শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ঈদ হয়ে গেল আহাজারির

সিলেটে শোকের মাতম
শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ্ ও শাহ্ দিদার আলম নবেল
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদ হয়ে গেল আহাজারির

মরদেহ শনাক্তের জন্য গতকাল স্বজনদের ভিড় জমে ঘটনাস্থলের পাশের ৫০ শয্যাবিশিষ্ট টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে। ভয়াবহ এই আগুনে একের পর এক মরদেহ নিয়ে আসতে দেখা যায় সেখানে। হাসপাতালের ভিতরের দোতলা ভবনের নিচতলার এক পাশে গেট আটকানো অবস্থায় পড়ে ছিল পুড়ে কয়লা হওয়া মরদেহ। গেটের বাইরে উত্সুক জনতা। কোরবানির ঈদ উদযাপনের জন্য বাড়িতে যাওয়ার ঠিক আগে দুর্ঘটনায় এখন শোকের মাতম স্বজন হারানো পরিবারগুলোতে। তাদের কাছে ঈদের আনন্দ পরিণত হয়েছে বেদনার আহাজারিতে।

একটি মরদেহের ওপর ছোট করে কাগজে লেখা সোলেমান (৩৫)। এ মরদেহটি গায়ের টি-শার্ট দেখে শনাক্ত করেন সোলেমানের স্ত্রী নাসিমা আক্তার। এ সময় নাসিমা কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘বাসা থেকে ভোর ৬টার দিকে কারখানায় কাজে যোগ দিতে যান সোলেমান। কিন্তু কিছুক্ষণ পরই লোক মারফত জানতে পারি, কারখানায় আগুন লেগেছে। এখানে এসে দেখি সব শেষ।’ নাসিমা বলেন, এই কারখানায় কোনো নিয়মশৃঙ্খলা নেই। ভোর ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত কাজ করাত। আমি বারবার আমার স্বামীকে বলেছিলাম, এ কারখানার কাজ ছেড়ে দিতে। তিনি বললেন, ঈদের পর ছেড়ে দেব। কিন্তু ছেড়ে তো দিল ঠিক, একেবারে দুনিয়া থেকে চলে গেল।’ সোলেমানের বড় ভাই সোহরাব বলেন, ‘আমার ভাই পাঁচ বছর যাবৎ এই কারখানার স্টোরে কাজ করছে। কিন্তু কী থেকে যে কী হলো বুঝতে পারলাম না।’ নিহত সোলেমানের বাড়ি কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরের আনুহা গ্রামে। তিনি আরিচপুর জামাইবাজার এলাকায় স্ত্রী-সন্তান ও মাকে নিয়ে থাকতেন। শুধু সোলেমান নয়, এমন পরিণতি ঘটেছে এ কারখানার অন্তত ২৬ জন শ্রমিকের ভাগ্যে। অন্যদিকে কারখানার আশপাশের লোকজন বলছেন, কারখানায় একেক শিফটে কাজ করেন সাড়ে তিনশ বা এর চেয়ে বেশি শ্রমিক। লাশ মিলল ২৬ জনের। তাহলে বাকি লোক গেল কোথায়! স্ত্রী-সন্তান নিয়ে গোপালপুর এলাকায় থাকতেন ময়মনসিংহের প্রকৌশলী আনিসুর রহমান। সেই সকালে স্ত্রী-সন্তানকে ঘুমে রেখেই ডিউটিতে আসেন তিনি। হঠাৎ বিকট শব্দে ঘুম ভাঙে স্ত্রী নিগারের। বাইরে বেরিয়ে তাকিয়ে দেখেন আগুন ও ধোঁয়া বের হচ্ছে। খবর নিয়ে জানতে পারেন, তার স্বামী যে কারখানায় চাকরি করেন সেখানেই এ বিস্ফোরণ ঘটেছে। সাত বছর ধরে জেনারেটর ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে এ প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন আনিস। গতকাল অফিস ছুটির পর কেনাকাটা করতে যাওয়ার কথা ছিল স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে। কিন্তু স্ত্রী ও সন্তানের জন্য ঈদের কেনাকাটা করা হলো না আনিসের। নিগারের বুকফাটা আর্তনাদে হাসপাতাল এলাকা ভারী হয়ে ওঠে।

এদিকে বাবা-মার সঙ্গে ঈদ করার জন্য গতকালই গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে যাওয়ার কথা ছিল অটোরিকশাচালক রাশিদের। গতকাল দুপুরে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা ছিল তার। কিন্তু না ফেরার দেশে চলে যেতে হলো তাকেও।

রাশিদের বোন মজিদা জানান, সকালে অটোরিকশা নিয়ে বের হন রাশিদ। ভোর ৬টার কিছু আগে বিসিক এলাকায় ট্যাম্পাকো কারখানা অতিক্রম করার সময় হঠাৎ বয়লার বিস্ফোরণের কারণে দেয়ালচাপা পড়ে তার ভাই মারা যান। রাশিদের স্ত্রী ও রনি নামে তিন বছরের এক ছেলে রয়েছে। এদিকে প্রত্যক্ষদর্শী মো. আপন বলেন, ‘সকালে বয়লার বিস্ফোরণের শব্দ পেয়ে ছুটে আসি। আমরা ১০-১২ জন মিলে সাতটি মৃতদেহ উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি। পরে বেলা দেড়টার দিকে আরও একজনের মরদেহ উদ্ধার করেছি।’ কারখানা-সংলগ্ন বাসিন্দা মরিয়ম আক্তার রিমা বলেন, ‘ঘুমন্ত অবস্থায় হঠাৎ বিকট শব্দ শুনে ভূমিকম্প হয়েছে ভেবে দৌড়ে ঘর থেকে বের হই।’ গতকাল সকালে অগ্নিকাণ্ডের পর ট্যাম্পাকো ফয়েলস নামে ওই কারখানা থেকে লাশ উদ্ধার করে টঙ্গী হাসপাতাল, উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। এতে টঙ্গী হাসপাতালেই ১৯ জনের মরদেহ ছিল বলে জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তবে টঙ্গী হাসপাতাল থেকে এসব মরদেহ ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয়েছে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য। ট্যাম্পাকো ফয়েলসের পাঁচতলা ওই কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণের পর আগুন ধরে যায় বলে জানিয়েছেন জয়দেবপুর ফায়ার স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. রফিকুজ্জামান।

তিনি বলেন, দুপুরে আগুন নেভানোর আগে বেশ কয়েকজনের লাশ বের করে আনা হয়। কয়েকজন হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা যান। এদের কেউ অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গেছেন। আগুনে কারখানার কাঠামো ভেঙে পড়ে নিচে চাপা পড়ে মারা যান কেউ কেউ।

আহত অন্তত ৩৫ জনকে টঙ্গী সরকারি হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

নিহতদের প্রত্যেকের পরিবারকে দুই লাখ টাকা করে অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। গাজীপুর জেলা প্রশাসন নিহতদের পরিবারকে ২০ হাজার টাকা করে এবং আহতদের পাঁচ হাজার টাকা করে দেওয়ার কথা জানিয়েছে।

কারখানার মালিক সিলেটের বিএনপিদলীয় সাবেক এমপি সৈয়দ মো. মকবুল হোসেন হতাহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে গাজীপুর জেলা প্রশাসন। কমিটিকে ১৫ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। কারখানার মালিক সৈয়দ মো. মকবুল হোসেন জানান, ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠিত তার এ কারখানায় সাড়ে চারশর মতো শ্রমিক রয়েছেন। সবার ঈদের বোনাসসহ বেতন-ভাতা কয়েক দিন আগেই পরিশোধ করা হয়েছে। এদিকে ভোর ৬টায় আগুনের খবর পেয়ে জয়দেবপুর, টঙ্গী, কুর্মিটোলা, সদর দফতর, মিরপুর ও উত্তরাসহ আশপাশের ফায়ার স্টেশনের ২৫টি ইউনিট নেভানোর কাজ করে বলে জানা গেছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা মো. রফিকুজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন, ভোর ৬টার দিকে কাজ চলার সময় নিচতলায় বয়লার বিস্ফোরণের পর কারখানার পুরো ভবনে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। টঙ্গী রেল স্টেশনের কর্মী লিখন জানান, পাঁচতলা কারখানার চতুর্থ তলায় বেশ কিছু শ্রমিক জানালা দিয়ে হাত নেড়ে তাদের বাঁচানোর আকুতি জানাচ্ছিলেন। এ সময় স্থানীয়রা মই নিয়ে শ্রমিকদের উদ্ধারের চেষ্টা চালান। কিন্তু ধোঁয়া ও তাপের কারণে তাদের সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়। তবে কিছুক্ষণ পর ওই তলায় থাকা শ্রমিকদের আর কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। ততক্ষণে আগুন পুরো কারখানায় ছড়িয়ে পড়ে। কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলীতে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে আশপাশের এলাকা। টঙ্গী হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক মো. পারভেজ মিয়া জানান, হাসপাতালে ১৯ জনের লাশ আনা হয়েছিল। এ ছাড়া আহত ১২ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। গুরুতর কয়েকজনকে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে। উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার সাব্বির আহমেদ জানান, সেখানে দুজনকে নেওয়া হয়েছিল। তারা মৃত ছিলেন। লাশ তারা ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠিয়ে দিয়েছেন। ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটের আবাসিক চিকিৎসক পার্থশঙ্কর পাল জানান, আহতদের মধ্যে চারজন তাদের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। এর মধ্যে একজনের শরীরের ছয়ভাগ, আরেকজনের আট ভাগ পুড়ে গেছে। একজনের শরীরের ৯০ ভাগ পুড়ে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।

সিলেটে পাঁচ নিহতের পরিবারে আহাজারি : ঢাকার গাজীপুরের টঙ্গী বিসিক শিল্পনগরীতে প্যাকেজিং কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণে নিহত হয়েছেন অন্তত ২৪ জন। এর মধ্যে সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার পাঁচ ব্যক্তিও রয়েছেন। দুর্ঘটনায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়ার পর থেকে তাদের বাড়িতে চলছে মাতম আর আহাজারি। প্রিয়জনদের অকস্মাৎ মৃত্যু সংবাদে স্বজনরা এখন শোকে স্তব্ধ। জানা যায়, টঙ্গীতে অবস্থিত ট্যাম্পাকো ফয়েলস লিমিটেড নামক ওই প্যাকেজিং কারখানার মালিক সিলেটের গোলাপগঞ্জের আমুড়া ইউনিয়নের সুন্দিশাইল গ্রামের ড. সৈয়দ মকবুল হোসেন (লেচু মিয়া)। তিনি সিলেটের বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। কারখানা গড়ে তোলার পর নিজ এলাকার অনেককেই তিনি সেখানে চাকরি দেন। এ সুবাধে ওই কারখানায় গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজারের অনেকেই চাকরি করতেন। গতকাল শনিবার ভোরে ট্যাম্পাকো ফয়েলস লিমিটেডে বয়লারে বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণে নিহতদের মধ্যে পাঁচজন রয়েছেন সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার। এর মধ্যে কারখানার মালিক সাবেক সাংসদ মকবুল হোসেনের নিজ গ্রামের রয়েছেন চার জন। গোলাপগঞ্জের নিহত পাঁচ ব্যক্তি হচ্ছেন—আমুড়া ইউনিয়নের সুন্দিশাইল গ্রামের মৃত তমদির আলীর ছেলে ওয়ালি আহমদ কুটি (৩২), মৃত মজর আলীর ছেলে হাসান সিদ্দিকী রহিম (৪৮), সোনা মিয়ার ছেলে এনামুল হক (৩৮), মৃত তমজিদ আলীর ছেলে সাইদুর রহমান (৪৮) এবং কানিশাইল গ্রামের মৃত আবদুল করিমের ছেলে রেজওয়ান আহমদ (৩০)।

গোলাপগঞ্জের আমুড়া ইউনিয়নের সুন্দিশাইল গ্রামের বাসিন্দা এবং বয়লার বিস্ফোরণে নিহত সাইদুর রহমানের চাচাতো ভাই এমরুল হাসান জানান, দীর্ঘ দিন ধরে এরা সবাই ওই কারখানায় কাজ করছিলেন। তিনি জানান, গোলাপগঞ্জের নিহত এই পাঁচ ব্যক্তির পরিবারে এখন আহাজারি চলছে। আকস্মিকভাবে দুর্ঘটনায় স্বজন হারানোর বেদনায় সবাই কাতর।

গতকাল শনিবার গোলাপগঞ্জের সুন্দিশাইল গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, নিহত প্রত্যেক ব্যক্তির বাড়িতে মাতম চলছে। স্বজন হারানোর ব্যথায় সবাই শোকাচ্ছন্ন। নিহতদের পরিবারের কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আসন্ন ঈদের ছুটিতে বাড়িতে আসার কথা ছিল সবার। কিন্তু কারখানার আগুন জীবন থেকেই ছুটি দিয়েছে তাদের।

এদিকে ওই কারখানার মালিক গোলাপগঞ্জের আমুড়া ইউনিয়নের সুন্দিশাইল গ্রামের ড. সৈয়দ মকবুল হোসেন (লেচু মিয়া) বাড়িতে থাকেন না বলে জানিয়েছেন এমরুল হাসান। সপরিবারে তিনি ঢাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। মাঝেমধ্যে গ্রামের বাড়িতে আসেন তিনি। বর্তমানে তার গ্রামের বাড়ি দেখাশোনার জন্য পার্শ্ববর্তী বাড়ির একটি পরিবার সেখানে থাকে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সমিতির আড়ালে সন্ত্রাসী কার্যক্রম অস্ত্র মাদকসহ গ্রেপ্তার ৪
সমিতির আড়ালে সন্ত্রাসী কার্যক্রম অস্ত্র মাদকসহ গ্রেপ্তার ৪

দেশগ্রাম

সোনার দোকানে চুরি
সোনার দোকানে চুরি

দেশগ্রাম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে