শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩০, রবিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

কিং আব্দুল আজিজ এয়ারপোর্টে যাত্রাবিরতি ও স্বাবলম্বী আছিয়ার কাহিনী

রিমি রুম্মান
অনলাইন ভার্সন
কিং আব্দুল আজিজ এয়ারপোর্টে যাত্রাবিরতি ও স্বাবলম্বী আছিয়ার কাহিনী

বাংলাদেশ থেকে নিউইয়র্ক ফিরছিলাম। জেদ্দায় কিং আব্দুল আজিজ ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে দীর্ঘ যাত্রাবিরতি ছিল। এয়ারপোর্টের ভেতরে ইনফরমেশন ডেস্কে সৌদি এয়ারলাইন্স অফিসে অনেকটা সময় কেটে গেল হোটেল পাবো কিনা, খাবার পাবো কিনা, এর জন্যে বাড়তি অর্থ গুনতে হবে কিনা... এমন নানাবিধ কথোপকথনে। অফিসার জানালো, এয়ারপোর্টের ভেতরে হোটেল বা লাউঞ্জ নিতে হলে মোটা অংকের অর্থ গুনতে হবে। তারচেয়ে বাইরের কোনো হোটেল কম খরচে পেয়ে যাবে। 

আমার পূর্ব অভিজ্ঞতার কথা মনে পড়ে গেল। কোনো প্রশ্ন করলে আরব দেশের মানুষজন ইংরেজি ঠিকমত বুঝতে কিংবা বোঝাতে পারে না। ভাষাগত সমস্যায় আবার না হারিয়ে যাই! তারচেয়ে বিশাল রাজকীয় এয়ারপোর্টের ভেতরটা, গিফট শপ, নানান দেশের যাত্রীদের একস্থান থেকে অন্যস্থানে ছুটোছুটি দেখতে দেখতে সময় কেটে যাবে। সঙ্গে আছে বই ও সেলফোন। এমন ভাবনার মাঝে এয়ারলাইন্স অফিসের সামনে আরও দুইজন যাত্রী এসে হাজির। ভারতীয় তরুণ-তরুণী। তাদের সমস্যা, ফ্লাইট মিস করেছে। অফিসার আশ্চর্যবোধক দৃষ্টিতে তাকিয়ে জানতে চায়, 'কীভাবে?' তরুণী খুব দুঃখিত স্বরে বলল, 'আমরা ভেজিটেরিয়ান। ফুডকোর্টে গিয়েছিলাম পিৎজা কিনতে। যাত্রাবিরতি ছিল মাত্র একঘণ্টা। খাবার কিনে নির্ধারিত গেটের সামনে যেতেই দেখি প্লেনটি চোখের সামনে দিয়ে ছেড়ে যাচ্ছে।' আমরা উপস্থিত সকলেই তরুণীর হাতে থাকা পিৎজার বাক্সের দিকে তাকালাম। অফিসার মুচকি হেসে কম্পিউটারের মনিটরে মনযোগী হলেন। জানালেন, ২৪ ঘণ্টা পর তাদের পরবর্তী ভারতগামী ফ্লাইট। এবং এজন্যে তাকে টিকেটের অর্থ পরিশোধ করতে হবে। তরুণ-তরুণীর মাথায় হাত। প্রায় কেঁদে ফেলার দশা! তাদের সমস্যার কাছে নিজের সমস্যাটিকে নিতান্তই সামান্য মনে হলো। 

সত্যিই সময়টা বেশ কেটে যাচ্ছিল। কিছুক্ষণ ইজি চেয়ারে হেলান দিয়ে স্বচ্ছ কাঁচের দেয়ালের ওপাশে প্লেনের আসা-যাওয়া দেখে, বই পড়ে, নয়তো হেঁটে-হেঁটে খাবারের দোকানগুলো দেখে। খাবার অর্ডার দিতে গিয়ে বিপত্তি বাঁধল। সঙ্গে থাকা ডলারে কাজ হচ্ছে না। ভাঙ্গিয়ে রিয়েল বানাতে হবে। দুপুরের খাবার কোন রেস্তরাঁয় খাওয়া যায়, এমনটি ভাবতে ভাবতে ওয়াশ রুমের বেসিনে হাত ধুচ্ছিলাম। কলের জলে দুই হাতে সাবানের ফেনার গড়িয়ে পড়া দেখছিলাম। কেউ একজন হাত শুকানোর মেশিনের দিকে ইঙ্গিত করে কিছু বললেন ভাঙা আরবি ভাষায়। হিজাব পরিহিতা, মাঝারি গড়ন, দুধেআলতা গায়ের রঙের ২২/২৩ বছরের এক নারী। ওয়াশ রুমের নারীকর্মী। যাত্রীদের অনেকেই দ্রুতলয়ে ওয়াশরুমে আসছে, যাচ্ছে। নারীকর্মী সকলকেই সালাম দিয়ে সাহায্যের জন্যে এগিয়ে যাচ্ছে। কারও কিছু লাগবে কিনা জানতে চাচ্ছে। ভীষণ উচ্ছল, অমায়িক। ইতস্তত করছিলাম, কথা বলা ঠিক হবে কিনা ভেবে। কারও সঙ্গে কথা বলতে হলে এতো ভাবাভাবির কিছু নেই। তবুও আমি ভাবছি। কেননা, এক মাস আগে নিউইয়র্ক থেকে দেশে যাওয়ার পথে এখানেই ছয় ঘণ্টার যাত্রাবিরতি ছিল। ওয়াশ রুমে পরিচ্ছন্নতার কাজে নিয়োজিত এক বাংলাদেশি নারীর সঙ্গে সেই সময়ে হালকা আলাপ হয়েছিল। সে টয়লেট, বেসিন, মেঝে পরিষ্কার করছিল। আমি মুখ ধুয়ে ক্রিম দিচ্ছিলাম। চুল আঁচড়াচ্ছিলাম। কথা প্রসঙ্গে নিজের জীবনের কিছু গল্প বলেছিল সে। বাংলাদেশে স্বামীর ঘরে নির্যাতন, নিপীড়নের গল্প। ভয়ার্ত চোখে বার বার ওয়াশ রুমের বাইরের দিকে তাকাচ্ছিল। বলেছিল, চার মাস আগে এখানে চাকুরি নিয়েছে। কাজের সময়ে কারো সঙ্গে কথা বলতে দেখলে সমস্যা হবে। 

এবার তাই একটু সচেতন হলাম। জায়গাটা নিরিবিলি হলে মাঝারি গড়নের রূপবতী নারীকে উদ্দেশ্য করে জানতে চাইলাম সে বাঙালি কিনা। মেয়েটি বিস্ময়ে উচ্চস্বরে টেনে টেনে বলে উঠল, 'আপনে বাঙালি? আমি ভাবছিলাম আপনে বিদেশি!' তার চোখেমুখে আলো খেলে গেল যেন! নিজের দেশের কাউকে পেলে আমার এমন আনন্দ হতো প্রবাসের প্রথমদিকের দিনগুলোতে। আমরা পরিচ্ছন্ন সুবিশাল ওয়াশ রুমের ভেতরে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলাম। এরমাঝে যাত্রীরা আসছে, যাচ্ছে। সে সকলকে সালাম দিচ্ছে। দৌড়ে গিয়ে টয়লেট মুছে পরিষ্কার করে দিচ্ছে। আবার এসে গল্প জুড়ে দিচ্ছে। তার সম্পর্কে জানতে আমি আগ্রহী হয়ে উঠলাম। এটা সেটা প্রশ্ন করছিলাম। বিরক্তির উদ্রেক নেই। বরং বেশ স্বতঃস্ফূর্ত। বলল, দালালের মাধ্যমে আড়াইলক্ষ টাকার বিনিময়ে আট মাস আগে জেদ্দা এসেছে সে।' এত টাকা কোথায় পেলে? জায়গাজমি বিক্রি করে এসেছো? দালাল যদি তোমার টাকা মেরে দিত!' আমার এক সঙ্গে এত প্রশ্ন শুনে মুখের মাস্ক সরিয়ে হাসি হাসি মুখ করে বলল, ' দালাল আমার মামা। মা'র জ্যাঠাত ভাই। এক লক্ষ টাকা সংসার খরচ বাঁচায়ে তিল তিল করে জমানো। বাকি দেড় লক্ষ টাকা ঋণ। প্রতি মাসে কিছু কিছু করে ঋণ পরিশোধ করতেছি।'  

তার নাম আছিয়া। এই ভিনদেশে কীভাবে, কোথায়, কার সঙ্গে থাকছে, খাচ্ছে, কত বেতন পাচ্ছে, সঞ্চয় করা যাচ্ছে কি, দেশে পিছুটান আছে কি? এমন প্রশ্নে জানায়, ওরা ৭০০ জন নারী একটি বিশাল বিল্ডিং এ থাকে। এর মধ্যে ৭৫ জন বাংলাদেশি। বাকিরা ভারত, পাকিস্তান, ইস্তাম্বুল, ইন্দনেশিয়া ও মালয়েশিয়া থেকে এসেছে। প্রতি মাসে বেতন পাচ্ছে ৮০০ রিয়েল। অর্থাৎ ২২ হাজার টাকা। সঞ্চয় করা যাচ্ছে সহজেই। দেশে ছোট দুটি ছেলেমেয়ে আছে। তারা নানীর কাছে থাকে। মানে আছিয়ার মায়ের কাছে। বিধায় দেশে খরচ দিতে হয়।' বাচ্চারা বাবার কাছে থাকে না?' জিজ্ঞেস করতেই ঝলমলে দ্যুতি ছড়ানো মুখে আঁধার নেমে এলো। বলল, 'হেয় আবার বিয়া করছে। তার লগে আমার কী কাম? রাইন্দা-বাইড়া খাওয়ান, আর এক লগে ঘুমান। ঘুম ভাঙলেই যায় গা নতুন বউ'র কাছে। আমার কী লাভ? আমার ত কোনো লাভ নাই।' প্রসঙ্গ এড়াতে বলি, তোমার মায়ের কাছে বাচ্চারা ভালো আছে? এবার দীর্ঘশ্বাস আরও ঘন হয়ে আসে। 'মা-বাপের উপ্রে আমার ম্যালা কষ্ট। হেরা আমারে ল্যাদাকালে বিয়া দিয়া দিছে। জীবনডা নষ্ট করলো না? আমি তাগোরে কোনোদিন মাফ করতে পারুম না।' বললাম, মা-বাবা তো কন্যার বিয়ে দেয় দায়িত্বের জায়গা থেকে। এতে এতো অভিমানের কিছু নেই। আছিয়া ক্ষোভে জ্বলে ওঠে। 'শুধু এইডা না, আরও অনেক কাহিনী আছে।' তার কষ্ট আর বাড়াতে চাই না, পাছে তা সংক্রমিত হয়ে পড়ে। তাই প্রসঙ্গ পাল্টে জানতে চাইলাম, এখানে কেমন আছো? দেশের চেয়ে ভালো, না মন্দ? আছিয়ার চোখে খুশির ঝলক। বলল, 'ভালো আছি। অনেক ভালো। আট মাস হয় এই দ্যাশে আছি। বড় একটা রুমে ৩ জন থাকি। ইচ্ছা করলে ছয়জনও থাকা যাইত। কোম্পানির গাড়ি এয়ারপোর্টে নিয়া যায়, নিয়া আসে। সপ্তাহে একদিন বাজারে নিয়া যায়। যাওয়া-আসার খরচ নাই।' কোম্পানি কারা, জানতে চাইলে বলে, 'যারা আমাগরে এই দ্যাশে নিয়া আইছে, তারা। শুধু সমস্যা একটাই। এর বাইরে আর কোথাও যাওয়ার অনুমতি নাই।' পর মুহূর্তেই মুচকি হেসে বলে, 'এইটা অবশ্য একদিকে ভালোই হইছে। বাইরে যাওয়ার অনুমতি থাকলে মেয়েগুলা খারাপ হইয়া যাইত। কোম্পানির বদনাম হইত, দ্যাশের বদনাম হইত।' আছিয়ার কথার যুক্তি আছে। সে মেয়েদের নিরাপত্তার কথা বোঝাতে চেয়েছে। বললাম, সব সময় তো পত্রিকায় দেখেছি বাংলাদেশের মেয়েরা আরব দেশে মানবেতর জীবন-যাপন করছে। আছিয়া ঠোঁট বেঁকিয়ে বলে ওঠে, 'ওইগুলা তো বাসা বাড়িতে কাজ করে যারা, তাগো কথা।' 

দুপুর গড়িয়ে বিকেল হয়ে যাচ্ছে। খেতে হবে কিছু একটা। বললাম, আমাকে কি দেখিয়ে দিবে কোথায় ডলার ভাঙাতে পারবো? সে সচেতন হয়ে ওঠে। জানালো, তার বাইরে যেতে মানা। সুপারভাইজার দেখলে সমস্যা হবে। জানতে চাইলাম, কতদিন থাকবে এই দেশে? তোমাকে নিয়ে লিখতে চাই। সে সম্মতি জানালো। দুই বছরের কন্টাক্ট এ এসেছে। মেয়াদ শেষ হলে আবার বাড়ানো যাবে। এতে তাকে বাড়তি অর্থ গুনতে হবে না। 

চলে আসার আগে আছিয়া সত্যিই ভালো আছে, এমনটি শোনার প্রবল বাসনা নিয়ে আবারো বলি, তাহলে এখানে তুমি ভালোই আছো? সে দৃঢ়তার সঙ্গে বলে ওঠে, সত্যিই ভালো আছে। যে যাত্রীরা ওয়াশরুম ব্যবহার করে, তারা অধিকাংশই আছিয়ার ব্যবহারে খুশি হয়ে বখশিশ দিয়ে যায়। মাথায় সস্নেহে হাত বুলিয়ে দেয়। বলল, যাত্রীদের কেউই তার চেনা মুখ নয়। রোজই নতুন মুখ। তাদের প্রায় সকলেরই ব্যবহার অমায়িক। তার প্রতি দয়াশীল। আচমকা আছিয়ার চোখমুখ উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। একপাশে ছোট্ট একটি বিশ্রামাগারে বসার টুলে কিছু রিয়েল! গুনে দেখে সে। ৩০ রিয়েল। কেউ একজন আছিয়াকে গল্পে মশগুল দেখে বিরক্ত না করে টুলের উপর বখশিশ রেখে গিয়েছে। সে তা পকেটে রাখতে রাখতে আটমাস আগে মধ্যপ্রাচ্যে যখন নতুন এসেছে, তখনকার কথা স্মরণ করে বলে ওঠে, 'জানেন, একবার এক যাত্রী ১০০ ডলার বখশিশ দিছিল। চিন্তা করছেন, এ-ক-শ ডলার! দ-শ হাজার টাকা!' টেনে টেনে কথাগুলো বলার সময় তার প্রবল উচ্ছ্বাস আর আনন্দমুখর মুখ দেখে আমি ভাবছি অন্য কথা। যিনি আছিয়াকে ১০০ ডলার বখশিশ দিয়েছিলেন, তিনি হয়তো জানেই না যে, সুদূর বাংলাদেশের সহজ সরল এক প্রান্তিক মানুষের জীবনে কী ভীষণভাবে গেঁথে আছেন তিনি। যতবার আছিয়া এই গল্প করবে তার সহকর্মীদের সঙ্গে, স্বজনদের সঙ্গে, কিংবা আমার মতো অচেনা কারো সঙ্গে, ততবার তার চোখমুখ খুশিতে উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।

সন্তানদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হয় কিনা জানতে চাইলে মুহূর্তেই তার বিষাদে ভারাক্রান্ত মুখ নীল হয়ে ওঠে। চোখে অজানা উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা। আরব দেশের বুকে বসে এক বাংলা মায়ের উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা আমায় ব্যথিত করলো। 'আমার চোখের দিকে দ্যাখেন, কালি পড়ছে না? তাগো কথা মনে পড়লে চোক্ষের পাতা এক করতে পারি না।' ধরা গলায় আছিয়ার এমন কথায় আমি তার চোখের দিকে তাকাই। চোখে কালি পড়েনি। অল্প বয়সের নির্মল, সতেজ ভাব মুখাবয়বে। চতুর্দিকে ঝলমলে আলো, তবুও কী নির্মম নিরবতা চোখের তারায়! অসীম এক শূন্যতা বুকে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে আছিয়া। হাসিমুখে যাত্রীদের সেবা দিচ্ছে, নিজে অর্থ উপার্জন করছে, স্বনির্ভর হয়েছে। এটি তার একরকম পূর্ণতা। 

আমার ফ্লাইটের সময় ঘনিয়ে এসেছে। আমাকে যেতে হবে। আমি যাচ্ছি ৩৭এ গেইটের দিকে। যেখান থেকে নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে প্লেনটি ছেড়ে যাবে। গত এক মাসেরও অধিক সময় আমিও যে আমার সন্তানদের দেখিনি। স্পর্শ করিনি। বুকের সঙ্গে জড়িয়ে ধরিনি। সেই মুহূর্তে পথটিকে আমার কাছে পৃথিবীর দীর্ঘতম পথ মনে হলো! 

লেখক: যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী


(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়