শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জুন, ২০১৬

পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

কাসেমের মৃত্যু পরোয়ানা জারি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কাসেমের মৃত্যু পরোয়ানা জারি

মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও একাত্তরের বদর-নেতা মীর কাসেম আলীর মৃত্যু পরোয়ানা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গতকাল দুপুরে সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশ করে। ৮ মার্চ ফাঁসি বহাল রেখে রায় দেয় আপিল বিভাগ। পূর্ণাঙ্গ রায়ের কপি প্রথমে ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়। সেখান থেকে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কপি যায়। সন্ধ্যায় মীর কাসেমের মৃত্যু পরোয়ানা ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেখান থেকে মৃত্যু পরোয়ানা পাঠানোর কথা গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে। মীর কাসেম কাশিমপুর কারাগারে বন্দী রয়েছেন। এদিকে মীর কাসেম এখন আইন অনুযায়ী রিভিউ আবেদনের সুযোগ পাবেন। আসামিপক্ষ জানিয়েছে আপিলের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপির সত্যায়িত কপি পেয়ে তারা রিভিউ আবেদন করবেন। ১৫ দিনের মধ্যে আপিল বিভাগে রিভিউ আবেদন করতে হবে। রিভিউ আবেদন করলে তা নিষ্পত্তির আগে দণ্ড কার্যকর করা যাবে না। এর আগে মৃত্যু পরোয়ানায় স্বাক্ষর করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি আনোয়ারুল হক, বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি মো. সোহরাওয়ার্দী। ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রার শহীদুল আলম ঝিনুক সাংবাদিকদের জানান, ট্রাইব্যুনালের তিন বিচারক সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে মৃত্যু পরোয়ানায় স্বাক্ষর করেছেন। এরপর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে লাল কাপড়ে মোড়ানো মৃত্যু পরোয়ানা কারাগারে পাঠানো হয়। দুপুরে মীর কাসেমের ফাঁসির পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। এই রায় পাওয়া যায় সুপ্রিমকোর্টের ওয়েবসাইটেও। ২৪৪ পৃষ্ঠার রায়টি লিখেছেন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা। তার সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন বেঞ্চের অন্য চার বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী, বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও বিচারপতি মোহাম্মদ বজলুর রহমান। গত ৮ মার্চ মীর কাসেমের আপিল আংশিক মঞ্জুর করে মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে সংক্ষিপ্ত রায় দেন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে আপিল বিভাগের পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ। বিচারিক আদালতে প্রমাণিত দশ অভিযোগের মধ্যে অপহরণ, আটক, নির্যাতন ও হত্যার একাদশ অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছে আপিল বিভাগ। এ ছাড়া দ্বিতীয়, তৃতীয়, সপ্তম, নবম, দশম ও চতুর্দশ অভিযোগে ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মোট ৫৮ বছরের দণ্ড বহাল রাখা হয়েছে আপিল বিভাগে। তবে চতুর্থ, ষষ্ঠ ও দ্বাদশ অভিযোগ থেকে খালাস পেয়েছেন মীর কাসেম। পূর্ণাঙ্গ রায়ে বলা হয়, আসামিপক্ষ বলতে চেয়েছে, রাজাকার মতিউর রহমান ওরফে মইত্তা গুণ্ডার অধীনে চট্টগ্রামে ডালিম হোটেল ছিল। এর নিচতলায় পাকিস্তানি সেনাদের একটি ক্যাম্প ছিল। কিন্তু বিষয়টি তারা প্রমাণ করতে পারেনি। ট্রাইব্যুনাল ২০১৩ সালের ১১ ডিসেম্বর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু করেন। প্রসিকিউটর সুলতান মাহমুদ প্রসিকিউশনের পক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন। ওই দিন তিনি প্রসিকিউশনের ১ নম্বর সাক্ষীর সাক্ষ্য ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করেন। এই প্রসিকিউটর ভিন্ন ভিন্ন তারিখে প্রসিকিউশনের ২ ও ৩ নম্বর সাক্ষীকেও ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করেন। ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রসিকিউটর জেয়াদ আল মালুম প্রসিকিউশনের চতুর্থ সাক্ষীকে ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করেন। তিনি প্রসিকিউশনের ৫, ৬, ৮, ৯, ১০, ১১, ১২, ১৩, ১৪, ১৫, ১৬, ১৭, ১৮, ১৯, ২০, ২১, ২২ ও ২৩ নম্বর সাক্ষীকে ভিন্ন ভিন্ন তারিখে ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করেন। ২৪ নম্বর সাক্ষীকে অন্য একদিন ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করেন প্রসিকিউটর সুলতান মাহমুদ। সুতরাং প্রসিকিউশনের পক্ষে দুই প্রসিকিউটর মামলাটি পরিচালনা করেন। যৌথভাবে মামলাটি পরিচালনা করলেও তারা তা করেছেন খণ্ডিতভাবে (পিসমিল বেসিস)। মামলা পরিচালনার সময় একজন প্রসিকিউটর অভিযোগ প্রমাণের স্বপক্ষে কোন কোন সাক্ষী আনবেন এসব বিষয় তিনি পরিকল্পনা আকারে লিখে রাখেন। এটা বিরতিসহ একটি নাটকের মতো। যেখানে প্রথম দৃশ্যের সঙ্গে শেষ দৃশ্যের মিল থাকতে হয়। দুজন পরিচালক নাটকটি পৃথকভাবে পরিচালনা করলে ঘটনার ধারাবাহিকতার ক্ষেত্রে ত্রুটি বা অমিল থাকে। এই মামলাটির ক্ষেত্রেও তাই ঘটেছে। দুজন প্রসিসিকিউটর মামলাটি পরিচালনা করেছেন এটা দোষের কিছু নয়। বরং একাধিক প্রসিকিউটর দ্বারা একটি মামলা পরিচালনা করা ভালো। তবে একাধিক প্রসিকিউটর একটি মামলায় যৌথভাবে যুক্ত থাকলে তাদের মধ্যে পরামর্শ, আলোচনা ও সমন্বয় থাকতে হবে। ওই দুজন প্রসিকিউটরের এই মামলাটি যৌথভাবে (সমন্বয় না করে) পরিচালনা না করাটা একটি ভুল। একজন প্রসিকিউটর কিছু সাক্ষী উপস্থাপন করেছেন, আরেকজন প্রসিকিউর কিছু সাক্ষী উপস্থাপন করেছেন। এতে তাদের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব (ল্যাক অব সিকুয়েন্স) তৈরি হয়েছে। মামলা পরিচালনাকারী দুজন প্রসিকিউটর সাক্ষ্য ও জেরার সময় একসঙ্গে ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন না। সাক্ষ্য পর্যালোচনা করে আমরা এ কথা নির্দ্বিধায় বলতে পারি, দুই প্রসিকিউটরের মধ্যে মামলা পরিচালনায় কোনো সমন্বয় ছিল না। অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছ থেকে আমরা জেনেছি, এ ধরনের মামলা পরিচালনার ক্ষেত্রে খুবই অভিজ্ঞ ও দক্ষ দুজন প্রসিকিউটর প্রসিকিউশনে আছেন। কিন্তু রহস্যজনকভাবে তারা এই মামলায় নেই। বিদেশে লবিস্ট নিয়োগের বিষয়ে রায়ে বলা হয়, অ্যাটর্নি জেনারেল তার শুনানিতে বলেছেন, মীর কাসেম আলী মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার বানচাল করতে বিদেশে লবিস্ট নিয়োগ করেছিলেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের প্রভাব খাটিয়ে ওই লবিস্ট ফার্মকে ২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দিয়েছেন মীর কাসেম। যদিও আসামি পক্ষ বলেছে, এ অভিযোগের ভিত্তি নেই। তবে লবিস্ট নিয়োগ করা হয়েছে কি হয়নি সেটা বিচার্য বিষয়। লবিস্ট ফার্মকে মীর কাসেমের ২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দেওয়ার বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল একটি রশিদ দাখিল করেন, এর দ্বারা প্রমাণিত হয় আসামি খুবই অর্থশালী ব্যক্তি। ২০১২ সালের ১৯ জুন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আসামির দাখিল করা জামিন আবেদনে এর প্রমাণ মেলে। জামিন আবেদনে বলা হয়, তিনি (মীর কাসেম) একজন সফল ব্যবসায়ী। এসব কিছু প্রমাণ করে তিনি মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার বানচাল করতে ২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ করার সামর্থ্য রাখেন। এদিকে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম সাংবাদিকদের বলেছেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধে মীর কাসেম আলীর লবিস্ট নিয়োগের বিষয়ে শুনানির সময় একটি কাগজ দাখিল করেছিলাম। আদালত বলেছে, বিচার বন্ধে ২৫ মিলিয়ন ডলার খরচ করেছেন কি করেননি সেটা প্রমাণসাপেক্ষে। তবে লবিস্টদের দেওয়া রশিদ বিবেচনায় নিয়ে বলেছেন, মীর কাসেম আলী খুবই প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং বিচারকে নষ্ট করার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়েছেন। রায়ের পর তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। মাহবুবে আলম বলেন, মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে দেওয়া রায়টির পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশ করেছে আপিল বিভাগ। রায়ের পর্যবেক্ষণে মামলা পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রসিকিউটরদের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করেছে আদালত।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিএনপি সর্বাধিক আসনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করবে : সেলিম
বিএনপি সর্বাধিক আসনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করবে : সেলিম

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ডেনমার্ক ১৫ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার সীমিত করছে
ডেনমার্ক ১৫ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার সীমিত করছে

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

তীব্র খরার মুখে পড়তে যাচ্ছে ইংল্যান্ড, জরুরি পদক্ষেপের প্রস্তুতি
তীব্র খরার মুখে পড়তে যাচ্ছে ইংল্যান্ড, জরুরি পদক্ষেপের প্রস্তুতি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুমায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রুমায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নৈশপ্রহরীর সঙ্গে বাজার পাহারা দিতেন বেলাল, ঘুমন্ত অবস্থায় পিটিয়ে হত্যা
নৈশপ্রহরীর সঙ্গে বাজার পাহারা দিতেন বেলাল, ঘুমন্ত অবস্থায় পিটিয়ে হত্যা

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালয়েশিয়া-থাইল্যান্ড সীমান্তে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবি, শতাধিক নিখোঁজ
মালয়েশিয়া-থাইল্যান্ড সীমান্তে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবি, শতাধিক নিখোঁজ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সাথে আইএমএফ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
বিএনপির সাথে আইএমএফ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ার নতুন ডিসি তৌফিকুর রহমান
বগুড়ার নতুন ডিসি তৌফিকুর রহমান

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেয়ের প্রেমিকের বন্ধুকে পিটিয়ে হত্যা; ১৪ দিনেও গ্রেফতার নেই
মেয়ের প্রেমিকের বন্ধুকে পিটিয়ে হত্যা; ১৪ দিনেও গ্রেফতার নেই

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীর পা বিচ্ছিন্ন
সিদ্ধিরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীর পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরায় জমজমাট আয়োজনে কর্পোরেট ফুটসাল কাপ সম্পন্ন
বসুন্ধরায় জমজমাট আয়োজনে কর্পোরেট ফুটসাল কাপ সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'বগুড়া-১ আসনের কাজী রফিকুলের নামে প্রচারিত ভিডিওটি সত্য নয়'
'বগুড়া-১ আসনের কাজী রফিকুলের নামে প্রচারিত ভিডিওটি সত্য নয়'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ফের ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ের মুখে ফিলিপাইন
ফের ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ের মুখে ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের আবাসিক ও জ্বালানি অবকাঠামোতে হামলা, নিহত ১১
ইউক্রেনের আবাসিক ও জ্বালানি অবকাঠামোতে হামলা, নিহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার লুটের গরু ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি
বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার লুটের গরু ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় ঢাবি ফোরামের ক‍্যারিয়ার সেমিনার
কানাডায় ঢাবি ফোরামের ক‍্যারিয়ার সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসের মাইলফলক : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসের মাইলফলক : ব্যারিস্টার মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষাসহ দুই অধ্যাদেশের প্রজ্ঞাপন জারি
ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষাসহ দুই অধ্যাদেশের প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশান অলিম্পিয়াড ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন জিওয়াইসি ডমিনেটরস
গুলশান অলিম্পিয়াড ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন জিওয়াইসি ডমিনেটরস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা