শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

বিদেশি এলেই নালিশ, গণতন্ত্র বানান জানে কিনা সন্দেহ : প্রধানমন্ত্রী

মন্ত্রী এমপিদের প্রতি হুঁশিয়ারি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশি এলেই নালিশ, গণতন্ত্র বানান জানে কিনা সন্দেহ : প্রধানমন্ত্রী

বিএনপি ও দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিদেশি কোনো অতিথি এলেই দেখা করে কান্নাকাটি করে বলে দেশে নাকি গণতন্ত্র নেই! বিদেশিদের কাছে নালিশ বা কান্নাকাটি করে কোনো লাভ হবে না। দেশবাসী ওই দলটিকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে, যুগ যুগ ধরেই তাদের প্রত্যাখ্যান করে যাবে। গতকাল সন্ধ্যায় গণভবনে আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির বৈঠকে সূচনা বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আশ্চর্য লাগে, কাদের মুখ থেকে এ কথা শুনতে হয়! যারা ৭৫-এর পর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছে, জিয়া ক্ষমতায় এসে সংবিধান লঙ্ঘন করেছে, আর্মি রুলস লঙ্ঘন করেছে, অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে অবৈধ সংগঠন করেছে, যারা ভোট চুরি করে, জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে, যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী বানিয়ে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করেছে-সেই সংগঠন বিএনপির মুখ থেকে গণতন্ত্রের সবক শুনতে হয়। এটা জাতির জন্য দুর্ভাগ্যজনক। তারা গণতন্ত্রের সংজ্ঞা বলতে পারে কিনা আমার সন্দেহ। গণতন্ত্র বানান করতে পারবে কিনা, তা নিয়েও সন্দেহ আছে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যারা মানুষের ওপর অত্যাচার করেছে, যুদ্ধাপরাধীদের মদদ দিয়েছে, এতিমের টাকা মেরে খেয়েছে, মানুষকে পুড়িয়ে মেরেছে, যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী বানিয়ে জাতীয় পতাকার মর্যাদা ক্ষুণ্ন করেছে, তাদের বিচারও বাংলার মাটিতে হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি। ১৯৯৬ সালের নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যারা ভোট চুরি করে ক্ষমতায় এসেছে, জনরোষে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয়েছে, তাদের মুখ থেকে আজ গণতন্ত্রের কথা শুনতে হয়! এই দলটি কোন গণতন্ত্রের পথে চলে? তারা তো শুধু ধ্বংস ও মানুষকে হত্যা করতে জানে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে জাতীয় কমিটির সভায় প্রারম্ভিক বক্তব্য রাখেন দলটির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। এরপর রুদ্ধদ্বার বৈঠকে আগামী ২২-২৩ অক্টোবর অনুষ্ঠেয় আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক জাতীয় কাউন্সিলের বাজেট এবং দলের আয়-ব্যয়ের হিসাব নিয়ে আলোচনার পর তা সর্বসম্মতক্রমে গৃহীত হয়। দীর্ঘ চার বছর পর জাতীয় কমিটির বৈঠকে উপস্থিত সারা দেশের প্রবীণ নেতারা তাদের নানা অভিযোগ এবং পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর সামনে তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রী তা সমাধানের ব্যাপারে আশ্বাস দেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দায়িত্ব ছেড়ে দিতে চান জানিয়ে বলেন, ৮১ থেকে ২০১৬ সাল। ৩৫ বছর ধরে সভাপতির দায়িত্ব পালন করছি, আর কত? আর, কত? নতুন নেতা নির্বাচন করেন। বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের যে চারা রোপণ করে গিয়েছিলেন, তা আজ মহীরুহে পরিণত হয়েছে। এ সময় উপস্থিত নেতারা সবাই একযোগে বলেন ‘না’। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যারা যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী বানিয়ে তাদের হাতে রক্তস্নাত জাতীয় পতাকা তুলে দিয়ে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করেছে, তাদেরও বাংলার মাটিতে বিচার হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি। যুদ্ধাপরাধীদের মদদদাতা, শত শত জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যাকারী, যারা ক্ষমতায় থাকতে দেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করে বিদেশে পাচার করেছে, যারা এতিমের টাকা আত্মসাৎ করেছে- তাদের বিচার অবশ্যই বাংলার মাটিতে হবে। যতই বিদেশিদের কাছে গিয়ে কান্নাকাটি করুক, কোনো লাভ হবে না। জনগণ জানে একমাত্র আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেই দেশের উন্নয়ন হবে। নানা ঘাত-প্রতিঘাত মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ এখন মহীরুহ সংগঠনে পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেক ঘাত-প্রতিঘাত ও ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করেই আওয়ামী লীগকে এই অবস্থায় আসতে হয়েছে। আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার অনেক চেষ্টা করা হয়েছে। ভাষা থেকে স্বাধীনতা এবং পরবর্তীতে গণতন্ত্র বাঙালি জাতির যা অর্জন বা যেটুকু পেয়েছে তার সবই আওয়ামী লীগের কাছ থেকেই পেয়েছে। আওয়ামী লীগ জন্মলগ্ন থেকেই দেশের মানুষকে দিয়ে যাচ্ছে। দেশের মানুষের অধিকার আদায় ও কল্যাণে অসংখ্য আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী জীবন দিয়ে গেছে। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর দীর্ঘ ২১টি বছর আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করতে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া আওয়ামী লীগের শিকড় অত্যন্ত মজবুত ও গভীরে। দলের নেতা-কর্মীরা নীতি-আদর্শে বিশ্বাস করে বলেই অনেক ঝড়-ঝাপটা মোকাবিলা করেই আওয়ামী লীগ সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। যে দল স্বাধীনতার নেতৃত্ব দেয়, সেই দল ক্ষমতায় থাকলে যে দেশের প্রকৃত উন্নয়ন হয় আমরা তা প্রমাণ করেছি। তিনি বলেন, ’৭৫-পরবর্তী সরকারগুলো ক্ষমতায় থেকে শুধু নিজেদের ভাগ্যের উন্নয়ন করেছে, দেশের মানুষ হয়েছে শোষিত-বঞ্চিত। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে তাদের শোষণ-বঞ্চনা থেকে মুক্তি দিয়েছে। আওয়ামী লীগের রাজনীতিই হচ্ছে তৃণমূল মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করা। প্রধানমন্ত্রী তার টানা দুই মেয়াদে সরকারের সফলতা ও অর্জনগুলো তুলে ধরে বলেন, মাত্র এই সোয়া সাত বছরে সারাবিশ্বে বাংলাদেশ এখন অত্যন্ত সম্মানজনক অবস্থায় উঠে এসেছে। আগামী নির্বাচনের আর দুই বছর ২ মাস বাকি, এর মধ্যে দেশের মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলো আমাদের পূরণ করতে হবে। তিনি বলেন, আমরা দারিদ্র্যের হার ১১ ভাগে কমিয়ে এনেছি। দেশের অর্থনীতি অত্যন্ত শক্তিশালী ও মজবুত। আগে বাংলাদেশ মানেই ছিল ভিক্ষার ঝুলি, অন্যের করুণা নিয়ে বেঁচে থাকা।

মন্ত্রী-এমপিদের প্রতি হুঁশিয়ারি : সূত্র জানায়, গত রাতে জাতীয় কমিটির রুদ্ধদ্বার বৈঠকে সভাপতি শেখ হাসিনা বিতর্কিত কিছু এমপি-মন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় নেতাকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, দলের ত্যাগী ও প্রবীণদের উপেক্ষা-অবহেলা ও অসম্মান করলে তার খেসারত দিতে হবে। তিনি বলেন, কারও বিরুদ্ধে যদি এ ধরনের অভিযোগ আসে তাহলে তাকে পদপদবিতে রাখা হবে না। তাকে দলের মনোনয়নও দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, দল করতে হলে তৃণমূলে প্রবীণদের সম্মান-শ্রদ্ধা করতেই হবে। বৈঠকসূত্র জানায়, সভায় জাতীয় কমিটির কিছু সদস্য তাদের বক্তৃতায় স্থানীয় এমপি-মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে কর্মীদের অবমূল্যায়ন, নিজ দলের পরিবর্তে জামায়াত-বিএনপির লোকদের সঙ্গে সখ্য গড়ার অভিযোগ তোলেন। তখন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার কাছে সব তথ্যই আছে। আমরা এত উন্নয়ন করলাম, সেসবের প্রচার নেই। কমিউনিটি ক্লিনিক করেছি, ইউনিয়ন পর্যায়ে তথ্যসেবা চালু করেছি, দেশ আজ অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে চলেছে। বিশ্ব আমাদের স্বীকৃতি দিচ্ছে। তৃণমূলে এর প্রচার নেই। আপনারা নিজেদের সমালোচনা না করে সরকারের করা উন্নয়ন কাজগুলো মানুষের কাছে তুলে ধরুন।’ শেখ হাসিনা বলেন, ‘তৃণমূলের নেতা-কর্মীরাই সংগঠনের প্রাণ। মনে রাখবেন সংগঠন ছাড়া কেউ এমপি-মন্ত্রী হতে পারবেন না। কাজেই তৃণমূলের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলে তা অটুট রাখুন।’ জাতীয় কমিটির এক নেতা আওয়ামী লীগ সভাপতির উদ্দেশে বলেন, ‘নেত্রী! ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর অনেককেই দেখা যায়নি। তারা সরে দাঁড়িয়েছিল। এবারের কাউন্সিলে সেসব মুখ যেন নেতৃত্বে না আসে সে বিষয়টি লক্ষ্য রাখবেন, এটা আমাদের অনুরোধ।’ সূত্র জানায়, বৈঠকে এমপিদের দলীয় চাঁদা ৫০০ টাকার পরিবর্ততে ২ হাজার করার প্রস্তাব উঠলে একজন এমপি বলেন, ‘নেত্রী! এমপিদের তো অফিস খরচ আছে। নেতা-কর্মীদেরও চালাতে হয়।’ তখন সভাপতি সহাস্যে বলেন, ‘দল করতে হলে খরচ তো করতেই হয়। আপনাদের না পোষালে ছেড়ে দিন।’ বৈঠকে আওয়ামী লীগের ২০তম সম্মেলনের ২ কোটি ৬৫ লাখ টাকার বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়। এ ছাড়া বৈঠকে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে অত্যাধুনিক পার্টি অফিস নির্মাণের জন্য সম্ভাব্য ৫ কোটি, দলীয় অফিস ভাড়া, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা, দলীয় সভা-সমাবেশের খরচসহ প্রায় ১১ কোটি টাকার বাজেট পাস করা হয়েছে। আগে আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য চাঁদা ১০ থাকা ছিল। গতকালের বৈঠকে তা বাড়িয়ে ২০ টাকা করা হয়েছে। কাউন্সিলরদের বার্ষিক চাঁদা ১০০ টাকার স্থলে বাড়িয়ে ২০০, দলীয় সংসদ সদস্যদের বার্ষিক চাঁদা ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ হাজার করা হয়েছে।

সূত্র জানায়, বৈঠকে দিনাজপুর, পঞ্চগড়, বাগেরহাট, সিলেট ও খুলনা জেলার জাতীয় কমিটির সদস্যরা বক্তব্যে শেখ হাসিনাকে পুনরায় সভাপতি পদে নির্বাচিত করার পক্ষে জোরালো যুক্তি তুলে ধরলে উপস্থিত সব সদস্য এ ব্যাপারে ঐকমত্য প্রকাশ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম