শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

আগুনে পুড়ল ২৭ জীবন

টঙ্গীতে কারখানায় বিস্ফোরণ, মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন দগ্ধ অনেকে
সাখাওয়াত কাওসার, খায়রুল ইসলাম ও আফজাল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
আগুনে পুড়ল ২৭ জীবন

শিল্পনগরী টঙ্গীর ট্যাম্পাকো ফয়েলস লিমিটেড নামের একটি প্যাকেজিং কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণে সৃষ্ট ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ২৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। তাদের টঙ্গী সরকারি হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কুর্মিটোলা মেডিকেল কলেজসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল ভোর ৫টা ৫০ মিনিটের দিকে কারখানার ভিতরে স্থাপিত বয়লার বিস্ফোরণে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপর শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু, গাজীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর জেলা প্রশাসক এস এম আলম, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ, ঢাকা রেঞ্জের  ডিআইজি এ এস এম মাহফুজুল হক নুরুজ্জামান, গাজীপুরের পুলিশ সুপার হারুন অর রশিদ, র‌্যাব-১-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল তুহিন মোহাম্মদ মাসুদসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে ছুটে যান। প্রাণহানির এ ঘটনায় রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু গতকালই নিহতদের পরিবারকে ২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ ও আহতদের চিকিৎসা খরচ বহন করার ঘোষণা দেন। এ ছাড়াও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিহতদের ২০ হাজার ও আহতদের ১০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণের ঘোষণা দেওয়া হয়। বিস্ফোরণ ও আগুনের এ ঘটনায় পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাস্থলে ও হাসপাতালে নিহত স্বজনদের আহাজারিতে আকাশ ভারি হয়ে ওঠে।

ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক লে. কর্নেল মোশাররফ হোসেন জানান, কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা শুরু করা হয়। আগুনের ভয়াবহতা দেখার পর সদর দফতরসহ জয়দেবপুর, কুর্মিটোলা, মিরপুর, উত্তরা, আশুলিয়া, ঢাকা ক্যান্টনম্যানসহ প্রায় ২৫টি ফায়ার স্টেশনের ইউনিট কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালিয়ে যান। কিন্তু চার তলা ভবনের তৃতীয় ও চতুর্থ তলা ধসে পড়ায় আগুনের লেলিহান শিখা আরও বেড়ে যায়। এ সময় ওই রাস্তায় চলাচলকারী অটোরিকশা আরোহী আসমা নামের এক যাত্রীসহ মোট তিনজন নিহত হন। এ কারখানায় চার শিফটে ৪৫০ জনের বেশি শ্রমিক কাজ করেন। এর মধ্যে রাত ১০টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত শতাধিক শ্রমিক কাজ করছিলেন। সকালের শিফটে কিছু শ্রমিক উপস্থিত হন। ফলে দেড় শতাধিক শ্রমিক সেখানে উপস্থিত ছিলেন। এর মধ্যে ২৭ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। অর্ধশতাধিক আহত শ্রমিক বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এখনো অনেক শ্রমিকের কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।

 গত সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৭ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। নিহতরা হলেন : আল-মামুন, ইদ্রিস আলী, জাহাঙ্গীর আলম, নয়ন, আবদুল বাছেদ, ইমান হোসেন, মো. আলম, আনোয়ার হোসেন, দেলোয়ার হোসেন, কারখানার শিফট ইনচার্জ সুভাষ, প্রিন্টিং হেলপার রফিকুল ইসলাম, সিকিউরিটি গার্ড হান্নান, অপারেটর মামুন, অপারেটর জয়নুল, ক্লিনার শংকর ও রেদোয়ান। অন্যদের নাম-পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

আহতরা হলেন : আসিফ, রোকন, দিলীপচন্দ্র রায়, ফেরদৌস আলম, আবু সাঈদ, আকবর আলী, শহিদুল ইসলাম, আবদুর রাজ্জাক, লিটন, মাহবুব, কামরুল ইসলাম, জাকির হোসেন, মিজানুর রহমান, নিজামউদ্দিন, শহিদুল, জাহাঙ্গীর আলম, শাহ আলমসহ অর্ধশতাধিক। এদের মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ২৫ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে। এ ছাড়াও টঙ্গীর আবেদা মেমোরিয়াল হাসপাতালে ভর্তি আছেন মনোয়ার হোসেন, কামাল উদ্দিন, আবদুর রাজ্জাক, শাকিল আহমেদ ও সবুজ মিয়া। আগুন নেভাতে গিয়ে উত্তরা ফায়ার ব্রিগেডের আমিনুল ইসলাম আহত হন।

টঙ্গী ৫০ শয্যা হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. পারভেজ জানান, টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে আগুনে দগ্ধ হয়ে আসা ৫৫ জন শ্রমিককে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।

 

 

আহাজারিতে ভারি পরিবেশ

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত শ্রমিক ও নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজনদের আহাজারিতে গতকাল টঙ্গী শিল্প এলাকার আকাশ-বাতাস ভারি হয়ে ওঠে। সরেজমিনে টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, বেলা সাড়ে ১১টার পর থেকে একের পর এক অ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের পরিবহনযোগে হাসপাতালে আসতে থাকে কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে নিহত ও আহতরা। নিখোঁজ শ্রমিকদের স্বজন রিকশাচালক রাশেদের (২৮) বোন ফারজানা, কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলা এলাকার বাসিন্দা নিখোঁজ রফিকুল ইসলামের (২৫) স্ত্রী নার্গিস আক্তার, সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার নিখোঁজ ইসমাইল হোসেনের (২৩) ভাই রফিকুল ইসলাম, টঙ্গীর গোপালপুর এলাকার আনিছের (৩০) বাবা সুলতান হোসেন, নিখোঁজ মাইনউদ্দিনের ভাতিজি সুলতানা ও ভগ্নিপতি মোস্তফা ঘটনাস্থলে আহাজারি করতে থাকেন।

অন্যদিকে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহত পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার বাসিন্দা ইনসান আলীর ছেলে আল মামুনের (৩০) স্ত্রী খাদিজা, লালমনিরহাটের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার নিজাম উদ্দিনের ছেলে মৃত ইদ্রিস আলীর (২৭) বোন সাবিনাসহ স্বজনদের আহাজারিতে টঙ্গী সরকারি হাসপাতাল প্রাঙ্গণ ও আশপাশ ভারি হয়ে ওঠে।

নিখোঁজ রাশেদের বোন ফারজানা কেঁদে কেঁদে বলছিলেন, তার ভাই রাশেদ ভোররাতে রিকশা নিয়ে বাসা থেকে বেরিয়ে যান। তার পর থেকে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। টঙ্গী বিসিক এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে তিনি সেখানে ছুটে যান। গিয়ে রাশেদের বন্ধু খালেকের কাছে জানতে পারেন রাশেদ রিকশা নিয়ে ওই পথ দিয়ে যাওয়ার সময় বয়লার বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হয়েছেন। এরপর তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

অন্যদিকে নিহত আল মামুনের স্ত্রী জানান, তার স্বামী রাতের ডিউটি শেষে কারখানা থেকে বেতন তুলে সপরিবার আজ গ্রামের বাড়ি ঈদ পালন করতে যাওয়ার কথা ছিল। এখন স্বামীর লাশ নিয়ে বাড়ি ফিরতে হবে।

ক্লিনার রাজেশ বাবু ওরফে সজীবের (২২) স্বজনদের আর্তচিৎকারে ভারি হয়ে উঠছিল বিসিক শিল্প এলাকা। হরিজন সম্প্রদায়ের এই যুবক মাত্র ছয় মাস আগে বিয়ে করেন। ঘরে তার সন্তানসম্ভবা স্ত্রী বন্যা। টঙ্গীর কেরানীটেক আমতলী এলাকায় পরিবারের সঙ্গে থাকেন। গতকাল ভোর সাড়ে ৫টার দিকে বাসা থেকে বেরিয়ে অফিসের উদ্দেশে আসেন। ডিউটি ছিল ৬টায়।

টঙ্গী ৫০ বেড হাসপাতালের সামনে বন্যার বাবা দিলীপবাবুর কান্না যেন থামছিলই না। তিনি এই প্রতিবেদককে বলছিলেন, তার এক ছেলে, এক মেয়ে। বন্যা তার প্রথম সন্তান। কিছুদিন আগে অনুষ্ঠান করে সজীবের সঙ্গে বিয়ে দিয়েছিলেন।

গ্যাসের লাইন থেকেই আগুনের সূত্রপাত!

গ্যাসের লাইন ও বয়লারের সংযোগস্থলে লিক হয়ে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে ধারণা কারখানার বেঁচে যাওয়া শ্রমিকদের। তারা বলছেন, বয়লার কিংবা কারখানার প্রতিটি মেশিন অত্যন্ত ভালোমানের। কারখানার সিনিয়র সহকারী প্রকৌশলী নয়ন আহমেদ বলেন, ‘১২ বছর ধরে এ কারখানায় কাজ করি। যন্ত্রপাতির কোনো ধরনের ত্রুটি নেই। আমার বিশ্বাস গ্যাসের লাইন লিক হয়েই সৃষ্ট আগুনে বয়লারে বিস্ফোরণ হয়েছে।’

ঢোকার-বেরনোর পথ একটিই

কারখানাটিতে ঢোকার ও বের হওয়ার গেট মাত্র একটি। পাঁচ তলা ভবনের ওপরে উঠতে শ্রমিকদের লিফট ব্যবহার করতে হতো। দুটি লিফটে কোনো সময় যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিলে কিংবা পাওয়ারের কোনো সমস্যা হলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হতো শ্রমিকদের। পুনরায় লিফট চালু হলেই কেবল মিলত মুক্তি। এ লিফট দিয়ে শ্রমিকদের পাশাপাশি মালামাল ওঠানো-নামানো হতো। কথাগুলো বলছিলেন কেমিস্ট আমজাদ হোসেন। গতকাল সকাল ৬টায় তার নতুন শিফটে কাজে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। কারখানার সিকিউরিটি ইনচার্জ তারই মামা জাহাঙ্গীর হোসেনের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না।

ট্যাম্পাকোর অবস্থান যেখানে

গতকাল সরেজমিনে ঘটনাস্থল গিয়ে দেখা যায়, বিসিক শিল্পনগরীর বিসিক অফিসের একটি ভবন পরই অবস্থান ট্যাম্পাকো ফয়েলস প্যাকেজিং লিমিটেডের। এর ঠিক পেছনে রয়েছে নেক্সজেন পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং লি. ও বাংলাদেশ টেক্সটাইল প্রা. লিমিটেডের কারখানা। উল্টো পাশে রয়েছে মোনাকো মোটরসের কারখানা। বিরাট এলাকার ওপর গড়ে ওঠা ট্যাম্পাকো প্যাকেজিং কারখানাটির পাশাপাশি দুটি ভবন। তিন তলা ভবনটি হেড অফিস। এর পাশেই পাঁচ তলা ভবনের কারখানা। দুটি ভবনের যোগাযোগের জন্য তিন তলা বরাবর একটি সেতু রয়েছে। কারখানায় মালামাল ও শ্রমিক প্রবেশের রাস্তা মাত্র একটিই। আবার কারখানায় মালামাল প্রবেশের জন্য একটি মাত্র পথই ব্যবহার করা হয়। দুই, তিন ও চতুর্থ তলায় রাসায়নিক দ্রব্যের গোডাউন।

একাংশের বোনাস হতো গতকাল!

১ সেপ্টেম্বর কারখানার শ্রমিকদের বেতন দেওয়া হয়। ৩ সেপ্টেম্বর অর্ধেক শ্রমিকের বোনাস হয়। গতকাল বাকিদের বোনাস দেওয়ার কথা ছিল। আজ কারখানার ছুটিও হওয়ার কথা ছিল। প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদ করতে বাড়ি যাবেন এমন আনন্দেই ছিলেন শ্রমিকরা। কিন্তু সর্বগ্রাসী আগুন কেড়ে নিয়েছে তাদের সবকিছু। সব স্বপ্ন, পরিকল্পনা মুহূর্তেই ছাই হয়ে গেছে আগুনে।

নিহত শ্রমিকদের পরিবারকে ২ লাখ টাকা দেওয়ার ঘোষণা

নিহত শ্রমিকদের প্রত্যেকের পরিবারকে ২ লাখ টাকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। গতকাল দুপুরে শ্রম ও কর্মসংস্থান শ্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু এ তথ্য জানিয়েছেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, নিহত শ্রমিকদের প্রত্যেকের পরিবারকে শ্রমিককল্যাণ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ২ লাখ টাকা করে অনুদান দেওয়া হবে।

লাশ শনাক্তে টঙ্গী হাসপাতালে স্বজনের ভিড়

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালের দোতলা ভবন। নিচ তলার এক পাশে গেট আটকানো। বাইরে উত্সুক জনতা। গেটের ভিতরে কয়লা হওয়া লাশগুলো আঁকাবাঁকা হয়ে পড়ে রয়েছে। লাশের ওপর ছোট করে কাগজে লেখা— হোসাইন। ডাক্তারদের অনুমান বয়স ২৫-৩০ বছর। লাশ আনার পর প্রথমে অজ্ঞাত হিসেবে পড়ে ছিল হোসাইন। অন্য একজনের লাশ শনাক্ত করতে এসে এক শ্রমিকের স্বজন তাকে শনাক্ত করেন। কিন্তু এর থেকে বেশি পরিচয় পাওয়া যায়নি। দুপুর ১২টা পর্যন্ত মেলেনি ইসমাইলের কোনো স্বজনের খোঁজ। হোসাইনের মতো আরও অনেক লাশ পড়ে থাকতে দেখা গেছে টঙ্গী হাসপাতালের বারান্দা ও সিঁড়ির নিচে। তাদের শনাক্ত করতে ভিড় করছেন স্বজন।

ট্যাম্পাকো ট্র্যাজেডির খণ্ডচিত্র

বিস্ফোরণের পরমুহূর্তেই ধসে পড়ে কারখানার পুরো ভবন। লাগাতার আগুন জ্বলছে ভিতরে। পুরো টঙ্গী এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। কারখানার গা-ঘেঁষেই আবুবক্কর সিদ্দিকির তিন তলা বাড়ি। বিকট শব্দে ঘুম ভাঙে ওই ভবনের বাসিন্দাদের। তবে ওই ভবনের কয়েকটি জানালা ছাড়া কোনো ক্ষতিই হয়নি। সকাল ১০টার দিকে ট্যাম্পাকোর ভিতর থেকে আগুনে পোড়া লাশ বের করে আনলেন উদ্ধারকর্মীরা। পকেট হাতড়ে পাওয়া গেল একটি আইডি কার্ড। সর্বগ্রাসী আগুনেও অক্ষত ছিল আইডি কার্ডটি। আইডি কার্ড দেখে শনাক্ত করা সম্ভব হলো হতভাগ্য ব্যক্তির নাম সোলেমান। তিনি কারখানার একজন শ্রমিক। গত রাত ৯টা পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেননি ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদস্যরা।

দুটি কমিটি গঠন

বয়লার বিস্ফোরণে আগুনের ঘটনা তদন্তে দুটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রায়হেনুল ইসলামকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে গাজীপুর জেলা প্রশাসন। সাত দিনের মধ্যে এ কমিটিকে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। আর ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে পাঁচ সদস্যের আরেকটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির প্রধান করা হয়েছে ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক বদিউজ্জামানকে। ১০ দিনের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত
ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা