শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ঈদ হয়ে গেল আহাজারির

সিলেটে শোকের মাতম
শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ্ ও শাহ্ দিদার আলম নবেল
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদ হয়ে গেল আহাজারির

মরদেহ শনাক্তের জন্য গতকাল স্বজনদের ভিড় জমে ঘটনাস্থলের পাশের ৫০ শয্যাবিশিষ্ট টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে। ভয়াবহ এই আগুনে একের পর এক মরদেহ নিয়ে আসতে দেখা যায় সেখানে। হাসপাতালের ভিতরের দোতলা ভবনের নিচতলার এক পাশে গেট আটকানো অবস্থায় পড়ে ছিল পুড়ে কয়লা হওয়া মরদেহ। গেটের বাইরে উত্সুক জনতা। কোরবানির ঈদ উদযাপনের জন্য বাড়িতে যাওয়ার ঠিক আগে দুর্ঘটনায় এখন শোকের মাতম স্বজন হারানো পরিবারগুলোতে। তাদের কাছে ঈদের আনন্দ পরিণত হয়েছে বেদনার আহাজারিতে।

একটি মরদেহের ওপর ছোট করে কাগজে লেখা সোলেমান (৩৫)। এ মরদেহটি গায়ের টি-শার্ট দেখে শনাক্ত করেন সোলেমানের স্ত্রী নাসিমা আক্তার। এ সময় নাসিমা কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘বাসা থেকে ভোর ৬টার দিকে কারখানায় কাজে যোগ দিতে যান সোলেমান। কিন্তু কিছুক্ষণ পরই লোক মারফত জানতে পারি, কারখানায় আগুন লেগেছে। এখানে এসে দেখি সব শেষ।’ নাসিমা বলেন, এই কারখানায় কোনো নিয়মশৃঙ্খলা নেই। ভোর ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত কাজ করাত। আমি বারবার আমার স্বামীকে বলেছিলাম, এ কারখানার কাজ ছেড়ে দিতে। তিনি বললেন, ঈদের পর ছেড়ে দেব। কিন্তু ছেড়ে তো দিল ঠিক, একেবারে দুনিয়া থেকে চলে গেল।’ সোলেমানের বড় ভাই সোহরাব বলেন, ‘আমার ভাই পাঁচ বছর যাবৎ এই কারখানার স্টোরে কাজ করছে। কিন্তু কী থেকে যে কী হলো বুঝতে পারলাম না।’ নিহত সোলেমানের বাড়ি কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরের আনুহা গ্রামে। তিনি আরিচপুর জামাইবাজার এলাকায় স্ত্রী-সন্তান ও মাকে নিয়ে থাকতেন। শুধু সোলেমান নয়, এমন পরিণতি ঘটেছে এ কারখানার অন্তত ২৬ জন শ্রমিকের ভাগ্যে। অন্যদিকে কারখানার আশপাশের লোকজন বলছেন, কারখানায় একেক শিফটে কাজ করেন সাড়ে তিনশ বা এর চেয়ে বেশি শ্রমিক। লাশ মিলল ২৬ জনের। তাহলে বাকি লোক গেল কোথায়! স্ত্রী-সন্তান নিয়ে গোপালপুর এলাকায় থাকতেন ময়মনসিংহের প্রকৌশলী আনিসুর রহমান। সেই সকালে স্ত্রী-সন্তানকে ঘুমে রেখেই ডিউটিতে আসেন তিনি। হঠাৎ বিকট শব্দে ঘুম ভাঙে স্ত্রী নিগারের। বাইরে বেরিয়ে তাকিয়ে দেখেন আগুন ও ধোঁয়া বের হচ্ছে। খবর নিয়ে জানতে পারেন, তার স্বামী যে কারখানায় চাকরি করেন সেখানেই এ বিস্ফোরণ ঘটেছে। সাত বছর ধরে জেনারেটর ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে এ প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন আনিস। গতকাল অফিস ছুটির পর কেনাকাটা করতে যাওয়ার কথা ছিল স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে। কিন্তু স্ত্রী ও সন্তানের জন্য ঈদের কেনাকাটা করা হলো না আনিসের। নিগারের বুকফাটা আর্তনাদে হাসপাতাল এলাকা ভারী হয়ে ওঠে।

এদিকে বাবা-মার সঙ্গে ঈদ করার জন্য গতকালই গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে যাওয়ার কথা ছিল অটোরিকশাচালক রাশিদের। গতকাল দুপুরে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা ছিল তার। কিন্তু না ফেরার দেশে চলে যেতে হলো তাকেও।

রাশিদের বোন মজিদা জানান, সকালে অটোরিকশা নিয়ে বের হন রাশিদ। ভোর ৬টার কিছু আগে বিসিক এলাকায় ট্যাম্পাকো কারখানা অতিক্রম করার সময় হঠাৎ বয়লার বিস্ফোরণের কারণে দেয়ালচাপা পড়ে তার ভাই মারা যান। রাশিদের স্ত্রী ও রনি নামে তিন বছরের এক ছেলে রয়েছে। এদিকে প্রত্যক্ষদর্শী মো. আপন বলেন, ‘সকালে বয়লার বিস্ফোরণের শব্দ পেয়ে ছুটে আসি। আমরা ১০-১২ জন মিলে সাতটি মৃতদেহ উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি। পরে বেলা দেড়টার দিকে আরও একজনের মরদেহ উদ্ধার করেছি।’ কারখানা-সংলগ্ন বাসিন্দা মরিয়ম আক্তার রিমা বলেন, ‘ঘুমন্ত অবস্থায় হঠাৎ বিকট শব্দ শুনে ভূমিকম্প হয়েছে ভেবে দৌড়ে ঘর থেকে বের হই।’ গতকাল সকালে অগ্নিকাণ্ডের পর ট্যাম্পাকো ফয়েলস নামে ওই কারখানা থেকে লাশ উদ্ধার করে টঙ্গী হাসপাতাল, উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। এতে টঙ্গী হাসপাতালেই ১৯ জনের মরদেহ ছিল বলে জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তবে টঙ্গী হাসপাতাল থেকে এসব মরদেহ ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয়েছে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য। ট্যাম্পাকো ফয়েলসের পাঁচতলা ওই কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণের পর আগুন ধরে যায় বলে জানিয়েছেন জয়দেবপুর ফায়ার স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. রফিকুজ্জামান।

তিনি বলেন, দুপুরে আগুন নেভানোর আগে বেশ কয়েকজনের লাশ বের করে আনা হয়। কয়েকজন হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা যান। এদের কেউ অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গেছেন। আগুনে কারখানার কাঠামো ভেঙে পড়ে নিচে চাপা পড়ে মারা যান কেউ কেউ।

আহত অন্তত ৩৫ জনকে টঙ্গী সরকারি হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

নিহতদের প্রত্যেকের পরিবারকে দুই লাখ টাকা করে অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। গাজীপুর জেলা প্রশাসন নিহতদের পরিবারকে ২০ হাজার টাকা করে এবং আহতদের পাঁচ হাজার টাকা করে দেওয়ার কথা জানিয়েছে।

কারখানার মালিক সিলেটের বিএনপিদলীয় সাবেক এমপি সৈয়দ মো. মকবুল হোসেন হতাহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে গাজীপুর জেলা প্রশাসন। কমিটিকে ১৫ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। কারখানার মালিক সৈয়দ মো. মকবুল হোসেন জানান, ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠিত তার এ কারখানায় সাড়ে চারশর মতো শ্রমিক রয়েছেন। সবার ঈদের বোনাসসহ বেতন-ভাতা কয়েক দিন আগেই পরিশোধ করা হয়েছে। এদিকে ভোর ৬টায় আগুনের খবর পেয়ে জয়দেবপুর, টঙ্গী, কুর্মিটোলা, সদর দফতর, মিরপুর ও উত্তরাসহ আশপাশের ফায়ার স্টেশনের ২৫টি ইউনিট নেভানোর কাজ করে বলে জানা গেছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা মো. রফিকুজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন, ভোর ৬টার দিকে কাজ চলার সময় নিচতলায় বয়লার বিস্ফোরণের পর কারখানার পুরো ভবনে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। টঙ্গী রেল স্টেশনের কর্মী লিখন জানান, পাঁচতলা কারখানার চতুর্থ তলায় বেশ কিছু শ্রমিক জানালা দিয়ে হাত নেড়ে তাদের বাঁচানোর আকুতি জানাচ্ছিলেন। এ সময় স্থানীয়রা মই নিয়ে শ্রমিকদের উদ্ধারের চেষ্টা চালান। কিন্তু ধোঁয়া ও তাপের কারণে তাদের সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়। তবে কিছুক্ষণ পর ওই তলায় থাকা শ্রমিকদের আর কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। ততক্ষণে আগুন পুরো কারখানায় ছড়িয়ে পড়ে। কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলীতে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে আশপাশের এলাকা। টঙ্গী হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক মো. পারভেজ মিয়া জানান, হাসপাতালে ১৯ জনের লাশ আনা হয়েছিল। এ ছাড়া আহত ১২ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। গুরুতর কয়েকজনকে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে। উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার সাব্বির আহমেদ জানান, সেখানে দুজনকে নেওয়া হয়েছিল। তারা মৃত ছিলেন। লাশ তারা ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠিয়ে দিয়েছেন। ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটের আবাসিক চিকিৎসক পার্থশঙ্কর পাল জানান, আহতদের মধ্যে চারজন তাদের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। এর মধ্যে একজনের শরীরের ছয়ভাগ, আরেকজনের আট ভাগ পুড়ে গেছে। একজনের শরীরের ৯০ ভাগ পুড়ে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।

সিলেটে পাঁচ নিহতের পরিবারে আহাজারি : ঢাকার গাজীপুরের টঙ্গী বিসিক শিল্পনগরীতে প্যাকেজিং কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণে নিহত হয়েছেন অন্তত ২৪ জন। এর মধ্যে সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার পাঁচ ব্যক্তিও রয়েছেন। দুর্ঘটনায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়ার পর থেকে তাদের বাড়িতে চলছে মাতম আর আহাজারি। প্রিয়জনদের অকস্মাৎ মৃত্যু সংবাদে স্বজনরা এখন শোকে স্তব্ধ। জানা যায়, টঙ্গীতে অবস্থিত ট্যাম্পাকো ফয়েলস লিমিটেড নামক ওই প্যাকেজিং কারখানার মালিক সিলেটের গোলাপগঞ্জের আমুড়া ইউনিয়নের সুন্দিশাইল গ্রামের ড. সৈয়দ মকবুল হোসেন (লেচু মিয়া)। তিনি সিলেটের বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। কারখানা গড়ে তোলার পর নিজ এলাকার অনেককেই তিনি সেখানে চাকরি দেন। এ সুবাধে ওই কারখানায় গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজারের অনেকেই চাকরি করতেন। গতকাল শনিবার ভোরে ট্যাম্পাকো ফয়েলস লিমিটেডে বয়লারে বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণে নিহতদের মধ্যে পাঁচজন রয়েছেন সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার। এর মধ্যে কারখানার মালিক সাবেক সাংসদ মকবুল হোসেনের নিজ গ্রামের রয়েছেন চার জন। গোলাপগঞ্জের নিহত পাঁচ ব্যক্তি হচ্ছেন—আমুড়া ইউনিয়নের সুন্দিশাইল গ্রামের মৃত তমদির আলীর ছেলে ওয়ালি আহমদ কুটি (৩২), মৃত মজর আলীর ছেলে হাসান সিদ্দিকী রহিম (৪৮), সোনা মিয়ার ছেলে এনামুল হক (৩৮), মৃত তমজিদ আলীর ছেলে সাইদুর রহমান (৪৮) এবং কানিশাইল গ্রামের মৃত আবদুল করিমের ছেলে রেজওয়ান আহমদ (৩০)।

গোলাপগঞ্জের আমুড়া ইউনিয়নের সুন্দিশাইল গ্রামের বাসিন্দা এবং বয়লার বিস্ফোরণে নিহত সাইদুর রহমানের চাচাতো ভাই এমরুল হাসান জানান, দীর্ঘ দিন ধরে এরা সবাই ওই কারখানায় কাজ করছিলেন। তিনি জানান, গোলাপগঞ্জের নিহত এই পাঁচ ব্যক্তির পরিবারে এখন আহাজারি চলছে। আকস্মিকভাবে দুর্ঘটনায় স্বজন হারানোর বেদনায় সবাই কাতর।

গতকাল শনিবার গোলাপগঞ্জের সুন্দিশাইল গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, নিহত প্রত্যেক ব্যক্তির বাড়িতে মাতম চলছে। স্বজন হারানোর ব্যথায় সবাই শোকাচ্ছন্ন। নিহতদের পরিবারের কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আসন্ন ঈদের ছুটিতে বাড়িতে আসার কথা ছিল সবার। কিন্তু কারখানার আগুন জীবন থেকেই ছুটি দিয়েছে তাদের।

এদিকে ওই কারখানার মালিক গোলাপগঞ্জের আমুড়া ইউনিয়নের সুন্দিশাইল গ্রামের ড. সৈয়দ মকবুল হোসেন (লেচু মিয়া) বাড়িতে থাকেন না বলে জানিয়েছেন এমরুল হাসান। সপরিবারে তিনি ঢাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। মাঝেমধ্যে গ্রামের বাড়িতে আসেন তিনি। বর্তমানে তার গ্রামের বাড়ি দেখাশোনার জন্য পার্শ্ববর্তী বাড়ির একটি পরিবার সেখানে থাকে।

এই বিভাগের আরও খবর
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতকে আনুষ্ঠানিক চিঠি
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতকে আনুষ্ঠানিক চিঠি
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়া এভারকেয়ারে
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়া এভারকেয়ারে
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শেখ হাসিনা জয় পুতুলের বিরুদ্ধে রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা জয় পুতুলের বিরুদ্ধে রায় ২৭ নভেম্বর
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’
‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’

পূর্ব-পশ্চিম