শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

আগুনে পুড়ল ২৭ জীবন

টঙ্গীতে কারখানায় বিস্ফোরণ, মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন দগ্ধ অনেকে
সাখাওয়াত কাওসার, খায়রুল ইসলাম ও আফজাল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
আগুনে পুড়ল ২৭ জীবন

শিল্পনগরী টঙ্গীর ট্যাম্পাকো ফয়েলস লিমিটেড নামের একটি প্যাকেজিং কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণে সৃষ্ট ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ২৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। তাদের টঙ্গী সরকারি হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কুর্মিটোলা মেডিকেল কলেজসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল ভোর ৫টা ৫০ মিনিটের দিকে কারখানার ভিতরে স্থাপিত বয়লার বিস্ফোরণে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপর শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু, গাজীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর জেলা প্রশাসক এস এম আলম, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ, ঢাকা রেঞ্জের  ডিআইজি এ এস এম মাহফুজুল হক নুরুজ্জামান, গাজীপুরের পুলিশ সুপার হারুন অর রশিদ, র‌্যাব-১-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল তুহিন মোহাম্মদ মাসুদসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে ছুটে যান। প্রাণহানির এ ঘটনায় রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু গতকালই নিহতদের পরিবারকে ২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ ও আহতদের চিকিৎসা খরচ বহন করার ঘোষণা দেন। এ ছাড়াও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিহতদের ২০ হাজার ও আহতদের ১০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণের ঘোষণা দেওয়া হয়। বিস্ফোরণ ও আগুনের এ ঘটনায় পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাস্থলে ও হাসপাতালে নিহত স্বজনদের আহাজারিতে আকাশ ভারি হয়ে ওঠে।

ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক লে. কর্নেল মোশাররফ হোসেন জানান, কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা শুরু করা হয়। আগুনের ভয়াবহতা দেখার পর সদর দফতরসহ জয়দেবপুর, কুর্মিটোলা, মিরপুর, উত্তরা, আশুলিয়া, ঢাকা ক্যান্টনম্যানসহ প্রায় ২৫টি ফায়ার স্টেশনের ইউনিট কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালিয়ে যান। কিন্তু চার তলা ভবনের তৃতীয় ও চতুর্থ তলা ধসে পড়ায় আগুনের লেলিহান শিখা আরও বেড়ে যায়। এ সময় ওই রাস্তায় চলাচলকারী অটোরিকশা আরোহী আসমা নামের এক যাত্রীসহ মোট তিনজন নিহত হন। এ কারখানায় চার শিফটে ৪৫০ জনের বেশি শ্রমিক কাজ করেন। এর মধ্যে রাত ১০টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত শতাধিক শ্রমিক কাজ করছিলেন। সকালের শিফটে কিছু শ্রমিক উপস্থিত হন। ফলে দেড় শতাধিক শ্রমিক সেখানে উপস্থিত ছিলেন। এর মধ্যে ২৭ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। অর্ধশতাধিক আহত শ্রমিক বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এখনো অনেক শ্রমিকের কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।

 গত সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৭ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। নিহতরা হলেন : আল-মামুন, ইদ্রিস আলী, জাহাঙ্গীর আলম, নয়ন, আবদুল বাছেদ, ইমান হোসেন, মো. আলম, আনোয়ার হোসেন, দেলোয়ার হোসেন, কারখানার শিফট ইনচার্জ সুভাষ, প্রিন্টিং হেলপার রফিকুল ইসলাম, সিকিউরিটি গার্ড হান্নান, অপারেটর মামুন, অপারেটর জয়নুল, ক্লিনার শংকর ও রেদোয়ান। অন্যদের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

আহতরা হলেন : আসিফ, রোকন, দিলীপচন্দ্র রায়, ফেরদৌস আলম, আবু সাঈদ, আকবর আলী, শহিদুল ইসলাম, আবদুর রাজ্জাক, লিটন, মাহবুব, কামরুল ইসলাম, জাকির হোসেন, মিজানুর রহমান, নিজামউদ্দিন, শহিদুল, জাহাঙ্গীর আলম, শাহ আলমসহ অর্ধশতাধিক। এদের মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ২৫ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে। এ ছাড়াও টঙ্গীর আবেদা মেমোরিয়াল হাসপাতালে ভর্তি আছেন মনোয়ার হোসেন, কামাল উদ্দিন, আবদুর রাজ্জাক, শাকিল আহমেদ ও সবুজ মিয়া। আগুন নেভাতে গিয়ে উত্তরা ফায়ার ব্রিগেডের আমিনুল ইসলাম আহত হন।

টঙ্গী ৫০ শয্যা হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. পারভেজ জানান, টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে আগুনে দগ্ধ হয়ে আসা ৫৫ জন শ্রমিককে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।

 

 

আহাজারিতে ভারি পরিবেশ

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত শ্রমিক ও নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজনদের আহাজারিতে গতকাল টঙ্গী শিল্প এলাকার আকাশ-বাতাস ভারি হয়ে ওঠে। সরেজমিনে টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, বেলা সাড়ে ১১টার পর থেকে একের পর এক অ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের পরিবহনযোগে হাসপাতালে আসতে থাকে কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে নিহত ও আহতরা। নিখোঁজ শ্রমিকদের স্বজন রিকশাচালক রাশেদের (২৮) বোন ফারজানা, কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলা এলাকার বাসিন্দা নিখোঁজ রফিকুল ইসলামের (২৫) স্ত্রী নার্গিস আক্তার, সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার নিখোঁজ ইসমাইল হোসেনের (২৩) ভাই রফিকুল ইসলাম, টঙ্গীর গোপালপুর এলাকার আনিছের (৩০) বাবা সুলতান হোসেন, নিখোঁজ মাইনউদ্দিনের ভাতিজি সুলতানা ও ভগ্নিপতি মোস্তফা ঘটনাস্থলে আহাজারি করতে থাকেন।

অন্যদিকে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহত পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার বাসিন্দা ইনসান আলীর ছেলে আল মামুনের (৩০) স্ত্রী খাদিজা, লালমনিরহাটের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার নিজাম উদ্দিনের ছেলে মৃত ইদ্রিস আলীর (২৭) বোন সাবিনাসহ স্বজনদের আহাজারিতে টঙ্গী সরকারি হাসপাতাল প্রাঙ্গণ ও আশপাশ ভারি হয়ে ওঠে।

নিখোঁজ রাশেদের বোন ফারজানা কেঁদে কেঁদে বলছিলেন, তার ভাই রাশেদ ভোররাতে রিকশা নিয়ে বাসা থেকে বেরিয়ে যান। তার পর থেকে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। টঙ্গী বিসিক এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে তিনি সেখানে ছুটে যান। গিয়ে রাশেদের বন্ধু খালেকের কাছে জানতে পারেন রাশেদ রিকশা নিয়ে ওই পথ দিয়ে যাওয়ার সময় বয়লার বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হয়েছেন। এরপর তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

অন্যদিকে নিহত আল মামুনের স্ত্রী জানান, তার স্বামী রাতের ডিউটি শেষে কারখানা থেকে বেতন তুলে সপরিবার আজ গ্রামের বাড়ি ঈদ পালন করতে যাওয়ার কথা ছিল। এখন স্বামীর লাশ নিয়ে বাড়ি ফিরতে হবে।

ক্লিনার রাজেশ বাবু ওরফে সজীবের (২২) স্বজনদের আর্তচিৎকারে ভারি হয়ে উঠছিল বিসিক শিল্প এলাকা। হরিজন সম্প্রদায়ের এই যুবক মাত্র ছয় মাস আগে বিয়ে করেন। ঘরে তার সন্তানসম্ভবা স্ত্রী বন্যা। টঙ্গীর কেরানীটেক আমতলী এলাকায় পরিবারের সঙ্গে থাকেন। গতকাল ভোর সাড়ে ৫টার দিকে বাসা থেকে বেরিয়ে অফিসের উদ্দেশে আসেন। ডিউটি ছিল ৬টায়।

টঙ্গী ৫০ বেড হাসপাতালের সামনে বন্যার বাবা দিলীপবাবুর কান্না যেন থামছিলই না। তিনি এই প্রতিবেদককে বলছিলেন, তার এক ছেলে, এক মেয়ে। বন্যা তার প্রথম সন্তান। কিছুদিন আগে অনুষ্ঠান করে সজীবের সঙ্গে বিয়ে দিয়েছিলেন।

গ্যাসের লাইন থেকেই আগুনের সূত্রপাত!

গ্যাসের লাইন ও বয়লারের সংযোগস্থলে লিক হয়ে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে ধারণা কারখানার বেঁচে যাওয়া শ্রমিকদের। তারা বলছেন, বয়লার কিংবা কারখানার প্রতিটি মেশিন অত্যন্ত ভালোমানের। কারখানার সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী নয়ন আহমেদ বলেন, ‘১২ বছর ধরে এ কারখানায় কাজ করি। যন্ত্রপাতির কোনো ধরনের ত্রুটি নেই। আমার বিশ্বাস গ্যাসের লাইন লিক হয়েই সৃষ্ট আগুনে বয়লারে বিস্ফোরণ হয়েছে।’

ঢোকার-বেরনোর পথ একটিই

কারখানাটিতে ঢোকার ও বের হওয়ার গেট মাত্র একটি। পাঁচ তলা ভবনের ওপরে উঠতে শ্রমিকদের লিফট ব্যবহার করতে হতো। দুটি লিফটে কোনো সময় যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিলে কিংবা পাওয়ারের কোনো সমস্যা হলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হতো শ্রমিকদের। পুনরায় লিফট চালু হলেই কেবল মিলত মুক্তি। এ লিফট দিয়ে শ্রমিকদের পাশাপাশি মালামাল ওঠানো-নামানো হতো। কথাগুলো বলছিলেন কেমিস্ট আমজাদ হোসেন। গতকাল সকাল ৬টায় তার নতুন শিফটে কাজে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। কারখানার সিকিউরিটি ইনচার্জ তারই মামা জাহাঙ্গীর হোসেনের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না।

ট্যাম্পাকোর অবস্থান যেখানে

গতকাল সরেজমিনে ঘটনাস্থল গিয়ে দেখা যায়, বিসিক শিল্পনগরীর বিসিক অফিসের একটি ভবন পরই অবস্থান ট্যাম্পাকো ফয়েলস প্যাকেজিং লিমিটেডের। এর ঠিক পেছনে রয়েছে নেক্সজেন পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং লি. ও বাংলাদেশ টেক্সটাইল প্রা. লিমিটেডের কারখানা। উল্টো পাশে রয়েছে মোনাকো মোটরসের কারখানা। বিরাট এলাকার ওপর গড়ে ওঠা ট্যাম্পাকো প্যাকেজিং কারখানাটির পাশাপাশি দুটি ভবন। তিন তলা ভবনটি হেড অফিস। এর পাশেই পাঁচ তলা ভবনের কারখানা। দুটি ভবনের যোগাযোগের জন্য তিন তলা বরাবর একটি সেতু রয়েছে। কারখানায় মালামাল ও শ্রমিক প্রবেশের রাস্তা মাত্র একটিই। আবার কারখানায় মালামাল প্রবেশের জন্য একটি মাত্র পথই ব্যবহার করা হয়। দুই, তিন ও চতুর্থ তলায় রাসায়নিক দ্রব্যের গোডাউন।

একাংশের বোনাস হতো গতকাল!

১ সেপ্টেম্বর কারখানার শ্রমিকদের বেতন দেওয়া হয়। ৩ সেপ্টেম্বর অর্ধেক শ্রমিকের বোনাস হয়। গতকাল বাকিদের বোনাস দেওয়ার কথা ছিল। আজ কারখানার ছুটিও হওয়ার কথা ছিল। প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদ করতে বাড়ি যাবেন এমন আনন্দেই ছিলেন শ্রমিকরা। কিন্তু সর্বগ্রাসী আগুন কেড়ে নিয়েছে তাদের সবকিছু। সব স্বপ্ন, পরিকল্পনা মুহূর্তেই ছাই হয়ে গেছে আগুনে।

নিহত শ্রমিকদের পরিবারকে ২ লাখ টাকা দেওয়ার ঘোষণা

নিহত শ্রমিকদের প্রত্যেকের পরিবারকে ২ লাখ টাকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। গতকাল দুপুরে শ্রম ও কর্মসংস্থান শ্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু এ তথ্য জানিয়েছেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, নিহত শ্রমিকদের প্রত্যেকের পরিবারকে শ্রমিককল্যাণ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ২ লাখ টাকা করে অনুদান দেওয়া হবে।

লাশ শনাক্তে টঙ্গী হাসপাতালে স্বজনের ভিড়

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালের দোতলা ভবন। নিচ তলার এক পাশে গেট আটকানো। বাইরে উত্সুক জনতা। গেটের ভিতরে কয়লা হওয়া লাশগুলো আঁকাবাঁকা হয়ে পড়ে রয়েছে। লাশের ওপর ছোট করে কাগজে লেখা— হোসাইন। ডাক্তারদের অনুমান বয়স ২৫-৩০ বছর। লাশ আনার পর প্রথমে অজ্ঞাত হিসেবে পড়ে ছিল হোসাইন। অন্য একজনের লাশ শনাক্ত করতে এসে এক শ্রমিকের স্বজন তাকে শনাক্ত করেন। কিন্তু এর থেকে বেশি পরিচয় পাওয়া যায়নি। দুপুর ১২টা পর্যন্ত মেলেনি ইসমাইলের কোনো স্বজনের খোঁজ। হোসাইনের মতো আরও অনেক লাশ পড়ে থাকতে দেখা গেছে টঙ্গী হাসপাতালের বারান্দা ও সিঁড়ির নিচে। তাদের শনাক্ত করতে ভিড় করছেন স্বজন।

ট্যাম্পাকো ট্র্যাজেডির খণ্ডচিত্র

বিস্ফোরণের পরমুহূর্তেই ধসে পড়ে কারখানার পুরো ভবন। লাগাতার আগুন জ্বলছে ভিতরে। পুরো টঙ্গী এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। কারখানার গা-ঘেঁষেই আবুবক্কর সিদ্দিকির তিন তলা বাড়ি। বিকট শব্দে ঘুম ভাঙে ওই ভবনের বাসিন্দাদের। তবে ওই ভবনের কয়েকটি জানালা ছাড়া কোনো ক্ষতিই হয়নি। সকাল ১০টার দিকে ট্যাম্পাকোর ভিতর থেকে আগুনে পোড়া লাশ বের করে আনলেন উদ্ধারকর্মীরা। পকেট হাতড়ে পাওয়া গেল একটি আইডি কার্ড। সর্বগ্রাসী আগুনেও অক্ষত ছিল আইডি কার্ডটি। আইডি কার্ড দেখে শনাক্ত করা সম্ভব হলো হতভাগ্য ব্যক্তির নাম সোলেমান। তিনি কারখানার একজন শ্রমিক। গত রাত ৯টা পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেননি ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদস্যরা।

দুটি কমিটি গঠন

বয়লার বিস্ফোরণে আগুনের ঘটনা তদন্তে দুটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রায়হেনুল ইসলামকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে গাজীপুর জেলা প্রশাসন। সাত দিনের মধ্যে এ কমিটিকে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। আর ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে পাঁচ সদস্যের আরেকটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির প্রধান করা হয়েছে ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক বদিউজ্জামানকে। ১০ দিনের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

এই মাত্র | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৬
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা