শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

ইয়াবার নিয়ন্ত্রণে দুই পরিবার

টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া শক্তিশালী নেটওয়ার্ক, মিয়ানমারে কারখানা, সহস্রাধিক মাঠকর্মী পৌঁছে দিচ্ছে জেলায় জেলায়
মির্জা মেহেদী তমাল, টেকনাফ (কক্সবাজার) থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ইয়াবার নিয়ন্ত্রণে দুই পরিবার

পাহাড়, নদী ও সাগরঘেরা নিসর্গ টেকনাফে মাছ চাষ, লবণ চাষ, কৃষিকাজ করেই জীবিকা নির্বাহ করেন সেখানকার মানুষ। বাপ-দাদার পেশাই ধরে রাখার চেষ্টা করেন তারা। হালে এ নিয়ম পুরোপুরি পাল্টে গেছে। পাল্টে দিয়েছেন টেকনাফের দুটি পরিবার। ইয়াবা নামক আলাদিনের চেরাগ তারা তুলে দিয়েছেন টেকনাফের সাধারণ মানুষের হাতে হাতে। ছোটখাটো চালান বিক্রিতেই অনেক লাভ! লোভে পড়তে শুরু করে মানুষ। চেরাগ ধরার গতি বেড়ে যায় তাদের। এ-ঘর থেকে ও-ঘর। এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রাম। ধুম পড়ে যায় ইয়াবা বিক্রির। অল্প দিনেই একজন লবণচাষি বনে যান কোটিপতি। ঠেলাচালকের হয় কোটি টাকার প্রাসাদ। আর সর্বনাশা এই ইয়াবা টেকনাফ ছাপিয়ে ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে চাকরিজীবীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ আসক্ত হয় ইয়াবায়। আর টেকনাফের সেই দুই পরিবার ইয়াবা বেচে হয় হাজার কোটি টাকার মালিক।

টেকনাফ ঘুরে বিভিন্ন পর্যায়ে অনুসন্ধানে উঠে এসেছে ইয়াবা বিস্তৃতির এই নেপথ্যের তথ্য। আর যে দুটি পরিবার এ কাজটি করেছে এরা এখন ক্ষমতাসীন দলের ক্ষমতাধর নেতা। একটি পরিবারের একজন হলেন কক্সবাজার-৪ আসনের আওয়ামী লীগের এমপি আবদুর রহমান বদি। অপরজন বদির ডান হাত জাফর আহমদ, যিনি টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান। বদি তার ভাই-বেয়াইদের নিয়ে ইয়াবার ব্যবসা করছেন বেশ কয়েক বছর আগে থেকে। আর জাফর আহমদ তার ছেলেদের নিয়ে এ ব্যবসায় দীর্ঘদিন ধরেই। টেকনাফ-উখিয়ার মাদক ব্যবসায়ীদের তালিকায় এদের প্রত্যেকের নাম রয়েছে শীর্ষস্থানে। মূলত এমপি বদি আর চেয়ারম্যান জাফরের পরিবারই নিয়ন্ত্রণ করছে বাংলাদেশের ইয়াবার সাম্রাজ্য। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও অন্য সূত্রগুলো জানিয়েছে, ইয়াবা আসছে শুধু মিয়ানমার থেকেই। আর মিয়ানমার থেকে  আসছে বলেই টেকনাফ দিয়ে ইয়াবা ঢুকছে বাংলাদেশে। সেখানে এমপি বদি আর জাফরের নলেজ ছাড়া এক পিস ইয়াবাও প্রবেশ করানো সম্ভব নয়। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, সারা দেশে ইয়াবাসেবীর সংখ্যা বেড়েছে আশঙ্কাজনক হারে। বর্তমানে সারা দেশে মাদকাসক্তের সংখ্যা ৫০ লাখের ওপরে। আর এর অর্ধেকই ইয়াবায় আসক্ত। অর্থাৎ ২৫ লাখ ইয়াবাসেবী রয়েছে দেশে, যাদের প্রতিদিনকার চাহিদা রয়েছে কম করে হলেও ৫০ লাখ পিস ইয়াবার। সূত্রগুলোর মতে, প্রতিদিন এ সংখ্যার চেয়ে বেশি ইয়াবা ঢুকছে বাংলাদেশে। আর এর পুরোটাই নিয়ন্ত্রণ করছে এই দুই পরিবার। তাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছেন টেকনাফ, উখিয়া, কক্সবাজারের দুই শতাধিক বড় মাপের ইয়াবা ব্যবসায়ী। টেকনাফবাসীর অভিযোগ, ইয়াবা ব্যবসা জিইয়ে রেখেছেন প্রশাসনের লোকজন। যে কারণে ব্যবসায়ীর সংখ্যা দিন দিনই বাড়ছে। টেকনাফের ৯০ শতাংশ মানুষই এখন এ ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, স্থানীয় এমপি, ক্ষমতাধর রাজনীতিক, প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা ইয়াবা ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করায় কোনোভাবেই রোধ করা যাচ্ছে না এর আগ্রাসন। টেকনাফের সাধারণ মানুষের অভিযোগ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ইয়াবা ব্যবসায় সরাসরি জড়িত। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, জাফর আহমেদ একসময় ছিলেন পান ব্যবসায়ী। তিনি এখন ইয়াবা বেচে হয়েছেন গডফাদার। তিনি এবং এমপি বদি মিলে এলাকার ঘরে ঘরে সৃষ্টি করেছেন ইয়াবা ব্যবসায়ী। সূত্র জানায়, ইয়াবার চালানের নেটওয়ার্ক পুরোটাই এমপি বদির। তার দেখভাল করেন জাফর আহমেদ। এরা দুজনই মিয়ানমারে গড়ে তুলেছেন ইয়াবার কারখানা। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত তাদের ভয়ংকর নেটওয়ার্ক। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, টেকনাফে কোনো রাজনীতি নেই। নেই কোনো দলাদলি। মাঝেমধ্যে টেকনাফের সরকারদলীয় এমপি আবদুর রহমান বদির কর্মকাণ্ড নিয়ে হইচই হয়। এতটুকুই। তারা বলেছেন, টেকনাফে রাজনীতিকরা রাজনীতি নিয়ে ব্যস্ত নন। তারা সবাই ব্যস্ত ইয়াবা ব্যবসা নিয়ে। ইয়াবা ব্যবসাই এখানকার রাজনীতি, অর্থনীতিসহ সবকিছুর মূলে। ইয়াবা ব্যবসার প্রশ্নে রাজনীতিকদের মধ্যে কোনো দ্বন্দ্ব নেই। কেন্দ্র কী বলল না বলল, তাতে টেকনাফের রাজনীতিকদের কোনো মাথাব্যথা নেই। ইয়াবার চালান আসছে কি না ঠিকমতো, এটাই তাদের মূল রাজনীতি। বিজিবির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী কক্সবাজার জেলার অন্তত ৪৫টি রুট দিয়ে ইয়াবা আসে। সমপ্রতি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের করা তালিকায় ইয়াবা ব্যবসায়ীদের সংখ্যা বলা হয় এক হাজার ২০০ জনের বেশি। দুই বছর আগের তালিকায় ছিল ৫৫৪ জন। এতে কক্সবাজারের ইয়াবা ব্যবসায়ীদের মধ্যে আবদুর রহমান বদি, তার আপন দুই ভাই ও দুই সৎ ভাই রয়েছেন। রয়েছেন তার অনেক ‘অনুসারী’। ওই তালিকায় বদির আপন ভাই মো. আবদুল শুক্কুর ও মৌলভি মুজিবুর রহমান, দুই সৎ ভাই আবদুল আমিন ও ফয়সাল রহমানের নাম এসেছে। এর বাইরে বদির বেয়াই আখতার কামাল ও শাহেদ কামাল, মামা হায়দার আলী, মামাতো ভাই কামরুল ইসলাম রাসেল এবং ভাগ্নে নিপুও ইয়াবা ব্যবসায় জড়িত বলে ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। প্রতিবেদনে বদির ঘনিষ্ঠ ও ডান হাত জাফর আহমেদ এবং তার চার ছেলের নাম রয়েছে শীর্ষ ব্যবসায়ী হিসেবে। এরা হলেন শাহজাহান, ইলিয়াস, দিদারুল আলম ও মোস্তাক আহমদ। শাহজাহান ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। বড় ছেলে মোস্তাক আহমেদ রয়েছেন নিখোঁজ। টেকনাফের সাধারণ মানুষ আক্ষেপ করে জানান, সৌন্দর্যের লীলাভূমি টেকনাফ ইয়াবায় এখন ভেসে থাকে। ইয়াবা ব্যবসায়ীদের কারণেই সাধারণ মানুষ আর এখানে বসবাস করতে চান না। অনেকে বাইরে পরিচয় পর্যন্ত দেন না। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, টেকনাফের মানুষের প্রধান ব্যবসাই ইয়াবা। টেকনাফের রাজনীতি আর অর্থনীতি—সব চলছে ইয়াবাকে কেন্দ্র করেই। জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থেকে শুরু করে এমন কোনো সেক্টর নেই, যারা ইয়াবার ব্যবসায় জড়িত নন। ইয়াবা এখন এতটাই লাভজনক ব্যবসা যে লবণ, মাছ চাষ ও কাঠসহ বিভিন্ন বৈধ ব্যবসা ছেড়ে শত শত ব্যবসায়ী ইয়াবায় অর্থ লগ্নি করছেন। আর এসব কারণে সীমান্তবর্তী টেকনাফ হয়ে উঠেছে মাদকের স্বর্গরাজ্য। মাফিয়াদের বিচরণে মুখরিত থাকছে সৌন্দর্যের অপর লীলাভূমি টেকনাফ। অনুসন্ধানে ইয়াবা ব্যবসায় সরকারি দল আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতাদের সংশ্লিষ্টতা যেমন পাওয়া গেছে, তেমনি পাওয়া গেছে বিএনপি নেতাদেরও। টেকনাফে সাধারণ মানুষ এখন অসহায়। ইয়াবা ব্যবসায়ীদের ভয়ে তারা কখনো মুখ খোলেন না। যে দু-একজন মুখ খুলেছেন তাদের পরিণতি হয়েছে ভয়াবহ। অনুসন্ধানে জানা গেছে, টেকনাফে এমন কিছু বিচ্ছিন্ন এলাকা গড়ে উঠেছে, যা শুধু ইয়াবা ব্যবসায়ীদের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত। সাধারণ মানুষের জন্য নয়। অচেনা লোকজনের জন্য ওই অঞ্চল অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এ ছাড়া টেকনাফে চাকরি করা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ওই অঞ্চলকে ‘সোনার ডিমপাড়া হাঁস’ হিসেবেই মনে করেন, যে কারণে তারাও এই পথে টাকা রোজগারে বেপরোয়া হয়ে পড়েন। টেকনাফ এখন ভয়ংকর অঞ্চল হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ শহরে দাঁড়িয়ে যেদিকে তাকানো যায়, সেদিকেই দেখা যায় ইয়াবা ব্যবসায়ীদের। দুই থেকে আড়াই লাখ টাকা মূল্যের মোটরসাইকেলে দল বেঁধে ঘুরে বেড়াচ্ছেন ইয়াবা ব্যবসায়ীরা। কেউ কেউ কোটি টাকা মূল্যের গাড়িতে চড়ছেন। খোঁজখবর নিচ্ছেন ইয়াবার চালানের। ইয়াবার গডফাদারদের দেখা যায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বসে খোশগল্প করতে। কক্সবাজার-৪ আসনের সাবেক এমপি টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী বলেন, বর্তমান এমপি বদি হলেন হাইব্রিড নেতা। তার বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই। এটা দলের জন্যে অসম্মানজনক। শুধু মাদকের বিষয় নয়, তার বিরুদ্ধে সরকারি বহু কিছু আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। অবশ্যই এটা দলের কেন্দ্র  থেকে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। টেকনাফ উপজেলা চেয়ারম্যান জাফর আলম বলেন, তালিকায় আমার নাম ইয়াবা ব্যবসায়ী হিসাবে আসে নাই। ইয়াবা ব্যবসায়ীর সহযোগি হিসাবে নাম এসেছিল। তিনি বলেন, প্রথমে একটা তালিকা হয়েছিল। ওটাতে আমার ছেলের নাম শত্রুতা করে দেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা