শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৫১, বুধবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

আমেরিকার আমিশ সম্প্রদায়

ডা. মাহবুবর রহমান
অনলাইন ভার্সন
আমেরিকার আমিশ সম্প্রদায়

বহুদিন থেকে আমেরিকার আমিশ সম্প্রদায় সম্পর্কে শুনে আসছিলাম। এবারের আমেরিকা যাত্রায় এদের জীবনযাপন সামনাসামনি থেকে অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ চলে এলো।

মেরিল্যান্ড থেকে সোজা উত্তর দিকে টানা তিন ঘণ্টার গাড়ি ভ্রমণ শেষে পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যের ল্যাংকাস্টার কাউন্টিতে পৌঁছালাম। মেরিল্যান্ডের তুলনামূলক সমতল ভূমি পার হয়ে ছোট ছোট পাহাড় ঘেরা ঢেউ খেলানো পেনসিলভানিয়া প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর। এখানে এখন গ্রীষ্মকাল হওয়ায় চারিদিকে ঘন সবুজের উৎসব। ফসিল ফুয়েলের ব্যবহার মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ায় বিশ্বজুড়ে তাপমাত্রা অস্বাভাবিক হারে বেড়ে চলেছে। ফলে আগের চেয়ে এই অঞ্চলের উত্তাপও বেড়ে গেছে। তবে বাতাসে জলীয় বাষ্পের আর্দ্রতা কম থাকায় এখানের গরম অনেকটা সহনীয়।

কারা এই আমিশ সম্প্রদায়?

এখন থেকে প্রায় পাঁচশ বছর আগে সুইজারল্যান্ডে ক্যাথলিক চার্চের একটি ক্ষুদ্র অংশ বাইবেলের মৌলিক  নির্দেশনা  এবং প্রকৃতির সাথে ঘনিষ্ঠ  জীবনযাপন পদ্ধতি নিয়ে মূল চার্চের সাথে মতপার্থক্য দেখা দেয়ায় ব্যাপটিজম বিরোধী (অ্যানাব্যাপটিস্ট) একটি সম্প্রদায়ের উদ্ভব হয়। এরই একটি শাখা জ্যাকব আম্মান এর নেতৃত্বে আমিশ গোষ্ঠীর উৎপত্তি। ক্যাথলিক  চার্চের রীতি অনুযায়ী জন্মের পরপর শিশুকে পবিত্র পানি দিয়ে গোসল করিয়ে খৃষ্ট ধর্মে দীক্ষিত করা হয় যাকে ব্যাপটিজম নামে অভিহিত করা হয়। আমিশ মতে যেহেতু শিশু নিষ্পাপ হয়েই জন্মগ্রহণ করে তাই তাকে জন্মের পরপর  ব্যাপটিজম করার প্রয়োজন নেই। আমিশ মতে শিশু যখন বয়ঃসন্ধিকাল প্রাপ্ত হয় তখনই তার ব্যাপটিজম সম্পন্ন হয়। এইরূপ কিছু ধর্মাচার ও জীবনযাপন পদ্ধতি নিয়ে মতপার্থক্য তৈরী হওয়ায় মূল চার্চের সাথে আমিশদের দ্বন্দ্ব ক্রমেই বেড়ে চলে।

যেহেতু রাষ্ট্রের উপর চার্চের কর্তৃত্ব ছিল অপরিসীম তাই আমিশদের উপর রাষ্ট্র তথা চার্চের অত্যাচার ও নিপীড়ন ক্রমেই অসহনীয় হয়ে পড়ে।  ভিন্নমত পোষণ করার জন্য বহু আমিশ সম্প্রদায়ের মানুষকে হত্যা করা হয় ( স্মর্তব্যঃ আমাদের অঞ্চলের আহমাদিয়া সম্প্রদায়! )। তারা ধর্ম ও জীবন বাঁচাতে জার্মানী, হল্যান্ড সহ ইউরোপের অন্যান্য দেশে ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু ধীরে ধীরে ঐসব দেশের সরকার ও চার্চের অত্যাচারও বৃদ্ধি পেতে থাকে। ফলে ১৭২০ সালের দিকে আমিশরা দলে দলে আমেরিকায় পাড়ি জমাতে থাকে। আজকের আমেরিকার পেনসিলভানিয়া, ওহাইও সহ বিভিন্ন রাজ্যে তারা বসবাস করছে। তবে সবচেয়ে বড় সমাবেশ হলো পেনসিলভানিয়া রাজ্যের ল্যাংকাস্টার কাউন্টিতে। (কাউন্টি হলো আমাদের দেশের জেলাসদৃশ প্রশাসনিক ইউনিট)। শুধু এই কাউন্টিতেই রয়েছে প্রায় তিন লক্ষ আমিশ সম্প্রদায়ের বসবাস।

ঈশ্বর, পরিবার , কমিউনিটি ও প্রকৃতিঃ আমিশ দর্শনের মূল ফোকাস

আমিশদের কাছে সবার আগে ঈশ্বরের আদেশ শিরোধার্য। তারা বাইবেলের সব অনুশাসন এবং নির্দেশাবলী অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে বদ্ধপরিকর। এরপর আসে কমিউনিটি বা সম্প্রদায়ের মংগলার্থে  বিভিন্ন কার্যক্রম। আমিশরা মনে করে প্রকৃতি ঈশ্বরের প্রতিভূ। প্রকৃতির মধ্য দিয়ে ঈশ্বরের প্রকাশ। তাই প্রকৃতির কোন মৌলিক পরিবর্তন কাম্য নয়। এজন্য তারা অযান্ত্রিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ করে। প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে চলে আসা ঘোড়া দিয়ে হালচাষ করে ফসল উৎপাদন করে। ফসল উৎপাদন, কুটিরশিল্প এবং নিজেদের ব্যবহার্য পোষাক নিজেরাই উৎপাদন করে থাকে। তারা গৃহস্থালী কোন কাজে বিদ্যুৎ ব্যবহার করে না। ঘরে কোন ফোন ব্যবহার করে না। ব্যবসায়িক কাজে ফোন জরুরি হলে ঘরের বাইরে নির্দিষ্ট একটি স্থানে ফোন রেখে দেয়। তারা ব্যক্তিকে কোনভাবে ফোকাস করে না। এজন্য পুরুষ মহিলারা একরঙা সাদাসিধে কাপড় পরিধান করে থাকে।

আমিশরা মনে করে মানুষ তার কাজের মধ্যে বেঁচে থাকে, তার বাহ্যিক অবয়ব বা চাকচিক্য দিয়ে নয়। ব্যক্তি স্বাতন্ত্র ইহজাগতিক বিষয়, যা বাইবেলের শিক্ষার সাথে সাংঘর্ষিক। এজন্য আমিশ সম্প্রদায় কোনো প্রকার ফটোগ্রাফ, প্রতিকৃতি , টেলিভিশন ইত্যাদি পছন্দ করে না। তারা চায় না তাদের ছবি কেউ ক্যামেরাবন্দী করুক। ইহলৌকিক জগৎ থেকে একটা দূরত্ব, একটা মোহমুক্ত, উচ্চাভিলাষহীন সাদামাটা রহস্যঘেরা  জীবনযাপনই তাদের কাঙ্খিত দর্শন। ইহজাগতিক সেক্যুলার দর্শনের কারণে তারা আমেরিকার জাতীয় দিবসসমূহ যেমন স্বাধীনতা দিবস, শ্রমদিবস ইত্যাদি পালন করে না।

আমিশদের পরিবার:

আমিশদের পরিবার অনেকটা আমাদের দেশের হারিয়ে যাওয়া যৌথপরিবারের মত। বাবা মা সন্তান নিয়ে একান্নবর্তী পরিবার। বয়স্ক বাবামায়ের যত্ন নেয়া আমিশদের বাইবেল নির্দেশিত কর্তব্য। বাবা মা বৃদ্ধ হলে তাঁদের জন্য একটি টেকসই ঘর তৈরি করে তাদের সার্বক্ষণিক যত্ন নেয় তারা। নাতি নাতনিদের সাহচর্যে তাঁরা শান্তিপূর্ণ জীবনযাপন করেন।

জীবন যেহেতু ঈশ্বরের দান তাই আমিশ সম্প্রদায় কোনধরণের পরিবার সংকোচন নীতি মেনে চলে না। ফলে প্রতি পরিবারে ৮/১০ জন বাচ্চা জন্ম গ্রহণ করে। বাচ্চারা নিজেদের মধ্যে খেলাধূলা করে আনন্দময় সময় পার করে। অবসরে ছেলে বাচ্চারা পিতার চাষবাসে সহযোগিতা করে। মেয়ে বাচ্চারা মাকে কাপড় কাচাসহ গৃহস্থালী কাজে সাহায্য করে। 

শিক্ষা:

জীবনের প্রথম ছয়টি বছর আমিশ শিশুরা বাড়িতে একটি বিবর্তিত ডাচ ভাষায় কথা বলে। এরা এটাকে বলে পেনসিলভানিয়া ডাচ। কোনো ইংরেজি ভাষা বাড়িতে ব্যবহার করে না এবং স্কুলে না যাওয়া পর্যন্ত শিশুরা ইংরেজী জানে না, বোঝেও না।

আমিশদের লেখাপড়া খুবই মৌলিক। তারা একটা বড়  ক্লাসরুমে একসাথে পাঠ গ্রহণ করে। জীবনযাপনের জন্য শুধু প্রাথমিক জ্ঞানটুকু তারা অর্জন করে। সর্বোচ্চ অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত তাদের লেখাপড়া। তাদের শিক্ষকরাও অষ্টম শ্রেণি পাশ।  স্কুলের শিক্ষার মাধ্যম ইংরেজি। 

ব্যাপটিজম, বিবাহ এবং সংস্কৃতি:

সাধারণত ১৬ বছর পূর্ণ হলে আমিশ ছেলেমেয়েরা খ্রীষ্ট ধর্মে এবং আমিশ দর্শনের জীবনযাপন পদ্ধতিতে নিজেদেরকে দীক্ষিত করে। কেউ যদি আধুনিক জীবনযাপন পদ্ধতির মূলস্রোতে যেতে চায় তাহলে সেই সুযোগ তাকে দেয়া হয়। তবে প্রতি পাঁচজনের চারজনই আমিশ দর্শনের জীবনযাপন পদ্ধতি গ্রহণ করে। বাকীরা আমেরিকার মূলস্রোতে মিশে যায় এবং পরিবার থেকে স্থায়ীভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

আমিশ ছেলেরা খৃষ্ট ধর্মে দীক্ষিত হলে দাড়ি রেখে দেয় কিন্তু গোঁফ কেটে ফেলে। বিবাহিত ছেলেদের চেনার উপায় হলো গোঁফহীন বিশাল দাড়ি।

সাধারণত ২১/২২ বছরের মধ্যে আমিশ ছেলেমেয়েরা বিয়ে করে ফেলে। কনে নিজে থেকে বর পছন্দ করতে পারে। তবে তা চার্চের কাছে অনুমোদনপ্রাপ্ত হতে হবে। নির্দিষ্ট দিনে চার্চ সব পাত্রপাত্রীর তালিকা প্রকাশ করে। তারপর বর-কনের পরিবার নিজস্ব নিয়মে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিবাহকার্য সম্পন্ন করে।

আগেই বলেছি যে, আমিশ সম্প্রদায় যান্ত্রিক জীবনযাপন পছন্দ করে না। পরিবহনের জন্য তারা ঘোড়ার গাড়ি ব্যবহার করে। এজন্য তাদের মধ্যে ছুতার কামার ইত্যাদি নানান পেশার মানুষের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। তারা নিজেদের প্রয়োজন মিটিয়ে অর্থনৈতিকভাবে সাবলম্বী হতে বাণিজ্যিকভাবে পল্ট্রি, ডেইরী এবং গৃহনির্মাণ শিল্প গড়ে তুলেছে। কিন্তু তাদের মধ্যে কোন অর্থলোভ কাজ করে না। তারা অর্থ উপার্জনের জন্য বাইরের কোন চাকরি করে না। তারা সরকারকে বিধি অনুযায়ী ট্যাক্স দেয় কিন্তু সরকারের কাছ থেকে সোশ্যাল সিকিউরিটিসহ অন্যান্য সুবিধা গ্রহণ করে না।

আমিশ সম্প্রদায় বিভিন্ন খেলাধুলা, কমিউনিটিভিত্তিক বিভিন্ন অনুষ্ঠান করে থাকে। তারা সংগীত পরিবেশন করে কিন্তু কোন বাজনা বা যন্ত্রসংগীত ব্যবহার করে না। আমেরিকার আধুনিকতার এই চরম উৎকর্ষে আমিশদের জীবনযাপন সত্যিই একটি বিস্ময়কর ব্যাপার। একদিকে চরম ব্যক্তি স্বাধীনতা, অন্যদিকে পরিবার ও সম্প্রদায়ের স্বার্থে ব্যক্তি স্বাধীনতা স্বেচ্ছায় বিসর্জন। একদিকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির চরম ঝলকানি, অন্যদিকে মাটি ও প্রকৃতির মায়াবী কোলে মিটমিট করে জ্বলা মোমের প্রদীপ।

আমাদের গাড়িচালক কাম গাইড এমনভাবে গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলেন যে, স্থির মত কোন আমিশ মানুষের অবয়ব দেখা যাচ্ছিল না। ফলে তাদের কোন ছবিও তোলা যাচ্ছিল না। সবকিছু একটা রহস্যময়তা ধূম্রজালে আচ্ছন্ন মনে হচ্ছিল। তবে যেখানে নিষেধের বেড়াজাল সেখানেই মানবমনের সব আগ্রহ দানা বাঁধে। তাই আমাদের গাড়ি যখন একটি আইসক্রীম কাম বেকারীর দোকানে এসে দাঁড়ালো তখন সামনাসামনি দুটো আমিশ মেয়েকে দেখতে পেলাম। অবাক চোখে তাকিয়ে দেখি তারা আমাদের মতই রক্তমাংসের মানুষ। তারা আমাদের সাথে ইংরেজিতে কথা বলছে। তাদের নীল চোখের তারায় আমাদের মতই আলোর ঝিলিক। সাহস করে ছবি তোলার অনুরোধ জানাতেই মধুর হাসিতে রাজী হয়ে গেল !

সময় নষ্ট না করে ক্লিক ক্লিক !

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ 

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
সর্বশেষ খবর
তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি
তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!
২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!

১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা
৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’
‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত
ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা বাংলাদেশের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা বাংলাদেশের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবার বাগদানের আংটি দেখালেন রাশমিকা
প্রথমবার বাগদানের আংটি দেখালেন রাশমিকা

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

সিদ্ধিরগঞ্জে ইয়াবা ও হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪
সিদ্ধিরগঞ্জে ইয়াবা ও হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচনের সময়ে ভুয়া খবর প্রচারে জেল-জরিমানা
নির্বাচনের সময়ে ভুয়া খবর প্রচারে জেল-জরিমানা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ার ডিবির সাবেক ইনচার্জসহ দুইজনের প্রত্যাহার আদেশ বাতিল
বগুড়ার ডিবির সাবেক ইনচার্জসহ দুইজনের প্রত্যাহার আদেশ বাতিল

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সমবায় শিল্প বণিক সমিতির চেয়ারম্যানের ৪ বছরের কারাদণ্ড
বগুড়ায় সমবায় শিল্প বণিক সমিতির চেয়ারম্যানের ৪ বছরের কারাদণ্ড

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একটা বড় কাজ করতে যাচ্ছি, অনেক বেশি এক্সাইটেড: তানজিন তিশা
একটা বড় কাজ করতে যাচ্ছি, অনেক বেশি এক্সাইটেড: তানজিন তিশা

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়ায় উদ্ধার হওয়া ৩৯ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় উদ্ধার হওয়া ৩৯ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল সেনাবাহিনী

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন টিকিট কালোবাজারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন টিকিট কালোবাজারি গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন, নিজাম হাজারীর স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন, নিজাম হাজারীর স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বাশাআপ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
জাতীয় বাশাআপ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনশক্তি পাঠানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ-জাপান ১৩ সমঝোতা
জনশক্তি পাঠানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ-জাপান ১৩ সমঝোতা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের সবচেয়ে উঁচুতে জাতীয় পতাকা উড়ছে বাংলাবান্ধায়
দেশের সবচেয়ে উঁচুতে জাতীয় পতাকা উড়ছে বাংলাবান্ধায়

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেপ্তার ২
আশুগঞ্জে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেপ্তার ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ ডিসেম্বরের মধ্যে ঢাবি শিক্ষক মোনামির মামলা তদন্তের নির্দেশ
৯ ডিসেম্বরের মধ্যে ঢাবি শিক্ষক মোনামির মামলা তদন্তের নির্দেশ

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির মনোনীত প্রার্থীকে বীরগঞ্জ-কাহারোলে ব্যাপক সংবর্ধনা
বিএনপির মনোনীত প্রার্থীকে বীরগঞ্জ-কাহারোলে ব্যাপক সংবর্ধনা

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মাঠে হার্ট অ্যাটাকে কোচের মৃত্যু
মাঠে হার্ট অ্যাটাকে কোচের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ইজিবাইক চুরির অভিযোগ নারী কারাগারে
গাইবান্ধায় ইজিবাইক চুরির অভিযোগ নারী কারাগারে

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার প্রার্থিতা ঘোষণায় নির্বাচনী উচ্ছাসে উত্তাল দিনাজপুর
খালেদা জিয়ার প্রার্থিতা ঘোষণায় নির্বাচনী উচ্ছাসে উত্তাল দিনাজপুর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জন্মদিনে শাহরুখের হাতে নতুন ঘড়ি, উপহার দিলেন কে?
জন্মদিনে শাহরুখের হাতে নতুন ঘড়ি, উপহার দিলেন কে?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম