শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ঈদ হয়ে গেল আহাজারির

সিলেটে শোকের মাতম
শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ্ ও শাহ্ দিদার আলম নবেল
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদ হয়ে গেল আহাজারির

মরদেহ শনাক্তের জন্য গতকাল স্বজনদের ভিড় জমে ঘটনাস্থলের পাশের ৫০ শয্যাবিশিষ্ট টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে। ভয়াবহ এই আগুনে একের পর এক মরদেহ নিয়ে আসতে দেখা যায় সেখানে। হাসপাতালের ভিতরের দোতলা ভবনের নিচতলার এক পাশে গেট আটকানো অবস্থায় পড়ে ছিল পুড়ে কয়লা হওয়া মরদেহ। গেটের বাইরে উত্সুক জনতা। কোরবানির ঈদ উদযাপনের জন্য বাড়িতে যাওয়ার ঠিক আগে দুর্ঘটনায় এখন শোকের মাতম স্বজন হারানো পরিবারগুলোতে। তাদের কাছে ঈদের আনন্দ পরিণত হয়েছে বেদনার আহাজারিতে।

একটি মরদেহের ওপর ছোট করে কাগজে লেখা সোলেমান (৩৫)। এ মরদেহটি গায়ের টি-শার্ট দেখে শনাক্ত করেন সোলেমানের স্ত্রী নাসিমা আক্তার। এ সময় নাসিমা কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘বাসা থেকে ভোর ৬টার দিকে কারখানায় কাজে যোগ দিতে যান সোলেমান। কিন্তু কিছুক্ষণ পরই লোক মারফত জানতে পারি, কারখানায় আগুন লেগেছে। এখানে এসে দেখি সব শেষ।’ নাসিমা বলেন, এই কারখানায় কোনো নিয়মশৃঙ্খলা নেই। ভোর ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত কাজ করাত। আমি বারবার আমার স্বামীকে বলেছিলাম, এ কারখানার কাজ ছেড়ে দিতে। তিনি বললেন, ঈদের পর ছেড়ে দেব। কিন্তু ছেড়ে তো দিল ঠিক, একেবারে দুনিয়া থেকে চলে গেল।’ সোলেমানের বড় ভাই সোহরাব বলেন, ‘আমার ভাই পাঁচ বছর যাবৎ এই কারখানার স্টোরে কাজ করছে। কিন্তু কী থেকে যে কী হলো বুঝতে পারলাম না।’ নিহত সোলেমানের বাড়ি কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরের আনুহা গ্রামে। তিনি আরিচপুর জামাইবাজার এলাকায় স্ত্রী-সন্তান ও মাকে নিয়ে থাকতেন। শুধু সোলেমান নয়, এমন পরিণতি ঘটেছে এ কারখানার অন্তত ২৬ জন শ্রমিকের ভাগ্যে। অন্যদিকে কারখানার আশপাশের লোকজন বলছেন, কারখানায় একেক শিফটে কাজ করেন সাড়ে তিনশ বা এর চেয়ে বেশি শ্রমিক। লাশ মিলল ২৬ জনের। তাহলে বাকি লোক গেল কোথায়! স্ত্রী-সন্তান নিয়ে গোপালপুর এলাকায় থাকতেন ময়মনসিংহের প্রকৌশলী আনিসুর রহমান। সেই সকালে স্ত্রী-সন্তানকে ঘুমে রেখেই ডিউটিতে আসেন তিনি। হঠাৎ বিকট শব্দে ঘুম ভাঙে স্ত্রী নিগারের। বাইরে বেরিয়ে তাকিয়ে দেখেন আগুন ও ধোঁয়া বের হচ্ছে। খবর নিয়ে জানতে পারেন, তার স্বামী যে কারখানায় চাকরি করেন সেখানেই এ বিস্ফোরণ ঘটেছে। সাত বছর ধরে জেনারেটর ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে এ প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন আনিস। গতকাল অফিস ছুটির পর কেনাকাটা করতে যাওয়ার কথা ছিল স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে। কিন্তু স্ত্রী ও সন্তানের জন্য ঈদের কেনাকাটা করা হলো না আনিসের। নিগারের বুকফাটা আর্তনাদে হাসপাতাল এলাকা ভারী হয়ে ওঠে।

এদিকে বাবা-মার সঙ্গে ঈদ করার জন্য গতকালই গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে যাওয়ার কথা ছিল অটোরিকশাচালক রাশিদের। গতকাল দুপুরে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা ছিল তার। কিন্তু না ফেরার দেশে চলে যেতে হলো তাকেও।

রাশিদের বোন মজিদা জানান, সকালে অটোরিকশা নিয়ে বের হন রাশিদ। ভোর ৬টার কিছু আগে বিসিক এলাকায় ট্যাম্পাকো কারখানা অতিক্রম করার সময় হঠাৎ বয়লার বিস্ফোরণের কারণে দেয়ালচাপা পড়ে তার ভাই মারা যান। রাশিদের স্ত্রী ও রনি নামে তিন বছরের এক ছেলে রয়েছে। এদিকে প্রত্যক্ষদর্শী মো. আপন বলেন, ‘সকালে বয়লার বিস্ফোরণের শব্দ পেয়ে ছুটে আসি। আমরা ১০-১২ জন মিলে সাতটি মৃতদেহ উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি। পরে বেলা দেড়টার দিকে আরও একজনের মরদেহ উদ্ধার করেছি।’ কারখানা-সংলগ্ন বাসিন্দা মরিয়ম আক্তার রিমা বলেন, ‘ঘুমন্ত অবস্থায় হঠাৎ বিকট শব্দ শুনে ভূমিকম্প হয়েছে ভেবে দৌড়ে ঘর থেকে বের হই।’ গতকাল সকালে অগ্নিকাণ্ডের পর ট্যাম্পাকো ফয়েলস নামে ওই কারখানা থেকে লাশ উদ্ধার করে টঙ্গী হাসপাতাল, উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। এতে টঙ্গী হাসপাতালেই ১৯ জনের মরদেহ ছিল বলে জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তবে টঙ্গী হাসপাতাল থেকে এসব মরদেহ ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয়েছে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য। ট্যাম্পাকো ফয়েলসের পাঁচতলা ওই কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণের পর আগুন ধরে যায় বলে জানিয়েছেন জয়দেবপুর ফায়ার স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. রফিকুজ্জামান।

তিনি বলেন, দুপুরে আগুন নেভানোর আগে বেশ কয়েকজনের লাশ বের করে আনা হয়। কয়েকজন হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা যান। এদের কেউ অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা গেছেন। আগুনে কারখানার কাঠামো ভেঙে পড়ে নিচে চাপা পড়ে মারা যান কেউ কেউ।

আহত অন্তত ৩৫ জনকে টঙ্গী সরকারি হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

নিহতদের প্রত্যেকের পরিবারকে দুই লাখ টাকা করে অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। গাজীপুর জেলা প্রশাসন নিহতদের পরিবারকে ২০ হাজার টাকা করে এবং আহতদের পাঁচ হাজার টাকা করে দেওয়ার কথা জানিয়েছে।

কারখানার মালিক সিলেটের বিএনপিদলীয় সাবেক এমপি সৈয়দ মো. মকবুল হোসেন হতাহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে গাজীপুর জেলা প্রশাসন। কমিটিকে ১৫ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। কারখানার মালিক সৈয়দ মো. মকবুল হোসেন জানান, ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠিত তার এ কারখানায় সাড়ে চারশর মতো শ্রমিক রয়েছেন। সবার ঈদের বোনাসসহ বেতন-ভাতা কয়েক দিন আগেই পরিশোধ করা হয়েছে। এদিকে ভোর ৬টায় আগুনের খবর পেয়ে জয়দেবপুর, টঙ্গী, কুর্মিটোলা, সদর দফতর, মিরপুর ও উত্তরাসহ আশপাশের ফায়ার স্টেশনের ২৫টি ইউনিট নেভানোর কাজ করে বলে জানা গেছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা মো. রফিকুজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন, ভোর ৬টার দিকে কাজ চলার সময় নিচতলায় বয়লার বিস্ফোরণের পর কারখানার পুরো ভবনে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। টঙ্গী রেল স্টেশনের কর্মী লিখন জানান, পাঁচতলা কারখানার চতুর্থ তলায় বেশ কিছু শ্রমিক জানালা দিয়ে হাত নেড়ে তাদের বাঁচানোর আকুতি জানাচ্ছিলেন। এ সময় স্থানীয়রা মই নিয়ে শ্রমিকদের উদ্ধারের চেষ্টা চালান। কিন্তু ধোঁয়া ও তাপের কারণে তাদের সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়। তবে কিছুক্ষণ পর ওই তলায় থাকা শ্রমিকদের আর কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। ততক্ষণে আগুন পুরো কারখানায় ছড়িয়ে পড়ে। কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলীতে অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে আশপাশের এলাকা। টঙ্গী হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক মো. পারভেজ মিয়া জানান, হাসপাতালে ১৯ জনের লাশ আনা হয়েছিল। এ ছাড়া আহত ১২ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। গুরুতর কয়েকজনকে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে। উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার সাব্বির আহমেদ জানান, সেখানে দুজনকে নেওয়া হয়েছিল। তারা মৃত ছিলেন। লাশ তারা ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠিয়ে দিয়েছেন। ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটের আবাসিক চিকিৎসক পার্থশঙ্কর পাল জানান, আহতদের মধ্যে চারজন তাদের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। এর মধ্যে একজনের শরীরের ছয়ভাগ, আরেকজনের আট ভাগ পুড়ে গেছে। একজনের শরীরের ৯০ ভাগ পুড়ে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।

সিলেটে পাঁচ নিহতের পরিবারে আহাজারি : ঢাকার গাজীপুরের টঙ্গী বিসিক শিল্পনগরীতে প্যাকেজিং কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণে নিহত হয়েছেন অন্তত ২৪ জন। এর মধ্যে সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার পাঁচ ব্যক্তিও রয়েছেন। দুর্ঘটনায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়ার পর থেকে তাদের বাড়িতে চলছে মাতম আর আহাজারি। প্রিয়জনদের অকস্মাৎ মৃত্যু সংবাদে স্বজনরা এখন শোকে স্তব্ধ। জানা যায়, টঙ্গীতে অবস্থিত ট্যাম্পাকো ফয়েলস লিমিটেড নামক ওই প্যাকেজিং কারখানার মালিক সিলেটের গোলাপগঞ্জের আমুড়া ইউনিয়নের সুন্দিশাইল গ্রামের ড. সৈয়দ মকবুল হোসেন (লেচু মিয়া)। তিনি সিলেটের বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। কারখানা গড়ে তোলার পর নিজ এলাকার অনেককেই তিনি সেখানে চাকরি দেন। এ সুবাধে ওই কারখানায় গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজারের অনেকেই চাকরি করতেন। গতকাল শনিবার ভোরে ট্যাম্পাকো ফয়েলস লিমিটেডে বয়লারে বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণে নিহতদের মধ্যে পাঁচজন রয়েছেন সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার। এর মধ্যে কারখানার মালিক সাবেক সাংসদ মকবুল হোসেনের নিজ গ্রামের রয়েছেন চার জন। গোলাপগঞ্জের নিহত পাঁচ ব্যক্তি হচ্ছেন—আমুড়া ইউনিয়নের সুন্দিশাইল গ্রামের মৃত তমদির আলীর ছেলে ওয়ালি আহমদ কুটি (৩২), মৃত মজর আলীর ছেলে হাসান সিদ্দিকী রহিম (৪৮), সোনা মিয়ার ছেলে এনামুল হক (৩৮), মৃত তমজিদ আলীর ছেলে সাইদুর রহমান (৪৮) এবং কানিশাইল গ্রামের মৃত আবদুল করিমের ছেলে রেজওয়ান আহমদ (৩০)।

গোলাপগঞ্জের আমুড়া ইউনিয়নের সুন্দিশাইল গ্রামের বাসিন্দা এবং বয়লার বিস্ফোরণে নিহত সাইদুর রহমানের চাচাতো ভাই এমরুল হাসান জানান, দীর্ঘ দিন ধরে এরা সবাই ওই কারখানায় কাজ করছিলেন। তিনি জানান, গোলাপগঞ্জের নিহত এই পাঁচ ব্যক্তির পরিবারে এখন আহাজারি চলছে। আকস্মিকভাবে দুর্ঘটনায় স্বজন হারানোর বেদনায় সবাই কাতর।

গতকাল শনিবার গোলাপগঞ্জের সুন্দিশাইল গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, নিহত প্রত্যেক ব্যক্তির বাড়িতে মাতম চলছে। স্বজন হারানোর ব্যথায় সবাই শোকাচ্ছন্ন। নিহতদের পরিবারের কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আসন্ন ঈদের ছুটিতে বাড়িতে আসার কথা ছিল সবার। কিন্তু কারখানার আগুন জীবন থেকেই ছুটি দিয়েছে তাদের।

এদিকে ওই কারখানার মালিক গোলাপগঞ্জের আমুড়া ইউনিয়নের সুন্দিশাইল গ্রামের ড. সৈয়দ মকবুল হোসেন (লেচু মিয়া) বাড়িতে থাকেন না বলে জানিয়েছেন এমরুল হাসান। সপরিবারে তিনি ঢাকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। মাঝেমধ্যে গ্রামের বাড়িতে আসেন তিনি। বর্তমানে তার গ্রামের বাড়ি দেখাশোনার জন্য পার্শ্ববর্তী বাড়ির একটি পরিবার সেখানে থাকে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা