শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪০, বুধবার, ০২ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

মহাত্মা গান্ধীর ১৫০তম জন্মবার্ষিকী আজ

সত্য-ন্যায়-ভালোবাসার প্রতিচ্ছবি 'বাপুজি'

শামছুল হক রাসেল
অনলাইন ভার্সন
সত্য-ন্যায়-ভালোবাসার প্রতিচ্ছবি 'বাপুজি'

'মহাত্মা' শব্দটিকে যদি ভাঙা যায়, তবে তার অর্থ হয় 'মহান আত্না যার'। বিশ্বে এই নামে যে মানুষটির পরিচয়, তিনি হলেন মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী। তিনি ১৮৬৯ সালের ২ অক্টোবর ভারতের গুজরাটের পোরবন্দরে জন্মগ্রহণ করেন। 

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে অহিংসাকে ব্রত করে তিনি যে অবদান রেখেছেন, তার প্রতিদানে ভারতবাসী তাকে 'জাতির জনক' আখ্যা দিয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি পরিচিতি তিনি 'বাপু' বা 'বাপুজি' নামে। এই 'বাপু' শব্দটির অর্থ পিতা। সেই অর্থে পুরো জাতি তাকেই পিতার সম্মান দিয়েছে। আজ ভারতবাসীর জাতির জনক গান্ধীর ১৫০তম জন্মবার্ষিকী। দিনটি ভারতবাসী শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে। 

মহাত্মা গান্ধী যখন জন্মেছিলেন তখন সমগ্র ভারতবর্ষ পার করছিল এক ক্লান্তিকাল। পরাধীন দেশ, পরাধীন জাতি, অন্য কোনো রকম চিন্তার অবকাশ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না ভারতবর্ষে। ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে বার বার কেঁপে উঠছিল সেখানকার গলি পথ থেকে শুরু করে রাজপথ। তার দীর্ঘ আন্দোলনে সব সময় সাহস যুগিয়েছেন তার সহধর্মিণী কস্তুরবা গান্ধী। সাংসারিক জীবনে তিনি ছিলেন খুব অমায়িক। তিনি ছিলেন ৪ সন্তানের পিতা। সন্তানদের নাম হল- হরিলাল, মনিলাল, রামদাস ও দেবদাস।

১৮৯১ সালে লন্ডন থেকে ব্যারিস্টারি ডিগ্রি সম্পন্ন করে দেশে ফিরেন মহাত্মা গান্ধী। ১৮৯৩ সালে এক বছরের চুক্তিতে ব্রিটিশ উপনিবেশ দক্ষিণ আফ্রিকায় ওকালতি করতে যান। সেখানে গিয়ে তিনি বুঝলেন চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনে অনেক দূর এগিয়ে গেছে ব্রিটিশ শাসকরা। শুধু গায়ের রং কালো বলে ভারতীয়রা চরম লাঞ্ছনার ও বৈষম্যের শিকার হচ্ছিল সেখানে। 

ভারতবর্ষের শাসন ব্যবস্থার প্রতিচিত্র দক্ষিণ আফ্রিকায়ও খুঁজে পান তিনি। ২১ বছর দক্ষিণ আফ্রিকায় থেকে বর্ণবিদ্বেষের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যান তিনি। শেষ পর্যন্ত ১৯১৫ সালে ফিরে আসেন দেশের মাটিতে। পরের ১৫ বছর সত্য আর ন্যায়ের প্রতিষ্ঠায় শুরু হয় তার জীবনের আরও একটি সংগ্রামময় অধ্যায়। এই ১৫ বছরে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব হয়ে ওঠেন ছোটখাটো চেহারার স্বল্পভাষী মানুষটি। তার নেতৃত্বে অথবা তারই দিক-নির্দেশনায় একের পর এক আন্দোলন দেখেছে ভারতবাসী। সত্যের প্রতি আগ্রহ থেকেই তার 'সত্যাগ্রহ' আন্দোলন আসমুদ্র হিমাচলের মানুষকে এক অবস্থানে নিয়ে আসে। নিয়ে আসে সবাইকে একই গাছের তলায়। ধীরে ধীরে সবার কাছে তিনিই হয়ে হয়ে ওঠেন 'বাপু' বা 'বাপুজি'। পালন করতে চেয়েছে তারই নির্দেশ। আদর্শ নেতা হিসেবে সব কিছুই অনুকরণ করতে চেয়েছে তার অনুসারীরা। 

অনুকরণ করেছে তার সরল সাদাসিধে জীবনযাপন। তিনি নিজের রান্না নিজেই করতেন। নিজেই চালাতেন চরকা। সেই চরকার সুতো কেটে তা দিয়েই তৈরি করতেন খদ্দরের পোশাক। তার খদ্দরের পোশাক পরা শীর্ণ খর্ব অথচ আত্নবিশ্বাসে গরিমাময় গান্ধীজির মূর্তি ক্রমশ প্রতিবিম্বিত হয়েছে প্রত্যেক অনুসারীর মনে-প্রাণে। 

দক্ষিণ আফ্রিকায় তার আন্দোলনের ২১ বছর এবং ভারতবর্ষের ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের সংস্পর্শে বার বার তাকে জেলে বন্দী করেছে ব্রিটিশ প্রশাসন। জীবনের বিভিন্ন সময়ের জেলখাটার হিসাব কষলে দেখা যায় ৭ বছর তাকে কাটাতে হয়েছে কারাগারের অন্তরালে। কিন্তু ন্যায় ও সত্যের জন্য জেল খাটাকে কোন রকম নিচু চোখে দেখতেন না তিনি। 

গান্ধীজির যুক্তি ছিল,'আমি নিজে যদি জানি আমি যে কাজ করছি তা সঠিক, তার সঙ্গে রয়েছে আমার নিজের আত্নার সমর্থন, তবে এই কারাবন্দী হওয়া আমার পক্ষে সম্মানের।' অহিংসা, সত্য আর সমানাধিকার-ব্রিটিশ সিংহাসনকে পর্যদস্তু করতে গান্ধীর এই আন্দোলনের পথ যে কতদূর সঠিক ছিল তা ক্রমশ বুঝেছে ভারতবর্ষ। 

স্বাধীনতার উজ্জ্বল পথে তার দর্শন যে কতখানি গভীরে প্রোথিত ছিল তার সাক্ষী হিসেবে রয়ে গেছে ইতিহাস। ১৯৪৭ সালে টুকরো হয়ে স্বাধীনতা পেয়েছে ভারত ও পাকিস্তান। এর পরের বছর ১৯৪৮ সালের ১৩ জানুয়ারি দেশ ভাগের করুণ পরিণতিতে গভীর ব্যথিত হন গান্ধীজি। শুরু হয় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা। দাঙ্গার এই পৈশাচিকতা, বর্বরতা থামাতে ৭৮ বছর বয়সে অনশনে বসেন তিনি। টানা পাঁচ দিন অনশনের পর দেশের নেতাদের অনুরোধে খাবার গ্রহণ করেন তিনি। এর কিছুদিন পর ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারি এক উগ্র হিন্দুত্ববাদী নাথুরাম গডসের গুলিতে নিহত হন মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী। 

মহাত্মা গান্ধীর জীবন এবং তার আদর্শ আজও এই বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তরে এক সর্বজনগ্রাহ্য দর্শন। আজও সন্ত্রাসের কলুষ বাতাবরণ যখনই বিশ্বের কোথাও মাথাচাড়া দেয়, তখনই মনে পড়ে গান্ধীজির মনুষ্যত্ববাদ। অনেকেই এটিকে গান্ধীবাদ বলে থাকেন। 

মানুষের মনে পড়ে যায়, এই অকারণ হিংসা আর হানাহানির মাধ্যমে খুঁজে পাওয়া যায় না মানব জাতির শান্তি-সৌহার্দ্য। হিংসা হানাহানিতে বাড়তে থাকে মানুষে মানুষে বৈষম্য। মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে নিত্য নতুন সমস্যা। আর সে কারণেই মানব জাতির সংকটময় মুহূর্তগুলোতে এই মানুষটির অবিচল আত্নবিশ্বাস আমাদের অন্তরে জোগায় সাহসের দৃঢ়তা। দেখায় সেই পথ, যে পথে আছে সম্মান, আছে সত্য আর বিশ্বাসের উজ্জ্বল আলোকময় পুরস্কার। সবচেয়ে বড় কথা, সত্যের পথেই রয়েছে প্রকৃত আনন্দ।

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি
রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে
হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩
গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট
রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা
প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ
সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস
শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্নামেন্টের পর্দা উঠল
নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্নামেন্টের পর্দা উঠল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়
টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ
বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণার মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারী নিহত
সিরাজগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণার মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি ডিএমপি কমিশনারের
জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি ডিএমপি কমিশনারের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন