শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৫১, বুধবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

আমেরিকার আমিশ সম্প্রদায়

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
আমেরিকার আমিশ সম্প্রদায়

বহুদিন থেকে আমেরিকার আমিশ সম্প্রদায় সম্পর্কে শুনে আসছিলাম। এবারের আমেরিকা যাত্রায় এদের জীবনযাপন সামনাসামনি থেকে অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ চলে এলো।

মেরিল্যান্ড থেকে সোজা উত্তর দিকে টানা তিন ঘণ্টার গাড়ি ভ্রমণ শেষে পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যের ল্যাংকাস্টার কাউন্টিতে পৌঁছালাম। মেরিল্যান্ডের তুলনামূলক সমতল ভূমি পার হয়ে ছোট ছোট পাহাড় ঘেরা ঢেউ খেলানো পেনসিলভানিয়া প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর। এখানে এখন গ্রীষ্মকাল হওয়ায় চারিদিকে ঘন সবুজের উৎসব। ফসিল ফুয়েলের ব্যবহার মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ায় বিশ্বজুড়ে তাপমাত্রা অস্বাভাবিক হারে বেড়ে চলেছে। ফলে আগের চেয়ে এই অঞ্চলের উত্তাপও বেড়ে গেছে। তবে বাতাসে জলীয় বাষ্পের আর্দ্রতা কম থাকায় এখানের গরম অনেকটা সহনীয়।

কারা এই আমিশ সম্প্রদায়?

এখন থেকে প্রায় পাঁচশ বছর আগে সুইজারল্যান্ডে ক্যাথলিক চার্চের একটি ক্ষুদ্র অংশ বাইবেলের মৌলিক  নির্দেশনা  এবং প্রকৃতির সাথে ঘনিষ্ঠ  জীবনযাপন পদ্ধতি নিয়ে মূল চার্চের সাথে মতপার্থক্য দেখা দেয়ায় ব্যাপটিজম বিরোধী (অ্যানাব্যাপটিস্ট) একটি সম্প্রদায়ের উদ্ভব হয়। এরই একটি শাখা জ্যাকব আম্মান এর নেতৃত্বে আমিশ গোষ্ঠীর উৎপত্তি। ক্যাথলিক  চার্চের রীতি অনুযায়ী জন্মের পরপর শিশুকে পবিত্র পানি দিয়ে গোসল করিয়ে খৃষ্ট ধর্মে দীক্ষিত করা হয় যাকে ব্যাপটিজম নামে অভিহিত করা হয়। আমিশ মতে যেহেতু শিশু নিষ্পাপ হয়েই জন্মগ্রহণ করে তাই তাকে জন্মের পরপর  ব্যাপটিজম করার প্রয়োজন নেই। আমিশ মতে শিশু যখন বয়ঃসন্ধিকাল প্রাপ্ত হয় তখনই তার ব্যাপটিজম সম্পন্ন হয়। এইরূপ কিছু ধর্মাচার ও জীবনযাপন পদ্ধতি নিয়ে মতপার্থক্য তৈরী হওয়ায় মূল চার্চের সাথে আমিশদের দ্বন্দ্ব ক্রমেই বেড়ে চলে।

যেহেতু রাষ্ট্রের উপর চার্চের কর্তৃত্ব ছিল অপরিসীম তাই আমিশদের উপর রাষ্ট্র তথা চার্চের অত্যাচার ও নিপীড়ন ক্রমেই অসহনীয় হয়ে পড়ে।  ভিন্নমত পোষণ করার জন্য বহু আমিশ সম্প্রদায়ের মানুষকে হত্যা করা হয় ( স্মর্তব্যঃ আমাদের অঞ্চলের আহমাদিয়া সম্প্রদায়! )। তারা ধর্ম ও জীবন বাঁচাতে জার্মানী, হল্যান্ড সহ ইউরোপের অন্যান্য দেশে ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু ধীরে ধীরে ঐসব দেশের সরকার ও চার্চের অত্যাচারও বৃদ্ধি পেতে থাকে। ফলে ১৭২০ সালের দিকে আমিশরা দলে দলে আমেরিকায় পাড়ি জমাতে থাকে। আজকের আমেরিকার পেনসিলভানিয়া, ওহাইও সহ বিভিন্ন রাজ্যে তারা বসবাস করছে। তবে সবচেয়ে বড় সমাবেশ হলো পেনসিলভানিয়া রাজ্যের ল্যাংকাস্টার কাউন্টিতে। (কাউন্টি হলো আমাদের দেশের জেলাসদৃশ প্রশাসনিক ইউনিট)। শুধু এই কাউন্টিতেই রয়েছে প্রায় তিন লক্ষ আমিশ সম্প্রদায়ের বসবাস।

ঈশ্বর, পরিবার , কমিউনিটি ও প্রকৃতিঃ আমিশ দর্শনের মূল ফোকাস

আমিশদের কাছে সবার আগে ঈশ্বরের আদেশ শিরোধার্য। তারা বাইবেলের সব অনুশাসন এবং নির্দেশাবলী অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে বদ্ধপরিকর। এরপর আসে কমিউনিটি বা সম্প্রদায়ের মংগলার্থে  বিভিন্ন কার্যক্রম। আমিশরা মনে করে প্রকৃতি ঈশ্বরের প্রতিভূ। প্রকৃতির মধ্য দিয়ে ঈশ্বরের প্রকাশ। তাই প্রকৃতির কোন মৌলিক পরিবর্তন কাম্য নয়। এজন্য তারা অযান্ত্রিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ করে। প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে চলে আসা ঘোড়া দিয়ে হালচাষ করে ফসল উৎপাদন করে। ফসল উৎপাদন, কুটিরশিল্প এবং নিজেদের ব্যবহার্য পোষাক নিজেরাই উৎপাদন করে থাকে। তারা গৃহস্থালী কোন কাজে বিদ্যুৎ ব্যবহার করে না। ঘরে কোন ফোন ব্যবহার করে না। ব্যবসায়িক কাজে ফোন জরুরি হলে ঘরের বাইরে নির্দিষ্ট একটি স্থানে ফোন রেখে দেয়। তারা ব্যক্তিকে কোনভাবে ফোকাস করে না। এজন্য পুরুষ মহিলারা একরঙা সাদাসিধে কাপড় পরিধান করে থাকে।

আমিশরা মনে করে মানুষ তার কাজের মধ্যে বেঁচে থাকে, তার বাহ্যিক অবয়ব বা চাকচিক্য দিয়ে নয়। ব্যক্তি স্বাতন্ত্র ইহজাগতিক বিষয়, যা বাইবেলের শিক্ষার সাথে সাংঘর্ষিক। এজন্য আমিশ সম্প্রদায় কোনো প্রকার ফটোগ্রাফ, প্রতিকৃতি , টেলিভিশন ইত্যাদি পছন্দ করে না। তারা চায় না তাদের ছবি কেউ ক্যামেরাবন্দী করুক। ইহলৌকিক জগৎ থেকে একটা দূরত্ব, একটা মোহমুক্ত, উচ্চাভিলাষহীন সাদামাটা রহস্যঘেরা  জীবনযাপনই তাদের কাঙ্খিত দর্শন। ইহজাগতিক সেক্যুলার দর্শনের কারণে তারা আমেরিকার জাতীয় দিবসসমূহ যেমন স্বাধীনতা দিবস, শ্রমদিবস ইত্যাদি পালন করে না।

আমিশদের পরিবার:

আমিশদের পরিবার অনেকটা আমাদের দেশের হারিয়ে যাওয়া যৌথপরিবারের মত। বাবা মা সন্তান নিয়ে একান্নবর্তী পরিবার। বয়স্ক বাবামায়ের যত্ন নেয়া আমিশদের বাইবেল নির্দেশিত কর্তব্য। বাবা মা বৃদ্ধ হলে তাঁদের জন্য একটি টেকসই ঘর তৈরি করে তাদের সার্বক্ষণিক যত্ন নেয় তারা। নাতি নাতনিদের সাহচর্যে তাঁরা শান্তিপূর্ণ জীবনযাপন করেন।

জীবন যেহেতু ঈশ্বরের দান তাই আমিশ সম্প্রদায় কোনধরণের পরিবার সংকোচন নীতি মেনে চলে না। ফলে প্রতি পরিবারে ৮/১০ জন বাচ্চা জন্ম গ্রহণ করে। বাচ্চারা নিজেদের মধ্যে খেলাধূলা করে আনন্দময় সময় পার করে। অবসরে ছেলে বাচ্চারা পিতার চাষবাসে সহযোগিতা করে। মেয়ে বাচ্চারা মাকে কাপড় কাচাসহ গৃহস্থালী কাজে সাহায্য করে। 

শিক্ষা:

জীবনের প্রথম ছয়টি বছর আমিশ শিশুরা বাড়িতে একটি বিবর্তিত ডাচ ভাষায় কথা বলে। এরা এটাকে বলে পেনসিলভানিয়া ডাচ। কোনো ইংরেজি ভাষা বাড়িতে ব্যবহার করে না এবং স্কুলে না যাওয়া পর্যন্ত শিশুরা ইংরেজী জানে না, বোঝেও না।

আমিশদের লেখাপড়া খুবই মৌলিক। তারা একটা বড়  ক্লাসরুমে একসাথে পাঠ গ্রহণ করে। জীবনযাপনের জন্য শুধু প্রাথমিক জ্ঞানটুকু তারা অর্জন করে। সর্বোচ্চ অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত তাদের লেখাপড়া। তাদের শিক্ষকরাও অষ্টম শ্রেণি পাশ।  স্কুলের শিক্ষার মাধ্যম ইংরেজি। 

ব্যাপটিজম, বিবাহ এবং সংস্কৃতি:

সাধারণত ১৬ বছর পূর্ণ হলে আমিশ ছেলেমেয়েরা খ্রীষ্ট ধর্মে এবং আমিশ দর্শনের জীবনযাপন পদ্ধতিতে নিজেদেরকে দীক্ষিত করে। কেউ যদি আধুনিক জীবনযাপন পদ্ধতির মূলস্রোতে যেতে চায় তাহলে সেই সুযোগ তাকে দেয়া হয়। তবে প্রতি পাঁচজনের চারজনই আমিশ দর্শনের জীবনযাপন পদ্ধতি গ্রহণ করে। বাকীরা আমেরিকার মূলস্রোতে মিশে যায় এবং পরিবার থেকে স্থায়ীভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

আমিশ ছেলেরা খৃষ্ট ধর্মে দীক্ষিত হলে দাড়ি রেখে দেয় কিন্তু গোঁফ কেটে ফেলে। বিবাহিত ছেলেদের চেনার উপায় হলো গোঁফহীন বিশাল দাড়ি।

সাধারণত ২১/২২ বছরের মধ্যে আমিশ ছেলেমেয়েরা বিয়ে করে ফেলে। কনে নিজে থেকে বর পছন্দ করতে পারে। তবে তা চার্চের কাছে অনুমোদনপ্রাপ্ত হতে হবে। নির্দিষ্ট দিনে চার্চ সব পাত্রপাত্রীর তালিকা প্রকাশ করে। তারপর বর-কনের পরিবার নিজস্ব নিয়মে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিবাহকার্য সম্পন্ন করে।

আগেই বলেছি যে, আমিশ সম্প্রদায় যান্ত্রিক জীবনযাপন পছন্দ করে না। পরিবহনের জন্য তারা ঘোড়ার গাড়ি ব্যবহার করে। এজন্য তাদের মধ্যে ছুতার কামার ইত্যাদি নানান পেশার মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। তারা নিজেদের প্রয়োজন মিটিয়ে অর্থনৈতিকভাবে সাবলম্বী হতে বাণিজ্যিকভাবে পল্ট্রি, ডেইরী এবং গৃহনির্মাণ শিল্প গড়ে তুলেছে। কিন্তু তাদের মধ্যে কোন অর্থলোভ কাজ করে না। তারা অর্থ উপার্জনের জন্য বাইরের কোন চাকরি করে না। তারা সরকারকে বিধি অনুযায়ী ট্যাক্স দেয় কিন্তু সরকারের কাছ থেকে সোশ্যাল সিকিউরিটিসহ অন্যান্য সুবিধা গ্রহণ করে না।

আমিশ সম্প্রদায় বিভিন্ন খেলাধুলা, কমিউনিটিভিত্তিক বিভিন্ন অনুষ্ঠান করে থাকে। তারা সংগীত পরিবেশন করে কিন্তু কোন বাজনা বা যন্ত্রসংগীত ব্যবহার করে না। আমেরিকার আধুনিকতার এই চরম উৎকর্ষে আমিশদের জীবনযাপন সত্যিই একটি বিস্ময়কর ব্যাপার। একদিকে চরম ব্যক্তি স্বাধীনতা, অন্যদিকে পরিবার ও সম্প্রদায়ের স্বার্থে ব্যক্তি স্বাধীনতা স্বেচ্ছায় বিসর্জন। একদিকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির চরম ঝলকানি, অন্যদিকে মাটি ও প্রকৃতির মায়াবী কোলে মিটমিট করে জ্বলা মোমের প্রদীপ।

আমাদের গাড়িচালক কাম গাইড এমনভাবে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলেন যে, স্থির মত কোন আমিশ মানুষের অবয়ব দেখা যাচ্ছিল না। ফলে তাদের কোন ছবিও তোলা যাচ্ছিল না। সবকিছু একটা রহস্যময়তা ধূম্রজালে আচ্ছন্ন মনে হচ্ছিল। তবে যেখানে নিষেধের বেড়াজাল সেখানেই মানবমনের সব আগ্রহ দানা বাঁধে। তাই আমাদের গাড়ি যখন একটি আইসক্রীম কাম বেকারীর দোকানে এসে দাঁড়ালো তখন সামনাসামনি দুটো আমিশ মেয়েকে দেখতে পেলাম। অবাক চোখে তাকিয়ে দেখি তারা আমাদের মতই রক্তমাংসের মানুষ। তারা আমাদের সাথে ইংরেজিতে কথা বলছে। তাদের নীল চোখের তারায় আমাদের মতই আলোর ঝিলিক। সাহস করে ছবি তোলার অনুরোধ জানাতেই মধুর হাসিতে রাজী হয়ে গেল !

সময় নষ্ট না করে ক্লিক ক্লিক !

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ 

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

৫১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ