শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৬, মঙ্গলবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

ঘুরে আসুন নয়নাভিরাম চলনবিল থেকে

নাসিম উদ্দীন নাসিম, নাটোর
অনলাইন ভার্সন
ঘুরে আসুন নয়নাভিরাম চলনবিল থেকে

প্রবাদে আছে, বিল দেখতে চলন, গ্রাম দেখতে কলম। চলনবিলকে ষড়ঋতুর এই দেশে প্রতি ঋতুতে ভিন্ন ভিন্ন রূপে দেখা যায়। বর্ষায় সাগরের মতো বিশাল জলরাশি আর শরতে শান্ত জলরাশির ওপর ছোপ ছোপ সবুজ রঙের খেলা। হেমন্তে পাকা ধান আর সোঁদা মাটির গন্ধে ম ম করে চারদিক। 

শীতে হলুদ আর সবুজের নিধুয়া পাথার এবং গ্রীষ্মে চলনের রূপ রুক্ষ। যেকোনো ঋতুতে চলনবিলের মূল আকর্ষণ নৌকা ভ্রমণ। বর্ষার চলনবিলের রুদ্র মূর্তি এখন শান্ত, জলরাশি স্থির। নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা। নানা রঙের ফুল, হরেক রকম পাখির কলরব। এ যেন প্রকৃতির এক অপরূপ সাজ। তাই চলনবিলে নিরাপদে নৌকা ভ্রমণ করার জন্য শরতেই শ্রেষ্ঠ সময়। বিশেষ করে বর্ষার সময় এই বিলের বিশালতা বৃদ্ধি পায়। আবারও গ্রীস্মে এই বিল তার অন্য রূপ ধারণ করে। 

তবে চলনবিল যত রুপেই আমাদের কাছে দৃশ্যমান হোক না কেন তার মধ্যে এর নৌকা ভ্রমণ অর্থাৎ অথৈ জলরাশির দৃশ্য আমাদের অন্তরে স্থায়ীভাবে গেঁথে থাকে। বিস্তৃত জলরাশির বুকে ঢেউ ভাঙার খেলা। মাঝেমধ্যে দিগন্ত রেখায় সবুজের আলপনা। এরমধ্যে ঢেউ ভেঙে ছুটে চলেছে যান্ত্রিক শ্যালো নৌকা। আছে মাছ ধরার বিচিত্র আয়োজনও। এটাই বর্ষা মৌসুমের চলনবিল। 

নাটোর-সিরাজগঞ্জ-পাবনা জেলার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে এ বিলের অবস্থান। শুকনো মৌসুমে বিলের আয়তন অনেক কমে গেলেও তা প্রাণ ফিরে পায় বর্ষাকালে। তাই ভ্রমণ পিপাসুদের বর্ষা মৌসুমে চলনবিল হয়ে উঠেছে উপযুক্ত গন্তব্য।

বিশালতার দিকে থেকে চলনবিল দেশের অন্যতম বড় বিল। ১৯০৯ সালে চলনবিলের জরিপের এক প্রতিবেদনে আয়তন দেখানো হয় ১৪২ বর্গমাইল। এর মাঝে মাত্র ৩৩ বর্গমাইল এলাকায় সারা বছর পানি জমে থাকে। অবাক করার তথ্য এটাই যে, মাত্র ১ হাজার ৭৫৭ হেক্টর আয়তনের জায়গার মাঝে রয়েছে ৩৯টি বিল। এই ৩৯টি বিলসহ মোট ৫০টির ও বেশি বড় বড় বিলের সমন্বয়ে তৈরি হয়েছে আজকের চলনবিল। ৪ হাজার ২৮৬ হেক্টর আয়তনের ১৬টি নদী এবং ১২০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের ৩৯টি খাল ও অসংখ্য পুকুর।

দ্বীপের মতো গ্রামগুলো যেন একেকটা ভাসমান বাজার। বর্ষায় এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রাম, এক পাড়া থেকে অন্য পাড়া, গ্রাম থেকে শহর, স্কুল-কলেজসহ যোগাযোগের সব জায়গায় ভাসমান মানুষগুলোর নিত্য সঙ্গীই যেন ঐতিহ্যবাহী ডিঙি নৌকা। কোনোটা চলছে পাল উড়িয়ে, কোনোটা ঠেলা নৌকা, আবার কোনোটা স্টিলের তৈরি ইঞ্জিনচালিত। 

চলনবিলের সৌন্দর্যকে আরো আকর্ষণীয় করেছে বালিহাঁস, তিরমূল, বাটুলে, মুরগি, হাঁস, খয়রা, মানিক জোড়, ডুটরা, চাপাখি, লোহাড়াং, মেমারচ, বোতক, নলকাক, সাদা বক, কানাবক, ফেফী, ডাহুক, চখা, বকধেনু, ইচাবক, করা, কাছিচোরা, রাতচোরা, ভুবনচিলা, মাছরাঙা, পানকৌড়িসহ নানা প্রজাতির পাখ-পাখালি।

এক সময় খাদ্য ও মৎস্য সম্পদের সূতিকাগার হিসেবে পরিচিত ছিলো চলনবিল। বিলের মাছ ট্রেনযোগে যেত বর্তমান ভারতের পশ্চিমবঙ্গে। মাছের সে সমাহার এখন তেমনটি না থাকলে বহু প্রজাতির দেশি মাছের দেখা মিলবে বিলে। এর মধ্যে রুই, চিতল, বোয়াল, শিং, মাগুর, কই, শোল, গজার, টাকি, বাইম, পাবদা, ট্যাংরা, পুঁটি, টাটকিনি, ভেদা ও চাঁদা। বিলের যেখানেই পানি আছে, সেখানেই চোখে পড়বে মাছ ধরার ধুম। সুতিজাল, ভেশাল, খাঁড়া জাল, দোয়ার, চাঁই, বড়শিসহ বিভিন্ন মাছ ধরার যন্ত্র নিয়ে মেতে আছেন সব বয়সের মানুষ।

শরতের চলনবিলের রূপবিকাশে আরেকটি প্রধান আর্কষণ হচ্ছে জাতীয় ফুল শাপলা। এছাড়াও পদ্ম, কচুরিপানা ও বিলের নিচে থেকে গজিয়ে ওঠা ঘাস সৌন্দর্য বর্ধন করে থাকে। আর নানা রঙের বুনো ফুলের সাথে আছে সবুজ ধানের খেতে সাদা বক আর জলে পানকৌড়িদের ডুবসাঁতার খেলা।
 
চলনবিলের নামকরণের ইতিহাস আজও অজানা। বিশাল এই বিলকে কেন চলনবিল নামে ডাকা হয়, এর সঠিক উত্তর আজো কারো জানা নেই। তবে কথিত আছে, দুই হাজার বছর আগেও চলনবিল নামের কোন অস্তিত্ব ছিল না। এই অঞ্চল ছিল তখন সমুদ্রগর্ভে। কালের বিবর্তনে সমুদ্র সরে যায় দক্ষিণে। 

ব্রিটিশ গেজেটিয়ারে উলে­খ রয়েছে, সমুদ্র সরে যাওয়ার পর তার স্মৃতি ধরে রেখেছে চলনবিল। অন্যান্য বিলের মতো এই বিল স্থির নয়। তাই হয়তো নদীর মতো তেমন কোন স্রোত ছিল বলেই এর নাম হয়েছিল চলনবিল।

'ইম্পেরিয়াল গেজেটিয়ার অব ইন্ডিয়া’ নামক বই থেকে জানা যায়, নাটোর জেলার বড়াইগ্রাম, গুরুদাসপুর, সিংড়া, নওগাঁ জেলার রানীনগর, আত্রাই, সিরাজগঞ্জ জেলার তাড়াশ, রায়গঞ্জ, পাবনা জেলার চাটমোহর, ফরিদপুর, বেড়া এবং বগুড়া জেলার দক্ষিণাঞ্চল শেরপুর মিলেই বিশাল আয়তনের চলনবিল। ১৯১৪ সালে ঈশ্বরদী-সিরাজগঞ্জ রেলপথ স্থাপনের পর উত্তর-পশ্চিম-দক্ষিণসহ তিন অংশে চলনবিল বিভক্ত হয়।

বর্তমানে চলনবিল নাটোরের বড়াইগ্রাম, গুরুদাসপুর, সিংড়া, পাবনার চাটমোহর, ফরিদপুর এবং সিরাজগঞ্জের তাড়াশ ও রায়গঞ্জে অবস্থান করছে। ১৯৬৭ সালে প্রকাশিত ‘চলনবিলের ইতিকথা' বই থেকে জানা যায়, ১৮২৭ সালে জনবসতি এলাকা বাদ দিয়ে চলনবিলের জলমগ্ন অংশের আয়তন ছিল ৫০০ বর্গমাইলের ওপরে। এরপর ১৯০৯ সালে চলনবিল জরিপের এক প্রতিবেদনে আয়তন দেখানো হয় ১৪২ বর্গমাইল। এর মধ্যে ৩৩ বর্গমাইল এলাকায় সারা বছর পানি জমে থাকে। এসব নদ-নদী ও খালগুলোর মধ্যে রয়েছে আত্রাই, করতোয়া, বড়াল, মরা বড়াল, তেলকুপি (মরা আত্রাই), নবী হাজির জোলা, হক সাহেবের খাল ইত্যাদি।

চলনবিলে রয়েছে বিভিন্ন নামের অনেক বিল! জানিয়ে রাখা ভালো, বিস্তীর্ণ চলনবিলের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন নামে ১ হাজার ৭৫৭ হেক্টর আয়তনের ৩৯টি বিল। প্রধান ৩৯টি বিলসহ মোট ৫০টির বেশি বড় বড় বিলের সমন্বয়ে তৈরি হয়েছে চলনবিল। এই বিলগুলো চলনকে বিশালতা দিয়েছে। নানা রূপে সাজিয়েছে বিলের সৌন্দর্যকে। 

বিলগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছয়আনি বিল, বাঁইড়ার বিল, সাধুগাড়ি বিল, সাঁতৈল বিল, কুড়ালিয়া বিল, ঝাকড়ার বিল, কচুগাড়ী বিল, চাতরার বিল, নিহলগাড়ি বিল, চেচুয়া বিল, টেঙ্গরগাড়ি বিল, খোলার বিল, কুমীরাগাড়ি বিল, খৈগাড়ি বিল, বৃগরিলা বিল, দিগদাড়িয়া বিল, খুলুগাড়ি বিল, কচিয়ারবিল, ধলার বিল, ধরইল বিল, বড়বিলা, বালোয়া বিল, আমদাকুরি বিল, বাঙ্গাজালি বিল, হুলহুলিয়া বিল, কালামকুরী বিল, রঘু কদমা বিল, কুমিরা বিল, বোয়ালিয়া বিল, হরিবিল, বুড়ি বিল, রহুয়া বিল, সোনাডাঙ্গা বিল, তাড়াশের বড় বিল, বিদ্যাধর ঠাকরুণের বিল, নলুয়াকান্দি বিল, ঘরগ্রাম বিল, বেরোল বিল, কচিয়ার বিল, কাশিয়ার বিল, কাতল বিল, বাঘ মারা বিল, চিরল বিল, ডিকশী বিল, রুখলি ডাঙা বিল, রউল শেওলা বিল, পাতিয়া বিল, আইড়মারি বিল, কৈখোলা বিল, কানচগাড়ি বিল, গলিয়া বিল, চিনাডাঙ্গা বিল, মেরিগাছা বিল, খলিশাগাড়ির বিল প্রভৃতি।

এছাড়াও নাটোরের গুরুদাসপুরে খুবজিপুরগ্রামে দেখা যাবে চলনবিল জাদুঘর। এখানে পাবেন চলনবিলের বিভিন্ন ঐতিহ্যময় জিনিসপত্র। শান্ত জলরাশির, নির্মল বাতাসে ভরপুর প্রকৃতি আর প্রাচীন নিদর্শন দেখতে ঘুরে আসতে পারেন দেশের সবচেয়ে বড় বিল চলনবিল থেকে। 

বিলের মধ্যে যখন আপনি নৌকাভ্রমণে ব্যস্ত থাকবেন, তখন শুনতে পাবেন, আপনি একটি নদীও পার হচ্ছেন। বেশ কিছু নদ-নদী ও খাল আঁকাবাঁকা জলরাশিতে তৈরি করেছে চলনবিলের আলাদা সৌন্দর্য। উত্তর-পশ্চিম-দক্ষিণ এই তিন অংশে চলনবিল বিভক্ত হয়। 

বর্তমানে চলনবিলে নাটোরের বড়াইগ্রাম, গুরুদাসপুর, সিংড়া; পাবনার চাটমোহর, ভাক্সগুরা, ফরিদপুর এবং সিরাজগঞ্জের তাড়াশ ও রায়গঞ্জ উপজেলার ৬২টি ইউনিয়ন, আটটি পৌরসভা ও ১ হাজার ৬০০টি গ্রাম রয়েছে। পুরো অঞ্চলের লোকসংখ্যা ২০ লাখের বেশি। এ কারণে বিশাল বিল, জলরাশি, সবুজ ধানখেত, ফুল, পাখির পাশাপাশি চলনবিলে বেড়াতে গেলে পরিচয় হবে কিছু দর্শনীয় স্থানের সঙ্গে। 

দেখা পাবেন দেশের বড় গ্রামগুলোর মধ্যে অন্যতম কলম গ্রামেরও, যার কথা উলে­খ করা হয়েছে। এর মধ্যে পাবনার চাটমোহরে শাহি মসজিদ, জগন্নাথমন্দির; ফরিদপুরের বনওয়ারী নগর জমিদারবাড়ি; সিরাজগঞ্জের তাড়াশে দেখা যাবে রাধাগোবিন্দমন্দির, রশিকমন্দির, শিবমন্দির, বড় কুঞ্জবন দিঘি, উলিপুর দিঘি, মথুরা দিঘি, মাকরসন দিঘি। তাড়াশের কাছে পিঠে বিনসারা গ্রাম। 

সেখানে গিয়ে দেখা মিলবে কিংবদন্তি বেহুলা সুন্দরীর বাবা বাছো বানিয়া ওরফে সায় সওদাগরের বসতভিটা জিয়ন কূপ। এ ছাড়া সিংড়ার হযরত খাসি দেওয়ানের মাজার, ডুবন্ত সড়ক,চৌগ্রাম জমিদার বাড়ি ,নাটোরের গুরুদাসপুরে খুবজিপুর গ্রামে দেখা যাবে চলনবিল জাদুঘর। এখানে পাবেন চলনবিলের বিভিন্ন ঐতিহ্যময় জিনিসপত্র।

চলছে শরৎকাল। শান্ত জলরাশি, তাজা অক্সিজেনে ভরপুর নির্মল প্রকৃতি আর প্রাচীন নিদর্শন দেখতে ঘুরে আসতে পারেন চলনবিল থেকে।

কীভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে সিরাজগঞ্জের কাছিকাটা অথবা পাবনার চাটমোহর, ভাক্সগুরা, ফরিদপুর। সবখানেই বাসযোগে আসা যাবে। অন্যদিকে ঢাকা থেকে ট্রেনযোগে আসলে চাটমোহর অথবা ভাক্সগুরার বড়াল ব্রিজ স্টেশনে নেমে চলনবিল ঘোরা যাবে। দেশের অন্য যেকোনো স্থান থেকেই খুব সহজে বাসে আসা যাবে সিরাজগঞ্জের কাছিকাটা। কাছিকাটা নামলে সেখান থেকে ছোট–বড় নৌকায় চলনবিল ঘোরা যাবে। অন্যদিকে ব্যাটারিচালিত নৌকায় বিলের রাস্তা ধরে ঘুরে বেড়ানো যাবে। কাছিকাটা থেকে আট কিলোমিটার দূরে চাটমোহর বাজার। এছাড়া নাটোর শহরে নেমে অনায়াসেই যেতে পারবেন সিংড়ায় । 

বিডি প্রতিদিন / অন্তরা কবির 

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ
কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

রাশিয়া অধিকৃত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭
রাশিয়া অধিকৃত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি
অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু
মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’
শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা
কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'
'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'
'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত
শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা
২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ
রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প
শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত
চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি
মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’
‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত
চাঁদপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন
সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা
শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত
ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন
নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ