা বেশ কেটে যাচ্ছিল। কিছুক্ষণ ইজি চেয়ারে হেলান দিয়ে স্বচ্ছ কাঁচের দেয়ালের ওপাশে প্লেনের আসা-যাওয়া দেখে, বই পড়ে, নয়তো হেঁটে-হেঁটে খাবারের দোকানগুলো দেখে। খাবার অর্ডার দিতে গিয়ে বিপত্তি বাঁধল। সঙ্গে থাকা ডলারে কাজ হচ্ছে না। ভাঙ্গিয়ে রিয়েল বানাতে হবে। দুপুরের খাবার কোন রেস্তরাঁয় খাওয়া যায়, এমনটি ভাবতে ভাবতে ওয়াশ রুমের বেসিনে হাত ধুচ্ছিলাম। কলের জলে দুই হাতে সাবানের ফেনার গড়িয়ে পড়া দেখছিলাম। কেউ একজন হাত শুকানোর মেশিনের দিকে ইঙ্গিত করে কিছু বললেন ভাঙা আরবি ভাষায়। হিজাব পরিহিতা, মাঝারি গড়ন, দুধেআলতা গায়ের রঙের ২২/২৩ বছরের এক নারী। ওয়াশ রুমের নারীকর্মী। যাত্রীদের অনেকেই দ্রুতলয়ে ওয়াশরুমে আসছে, যাচ্ছে। নারীকর্মী সকলকেই সালাম দিয়ে সাহায্যের জন্যে এগিয়ে যাচ্ছে। কারও কিছু লাগবে কিনা জানতে চাচ্ছে। ভীষণ উচ্ছল, অমায়িক। ইতস্তত করছিলাম, কথা বলা ঠিক হবে কিনা ভেবে। কারও সঙ্গে কথা বলতে হলে এতো ভাবাভাবির কিছু নেই। তবুও আমি ভাবছি। কেননা, এক মাস আগে নিউইয়র্ক থেকে দেশে যাওয়ার পথে এখানেই ছয় ঘণ্টার যাত্রাবিরতি ছিল। ওয়াশ রুমে পরিচ্ছন্নতার কাজে নিয়োজিত এক বাংলাদেশি নারীর সঙ্গে সেই সময়ে হালকা আলাপ হয়েছিল। সে টয়লেট, বেসিন, মেঝে পরিষ্কার করছিল। আমি মুখ ধুয়ে ক্রিম দিচ্ছিলাম। চুল আঁচড়াচ্ছিলাম। কথা প্রসঙ্গে নিজের জীবনের কিছু গল্প বলেছিল সে। বাংলাদেশে স্বামীর ঘরে নির্যাতন, নিপীড়নের গল্প। ভয়ার্ত চোখে বার বার ওয়াশ রুমের বাইরের দিকে তাকাচ্ছিল। বলেছিল, চার মাস আগে এখানে চাকুরি নিয়েছে। কাজের সময়ে কারো সঙ্গে কথা বলতে দেখলে সমস্যা হবে। 

এবার তাই একটু সচেতন হলাম। জায়গাটা নিরিবিলি হলে মাঝারি গড়নের রূপবতী নারীকে উদ্দেশ্য করে জানতে চাইলাম সে বাঙালি কিনা। মেয়েটি বিস্ময়ে উচ্চস্বরে টেনে টেনে বলে উঠল, 'আপনে বাঙালি? আমি ভাবছিলাম আপনে বিদেশি!' তার চোখেমুখে আলো খেলে গেল যেন! নিজের দেশের কাউকে পেলে আমার এমন আনন্দ হতো প্রবাসের প্রথমদিকের দিনগুলোতে। আমরা পরিচ্ছন্ন সুবিশাল ওয়াশ রুমের ভেতরে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলাম। এরমাঝে যাত্রীরা আসছে, যাচ্ছে। সে সকলকে সালাম দিচ্ছে। দৌড়ে গিয়ে টয়লেট মুছে পরিষ্কার করে দিচ্ছে। আবার এসে গল্প জুড়ে দিচ্ছে। তার সম্পর্কে জানতে আমি আগ্রহী হয়ে উঠলাম। এটা সেটা প্রশ্ন করছিলাম। বিরক্তির উদ্রেক নেই। বরং বেশ স্বতঃস্ফূর্ত। বলল, দালালের মাধ্যমে আড়াইলক্ষ টাকার বিনিময়ে আট মাস আগে জেদ্দা এসেছে সে।' এত টাকা কোথায় পেলে? জায়গাজমি বিক্রি করে এসেছো? দালাল যদি তোমার টাকা মেরে দিত!' আমার এক সঙ্গে এত প্রশ্ন শুনে মুখের মাস্ক সরিয়ে হাসি হাসি মুখ করে বলল, ' দালাল আমার মামা। মা'র জ্যাঠাত ভাই। এক লক্ষ টাকা সংসার খরচ বাঁচায়ে তিল তিল করে জমানো। বাকি দেড় লক্ষ টাকা ঋণ। প্রতি মাসে কিছু কিছু করে ঋণ পরিশোধ করতেছি।'  

তার নাম আছিয়া। এই ভিনদেশে কীভাবে, কোথায়, কার সঙ্গে থাকছে, খাচ্ছে, কত বেতন পাচ্ছে, সঞ্চয় করা যাচ্ছে কি, দেশে পিছুটান আছে কি? এমন প্রশ্নে জানায়, ওরা ৭০০ জন নারী একটি বিশাল বিল্ডিং এ থাকে। এর মধ্যে ৭৫ জন বাংলাদেশি। বাকিরা ভারত, পাকিস্তান, ইস্তাম্বুল, ইন্দনেশিয়া ও মালয়েশিয়া থেকে এসেছে। প্রতি মাসে বেতন পাচ্ছে ৮০০ রিয়েল। অর্থাৎ ২২ হাজার টাকা। সঞ্চয় করা যাচ্ছে সহজেই। দেশে ছোট দুটি ছেলেমেয়ে আছে। তারা নানীর কাছে থাকে। মানে আছিয়ার মায়ের কাছে। বিধায় দেশে খরচ দিতে হয়।' বাচ্চারা বাবার কাছে থাকে না?' জিজ্ঞেস করতেই ঝলমলে দ্যুতি ছড়ানো মুখে আঁধার নেমে এলো। বলল, 'হেয় আবার বিয়া করছে। তার লগে আমার কী কাম? রাইন্দা-বাইড়া খাওয়ান, আর এক লগে ঘুমান। ঘুম ভাঙলেই যায় গা নতুন বউ'র কাছে। আমার কী লাভ? আমার ত কোনো লাভ নাই।' প্রসঙ্গ এড়াতে বলি, তোমার মায়ের কাছে বাচ্চারা ভালো আছে? এবার দীর্ঘশ্বাস আরও ঘন হয়ে আসে। 'মা-বাপের উপ্রে আমার ম্যালা কষ্ট। হেরা আমারে ল্যাদাকালে বিয়া দিয়া দিছে। জীবনডা নষ্ট করলো না? আমি তাগোরে কোনোদিন মাফ করতে পারুম না।' বললাম, মা-বাবা তো কন্যার বিয়ে দেয় দায়িত্বের জায়গা থেকে। এতে এতো অভিমানের কিছু নেই। আছিয়া ক্ষোভে জ্বলে ওঠে। 'শুধু এইডা না, আরও অনেক কাহিনী আছে।' তার কষ্ট আর বাড়াতে চাই না, পাছে তা সংক্রমিত হয়ে পড়ে। তাই প্রসঙ্গ পাল্টে জানতে চাইলাম, এখানে কেমন আছো? দেশের চেয়ে ভালো, না মন্দ? আছিয়ার চোখে খুশির ঝলক। বলল, 'ভালো আছি। অনেক ভালো। আট মাস হয় এই দ্যাশে আছি। বড় একটা রুমে ৩ জন থাকি। ইচ্ছা করলে ছয়জনও থাকা যাইত। কোম্পানির গাড়ি এয়ারপোর্টে নিয়া যায়, নিয়া আসে। সপ্তাহে একদিন বাজারে নিয়া যায়। যাওয়া-আসার খরচ নাই।' কোম্পানি কারা, জানতে চাইলে বলে, 'যারা আমাগরে এই দ্যাশে নিয়া আইছে, তারা। শুধু সমস্যা একটাই। এর বাইরে আর কোথাও যাওয়ার অনুমতি নাই।' পর মুহূর্তেই মুচকি হেসে বলে, 'এইটা অবশ্য একদিকে ভালোই হইছে। বাইরে যাওয়ার অনুমতি থাকলে মেয়েগুলা খারাপ হইয়া যাইত। কোম্পানির বদনাম হইত, দ্যাশের বদনাম হইত।' আছিয়ার কথার যুক্তি আছে। সে মেয়েদের নিরাপত্তার কথা বোঝাতে চেয়েছে। বললাম, সব সময় তো পত্রিকায় দেখেছি বাংলাদেশের মেয়েরা আরব দেশে মানবেতর জীবন-যাপন করছে। আছিয়া ঠোঁট বেঁকিয়ে বলে ওঠে, 'ওইগুলা তো বাসা বাড়িতে কাজ করে যারা, তাগো কথা।' 

দুপুর গড়িয়ে বিকেল হয়ে যাচ্ছে। খেতে হবে কিছু একটা। বললাম, আমাকে কি দেখিয়ে দিবে কোথায় ডলার ভাঙাতে পারবো? সে সচেতন হয়ে ওঠে। জানালো, তার বাইরে যেতে মানা। সুপারভাইজার দেখলে সমস্যা হবে। জানতে চাইলাম, কতদিন থাকবে এই দেশে? তোমাকে নিয়ে লিখতে চাই। সে সম্মতি জানালো। দুই বছরের কন্টাক্ট এ এসেছে। মেয়াদ শেষ হলে আবার বাড়ানো যাবে। এতে তাকে বাড়তি অর্থ গুনতে হবে না। 

চলে আসার আগে আছিয়া সত্যিই ভালো আছে, এমনটি শোনার প্রবল বাসনা নিয়ে আবারো বলি, তাহলে এখানে তুমি ভালোই আছো? সে দৃঢ়তার সঙ্গে বলে ওঠে, সত্যিই ভালো আছে। যে যাত্রীরা ওয়াশরুম ব্যবহার করে, তারা অধিকাংশই আছিয়ার ব্যবহারে খুশি হয়ে বখশিশ দিয়ে যায়। মাথায় সস্নেহে হাত বুলিয়ে দেয়। বলল, যাত্রীদের কেউই তার চেনা মুখ নয়। রোজই নতুন মুখ। তাদের প্রায় সকলেরই ব্যবহার অমায়িক। তার প্রতি দয়াশীল। আচমকা আছিয়ার চোখমুখ উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। একপাশে ছোট্ট একটি বিশ্রামাগারে বসার টুলে কিছু রিয়েল! গুনে দেখে সে। ৩০ রিয়েল। কেউ একজন আছিয়াকে গল্পে মশগুল দেখে বিরক্ত না করে টুলের উপর বখশিশ রেখে গিয়েছে। সে তা পকেটে রাখতে রাখতে আটমাস আগে মধ্যপ্রাচ্যে যখন নতুন এসেছে, তখনকার কথা স্মরণ করে বলে ওঠে, 'জানেন, একবার এক যাত্রী ১০০ ডলার বখশিশ দিছিল। চিন্তা করছেন, এ-ক-শ ডলার! দ-শ হাজার টাকা!' টেনে টেনে কথাগুলো বলার সময় তার প্রবল উচ্ছ্বাস আর আনন্দমুখর মুখ দেখে আমি ভাবছি অন্য কথা। যিনি আছিয়াকে ১০০ ডলার বখশিশ দিয়েছিলেন, তিনি হয়তো জানেই না যে, সুদূর বাংলাদেশের সহজ সরল এক প্রান্তিক মানুষের জীবনে কী ভীষণভাবে গেঁথে আছেন তিনি। যতবার আছিয়া এই গল্প করবে তার সহকর্মীদের সঙ্গে, স্বজনদের সঙ্গে, কিংবা আমার মতো অচেনা কারো সঙ্গে, ততবার তার চোখমুখ খুশিতে উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।

সন্তানদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হয় কিনা জানতে চাইলে মুহূর্তেই তার বিষাদে ভারাক্রান্ত মুখ নীল হয়ে ওঠে। চোখে অজানা উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা। আরব দেশের বুকে বসে এক বাংলা মায়ের উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা আমায় ব্যথিত করলো। 'আমার চোখের দিকে দ্যাখেন, কালি পড়ছে না? তাগো কথা মনে পড়লে চোক্ষের পাতা এক করতে পারি না।' ধরা গলায় আছিয়ার এমন কথায় আমি তার চোখের দিকে তাকাই। চোখে কালি পড়েনি। অল্প বয়সের নির্মল, সতেজ ভাব মুখাবয়বে। চতুর্দিকে ঝলমলে আলো, তবুও কী নির্মম নিরবতা চোখের তারায়! অসীম এক শূন্যতা বুকে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে আছিয়া। হাসিমুখে যাত্রীদের সেবা দিচ্ছে, নিজে অর্থ উপার্জন করছে, স্বনির্ভর হয়েছে। এটি তার একরকম পূর্ণতা। 

আমার ফ্লাইটের সময় ঘনিয়ে এসেছে। আমাকে যেতে হবে। আমি যাচ্ছি ৩৭এ গেইটের দিকে। যেখান থেকে নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে প্লেনটি ছেড়ে যাবে। গত এক মাসেরও অধিক সময় আমিও যে আমার সন্তানদের দেখিনি। স্পর্শ করিনি। বুকের সঙ্গে জড়িয়ে ধরিনি। সেই মুহূর্তে পথটিকে আমার কাছে পৃথিবীর দীর্ঘতম পথ মনে হলো! 

লেখক: যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী


(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

এই মাত্র | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে