শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

বিদেশি এলেই নালিশ, গণতন্ত্র বানান জানে কিনা সন্দেহ : প্রধানমন্ত্রী

মন্ত্রী এমপিদের প্রতি হুঁশিয়ারি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশি এলেই নালিশ, গণতন্ত্র বানান জানে কিনা সন্দেহ : প্রধানমন্ত্রী

বিএনপি ও দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিদেশি কোনো অতিথি এলেই দেখা করে কান্নাকাটি করে বলে দেশে নাকি গণতন্ত্র নেই! বিদেশিদের কাছে নালিশ বা কান্নাকাটি করে কোনো লাভ হবে না। দেশবাসী ওই দলটিকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে, যুগ যুগ ধরেই তাদের প্রত্যাখ্যান করে যাবে। গতকাল সন্ধ্যায় গণভবনে আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির বৈঠকে সূচনা বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘আশ্চর্য লাগে, কাদের মুখ থেকে এ কথা শুনতে হয়! যারা ৭৫-এর পর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছে, জিয়া ক্ষমতায় এসে সংবিধান লঙ্ঘন করেছে, আর্মি রুলস লঙ্ঘন করেছে, অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে অবৈধ সংগঠন করেছে, যারা ভোট চুরি করে, জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে, যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী বানিয়ে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করেছে-সেই সংগঠন বিএনপির মুখ থেকে গণতন্ত্রের সবক শুনতে হয়। এটা জাতির জন্য দুর্ভাগ্যজনক। তারা গণতন্ত্রের সংজ্ঞা বলতে পারে কিনা আমার সন্দেহ। গণতন্ত্র বানান করতে পারবে কিনা, তা নিয়েও সন্দেহ আছে। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যারা মানুষের ওপর অত্যাচার করেছে, যুদ্ধাপরাধীদের মদদ দিয়েছে, এতিমের টাকা মেরে খেয়েছে, মানুষকে পুড়িয়ে মেরেছে, যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী বানিয়ে জাতীয় পতাকার মর্যাদা ক্ষুণ্ন করেছে, তাদের বিচারও বাংলার মাটিতে হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি। ১৯৯৬ সালের নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যারা ভোট চুরি করে ক্ষমতায় এসেছে, জনরোষে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয়েছে, তাদের মুখ থেকে আজ গণতন্ত্রের কথা শুনতে হয়! এই দলটি কোন গণতন্ত্রের পথে চলে? তারা তো শুধু ধ্বংস ও মানুষকে হত্যা করতে জানে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে জাতীয় কমিটির সভায় প্রারম্ভিক বক্তব্য রাখেন দলটির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। এরপর রুদ্ধদ্বার বৈঠকে আগামী ২২-২৩ অক্টোবর অনুষ্ঠেয় আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক জাতীয় কাউন্সিলের বাজেট এবং দলের আয়-ব্যয়ের হিসাব নিয়ে আলোচনার পর তা সর্বসম্মতক্রমে গৃহীত হয়। দীর্ঘ চার বছর পর জাতীয় কমিটির বৈঠকে উপস্থিত সারা দেশের প্রবীণ নেতারা তাদের নানা অভিযোগ এবং পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর সামনে তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রী তা সমাধানের ব্যাপারে আশ্বাস দেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দায়িত্ব ছেড়ে দিতে চান জানিয়ে বলেন, ৮১ থেকে ২০১৬ সাল। ৩৫ বছর ধরে সভাপতির দায়িত্ব পালন করছি, আর কত? আর, কত? নতুন নেতা নির্বাচন করেন। বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের যে চারা রোপণ করে গিয়েছিলেন, তা আজ মহীরুহে পরিণত হয়েছে। এ সময় উপস্থিত নেতারা সবাই একযোগে বলেন ‘না’। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যারা যুদ্ধাপরাধীদের মন্ত্রী বানিয়ে তাদের হাতে রক্তস্নাত জাতীয় পতাকা তুলে দিয়ে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করেছে, তাদেরও বাংলার মাটিতে বিচার হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি। যুদ্ধাপরাধীদের মদদদাতা, শত শত জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যাকারী, যারা ক্ষমতায় থাকতে দেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করে বিদেশে পাচার করেছে, যারা এতিমের টাকা আত্মসাৎ করেছে- তাদের বিচার অবশ্যই বাংলার মাটিতে হবে। যতই বিদেশিদের কাছে গিয়ে কান্নাকাটি করুক, কোনো লাভ হবে না। জনগণ জানে একমাত্র আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেই দেশের উন্নয়ন হবে। নানা ঘাত-প্রতিঘাত মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ এখন মহীরুহ সংগঠনে পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেক ঘাত-প্রতিঘাত ও ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করেই আওয়ামী লীগকে এই অবস্থায় আসতে হয়েছে। আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার অনেক চেষ্টা করা হয়েছে। ভাষা থেকে স্বাধীনতা এবং পরবর্তীতে গণতন্ত্র বাঙালি জাতির যা অর্জন বা যেটুকু পেয়েছে তার সবই আওয়ামী লীগের কাছ থেকেই পেয়েছে। আওয়ামী লীগ জন্মলগ্ন থেকেই দেশের মানুষকে দিয়ে যাচ্ছে। দেশের মানুষের অধিকার আদায় ও কল্যাণে অসংখ্য আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী জীবন দিয়ে গেছে। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর দীর্ঘ ২১টি বছর আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করতে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া আওয়ামী লীগের শিকড় অত্যন্ত মজবুত ও গভীরে। দলের নেতা-কর্মীরা নীতি-আদর্শে বিশ্বাস করে বলেই অনেক ঝড়-ঝাপটা মোকাবিলা করেই আওয়ামী লীগ সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। যে দল স্বাধীনতার নেতৃত্ব দেয়, সেই দল ক্ষমতায় থাকলে যে দেশের প্রকৃত উন্নয়ন হয় আমরা তা প্রমাণ করেছি। তিনি বলেন, ’৭৫-পরবর্তী সরকারগুলো ক্ষমতায় থেকে শুধু নিজেদের ভাগ্যের উন্নয়ন করেছে, দেশের মানুষ হয়েছে শোষিত-বঞ্চিত। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে তাদের শোষণ-বঞ্চনা থেকে মুক্তি দিয়েছে। আওয়ামী লীগের রাজনীতিই হচ্ছে তৃণমূল মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করা। প্রধানমন্ত্রী তার টানা দুই মেয়াদে সরকারের সফলতা ও অর্জনগুলো তুলে ধরে বলেন, মাত্র এই সোয়া সাত বছরে সারাবিশ্বে বাংলাদেশ এখন অত্যন্ত সম্মানজনক অবস্থায় উঠে এসেছে। আগামী নির্বাচনের আর দুই বছর ২ মাস বাকি, এর মধ্যে দেশের মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলো আমাদের পূরণ করতে হবে। তিনি বলেন, আমরা দারিদ্র্যের হার ১১ ভাগে কমিয়ে এনেছি। দেশের অর্থনীতি অত্যন্ত শক্তিশালী ও মজবুত। আগে বাংলাদেশ মানেই ছিল ভিক্ষার ঝুলি, অন্যের করুণা নিয়ে বেঁচে থাকা।

মন্ত্রী-এমপিদের প্রতি হুঁশিয়ারি : সূত্র জানায়, গত রাতে জাতীয় কমিটির রুদ্ধদ্বার বৈঠকে সভাপতি শেখ হাসিনা বিতর্কিত কিছু এমপি-মন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় নেতাকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, দলের ত্যাগী ও প্রবীণদের উপেক্ষা-অবহেলা ও অসম্মান করলে তার খেসারত দিতে হবে। তিনি বলেন, কারও বিরুদ্ধে যদি এ ধরনের অভিযোগ আসে তাহলে তাকে পদপদবিতে রাখা হবে না। তাকে দলের মনোনয়নও দেওয়া হবে না। তিনি বলেন, দল করতে হলে তৃণমূলে প্রবীণদের সম্মান-শ্রদ্ধা করতেই হবে। বৈঠকসূত্র জানায়, সভায় জাতীয় কমিটির কিছু সদস্য তাদের বক্তৃতায় স্থানীয় এমপি-মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে কর্মীদের অবমূল্যায়ন, নিজ দলের পরিবর্তে জামায়াত-বিএনপির লোকদের সঙ্গে সখ্য গড়ার অভিযোগ তোলেন। তখন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার কাছে সব তথ্যই আছে। আমরা এত উন্নয়ন করলাম, সেসবের প্রচার নেই। কমিউনিটি ক্লিনিক করেছি, ইউনিয়ন পর্যায়ে তথ্যসেবা চালু করেছি, দেশ আজ অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে চলেছে। বিশ্ব আমাদের স্বীকৃতি দিচ্ছে। তৃণমূলে এর প্রচার নেই। আপনারা নিজেদের সমালোচনা না করে সরকারের করা উন্নয়ন কাজগুলো মানুষের কাছে তুলে ধরুন।’ শেখ হাসিনা বলেন, ‘তৃণমূলের নেতা-কর্মীরাই সংগঠনের প্রাণ। মনে রাখবেন সংগঠন ছাড়া কেউ এমপি-মন্ত্রী হতে পারবেন না। কাজেই তৃণমূলের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলে তা অটুট রাখুন।’ জাতীয় কমিটির এক নেতা আওয়ামী লীগ সভাপতির উদ্দেশে বলেন, ‘নেত্রী! ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর অনেককেই দেখা যায়নি। তারা সরে দাঁড়িয়েছিল। এবারের কাউন্সিলে সেসব মুখ যেন নেতৃত্বে না আসে সে বিষয়টি লক্ষ্য রাখবেন, এটা আমাদের অনুরোধ।’ সূত্র জানায়, বৈঠকে এমপিদের দলীয় চাঁদা ৫০০ টাকার পরিবর্ততে ২ হাজার করার প্রস্তাব উঠলে একজন এমপি বলেন, ‘নেত্রী! এমপিদের তো অফিস খরচ আছে। নেতা-কর্মীদেরও চালাতে হয়।’ তখন সভাপতি সহাস্যে বলেন, ‘দল করতে হলে খরচ তো করতেই হয়। আপনাদের না পোষালে ছেড়ে দিন।’ বৈঠকে আওয়ামী লীগের ২০তম সম্মেলনের ২ কোটি ৬৫ লাখ টাকার বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়। এ ছাড়া বৈঠকে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে অত্যাধুনিক পার্টি অফিস নির্মাণের জন্য সম্ভাব্য ৫ কোটি, দলীয় অফিস ভাড়া, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা, দলীয় সভা-সমাবেশের খরচসহ প্রায় ১১ কোটি টাকার বাজেট পাস করা হয়েছে। আগে আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্য চাঁদা ১০ থাকা ছিল। গতকালের বৈঠকে তা বাড়িয়ে ২০ টাকা করা হয়েছে। কাউন্সিলরদের বার্ষিক চাঁদা ১০০ টাকার স্থলে বাড়িয়ে ২০০, দলীয় সংসদ সদস্যদের বার্ষিক চাঁদা ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ হাজার করা হয়েছে।

সূত্র জানায়, বৈঠকে দিনাজপুর, পঞ্চগড়, বাগেরহাট, সিলেট ও খুলনা জেলার জাতীয় কমিটির সদস্যরা বক্তব্যে শেখ হাসিনাকে পুনরায় সভাপতি পদে নির্বাচিত করার পক্ষে জোরালো যুক্তি তুলে ধরলে উপস্থিত সব সদস্য এ ব্যাপারে ঐকমত্য প্রকাশ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা