শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ মে, ২০১৪

টয়োটা নকিয়া স্যামসাং সনি কোকাকোলা নেসলে

বিনিয়োগে প্রবল আগ্রহ নিয়ে এসে খালি হাতে ফেরত

জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
বিনিয়োগে প্রবল আগ্রহ নিয়ে এসে খালি হাতে ফেরত

স্মার্ট ফোন তৈরি করার জন্য খ্যাতনামা ইলেকট্রনিক্স পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান স্যামসাং বাংলাদেশে কারখানা করার প্রস্তাব নিয়ে আসে ২০১২ সালের শেষে। এক বিলিয়ন ডলারের এ বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার ঢাকাস্থ রাষ্ট্রদূত লি ইয়ুন ইয়াং সরকারের প্রয়োজনীয় সব স্তরেই যোগাযোগ করেন। স্যামসাংয়ের প্রধান কার্যালয় থেকে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের প্রধান সরাসরি ফোন করে ঢাকায় বেপজার চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেন। ৫০ হাজার কর্মসংস্থানের এ কারখানা স্থাপনের জন্য আন্তরিকতার অভাব ছিল না স্যামসাং-এর। বার বার যোগাযোগ করা হয়। প্রথমে দুই হাজার একর জমি চাওয়া হলেও পরে ৫০০ প্লটের সমপরিমাণ জমির কথা বলা হয়। বেপজার পক্ষ থেকে তৎপরতা দেখানো হয়। কিন্তু চাহিদা মোতাবেক জমি পাওয়া যায়নি। কোরিয়া সরকারের পক্ষ থেকে বিকল্প হিসেবে চট্টগ্রামের কোরিয়ান ইপিজেডের প্রয়োজনীয় সরকারি অনুমোদন ও বিদ্যুৎ-গ্যাসের সংযোগের ব্যবস্থা করার অনুরোধ করা হয়। কিন্তু তাও হয়নি। ধাপে ধাপে অনুমোদনের জন্য স্যামস্যাং-এর হয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয় রাষ্ট্রদূতকে। একাধিক ধাপের কর্মকর্তারা এ জন্য উৎকোচও দাবি করেন। প্রায় দেড় বছর ঝুলে থাকার পর স্যামসাং তার প্রস্তাবনা ফিরিয়ে নেয়। এখন মিয়ানমার হতে সেই কারখানা স্থাপনের চূড়ান্ত প্রক্রিয়া চলছে। এক বৈঠকেই লোভনীয় এই প্রস্তাবের সব অনুমোদন দিয়েছে মিয়ানমার সরকার।

প্রায় একই পরিস্থিতি আরেক বিশ্বসেরা ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি সনি করপোরেশনের। তারা টেলিভিশন তৈরির জন্য কারখানা স্থাপন করার প্রস্তাব দিয়েছিল ২০১১ সালে। কিন্তু দুই বছর পরও তারা জমি পায়নি। বাংলাদেশ থেকে ফিরে গিয়ে সনি অবশ্য এরই মধ্যে কম্বোডিয়ায় তাদের কারখানা স্থাপন করে উৎপাদনও শুরু করে দিয়েছে। বরাবরই বাংলাদেশের উন্নয়নে আন্তরিকভাবে পাশে থাকা বন্ধু রাষ্ট্র জাপানের দূতাবাস এতে রীতিমতো অবাক হয়। কারণ বাংলাদেশে এযাবৎকালে সবচেয়ে বড় বিনিয়োগের কারখানা স্থাপনের প্রস্তাব ছিল স্যামসাং ও সনিরই। কিন্তু কোম্পানি দুটোকে রীতিমতো খালি হাতে ফিরে যেতে হলো। বরং উল্টো সময়ক্ষেপণেরও শিকার হলো। একইভাবে জাপানের আরেকটি ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি সুমিতমো কারখানার জন্য জায়গা চেয়েছিল। আগ্রহ দেখিয়েছিল মোটরগাড়ির কারখানা টয়োটাও। কিন্তু সরকার ইপিজেডের সম্প্রসারণ করতে চায়নি বলে এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে জায়গা দেওয়া সম্ভব হয়নি। একই পরিস্থিতি কোমল পানীয় প্রতিষ্ঠান কোকাকোলার। তারা গত ২০১০ সালে বাংলাদেশে প্লাট স্থাপনের প্রস্তাবনা নিয়ে আসে। ৫ কোটি ডলার বিনিয়োগের কারখানা স্থাপন করে ২০১৩ সালের মধ্যে উৎপাদন শুরু করতে চেয়েছিল কোকাকোলা। সে জন্য বাংলাদেশের আগের ব্যবসায়িক অংশীদার মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টকে বিশাল অঙ্কের ক্ষতিপূরণ এক কথায় দিয়ে দেয় কোকাকোলা। ভারতে থাকার আগের প্লান্ট বন্ধ করে দেওয়ায় দ্রুততা প্রয়োজন ছিল কোকাকোলার। কিন্তু সেই দ্রত সিদ্ধান্ত তো হয়ইনি, বরং উৎপাদন শুরুর যে প্রস্তাবিত তারিখ ছিল তার এক বছর পর পাওয়া যায় প্রাথমিক অনুমোদন। এখনো পুরোপুরি মেটেনি জমির সমস্যা। এখন ঢাকায় বিনিয়োগ না করে বিকল্প উপায়ে ব্যবসা করছে কোকাকোলা। প্লান্ট স্থাপনের জন্য আশপাশে বিকল্প দেশও খোঁজা হচ্ছে। প্রস্তাব এখনো তুলে না নিলেও উৎপাদন তারিখ পিছিয়ে গেছে দীর্ঘ সময়ের জন্য।

 

কোকাকোলা এখনো লেগে থাকলেও আরেক বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান নেসলে তাদের কারখানা স্থাপনে বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়ে এসেও পিছিয়ে এসেছে। তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশে নয়। একই পরিস্থিতি মার্কিন দুই বহুজাতিক বিনিয়োগকারী ডাবলিন গ্রুপ ও টাওয়ার করপোরেশনের। তারা পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা শুরু করলেও বাংলাদেশের পরিস্থিতি তাদের সেই আলোচনাতেই সীমিত রেখেছে।

হঠাৎ এত বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর বাংলাদেশে কারখানা করতে আগ্রহী হয়ে ওঠার কারণ কি শুধুই সস্তা শ্রম- জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক বিষয়াদির দেখভাল করা এক কর্মকর্তা জানান, মাল্টিন্যাশনাল প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে মহাগুরুত্ব বহন করা লন্ডনভিত্তিক ফিন্যান্সিয়াল টাইমস গ্রুপের এফডিআই ম্যাগাজিনের জরিপে ২০১০ সালে মোট প্রকল্প ও বিদেশি বিনিয়োগ বিভাগে প্রবৃদ্ধির হারে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে বাংলাদেশ শীর্ষস্থান অধিকার করেছিল। তখন বিশ্বের ৭০০ ইপিজেডের মধ্যে বাংলাদেশ একই সঙ্গে দুই খাতে সম্ভাবনাময় শীর্ষ তিনের মধ্যে স্থান করে নিয়েছিল। এ জন্যই মূলত ঝাঁপিয়ে পড়েছিল বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো।

তারপর কেন বিশাল বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়েও ফিরে গেল স্যামসাং, সনি, সুমিতমো, টয়োটারা এমন প্রশ্নের জবাবে কোরিয়া দূতাবাসের এক পদস্থ কূটনীতিকের খোলামেলা জবাব, একদম পাশাপাশি থাকা চট্টগ্রাম রপ্তানি উন্নয়ন অঞ্চলে (সিইপিজেড) সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ থাকছে, কিন্তু কোরিয়ান রপ্তানি উন্নয়ন অঞ্চলে (কেইপিজেড) বিদ্যুতই নেই। আবার মিয়ানমারে গেলে মন্ত্রী ও সরকারের প্রতিনিধিরা একবাক্যে নিশ্চয়তা দিচ্ছে সেখানে বিনিয়োগ করলে সব সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার। তাহলে স্যামসাং কেন এখান থেকে মিয়ানমারে যাবে না। বাংলাদেশে কোরিয়ান ইপিজেডের সমস্যার কথা বলতে গিয়ে তিনি জানান, ১৯৯৬ সালে কোরিয়ান ইপিজেড বাংলাদেশে রেজিস্ট্রেশন করে। প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ১৯৯৯ সালের আগস্টে জমি পাওয়া যায়। কিন্তু ব্যবসা পরিচালনার জন্য অপারেশনাল লাইসেন্স পাওয়া যায় ২০০৭ সালে। পরিবেশ ছাড়পত্র পাওয়া যায় ২০০৯ সালে। পরে পরিবেশ অধিদফতর থেকে এই ছাড়পত্র বাতিল করা হয়। আবার মন্ত্রণালয়ে আবেদন করলে তা ফিরে পাওয়া যায়। রেগুলেটরি অর্ডার বা অন্যান্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পাওয়া যায় ২০১০। কিন্তু অর্জিত জমির স্থানান্তর দলিল কার্যকর হয়নি। যে কারণে আইনগত বরাদ্দ না পাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি নিতে রাজি হচ্ছেন না। আবার ২ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলার বিনিয়োগের ৩৩ কেভি পাওয়ার সাপ্লাই লাইন ও ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার সঞ্চালন লাইন স্থাপন করা হয়েছিল। যা ৮ কোটি ৪০ লাখ টাকার সিকিউরিটি ডিপোজিটের মাধ্যমে সচল করা হয়েছিল। তাও অবৈধভাবে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। অন্যদিকে জাপান দূতাবাসের অপর এক কূটনীতিক বললেন, বাংলাদেশে ইচ্ছা ও বাস্তবতার মধ্যে অনেক ব্যবধান। এখানে কোনো ভালো ইচ্ছা বাস্তবায়নেও পদে পদে বাধা আসে। তাই এখানে অনেক ইতিবাচক বিষয়ও বাস্তবায়ন সম্ভব হয় না। এই কূটনীতিক তার দেশে আয়োজিত এক মেলার অভিজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, সেখানে বড় বড় সব বিনিয়োগকারীই ছিলেন। তারা কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম ও মিয়ানমারের বিষয়ে আগ্রহ দেখালেন। কিন্তু কেউই বাংলাদেশের কথা বললেন না। এটা দেশের নেতিবাচক ইমেজের কারণেই হয়েছে।

জাপান ও কোরিয়ার এই দুই কূটনীতিকের মতে, বাংলাদেশে সবার আগে বিনিয়োগের পরিবেশ তৈরি করতে হবে। এখানকার আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, বিদ্যুৎ-গ্যাসসহ ইউটিলিটি সমস্যা, জমির ক্ষেত্রে বাড়তি চার্জ আদায়, নানান প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও রানা প্লাজা ধসের মতো দুর্যোগ, প্রয়োজনীয় যোগাযোগ অবকাঠামো না থাকা, ঢাকা-সিউল সরাসরি বিমান ফ্লাইট না থাকা, ঢাকা-টোকিও ফ্লাইট স্বল্পতা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিশেষ বাধা। সেই সঙ্গে আছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, সঠিক সময়ে দ্রুত ও কার্যকর সিদ্ধান্ত গ্রহণের সীমাবদ্ধতা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন