শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ মে, ২০১৪

টয়োটা নকিয়া স্যামসাং সনি কোকাকোলা নেসলে

বিনিয়োগে প্রবল আগ্রহ নিয়ে এসে খালি হাতে ফেরত

জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
বিনিয়োগে প্রবল আগ্রহ নিয়ে এসে খালি হাতে ফেরত

স্মার্ট ফোন তৈরি করার জন্য খ্যাতনামা ইলেকট্রনিক্স পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান স্যামসাং বাংলাদেশে কারখানা করার প্রস্তাব নিয়ে আসে ২০১২ সালের শেষে। এক বিলিয়ন ডলারের এ বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার ঢাকাস্থ রাষ্ট্রদূত লি ইয়ুন ইয়াং সরকারের প্রয়োজনীয় সব স্তরেই যোগাযোগ করেন। স্যামসাংয়ের প্রধান কার্যালয় থেকে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের প্রধান সরাসরি ফোন করে ঢাকায় বেপজার চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেন। ৫০ হাজার কর্মসংস্থানের এ কারখানা স্থাপনের জন্য আন্তরিকতার অভাব ছিল না স্যামসাং-এর। বার বার যোগাযোগ করা হয়। প্রথমে দুই হাজার একর জমি চাওয়া হলেও পরে ৫০০ প্লটের সমপরিমাণ জমির কথা বলা হয়। বেপজার পক্ষ থেকে তৎপরতা দেখানো হয়। কিন্তু চাহিদা মোতাবেক জমি পাওয়া যায়নি। কোরিয়া সরকারের পক্ষ থেকে বিকল্প হিসেবে চট্টগ্রামের কোরিয়ান ইপিজেডের প্রয়োজনীয় সরকারি অনুমোদন ও বিদ্যুৎ-গ্যাসের সংযোগের ব্যবস্থা করার অনুরোধ করা হয়। কিন্তু তাও হয়নি। ধাপে ধাপে অনুমোদনের জন্য স্যামস্যাং-এর হয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয় রাষ্ট্রদূতকে। একাধিক ধাপের কর্মকর্তারা এ জন্য উৎকোচও দাবি করেন। প্রায় দেড় বছর ঝুলে থাকার পর স্যামসাং তার প্রস্তাবনা ফিরিয়ে নেয়। এখন মিয়ানমার হতে সেই কারখানা স্থাপনের চূড়ান্ত প্রক্রিয়া চলছে। এক বৈঠকেই লোভনীয় এই প্রস্তাবের সব অনুমোদন দিয়েছে মিয়ানমার সরকার।

প্রায় একই পরিস্থিতি আরেক বিশ্বসেরা ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি সনি করপোরেশনের। তারা টেলিভিশন তৈরির জন্য কারখানা স্থাপন করার প্রস্তাব দিয়েছিল ২০১১ সালে। কিন্তু দুই বছর পরও তারা জমি পায়নি। বাংলাদেশ থেকে ফিরে গিয়ে সনি অবশ্য এরই মধ্যে কম্বোডিয়ায় তাদের কারখানা স্থাপন করে উৎপাদনও শুরু করে দিয়েছে। বরাবরই বাংলাদেশের উন্নয়নে আন্তরিকভাবে পাশে থাকা বন্ধু রাষ্ট্র জাপানের দূতাবাস এতে রীতিমতো অবাক হয়। কারণ বাংলাদেশে এযাবৎকালে সবচেয়ে বড় বিনিয়োগের কারখানা স্থাপনের প্রস্তাব ছিল স্যামসাং ও সনিরই। কিন্তু কোম্পানি দুটোকে রীতিমতো খালি হাতে ফিরে যেতে হলো। বরং উল্টো সময়ক্ষেপণেরও শিকার হলো। একইভাবে জাপানের আরেকটি ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি সুমিতমো কারখানার জন্য জায়গা চেয়েছিল। আগ্রহ দেখিয়েছিল মোটরগাড়ির কারখানা টয়োটাও। কিন্তু সরকার ইপিজেডের সম্প্রসারণ করতে চায়নি বলে এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে জায়গা দেওয়া সম্ভব হয়নি। একই পরিস্থিতি কোমল পানীয় প্রতিষ্ঠান কোকাকোলার। তারা গত ২০১০ সালে বাংলাদেশে প্লাট স্থাপনের প্রস্তাবনা নিয়ে আসে। ৫ কোটি ডলার বিনিয়োগের কারখানা স্থাপন করে ২০১৩ সালের মধ্যে উৎপাদন শুরু করতে চেয়েছিল কোকাকোলা। সে জন্য বাংলাদেশের আগের ব্যবসায়িক অংশীদার মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টকে বিশাল অঙ্কের ক্ষতিপূরণ এক কথায় দিয়ে দেয় কোকাকোলা। ভারতে থাকার আগের প্লান্ট বন্ধ করে দেওয়ায় দ্রুততা প্রয়োজন ছিল কোকাকোলার। কিন্তু সেই দ্রত সিদ্ধান্ত তো হয়ইনি, বরং উৎপাদন শুরুর যে প্রস্তাবিত তারিখ ছিল তার এক বছর পর পাওয়া যায় প্রাথমিক অনুমোদন। এখনো পুরোপুরি মেটেনি জমির সমস্যা। এখন ঢাকায় বিনিয়োগ না করে বিকল্প উপায়ে ব্যবসা করছে কোকাকোলা। প্লান্ট স্থাপনের জন্য আশপাশে বিকল্প দেশও খোঁজা হচ্ছে। প্রস্তাব এখনো তুলে না নিলেও উৎপাদন তারিখ পিছিয়ে গেছে দীর্ঘ সময়ের জন্য।

 

কোকাকোলা এখনো লেগে থাকলেও আরেক বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান নেসলে তাদের কারখানা স্থাপনে বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়ে এসেও পিছিয়ে এসেছে। তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশে নয়। একই পরিস্থিতি মার্কিন দুই বহুজাতিক বিনিয়োগকারী ডাবলিন গ্রুপ ও টাওয়ার করপোরেশনের। তারা পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা শুরু করলেও বাংলাদেশের পরিস্থিতি তাদের সেই আলোচনাতেই সীমিত রেখেছে।

হঠাৎ এত বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর বাংলাদেশে কারখানা করতে আগ্রহী হয়ে ওঠার কারণ কি শুধুই সস্তা শ্রম- জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক বিষয়াদির দেখভাল করা এক কর্মকর্তা জানান, মাল্টিন্যাশনাল প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে মহাগুরুত্ব বহন করা লন্ডনভিত্তিক ফিন্যান্সিয়াল টাইমস গ্রুপের এফডিআই ম্যাগাজিনের জরিপে ২০১০ সালে মোট প্রকল্প ও বিদেশি বিনিয়োগ বিভাগে প্রবৃদ্ধির হারে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে বাংলাদেশ শীর্ষস্থান অধিকার করেছিল। তখন বিশ্বের ৭০০ ইপিজেডের মধ্যে বাংলাদেশ একই সঙ্গে দুই খাতে সম্ভাবনাময় শীর্ষ তিনের মধ্যে স্থান করে নিয়েছিল। এ জন্যই মূলত ঝাঁপিয়ে পড়েছিল বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো।

তারপর কেন বিশাল বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়েও ফিরে গেল স্যামসাং, সনি, সুমিতমো, টয়োটারা এমন প্রশ্নের জবাবে কোরিয়া দূতাবাসের এক পদস্থ কূটনীতিকের খোলামেলা জবাব, একদম পাশাপাশি থাকা চট্টগ্রাম রপ্তানি উন্নয়ন অঞ্চলে (সিইপিজেড) সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ থাকছে, কিন্তু কোরিয়ান রপ্তানি উন্নয়ন অঞ্চলে (কেইপিজেড) বিদ্যুতই নেই। আবার মিয়ানমারে গেলে মন্ত্রী ও সরকারের প্রতিনিধিরা একবাক্যে নিশ্চয়তা দিচ্ছে সেখানে বিনিয়োগ করলে সব সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার। তাহলে স্যামসাং কেন এখান থেকে মিয়ানমারে যাবে না। বাংলাদেশে কোরিয়ান ইপিজেডের সমস্যার কথা বলতে গিয়ে তিনি জানান, ১৯৯৬ সালে কোরিয়ান ইপিজেড বাংলাদেশে রেজিস্ট্রেশন করে। প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ১৯৯৯ সালের আগস্টে জমি পাওয়া যায়। কিন্তু ব্যবসা পরিচালনার জন্য অপারেশনাল লাইসেন্স পাওয়া যায় ২০০৭ সালে। পরিবেশ ছাড়পত্র পাওয়া যায় ২০০৯ সালে। পরে পরিবেশ অধিদফতর থেকে এই ছাড়পত্র বাতিল করা হয়। আবার মন্ত্রণালয়ে আবেদন করলে তা ফিরে পাওয়া যায়। রেগুলেটরি অর্ডার বা অন্যান্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পাওয়া যায় ২০১০। কিন্তু অর্জিত জমির স্থানান্তর দলিল কার্যকর হয়নি। যে কারণে আইনগত বরাদ্দ না পাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি নিতে রাজি হচ্ছেন না। আবার ২ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলার বিনিয়োগের ৩৩ কেভি পাওয়ার সাপ্লাই লাইন ও ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার সঞ্চালন লাইন স্থাপন করা হয়েছিল। যা ৮ কোটি ৪০ লাখ টাকার সিকিউরিটি ডিপোজিটের মাধ্যমে সচল করা হয়েছিল। তাও অবৈধভাবে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। অন্যদিকে জাপান দূতাবাসের অপর এক কূটনীতিক বললেন, বাংলাদেশে ইচ্ছা ও বাস্তবতার মধ্যে অনেক ব্যবধান। এখানে কোনো ভালো ইচ্ছা বাস্তবায়নেও পদে পদে বাধা আসে। তাই এখানে অনেক ইতিবাচক বিষয়ও বাস্তবায়ন সম্ভব হয় না। এই কূটনীতিক তার দেশে আয়োজিত এক মেলার অভিজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, সেখানে বড় বড় সব বিনিয়োগকারীই ছিলেন। তারা কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম ও মিয়ানমারের বিষয়ে আগ্রহ দেখালেন। কিন্তু কেউই বাংলাদেশের কথা বললেন না। এটা দেশের নেতিবাচক ইমেজের কারণেই হয়েছে।

জাপান ও কোরিয়ার এই দুই কূটনীতিকের মতে, বাংলাদেশে সবার আগে বিনিয়োগের পরিবেশ তৈরি করতে হবে। এখানকার আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, বিদ্যুৎ-গ্যাসসহ ইউটিলিটি সমস্যা, জমির ক্ষেত্রে বাড়তি চার্জ আদায়, নানান প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও রানা প্লাজা ধসের মতো দুর্যোগ, প্রয়োজনীয় যোগাযোগ অবকাঠামো না থাকা, ঢাকা-সিউল সরাসরি বিমান ফ্লাইট না থাকা, ঢাকা-টোকিও ফ্লাইট স্বল্পতা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিশেষ বাধা। সেই সঙ্গে আছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, সঠিক সময়ে দ্রুত ও কার্যকর সিদ্ধান্ত গ্রহণের সীমাবদ্ধতা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মোজাম্মেলের বাড়িতে আহত কিশোরের মৃত্যু
মোজাম্মেলের বাড়িতে আহত কিশোরের মৃত্যু
ইসির সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক আজ
গঠিত হলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন
গঠিত হলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন
মব জাস্টিসের কথা বোঝানোর চেষ্টা করবেন না
মব জাস্টিসের কথা বোঝানোর চেষ্টা করবেন না
রাস্তা আটকে দাবি আদায়ের চর্চা বন্ধ করতে হবে
রাস্তা আটকে দাবি আদায়ের চর্চা বন্ধ করতে হবে
চিকিৎসকদের অনুমতি পেলে খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন
চিকিৎসকদের অনুমতি পেলে খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন
অর্থনীতি অনেকটাই স্থবির হয়ে গেছে
অর্থনীতি অনেকটাই স্থবির হয়ে গেছে
বাংলা ভাষা ও খাবার প্রিয় চীনা ছাত্রের
বাংলা ভাষা ও খাবার প্রিয় চীনা ছাত্রের
বিগত সরকার আইয়ামে জাহেলিয়া প্রতিষ্ঠা করে
বিগত সরকার আইয়ামে জাহেলিয়া প্রতিষ্ঠা করে
আসছে তিন হাজার কোটি টাকার ভোট
আসছে তিন হাজার কোটি টাকার ভোট
ষড়যন্ত্র করবেন না দ্রুত নির্বাচন দিন
ষড়যন্ত্র করবেন না দ্রুত নির্বাচন দিন
চমক আসছে কাউন্সিলে
চমক আসছে কাউন্সিলে
সর্বশেষ খবর
কাঠবোঝাই নৌকাটি তিন দিনেও ছাড়েনি আরাকান আর্মি
কাঠবোঝাই নৌকাটি তিন দিনেও ছাড়েনি আরাকান আর্মি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুবাই পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দুবাই পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে মোটরসাইকেল-ইজিবাইক সংঘর্ষে নিহত ২
রাজবাড়ীতে মোটরসাইকেল-ইজিবাইক সংঘর্ষে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডিএতে দুদকের অভিযান
সিডিএতে দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অবৈধ বিড়ি-সিগারেট ও তামাক পণ্যের বিরুদ্ধে এনবিআরের সাঁড়াশি অভিযান
অবৈধ বিড়ি-সিগারেট ও তামাক পণ্যের বিরুদ্ধে এনবিআরের সাঁড়াশি অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা পুনর্গঠনে লাগবে ৫৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিসংঘ
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা পুনর্গঠনে লাগবে ৫৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের এমডিকে সময় দিলেন না ডিসি
সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের এমডিকে সময় দিলেন না ডিসি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে ট্রাক-নছিমন সংঘর্ষে নিহত ১
মাদারীপুরে ট্রাক-নছিমন সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসিকে সহযোগিতা করলে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার সম্ভাবনা ৯৯ শতাংশ’
‘ইসিকে সহযোগিতা করলে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার সম্ভাবনা ৯৯ শতাংশ’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে বিএনপির প্রস্তুতি সভা
ফরিদপুরে বিএনপির প্রস্তুতি সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেই ছাড়বো : হাসনাত
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেই ছাড়বো : হাসনাত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়িতে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল রাজমিস্ত্রির
বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল রাজমিস্ত্রির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ‘কফিন মিছিল’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ‘কফিন মিছিল’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে কিশোর কিশোরীদের হ্যান্ডবল 
ও ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে কিশোর কিশোরীদের হ্যান্ডবল  ও ফুটবল খেলা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২
রাজবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দেশে বারবার গণতন্ত্র হরণ হয়েছে, বিএনপি পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছে’
‘দেশে বারবার গণতন্ত্র হরণ হয়েছে, বিএনপি পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বপ্নপুরী থেকে উদ্ধার ৫ ভালুকের ঠাঁই হলো সাফারি পার্কে
স্বপ্নপুরী থেকে উদ্ধার ৫ ভালুকের ঠাঁই হলো সাফারি পার্কে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইলিয়াছ
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের নতুন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইলিয়াছ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ওয়ালটন ইউনিফাই অল ইন ওয়ান পিসিতে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট
ওয়ালটন ইউনিফাই অল ইন ওয়ান পিসিতে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত ডিসকাউন্ট

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নারায়ণগঞ্জে ডেভিল হান্টসহ নিয়মিত অভিযানে গ্রেফতার ৫২
নারায়ণগঞ্জে ডেভিল হান্টসহ নিয়মিত অভিযানে গ্রেফতার ৫২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএনসিসির প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন মোহাম্মদ এজাজ
ডিএনসিসির প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন মোহাম্মদ এজাজ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘হাসিনা ক্ষমতায় থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে’
‘হাসিনা ক্ষমতায় থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রশিবিরের সঙ্গে যুক্ত হলে নষ্ট হওয়ার সুযোগ নেই: নূরুল ইসলাম বুলবুল
ছাত্রশিবিরের সঙ্গে যুক্ত হলে নষ্ট হওয়ার সুযোগ নেই: নূরুল ইসলাম বুলবুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে কবর থেকে তোলা হল লাশ
মানিকগঞ্জে কবর থেকে তোলা হল লাশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় পথচারী নিহত
বাসচাপায় পথচারী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন : শিক্ষার্থীদের কাউন্সিলিং সেবা দেবে ইউজিসি ও ইউনেস্কো
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন : শিক্ষার্থীদের কাউন্সিলিং সেবা দেবে ইউজিসি ও ইউনেস্কো

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় এসপি তানভীর সালেহীন কারাগারে
হত্যা মামলায় এসপি তানভীর সালেহীন কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আয়নাঘর পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা
আয়নাঘর পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫০০ কোটি টাকার নকশিপল্লী প্রকল্প হচ্ছে ২০০ কোটিতে
৩৫০০ কোটি টাকার নকশিপল্লী প্রকল্প হচ্ছে ২০০ কোটিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনা বহুমুখী সেতুতে আর উঠবে না ট্রেন
যমুনা বহুমুখী সেতুতে আর উঠবে না ট্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য নানা জটিলতা তৈরি করেছে: শশী থারুর
হাসিনার সাম্প্রতিক বক্তব্য নানা জটিলতা তৈরি করেছে: শশী থারুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে আক্রমণের প্রস্তুতি ইসরায়েলের, রিপোর্ট
মিশরে আক্রমণের প্রস্তুতি ইসরায়েলের, রিপোর্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়নাঘরেই রাখা হয়েছিল, চিনতে পারলেন নাহিদ ও আসিফ
আয়নাঘরেই রাখা হয়েছিল, চিনতে পারলেন নাহিদ ও আসিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা নির্দেশ দিয়েছিলেন—‘বিক্ষোভের নেতাদের হত্যা করুন, লাশ গুম করুন’
হাসিনা নির্দেশ দিয়েছিলেন—‘বিক্ষোভের নেতাদের হত্যা করুন, লাশ গুম করুন’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার বিষয়ে যা জানালেন জাহিদ হোসেন
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার বিষয়ে যা জানালেন জাহিদ হোসেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারদা পুলিশ একাডেমি থেকে এসপি তানভীর আটক
সারদা পুলিশ একাডেমি থেকে এসপি তানভীর আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতা ধরে রাখতেই জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নৃশংস হত্যাকাণ্ড: জাতিসংঘ
ক্ষমতা ধরে রাখতেই জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নৃশংস হত্যাকাণ্ড: জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শর্ত দিয়ে রাশিয়াকে কুর্স্ক ছাড়তে রাজি ইউক্রেন
শর্ত দিয়ে রাশিয়াকে কুর্স্ক ছাড়তে রাজি ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কর্মসূচি ঘোষণা
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের কর্মসূচি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়নাঘর নিয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন ভারতীয় সাংবাদিক
আয়নাঘর নিয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন ভারতীয় সাংবাদিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক
বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিএমপির সাবেক কমিশনার সাইফুল ইসলাম গ্রেফতার
সিএমপির সাবেক কমিশনার সাইফুল ইসলাম গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজ পালনে এ বছর যেসব শর্ত দিল সৌদি আরব
হজ পালনে এ বছর যেসব শর্ত দিল সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের নিজ ভূখণ্ডেই থাকতে দিতে হবে : মিশর
ফিলিস্তিনিদের নিজ ভূখণ্ডেই থাকতে দিতে হবে : মিশর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সামরিক অভিযানের হুঁশিয়ারি হুতি নেতার
ইসরায়েলকে সামরিক অভিযানের হুঁশিয়ারি হুতি নেতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ জাতীর পার্টির মহাসচিব চুন্নুর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ জাতীর পার্টির মহাসচিব চুন্নুর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করলেন জর্ডান বাদশাহ
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করলেন জর্ডান বাদশাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে থাকা আয়নাঘর খুঁজে বের করা হবে : প্রেস সচিব
সারা দেশে থাকা আয়নাঘর খুঁজে বের করা হবে : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাট-ট্যাক্সের জাঁতাকলে বিস্কুটের প্যাকেট আর কত ছোট হবে, সরকারের কাছে ব্যবসায়ীর প্রশ্ন
ভ্যাট-ট্যাক্সের জাঁতাকলে বিস্কুটের প্যাকেট আর কত ছোট হবে, সরকারের কাছে ব্যবসায়ীর প্রশ্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গণহত্যার দায়ে মামলা: ১০ দিনের রিমান্ডে নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান
গণহত্যার দায়ে মামলা: ১০ দিনের রিমান্ডে নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইন্টেরিম, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করো, করতে হবে’
‘ইন্টেরিম, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করো, করতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএনসিসির প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন মোহাম্মদ এজাজ
ডিএনসিসির প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পেলেন মোহাম্মদ এজাজ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রখ্যাত স্থপতি লাইলুন নাহার একরাম আর নেই
প্রখ্যাত স্থপতি লাইলুন নাহার একরাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গাজা দখল পরিকল্পনাকে হাস্যকর বলে তীব্র প্রতিক্রিয়া উত্তর কোরিয়ার
ট্রাম্পের গাজা দখল পরিকল্পনাকে হাস্যকর বলে তীব্র প্রতিক্রিয়া উত্তর কোরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চিকিৎসায় প্রতি বছর বাংলাদেশিদের থেকে ভারতের আয় ১০ বিলিয়ন ডলার’
‘চিকিৎসায় প্রতি বছর বাংলাদেশিদের থেকে ভারতের আয় ১০ বিলিয়ন ডলার’

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যে খেলার মাঠ থেকে মিললো ১৭৫ যুদ্ধবোমা
যুক্তরাজ্যে খেলার মাঠ থেকে মিললো ১৭৫ যুদ্ধবোমা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিনবার বিচ্ছেদের পরও চতুর্থ বিয়ের স্বপ্ন দেখেন লাকি আলী
তিনবার বিচ্ছেদের পরও চতুর্থ বিয়ের স্বপ্ন দেখেন লাকি আলী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
চমক আসছে কাউন্সিলে
চমক আসছে কাউন্সিলে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিবিপ্লবের শঙ্কা এবং ‘ডেভিল হান্ট’
প্রতিবিপ্লবের শঙ্কা এবং ‘ডেভিল হান্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব
সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব

সম্পাদকীয়

আসছে তিন হাজার কোটি টাকার ভোট
আসছে তিন হাজার কোটি টাকার ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

গোলাপি বাসের শুরুতেই হোঁচট
গোলাপি বাসের শুরুতেই হোঁচট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মব জাস্টিসের কথা বোঝানোর চেষ্টা করবেন না
মব জাস্টিসের কথা বোঝানোর চেষ্টা করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যোগাযোগ ভোগান্তিতে কোটি মানুষ
যোগাযোগ ভোগান্তিতে কোটি মানুষ

নগর জীবন

নগদের ২৩০০ কোটি টাকার দুর্নীতির প্রমাণ দুদকে
নগদের ২৩০০ কোটি টাকার দুর্নীতির প্রমাণ দুদকে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ আন্দোলনে উত্তাল ঢাকা
পাঁচ আন্দোলনে উত্তাল ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমহর্ষক আয়নাঘর প্রকাশ্যে
রোমহর্ষক আয়নাঘর প্রকাশ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনজীবীর ফি নির্ধারণে থাকতে হবে লিখিত চুক্তি
আইনজীবীর ফি নির্ধারণে থাকতে হবে লিখিত চুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৪০০ বছরের পোড়াদহ মেলা
৪০০ বছরের পোড়াদহ মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসকদের অনুমতি পেলে খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন
চিকিৎসকদের অনুমতি পেলে খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গঠিত হলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন
গঠিত হলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাগুন ভালোবাসা দিবস ঘিরে আগুন রাজধানীর ফুলের বাজার
ফাগুন ভালোবাসা দিবস ঘিরে আগুন রাজধানীর ফুলের বাজার

নগর জীবন

বিক্রি ভালো, দামে অখুশি চাষি
বিক্রি ভালো, দামে অখুশি চাষি

নগর জীবন

বাংলা ভাষা ও খাবার প্রিয় চীনা ছাত্রের
বাংলা ভাষা ও খাবার প্রিয় চীনা ছাত্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০-২০টি নারী আসন যুক্তিসংগত
সংসদে ১০-২০টি নারী আসন যুক্তিসংগত

নগর জীবন

মোজাম্মেলের বাড়িতে আহত কিশোরের মৃত্যু
মোজাম্মেলের বাড়িতে আহত কিশোরের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক শ্রমিকের বদলায়নি ভাগ্য, উদ্বেগ শিশুশ্রমে
অনেক শ্রমিকের বদলায়নি ভাগ্য, উদ্বেগ শিশুশ্রমে

পেছনের পৃষ্ঠা

এসিল্যান্ডের ওপর হামলাচেষ্টায় কথিত সমন্বয়ক গ্রেপ্তার
এসিল্যান্ডের ওপর হামলাচেষ্টায় কথিত সমন্বয়ক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

শটগানের কার্তুজসহ দুই পুলিশ গ্রেপ্তার
শটগানের কার্তুজসহ দুই পুলিশ গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

শ্রমিক অসন্তোষে তৈরি পোশাকশিল্পে উদ্বেগ
শ্রমিক অসন্তোষে তৈরি পোশাকশিল্পে উদ্বেগ

নগর জীবন

বিশ্বকাপজয়ী নাবিলের হঠাৎ অবসর
বিশ্বকাপজয়ী নাবিলের হঠাৎ অবসর

মাঠে ময়দানে

দফায় দফায় হামলা, বাড়িঘর ভাঙচুর, গরু লুট
দফায় দফায় হামলা, বাড়িঘর ভাঙচুর, গরু লুট

দেশগ্রাম

জনবলসহ নানা সংকট, খুঁড়িয়ে স্বাস্থ্যসেবা
জনবলসহ নানা সংকট, খুঁড়িয়ে স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

আসালঙ্কার সেঞ্চুরির ম্যাচ জিতল শ্রীলঙ্কা
আসালঙ্কার সেঞ্চুরির ম্যাচ জিতল শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

অবশেষে অধিনায়ক মুন্নাকে স্মরণ বাফুফের
অবশেষে অধিনায়ক মুন্নাকে স্মরণ বাফুফের

মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলদাতা হলান্ড
প্রিমিয়ার লিগে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলদাতা হলান্ড

মাঠে ময়দানে