শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

আগুনে পুড়ল ২৭ জীবন

টঙ্গীতে কারখানায় বিস্ফোরণ, মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন দগ্ধ অনেকে
সাখাওয়াত কাওসার, খায়রুল ইসলাম ও আফজাল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
আগুনে পুড়ল ২৭ জীবন

শিল্পনগরী টঙ্গীর ট্যাম্পাকো ফয়েলস লিমিটেড নামের একটি প্যাকেজিং কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণে সৃষ্ট ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ২৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। তাদের টঙ্গী সরকারি হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কুর্মিটোলা মেডিকেল কলেজসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল ভোর ৫টা ৫০ মিনিটের দিকে কারখানার ভিতরে স্থাপিত বয়লার বিস্ফোরণে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপর শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু, গাজীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর জেলা প্রশাসক এস এম আলম, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ, ঢাকা রেঞ্জের  ডিআইজি এ এস এম মাহফুজুল হক নুরুজ্জামান, গাজীপুরের পুলিশ সুপার হারুন অর রশিদ, র‌্যাব-১-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল তুহিন মোহাম্মদ মাসুদসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে ছুটে যান। প্রাণহানির এ ঘটনায় রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু গতকালই নিহতদের পরিবারকে ২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ ও আহতদের চিকিৎসা খরচ বহন করার ঘোষণা দেন। এ ছাড়াও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিহতদের ২০ হাজার ও আহতদের ১০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণের ঘোষণা দেওয়া হয়। বিস্ফোরণ ও আগুনের এ ঘটনায় পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাস্থলে ও হাসপাতালে নিহত স্বজনদের আহাজারিতে আকাশ ভারি হয়ে ওঠে।

ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক লে. কর্নেল মোশাররফ হোসেন জানান, কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা শুরু করা হয়। আগুনের ভয়াবহতা দেখার পর সদর দফতরসহ জয়দেবপুর, কুর্মিটোলা, মিরপুর, উত্তরা, আশুলিয়া, ঢাকা ক্যান্টনম্যানসহ প্রায় ২৫টি ফায়ার স্টেশনের ইউনিট কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালিয়ে যান। কিন্তু চার তলা ভবনের তৃতীয় ও চতুর্থ তলা ধসে পড়ায় আগুনের লেলিহান শিখা আরও বেড়ে যায়। এ সময় ওই রাস্তায় চলাচলকারী অটোরিকশা আরোহী আসমা নামের এক যাত্রীসহ মোট তিনজন নিহত হন। এ কারখানায় চার শিফটে ৪৫০ জনের বেশি শ্রমিক কাজ করেন। এর মধ্যে রাত ১০টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত শতাধিক শ্রমিক কাজ করছিলেন। সকালের শিফটে কিছু শ্রমিক উপস্থিত হন। ফলে দেড় শতাধিক শ্রমিক সেখানে উপস্থিত ছিলেন। এর মধ্যে ২৭ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। অর্ধশতাধিক আহত শ্রমিক বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এখনো অনেক শ্রমিকের কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।

 গত সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৭ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। নিহতরা হলেন : আল-মামুন, ইদ্রিস আলী, জাহাঙ্গীর আলম, নয়ন, আবদুল বাছেদ, ইমান হোসেন, মো. আলম, আনোয়ার হোসেন, দেলোয়ার হোসেন, কারখানার শিফট ইনচার্জ সুভাষ, প্রিন্টিং হেলপার রফিকুল ইসলাম, সিকিউরিটি গার্ড হান্নান, অপারেটর মামুন, অপারেটর জয়নুল, ক্লিনার শংকর ও রেদোয়ান। অন্যদের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

আহতরা হলেন : আসিফ, রোকন, দিলীপচন্দ্র রায়, ফেরদৌস আলম, আবু সাঈদ, আকবর আলী, শহিদুল ইসলাম, আবদুর রাজ্জাক, লিটন, মাহবুব, কামরুল ইসলাম, জাকির হোসেন, মিজানুর রহমান, নিজামউদ্দিন, শহিদুল, জাহাঙ্গীর আলম, শাহ আলমসহ অর্ধশতাধিক। এদের মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ২৫ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে। এ ছাড়াও টঙ্গীর আবেদা মেমোরিয়াল হাসপাতালে ভর্তি আছেন মনোয়ার হোসেন, কামাল উদ্দিন, আবদুর রাজ্জাক, শাকিল আহমেদ ও সবুজ মিয়া। আগুন নেভাতে গিয়ে উত্তরা ফায়ার ব্রিগেডের আমিনুল ইসলাম আহত হন।

টঙ্গী ৫০ শয্যা হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. পারভেজ জানান, টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে আগুনে দগ্ধ হয়ে আসা ৫৫ জন শ্রমিককে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।

 

 

আহাজারিতে ভারি পরিবেশ

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত শ্রমিক ও নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজনদের আহাজারিতে গতকাল টঙ্গী শিল্প এলাকার আকাশ-বাতাস ভারি হয়ে ওঠে। সরেজমিনে টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, বেলা সাড়ে ১১টার পর থেকে একের পর এক অ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের পরিবহনযোগে হাসপাতালে আসতে থাকে কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে নিহত ও আহতরা। নিখোঁজ শ্রমিকদের স্বজন রিকশাচালক রাশেদের (২৮) বোন ফারজানা, কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলা এলাকার বাসিন্দা নিখোঁজ রফিকুল ইসলামের (২৫) স্ত্রী নার্গিস আক্তার, সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার নিখোঁজ ইসমাইল হোসেনের (২৩) ভাই রফিকুল ইসলাম, টঙ্গীর গোপালপুর এলাকার আনিছের (৩০) বাবা সুলতান হোসেন, নিখোঁজ মাইনউদ্দিনের ভাতিজি সুলতানা ও ভগ্নিপতি মোস্তফা ঘটনাস্থলে আহাজারি করতে থাকেন।

অন্যদিকে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহত পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার বাসিন্দা ইনসান আলীর ছেলে আল মামুনের (৩০) স্ত্রী খাদিজা, লালমনিরহাটের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার নিজাম উদ্দিনের ছেলে মৃত ইদ্রিস আলীর (২৭) বোন সাবিনাসহ স্বজনদের আহাজারিতে টঙ্গী সরকারি হাসপাতাল প্রাঙ্গণ ও আশপাশ ভারি হয়ে ওঠে।

নিখোঁজ রাশেদের বোন ফারজানা কেঁদে কেঁদে বলছিলেন, তার ভাই রাশেদ ভোররাতে রিকশা নিয়ে বাসা থেকে বেরিয়ে যান। তার পর থেকে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। টঙ্গী বিসিক এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে তিনি সেখানে ছুটে যান। গিয়ে রাশেদের বন্ধু খালেকের কাছে জানতে পারেন রাশেদ রিকশা নিয়ে ওই পথ দিয়ে যাওয়ার সময় বয়লার বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হয়েছেন। এরপর তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

অন্যদিকে নিহত আল মামুনের স্ত্রী জানান, তার স্বামী রাতের ডিউটি শেষে কারখানা থেকে বেতন তুলে সপরিবার আজ গ্রামের বাড়ি ঈদ পালন করতে যাওয়ার কথা ছিল। এখন স্বামীর লাশ নিয়ে বাড়ি ফিরতে হবে।

ক্লিনার রাজেশ বাবু ওরফে সজীবের (২২) স্বজনদের আর্তচিৎকারে ভারি হয়ে উঠছিল বিসিক শিল্প এলাকা। হরিজন সম্প্রদায়ের এই যুবক মাত্র ছয় মাস আগে বিয়ে করেন। ঘরে তার সন্তানসম্ভবা স্ত্রী বন্যা। টঙ্গীর কেরানীটেক আমতলী এলাকায় পরিবারের সঙ্গে থাকেন। গতকাল ভোর সাড়ে ৫টার দিকে বাসা থেকে বেরিয়ে অফিসের উদ্দেশে আসেন। ডিউটি ছিল ৬টায়।

টঙ্গী ৫০ বেড হাসপাতালের সামনে বন্যার বাবা দিলীপবাবুর কান্না যেন থামছিলই না। তিনি এই প্রতিবেদককে বলছিলেন, তার এক ছেলে, এক মেয়ে। বন্যা তার প্রথম সন্তান। কিছুদিন আগে অনুষ্ঠান করে সজীবের সঙ্গে বিয়ে দিয়েছিলেন।

গ্যাসের লাইন থেকেই আগুনের সূত্রপাত!

গ্যাসের লাইন ও বয়লারের সংযোগস্থলে লিক হয়ে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে ধারণা কারখানার বেঁচে যাওয়া শ্রমিকদের। তারা বলছেন, বয়লার কিংবা কারখানার প্রতিটি মেশিন অত্যন্ত ভালোমানের। কারখানার সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী নয়ন আহমেদ বলেন, ‘১২ বছর ধরে এ কারখানায় কাজ করি। যন্ত্রপাতির কোনো ধরনের ত্রুটি নেই। আমার বিশ্বাস গ্যাসের লাইন লিক হয়েই সৃষ্ট আগুনে বয়লারে বিস্ফোরণ হয়েছে।’

ঢোকার-বেরনোর পথ একটিই

কারখানাটিতে ঢোকার ও বের হওয়ার গেট মাত্র একটি। পাঁচ তলা ভবনের ওপরে উঠতে শ্রমিকদের লিফট ব্যবহার করতে হতো। দুটি লিফটে কোনো সময় যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিলে কিংবা পাওয়ারের কোনো সমস্যা হলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হতো শ্রমিকদের। পুনরায় লিফট চালু হলেই কেবল মিলত মুক্তি। এ লিফট দিয়ে শ্রমিকদের পাশাপাশি মালামাল ওঠানো-নামানো হতো। কথাগুলো বলছিলেন কেমিস্ট আমজাদ হোসেন। গতকাল সকাল ৬টায় তার নতুন শিফটে কাজে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। কারখানার সিকিউরিটি ইনচার্জ তারই মামা জাহাঙ্গীর হোসেনের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না।

ট্যাম্পাকোর অবস্থান যেখানে

গতকাল সরেজমিনে ঘটনাস্থল গিয়ে দেখা যায়, বিসিক শিল্পনগরীর বিসিক অফিসের একটি ভবন পরই অবস্থান ট্যাম্পাকো ফয়েলস প্যাকেজিং লিমিটেডের। এর ঠিক পেছনে রয়েছে নেক্সজেন পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং লি. ও বাংলাদেশ টেক্সটাইল প্রা. লিমিটেডের কারখানা। উল্টো পাশে রয়েছে মোনাকো মোটরসের কারখানা। বিরাট এলাকার ওপর গড়ে ওঠা ট্যাম্পাকো প্যাকেজিং কারখানাটির পাশাপাশি দুটি ভবন। তিন তলা ভবনটি হেড অফিস। এর পাশেই পাঁচ তলা ভবনের কারখানা। দুটি ভবনের যোগাযোগের জন্য তিন তলা বরাবর একটি সেতু রয়েছে। কারখানায় মালামাল ও শ্রমিক প্রবেশের রাস্তা মাত্র একটিই। আবার কারখানায় মালামাল প্রবেশের জন্য একটি মাত্র পথই ব্যবহার করা হয়। দুই, তিন ও চতুর্থ তলায় রাসায়নিক দ্রব্যের গোডাউন।

একাংশের বোনাস হতো গতকাল!

১ সেপ্টেম্বর কারখানার শ্রমিকদের বেতন দেওয়া হয়। ৩ সেপ্টেম্বর অর্ধেক শ্রমিকের বোনাস হয়। গতকাল বাকিদের বোনাস দেওয়ার কথা ছিল। আজ কারখানার ছুটিও হওয়ার কথা ছিল। প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদ করতে বাড়ি যাবেন এমন আনন্দেই ছিলেন শ্রমিকরা। কিন্তু সর্বগ্রাসী আগুন কেড়ে নিয়েছে তাদের সবকিছু। সব স্বপ্ন, পরিকল্পনা মুহূর্তেই ছাই হয়ে গেছে আগুনে।

নিহত শ্রমিকদের পরিবারকে ২ লাখ টাকা দেওয়ার ঘোষণা

নিহত শ্রমিকদের প্রত্যেকের পরিবারকে ২ লাখ টাকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। গতকাল দুপুরে শ্রম ও কর্মসংস্থান শ্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু এ তথ্য জানিয়েছেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, নিহত শ্রমিকদের প্রত্যেকের পরিবারকে শ্রমিককল্যাণ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ২ লাখ টাকা করে অনুদান দেওয়া হবে।

লাশ শনাক্তে টঙ্গী হাসপাতালে স্বজনের ভিড়

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালের দোতলা ভবন। নিচ তলার এক পাশে গেট আটকানো। বাইরে উত্সুক জনতা। গেটের ভিতরে কয়লা হওয়া লাশগুলো আঁকাবাঁকা হয়ে পড়ে রয়েছে। লাশের ওপর ছোট করে কাগজে লেখা— হোসাইন। ডাক্তারদের অনুমান বয়স ২৫-৩০ বছর। লাশ আনার পর প্রথমে অজ্ঞাত হিসেবে পড়ে ছিল হোসাইন। অন্য একজনের লাশ শনাক্ত করতে এসে এক শ্রমিকের স্বজন তাকে শনাক্ত করেন। কিন্তু এর থেকে বেশি পরিচয় পাওয়া যায়নি। দুপুর ১২টা পর্যন্ত মেলেনি ইসমাইলের কোনো স্বজনের খোঁজ। হোসাইনের মতো আরও অনেক লাশ পড়ে থাকতে দেখা গেছে টঙ্গী হাসপাতালের বারান্দা ও সিঁড়ির নিচে। তাদের শনাক্ত করতে ভিড় করছেন স্বজন।

ট্যাম্পাকো ট্র্যাজেডির খণ্ডচিত্র

বিস্ফোরণের পরমুহূর্তেই ধসে পড়ে কারখানার পুরো ভবন। লাগাতার আগুন জ্বলছে ভিতরে। পুরো টঙ্গী এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। কারখানার গা-ঘেঁষেই আবুবক্কর সিদ্দিকির তিন তলা বাড়ি। বিকট শব্দে ঘুম ভাঙে ওই ভবনের বাসিন্দাদের। তবে ওই ভবনের কয়েকটি জানালা ছাড়া কোনো ক্ষতিই হয়নি। সকাল ১০টার দিকে ট্যাম্পাকোর ভিতর থেকে আগুনে পোড়া লাশ বের করে আনলেন উদ্ধারকর্মীরা। পকেট হাতড়ে পাওয়া গেল একটি আইডি কার্ড। সর্বগ্রাসী আগুনেও অক্ষত ছিল আইডি কার্ডটি। আইডি কার্ড দেখে শনাক্ত করা সম্ভব হলো হতভাগ্য ব্যক্তির নাম সোলেমান। তিনি কারখানার একজন শ্রমিক। গত রাত ৯টা পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেননি ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদস্যরা।

দুটি কমিটি গঠন

বয়লার বিস্ফোরণে আগুনের ঘটনা তদন্তে দুটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রায়হেনুল ইসলামকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে গাজীপুর জেলা প্রশাসন। সাত দিনের মধ্যে এ কমিটিকে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। আর ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে পাঁচ সদস্যের আরেকটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির প্রধান করা হয়েছে ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক বদিউজ্জামানকে। ১০ দিনের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম