শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

কারা এই ছয় জঙ্গি

বাড়ি থেকে হঠাৎ উধাও তারা, পড়ত দেশ-বিদেশের নামি-দামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কারা এই ছয় জঙ্গি

গুলশানের আর্টিজান বেকারি ও রেস্টুরেন্টে হামলা চালানো জঙ্গিদের মধ্যে চারজনের পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। তারা সবাই বাংলাদেশের উচ্চবিত্ত পরিবারগুলোর সন্তান। পড়াশোনা করতেন দেশ-বিদেশের নামিদামি স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয়ে। শিক্ষা গ্রহণের পুরো পর্যায়ই পড়াশোনা করেছেন ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে। কোনো দিনই কেউ মাদ্রাসায় শিক্ষা গ্রহণ করেননি। সবাই থাকতেন অভিজাত এলাকায়। ভালো পরিবার থেকে উঠে আসা এসব তরুণ হঠাৎ উধাও হয়ে যান বাড়ি থেকে। এ জন্য থানায় জিডিও করা হয়েছিল। তাদের খোঁজে ফেসবুক ও গণমাধ্যমে আকুল আবেদনও করেছিলেন বাবা-মা। কিন্তু তাদের সন্তানরা ফিরে আসেননি। আন্তর্জাতিক জঙ্গি চক্রে পড়ে তারা গুলশানে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে হতবাক ও স্তম্ভিত করে দিয়েছেন বিশ্ব বিবেককে। জানা যায়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে হামলায় ছয় জঙ্গির নিহত হওয়ার ছবি প্রকাশ করা হয়। এর কিছু সময় আগে আইএসের পক্ষ থেকে পাঁচ হামলাকারীর ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। দুটি ছবি প্রকাশের পরই শুরু হয় ছবি বিশ্লেষণ। ছবির ব্যক্তির সঙ্গে পরিচিত স্বজন, সহপাঠীরা পরিচয় শনাক্ত করা শুরু করেন। নিহত হামলাকারীদের ছবি ও আইএসের দেওয়া ছবি উভয়টাতেই আছে চারজন। তারা সবাই উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান। আইএস যে পাঁচজনের ছবি প্রকাশ করেছে, এর মধ্যে আওয়ামী লীগের মহানগর শাখার এক নেতার ছেলেকে দেখা যাচ্ছে। কিন্তু সে নেই নিহত হওয়া ব্যক্তিদের ছবির মধ্যে। সেও উচ্চবিত্তদের পক্ষে খরচ মেটানো সম্ভব বাংলাদেশের এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করছিলেন। তবে নিহত ছয় ব্যক্তির মধ্যে ছয় নম্বর ব্যক্তির পরিচয় নিয়ে কিছুটা সংকট দেখা দিয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, ছয় নম্বর ব্যক্তি রেস্টুরেন্টটির বাবুর্চি। কারণ জিম্মি ও হামলার সময় রেস্টুরেন্টের বাইরে এক বাবুর্চির জন্য আর্তনাদ করা এক নারী তার ছেলের যে ছবি দেখিয়েছিলেন, ছয় নম্বর ব্যক্তির সঙ্গে সেই ব্যক্তি মিলে যাচ্ছে। আইএসের পক্ষ থেকে পাঁচ হামলাকারীর নাম বলা হয়েছে—আবু উমর, আবু সালমা, আবু রহিম, আবু মুসলিম ও আবু মুহারিব। অন্যদিকে পুলিশ বলেছে পাঁচ জঙ্গির নাম—আকাশ, বিকাশ, ডন, বাঁধন ও রিপন। কিন্তু হামলাকারীদের আসল নাম ভিন্ন। তাদের নাম—নিব্রাস ইসলাম, আন্দালিব আহমেদ, রাইয়ান মিনহাজ, মীর সামি মোবাশ্বির।

নিব্রাস ইসলাম : হামলায় নেতৃত্ব দেওয়া জঙ্গিদের অন্যতম হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেন নিব্রাস ইসলাম। তার বাবা একজন ধনাঢ্য ব্যবসায়ী। ঢাকার ওয়ারী ও উত্তরায় আছে তাদের নিজস্ব বাড়ি। নিব্রাসের তিন চাচার মধ্যে একজন সরকারের উপসচিব, একজন পুলিশ কর্মকর্তা, আরেকজন বিজ্ঞানী। নিব্রাস ইসলাম পড়াশোনা করেছেন ঢাকার উচ্চবিত্তদের জন্য প্রতিষ্ঠিত ইংলিশ মিডিয়াম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল টার্কিশ হোপ স্কুলে। সেখান থেকে ও-লেভেল এবং এ-লেভেল শেষ করার পর পড়াশোনা করেছেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে সবচেয়ে পুরনো ও খরচের নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে। পরে ২০১৪ সালের জুলাইয়ে পড়তে চলে যান অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক মোনাশ ইউনিভার্সিটির মালয়েশিয়া ক্যাম্পাসে। নিব্রাসের আগ্রহ ছিল ফুটবলে। খেলতেনও বেশ ভালো। নিব্রাস সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সক্রিয় ছিলেন। তার একটি ভিডিও আপলোড করা হয়েছে ফেসবুকে, যাতে দেখা যায়, তিনি বন্ধুদের সঙ্গে একটি প্রাইভেটকারে বসে ইংরেজিতে খোশগল্প করছেন। ১০-১২ জন বন্ধুর সঙ্গে সেলফির ছবিও রয়েছে ফেসবুকে। বোন ও আত্মীয়স্বজনসহ, আবার কখনো নিজের একার পোজ দেওয়া ছবিতেও তাকে দেখা যায়। নিব্রাস কবে থেকে জঙ্গির সঙ্গে সম্পৃক্ত তা এখনো স্পষ্ট হয়নি।

মীর সামি মোবাশ্বির : বর্বর এ হামলায় অংশগ্রহণকারী মীর সামি মোবাশ্বির  স্কলাসটিকার এ-লেভেলের ছাত্র। মোবাশ্বিরের বয়স ১৭ বছর। মোবাশ্বিরের বাবা অ্যালকাটেল-লুসেন্ট বাংলাদেশের কর্মকর্তা। মা সরকারি কলেজের শিক্ষক। বড় ভাই পড়ছেন কানাডার টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ে। ২৯ ফেব্রুয়ারি গুলশান-২ আগোরা ডিপার্টমেন্টাল শপের সামনে থেকে নিখোঁজ হন মীর সামি মোবাশ্বির। তিনি সেখানকার একটি বাড়িতে প্রাইভেট পড়তে যেতেন। নির্দিষ্ট সময়ে না ফেরার কারণে ড্রাইভার তার নম্বরে কল দেন। কিন্তু ফোনের সুইচ অফ। বিষয়টি ড্রাইভার তাত্ক্ষণিকভাবে মোবাশ্বিরের বাবা ও মাকে জানান। ড্রাইভার ফিরে যান বাসায়। মোবাশ্বিরের খোঁজ না পেয়ে গুলশান থানায় জিডি করা হয়। তার নিখোঁজের খবর ২ মার্চ বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত হয়েছিল। সে সময় বাংলাদেশ প্রতিদিন থেকে জিডির বিষয়ে গুলশান থানার সঙ্গেও যোগাযোগ হয়। থানা পুলিশ বলেছিল, তারা বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে। ২৭ এপ্রিল বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত আরেকটি প্রতিবেদনে মোবাশ্বির আইএসে যোগ দিয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছিল। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মায়ের সঙ্গে তার ছবি তখন প্রকাশিত হয়। সন্তানকে ফিরে পেতে তার মাও আকুতি জানিয়েছিলেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সেই মোবাশ্বির গুলশানের নৃশংস হামলায় অংশগ্রহণ করেন।

রোহান ইমতিয়াজ : আইএসের তালিকায় থাকা আরেক জঙ্গি রোহান ইমতিয়াজ স্কলাসটিকা স্কুলের সাবেক ছাত্র। বাবা-মার সঙ্গে তার ছবির পাশে দেওয়া হয়েছে সাইটের ছবি, যেখানে দুই ছবির মধ্যে মিল পাওয়া যায়। রোহানের বাবা ইমতিয়াজ খান বাবুল ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক এবং বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল। রোহান ইমতিয়াজের মা এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গণিতের শিক্ষক। বাবা ও মার সঙ্গে তার ছবির পাশে সাইটের ছবি বসিয়ে ফেসবুকে অনেকেই দুই ছবির চেহারায় মিল দেখাচ্ছেন। বাবুল ৪ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানায় যে জিডি করেছেন, তাতে ছেলে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএর ছাত্র রোহান ইবনে ইমতিয়াজের বয়স উল্লেখ করা হয়েছে ২০ বছর। চেহারার বিবরণে বলা হয়েছে, উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি, গায়ের রং ফরসা, মুখমণ্ডল লম্বাটে, মাথায় ঘন কালো চুল। জিডিতে বলা হয়, গত বছর ২৫ ডিসেম্বর চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক ভারতে যান ইমতিয়াজ বাবুল। ভারতে থাকার সময় ৩০ ডিসেম্বর রোহান বাসা থেকে বেরিয়ে আর ফেরেনি বলে খবর পান তিনি। এরপর বাবুল সন্তানকে ফিরে আসার জন্য ফেসবুকে আকুতি জানিয়েছিলেন—বাবা ফিরে এসো। এর সাত মাস পর শুক্রবার হলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলার পর আইএস হামলাকারী হিসেবে তাদের পাঁচ সদস্যের যে ছবি ইন্টারনেটে দেয়, তাতে রোহানের ছবি আসে।

রাইয়ান মিনহাজ : স্কুলজীবন কেটেছে খ্যাতনামা ইংলিশ মিডিয়াম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগা খান স্কুলে। সেখান থেকে ও-লেভেল পাসের পর পড়েছেন আরেক সুপ্রতিষ্ঠিত ইংলিশ মিডিয়াম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্লে পেন-এ। এরপর মালয়েশিয়ার মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে যান রাইয়ান। থাকতেন মালয়েশিয়ার পেতালিং জায়া নামক এলাকায়।

আন্দালিব আহমেদ : মালয়েশিয়ার মোনাশ ইউনিভার্সিটিরই আরেক ছাত্রকে শনাক্ত করা হয়েছে আন্দালিব আহমেদ হিসেবে। মোনাশে যাওয়ার আগে আন্দালিব পড়েছেন ঢাকার নামকরা ইংরেজি মাধ্যমের স্কুল সানিডেলে। তিনিও ঢাকার অভিজাত এলাকার একজন বাসিন্দা। বাবা ব্যবসায়ী।

গোয়েন্দা নজরদারিতে প্রকৌশলী হাসনাত রেজা করিম : গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারি ও রেস্তোরাঁয় চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক প্রকৌশলী হাসনাত রেজা করিমকে কড়া নজরদারির মধ্যে রেখেছে গোয়েন্দারা। গোয়েন্দাদের ধারণা, ওই হামলার ঘটনায় হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় সমন্বয়কারী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তিনি। একটি ছবিতে দেখা গেছে জিম্মি হয়ে আটক থাকার সময় তিনি রেস্তোরাঁটির দোতলায় দুই হামলাকারী দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়ে সিগারেট টানছিলেন। যদিও তার পরিবারের সদস্যদের দাবি হচ্ছে, বড় মেয়ে সাফার জন্মদিন পালন করার জন্যই প্রকৌশলী হাসনাত রেজা করিম ওইদিন সপরিবারে হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় গিয়েছিলেন। পরদিন হাসনাতের পরিবারকে অক্ষত অবস্থায় মুক্তি দেয় জিম্মিকারীরা। জিম্মি দশা থেকে মুক্তি পাওয়ার পর তার পরিবারের সদস্যরা দাবি করেছিলেন হাসনাতের স্ত্রী মাথায় হিজাব পরার কারণেই তাদের সপরিবারে মুক্তি দিয়েছে জিম্মিকারীরা।

জানা গেছে, দুই বছর আগে নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে জঙ্গি তত্পরতায় যুক্ত থাকার অভিযোগ উঠেছিল প্রকৌশলী হাসনাতের বিরুদ্ধে।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
পক্ষপাত আশা করি না
পক্ষপাত আশা করি না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ
হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা
বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

দেশগ্রাম

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম