শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জুন, ২০১৬ আপডেট:

পর্যবেক্ষণ

পরীক্ষার্থী আছে শিক্ষার্থী নেই!

রোবায়েত ফেরদৌস
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পরীক্ষার্থী আছে শিক্ষার্থী নেই!

দেশে মাঝে মধ্যেই বিভিন্ন বিষয় নিয়ে হৈচৈ পড়ে যায়। গেল গেল সব রসাতলে গেল বলে চিৎকার করে উঠে সবাই। সেটা থেমে গেল আরেকটি ইস্যু আসে; সেটিও চাপা পড়ে অন্য ইস্যুর জাঁতাকলে। এভাবেই চলছে। চলতে থাকবে বোধ করি। মাধ্যমিকের ফল প্রকাশের পর অনেকে অনেক মত দিয়েছেন। লোকমান্য প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, পরীক্ষার্থীরা ফেল করবে কেন?

ঠিকই বলেছেন, এত সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার পরও শিক্ষার্থীরা ফেল করছে কেন! শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার অবারিত সুযোগ, উপবৃত্তির টাকা-আনা-পাই, সেরের ওপর সোয়া সের হিসেবে আছে প্রশ্ন ফাঁস— তারপরও কেন ফেল? শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, আরও ভালো ফল চাই! সব দেখেশুনে মনে হচ্ছে, আমরা আসলে শুধু পরীক্ষা চাই, পরীক্ষায় শতভাগ পাসের হার চাই, গাদা গাদা জিপিএ পাঁচ চাই; পুরো শিক্ষাব্যবস্থা যেন ‘পাস’ আর ‘পাঁচে’ গিয়ে পচেছে। তাই আমরা পিএসসি, জেএসসি, এসএসসি, এইচএসসি— পরীক্ষার এরকম বিস্তৃত নাম পাচ্ছি; আছে নানান কিসিমের মডেলটেস্ট আর অসংখ্য অ্যাডমিশন-টেস্ট বা ভর্তি পরীক্ষা— ক্লাস ওয়ান থেকে শুরু হয়ে শেষ হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে। পরীক্ষার পরিধি বাড়ছে আর আমরা লাখ লাখ ‘পরীক্ষার্থী’ পাচ্ছি; কিন্তু আফসোস হদয়ে জ্ঞানের আলো জ্বালাবে, শিক্ষার স্পৃহা বুকে নিয়ে ভয়শূন্য চিত্ত গড়বে এমন ‘শিক্ষার্থী’ পাচ্ছি না। ‘শিক্ষা’, ‘জ্ঞান-তৃষ্ণা,’ আর ‘শিক্ষার্থী’ শব্দগুলো রিডিউসড্ হয়ে যাচ্ছে তথাকথিত ‘পরীক্ষার্থী’ শব্দের মধ্যে। এ জন্য দেশে কেবল ‘পরীক্ষার্থী’ আছে কোনো ‘শিক্ষার্থী’ নেই!

এ জন্যই, দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বর্তমানে দেশের শিক্ষা পরিস্থিতি ভালো নেই; শিক্ষামন্ত্রী দীর্ঘকাল ধরে চেষ্টা করছেন মান উন্নয়নের, সংগ্রাম করছেন এই পরিস্থিতি বদলানোর জন্য, কিন্তু বদলাতে পারেননি। যে সংগ্রাম চলছে সেটা খানিকটা মৌখিকও বটে। নয়তো কোচিং সেন্টারগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পরও মন্ত্রী বাহাদুর কোনো ব্যবস্থা নিতে পারলেন না কেন? মন্ত্রীর ক্ষমতার থেকে কি কোচিং সেন্টারের ক্ষমতা বেশি? এই ডামাডোলের মধ্যেই দিন কয়েক আগে পরীক্ষা থেকে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন বা এমসিকিউ পদ্ধতি উঠিয়ে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদরা। একই সঙ্গে তারা নোট-গাইড ও কোচিং সেন্টারের ওপর নির্ভরশীলতা বন্ধ করা, শিক্ষাক্রম সংশোধন করে সহজভাবে বই তৈরি, পরীক্ষা পদ্ধতি সংস্কার, প্রশ্নব্যাংক তৈরি করে সেখান থেকে পরীক্ষা নেওয়াসহ বেশ কিছু সুপারিশ করেছেন। প্রশ্ন হচ্ছে, ২০১২ সালের জুন মাস নাগাদ ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের কোচিং-বাণিজ্য বন্ধ নীতিমালা’ চূড়ান্ত করা হয়েছিল। কোথায় সেই নীতিমালা? এতে বলা হয়েছিল, সরকারি-বেসরকারি বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসার কোনো শিক্ষক তার নিজ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীকে কোচিং করাতে বা প্রাইভেট পড়াতে পারবেন না। এমনকি শিক্ষকেরা বাণিজ্যিক কোচিং সেন্টারেও পড়াতে পারবেন না। তবে দিনে অন্য প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ ১০ শিক্ষার্থীকে নিজ বাসায় পড়াতে পারবেন। সরকার-নির্ধারিত টাকার বিনিময়ে প্রতিষ্ঠানের ভিতরই পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত ক্লাস করানো যাবে (প্রথম আলো, ১৫ জুন ২০১২)। এই নীতিমালা না মানলে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে জড়িত শিক্ষকের বেতনের সরকারি অংশ বা এমপিও বাতিল বা স্থগিত করা হবে। বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি ও পাঠদানের অনুমতি বাতিল করা হবে। কই, চার বছর পেরিয়ে গেল, এর প্রয়োগ কি আমরা দেখেছি? আদৌ কি এর প্রয়োগ দেখব কাঁদিলে কোঁকালে? এরপর আসা যাক গাইড বইয়ের কথায়। প্রথম যখন এমসিকিউ পদ্ধতি চালু করা হয় তখন একটি ঢাউস সাইজের গাইড বুকও বাজারে আসে, যাতে কয়েকশ প্রশ্ন থাকত। এখান থেকে শিক্ষার্থীরা মোটামুটি সব প্রশ্নই ‘কমন’ পেয়ে যেত। এভাবে গাইড বই ব্যবসার নতুন আরেকটি দিগন্ত তখন উন্মোচিত হলো! ব্যাপক সমালোচনার মুখে ওটা পাল্টে করা হলো সৃজনশীল পদ্ধতি, সঙ্গে এমসিকিউ-ও থাকল। কিন্তু সৃজনশীল পদ্ধতিতে প্রশ্ন করতে পারে না এমন শিক্ষকের সংখ্যা কয়েক হাজার। একটা ছোট্ট উদাহরণ, ২০১৫ সালে, শরীয়তপুর জেলা শহরের দুটি সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ে এসএসসির নির্বাচনী পরীক্ষায় ১৮৬ জন অকৃতকার্য হয়েছিল। এদের ১৭৮ জন গণিতে অকৃতকার্য হয়। কারণ শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকেরা সৃজনশীল পদ্ধতিতে গণিত পড়াতে পারেননি।

প্রশ্নপত্র ফাঁস? একে সরকারের ‘জীবন-মরণ সমস্যা’ বলে আখ্যায়িত করেছিলেন শিক্ষামন্ত্রী। কিন্তু অদ্যাবধি তিনি এই সমস্যা ঠেকাতে পারেননি। তার ওপর গোদের উপর বিষফোঁড়া হলো, শিক্ষকদের সৃজনশীল প্রশ্ন পদ্ধতি না বোঝা! এই সমস্যার সমাধান কে করবে? আছে শিক্ষকের সংকট এবং যথাযথ শিক্ষক প্রশিক্ষণের অভাব। শিক্ষাব্যবস্থায় গুণগত পরিবর্তন আনতে সর্বাগ্রে দরকার দক্ষ ও মেধাবী শিক্ষক। প্রশ্ন হলো মাধ্যমিক এবং উচ্চম্যাধমিক পর্যায়ে পড়ানোর জন্য কজন মেধাবী শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে নিয়েছেন? সুযোগ-সুবিধার অভাবে মেধাবীরা এ পেশায় কম যাচ্ছেন। মনে রাখা দরকার, একটি রিকশাকে নিশান গাড়ির গতি দেওয়া যায় না। আর শিক্ষার যে মূলভিত্তি প্রাথমিক শিক্ষা, এটা আলোচনা থেকে সব সময় বাদ পড়ে যাচ্ছে। প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়ন না করে আমরা মাধ্যমিক শিক্ষার কথা ভাবছি কীভাবে? একটু খোঁজ-খবর যারা রাখেন, তারা ঠিকই জানেন, এখানে কারা পড়াচ্ছেন, তাদের যোগ্যতা কী? শিক্ষাক্ষেত্রে সরকারের কী সাফল্য নেই? বিস্ময়কর সাফল্য আছে। আওয়ামী লীগ, বিএনপি দুই সরকারেরই সাফল্য আছে। হিসাবে দেখা যাচ্ছে ’৯১ সাল থেকে ২০১২ পর্যন্ত ৮ হাজার ২১টি স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে ১৯৪৭ পূর্ববতী সময়ে স্কুলের সংখ্যা ছিল মাত্র ২ হাজার ৩০টি। পাকিস্তান আমলে ২৩ বছরে স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়েছে মাত্র ৫ হাজার ১৯১টি এবং স্বাধীনতা পরবর্তী ১৯ বছরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ৪ হাজার ৪৪২টি। শিক্ষায় নারীর অংশগ্রহণ বেড়েছে। যেখানে ’৯০ সালে এর পরিমাণ ছিল শতকরা ৩৩ দশমিক ৬ ভাগ সেখানে ২০১৪ সালে নারীর অংশগ্রহণ ৫০ দশমিক ৭৪ ভাগে পৌঁছেছে। তবে সব সময় অংশগ্রহণই উন্নয়ন নয়। দরকার কোয়ালিটি অংশগ্রহণ, মানসম্মত শিক্ষা ও গুণগত পরিবর্তন। বাংলাদেশের বাজেটে শিক্ষা খাতের বরাদ্দ প্রতিবেশী দেশসমূহের চেয়ে অনেক কম এবং ইউনেস্কোর ন্যূনতম বরাদ্দ থেকে বেশ নিচে। জাতিসংঘের সদস্য-দেশগুলোর গৃহীত এসডিজি বা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় শিক্ষা খাতে জাতীয় আয়ের ৪-৬ শতাংশ বিনিয়োগ করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে; কিন্তু এবারের বাজেটে বরাদ্দ দেওয়া তার অর্ধেক, ২.৪ শতাংশ। মধ্যম আয় এবং পরে উচ্চ আয়ের দেশে যাওয়ার যে স্বপ্ন-লক্ষ্য আমরা স্থির করেছি সে পথে পৌঁছতে হলে অতি অবশ্যই প্রতিশ্রুত বরাদ্দ নিশ্চিত করতে হবে। লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়;  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি
পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম
নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল
বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু
আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নগর জীবন

জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা