শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪০, বুধবার, ০২ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

মহাত্মা গান্ধীর ১৫০তম জন্মবার্ষিকী আজ

সত্য-ন্যায়-ভালোবাসার প্রতিচ্ছবি 'বাপুজি'

শামছুল হক রাসেল
অনলাইন ভার্সন
সত্য-ন্যায়-ভালোবাসার প্রতিচ্ছবি 'বাপুজি'

'মহাত্মা' শব্দটিকে যদি ভাঙা যায়, তবে তার অর্থ হয় 'মহান আত্না যার'। বিশ্বে এই নামে যে মানুষটির পরিচয়, তিনি হলেন মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী। তিনি ১৮৬৯ সালের ২ অক্টোবর ভারতের গুজরাটের পোরবন্দরে জন্মগ্রহণ করেন। 

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে অহিংসাকে ব্রত করে তিনি যে অবদান রেখেছেন, তার প্রতিদানে ভারতবাসী তাকে 'জাতির জনক' আখ্যা দিয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি পরিচিতি তিনি 'বাপু' বা 'বাপুজি' নামে। এই 'বাপু' শব্দটির অর্থ পিতা। সেই অর্থে পুরো জাতি তাকেই পিতার সম্মান দিয়েছে। আজ ভারতবাসীর জাতির জনক গান্ধীর ১৫০তম জন্মবার্ষিকী। দিনটি ভারতবাসী শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে। 

মহাত্মা গান্ধী যখন জন্মেছিলেন তখন সমগ্র ভারতবর্ষ পার করছিল এক ক্লান্তিকাল। পরাধীন দেশ, পরাধীন জাতি, অন্য কোনো রকম চিন্তার অবকাশ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না ভারতবর্ষে। ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে বার বার কেঁপে উঠছিল সেখানকার গলি পথ থেকে শুরু করে রাজপথ। তার দীর্ঘ আন্দোলনে সব সময় সাহস যুগিয়েছেন তার সহধর্মিণী কস্তুরবা গান্ধী। সাংসারিক জীবনে তিনি ছিলেন খুব অমায়িক। তিনি ছিলেন ৪ সন্তানের পিতা। সন্তানদের নাম হল- হরিলাল, মনিলাল, রামদাস ও দেবদাস।

১৮৯১ সালে লন্ডন থেকে ব্যারিস্টারি ডিগ্রি সম্পন্ন করে দেশে ফিরেন মহাত্মা গান্ধী। ১৮৯৩ সালে এক বছরের চুক্তিতে ব্রিটিশ উপনিবেশ দক্ষিণ আফ্রিকায় ওকালতি করতে যান। সেখানে গিয়ে তিনি বুঝলেন চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনে অনেক দূর এগিয়ে গেছে ব্রিটিশ শাসকরা। শুধু গায়ের রং কালো বলে ভারতীয়রা চরম লাঞ্ছনার ও বৈষম্যের শিকার হচ্ছিল সেখানে। 

ভারতবর্ষের শাসন ব্যবস্থার প্রতিচিত্র দক্ষিণ আফ্রিকায়ও খুঁজে পান তিনি। ২১ বছর দক্ষিণ আফ্রিকায় থেকে বর্ণবিদ্বেষের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যান তিনি। শেষ পর্যন্ত ১৯১৫ সালে ফিরে আসেন দেশের মাটিতে। পরের ১৫ বছর সত্য আর ন্যায়ের প্রতিষ্ঠায় শুরু হয় তার জীবনের আরও একটি সংগ্রামময় অধ্যায়। এই ১৫ বছরে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব হয়ে ওঠেন ছোটখাটো চেহারার স্বল্পভাষী মানুষটি। তার নেতৃত্বে অথবা তারই দিক-নির্দেশনায় একের পর এক আন্দোলন দেখেছে ভারতবাসী। সত্যের প্রতি আগ্রহ থেকেই তার 'সত্যাগ্রহ' আন্দোলন আসমুদ্র হিমাচলের মানুষকে এক অবস্থানে নিয়ে আসে। নিয়ে আসে সবাইকে একই গাছের তলায়। ধীরে ধীরে সবার কাছে তিনিই হয়ে হয়ে ওঠেন 'বাপু' বা 'বাপুজি'। পালন করতে চেয়েছে তারই নির্দেশ। আদর্শ নেতা হিসেবে সব কিছুই অনুকরণ করতে চেয়েছে তার অনুসারীরা। 

অনুকরণ করেছে তার সরল সাদাসিধে জীবনযাপন। তিনি নিজের রান্না নিজেই করতেন। নিজেই চালাতেন চরকা। সেই চরকার সুতো কেটে তা দিয়েই তৈরি করতেন খদ্দরের পোশাক। তার খদ্দরের পোশাক পরা শীর্ণ খর্ব অথচ আত্নবিশ্বাসে গরিমাময় গান্ধীজির মূর্তি ক্রমশ প্রতিবিম্বিত হয়েছে প্রত্যেক অনুসারীর মনে-প্রাণে। 

দক্ষিণ আফ্রিকায় তার আন্দোলনের ২১ বছর এবং ভারতবর্ষের ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের সংস্পর্শে বার বার তাকে জেলে বন্দী করেছে ব্রিটিশ প্রশাসন। জীবনের বিভিন্ন সময়ের জেলখাটার হিসাব কষলে দেখা যায় ৭ বছর তাকে কাটাতে হয়েছে কারাগারের অন্তরালে। কিন্তু ন্যায় ও সত্যের জন্য জেল খাটাকে কোন রকম নিচু চোখে দেখতেন না তিনি। 

গান্ধীজির যুক্তি ছিল,'আমি নিজে যদি জানি আমি যে কাজ করছি তা সঠিক, তার সঙ্গে রয়েছে আমার নিজের আত্নার সমর্থন, তবে এই কারাবন্দী হওয়া আমার পক্ষে সম্মানের।' অহিংসা, সত্য আর সমানাধিকার-ব্রিটিশ সিংহাসনকে পর্যদস্তু করতে গান্ধীর এই আন্দোলনের পথ যে কতদূর সঠিক ছিল তা ক্রমশ বুঝেছে ভারতবর্ষ। 

স্বাধীনতার উজ্জ্বল পথে তার দর্শন যে কতখানি গভীরে প্রোথিত ছিল তার সাক্ষী হিসেবে রয়ে গেছে ইতিহাস। ১৯৪৭ সালে টুকরো হয়ে স্বাধীনতা পেয়েছে ভারত ও পাকিস্তান। এর পরের বছর ১৯৪৮ সালের ১৩ জানুয়ারি দেশ ভাগের করুণ পরিণতিতে গভীর ব্যথিত হন গান্ধীজি। শুরু হয় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা। দাঙ্গার এই পৈশাচিকতা, বর্বরতা থামাতে ৭৮ বছর বয়সে অনশনে বসেন তিনি। টানা পাঁচ দিন অনশনের পর দেশের নেতাদের অনুরোধে খাবার গ্রহণ করেন তিনি। এর কিছুদিন পর ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারি এক উগ্র হিন্দুত্ববাদী নাথুরাম গডসের গুলিতে নিহত হন মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী। 

মহাত্মা গান্ধীর জীবন এবং তার আদর্শ আজও এই বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তরে এক সর্বজনগ্রাহ্য দর্শন। আজও সন্ত্রাসের কলুষ বাতাবরণ যখনই বিশ্বের কোথাও মাথাচাড়া দেয়, তখনই মনে পড়ে গান্ধীজির মনুষ্যত্ববাদ। অনেকেই এটিকে গান্ধীবাদ বলে থাকেন। 

মানুষের মনে পড়ে যায়, এই অকারণ হিংসা আর হানাহানির মাধ্যমে খুঁজে পাওয়া যায় না মানব জাতির শান্তি-সৌহার্দ্য। হিংসা হানাহানিতে বাড়তে থাকে মানুষে মানুষে বৈষম্য। মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে নিত্য নতুন সমস্যা। আর সে কারণেই মানব জাতির সংকটময় মুহূর্তগুলোতে এই মানুষটির অবিচল আত্নবিশ্বাস আমাদের অন্তরে জোগায় সাহসের দৃঢ়তা। দেখায় সেই পথ, যে পথে আছে সম্মান, আছে সত্য আর বিশ্বাসের উজ্জ্বল আলোকময় পুরস্কার। সবচেয়ে বড় কথা, সত্যের পথেই রয়েছে প্রকৃত আনন্দ।

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
রাঙামাটিতে হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে বাফুফের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা
অবশেষে বাফুফের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস
আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল
শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা
তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা
সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫
বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা